Bangal Entertainment

Bangal Entertainment Everything Authentic

22/06/2025

মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকার প্রতিটি ঘাটি মাটির সাথে মিশে যাবে..!

“আগুনের ফুলকি ও ছায়াযুদ্ধ”📍 যুদ্ধ আর কূটনীতি—মধ্যপ্রাচ্য এখন সেই দুই চাকা দিয়ে ধ্বংসের দিকে গড়াচ্ছে।---☢️ UN এ রিপোর্ট দ...
14/06/2025

“আগুনের ফুলকি ও ছায়াযুদ্ধ”

📍 যুদ্ধ আর কূটনীতি—মধ্যপ্রাচ্য এখন সেই দুই চাকা দিয়ে ধ্বংসের দিকে গড়াচ্ছে।

---

☢️ UN এ রিপোর্ট দিল ‘ডুয়েল এজেন্ট’ গ্রসি – ইরানের পরমাণু ৬০% ধ্বংস!

IAEA প্রধান রাফায়েল গ্রসি, যাকে অনেকেই ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ বলে দাবি করেন, জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি বৈঠকে জানালেন—
➡️ “ইরানের ভূউপরিস্থ ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধির ৬০% নষ্ট হয়েছে। এটি ইসরায়েলি হামলার ফল।”

⚠️ কিন্তু এই পরিসংখ্যান নিয়ে বিশেষজ্ঞ মহলে সন্দেহ রয়েছে।
কারণ—ইরানের আন্ডারগ্রাউন্ড পরমাণু বেসগুলো এখনো অক্ষত, যার অস্তিত্ব গত এক দশক ধরেই বিতর্কিত।

---

🛡️ ইরান রিকভার করছে, কিন্তু আকাশ এখনও শত্রুর—এফ-৩৫ ছাড়া আর কেউ টিকে না

✈️ ইরান তাদের এয়ার ডিফেন্স আবার সচল করেছে —
তবে এখনো ইসরায়েলের স্টেল্থ এফ-৩৫ বিমানগুলোই একমাত্র স্বাধীনভাবে মিশন চালাতে পারছে।
🎯 বাকি বিমানগুলো ইরানের SAM ও রাডার কভারেজে আটকে যাচ্ছে।
এখন স্পষ্টভাবে বলা যায়—ইসরায়েলের অপারেশনাল ফ্লেক্সিবিলিটি কমছে।

---

🇵🇰 পাকিস্তান কোণঠাসা?

একাধিক রিপোর্টে অভিযোগ উঠেছে—
ইরানের দ্রুত এয়ার ডিফেন্স পুনরুদ্ধারে পাকিস্তান গোপনে সহযোগিতা করছে। এই অভিযোগ যেমন ইরানের জন্য সাপোর্টের ইঙ্গিত দেয়, তেমনি পাকিস্তানের জন্য গভীর সতর্কবার্তা বহন করে।

ইস***লি যুদ্ধবিমানগুলো পাকিস্তানের আকাশসীমায় পৌঁছাতে প্রধান প্রতিবন্ধকতা হল ইরান। ইসরা***ল অফিসিয়ালি পাকিস্তানের নিউক্লিয়ার আর্সেনালকে নিজেদের জন্য থ্রেট মনে করে এবং 'ইসলামিক বোম্ব' বলে সম্বোধন করে।

পাকিস্তান যাতে নিউক্লিয়ার সক্ষমতা অর্জন না করতে পারে এরজন্য মোসাদ অনেক চেষ্টা করে। আশির দশকে ইসরা**য়েল একাধিকবার চেষ্টা করেছিল পাকিস্তানের নিউক্লিয়ার ফ্যাসিলিটিগুলোত স্ট্রাইক করতে ধ্বংস করতে, এরজন্য ইন্ডিয়ান এয়ারবেইজ ব্যবহার করতে চাইলে ফুলস্কেল যুদ্ধের ভয়ে ইন্ডিয়া রিফউজ করে। এছাড়া পার্শ্ববর্তী দেশের নিউক্লিয়ার প্রোগ্রাম ধ্বংস করার ক্ষেত্রে ইসরায়ে**লের সফল ট্র্যাক রেকর্ড আছে।

যদি ইরান ধ্বংস হয়, পরবর্তী টার্গেট হবে পাকিস্তানের সীমান্তবর্তী স্ট্র্যাটেজিক স্থাপনাগুলো। মাঝখানে দুইবার মিড-এয়ার রিফুয়েলিং লাগবে। আর স্টেল্থ ফাইটারের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের কোন প্রতিরোধ সক্ষমতা নেই।

গতকাল রাত থেকেই পাকিস্তান এয়ারফোর্স অন হাই এলার্ট। ইরান সীমান্তে বারবার টহলের সংবাদ এসেছে।

ফলে অনেকের কাছে গালগল্প মনে হলেও পাকিস্তান ইরান-তেলআবিব যুদ্ধ খুব সতর্ক চোখেই দেখবে। দিস থ্রেট ইজ ভেরি রিয়েল।

⚠️ এখনই প্রস্তুত না হলে, পাকিস্তান নিজেকে আবারো জিও-পলিটিক্সের ‘স্যান্ডউইচ’ হিসেবে আবিষ্কার করবে।

---

💥 “আজ রাতেই মধ্যপ্রাচ্যে আগুন”—বলে দিল পশ্চিমা মিডিয়া

🕛 গোপন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী—
আজ রাতেই ইরানে যৌথভাবে হামলা চালাতে পারে আমেরিকা ও ইসরায়েল। তাদের লক্ষ্য:
▪️পারমাণবিক গবেষণাগার
▪️সামরিক কমান্ড স্টেশন
▪️হরমুজ প্রণালী নিয়ন্ত্রণ পয়েন্ট

ইতিমধ্যেই ৩৫টি মার্কিন ঘাঁটি সম্পূর্ণ প্রস্তুত অবস্থায় রয়েছে।

---

🇷🇺 ইরান-রাশিয়ার চুক্তির ধারাবাহিকতায় রাশিয়া আসবে কি যুদ্ধমাঠে?

📜 সাম্প্রতিক সামরিক সহযোগিতা চুক্তি মোতাবেক— রাশিয়া যদি দেখে ইরানের সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে, তবে তাকে বাধ্য হয়ে প্রতিক্রিয়া জানাতে হবে। এটাই সেই ‘ডিফেন্স প্যাক্ট ট্রিগার পয়েন্ট’ যার পরিণতি হতে পারে— ইউক্রেন যুদ্ধের পর মধ্যপ্রাচ্যকে দ্বিতীয় ফ্রন্টে পরিণত করা।

---

🚢 হরমুজ প্রণালীতে নৌ চলাচলে নিষেধাজ্ঞা – ইরানের Game-Changer Move

⛴️ ইরান ঘোষণা করেছে: “পারস্য উপসাগর ও হরমুজ প্রণালীতে বিদেশি জাহাজ চলাচল নিষিদ্ধ।”

🛢️ বিশ্বের ৩০% তেল এই পথ দিয়ে যায়।
⚠️ একে অর্থনৈতিক যুদ্ধ বললে ভুল হবে না।
এই ঘোষণা সৌদি, UAE, কুয়েত এমনকি ভারত ও চীনের কাছেও ভীষণ চিন্তার।

---

💣 “নেক্সট এটাক হবে ২০০০ মিসাইলের ব্যারেজ” — ইরানি সেনা মুখপাত্র

ইরান স্পষ্ট করে দিয়েছে:“আমরা ধ্বংস হবো না, ধ্বংস করবো।”
তাদের সামরিক বাহিনী প্রস্তুত ম্যাসিভ রিটালিয়েটরি স্ট্রাইকের, যাতে -- হাইপ্রিসিশন ব্যালিস্টিক মিসাইল, রাডার-ইভেডিং ড্রোন, হিজবুল্লাহ ও অন্যান্য সমর্থিত ফোর্স ব্যবহার করা হবে।

---

🛰️ তাবরিজ, কেরমানশাহ, খুররমাবাদ — ইরানি প্রতিরক্ষা সিস্টেম সফল হিট করেছে। কিছু হিট ক্লিপ ইতোমধ্যেই ইরানিয়ান মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে।

---

📜 ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি — ৪৬ বছরের নিষেধাজ্ঞা, ৯ বছরের যুদ্ধ আর এখনো দৃঢ় ‘পার্সিয়ান শিরদাঁড়া’

🇮🇷 ১৯৭৯ সাল থেকে শুরু হওয়া মার্কিন নিষেধাজ্ঞা এখনো বহাল।
ইরান-ইরাক যুদ্ধ ৯ বছর স্থায়ী হয়, তখনও কেউ পাশে দাঁড়ায়নি। আজও তারা একাই দাঁড়িয়ে।

🔶 নিউক্লিয়ার সাইন্টিস্টদের টার্গেট কিলিং, কমান্ডারদের হত্যাকাণ্ড — সবই পরিকল্পিত, ও “মুনাফিকদের হাত” আছে বলে দাবি ইরানিদের।

---

🕵️ ৭০ জন হিজ্রায়েলি স্পাই গ্রেফতার, অধিকাংশ ভারতীয় ভাড়াটে?

❗️এক অসমর্থিত রিপোর্টে বলা হচ্ছে—
গতকাল থেকে ইরান ৭০ জন ইসরায়েলি এজেন্ট গ্রেফতার করেছে, যাদের অধিকাংশই ভারতীয় পাসপোর্টধারী ভাড়াটে গুপ্তচর।

⚠️ যদিও সরকারি নিশ্চিতকরণ এখনো আসেনি, তবে, এটি ভারত-ইরান সম্পর্কে নতুন উত্তেজনা সৃষ্টি করতে পারে।

একটা ব‍্যাপার খেয়াল করছেন?এই দেশে ব্ল্যাক ম্যাজিক আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।নতুন নতুন তান্ত্রিক জন্ম নিচ্ছে।সোশ্যাল মিডিয়...
13/06/2025

একটা ব‍্যাপার খেয়াল করছেন?

এই দেশে ব্ল্যাক ম্যাজিক আবার মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।

নতুন নতুন তান্ত্রিক জন্ম নিচ্ছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় আপনি হাসছেন।
বন্ধুদের সঙ্গে ছবি দিচ্ছেন।
ছেলেমেয়েকে কোলে নিয়ে পোস্ট করছেন।
লোকেশন দিচ্ছেন – কোথায় যাচ্ছেন, কী করছেন…

আর এদিকে?

একজন তান্ত্রিক আপনার ছবিটা জুম করে সেভ করছে।
একটা মোমবাতি জ্বলছে।
একটা কালি পড়ছে ছবির ওপরে।
শুরু হচ্ছে মন্ত্র।

আপনার জানা ছাড়াই, আপনার লাইফে প্রবেশ করছে অশুভ শক্তি।

হ্যাঁ, ঠিক শুনেছেন।

আপনার ছবি দিয়েই চলে তাদের পাওয়ার প্র‍্যাকটিস।

পরে বলে বেড়ায় — এই লোকটার লাইফ আমি ধ্বংস করছি। আমার চেয়ে বড় তান্ত্রিক আর কেউ নাই।

শুধু তাই না।

আপনার যদি কোনো শত্রু থাকে
তাহলে যে কোনো সময় আপনার উপর ব্ল্যাক ম্যাজিক করিয়ে দিতে পারে।

কিন্তু বিষয় হচ্ছে এগুলা বাড়ছে কেন?

এর পেছনে আছে AI এর অদৃশ্য থাবা।
চুপিচুপি হাজার হাজার মানুষের চাকরি খেয়ে নিচ্ছে AI।

বিজ্ঞাপন তৈরি হচ্ছে এখন AI দিয়ে।
মডেলিং পেশা – ধীরে ধীরে ভ‍্যানিশ হবে।
ভিডিও প্রোডাকশন – কমে যাচ্ছে।
এক সময়ের হাই-ভ্যালু পেশাগুলো ধীরে ধীরে মুছে যাবে।

অলরেডি বাংলাদেশেই অনেক কোম্পানি তাদের বিজ্ঞাপন তৈরি করছে AI ভিডিও দিয়ে।

যারা তাল মেলাতে পারছে না, তারা ভেঙে পড়ছে।
হতাশা, হিংসা, ঈর্ষায় আক্রান্ত হয়ে তারা খুঁজছে শর্টকাট।

আর শর্টকাট মানেই — অবৈধ পথ। অন্ধকার পথ।

কারণ একটাই
দিনশেষে খেতে তো হবেই।

সামনে কী অপেক্ষা করছে?

ভবিষ্যতে এইসব প্রাচীন নিষিদ্ধ পেশা আরও বেড়ে যাবে।

যারাই একটু ভালো থাকবে, তাদেরকে টার্গেট করা হবে।
তাদের সুখ, শান্তি, ক্যারিয়ার — সবকিছুতেই বাঁধা আসবে।

আর আমাদের সমাজে?
অন্যের ক্ষতি করা অনেকের কাছে এক ধরনের বিনোদন।

আমরা হাডুডুর জাতি।
কাউকে আটকে দিতে পারলেই মনে করি — আমরা জিতেছি!

আপনার করণীয় কী?

- আপনার পার্সোনাল লাইফ, পার্সোনাল রাখুন
- অপ্রয়োজনে ছবি, তথ্য, রিলেশন শেয়ার করবেন না
- নিজেকে AI-যুগের জন্য তৈরি করুন
- জীবনের অস্বাভাবিক ছন্দপতন হলে খোঁজ খবর নিন। কোনো শত্রুর কালো নজরে পড়েন নি তো?

ভালো থাকা এখন আর শুধু পরিশ্রমের ফসল না,
এটা এখন একটা চ্যালেঞ্জ।

একটা যুদ্ধ।

নিজেকে রক্ষা করার যুদ্ধ।

আপনি সচেতন থাকলেই বাঁচবেন।

না হলে, কে কখন আপনার পেছনে অদৃশ্য ছুরি চালাবে, টেরও পাবেন না।

ইসরাইলি সক্ষমতা বনাম ইরানি বাগাড়ম্বরZubair Ehsan Hoque SirChairman, Arabic Department DUইসরাইলের বিরুদ্ধে ইরানি হুমকি সু...
13/06/2025

ইসরাইলি সক্ষমতা বনাম ইরানি বাগাড়ম্বর
Zubair Ehsan Hoque Sir
Chairman, Arabic Department DU

ইসরাইলের বিরুদ্ধে ইরানি হুমকি সুবিদিত। কিন্তু তাদের অ্যাকশন অকার্যকর। পক্ষান্তরে ইসরাইল যা করতে চেয়েছে তাই করেছে। ইরানের আইআরজিসি’র সিনিয়র কমান্ডারকে দামেশকে হত্যা করেছে। কয়েক বছর আগে তেহরানের রাস্তায় গাড়ির ভেতরে দিনদুপুরে ইরানি পরমাণু বিজ্ঞানীকে হত্যা করেছে। ইরানের সামরিক বাহিনীর রেস্ট হাউসে নিদ্রারত তাদের রাষ্ট্রীয় অতিথি হামাসপ্রধানকে হত্যা করেছে।

১৩ জুন রাতে অত্যন্ত সফল হামলা চালিয়ে ইরানের আইআরজিসি প্রধানকে হত্যা করেছে ইসরাইল। আরো হত্যা করেছে শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন সামরিক কমান্ডার ও পরমানু বিজ্ঞানীকে। ইরানে ইতোপূর্বে এক হামলায় এত বেশি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বের প্রাণহানি হয়নি।

গত বছর ইরান প্রায় তিন শ’ ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন দিয়ে হামলা করেছিল ইসরাইলে। কিন্তু ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ছিল নগণ্য। ইসরাইল হয়ত তিনটি ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা করে তারচেয়ে বেশি ক্ষতি করতে পারত।

নিষেধাজ্ঞাজর্জরিত ইরানের পক্ষে সামরিক সরঞ্জাম আধুনিকিকরণ এক বড় চ্যালেঞ্জ। তবুও ইরান সামরিক খাতে বিপুল বিনিয়োগ করে যাচ্ছে। ইরানের তুলনায় ইসরাইলি সামরিক সরঞ্জাম অনেক বেশি আধুনিক। তাছাড়া আকাশ প্রতিরক্ষায় ইরানের দুর্বলতা প্রকট। ইসরাইলের রয়েছে আয়রন ডোম, যা অধিকাংশ ক্ষেপণাস্ত্র ইন্টারসেপ্ট করতে যথেষ্ট। ইরানের গোয়েন্দা-দুর্বলতা ক্ষমাহীনরকম দুর্বল। বিপরীতে ইসরাইলের গোয়েন্দা সক্ষমতা মোটামুটি প্রশ্নাতীত। ইসরাইলের অধিকাংশ হামলা নিপুণভাবে টার্গেটকৃত। হানিয়াকে হত্যা করার জন্য বহুতল ভবনের কেবল তার ফ্ল্যাটে হামলা করা হয়। কাল রাতের হামলার ছবিতে দেখা যাচ্ছে, যে ফ্লোরে ইরানি শীর্ষ কমান্ডাররা ছিলেন কেবল সেগুলোতেই হামলা করা হয়েছে। যুদ্ধের এমন সাজসাজ রবের মাঝেও কেন তারা আপন আলয়ে রাত্রিযাপন করলেন? না তাদের কোন ব্যাংকার নেই? ইরানিদের মাঝে প্রচুর মোসাদের গোয়েন্দা রয়েছে, যেমন আছে গাজাবাসীর মাঝে। কয়েকজন হামাস নেতা হত্যায় ইসরাইলের সুনিপুণ টার্গেটেড আক্রমণ হতে তা বুঝা যায়। আচ্ছা, ইসরাইলিদের মধ্যে কি ইরানের গোয়েন্দা আছে? খুব সম্ভবত নেই। এটি জাতিগতভাবে নৈতিক উচ্চতার বিষয়।

ইরান অবশ্যম্ভাবীভাবে ইসরাইলে হামলা করবে। কিন্তু সে হামলায় খুব বেশি ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। ইসরাইলের আকাশ প্রতিরক্ষা অধিকাংশ মিসাইল ও ড্রোন ইন্টারসেপ্ট করতে পারে। তাছাড়া জর্দানও ইরানি মিসাইল প্রতিরোধ করবে, যেমন আগেরবার করেছিল।

ইসরাইল যতদিন ইরানে হামলা করেনি, ততদিন হয়ত ইরানি বাগাড়ম্বরের মূল্য ছিল। ইসরাইলি সামরিক সক্ষমতার বিপরীতে বাগাড়ম্বর ও নৈতিকতার বুলি মূল্যহীন। অসহায় গাজাবাসীর অবর্ণনীয় বেদনা আমাদের জানাচ্ছে যে, দুনিয়ায় বাঁচতে হলে শক্তি অর্জন করতে হবে, দুর্বলের বাঁচার অধিকার নেই।

কোন পুরুষ কখনোই সার্জারির মাধ্যমে নারী হতে পারেন না। কোন নারী কখনোই সার্জারির মাধ্যমে পুরুষ হতে পারেন না। একজন নারী কখনো...
27/05/2025

কোন পুরুষ কখনোই সার্জারির মাধ্যমে নারী হতে পারেন না। কোন নারী কখনোই সার্জারির মাধ্যমে পুরুষ হতে পারেন না। একজন নারী কখনোই তাঁর বায়োলজিকাল সিস্টেমে স্পার্ম প্রডিউস করতে পারবেন না, যেমনটা একজন পুরুষ ওভারি ডেভেলাপ করে এগ প্রডিউস করতে চিরদিনই অক্ষম।

তাহলে ট্রান্সজেন্ডাররা আসলে করে কী? সোজা বাংলায় একজন পুরুষ তার পেনিস কেটে ফেলেন (অনেকে আবার রেখেও দেন!) এবং টেস্টোস্টেরন-ব্লকার হরমোন নেন। এতে তার শরীরে টেস্টোস্টেরন প্রডাকশন বন্ধ হয়ে যায়। পাশাপাশি তিনি অ্যাস্ট্রোজেন নেন, যা তার শরীরে সেকেন্ডারি সেক্সের (তার ক্ষেত্রে নারী) ক্যারেক্টারিস্টিক্স ডেভেলাপ করে।

মহিলারা ক্ষেত্রে উল্টা। তারা শরীরে টেস্টোস্টেরন নেয়া শুরু করেন যা তার শরীরে সেকেন্ডারি সেক্সের (তার ক্ষেত্রে পুরুষ) ক্যারেক্টারিস্টিক্স ডেভেলাপ করে।

এতে আসলে কী হয়?

মূলত পুরুষের শরীরে নারীর মত কোমলতা আসে। দাড়ি-গোঁফ ওঠা কমে আসে, ব্রেস্ট ডেভলাপ করে। কিন্তু সে কখনই বায়োলজিকাল নারী হতে পারে না। তার সন্তানধারনের ক্ষমতা আসে না। তার মেন্সট্রুয়াল ব্লিডিং হয় না। তার শরীর সারাজীবনই পুরুষের থাকে - দেখতে কেবল নারীর মত হয়।

নারীর ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা তেমনই। সে কখনই স্পার্ম প্রডিউস করতে পারে না। কাউকে ইম্প্রেগনেইট করতে পারে না। শুধুমাত্র তার মূত্রত্যাগের স্থানটিকে পেনিসের মত করে রূপান্তর করা হয় যাতে সে একটা মেইড-আপ পেনিস পায় এবং পুরুষের মত মূত্রত্যাগ করতে পারে। ব্রেস্ট কেটে ফেলে যাতে তার বুকটা ছেলেদের মত দেখায়।

সংক্ষেপে এই হলো ট্রান্সজেন্ডারদের কর্মকান্ড। এখন প্রশ্ন হলো এরা কীসের অধিকারের কথা বলে? এরা বলে সমঅধিকারের কথা। অবশ্যই তারা সমঅধিকার পাবে। কেউ যদি আজকে তার নাক কেটে ফেলে বা কান কেটে ফেলে, তাকে কি ডিসক্রিমিনেট করা হবে? অবশ্যই না।

কিন্তু এরা সমঅধিকারের নামে যা বলে সমস্যা সেখানে। এরা চায় সমাজ এদের তারা যেটা বলে সেটা হিসেবেই ট্রিট করুক। একটা ছেলে পেনিস কেটে মেয়ে হবার ভান করবে, সমাজকে তাকে নাকি মেয়ে হিসেবেই মেনে নিতে হবে। তাকে ছেলের সাথে বিয়ে দিতে হবে, তাকে নারী কোটায় চাকরি দিতে হবে, নারীদের হোস্টেলে থাকতে দিতে হবে, নারীদের স্পোর্টসে তাকেও কম্পিট করতে দিতে হবে। অথচ সে পুরোদস্তুর একজন ছেলে।

বিপরীতে নারীদের দাবিও তাই। সে ব্রেস্ট কেটে ফেলে, ভ্যাজাইনা কেটে ফেইক পেনিস প্রতিস্থাপন করে, তার দাবি হলো সে পুরুষের সাথেই থাকবে। তাকে পুরুষের মতই ট্রিট করা হবে, তাকে মেয়েদের সাথেই বিয়ে দিতে হবে।

এই ধরণের দাবি, ধর্মীয়ভাবে তো বটেই, সামাজিক ভাবেই ভয়ানক। এটা সমাজে নজিরবিহীন বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির প্রয়াস ছাড়া আর কিছুই নয়। মেডিকেলের ভাষায় এটাকে জেন্ডার ডিসফোরিয়া বলা হয়, যা আগে জেন্ডার আইডেন্টিটি ডিসঅর্ডার বলা হতো (কমেন্টে রিসার্চ পেপারের লিঙ্ক আছে)। এই কমিউনিটি এখন প্রথম বিশ্বে বেশ প্রভাবশালী। তাই মেডিকেল টার্মও ডিসঅর্ডার থেকে ডিসফোরিয়া হয়ে গেছে।

একজন সচেতন নাগরিক হিসেবে আমাদের নিজেদের প্রশ্ন করা উচিত, সমঅধিকারের ঢাল ব্যবহার করে যে কেউ যা ইচ্ছা তাই করতে চাইলে, সেটাকে প্রশ্রয় দেয়া উচিত কি না। আপনার বোনের, কন্যার, স্ত্রীর বেডরুমে আপনি একজন পেনিস-কাটা, অ্যাস্ট্রোজেন হরমোন গ্রহণকারী পুরুষকে ঢুকতে দেবেন কি না? যদি উত্তর 'হ্যাঁ' হয়, তাহলে আপনার নিজের এথিকাল স্ট্যান্স নিয়ে প্রশ্ন তোলা জরুরি। যদি উত্তর 'না' হয়, তবে এদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া আপনার কর্তব্য।

এখানে কোন হিন্দু-মুসলিম-বৌদ্ধ-খ্রিস্টান ব্যাপার নেই। নগর পুড়লে দেবালয় এড়ায় না। কেউ যদি ভাবেন এদের বিরুদ্ধে লাগাটা কেবল ধর্মান্ধ মুসলিমদের বাড়াবাড়ি, তবে আপনি এই অসুস্থতা আপনার অন্দরমহলে প্রবেশ করা অব্দি কেবল অপেক্ষা করুন। এই ভাইরাস একবার ছড়ালে আর কোন উপায় নেই সারাবার।

একজন মানুষ যদি নিজেকে কুকুর দাবি করে সার্জারি করে লেজ লাগিয়ে নেয় আর চার-পায়ে হাঁটে, কোনভাবেই আমি তার নাগরিক ও সামাজিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করতে পারবো না। তবে শুধু এটাই মাথায় রাখবো সে মানসিকভাবে বিকারগ্রস্ত, আর তার চিকিৎসা প্রয়োজন। কিন্তু তাকে ডগ-ফুড দিয়ে আমার ঘরের গেইটে চোর-খেদানোর জন্য গলায় বেড়ি পরিয়ে বসিয়ে রাখবো না। কারণ সে প্রকৃত কুকুর না।

সমঅধিকারের দাবি আর অন্যায় আবদারের পার্থক্য এইখানেই।

সংগ্রহিত

একজন বয়স্ক ব্যক্তিকে আজকে সকাল ৮টায় পাওয়া গেছে, যিনি নিজের পরিচয় স্পষ্টভাবে জানাতে পারছেন না।শুধু বলতে পারছেন ছেলে আশিক-...
26/05/2025

একজন বয়স্ক ব্যক্তিকে আজকে সকাল ৮টায় পাওয়া গেছে, যিনি নিজের পরিচয় স্পষ্টভাবে জানাতে পারছেন না।
শুধু বলতে পারছেন ছেলে আশিক--বেহেশতি

যদি আপনি তাকে চিনে থাকেন বা তাঁর পরিবারের কোনো সদস্য হয়ে থাকেন, অনুগ্রহ করে দ্রুত নিচের নম্বরে যোগাযোগ করুন:

যোগাযোগ:
DH Hospital,ডি এইচ হসপিটাল-কুমিল্লা
ইপিজেড রোড, টমসমব্রীজ, কুমিল্লা শহর।
01820113365

আপনার একটি ( সেয়ার) সহযোগিতাই
একজন মানুষকে তার পরিবারের কাছে ফিরে যেতে সাহায্য করতে পারে।

24/05/2025

১৯৭১ এ ভারতের অধিনে জামায়াত কেন অংশ নিতে পারে নাই তার পরিস্কার বর্ননা দিলেন মাওলানা গোলাম আজম।

গুগল আপনাকে সব খুঁজে এনে দেবে। আপনি গুগল সার্চবক্সে যেয়ে 'চুকনগর' লিখুন, চুকনগর এনে দেবে না। আপনাকে এনে দেবে লা'শের সারি...
20/05/2025

গুগল আপনাকে সব খুঁজে এনে দেবে। আপনি গুগল সার্চবক্সে যেয়ে 'চুকনগর' লিখুন, চুকনগর এনে দেবে না। আপনাকে এনে দেবে লা'শের সারি। আপনি চুকনগর নামের অর্থ খুঁজুন, পাবেন না। চুকনগরের সৌন্দর্য খুঁজুন, পাবেন না। পাবেন শুধু একটা রক্তা'ক্ত ইতিহাস। আজ মে মাসের বিশ তারিখ। আজ সকাল এগারটা থেকে চুকনগরে আরম্ভ হবে ব্রাশফায়ার, টানা চার ঘণ্টা পর বিকাল তিনটায় থামবে ব্রাশফায়ার কারণ ততক্ষণে ফুরিয়ে যাবে বুলেট। আপনি একবার চোখ বুজে নিজেকে নিয়ে যান উনিশশো একাত্তর সালে। আপনি চোখ খুলে আর নিজেকে পাবেন না।

খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার একটা গ্রামের নাম চুকনগর। সকাল এগারটা থেকে বিকেল তিনটা। এক প্লাটুন পাকিস্তানি সৈন্য। চার মাইল। চার ঘণ্টা। আনুমানিক বারো হাজার মানুষ। বলা হয়, পৃথিবীর যেকোনো মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে সংঘটিত সর্ববৃহৎ একক গণহত্যার নাম, চুকনগর গণহ*ত্যা। চার ঘণ্টা ব্যাপী চলা এই ব্রাশফায়ারের নেতৃত্ব দেয় পাকিস্তানি ব্রিগেডিয়ার মোহাম্মদ হায়াত। বিকেল তিনটার দিকে গুলি ফুরিয়ে যাওয়ার পর সামনে পা বাড়াতে পারেনি সে আর। মাটি ভিজে গিয়েছিল, পায়ের তলায় ছিল অগুনিত লা*শ। লা*শ সরানোর নির্দেশ দিয়ে চলে যায় হায়াত।

চুকনগর গ্রামের আনসার আলী সরদার জানিয়েছিলেন, তারা সারাদিন ধরে বিয়াল্লিশজন মিলে একুশটি বাঁশে করে লা*শ ঠেলে নদীতে ফেলেছিলেন। প্রতিবার দুইশো করে লা*শ। একুশ তারিখ থেকে চব্বিশ তারিখ পর্যন্ত বিয়াল্লিশজন মিলে চার হাজার লা*শ গুনে হাল ছেড়ে দেন। আটলিয়া ইউনিয়নের পাতাখোলার বিল থেকে চাঁদনী, ফুটবল মাঠ, চুকনগর স্কুল, মালতিয়া, রায়পাড়া, দাসপাড়া, তাঁতীপাড়া, ভদ্রা নদী ও সাতক্ষীরা রোড থেকে ঘ্যাংরাইল নদী পর্যন্ত লাল হয়ে ছিল রক্তে।

বিশ তারিখের পর ভদ্রা নদীর জল ছুঁয়েনি মানুষ। দু’মাস অবধি ঐ নদীর মাছ খায়নি। লা*শ পঁচা গন্ধ এতবেশী ছিল, ছয় মাস অবধি চুকনগর বাজারে যায়নি কেউ। কোথাও কোথাও লাশ আটকে নদীর গতিপথ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। একুশ তারিখ সকালবেলা বাবা চিকন আলী মোড়লের সন্ধানে বের হয়েছিলেন পুত্র এরশাদ আলী মোড়ল। তিনি দেখেছিলেন ভয়ংকর এক দৃশ্য। পাতখোলা বিলের সামনে লা*শের স্তুপ থেকে মৃত এক নারীর স্তন চুষে দুধ খাওয়ার চেষ্টা করছে এক ক্ষুধার্ত শিশু। এরশাদ আলী মোড়ল শিশুটিকে নিয়ে আসেন। শিশুটির নাম রাখেন 'সুন্দরী'। মৃত মায়ের কপালে সিঁদুর ও হাতের শাখা দেখেই বুঝেছিলেন, সনাতন ধর্মাবলম্বী তারা। সুন্দরীকে একটা সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবারেই বড়ো করেন তিনি। একটা সাক্ষাৎকারে সুন্দরী বলেছিলেন, আমি তো জানি না আমার পৈত্রিক বাড়ি কোথায়, কোথা থেকে এসেছিলেন আমার বাবা মা। চুকনগরের এই জায়গায় আসলে শুধু বুকটা হু হু করে উঠে আমার।

চুকনগর গণহ*ত্যার বহু বহু বৎসর পরের একটা গল্প শোনাই। জায়গাটা হচ্ছে, নিউইয়র্কের মেডিসন স্কয়ার গার্ডেন। ওখানে বাংলাদেশীরা একটা অনুষ্ঠান আয়োজন করেছে। এক ভদ্রলোক মামা ও মামী সহ ঐ অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছেন। যে ট্যাক্সি করে তারা যাচ্ছেন, ঐ ট্যাক্সি ড্রাইভার একজন পাকিস্তানি যুবক। প্যাসেঞ্জার বাংলাদেশী শুনে যুবক উচ্ছ্বসিত। জানালো- ‘আমরা সবাই ভাই ভাই, মাঝখানে ইন্ডিয়া এসে গোলমাল বাঁধালো।’

যা অনুমেয় ছিল; যুবক একাত্তর জানে নাই। তাদের পড়ানো হয়েছে ইন্দিরা গান্ধী ও মুক্তি বাহিনী মিলে ষড়যন্ত্র করে গণ্ডগোল লাগিয়েছে ভাই ভাইয়ের মধ্যে। এটা তাদের পাঠ্য পুস্তকের পাঠ্য। ফলে ওরা জানে- অত মানুষ হত্যা, অত ধর্ষণ, অত জ্বালাও পোড়াও, সব প্রোপাগান্ডা। ওরা বিশ্বাস করে- মুক্তিবাহিনী মূলত হিন্দু আর ইন্ডিয়ানদেরই একটা গ্রুপ যারা শান্তি শৃঙ্খলা নষ্ট করতো ও লুটপাট করতো। ভদ্রলোকের মামা রাগে কাঁপতে কাঁপতে যুবককে তখন একটা লম্বা বক্তব্য দিয়েছিলেন। আমি বক্তব্যটা হুবহু তুলে দিচ্ছি।

‘আমি নিজে মুক্তিবাহিনীর লোক। আমি হিন্দুও না, ইন্ডিয়া থেকেও আসি নাই। অতএব তোমার শিক্ষায় ভুল আছে। একাত্তর সালে আমি তোমাদের আর্মির অত্যাচার দেখেছি। কিভাবে তারা নিরীহ মানুষ খু*ন করেছে আর গ্রামের পর গ্রাম জ্বালিয়ে দিয়েছে। নিজ হাতে গু*লি করে তোমাদের আর্মিকে থামিয়েছি কয়েক জায়গায়। এই যে পিছনের সিটে বসা আমার ভাগ্নেটাকে দেখছো, ওর জন্ম ঐ যুদ্ধের সময়। ওর মা আমার ছোট বোন। সে আট মাসের প্রেগন্যান্ট অবস্থায় প্রায় আশি মাইল রাস্তা হেঁটে শহর থেকে গ্রামে পালিয়ে গিয়েছিল তোমাদের আর্মির হাত থেকে বাঁচার জন্য। আমি কোনো লোকমুখে শোনা গল্প বলছি না। আরও কিছু শুনতে চাও? তুমি যদি মুক্তিবাহিনী সম্বন্ধে আরেকটা বাজে কথা বলো, এখনই তোমার ট্যাক্সি থেকে আমরা নেমে যাবো।’

বাকি রাস্তা পাকিস্তানি যুবক আর একটাও কথা বলে নাই। বরং যখন ভদ্রলোক ট্যাক্সি থেকে নেমেছিলেন, যুবক নিজেও নেমেছিল। জিজ্ঞেস করেছিল, তোমার মা কি জীবিত আছেন? ভদ্রলোক মাথা ওপর-নিচ করেছিলেন। যুবক বলেছিল, তোমার মাকে বোলো, একজন পাকিস্তানী তাঁর কাছে মাফ চেয়েছে।

পাকিস্তান পৃথিবীর কুৎসিত’তম রাষ্ট্র। ঘৃণ্য রাষ্ট্র। খবিশ রাষ্ট্র। এই বর্বর রাষ্ট্র তার নব্য প্রজন্মদের তাদের করা বর্বরতার ইতিহাস জানায়নি একফোঁটা। এই শুয়োরের বিষ্ঠামাখা রাষ্ট্র জানায়নি, চুকনগরের ফসলি জমিতে এখনও হাড়গোড় পাওয়া যায় মানুষের। কখনো সখনো পাওয়া যায় নারীর পরিহিত অলঙ্কার। জানায়নি সহস্র নারীর যোনীতে বেয়নেট ঢুকিয়ে পেটের ওপর উঠে দাঁড়িয়ে নাড়িভুঁড়ি বের করে ফেলার গল্প। কিশোরগঞ্জের বরইতলার রেললাইনে অসংখ্য মানুষকে বসিয়ে এক এক করে ওদের মাথা ত্রিশ কেজি ওজনের বিশেষ শাবল দিয়ে চূ*র্ণ করে দিয়েছিল ওরা একদিন।

একাত্তরে পাকিস্তানি বাহিনীর হ*ত্যাকাণ্ডের ধরণ ও প্রক্রিয়া সম্বন্ধে গবেষণায় যা পাওয়া গেছে তার থেকে অল্প একটু বলি:

▪️ ১. সন্দেহজনক ব্যক্তিকে দেখামাত্র গু*লি করা।
▪️ ২. শক্ত সমর্থ তরুণদের রাস্তা অথবা বাড়িঘর থেকে বন্দি করে অজ্ঞাত স্থানে এনে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শারীরিক নির্যাতন, শারীরিক নির্যাতন শেষে হাত বেঁধে কখনও একজন কখনও অনেকজনকে একসাথে গু*লি করে মেরে গর্ত অথবা জলাশয়ে ফেলে দেওয়া।
▪️ ৩. লোকসংখ্যা বেশী থাকলে দাঁড় করিয়ে ব্রাশফায়ার করা।
▪️ ৪. আপনজন সামনে থাকলে তাদের দেখিয়ে দেখিয়ে ব্যক্তিকে জ*বাই করা, দেহ টু'করো টু'করো করা।
▪️ ৫. ভীতি ছড়ানোর জন্য সবার সামনেই অসহায় মানুষদের অঙ্গচ্ছেদ করা।
▪️ ৬. চোখ উপ'ড়ে ফেলা।
▪️ ৭. নগ্ন করে উল্টো করে বেঁধে মাথা থেকে পা পর্যন্ত চামড়া ছি'লে ফেলা।
▪️ ৮. ভোঁতা অস্ত্র দিয়ে আ'ঘা:ত করে করে মাথা চূর্ণ করে দেওয়া।
▪️ ৯. বস্তার ভেতর ঢুকিয়ে মুখ বেঁধে অনর্গল পি*টিয়ে হ*ত্যা করা অথবা মুখ বন্ধ বস্তাসহ নদীতে ফেলে দেওয়া।
▪️ ১০. দড়ি দিয়ে ব্যক্তিকে বেঁধে অনবরত লাথি ঘুষি অন্যান্য অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে করে মে'রে ফেলা।
▪️ ১১. বাঁশ ও রোলারের মধ্যে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ চেপে ধরে থেঁ'তলে দেওয়া।
▪️ ১২. বেয়নেট দিয়ে পেট এফোঁড়-ওফোঁড় করা, নাড়িভুড়ি বের করা, বুক চি'রে হৃদপিণ্ড উ'পড়ে নেওয়া।
▪️ ১৩. দড়ি দিয়ে বেঁধে আগুনে পুড়িয়ে হ*ত্যা করা।
▪️ ১৪. পানি, অগ্নিকুণ্ড অথবা বয়লারে নিক্ষেপ করে হ*ত্যা করা।
▪️ ১৫. মৃতপ্রায় মানুষ পানি খেতে চাইলে মুখে প্রস্রাব করা, মলমূত্রের ওপর মানুষটার মাথা চেপে ধরা।
▪️ ১৬. সিগারেটের আ*গুনে শরীরের সংবেদনশীল জায়গায় ছ্যাকা দেওয়া।
▪️ ১৭. মলদ্বার ও আশপাশের স্থানে বরফ অথবা উত্তপ্ত লোহা ঢুকিয়ে দেওয়া।
▪️ ১৮. চোখের সামনে লাইট জ্বালিয়ে আলো দিয়ে চোখ ঝ'লসে দেওয়া।
▪️ ১৯. গায়ে ও মলদ্বারে ইলেক্ট্রিক শক দেওয়া।
▪️ ২০. আঙুলে সুঁচ ফোটানো।
▪️ ২১. নখ উপড়ে ফেলা।
▪️ ২২. শরীরের চামড়া ছি'লে লবণ ও মরিচ লাগিয়ে দেওয়া।
▪️ ২৩. পুরুষের অণ্ডকোষ ও লিঙ্গ থেঁ'তলে দেওয়া।
▪️ ২৪. মেয়েদের যৌনাঙ্গে লাঠি, রাইফেলের নল, ধারালো বোতল জাতীয় কিছু ঢুকিয়ে দেওয়া।
▪️ ২৫. ‘বাঁশ ঢলা’ দেওয়া।
▪️ ২৬. বরফের চাঙরের ওপর শুইয়ে পিটিয়ে মে*রে ফেলা।
▪️ ২৭. বুলেট বাঁচাতে দা দিয়ে জ*বাই করা।
▪️ ২৮. তরুণীদের বাড়ি থেকে ধরে এনে দিনের পর দিন ধর্ষণ করা, স্তন কে*টে নেওয়া, অমানুষিক শক্তি ব্যবহার করে চুল টেনে চামড়া সহ উপড়ে ফেলা।

সর্বপ্রথম আশির দশকের গোড়ায় ভিয়েতনাম যুদ্ধফেরত মার্কিন সৈন্যদের মধ্যে পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার দেখা দিয়েছিল। ভয়ানক যুদ্ধের সবটুকুন ভয়াবহতার প্রত্যক্ষদর্শী যারা, যুদ্ধ শেষে বাকি জীবন তাড়িয়ে বেড়িয়েছিল তাদের ঐ স্মৃতি, ঐ মৃত্যু, ঐ ট্রমা।

আমার মাঝেমধ্যে খুব জানতে ইচ্ছে করে, একাত্তরের যুদ্ধ ফেরত ঐ শুয়োরের জাতগুলো ঘুমোতে পেরেছিল কোনোদিন তারপর? ওদের কারোর পোস্ট ট্রমাটিক স্ট্রেস ডিসঅর্ডার হয়নি? ওরা কী করে ঘুমিয়েছিল? ওরা সুখী হয়েছিল? ওদের বিবাহ হয়েছিল হয়তো। পুত্র সন্তান হয়েছিল, কন্যা সন্তানও হয়েছিল। ওরা নিশ্চয় ঐ কন্যার কপালে চুমু খেয়েছিল। চুলে হাত বুলিয়েছিল। ফোলা গাল দু’টো টিপে কোলে নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছিল সপ্তাহে একবার। স্ত্রী সহ। কন্যা আবদার করেছিল হয়তোবা ঘাড়ে চড়ার। তারা নিশ্চয় ঘাড়েও চড়িয়েছিল তাকে। ঐ সন্তান থেকেছে পরম আদরে, বেঁচে আছে দুধে ভাতে।

কখনই ওই সন্তানের জানা হবে না, চার ঘণ্টায় বারো হাজার, প্রতি ঘণ্টায় তিন হাজার, প্রতি মিনিটে পঞ্চাশ এবং প্রতি সেকেন্ডে একজন করে মানুষ হ*ত্যা করলে মাত্র দশটা সেকেন্ড বাকি থাকে ঘড়িতে, যে দশটা সেকেন্ড চুকনগরে মারার মতোন আর দশটা মানুষ খুঁজে পায়নি তার রক্তপিপাসু রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রের সেবক। এক ভদ্রা নদীর রক্তের অংক কষতে এই জনম কাটবে তাদের। ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইল বিস্তৃত একটা শ্মশানের বাকি হাড়গোড় গুনার সময় কই আর।
সূত্রঃ
১. ‘২০ মে ১৯৭১: চুকনগর গণহ*ত্যা’ – আহমাদ ইশতিয়াক (দ্য ডেইলি স্টার, ২০.০৫.২০২১)
২. ‘চুকনগর বধ্যভূমি’ – (ডুমুরিয়া, খুলনা, গর্ভমেন্ট বিডি সাইট)
৩. আবদুল্লাহ ইবনে মাহমুদ
৪. ‘চুকনগর গণহ*ত্যা’ – মুনতাসীর মামুন
৫. ‘৭১ এর গণহত্যা ও যুদ্ধাপরাধ’ – ডা. এম এ হাসান (সংগ্রামের নোটবুক)

ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের সাবেক একজন জাজ ফ্রান্সের রাফাল ফাইটার জেট সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেন!!!তার মতে,"ফ্রান্স হয়তো ভার...
19/05/2025

ভারতীয় সুপ্রিম কোর্টের সাবেক একজন জাজ ফ্রান্সের রাফাল ফাইটার জেট সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেন!!!

তার মতে,

"ফ্রান্স হয়তো ভারতকে লো কোয়ালিটির রাফাল জেট ধরিয়ে দিয়েছে!"

😆😆😆😆😆😆😆😆😆😆😆😆😆

সবশেষে,

"যত দোষ! রাফাল ঘোষ!"

🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣🤣

🔥 মিয়ানমার সীমান্তে উত্তেজনা | পারমাণবিক নিরাপত্তা নিয়ে পাকিস্তানের উদ্বেগ | রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ!🇮🇳 মিয়ানমার সীমান...
18/05/2025

🔥 মিয়ানমার সীমান্তে উত্তেজনা | পারমাণবিক নিরাপত্তা নিয়ে পাকিস্তানের উদ্বেগ | রোহিঙ্গাদের সাগরে নিক্ষেপ!

🇮🇳 মিয়ানমার সীমান্তে ভারতীয় সেনাবাহিনীর সঙ্গে বন্দুকযুদ্ধে ১০ জন নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।

🇵🇰 পাকিস্তান গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারতের পারমাণবিক নিরাপত্তা নিয়ে। তাদের অভিযোগ—ভারতে অতীতেও রেডিওঅ্যাকটিভ পদার্থ চুরি হয়ে কালোবাজারে বিক্রি হয়েছে! ☢️⚠️

🔴 কাশ্মিরে ভারতীয় বাহিনী চালানো ‘এনকাউন্টার’ অভিযানে প্রাণ হারিয়েছে ৩ মুসলিম নাগরিক। মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ উঠেছে।

🚢 ভারতের বিভিন্ন প্রদেশ থেকে রোহিঙ্গাদের ধরে নেভি জাহাজে করে সাগরে ফেলে দেওয়া হয়েছে! যারা বেঁচে ফিরেছে, তারা নিজের দেশ মিয়ানমারে গিয়ে ঠাঁই পেয়েছে।
🔴 বেলুচিস্তানে স্বাধীনতাকামিরা নিজেদের স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে এবং স্বাধীনতা পরবর্তী উদযাপন করেছে

---

যুদ্ধ চলাকালীন প্রকাশ্যে অনেকগুলো দেশের সমর্থন পেয়েছে পাকিস্তান। ভারত কেন আন্তর্জাতিক মহলে সমর্থন পায়নি, কেন নেপালের মতো...
12/05/2025

যুদ্ধ চলাকালীন প্রকাশ্যে অনেকগুলো দেশের সমর্থন পেয়েছে পাকিস্তান। ভারত কেন আন্তর্জাতিক মহলে সমর্থন পায়নি, কেন নেপালের মতো ছোট ছোট দেশও ভারতকে অপছন্দ করছে—তা নিয়ে অনেক ভারতীয়ই অবাক হচ্ছেন।

কিন্তু আশ্চর্য হওয়ারই বা কী আছে?

২০১৪ সাল থেকে ভারতের রাজনীতিতে যে অতিরিক্ত জাতীয়তাবাদ, সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ, আর অযৌক্তিক শ্রেষ্ঠত্ববোধ মাথাচাড়া দিয়েছে, সেটাই আজ ভারতের ভাবমূর্তিকে ক্ষুণ্ন করছে বিশ্বমঞ্চে।

এক সময় বিশ্বের চোখে ভারত ছিল নম্রতা, সহনশীলতা আর বিনয়ের প্রতীক।
কিন্তু আজকের ভারত অনেক বেশি উদ্ধত, অহংকারী ও বিভাজনময়—আর সেই রূপ আন্তর্জাতিক মহলের কাছে মোটেই গ্রহণযোগ্য নয়।

16/07/2022

Dua for your mother ❤️

Address

Dhaka
1216

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangal Entertainment posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category