
09/21/2025
আমার জীবনে আমি সরকারি ইউনিভার্সিটির টিচারদের মত জোচ্চোর, ভন্ড আর নির্লজ্জ প্রজাতির প্রাণী কম দেখছি।
এই শালারা বেশিরভাগই চাকরি নেয় টাকা দিয়ে।
সরকারি টাকায় পিএইচডি করে।
কোন না কোন ছাত্রীকে টিচার বানাইয়া বা বানানোর লোভ দেখাইয়া বিবাহ করে।
এরপর ক্যাম্পাসের বাসভবনে উঠে। যেখানে কারেন্ট যায় না। যেখানে ক্যান্টনমেন্টের মত নিরাপত্তা ব্যবস্থা। যেখানে খাবার থেকে শুরু করে সবকিছুর দাম কম।
এই নির্লজ্জের দল বেতন তুলে, ভাতা তুলে, সরকারের বাসায় থেকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সুবিধা দিয়ে বাচ্চা মানুষ করে।
বাট এদের ইয়ে এতটাই দুর্বল যে এত সুবিধা পাইয়াও এদের বাচ্চারা হয় এদের মতোই বক্সোদ আর গর্ধভ।
বাংলাদেশের আর ১০ টা ছেলেমেয়ের সাথে পরীক্ষা দিয়ে চান্স পাওয়ার মত সন্তানও এরা পয়দা করতে পারে না।
পয়দা করে একেকজন নির্লজ্জ বেকুব।
এই বেকুবের দল সারা জীবন সরকারি বাসায় থাকে, সরকারের বেতনে চলে।
এরপর এডমিশনে এরা কী চায় জানেন?
কোটা।
টাকা দিয়ে পাওয়া চাকরি, সরকারি বাড়ি বা প্রজেক্ট এর টাকা দিয়েও এদের মন ভরে না।
এবার এদের অথর্ব ছেলে আর মেয়েকে এরা এডমিশনে অবৈধ সুবিধা নিয়ে ফেল করার পরেও ভর্তি করে।
একেকজন ফেল্টুস এসে ভর্তি হয় জেনেটিক্সে।
অথচ একজন রিকশাওয়ালার ছেলে পাশ করে ভালো মার্ক্স পেয়েও ভর্তি হতে পারে না।
কারন, তার বাবা রিক্সা চালায়।
রাজশাহী ইউনিভার্সিটির টিচার আর কর্মচারীরা শুনলাম আজ ছাত্রদের গায়ে হাত তুলেছে এই কোটার বিরোধিতা করার জন্য।
অবাক হইনি।
হাসিনার আমলে এরা ২ হাজার টাকার জন্য হলে হলে এরে ওরে শিবির বলে ধরাই দিত, প্রোভোস্ট হয়ে সামান্য কিছু ভাতা খাওয়ার লোভে।
২ হাজার টাকার জন্য এই ফকিন্নিরা পোলাপানকে পুলিশের হাতে তুলে দিত। এরা নিজেদের অথর্ব ছেলে মেয়েকে চান্স পাওয়ানোর জন্য মারামারি করবে এটাই স্বাভাবিক।
এই ছোটলোকের বাচ্চাদের শিক্ষক হিসেবে রেখে যত টাকা ঢালেন আর যাই করেন, বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার কোন চেঞ্জ আসবে না।
যেই কোটার জন্য হাসিনা পালাইলো, সেই কোটার এতদিন কবর হয়ে যাওয়ার কথা ছিল।
হয় নাই।
উল্টো এই কোটার বিরোধিতা করতে যাইয়া রাজশাহী ইউনিভার্সিটির পোলাপানকে আজ রক্তাক্ত হতে হলো আবার।
হাসিনার হাত থেকে তো মুক্তি পেয়েছি।
বাট ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে গেড়ে বসা এই টিচার আর কর্মচারী নামধারী ছোটলোক আর ফকিন্নির বাচ্চাদের হাত থেকে আমরা মুক্তি পাব কবে?