
03/03/2023
🤦🤦বেকারত্ব কমাবে ফ্রিল্যান্সিং 👎👎👎
✍️✍️চাকরির বাজারের চাহিদা ও সরবরাহের মধ্যে বড় ধরনের সমন্বয়হীনতার জন্যই মূলত বেকারত্বের সৃষ্টি হয়। বাংলাদেশে প্রতি বছর ২২ লাখ তরুণ চাকরির বাজারে প্রবেশ করে, যাদের সিংহভাগই স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রিধারী। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জরিপে উঠে এসেছে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা শিক্ষার্থীদের ৬৬ শতাংশ বেকারত্বের শিকার। অন্যান্য পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা শিক্ষার্থীদের হারও নেহাত কম নয়।🚶🚶
🖊️🖊️আরেক পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে স্নাতক বেকারের সংখ্যা প্রায় ৪৬ শতাংশ। এভাবেই বেড়ে চলেছে দেশের বেকারত্ব, বিশেষ করে শিক্ষিত বেকারের হার। এই ভয়াবহ বেকারত্ব সমস্যা কিছুটা হলেও কমাতে পারে ফ্রিল্যান্সিং বা মুক্ত পেশা। এর ফলে স্বাবলম্বী হতে পারবে একজন বেকার তরুণ ও তার পরিবার।♥️♥️
💁💁ফ্রিল্যান্সিং হলো মুক্ত পেশা। ঘরে বসেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের মানুষের বা প্রতিষ্ঠানের কাজ করে অর্থোপার্জন করাই মূলত ফ্রিল্যান্সিং। স্বাধীনভাবে কাজ করা যায় বলে বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাড়ছে এই পেশা। ফাইবার, ফ্রিলান্সিং ডটকম, আপওয়ার্ক ইত্যাদি হচ্ছে ফ্রিলান্সিংয়ের জন্য জনপ্রিয় ওয়েবসাইট। এ ওয়েবসাইটগুলোতে মানুষ বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থোপার্জন করছে, যার মধ্যে রয়েছে ডাটা এন্ট্রি, কনটেন্ট রাইটিং, কম্পিউটার প্রোগ্রামিং, ডিজিটাল মার্কেটিং, এফিলিয়েট মার্কেটিং, এসইও, ওয়েব ডিজাইন, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, গ্রাফিক্স ডিজাইন ইত্যাদি।👇👇
🖊️🖊️ফ্রিল্যান্সিং করে এক দিকে যেমন একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি আর্থিক সচ্ছলতা পায় অন্য দিকে পড়াশোনার পরবর্তী সময়ে আর বেকারত্বের সমস্যা থাকে না। বাংলাদেশে অধিকাংশ শিক্ষার্থীই পড়াশোনা শেষ করে চাকরির বাজারে প্রবেশ করে; কিন্তু চাকরি সবার ভাগ্যে থাকে না। যার ফলে তার মধ্যে হতাশা কাজ করে এবং বেকারত্ব সমস্যায় পড়ে। এই গতানুগতিক ধারার বাইরে গিয়ে একজন শিক্ষার্থী যদি নিজেকে তথ্যপ্রযুক্তি সমৃদ্ধ করে গড়ে তোলে এবং ফ্রিল্যান্সিং শুরু করে দেয়, বছর পার হতেই সে আর বেকার থাকবে না।💯💯💯