
11/08/2022
রবীন্দ্রনাথ সরকার রিপন (রংপুর)প্রতিনিধি
কবি বিপুল চন্দ্র রায়
বিপুল চন্দ্র রায় , পিতার নাম- শ্রী রজনী কান্ত রায়, মাতার নাম-শ্রী মতি যশোদা রাণী রায়,ঠাকুর দাদার নাম- শ্রী নগেন্দ্র নাথ রায়(নগেন দেওয়ানী),ছোট ভাই নিপুণ চন্দ্র রায়(বিষ্ণু) কবির কৃতক প্রকাশিত যৌথ কাব্যগ্রন্থ সমূহ:আমার মনে মেঘ;কোন খানে রাখিব প্রণাম;তোমায় ছাড়া শূণ্য হৃদয়:বিজয় উল্লাস;কাব্যফুল;পাহাড়ের কান্না;বিরহ;অমর কবিতা;বেদনার অশ্রুজল;জীবন নদীর মোহনা।
বিভিন্ন পত্র পত্রিকায় কবি লিখেছেন:
দৈনিক ফুলকি পত্রিকা , দৈনিকি চাঁপাই দর্পণ পত্রিকা, দৈনিক যুগের কথা,সাপ্তাহিক খোরাক পত্রিকা , সাপ্তাহিক ইনতিজার, অরুণিমা কুড়িগ্রাম (মাসিক পত্রিকা),
দৈনিক কলম কথা পত্রিকা (অনলাইন) , দৈনিক বাতায়ন ২৪.কম (অনলাইন) , দৈনিক নীল বাতায়ন পত্রিকা (অনলাইন) , এছাড়াও বাংলা কবিতা ডট কম ব্লগে ও বাংলা কবিতা.নেট ব্লগে নিয়মিত লিখে চলেছেন।
বাংলাদেশ হিন্দু যুব মহাজোট ঢাকা -সাভার উপজেলা শাখার
সহ-প্রচার সম্পাদক এছাড়াও কবি বিভন্ন সামাজিক সংগঠনে কাজ করেছেন।
কবি সকলের কাছে আর্শীবাদ প্রার্থনা কামনা করেন।
এসো হিন্দু মহাজোটে
বিপুল চন্দ্র রায়
রাজারহাট-কুড়িগ্রাম।
হিন্দুর অধিকার রক্ষায় লড়াই করি,
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটে আসি।
যে দল পেয়েছে,ভবে মাঝে মানবতার ঘাঁটি,
এসো চলে হে সারথী,দুরন্ত পায়ে হাঁটি।
এসো তরুণ,এসো যুবক সারথী সাজে,
সত্য ন্যায় হিন্দু রক্ষায় শপথ সবার তরে।
ভব মাঝে সারথী সাজে,লড়ব লড়াই দিবা-নিশি,
হিন্দু মহাজোটে এসে বলবো "জয় শ্রী রাম"
মাগো হিন্দুত্ববাদী সন্তান তোমার
বিপুল চন্দ্র রায়
রাজারহাট-কুড়িগ্রাম।
মা গো তুমি কি চাও না, তোমার সন্তান সন্নাসী হউক?
মা গো তুমি কি চাও না, তোমার সন্তান শাস্ত্রজ্ঞানী হউক?
মা গো তুমি কি চাও না, তোমার সন্তান হিন্দুত্ববাদী হউক?
মা গো তুমি কি চাও, তোমার সন্তান পথ ভ্রষ্ট হউক?
মা গো তুমি কি চাও, তোমার সন্তান ধর্মান্তরিত হউক?
মা গো তুমি কি চাও, তোমার সন্তান নীরব থাক?
না না থাকবে না আর নীরব তাহলে প্রতিবাদী গড়তে শিক্ষা দাও,
তোমার শাস্ত্র-অস্ত্র জ্ঞান দাও, নৈতিকতা নীতিশিক্ষা দাও,
দাও তবে আজ আদেশ-উপদেশ বাণী দাও,
তবেই মা গো অশ্রু জল ফেলতে হবে না,
আর দেখতে হবে না করুন দৃশ্য।
মাগো তোমার সন্তান হিন্দুত্ববাদী, সত্য- ন্যায়ের পক্ষে লড়াই করে,
মা গো আর কেঁদো না,কেননা, তোমার সন্তান হিন্দুত্ববাদী।
“ওরা মা গো মন্দির ঠাকুর প্রতিমা ভাঙ্গল,মনের মন্দিরের হিন্দুত্ববাদকে ভাঙ্গবে কি করে”
মা গো তোমার সন্তানকে মারলো, মেয়ে বৌ সিথির সিঁদুর মূছে গেল,
বিধবা হলো জোর জুলুম করে, প্রেমের ফাঁদে ফেলে ধর্মান্তরিত করে,
ওরা কারা ওরা শ্রুত্র, বাস্তুভিটা দখল করে দেশ ত্যাগের হুমকি দেয়,
ওরা কারা ওরা শত্রু, মা গো ভয় নাই আর, তোমার সন্তান হিন্দুত্ববাদী।
তেজি তরুণ যুব যার পদ ভারে নতুন সমাজ জাগরণের জন্ম হতে চলছে,
সমাজে উচ্চস্বরে বলুন এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে জ্বলন্ত ঘোষণার ধ্বনি-প্রতিধ্বনি তুলে,
আমি হিন্দু আমি হিন্দু।
সনাতন অগ্নিবীর
বিপুল চন্দ্র রায়
রাজারহাট-কুড়িগ্রাম।
ওরে হিন্দু আর কতকাল জাত পাতে বড়াই করব,
বর্ণ বিভেদ - উচ্চনিম্ন জাত কোন হিন্দু সমাজ গড়ব।
জাত পাত দূর করি,কর্ম গুণ বিশ্বাস করি,
কর্ম গুণে হই তুমি আমি ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় বৈশ্য শূদ্র।
মোরা নই সম্প্রীতিহীন,সেবা,সাম্য -প্রীতি, ঐক্য
সদা সত্য করি লালন,মোরা হিন্দু, মোরা হিন্দু।
এসো হে হিন্দু ঐক্য হই,জাত নিয়ে দ্বেষ-বিদ্বেষ
ভুলে,মোরা ভাই ভাই, মোরা হিন্দু।
আয়রে ছুটে মিলন মেলায়,সনাতন হিন্দু সমাজ গড়ব,
সকল অন্যায়-অত্যাচারের প্রতিবাদ ঐক্য হয়ে করব।
মোরা ভাই ভাই, মোরা হিন্দু ,এক সাথে চলি,একসাথে লড়ি,
একসাথে বাঁচি,একসাথে মরি,মোরা হিন্দু সনাতন অগ্নিবীর।