md : mamun hossain

md : mamun hossain Informations de contact, plan et itinéraire, formulaire de contact, heures d'ouverture, services, évaluations, photos, vidéos et annonces de md : mamun hossain, Site web d’actualités, kowry , horirampur , manikganj, Democratic Republic of the.

কমার্স ডিপার্টমেন্টের কয়েকজন ছাত্র ট্রেনে চড়ে কোথাও যাচ্ছিল এবং মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করছিল। একজন বয়স্ক ভদ্রলোক তাদের...
29/03/2025

কমার্স ডিপার্টমেন্টের কয়েকজন ছাত্র ট্রেনে চড়ে কোথাও যাচ্ছিল এবং মার্কেটিং নিয়ে আলোচনা করছিল। একজন বয়স্ক ভদ্রলোক তাদের আলোচনা মন দিয়ে শুনছিলেন আর মুচকি মুচকি হাসছিলেন।

হঠাৎ ভদ্রলোকটি ছাত্রদেরকে বললেন, আমি কি মার্কেটিং বিষয়টি সহজ দুএকটি কথায় ব্যাখ্যা করতে পারি?

ছাত্ররা কৌতূহলী হয়ে তার দিকে তাকাল।

ভদ্রলোক বলতে শুরু করলেন, মনে করো তুমি কোনো বিয়ে বাড়ীতে দাওয়াত খেতে গিয়েছ। তো সেখানে গিয়ে এক অসামান্য সুন্দরী মেয়ের দেখা পেলে।

তুমি তার কাছে গিয়ে বললে, "আমি উচ্চশিক্ষিত এবং ধনী। তুমি কি আমায় বিয়ে করবে?" এটাকে বলে সরাসরি বিপণন (ডাইরেক্ট মার্কেটিং)।

তোমার বন্ধু তার কাছে গিয়ে তোমাকে দেখিয়ে বলল, "ও উচ্চশিক্ষিত এবং ধনী। তুমি কি ওকে বিয়ে করবে?" এটাকে বলে বিজ্ঞাপন।

মেয়েটি নিজেই তোমার কাছে এগিয়ে এসে বলল, 'আপনি উচ্চশিক্ষিত এবং ধনী। আপনি কি আমায় বিয়ে করবেন?' এটাকে বলে ব্র্যান্ড ভ্যালু।

তুমি বিয়ের প্রস্তাব দেবার পর মেয়েটি জানাল যে, সে বিবাহিতা। এটাকে বলে চাহিদা ও জোগানের ফারাক (ডিম্যান্ড সাপ্লাই গ্যাপ)।

তুমি মেয়েটির কাছে গিয়ে কিছু বলার আগেই আরেকজন তাকে বিয়ের প্রস্তাব দিল এবং মেয়েটি সম্মত হয়ে তার সাথে চলে গেল। এটাকে বলে প্রতিযোগিতা (কম্পিটিশন)।

মেয়েটি তোমার বিয়ের প্রস্তাব গ্রহণ করল এবং বছর ঘুরতেই তোমাদের একটি সন্তান হলো। একে বলে প্রোডাকশন (উৎপাদন)।

তুমি মেয়েটিকে বিয়ের অফার দেবার সাথে সাথে সে তোমার গালে ঠাস করে একটা চড় মারল। এটাকে বলে উপভোক্তার প্রতিক্রিয়া (কাস্টমার্স ফিডব্যাক)।

তুমি যখন মেয়েটিকে বিয়ের প্রস্তাব দিলে সেই সময় তোমার স্ত্রী এসে উপস্থিত হল। এটাকে বলে নতুন ব্যবসাক্ষেত্রে প্রবেশ করার ঝুঁকি (রিস্ক অফ এন্টারিং নিউ মার্কেট)।"

ছাত্রদের আক্কেলগুড়ুম!

দুইজন মিলে নখ কেটে দিচ্ছে। আরেকজন পায়ের তলা পরিষ্কার করছে। কার? একজন কাস্টমারের। এই হল তথাকথিত নারী স্বাধীনতার বাস্তবতা।...
29/03/2025

দুইজন মিলে নখ কেটে দিচ্ছে। আরেকজন পায়ের তলা পরিষ্কার করছে। কার? একজন কাস্টমারের।

এই হল তথাকথিত নারী স্বাধীনতার বাস্তবতা। নিজের স্বামীর জন্য রান্না-বান্না করা, নিজের ঘর পরিষ্কার- পরিচ্ছন্ন করা ও নিজ সন্তানের লালন- পালন করাকে পরাধীনতা মনে করে। অথচ পর পুরুষের পায়ের তলা পরিষ্কার করা আর ময়লা, দুর্গন্ধময় নখ কেটে দেয়াকে নিজেদের স্বাধীনতা মনে করে।
বাস্তবতা হল- পশ্চিমাদের বানানো নারী স্বাধীনতা নিছক্ ধোঁকা ছাড়া কিছুই না। ঠিক মরীচিকার মতো; দূর থেকে দেখতে পানি জ্বলমল করছে মনে হলেও কাছে গেলে বিভীষিকাময় শুষ্ক মরুভূমির বালি ছাড়া আর কিছুই দেখতে পাওয়া যায় না।
অথবা বলতে পারো- ঠিক মরুভূমির চোরা বালির মত। ভরসার মনে করে পা' দিবে তো অতল গহ্বরে হারিয়ে যাবে।

হ্যাঁ, তথাকথিত নারী স্বাধীনতার এটাই বাস্তবতা।

তামিম ইকবাল যখন বুকে ব্যথা পান—দুই ঘণ্টার মধ্যে এনজিওগ্রাম, রিং—সব সেরে ফেলেন ডাক্তার!একটা দেশের মূল্যবান ক্রিকেটার,তাই ...
25/03/2025

তামিম ইকবাল যখন বুকে ব্যথা পান—
দুই ঘণ্টার মধ্যে এনজিওগ্রাম, রিং—সব সেরে ফেলেন ডাক্তার!
একটা দেশের মূল্যবান ক্রিকেটার,
তাই তার প্রাণ বাঁচাতে দেরি নেই—
হাসপাতালও তখন সেবা দেয়, দয়া করে না।

আল্লাহর রহমতে তামিম ভাই বেঁচে আছেন—
কিন্তু যারা তামিম না? যারা শুধুই নাগরিক?

তাদের বুক ব্যথা মানেই— বুকের উপরে ভর্তি ফরম, সিরিয়াল, অ্যানালাইসিস ফি,
প্রতীক্ষার ওয়ার্ড, আর হয়তো একটা শোকবার্তা!

এখানে সেবা পেতে হলে
তুমি ধনী হতে হবে, জনপ্রিয় হতে হবে,
নয়তো হতে হবে নিছক ভাগ্যবান!

একই রিং,
একই ডাক্তার,
একই অপারেশন—
তবু কারো জন্য পঁচিশ হাজার,
আর কারো জন্য দুই লাখ!

এটা কি সেবা?

না ভাই, এটা স্টেন্ট নামের চুক্তিভিত্তিক ডাকাতি।

বাংলাদেশে চিকিৎসা নেই—এই মিথ্যে বলে যারা,
তারা আসলে সত্যকে আড়াল করে।

চিকিৎসা আছে—সততা নেই।
ডাক্তার আছে—দায়িত্ব নেই।
হাসপাতাল আছে—মানবতা নেই।

এখানে ওটি মানে 'অপারেশন থিয়েটার' না,
এটা একেকটা 'অফিস টেবিল',
যেখানে প্রতিটি রোগী একটা টাকার ইউনিট।

বুকের ব্যথা কেটে যাবে একদিন,
কিন্তু এই ব্যবস্থার ব্যথা কাটবে কবে?

একদিন রিং পড়বে এই সিস্টেমের বুকে—
হৃদপিণ্ড খুলে বের করা হবে প্রতারণার রক্ত।
সেইদিন চিকিৎসা হবে আবার সেবা,
ব্যবসা নয়।

©️

দিল্লিতে একজন সামুচা ওয়ালা ছিল এবং তাঁর দোকানের সামনে একটি বড় কোম্পানির অফিস ছিল। একদিন এক ম্যানেজার দোকানে সামুচা খেতে ...
22/12/2024

দিল্লিতে একজন সামুচা ওয়ালা ছিল এবং তাঁর দোকানের সামনে একটি বড় কোম্পানির অফিস ছিল। একদিন এক ম্যানেজার দোকানে সামুচা খেতে গেল।

২ টা সামুচা নিয়ে সামুচা ওয়ালাকে প্রশ্ন করলো যে, তুমি খুব সুন্দর করে দোকানটা সাজিয়েছো, সিস্টেম গুলো ভালো, সুন্দর এডমিনিষ্ট্রেশন, তাহলে তোমার এত সুন্দর প্লানিং নিয়ে আমার মত জব করলে ভালো হতো না, এই সামুচা বিক্রি করে তো তুমি সময় নষ্ট করছো না?

সামুচা ওয়ালা হাসি দিয়ে বলল - স্যার আমার কাজটা আপনার থেকে অনেক ভাল। আজ থেকে ১০ বছর আগে আমি সামুচা বিক্রি করতাম টুকরীতে। তখন আমার আয় ছিল ১০০০/মাস এবং আপনার বেতন ছিল ১০ হাজার। আজ ১০ বছর পর আমার আয় ১ লক্ষ এবং কোন কোন মাসে ১ লক্ষ বেশি আর আপনার এখন বেতন ৪০ হাজার । তাহলে আপনার থেকে আমার কাজটা বেশি ভালো না?

আমার পরে আমার এই ব্যবসা আমার ছেলে দেখবে। সে সাজানো একটা ব্যবসা পাবে কিন্তু আপনার ছেলে মেয়ে কি আপনার মত পজিশন পাবে ? আমি ০ থেকে শুরু করেছি কিন্তু আমার ছেলে মেয়েরা ০ থেকে শুরু করবে না। চাকুরীজিবীগনের ছেলে মেয়েদের ০ থেকেই শুরু করতে হবে। আপনি চাইলেও আপনার পজিশনে আপনার ছেলে মেয়ে কে বসাতে পারবেন না। আপনি ১০ বছর আগে যে কষ্টটা করেছেন আপনার ছেলে মেয়েদের কেউ একই কষ্ট করতে হবে।আমার ছেলে মেয়েদের ভবিষ্যত গুছিয়ে দেওয়া আমার দায়িত্ব আর আমি তাই করেছি যা আপনি পারেন নাই।

লোকটা কথা গুলো শুনে ৫০ টাকা বিল পরিশোধ করে চলে গেল। এন্টারপ্রেনারের জন্ম হয় কঠোর পরিশ্রমে যার পিছনে থাকে সূদৃঢ় সিদ্ধান্ত, পরিকল্পনা ও পরিশ্রম।

03/12/2024
25/08/2024

ফাইনালি একবছর পর ৩০০কোটি টাকা খরচ করে চালু হলো নানীর প্রিয় মেট্রোরেল 😪😪

07/05/2024

বিয়ে করার পর যা হয়

ভিন্ন ভাষা খা*ইলো চু*ষে বাংলা ভাষার মৌমা থেকে মাম্মি হল ওয়াইফ হয়েছে বউ।পাখা শব্দ ধীরে ধীরে হয়ে গেল ফ্যানএক"শ হলো হান্...
06/02/2024

ভিন্ন ভাষা খা*ইলো চু*ষে বাংলা ভাষার মৌ
মা থেকে মাম্মি হল ওয়াইফ হয়েছে বউ।

পাখা শব্দ ধীরে ধীরে হয়ে গেল ফ্যান
এক"শ হলো হান্ড্রেড আর দশ হয়েছে টেন।

দুঃখিত টা মরে গেল সরির চাপে পড়ে
থ্যাঙ্ক ইউ টা বসল চেপে ধন্যবাদের ঘাড়ে।

শিক্ষাগুরু টিচার হল বিদ্যালয় স্কুল
না*পিত ভাইয়ের সাইনবোর্ডে হেয়ার হল চুল।

পাঠানো বা প্রেরণ শব্দ হয়ে গেল সেন্ট
বন্ধু বান্ধব ‌দোস্তরা সব হয়ে গেল ফ্রেন্ড।

অংশ শব্দ ধ্বংস হয়ে হয়ে গেল পার্টস
শুশ্রু সেবা প্রদানকারি সেবিকারা নার্স।

সঠিক শব্দ রাইট হলো আর ভুলটা হলো রং
শক্তিশালী শব্দটা আজ হয়ে গেল স্ট্রং।

ভাষার পথের প্যাচালী তে রাস্তা হল রোড
চাকরি-বাকরি জব হলো আর খাবার হল ফুড।

বিজ্ঞাপনে সাবান শব্দ হল বিউটি সোপ
যাতায়াত টা জার্নি হল স্টপ হয়েছে চুপ।

ভ্রমণ শব্দ ট্যুর হলো আর জুতো হল শো
মোবাইল ফোনে এক দুইয়েরা হইল ওয়ান আর টু

বাঙালির ভাত রাইস হয়েছে প্রাইচ হয়েছে দাম
প্রেসক্রিপশনে ইংরেজিতেই হইল আমার নাম।

বই বিতানের নাম করনে বই হয়েছে বুক
চালক থেকে ড্রাইভার হল হাজার হাজার লোক।

এই হল আজ ভাষার প্রতি বাঙ্গালীদের টান
কথায় কথায় সবার মুখে ভিন্ন ভাষার গান।

ভাষার প্রতি আমরা আজি এতই উদাসীন
নিজের ভাষা রেখেও করি অন্য ভাষা ঋণ।

মায়ের ভাষা ভাসিয়ে দিয়ে সাত সাগরের জলে
গর্ব করে ভিন্ন ভাষায় যাচ্ছি কথা বলে।

শহীদরা যেই ভাষার লাগি বিলিয়ে দিল প্রাণ
তার ব্যবহার কমিয়ে দেওয়া বড়ই বেমানান।

ভাষার প্রতি শ্রদ্ধা রেখে আসুন করি পণ
মায়ের ভাষায় করবো মোরা সকল আলাপন।

কবিতাঃ- প্রাণের বাংলা ভাষা
কলমেঃ- ফেরদৌস আহমেদ
ছবি সংগৃহীত
সবাই আইডিটা ফলো করুন md : mamun hossain

জঙ্গলের রাজা বাঘ মশাই ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলো - "কোনো শিশুকে নিরক্ষর রাখা চলবে না।। সবার জন্য যথাযথ শিক্ষা সুনিশ্চিত ক...
14/01/2024

জঙ্গলের রাজা বাঘ মশাই ঢাকঢোল পিটিয়ে জানিয়ে দিলো - "কোনো শিশুকে নিরক্ষর রাখা চলবে না।। সবার জন্য যথাযথ শিক্ষা সুনিশ্চিত করতে হবে।।"
সব ছেলেমেয়েদের স্কুলে পাঠাতে হবে।। পড়াশুনা শেষ হলে,, সবাইকে সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।।
শুরু হলো সর্ব শিক্ষা অভিযান!!
হাতির বাচ্চা স্কুলে এলো।‌। বাঁদর,, মাছ,, কচ্ছপ,, বিড়াল,,উট ,, জিরাফ,, সবার বাচ্চা স্কুলে পৌঁছে গেলো।।
শুরু হলো ধুমধাম করে পড়াশোনা।‌।
"ফার্স্ট ইউনিট টেষ্ট" হলো।। হাতির বাচ্চা ফেল।।
- "কোন সাবজেক্টে ফেল ??" হাতি এসে প্রশ্ন করে।‌।
-- "গাছে ওঠা" সাবজেক্টে ফেল করেছে।।"
হাতি পড়লো মহা চিন্তায়।। তার ছেলে ফেল ?? এটা কোনো ভাবেই মেনে নেওয়া যাবে না।।
শুরু হলো খোঁজাখুঁজি,, ভালো টিউটর পেতেই হবে।। সন্তানের শিক্ষার ব্যাপারে কোনো রকম কম্প্রোমাইজ করা যাবে না।।
হাতির এখন একটাই টেনশন,, যেভাবেই হোক,, ছেলেকে গাছে চড়া শেখাতে হবে !! "গাছে ওঠা' সাবজেক্টে টপার করে তুলতে হবে।।
ফার্স্ট সেশন অতিক্রান্ত।। ফাইনাল রেজাল্ট আউট হলো।। দেখা গেলো - হাতি,, উট,, জিরাফ,, মাছ,, সবার বাচ্চা ফেল।। বাঁদরের বাচ্চা টপার হয়ে গেছে।।
প্রকাশ্য মঞ্চে বিভিন্ন গেষ্টদের আমন্ত্রিত করে,, বিরাট অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলো।। সেখানে টপার হিসাবে বাঁদরের বাচ্চার গলায় মেডেল পরিয়ে দেওয়া হলো।।
চুড়ান্ত অপমানিত হয়ে হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজ নিজ সন্তানকে দারুণ পিটুনি দিলো।। এতো টিউশন,, এতো খরচ,, এর পরেও চূড়ান্ত অসম্মান!!
তারা মেনে নিতে পারলো না।।
-- "ফাঁকিবাজ,, এতো চেষ্টা করেও তোর দ্বারা গাছে চড়া সম্ভব হলো না ?? নিকম্মা কোথাকার।। শিখে নে, বাঁদরের বাচ্চার কাছে শিক্ষা নে,, কিভাবে গাছে চড়তে হয়।।"
ফেল কিন্তু মাছের ছেলেও হয়ে গেছে।। সে আবার প্রত্যেক সাবজেক্টে ফেল,, কেবলমাত্র "সাঁতার" কাটা ছাড়া।।
প্রিন্সিপাল বললো -- "আপনার সন্তানের এ্যটেন্ডেন্স প্রবলেম।। পাঁচ মিনিটের বেশী ক্লাসে থাকতে পারে না।।"
মাছ নিজের সন্তানের দিকে ক্রোধান্বিত হয়ে তাকিয়ে রইলো।।
বাচ্চা বলে --" মা-গো,, দম নিতে পারি না,, ভীষণ কষ্ট হয়।। আমার জন্য জলের মধ্যে কোনো স্কুল দেখলে হতো না ??"
মাছ বলে -- "চুপ কর বেয়াদব।। এতো ভালো স্কুল আর কোথাও খুঁজে পাবি না।। পড়াশোনায় মন দে,, স্কুল নিয়ে তোকে ভাবতে হবে না।।"
হাতি,, উট,, জিরাফ,, নিজের নিজের ফেলিওর বাচ্চাকে পিটুনি দিতে দিতে বাড়ি ফিরে চলেছে।। পথিমধ্যে বুড়ো খেঁকশিয়ালের সঙ্গে দেখা।।
শিয়াল বলে -- "কি হয়েছে সেটা তো বলো ??"
হাতি বলে -- "এত বড়ো শরীর নিয়ে,, গাছে চড়তে পারলো না।। বাঁদরের ছেলে টপার হলো,, মান ইজ্জত কিছুই অবশিষ্ট থাকলো না।।"
শিয়াল অট্টহাসিতে ফেটে পড়ে।।
শিয়াল বলো -- "তোমাদের গাছে চড়ার কি প্রয়োজন সেটাই তো বুঝতে পারলাম না‌।। শোনো হাতি,, তুমি নিজের বিশালাকার শুঁড় উঠিয়ে ধরো,, গাছের সবচেয়ে বড়ো ফলটি পেড়ে ভক্ষণ করো।। তোমার গাছে ওঠা লাগবে না।।"
-- "উট ভাই,, তোমার অনেক উঁচু ঘাড় রয়েছে।। ঘাড় বাড়িয়ে দাও,, গাছের সর্বশ্রেষ্ঠ ফল,, পাতা পেড়ে খাও।।"
-- "বোন মাছ,, তোমার সন্তানকে নদীর স্কুলে ভর্তি করে দাও।। ওকে মনভরে সাঁতার কাটতে শেখাও।। দেখবে,, একদিন তোমার ছেলে নদী অতিক্রম করে সমুদ্রে পাড়ি দেবে।। সাত সমুদ্র পার করে,, তোমার নাম উজ্জ্বল করে দেবো।। ওকে রাজার স্কুলে মোটেও পাঠিও না।। ও মারা যাবে।।"
মনে রাখতে হবে,, *শিক্ষা আপনার সন্তানের জন্য,, শিক্ষার জন্য আপনার সন্তান নয়*
প্রত্যেক শিশুর মধ্যেই কিছু না কিছু স্পেশালিটি আছে।
আমাদের দায়িত্ব হলো, সেটা খুঁজে বের করা। তাকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেওয়া। তাহলেই দেখবেন,, সে নিজেই নিজের গন্তব্য খুঁজে নেবে।

Adresse

Kowry , Horirampur , Manikganj
Democratic Republic Of The
1830

Site Web

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque md : mamun hossain publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à md : mamun hossain:

Partager