Ashraf it School

Ashraf it School Informations de contact, plan et itinéraire, formulaire de contact, heures d'ouverture, services, évaluations, photos, vidéos et annonces de Ashraf it School, Création digitale, Democratic Republic of the.

17/04/2025

নিচে ৫০টি ফ্রি AI টুলের তালিকা বাংলা সিরিয়াল নাম্বারসহ দেওয়া হলো, যেগুলো আপনার কাজকে ১০ গুণ দ্রুত করতে সাহায্য করবে —

১. ChatGPT – যেকোনো লেখা বা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।
২. Canva AI – ডিজাইন তৈরি ও কনটেন্ট সাজাতে AI সহায়তা।
৩. Pictory – লেখা থেকে অটো ভিডিও তৈরি করে।
৪. Copy.ai – মার্কেটিং কপিরাইটিং বা ব্লগ লেখে।
৫. Jasper AI – ব্লগ, বিজ্ঞাপন, ইমেইল লেখায় সাহায্য করে।
৬. Grammarly – ইংরেজি লেখার ভুল ধরিয়ে সংশোধন করে।
৭. Quillbot – লেখাকে রি-রাইট বা প্যারাফ্রেজ করে।
৮. Synthesia – AI এভাটার দিয়ে ভিডিও বানায়।
৯. Looka – লোগো ও ব্র্যান্ড ডিজাইন করে।
১০. Remove.bg – ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে এক ক্লিকে।
১১. Leonardo AI – কল্পনাশক্তির ইমেজ ডিজাইন করে।
১২. Durable – কয়েক সেকেন্ডে ওয়েবসাইট তৈরি করে।
১৩. SlidesAI – লেখা থেকে অটো স্লাইড প্রেজেন্টেশন বানায়।
১৪. Runway ML – ভিডিও এডিটিং ও AI ভিজ্যুয়াল এফেক্টে সাহায্য করে।
১৫. Tome – স্টোরি-বেইজড প্রেজেন্টেশন তৈরি করে।
১৬. Notion AI – নোট নেয়া, টাস্ক ম্যানেজমেন্ট ও লেখায় সাহায্য করে।
১৭. Krisp – কলের ব্যাকগ্রাউন্ড নোইজ রিমুভ করে।
১৮. Cleanup.pictures – ছবির অবাঞ্চিত জিনিস মুছে ফেলে।
১৯. Replika – AI ভার্চুয়াল বন্ধু বা চ্যাট সঙ্গী।
২০. Soundraw – AI দিয়ে অরিজিনাল মিউজিক তৈরি করে।
২১. Beatoven – ভিডিও/পডকাস্টের জন্য মিউজিক তৈরি করে।
২২. Voicemod – ভয়েস চেঞ্জ বা ভয়েস ইফেক্টে ইউজ হয়।
২৩. Lumen5 – ব্লগ থেকে ভিডিও কনভার্ট করে।
২৪. Descript – ভিডিও এডিট করে টেক্সট দিয়ে।
২৫. Kaiber – AI দিয়ে ভিডিও অ্যানিমেশন বানায়।
২৬. AutoDraw – হ্যান্ড-ড্রয়িংকে পারফেক্ট ডিজাইনে রূপ দেয়।
২৭. ElevenLabs – রিয়েলিস্টিক ভয়েস জেনারেশন করে।
২৮. Heygen – AI স্পোকেন ভিডিও বানায় ফেস ও ভয়েস দিয়ে।
২৯. Writesonic – কনটেন্ট রাইটিং ও কপি তৈরি করে।
৩০. Play.ht – ব্লগ বা লেখাকে ভয়েসে পরিণত করে।
৩১. Papercup – ভিডিওর ভয়েস অন্য ভাষায় ডাব করে।
৩২. AI Dungeon – ইন্টার‍্যাকটিভ গল্প বানায়।
৩৩. TTSMaker – লেখা থেকে স্পিচ জেনারেট করে।
৩৪. Magic Eraser – ছবির অবজেক্ট সরিয়ে ক্লিন ব্যাকগ্রাউন্ড দেয়।
৩৫. Designs.ai – লোগো, ভিডিও, অডিও সব তৈরি করতে পারে।
৩৬. Midjourney – কমান্ড থেকে ইমেজ তৈরি করে।
৩৭. TinyWow – ডকুমেন্ট, ভিডিও, পিডিএফ টুলস ফ্রি অফার করে।
৩৮. ChatPDF – যেকোনো PDF পড়ে আপনাকে সারাংশ দেয়।
৩৯. Scalenut – SEO কনটেন্ট ও ব্লগ প্ল্যান করে।
৪০. INK – SEO, রাইটিং, মার্কেটিং একসাথে করে।
৪১. DeepL – প্রোফেশনাল লেভেলের ট্রান্সলেশন দেয়।
৪২. OpenArt – AI আর্ট ও ইমেজ তৈরি করে।
৪৩. NameSnack – AI দিয়ে বিজনেস নাম সাজেস্ট করে।
৪৪. Tidio – AI চ্যাটবট তৈরি করে ওয়েবসাইটের জন্য।
৪৫. FormX.ai – স্ক্যান করা ডকুমেন্ট থেকে ডেটা এক্সট্রাক্ট করে।
৪৬. Murf.ai – প্রফেশনাল ভয়েসওভার তৈরি করে।
৪৭. Zyro AI Writer – ওয়েবসাইট বা কনটেন্ট লেখায় ব্যবহার হয়।
৪৮. Hugging Face – বিভিন্ন ধরনের NLP ও AI টুলস হোস্ট করে।
৪৯. Adobe Firefly – AI দিয়ে ইমেজ ও ডিজাইন তৈরি করে।
৫০. Illustroke – লেখা থেকে SVG ইলাস্ট্রেশন তৈরি করে।

এই টুলগুলো ব্যবহার করে আপনি আপনার কাজের গতি যেমন বাড়াতে পারবেন, তেমনি সময় এবং খরচও বাঁচাতে পারবেন।

এই রকম আরো ভাল ভাল পোষ্ট পেতে আমাদের পেজে লাইক, কমেন্ট এবং শেয়ার করতে ভুলবেন নাহ।

সংগৃহীত

14/12/2023

যে কারণে মধ্যবিত্তরা সর্বস্বান্ত হন।

১. ভুল জমি বা ফ্লাট কেনা।

দেশে অসংখ্য রিয়েল এস্টেট কোম্পানি আছে, এরা বরশি ফেলে বসে আছে টোপ গেলার জন্য এবং এ টোপ হচ্ছে মধ্যবিত্ত। কেনার সময় আপনাকে যে জমি দেখানো হয়েছে আসলে তা হয়তো কেনাই হয়নি। জমির মালিককে মাসে দুহাজার টাকা ভাড়া দিয়ে জমির উপর কোম্পানিটি সাইনবোর্ড লাগিয়েছে মাত্র।
এ জমি কিনলেন তো বুড়িগঙ্গায় কষ্টের টাকা বিসর্জন দিলেন। সর্বস্ব হারানো মানুষটির এসব মাফিয়াদের বিরুদ্ধে কিছুই করার থাকে না। আশেপাশে তাকালেই এদের হাতে পথের ফকির হওয়া অনেককেই দেখবেন।
উল্টাপাল্টা ডেভেলপার থেকে ফ্লাট কিনলেও একই দশা অপেক্ষা করছে।
একটি ভুল জমি বা ফ্লাট ইকুয়াল টু বাকি জীবনের কান্না।

২. অস্বাভাবিক ডিসকাউন্ট দেওয়া কোম্পানি।

এরা পঞ্চাশ হাজার টাকার জিনিস দশ হাজার টাকায় অফার করবে। কমদাম দেখে মধ্যবিত্তরা ঝাঁপ দেবেন। এর মধ্যে সামান্য কয়েকজনকে পণ্য সরবরাহ করা হবে, বাকি অসংখ্য অর্ডারকারিকে দেবে না, সোজা কথায় তাঁদের টাকা মেরে দেওয়া হবে। বঞ্চিতরা এ কোম্পানির মালিককে জীবনেও ধরতে পারবেন না। কারণ তাঁদের টাকায় সে টাউট ইতোমধ্যে শত কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে, গড়ে তুলেছে মাস্তান বাহিনী, চড়ে বুলেট প্রুফ গাড়িতে, বাস করে দূর্গে। ক্ষমতাহীন মধ্যবিত্তের সাধ্য নেই তাকে ধরার।

৩. ক্রেডিট কার্ড।

নগদ টাকা বের হয়ে যাওয়ার সময় যেমন মন খচখচ করে করে ক্রেডিট কার্ড দিয়ে কেনার সময় তা করে না। তাই সব কিছু কিনে ফেলতে ইচ্ছে করে। একবারও মনে আসে না যে, ক্রেডিট কার্ড কোম্পানি প্রায় ত্রিশ পার্সেন্ট সুদ আরোপ করবে। মানে ১০০ টাকার জিনিস আসলে আপনি কিনছেন ১৩০ টাকায়। এটি এমন একটি গর্ত, যেখানে ঢুকা যায়, কিন্তু বের হতে জান বেরিয়ে যায়। মিনিমাম পেমেন্টের গাড্ডায় পড়লে তো জান যাবে কিন্তু ওই গর্ত থেকে বেরুতে পারবেন না।

৪. শেয়ার বাজার।

এটি এমন একটি সুড়ঙ্গ যার ওপর পারে অপেক্ষা করছে অভিজ্ঞ খেলোয়ারেরা। ভালোভাবে এ বাজার না বুঝে সে সুড়ঙ্গে টাকা ঢুকালেন তো অপর প্রান্তে অপেক্ষামান ফিল্ডাররা ক্রিকেট বলের মতো তা খপ করে লুফে নেবে। তার মানে আপনি আউট! পারমানেন্ট আউট। জীবনেও আর খেলার সুযোগ পাবেন না। এরকম আউট হওয়া হতভাগ্য খেলোয়ার আশেপাশেই দেখতে পাবেন।

৫. অতিরিক্ত মুনাফার লোভ।

যখন কোনো প্রতিষ্ঠান বাজারে প্রচলিত বা সরকার নির্ধারিত সর্বোচ্চ মুনাফা বা সুদের চাইতে বেশি অফার করে তখনই সে প্রতিষ্ঠানে লাল পতাকা কল্পনা করবেন। মানে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটি লালবাতি জ্বালিয়ে ভাগবে, তার টিকিটার খোঁজও আপনি পাবেন না। এরা তো জ্বীন-ভূত না যে বাজারের প্রতিষ্ঠিত অতি বিশ্বস্ত প্রতিষ্ঠানের চাইতে বেশি মুনাফা দেবে! এটা কি সম্ভব? এদের হাতে কি আলাদীনের চেরাগ আছে? না নেই। তবে আপনার আমানতের টাকায় এ চেরাগ তারা নিজেদের জন্য তৈরি করছে। যেদিন চেরাগটি পুরোপরি জ্বলবে সেদিন আপনার টাকা বস্তায় ভরে ম্যাজিক কার্পেটে চড়ে এরা গায়েব হয়ে যাবে।
কার্পেট রেডি, কেবল উড়াল দেওয়ার অপেক্ষা।

৬. ব্যাবসা করার জন্য অন্যকে টাকা দেওয়া।

আমি এমন মানুষ খুব কম দেখেছি যারা অন্যকে ব্যাবসা করার জন্য টাকা দিয়ে সব হারাননি। দুটো কারণে এটা হয়। প্রথমত যিনি ব্যবসার জন্য টাকা নিয়েছেন তিনি নিজেই মার খেয়েছেন, ফেরত কোত্থেকে দেবেন? দুই নম্বর হলো টাকা মেরে দেওয়া। কয়েকমাস লাভ দিয়ে তারপর অস্বীকার! লাভ তো দূরের কথা আসলই ফেরত পাওয়া যায় না। তাই ব্যাবসা যদি নিজে বুঝেন তাহলে করবেন, না বুঝে লাভের আশায় অন্যকে টাকা দিলেন মানে ব্যাংকের চেক কাটলেন না, নিজের ভাগ্যকেই নিজে কেটে দিলেন। দুনিয়ার কোনো সার্জনের সাধ্য নেই তা জোড়া লাগানোর।

৭. অন্ধ প্রতিযোগিতা।

আমাদের একটা বাজে অভ্যাস হলো অন্যদের সাথে অন্ধ প্রতিযোগিতা। পাশের বাসায় ৪২ ইঞ্চি টিভি কেনা হয়েছে! আমারও কিনতে হবে। কেউ গাড়ি কিনেছে! ধারকর্জ করে আমাকেও কিনতে হবে। ফলাফল হচ্ছে, পায়ের নিচের মাটি সরে যাওয়া। এ ইঁদুর দৌড়ের কারণে যখন জীবনে ঘোর বর্ষা নামবে তখন হাতে ছাতা থাকবে না। ফালতু প্রতিযোগিতার কারণে সে ছাতা তো কবেই বিক্রি করে দিয়েছি!

তাহলে কী করবেন?
উত্তর: উপরের কোনোটিই করবেন না। টাকাও নিরাপদ থাকবে, আপনিও নিরাপদ থাকবেন। হাতের ছাতা হাতেই থাকুক, বর্ষাকালের জন্য।
সবার জন্য শ্রদ্ধা, শুভকামনা।

কার্টেসি: Badal Sayed

Adresse

Democratic Republic Of The

Heures d'ouverture

Lundi 09:00 - 17:00
Mardi 09:00 - 17:00
Mercredi 09:00 - 17:00
Jeudi 09:00 - 17:00
Dimanche 09:00 - 17:00

Téléphone

+8801918145816

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque Ashraf it School publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à Ashraf it School:

Partager