The power of piety - তাকওয়ার শক্তি

The power of piety - তাকওয়ার শক্তি পেজটি ২ ঘন্টা দেখুন তারপর নিজের প্রয়োজনীয় আমলের ভিডিও পাবেন সে সব করুন

দাওয়াত খেতে আসা দুই বউয়ের গল্প -আমার বান্ধবীকে ছবি দিয়ে বললাম এদের মধ্যে কাকে সুন্দর লাগে? উত্তরে সে বললো দুজন ই। এরা সব...
15/07/2025

দাওয়াত খেতে আসা দুই বউয়ের গল্প -

আমার বান্ধবীকে ছবি দিয়ে বললাম এদের মধ্যে কাকে সুন্দর লাগে? উত্তরে সে বললো দুজন ই।
এরা সবাই ধার্মিক নামাজি পর্দানশীন মানে ভদ্র যাকে আপনারা বলেন।

প্রথমজন পাঁচ বছর ননদের বাসায় দাওয়াত খেতেই থাকলো ঈদে ঈদে সালামি নিলো কিন্ত ননদ যখন তার শ্বশুর বাসায় গেলো ঐ বান্দার ক্ষমতা হলো না ননদকে মিষ্টি বের করে দেয়ার। উল্টা তার স্বামী যখন বললো ফ্রীজে মিষ্টি আছে দাও উল্টা সে বললো আপুরা খাবে না।
ঠিকআছে খাবো না কিন্তু মিষ্টি বের করে না খেলে ফ্রীজে আবার ঢোকাতে কি সমস্যা ছিলো?

তামাশা দেখলাম,

নতুন জন ননদের বাসায় তিন ঘন্টা বসে থাকলো কিন্তু বললো না রান্না পারে। পরে যখন কথা ফাঁস হলো রান্না পারে আমি বললাম ওর আমার সামনে মিথ্যা বলার কারন?
এরপর আবিস্কার করলাম যাতে আমরা কেউ ওর হাতের রান্না খেতে না চাই সেজন্য সে পলিটিক্স করে গেছে।

আপনারা মানুষকে অনুভব করতে পারেন না এজন্য চট জলদি আউটলুক দেখে বলে দেন সুন্দর অসুন্দর। এইযে আমি ওদের এমন রুপ দেখলাম এখন তো আমার চোখে ওদের মূল্য কাজের মেয়ের চেয়েও অধম!
কি হলো ওদের এমন রুপ দিয়ে? আমার কাছে নাম দাম কুড়াতেই তো শাড়ি গয়না পড়ে এসেছিলো পেলো কি সে মূল্যায়ন?

আমার মতো যাদের ই চোখ আছে তাদের সবার কাছে এসব মেয়ে জুতার সমতুল্য। আমরা ভালোবাসা চাই নাম দাম চাই কিন্তু কিভাবে পাবো এসব ব্যবহার দিয়ে?
কিছু মেয়ে বাবার টাকা রুপের গরম বা সম্পর্ক থাকলে নিজেদের আহামরি কিছু ভাবে।

এরপর কি হলো জানেন আমি আগে কার্টেসি দেখিয়ে দেখলাম এরা অসভ্য মেশার যোগ্য না, বাসায় এলেও আমি থাকিনা বা সামনে যাইনা। কারন আমার বাড়ি আমার ইচ্ছা কার সাথে কথা বলবো।

কারো জন্য খাটলেন না ত্যাগ স্বীকার করলেন না ভালোবাসার দাবি করলেন অথচ দৃঢ় সম্পর্ক তৈরী করতে পারলেন না। আত্নকেন্দ্রিক থাকলেন আর ভাবলেন মানুষের ঠেকা পড়সে আপনাকে ভালোবাসার?

এরকম মেয়েদের সাথে ম্যাক্সিমাম টাইমে কি হয় জানেন? কপাল ভালো থাকলে ভালো কিন্তু কপাল খারাপ হলে বিনা নোটিশে ঘাড় ধরে শ্বশুড়বাড়ি থেকে বের করে দেয় আর কোন সাপোর্টার থাকেনা তার কারন সেটা সে তৈরী করতে পারেনি!

এজন্যই বলি সময় থাকতে চলেন নিজেদের ভুল ধরি সংশোধন করি। আত্নীয়ের সাথে হেসে কথা বলা সুন্নাহ নেক আমল।

15/07/2025

আসসালামু আলাইকুম আপুরা শুকরিয়া রিমাইন্ডার সুবহানআল্লাহ, আলহামদুলিল্লাহ, আল্লাহু আকবার ১০ বার করে।

14/07/2025

আপনার দুর্বলতাকে শক্তিতে পরিণত করার ক্ষমতা একমাত্র আল্লাহ্ সুবহানাহু ওয়া তা'আলারই রয়েছে।

মানুষ যখন আমাদের ভুলগুলো, ব্যর্থতা বা সীমাবদ্ধতাকে চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়—তখন আমরা ভেঙে পড়ি, হতাশ হয়ে যাই। অনেকে আমাদের দুর্বলতার সুযোগ নেয়, কটূ কথা বলে, অবহেলা করে। কিন্তু মানুষ যা দেখে তা বাহ্যিক, আর আল্লাহ্ দেখেন অন্তর। তিনি জানেন আপনি কতটা চেষ্টা করছেন, কতটা লড়াই করছেন নিজের ভেতরের সাথে।

আপনি হয়তো আজ দুর্বল, ভীত, অনিশ্চিত। কিন্তু আল্লাহর কাছে সেই দুর্বলতাই একদিন হবে আপনার সবচেয়ে বড় শক্তি।

কারণ তিনিই ‘আল-কাদীর’—যিনি অক্ষমকে সক্ষম করেন। তিনি ‘আল-মু'ইন’—যিনি সাহায্যকারী, ‘আল-মুজীব’—যিনি ডাক শুনে সাড়া দেন। আপনার চোখের পানি, আপনার নীরব কান্না, আপনার গভীর প্রার্থনা—সব তিনি শুনছেন। মানুষ যেটা বোঝে না, সেটাই আল্লাহ্ জানেন নিখুঁতভাবে।

তাই যখন চারপাশের দুনিয়া আপনার দুর্বলতা নিয়ে তাচ্ছিল্য করে, তখন আল্লাহ্ আপনার জন্য সুযোগ তৈরি করেন। হয়তো আজ আপনি ভেঙে পড়েছেন, কিন্তু এই ভাঙার মধ্যেই লুকিয়ে আছে গঠনের এক নতুন যাত্রা।

আল্লাহ্ তায়ালার রহমত অসীম। যদি আপনি তাঁর উপর ভরসা করেন, তাহলে তিনি আপনাকে এমনভাবে তুলে ধরবেন—যেখানে মানুষ একদিন বলবে, "এই তো সেই, যাকে আমরা দুর্বল ভেবেছিলাম!"

📿 তাই নিরাশ হবেন না। দুনিয়ার নয়, আকাশের মালিকের কাছে বলুন—"হে আমার রব্ব! আমাকে শক্তি দিন, আমাকে হিদায়াত দিন, আমাকে এমন একজন বানিয়ে তুলুন, যাকে আপনি ভালোবাসেন।"

কারণ আপনার গল্প এখনো শেষ হয়নি। এটা তো কেবল শুরু।
আল্লাহ্ বলেন:
"তোমরা আমাকে ডাকো, আমি তোমাদের ডাকে সাড়া দেব।"
— (সূরা আল-মু’মিন, আয়াত ৬০)

13/07/2025

মুসাফির কাকে বলে?
ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায়, মুসাফির হলেন সেই ব্যক্তি, যিনি নিজ বাড়ি বা স্থায়ী বাসস্থান থেকে নির্দিষ্ট দূরত্বের জন্য সফরে বের হন এবং সেখানে ১৫ দিনের কম সময় থাকার নিয়ত করেন। নবীজি (সা.)–এর হাদিসে এসেছে, মুসাফির নামাজ কসর (কম) করবে, যদি সে তিন দিনের পথ অতিক্রম করে। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ১,০৯০)

শরিয়তের দৃষ্টিকোণ থেকে মুসাফির হওয়ার জন্য তিনটি শর্ত পূরণ করতে হয়—

দূরত্ব: সফরের দূরত্ব কমপক্ষে ৭৮ কিলোমিটার (প্রায় ৪৮ মাইল) হতে হবে। এটি হানাফি মাজহাব মতে, যা বাংলাদেশ ও উপমহাদেশে প্রচলিত।

নিয়ত: সফরের শুরুতে ভ্রমণের ও গন্তব্যের নিয়ত থাকতে হবে। যেমন ব্যবসা, চিকিৎসা বা পরিবারের সঙ্গে দেখা করার জন্য সফর।

অবস্থানের সময়: গন্তব্যে ১৫ দিনের কম থাকার নিয়ত থাকতে হবে। ১৫ দিন বা তার বেশি থাকার নিয়ত হলে মুসাফিরের বিধান প্রযোজ্য হবে না।

মুসাফিরের জন্য শরিয়তের সুবিধা
মুসাফিরের জন্য শরিয়ত কিছু বিশেষ সুবিধা দিয়েছে, যাতে সফরে ইবাদত সহজ হয়—

নামাজে কসর: মুসাফির চার রাকাতের ফরজ নামাজ (জোহর, আসর ও ইশা) দুই রাকাত পড়বেন। নবীজি (সা.) বলেছেন, ‘আল্লাহ মুসাফিরের জন্য নামাজ অর্ধেক করে দিয়েছেন।’ (সুনানে নাসাঈ, হাদিস: ১,৪৫৮)

রোজায় অবকাশ: রমজানে সফরে থাকলে রোজা না রেখে পরে কাজা করা যায়। কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি অসুস্থ বা সফরে থাকে, সে অন্য দিনে গণনা পূর্ণ করবে।’ (সুরা বাকারা, আয়াত: ১৮৫)

জামাতের সুবিধা: মুসাফির স্থানীয় ইমামের পেছনে নামাজ পড়লে পূর্ণ নামাজ পড়বেন, তবে একা পড়লে কসর করবেন।

তায়াম্মুম: পানির অভাবে তায়াম্মুমের মাধ্যমে অজু করা যায়, যা সফরে সুবিধাজনক।
সফরে বের হওয়ার সময় নবীজি (সা.) দোয়া পড়তেন, যা মুসাফিরের জন্য নিরাপত্তা ও কল্যাণ নিয়ে আসে।

দোয়াটি হলো: আল্লাহুম্মা আনতাস সাহিবু ফিস সফার, ওয়াল খালিফাতু ফিল আহল, আল্লাহুম্মা ইন্না নাসআলুকা ফি সফারিনা হাজাল বিররা ওয়াত তাকওয়া, ওয়া মিনাল আমালি মা তারদা।

অর্থ: হে আল্লাহ! তুমি সফরে আমার সঙ্গী এবং পরিবারের তত্ত্বাবধায়ক। হে আল্লাহ! আমরা এই সফরে তোমার কাছে নেকি, তাকওয়া ও এমন আমল চাই, যা তোমার সন্তুষ্টি অর্জন করে।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস: ১,৩৪২)

12/07/2025

"হেদায়েত" হুট করে পাওয়া কোনো একদিনের বিষয় নয়। এর জন্য আয়োজন করতে হয়! বিশাল আয়োজন!

নফসের বিরুদ্ধে গিয়ে নিয়মিত পাঁচ ওয়াক্ত সালাতের আয়োজন।হারাম বর্জনের আয়োজন।মিথ্যা পরিহারের আয়োজন। শয়তানকে হারানোর আয়োজন। প্রচন্ড ধৈর্য - আস্থার প্রয়োজন।

বেশ কয়েকদিন কেটে যাবে এভাবেই... তারপর নফস এবং শয়তান হেরে যাবে! হারবে! সালাতে মনোযোগ আসবে! হারামে জড়াতে ভয় কাজ করবে! মিথ্যা ভাবতেই গা শিউরে উঠবে! প্রচন্ড ধৈর্য এসে যাবে। কেন বলুন তো???

কারণ আপনি তো প্রথম ধাপে আল্লাহর দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে যাচ্ছিলেন, তাই স্বয়ং আল্লাহ আপনার দিকে দ্রুত গতিতে এগিয়ে এসেছেন। তাই শুধু " হেদায়েত" এর অপেক্ষা করে নিষ্ক্রিয় হয়ে থাকলে হবে না, চেষ্টা করতে হবে। "যে আল্লাহর দিকে হেঁটে যায়, আল্লাহ তার দিকে দৌড়ে যান। যাকে বলে "হেদায়েত"!!

11/07/2025

যখন কেউ বলে "আপু ৪০ বছর হয়েছে কিন্তু বিয়ের আশাটা ছাড়তে পারিনি"
আবার কেউ বলে,
"ক্যান্সারের দিন নির্ধারন করা কিন্তু সে প্রতি নামাজে বাঁচার জন্য কাঁদে"

আমাদের চেয়ে তারা আল্লাহর রহমতে বিশ্বাসী দেখে বাস্তবতা ভিন্ন কথা বলে কিন্তু তারা আল্লাহর রহমতের কথা বলে। আল্লাহ এটাই চায় প্রতিকূল পরিস্থিতিতে তার রহমতের উপরে ইয়াকিন রেখে ডাকা।

জুম্মা মোবারক

আলহামদুলিল্লাহ খুশি অনুভব করছি আজ থেকে ১১০+ মানুষের জন্য বিয়ের দোয়া শুরু করবো। আপনারা ও দোয়া আমল চালিয়ে যান ইনশাআল্লাহ ১...
10/07/2025

আলহামদুলিল্লাহ খুশি অনুভব করছি আজ থেকে ১১০+ মানুষের জন্য বিয়ের দোয়া শুরু করবো।
আপনারা ও দোয়া আমল চালিয়ে যান ইনশাআল্লাহ
১০/০৭/২০২৫

মান্নাত করে নিয়েন বিয়ে ঠিক হওয়ামাত্র ২১ টাকা সাদকা করবেন।

10/07/2025

কমেন্টে শুধুমাত্র যাদের #বিয়ে_হয়নি তারা নিজেদের অরিজিনাল নাম লিখে দেবেন। (আর কিছু লিখবেন না)। শুধু নিজের নাম 💟।
গতকালের আপুর নাম আমার মনেআছে হাতে গোনা কয়জনের নাম আছে। বাকিরা নিজেদের নাম লিখুন।

10/07/2025

ইনবক্স থেকে 📩

আসসালামু আলাইকুম আপু
আপনার পেইজটা অল্প কিছু দিন আগে পেয়েছি।
বিয়ের আমলটা করতে চাই যদি অনুমতি দেন। এটা কমেন্টেও বলতে পারতাম।ইনবক্সে আপনাকে মেসেজ দিচ্ছি বলার জন্য যে আমার বয়স ৪০। তবে এখনো বিয়ের আশাটা ছাড়তে পারিনি। আমার বলার মতো কোন সমস্যা নেই আলহামদুলিল্লাহ কিন্তু কেন জীবনটা এরকম হলো জানিনা। আপু, প্লিজ আমাকে একটু হেল্প করেন। আমি খুব অসহায়।

জানিনা মেসেজটা আপুর চোখে পড়বে কিনা যদি মডারেটর আপু দেখেন তাহলে কাইন্ডলি একটু আপুকে আমার কথা বলবেন।

আরো ক্যান্সারের রোগী, আরো কত কষ্টে থেকে মানুষ দোয়া চায় একটু আশা খুজতে আসে।

ওনার মেসেজ ভোরে পড়ে আমার শারিরিক কষ্ট কমে গেছে। ইনশাআল্লাহ আমি খাটবো নিজেকে শুদ্ধতার ঐ পর্যায়ে নিয়ে যাবো যেন আপনাদের আরো উপকারে আসতে পারি।
আমার কোন কষ্ট নাই #আলহামদুলিল্লাহ! আল্লাহ জীবন দিয়েছে ইবাদত দিয়ে উৎস্বর্গ করবো হাত,জবান কে মানুষের কাজে লাগাবো 🥹।

বাবার কর্মফল প্রায়ই মেয়ের জীবনেই এসে পড়ে। বলা হয়, মেয়ে সন্তান শুধু বাবার নামই বহন করে না—কখনো কখনো তার বোঝাও বইতে হ...
10/07/2025

বাবার কর্মফল প্রায়ই মেয়ের জীবনেই এসে পড়ে। বলা হয়, মেয়ে সন্তান শুধু বাবার নামই বহন করে না—কখনো কখনো তার বোঝাও বইতে হয়।

দেখা যায় না এমনভাবে, বাবার কাজ, ভালোবাসা, বিশ্বস্ততা, টাকা-পয়সা আর নৈতিকতার বেছে নেওয়া পথ—এসবই প্রভাব ফেলতে পারে তার মেয়ের জীবনে।

যে প্রতিশ্রুতি তিনি একদিন কোনো নারীর কাছে ভেঙেছিলেন, তার প্রতিফলন ঘটতে পারে মেয়ের চোখের জল হয়ে—নিজের সম্পর্কে, নিজের প্রেমে।

যে ঋণ তিনি উপেক্ষা করেছিলেন বা যে লোভকে তিনি স্থান দিয়েছিলেন, তা পরবর্তীতে মেয়ের অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতায় এসে ধরা দেয়।

এটা কোনো শা*স্তি নয়—এটা একটা চক্র। জন্মে জন্মে বয়ে চলে ব্যথা, অ*শান্তি আর অপ*রাধবোধের শক্তি।

এই কারণেই "হিলিং" বা আত্মোপচার জরুরি। এই কারণেই একজন বাবাকে সততার সঙ্গে জীবন কাটাতে হবে। কারণ তার মেয়ে সেই তরঙ্গের স্পন্দন অনুভব করবে—মন থেকে, আত্মা থেকে, এমনকি চুপচাপ, তার জীবনের একান্ত কোণেও।

তাই প্রতিটি বাবাকে বলি, চক্রটা ভে*ঙে দাও তার আগেই, যা তোমার মেয়েকে ভে*ঙে দিতে পারে। তেমন মানুষ হও—যেমন মানুষ তুমি চাও, তোমার মেয়ের জীবনে আসুক।

09/07/2025

ফলো করুন
নবী সুলাইমান (আ.)–এর দোয়া

নবী সুলাইমান (আ.)–এর দোয়া
নবী সুলাইমান (আ.) ছিলেন নবী দাউদ (আ.)–এর পুত্র। বাবা–ছেলে দুজনই নবী ছিলেন। সুলাইমান (আ.) আল্লাহর কাছে দোয়া করেন। দোয়ায় বললেন, ‘ রাব্বিগ ফিরলি ওয়া হাবলি মুলকাল লা ইয়াম বাগী লি আহাদিম মিম বাদি ইন্নাকা আনতাল ওয়াহাব।’ অর্থাৎ, ‘হে আমার প্রতিপালক! আমাকে ক্ষমা করো ও এমন এক রাজ্য আমাকে দান করো, আমি ছাড়া কেউ যার অধিকারী হতে পারবে না। তুমি তো মহাদাতা।’ (সুরা সাদ, আয়াত: ৩৫)

নবী সুলাইমান (আ.) দোয়া ছিল এমন কিছুর জন্য, কোনো মানুষ যা অর্জন করতে পারবে না, কিন্তু আল্লাহ পরিস্থিতি অনুকূল করে দিলে তিনি আয়ত্তে আনতে পারবেন। আল্লাহর প্রতি সর্বোচ্চ সুধারণা থেকেই সুলাইমান (আ.) এমন দোয়া করেছিলেন। কোরআনে আছে, ‘সে বলল, হে আমার প্রতিপালক! আমাকে ক্ষমা করো ও এমন এক রাজ্য আমাকে দান করো, আমি ছাড়া কেউ যার অধিকারী হতে পারবে না। তুমি তো মহাদাতা। তখন আমি বায়ুকে তার অধীন করে দিলাম, সে যেখানে ইচ্ছা সেখানে তাকে (বয়ে) নিয়ে যেত।

Adresse

Democratic Republic Of The

Site Web

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque The power of piety - তাকওয়ার শক্তি publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Partager