1 Minute With Mitu

1 Minute With Mitu আমার ভাঙাচোরা আঙিনায় আপনাকে স্বাগত ☕

01/10/2025

৬৫ বছর বয়সে এক ব্যক্তি বিয়ে করলেন তাঁর বন্ধুর তরুণী মেয়েকে: কিন্তু বিয়ের প্রথম রাতে, যখন তিনি তার স্ত্রীর বিয়ের পোশাক খুলছিলেন, তখন তিনি দেখলেন ভয়ঙ্কর কিছু 😱😨

তিনি ছিলেন পঁইষট্টি। অনেক আগেই মেনে নিয়েছিলেন যে বার্ধক্য একাই কেটে যাবে: পাঁচ বছর আগে তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন, তারপর থেকে প্রতি রাতেই তিনি ফিরতেন ফাঁকা ঘরে।

সবকিছু পাল্টে গেল এক রাতে, যখন তিনি পুরনো বন্ধুর বাড়ি গেলেন। সেখানেই তিনি দেখলেন বন্ধুর তরুণী, অবিবাহিতা মেয়েকে এবং মুহূর্তেই প্রেমে পড়ে গেলেন।

মেয়েটি তাঁর চেয়ে অনেক ছোট ছিল, তবু তাদের মাঝে অদ্ভুত এক টান তৈরি হলো। ঘণ্টার পর ঘণ্টা কথা হলো, একে অপরের ভেতর পেলেন সেই উষ্ণতা আর বোঝাপড়া, যেটার জন্য দু’জনেই ছিল ভীষণ তৃষ্ণার্ত। কিছুদিনের মধ্যেই অনুভূতি স্পষ্ট হয়ে উঠল: তিনি প্রাণভরে মেয়েটিকে ভালোবেসে ফেললেন, আর মেয়েটিও তাঁকে ভালোবেসে ফেলল।

তবে মেয়েটির বাবা এই সম্পর্কের ঘোর বিরোধী ছিলেন।
“তুমি আমাদের পরিবারকে কলঙ্কিত করছ!”—চিৎকার করতে করতে তিনি মেয়েকে ঘরে আটকে রাখলেন।
মেয়েটি চিঠি লিখত, আর সেই বৃদ্ধ মানুষটি গেটের বাইরে দাঁড়িয়ে থাকত, অন্তত এক ঝলক দেখার আশায়।
তাদের আলাদা করে দেওয়া হলো, দেখা নিষিদ্ধ করা হলো—কিন্তু ভালোবাসা এক বিন্দুও মুছে গেল না।

তারা লড়ল একসঙ্গে থাকার অধিকার পাওয়ার জন্য। আর সব বাধা সত্ত্বেও শেষ পর্যন্ত জয়ী হলো: বিয়েটা হয়ে গেল।

সেদিনটা ছিল একেবারে নতুন জীবনের উৎসবের মতো। মানুষটা নিজেকে তরুণ মনে করছিল, আর নববধূ ছিল খুশিতে উজ্জ্বল। মনে হচ্ছিল, সামনে শুধুই আনন্দ অপেক্ষা করছে।

কিন্তু…

বিয়ের প্রথম রাতে, যখন তিনি সাবধানে তার কনের পোশাকের বোতাম খুলছিলেন, তখনই তিনি দেখলেন ভয়ঙ্কর কিছু 😱😱

(Full Story In Comment👇👇)

01/10/2025

টিনের চালে বৃষ্টি 💦। শুভ সকাল 💦❤️

01/10/2025

Good Morning 💦
বৃষ্টি

প্রতিদিন রাতেই একটা অদ্ভুত ব্যাপার ঘটত।শিশুকে দোলনায় শুইয়ে দেওয়ার পর হঠাৎ করে কালো কুকুর ইঙ্ক দাঁড়িয়ে যেত, চোখ ফ্যালফ্যা...
30/09/2025

প্রতিদিন রাতেই একটা অদ্ভুত ব্যাপার ঘটত।
শিশুকে দোলনায় শুইয়ে দেওয়ার পর হঠাৎ করে কালো কুকুর ইঙ্ক দাঁড়িয়ে যেত, চোখ ফ্যালফ্যাল করে তাকাত বিছানার নিচে, আর এক ধরনের গর্জন তুলত।

প্রথম কয়েকদিন সন আর তার স্ত্রী হান ভাবল—হয়তো কুকুরটা পাহারা দিচ্ছে। ভালোই তো, নতুন বাচ্চা এসেছে, কুকুরও বুঝি তার দায়িত্ব নিচ্ছে।
কিন্তু তারপরেই অস্বস্তি বাড়তে লাগল।

রাত ৪: আতঙ্কের শুরু

চতুর্থ রাতে, ঠিক রাত ২টা ১৩ মিনিটে, ইঙ্ক হঠাৎ চারপায়ে দাঁড়িয়ে যায়। লোম খাড়া, দাঁত বের করে ফোঁসফোঁস করছে।
সে সরাসরি তাকিয়ে আছে দোলনার দিকে।

শিশুটি শান্তিতে ঘুমাচ্ছে। ঠোঁট নড়ছে যেন দুধ চুষছে, কোনো কান্না নেই।
কিন্তু ইঙ্ক থেমে নেই—গর্জন করছে অন্ধকারের দিকে।

সন টর্চ জ্বালিয়ে নিচে তাকাল। দেখা গেল কেবল কিছু বাক্স, বাড়তি ডায়াপার… আর এক অদ্ভুত গাঢ় ছায়া, যেন তলহীন গহ্বর।

রাত ৫ ও ৬: অস্বস্তি বেড়ে ওঠা

পঞ্চম রাতেও ঠিক একই সময়ে গর্জন।
ষষ্ঠ রাতে হান আঁচড়ানোর শব্দ শুনে ঘুম ভেঙে যায়। শব্দটা ধীরে ধীরে টেনে আনা, যেন কেউ কাঠে নখ ঘষছে।
হান কাঁপা গলায় বলল, “ইঁদুর হবে…”

কিন্তু কুকুরের চোখ তখনও বিছানার নিচে। গর্জন থামছিল না।

রাত ৭: সত্যি প্রকাশ

সেদিন সন সিদ্ধান্ত নিল—সে আর ঘুমাবে না।
মোবাইল হাতে নিয়ে বসে রইল।

রাত ২টা ১৩ মিনিট।
হঠাৎ ইঙ্ক লাফ দিয়ে উঠল। এবার সরাসরি সনের হাতের কাছে এসে নাক ঠেকিয়ে যেন ইশারা করল—
“দেখো!”

সন টর্চ ফেলতেই… তার বুক কেঁপে উঠল।
একটা হাত।
ফ্যাকাশে, সবুজাভ রঙ, কাদায় মাখা, আঙুল মাকড়সার মতো বাঁকানো।

সন হোঁচট খেল, আলমারিতে ধাক্কা খেল। হান আতঙ্কে চিৎকার করল।
ইঙ্ক হিংস্রভাবে বিছানার নিচে ঝাঁপ দিল। আঁচড়ের শব্দ, তারপর নিস্তব্ধতা। কিছু যেন দ্রুত সরে গেল অন্ধকারে, কালো ধুলোর ছাপ রেখে।

পুলিশ এসে যা পেল

পুলিশ এসে খাট সরিয়ে দেখল—দেওয়ালে কেটে রাখা ফাঁক। ভেতরে ফাঁপা জায়গা।
টর্চ ফেলার পর মেলে—

কিছু শিশুর জিনিসপত্র (পেসিফায়ার, চামচ, কাপড়)

দেয়ালে খোঁচানো শত শত দাগ

আর এক পুরোনো খাতা, কাঁপা হাতে লেখা ডায়েরি।

সেখানে লেখা ছিল:

“দিন ১: এখানে ঘুমায়। নিঃশ্বাস শুনি।”

“দিন ৭: কুকুরটা জানে।”

“দিন ১৯: আমি শুধু গালে ছুঁতে চাই, কাছে কান্না শুনতে চাই।”

সবাই স্তব্ধ।

সত্যি আসলেই ভয়ংকর

তদন্তে জানা গেল—আগের মালিকদের এক ভাতিজি ছিল, নাম ভি।
কিছুদিন আগে গর্ভাবস্থায় নিজের সন্তান হারিয়ে ফেলেছিল সে। মানসিক ভাঙনে পড়ে সে আবার এই বাড়িতে ফিরে আসে।

পুরো এক মাস সে দেয়ালের ভেতরে লুকিয়ে থেকেছে।
রাত ২টা ১৩ মিনিটে বাচ্চার শ্বাস, কান্না—এসব শুনে বেঁচে ছিল সে।

অবশেষে পুলিশ তাকে বের করে আনে।
তার চেহারা শুকনো, চোখে ডোবা দৃষ্টি, ঠোঁট ফাটা। তবু সে দোলনার দিকে তাকিয়ে ফিসফিস করে বলল—
“চুপ… ওকে জাগিও না… আমি শুধু দেখতে চাই…”

---

শেষটা

পরে দেয়ালের ফাঁক বন্ধ করা হলো। নতুন মেঝে বসানো হলো।
সন-হান ক্যামেরা লাগাল। কিন্তু তাদের আসল ভরসা রয়ে গেল কুকুর ইঙ্ক।
সে আর রাতে গর্জন করে না। শুধু দোলনার পাশে শুয়ে থাকে, যেন নীরবে বলে—
“আমি আছি।”

এক মাস পর হান হাসপাতালে গিয়ে ভিকে আবারও দেখে। এবার পরিষ্কার জামা, গুছানো চুল, হাতে কাপড়ের পুতুল। পাশে দাঁড়িয়ে ছিল পুলিশ অফিসার ডুং।
হান কাছে যায়নি। শুধু শিশুকে বুকের সাথে চেপে ধরল, মনে মনে বলল—

সব দানবই আসলে দানব নয়।
কখনো কখনো তারা কেবল—যন্ত্রণায় হারিয়ে যাওয়া মানুষ।

আপনি এই সিদ্ধান্তের পক্ষে নাকি বিপক্ষে?🤔     |
30/09/2025

আপনি এই সিদ্ধান্তের পক্ষে নাকি বিপক্ষে?🤔

|

আমার বাবা বলতেন, ভাতে গরীব হলে সমস্যা নেই। কিন্তু জাতে গরীব হলে সমস্যা। জাতে গরীব মানুষগুলো ভয়ঙ্কর হয়॥বাবা আরও বলেছেন, ফ...
30/09/2025

আমার বাবা বলতেন, ভাতে গরীব হলে সমস্যা নেই। কিন্তু জাতে গরীব হলে সমস্যা। জাতে গরীব মানুষগুলো ভয়ঙ্কর হয়॥

বাবা আরও বলেছেন, ফকিরকে ভিক্ষা দেওয়ার সময় তোমাকেও ফকিরের সমান দাঁড়াতে হবে॥ এদের ক্ষেত্রে মানবতা দেখালে, ফকির তোমাকে বন্ধু ভেবে বসবে এবং সুযোগ বুঝে তোমাকেই ধ্বংস করবে॥

চব্বিশের পাঁচ আগস্ট আমার সাথে বাঙালি জাতিকে নতুন এক শিক্ষা দিয়েছে। যে কিনা সাকিব আল হাসানের জু,/তা টানার যোগ্য না, সে যদি দখলকৃত ক্ষমতার অধিকারী হয়, সে তো সাকিব আল হাসানকে দমিয়ে রাখতে চাইবে—এটাই হয়েছে॥

এসব জাতের ফকিরদের অবস্থান—ইতিহাসের ডাস্টবিনে ময়লার দুর্গন্ধযুক্ত॥

লিখেছেন: কবীর চৌধুরী তন্ময়। 🙂

সবার ভুল ভেঙ্গে দিলো ভাইরাল কেক ওয়ালা সেই জাকির ভাই🤣 সব কিছুর প্রমান দিলো। তবে একটা জিনিস খটকা লাগলো আমার। কথা হচ্ছে তার...
30/09/2025

সবার ভুল ভেঙ্গে দিলো ভাইরাল কেক ওয়ালা সেই জাকির ভাই🤣
সব কিছুর প্রমান দিলো। তবে একটা জিনিস খটকা লাগলো আমার। কথা হচ্ছে তার বেড রুমে খাটে যাদি এত কেক রাখে তাহলে তারা একটু বিশ্রাম নেয় কোথায়🙄🙄

সারা বাসায় যদি কেক থাকে রাত দিন ২৪ ঘন্টা তাহলে তারা খাবার খায় কোথায়, রান্না করে কখন। রান্না গুছগাছ করতে তো সময় বা যায়গার দরকার হয়✔️✔️।

এবং এতদিন সে বলছিলো তার বউ কেক বানায় আজকে দেখলাম তার একটা সেফ কেক বানায়। এতদিন বলছে তার বউয়ের সাথে আরো দুজন মহিলা কাজ করে। আজকে দেখলাম একটা ছেলে কেক বানায়📌📌

আগে বলছে দুজন সেফ আজকে দেখলাম একজন সেফ।
এতদিন তার পক্ষে থাকলেও আজকে সব কিছু দেখে কেমন সন্দেহ হলো, তার কথায় কাজে মিল পেলাম না😢😢

সে কেক এর কালার করে ভিবিন্ন নাম দেয় এরা পরিষ্কার বোঝা গেলো। অরেঞ্জ কেক এ অরেঞ্জ জুস দিতে হয়। আর সে ফুড কালার ইউস করলো বিতরে আর ওপরে✅📌

কেমন যেন সব কিছু পরিষ্কার পরি ছন্ন দেখলাম, এত এত কেক বানাইলে সব কিছু বেকারির মতোই অপরিষ্কার থাকবে। ওভেন নতুন চকচকে। বিছানায় সাদা কেক গুলো তো নতুন তৈরি করা✅✅✅

হ্যা তার একজন সেফ খুবই চালু। তবুও তার সেফ দিয়ে বানানো আর বেকারি থেকে কিনে আনা একই হলো📌📌

-সংগৃহীত

🎉 Facebook recognised me as a consistent reels creator this week!
30/09/2025

🎉 Facebook recognised me as a consistent reels creator this week!

আমার ছোটবেলার সবচেয়ে বড় ভয় ছিলো এটা! 🥴
30/09/2025

আমার ছোটবেলার সবচেয়ে বড় ভয় ছিলো এটা! 🥴

পাগলীটা আজ মা হয়েছে, বাবা হয়নি কেউ! 😰
30/09/2025

পাগলীটা আজ মা হয়েছে, বাবা হয়নি কেউ! 😰

সম্ভব না! 😱
30/09/2025

সম্ভব না! 😱

30/09/2025

আজ আমরা ঘুঘু পাখি পেয়েছি 🕊️| Mini Vlog

Address

Gazipur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when 1 Minute With Mitu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share