নীল চিরকুট

নীল চিরকুট ❤️❤️❤️❤️❤️❤️“জীবন কখনো থেমে থাকে না, সময়ের স্রোতে সব বদলায়… শুধু স্মৃতিগুলো থেকে যায়! ⏳💫”

21/05/2025

#সাপোর্ট

17/05/2025

সাপোর্ট করলে সাপোর্ট পাবেন 🙏🙏💵❤️❤️🥰

সান্ডা ধরতে যাচ্ছি
17/05/2025

সান্ডা ধরতে যাচ্ছি

সেক্স ও সফলতা একসাথে চলে না। তাই কোন অসংযত পুরুষ কখনোই মহান হতে পারে না"।কিছু পুরুষ সফলতার স্বপ্ন দেখে। কিছু পুরুষ সফলতা...
16/05/2025

সেক্স ও সফলতা একসাথে চলে না।
তাই কোন অসংযত পুরুষ কখনোই মহান হতে পারে না"।

কিছু পুরুষ সফলতার স্বপ্ন দেখে। কিছু পুরুষ সফলতার জন্য পরিশ্রম করে। আবার কিছু পুরুষ শুরু হওয়ার আগেই তাদের সফলতা ধ্বংস করে ফেলে।

আপনি জানেন কি?❓
অনেক পুরুষের সবচেয়ে বড় বিভ্রান্তি হলো সেক্স।‼️

যে পুরুষ ভোগের পেছনে ছুটে, সে কখনোই লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারে না। আর যে পুরুষ নিজের ইচ্ছেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে, সে-ই সবার চেয়ে এগিয়ে থাকে। কেননা সফলতার জন্য দরকার কঠোর নিয়মানুবর্তিতা। আর যৌন আসক্তি সেই নিয়মানুবর্তিতাকে ধ্বংস করে দেয়।

তাই আপনি যদি নিজের কামনাকে নিয়ন্ত্রণ না করতে পারেন,
তাহলে ভবিষ্যতও আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন না।❗

➤ কঠিন সত্যঃ🛐

1️⃣ ক্ষমতাবান পুরুষ যৌন-বিভ্রান্তি এড়িয়ে চলে, দুর্বল পুরুষ না বলতে পারে না।
ইতিহাসের সব মহান পুরুষদের একটা বিষয় মিল: তারা ছিল কঠোর নিয়মানুবর্তিতায় অভ্যস্ত।

আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট ৩০ বছরের মধ্যেই পৃথিবী জয় করেছিলেন—তিনি মেয়েদের পেছনে সময় নষ্ট করেননি।

এলন মাস্ক সপ্তাহে ১০০ ঘণ্টা কাজ করেন—তিনি মেয়েদের সাথে চ্যাট করে সময় নষ্ট করেন না।

মোহাম্মদ আলী লড়াইয়ের আগে যৌনতা থেকে বিরত থাকতেন—কারণ তিনি জানতেন নিয়ন্ত্রণ মানেই শক্তি।

কিন্তু আজকের অনেক পুরুষ কী করছে?
প্রতিদিন ঘন্টার পর ঘন্টা পর্ন ও মাস্টারবেশনে নষ্ট করছে।
মেয়েদেরকে ইমপ্রেস করতে শেষ টাকা পর্যন্ত খরচ করছে।
একটা মেয়ের জন্য কাঁদছে, ভবিষ্যত গড়ার চেয়ে।
অথচ কোনো মহান পুরুষ কখনোই তার কামনার দাস ছিল না।

2️⃣ যৌনতা আপনার শক্তি, মনোযোগ, ও উদ্যম কেড়ে নেয়।
প্রতিবার আপনি "রিলিজ" করলে, আপনি কেবল কয়েক সেকেন্ডের আনন্দ হারান না— আপনি হারান:
টেস্টোস্টেরন (যা আপনাকে শক্তি ও সাফল্য দেয়)
উদ্যম (জয় পাওয়ার ক্ষুধা)
মানসিক স্থিরতা (মনোযোগ ধরে রাখার ক্ষমতা)
তাইতো অনেক পুরুষ যৌনতার পর ক্লান্ত ও অলস অনুভব করে।

ভাবুন, আপনি যদি প্রতিদিন এভাবে নিজেকে দুর্বল করে ফেলেন— তাহলে আপনি কীভাবে শক্তিশালী হবেন?

3️⃣ মেয়েদের পেছনে প্রতিটি মিনিট মানে নিজের ভবিষ্যৎ থেকে দূরে যাওয়া। প্রতিদিন আপনি কত সময়:
মেয়েদের ছবি স্ক্রল করে কাটান?
ফ্লার্ট ও চ্যাটিংয়ে ব্যয় করেন?
পর্ন দেখে বা মাস্টারবেট করে নিজের শক্তি নষ্ট করেন?

ভাবুন, এই সময়গুলো যদি আপনি ব্যয় করতেন:
উচ্চ আয়ের দক্ষতা শেখায়, নিজের ব্যবসা বা ক্যারিয়ারে, শরীর গঠনে— তাহলে আপনাকে কারো পেছনে ছুটতে হতো না, তারা নিজেরাই আপনার দিকে ছুটে আসত।

4️⃣ ইতিহাস বলে, যৌন দুর্বলতাই অনেক মহান পুরুষকে ধ্বংস করেছে।
ভেবে দেখুন, ইতিহাসের অনেক শক্তিশালী পুরুষ কীভাবে ধ্বংস হয়েছে? না যুদ্ধ, না দারিদ্র্য— বরং যৌন দুর্বলতায়।
শিমশোন (Samson) তার শক্তি হারিয়েছিল ডেলিলার কারণে।
সলোমন ছিলেন জ্ঞানী, কিন্তু নারীদের কারণে ধ্বংস হয়েছিলেন।
টাইগার উডস হারিয়েছেন কোটি কোটি টাকার স্পনসরশিপ যৌন স্ক্যান্ডালের জন্য।
বিল ক্লিনটনের ক্যারিয়ার পড়ে গিয়েছিল বিপদের মুখে।

অর্থাৎ একজন অসংযত পুরুষ মানে একটি নিশ্চিত বিপর্যয়ের অপেক্ষা।

5️⃣ নারীরা কখনোই এমন পুরুষকে সম্মান করে না যে নিজের উপর নিয়ন্ত্রণ রাখতে পারে না।
আপনি কি ভাবেন, কোনো নারী তার পেছনে ছুটে বেড়ানো একজন পুরুষকে সম্মান করে? না। নারীরা সম্মান করে সেই পুরুষকে যার আছে: লক্ষ্য, আত্মসংযম, বড় কোনো মিশন জীবনে।

যখন আপনি আপনার উদ্দেশ্যে মনোযোগ দিবেন, নারীরাই আপনাকে খুঁজবে।

6️⃣ পর্ন, মাস্টারবেশন ও আকস্মিক যৌনতা পুরুষদের দুর্বল করে দিচ্ছে। আধুনিক পুরুষ: দুর্বল, অলস, অর্থনৈতিকভাবে দুর্দশাগ্রস্ত— এবং এর মূল কারণ হলো সস্তা আনন্দে আসক্তি।

পর্ন ধ্বংস করে আপনার মস্তিষ্ক।
মাস্টারবেশন খেয়ে ফেলে আপনার উদ্যম।
ক্যাজুয়াল সেক্স নষ্ট করে আপনার নিয়মানুবর্তিতা।

ফলাফল?⁉️
পুরুষেরা আজ: অনুপ্রাণিত না, আর্থিকভাবে বিপর্যস্ত, হতাশাগ্রস্ত ও দিকহীন।

7️⃣ যে পুরুষ নিজের প্রবৃত্তিকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না, সে ভবিষ্যৎও নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না।
আপনি হয়ত বলছেন আপনি ধনী, ক্ষমতাবান ও সফল হতে চান। কিন্তু আপনি কি পারেন:
এক সপ্তাহও সেক্স বা পর্ন ছাড়া থাকতে?
কাজের মাঝে নারীর চিন্তা বাদ দিতে?
প্রতিটি নারী দেখে তার পেছনে না ছুটতে?

যদি নিজের শরীরকেই আপনি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারেন,
তাহলে এই পৃথিবী আপনি কীভাবে জয় করবেন?

8️⃣ সফল পুরুষ সেক্সকে নিয়ন্ত্রণ করে, ব্যর্থ পুরুষ সেক্সের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।
সেক্স একটি মাধ্যম। দুর্বলরা এটা ব্যবহার করে শুধুই আনন্দের জন্য। শক্তিশালীরা ব্যবহার করে এটা নিয়ন্ত্রণের জন্য।

সফল পুরুষ জানে কবে, কীভাবে এই চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করতে হয়। ব্যর্থ পুরুষ নিজের কামনার গোলাম হয়ে থাকে।
অথচ এই পৃথিবী শাসন করে সেসব পুরুষ, যারা ভোগ নয় বরং নিয়ন্ত্রণকে বেছে নেয়।

9️⃣ নারী আসবে যাবে, কিন্তু সফলতা চিরস্থায়ী।
আজকে আপনি হয়ত ১০০ জন নারীর সাথে আছেন, কালকে তারা একসাথে চলে যেতে পারে। কিন্তু যদি আপনার থাকে: অর্থ, ক্ষমতা, অবস্থান— তাহলে শত শত নারী নিজে থেকেই আসবে।

তাই সফল পুরুষদের নারীর অভাব হয় না, আর দুর্বল পুরুষদের জীবন কাটে পিছনে ছুটে।‼️

🔟 প্রথমে নিয়মানুবর্তিতা, পরে আনন্দ।
সেক্স নিজে খারাপ কিছু নয়। কিন্তু যদি আপনি আনন্দকে উদ্দেশ্যের আগে রাখেন, তাহলে আপনি সবসময় সংগ্রামে থাকবেন। যদি আপনি আত্মসংযম রপ্ত করেন, তাহলে আপনি সবার চেয়ে এগিয়ে থাকবেন।

☞ শেষ কথা:
যদি আপনি ধনী, শক্তিশালী ও সফল হতে চান⁉️ তাহলে প্রথম শিখুন নিজের ভোগের ইচ্ছাকে নিয়ন্ত্রণ করতে।

কারণ শেষ পর্যন্ত…
যে পুরুষ নিজের কামনাকে জয় করে, সে-ই নিজের ভবিষ্যৎ জয় করে। আর যে পুরুষ ভোগের পেছনে ছুটে, সে একদিন সবকিছু হারায়।

সাধারণত ছেলেরা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই।মেয়েরা ১৫ এর আগেই।সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধা...
16/05/2025

সাধারণত ছেলেরা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হয় ১৫/১৭ এর মধ্যেই বা তার আগেই।
মেয়েরা ১৫ এর আগেই।

সেখানে আমরা মেয়েদের বিয়ের বয়স নির্ধারণ করেছি ১৮ বছর ও ছেলেদের ২১ বছর। কিন্তু সিস্টেম করে দিয়েছি আবার অন্য রকম। ছেলেদের চাকরির বয়স সীমা ৩২ বছর। গ্রাজুয়েশান শেষ করতে করতে বয়স হয়ে যায় ২৬/২৭ বছর।

গড় আয়ু যদি ৬৫ হয়- তাহলে ৩২ বছর বয়স পযর্ন্ত সে অন্যের টাকায় চলবে। এর পর স্বাবলম্বী হয়ে মানে জব পেয়ে বিয়ে করবে ৩২ এর পর।

যে ছেলেটা সে-ক্সু-য়ালি এডাল্ট হইলো ১৭ তে। সে বিয়ে করলো আরো ১৫ বছর পর।
এই ১৫ বছর সে কি করবে?

পাড়ায় যাবে না? প্রেমিকাকে নিয়ে লিটনের ফ্লাটে যাবে না? পার্কের চিপায় প্রেমিকার শরীরে হাত দিবে না?
দাঁতে দাঁত চেপে নিজেকে পাথর বানিয়ে রাখবে?
কতটুকু পসিবল? লজিক্যালি কতটুকু পসিবল? বোথ ফর বয়েজ অ্যান্ড গার্লস?

এই দেশে ম-দ বিক্রি নি-ষি-দ্ধ না। কিন্তু ম-দ সহ ধরা পড়লে পুলিশ কে চা পানি খাওয়াইতে হয়!
একটা ছেলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে ১৭ বছরের আগের ক্ষুধা মিটানোর জন্য। যেহেতু আমরা জীব পাথর না। আমাদের ফিজিক্যাল চাহিদা আছে। তাই বলে ১৭ বছর অপেক্ষা করবে একটা ছেলে/মেয়ে ?

আপনি বা কেউ কি বিলিভ করেন যে কেউ অপেক্ষা করে?
অপেক্ষা করে না দেখেই এই দেশে রেস্টুরেন্টে প্রাইভেট জোন লাগে। মিরপুর মাজার রোডে ছোট ছোট খুপরি ঘর ওয়ালা রেস্টুরেন্ট লাগে। পার্কে ছাতা ওয়ালা প্রাইভেসি লাগে। সবই এই সমাজ জানে। একসেপ্ট করে। এক্সেপ্ট না করলে এসব বন্ধ হয়ে যেত। এসবই আমরা মেনে নিচ্ছি। শুধু ছেলে স্টাব্লিশড না হওয়া পযর্ন্ত বিয়ে মেনে নিতে পারতেছি না।

আপনি যদি এই দেশের সুপার সাকসেসফুল কোন বিজনেস ম্যান এর জিবনী পড়েন, দেখবেন তারা সাকসেসফুল হয়েছে অনেক পরে। অন্তত ৪০/৪৫/৫০ বছর বয়সে। আপনি কি তত দিন অপেক্ষা করবেন?মেয়ে তাদের সাথে বিয়ে দেয়ার জন্য ?

আমাদের পিতামাতাগণ সব কিছু ইসলাম অনুয়ায়ী করেন। খালি এই একটা বিষয়ে উনারা ইসলাম মানেন না। সেটা হইলো বিয়ে। পাত্র ভালো জব করে না দেখে উনারা বিয়ে দেন না। সমাজ বলে আগে প্রতিষ্ঠিত হওতার পর বিয়ে কর!

কুরআন বলে আগে বিয়ে করো,গরীব হলে প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আল্লাহ্‌র!🌸 -(সূরা নূর)❤️
অথচ ইসলাম বলেছে সাবালক হইলেই বিয়ে দিয়ে দাও।

"বউ কে খাওয়াবি কি? "
এটা হচ্ছে আমাদের দেশের বিয়ের সব চেয়ে বড় বাঁধা।
বউ কি হাতি? নাকি ঘোড়া? তার তো ১০ কেজি বিচুলি লাগে না ডেইলি। তাইনা?

বিসিএস দিয়ে ৩৫ বছর বয়সে নিজের পায়ে দাঁড়িয়ে তার পর বিয়ে করতে হবে ।
নিজের পায়ে ঠিক-ঠাক দাঁড়াতে দাঁড়াতে সঠিক জিনিসটি দাঁড়ানোর সময় পেরিয়ে যায়.....
এখন ভাবুন, ইসলাম ধর্মে বিয়েকে অর্ধেক দ্বীন কেন বলা হয় !

তারপরও পরিবার এবং সবার ব্যক্তিগত মতা মত থাকতেই পারে 😊
Sornali Entertainment

২০২৫ এর বেস্ট হাজবেন্ড... ছবিতে আপনেরা ২ জন ব্যাক্তিকে দেখতে পারছেন তারা আসলে হাজব্যান্ড ওয়াইফ, ওয়াইফ তার শাশুড়ির সাথে...
16/05/2025

২০২৫ এর বেস্ট হাজবেন্ড...
ছবিতে আপনেরা ২ জন ব্যাক্তিকে দেখতে পারছেন তারা আসলে হাজব্যান্ড ওয়াইফ,
ওয়াইফ তার শাশুড়ির সাথে খা'রা'প ব্যাবহার করেছেন, যার ফলে শাশুড়ি তার ছোট ছেলেকে না জানিয়ে বড় ছেলের কাছে চলে গেছে,
বাসায় ফিরে ছেলে যখন মা কে দেখতে না পায় তখন বউ কে জিজ্ঞেস করলে বউ বলে আমাকে না বলে তোমার মা চলে গেছে.
স্বাভাবিক ভাবেই তার খারাপ লাগে মায়ের জন্য, কিন্তু সে তার বউ কে কিছুই বলে না বা কোন রাগারাগিও করে নি.
পরের দিন সে বাজারে যায় গিয়ে ২ কেজি আঙ্গুর কিনে এবং তার বউকে খেতে বলে বউ ভাবে স্বামী সোহাগ করে আনছে খাই সে নিজেই ২ কেজি আঙ্গুর খায়.
আমরা সবাই জানি আঙ্গুর খেলে শরীল ক'ষা হয়ে যায়,
ফলে তার বউ এর অ'স্বস্তি কাজ করে...
তার স্বামীর ভাষ্য শুনে আমি অবাক, বউ আমার মায়ের সাথে খা'রা'প ব্যাবহার করেছে এটা শুনে অনেক রা"গ হয়েছিলো কিন্তু আমি বউ এর গা য়ে হাত তুলি নায়, আমি তাকে ক"ষ্ট দিয়ে চেয়েছিলাম যে দেখো অন্য কে ক"ষ্ট দিলে কেমন লাগে তাই তাকে 2কেজি আঙুর ফল খাওয়াইছি আর তার বাথ'রুম ব"ন্ধ হয়ে গেছে.
🤭🤣

ছাত্রীকে পড়ানোর ঠিক পঞ্চম দিনেই সে  আমাকে বইয়ের লাষ্ট পেজ দেখিয়ে বলেছিলো ,"স্যার, ৩৩৩/৯৯৯ নাম্বারে বিনা রিচার্জে কল করা ...
13/05/2025

ছাত্রীকে পড়ানোর ঠিক পঞ্চম দিনেই সে আমাকে বইয়ের লাষ্ট পেজ দেখিয়ে বলেছিলো ,
"স্যার, ৩৩৩/৯৯৯ নাম্বারে বিনা রিচার্জে কল করা যাবে"

আমি বুঝে গিয়েছিলাম সে আমাকেই ওয়ার্নিং দিয়ে দিয়েছে কৌশলে, যাতে তার সাথে ভুল কিছু করার চেষ্টা না করি।আমি যখন পড়াতাম তখন আন্টি আংকেল অফিসে থাকতো।খালি বাসা আমি আর ছাত্রী একা আশেপাশে লোকজন ও তেমন ছিলো না।আমি নিজের উপর বিশ্বাস করলে ও ছাত্রীর তো আর আমার উপরে বিশ্বাস নেই।

আমি আমি পড়াশোনা শেষ করে চাকরির চেষ্টা করছি। অনেক জায়গা ইন্টারভিউ দিয়েছি সব লোক দেখানো কিন্তু আমাদের মতো লোকদের কি আর বিনা মূল্যে চাকরি দেওয়া হয়।হাল ছেড়ে দিয়ে প্রাইভেট পড়ানো শুরু করলাম সাথে নানা স্কুল কলেজে চাকরির চেষ্টা করলাম।

মামার সাথে জব করতো ছাত্রীর বাবা তিনি মেয়ের জন্য ভালো স্যার খুঁজছে মামা আমার কথা বললেন আমাকে ছাত্রীর ক্লাস সিক্সের ফটো আর ক্লাস ফাইবের বৃত্তির পাওয়ার কথা বলা হয়েছে। এতে আমি রাজি হয়ে গেলাম স্টুডেন্ট ভালো পড়াতে তেমন কষ্ট হবে না তা ভেবে।সব ঠিকঠাক করার জন্য তাদের বাসায় গেলাম।দেখি মেয়ে যতেষ্ট বড় ক্লাস নাইনে পড়ে আমি ভেবেছিলাম ছোট হবে।

সেদিন থেকে পড়ানো শুরু করলাম।পড়া বুঝানোর সময় আমি তার দিকে তাকিয়ে কথা বললে ও সে কখনো আমার দিকে তাকাতে না, বইয়ের দিকে তাকিয়ে বুঝতো কথা ও তেমন বলতো না জিজ্ঞেস করলে মাথা নাড়তো।অন্য সব স্টুডেন্টকে অংক বুঝাতে গিয়ে আমিই ভুলে যেতাম কি বলছি কিন্তু সে একবারই বুঝে যেত আমার প্রথমে মনে হতো মিথ্যা বলছে কিছু বুঝেনি।আমরা এক সময় স্যাররা বুঝেছ বললেই বলতাম জ্বি স্যার, যখন স্যার বলতো কি বুঝেছ আমাকে বুঝাও তখন সবার অবস্থা বারোটা। তাই আমিও ওকে জিজ্ঞেস করতাম বলো সে আমাকে বুঝিয়ে দিতো।

মাঝে মাঝে what's app এ কথা হতো তাও ওকে গ্রামারসের রুলস পাঠানোর কথা মনে করিয়ে দিতো আমি পাঠিয়ে দিতাম এইটুকু।আমি নিজ থেকে কি করছো? নাস্তা করেছ?ইত্যাদি জিজ্ঞেস করলে পড়ছি,হ্যা এর বাহিরে আমি কি করছি এটা জিজ্ঞেস করতো না হয়তো ভয়ে স্যার কি মনে করবে এসব ভেবে।এভাবে কথা বলতে বলতে এক একদিন আমাদের ফ্রেন্ডশীপ হয়ে যায় আমি ওকে আমার লাভ স্টোরি বলবো বলেছিলাম।পরের দিন পড়াতে গিয়ে দেখি এমন ভাব করছে যেন আমি শুধু ওর স্যার এর বাহিরে কিছু নেই।পড়া শেষ করে আমি চলে যাওয়ার জন্য উঠলাম সে বলল

"আপনার লাভ স্টোরি বলার কথা ছিলো চলে যাচ্ছেন কেন?আমার না লাভ স্টোরি শুনতে ভালো লাগে বলেন প্লিজ "

আমি পুরো হতভম্ব ভেবেছি সব ভুলে গেছে কিন্তু এটা কি ছিলো সত্যি মেয়েরা বড় অদ্ভুত। তারপর বলতে শুরু করলাম সে খুব মন দিয়ে শুনলো আমার জন্য আপসোস করলো।এরপর থেকে আমরা পুরোপুরি বন্ধুর মতো হয়ে গেলাম সে ও তার সব কথা আমাকে বলা শুরু করলো।আমি যে মেয়েকে সাদাসিধে মনে করতাম সে রিলেশন করে আর আমার দিকে না তাকানোর কারণ তার বফ এর বারণ ছিলো,আর আমাকে নিজ থেকে কিছু জিজ্ঞেস না করার কারণ এতে নাকি মেয়েদের নিজেকে ছোট মনে হয়।এসব জানার পর আমি হাসবো না কান্না করবো বুঝতেই পারছি না এই বয়সে এতটা পজেসিভ কিভাবে হয়। আমি তাকে বলতাম প্রেম করছো ভালো কিন্তু এসব নিয়ে কোনদিন বেশি সিরিয়াস হবে না কোন ফায়দা নেই।জানি না আমার কথা কানে নিয়েছিলো কি না।

স্টুডেন্টের সাথে শিক্ষকের প্রেম বিয়ে এসব অনেক শুনেছি সব সময় এর বিরুদ্ধে ও ছিলাম।অন্য সব স্টুডেন্টের সাথে আমার সম্পর্ক ছিলো পড়া নিয়ে কিন্তু কিভাবে ওর সাথে এতটা ফ্রি হয়ে গেলাম জানি না।ওকে পছন্দ করার কারণ ওর ব্রিলিয়েন্ট মাথা ছিলো নাকি অন্যকিছু তাও জানি না। পড়া সময় মতো দেওয়ার জন্য মাঝে মধ্যে তার প্রিয় আইসক্রিম খাওয়াতাম,চেলেন্জ করে নুডলস, ডিম বাজি করিয়ে আমাকে খাওয়াতে বলতাম।সেসব ছবি তুলে রাখতাম লাভ সেফ দিয়ে তাকে পাঠিয়ে দিতাম।কিন্তু সে বুঝেও না বুঝার ভান করতো।

আমাকে জানিয়েছে তার আগের ২টা বফ আর বর্তমান সহ ৩টা রিলেশন, কথায় কথায় আমি বলে ছিলাম আমিসহ চারটা হবে।কিছু সময় আমার দিকে ভ্রু বাঁকিয়ে তাকিয়ে ছিলো আবার স্বাভাবিকভাবে কথা বলা শুরু করলো।এতে বুঝে গেলাম আমি যাই করি না কেন পাত্তা দিবে না এর চেয়ে ফ্রেন্ড হয়ে থাকা ভালো।মাঝে মধ্যে ওকে পড়ানোর সময় আংকেল বাসায় থাকতো তখন ও মজার কিছু দেখলে বা এমন কিছু যা ওনার সামনে বলা যাবে না সে সব লিখে জিজ্ঞেস করতো। আমিও লিখে বলে দিতাম বিষয়টা প্রেমিক প্রেমিকার লুকোচুরির মতো মনে হতো।

ওর এক্সামের সময় পড়া বাদ দিয়ে দেই এরপর আর যোগাযোগ হয়নি। এখন একটা পাবলিক কলেজে জব করি। যখনই বই হাতে নেই লাষ্ট পেজের সেই নাম্বার গুলো দেখলেই ওর কথা মনে পড়ে।

লেখাটা কেমন লেগেছে, অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন প্লিজ। নিয়মিত পোস্ট পেতে একটা ফলো দিয়ে রাখবেন অবশ্যই।


 #প্রবাসি_মামার_বউ  (পর্ব (৬)সকালের আলো জানালার ফাঁক গলে ঘরে ঢুকে পড়েছে। পাখির কিচিরমিচির আর ভেজা মাটির গন্ধে ঘুমটা হালক...
13/05/2025

#প্রবাসি_মামার_বউ (পর্ব (৬)
সকালের আলো জানালার ফাঁক গলে ঘরে ঢুকে পড়েছে। পাখির কিচিরমিচির আর ভেজা মাটির গন্ধে ঘুমটা হালকা হালকা ভাঙ্গ ছিলো, এমন সময় মামী দরজায় নক করলো।

— আরিয়ান, উঠবি না? নাস্তা রেডি।

আমি ঘুমচোখে বললাম, — আসছি মামী...

ওঠে দেখি, মামী কিচেন থেকে টেবিলে নাস্তা সাজাচ্ছে। চুল খোলা, এখনো ভেজা ভেজা। গায়ে হালকা শাড়ি, মুখে এক অদ্ভুত প্রশান্তি। চোখে চোখ পড়তেই মামী একটু হেসে নিচের দিকে তাকিয়ে গেল।

আমি বললাম, — আজ তো দেখছি খুব ভালো লাগছে তোমাকে...

মামী চোখ তুলে বললো, — তুই না! বেশি কথা বলিস এখন...

আমরা একসাথে নাস্তা করছিলাম, এমন সময় নানু বললেন, — আরিয়ান, আজ বিকেলে তোর মামার সাথে ভিডিও কল দিবি তো। অনেকদিন দেখিস না!

আমি মুচকি হেসে বললাম, — হ্যাঁ নানু, দিবো।

মামী চুপচাপ হয়ে গেলো। মনে হলো, এই কথাটায় ওর মুখটা কেমন যেন থমকে গেল। আমি খেয়াল করছিলাম, কিন্তু কিছু বললাম না।

বিকেলে মামাকে কল দিলাম। মামী পাশেই ছিল, কিন্তু সামনে আসলো না। লেখাsopno chaya99%মামা জিজ্ঞেস করলো, — মামী কই? ওকে দেখছি না কেন?

আমি ক্যামেরা ঘুরিয়ে মামীকে দেখালাম। মামী হাসতে চেষ্টা করলো, কিন্তু সেটা যে আসল হাসি না, তা আমি বুঝতে পারছিলাম।

কল শেষ হওয়ার পর মামী ধীরে ধীরে উঠে চলে গেলো নিজের ঘরে। আমি পেছন থেকে ডাকলাম, — মামী...

সে থামলো না।

রাত বাড়ার সাথে সাথে বাড়িতে নীরবতা নেমে এলো। আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে আছি, হঠাৎ দেখি মামী ধীরে ধীরে এসে পাশে দাঁড়ালো।

আমি বললাম, — কী হলো? মন খারাপ?

মামী চোখ মেলে চাঁদের দিকে তাকিয়ে বললো, — প্রবাসি মানুষদের সাথে শুধু শরীর না, মনটাও যেন চলে যায় দূরে... ফিরে এলেও কিছু আর আগের মতো থাকে না।

আমি কিছু বললাম না। শুধু চুপচাপ ওর পাশে দাঁড়িয়ে থাকলাম।

এই নীরবতার মাঝেই যেন একটা অদ্ভুত টান তৈরি হচ্ছে...
কিন্তু এ টান কি ঠিক?
কিন্তু ক্রমশয় গলায় আদ্রতা কন্ঠে বলতে লাগলাম।
মামি মামাকে কি খুব মনে পড়ছে।

আসলে আমাদের সমাজে অনেক ছেলেরাই নতুন বিয়ে করে প্রবাসে চলে যায়। বিভ্রান্ত অনুসারে বলা যায় সমাজের 80% লোকই এই কাজটি করে। আপনার মতামতে কি বলে।। এই কাজটি করা কি ঠিক /?

হ্যা কি না ( যাই হক) অনেক ফ্যামিলিতেই মনে হয়। বা অনেকে মনে করে। মেয়ে মানুষ মানে রোবট, তাদের দুঃখ কষ্ট বলতে কিছু থাকে না।

আরিয়ান তুমি বুঝতে পারছ আমার মনের অবস্থাটা।
হুম বুজতে পারছি। বাট কী বলে যে সান্তনা দিবো সেই ভাষা নেই।

মামী : আচ্ছা আরিয়ান তাহলে গুমিয়ে যাও, আমি ও যাই।

সকালে একটু তারাতারি উঠার চেষ্টা করিও। কারন তোমাকে নিয়ে একটু বের হবো?

আচ্ছা তাই, কোথায় যাবে মামি জানতে পারি ?
তা না হয় কালকে সকালেই দেখবে...?

আমি মনে মনে ভাবলাম,, হয়তো দুইদিন পরে আমি চলে যাবো তো, তাই হয় তো আমাকে কিছু কিনে দেওয়ার কথা ভাবছে।

কিন্তু আমি এখন বড়ো হইছি। কারো থেকে কিছু নেওয়া কি ঠিক হবে।!!!

আরো একটা কথা মামিকে বলবো বলে ভাবছি,, কিন্তু সাহস করে বলতে পারতেছি না।।

বাবছি মামাকে বলবো, আমার অনেক দিনের শখ একটা মোবাইলের আমার অনেক দিনের শখ একটা মোবাইলের তাও আবার দামী। (আর সত্যি বলতে দামি মোবাইল কার না ভালো লাগে)

সত্যি কথা বলতে আমরা অনেকেই মনে করি প্রবাসী মানেই টাকার পাহাড় সুখ আর সুখ, প্রবাসী যেই ব্যক্তি আসে সেই ব্যক্তিই বুঝে সুখ আর শান্তি কতো টা। না আসা ব্যক্তিকে প্রবাসের কষ্টটা কিছুতেই বোঝানো সম্ভব না।

কিছুক্ষণ পরেই শুনতে পারলাম মামী আর নানু কি নিয়ে যেন কথা কাটাকাটি করছে আমি যেখানে গিয়ে যা দেখলাম....?

চলবে...?

       স্বপ্ন Fashion Faceআমার রান্না ঘরAs Arifমে'হে'দী シ︎ʙʀᴏᴋᴇɴ ꜱᴏᴜʟধৈর্য ধরে এগিয়ে যাও
04/12/2024



স্বপ্ন Fashion Faceআমার রান্না ঘরAs Arifমে'হে'দী シ︎ʙʀᴏᴋᴇɴ ꜱᴏᴜʟধৈর্য ধরে এগিয়ে যাও

    স্বপ্ন আমার রান্না ঘরS.K. Jahid Aমে'হে'দী シ︎
04/12/2024



স্বপ্ন আমার রান্না ঘরS.K. Jahid Aমে'হে'দী シ︎

Adresse

Democratic Republic Of The

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque নীল চিরকুট publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à নীল চিরকুট:

Partager