Tadrisul Quran Institute

Tadrisul Quran Institute Informations de contact, plan et itinéraire, formulaire de contact, heures d'ouverture, services, évaluations, photos, vidéos et annonces de Tadrisul Quran Institute, Création digitale, Democratic Republic of the.

বর্তমান সময়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট ফেসবুক-ইউটিউব থেকে উপার্জন কি হালাল?ব্যবসার পরিধি অনেক বড়। বর্তমান পৃথিবীতে ...
26/06/2025

বর্তমান সময়ের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট

ফেসবুক-ইউটিউব থেকে উপার্জন কি হালাল?
ব্যবসার পরিধি অনেক বড়। বর্তমান পৃথিবীতে অনলাইনেও নানা ব্যবসা ও চাকরির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ফেসবুক-ইউটিউবকে আয়ের মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছেন অনেকে। ফেসবুকে মার্কেটিং, পণ্য ক্রয়-বিক্রয়, মিডিয়া ম্যানেজিং কিংবা বিনিয়োগের মাধ্যমে আয়ের উপায় আছে। আবার ইউটিউবে ভিডিও আপলোডের মাধ্যমে উপার্জনের বিষয়টিও ইদানীংকালে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে।

উপার্জন যে উপায়েই হোক না কেন, হালাল হওয়ার জন্য মৌলিকভাবে দুটি মূলনীতি খেয়াল রাখতে হয়। ১) ব্যবসায়িক পণ্য, উৎপাদন ও কারবার বৈধপন্থায় হতে হবে। অবৈধ পণ্যের ব্যবসা ও কারবারকে ইসলাম বৈধতা দেয় না। যেমন মদ, জুয়া, সুদ, ঘুষ, অশ্লীলতা ইত্যাদির সঙ্গে জড়িত হওয়া। বিষয়গুলোকে ইসলাম হারাম ঘোষণা করেছে। ২) ব্যবসায় কোনো ধরনের ধোঁকাবাজি, ভেজাল, মিথ্যাচার ও ফাঁক-ফোকর থাকা যাবে না। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা নিজেদের মধ্যে একে অন্যের অর্থ-সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না।’ (সুরা বাকারা: ১৮৮)

রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘তুমি তোমার নিজের জন্য যা ভালোবাসো তা অন্যের জন্যও ভালোবাসার আগ পর্যন্ত ইমানদার হতে পারবে না।’ (সহিহ বুখারি: ১৩)

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেছেন, যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ (মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা: ২৩১৪৭; সহিহ মুসলিম: ১৬৪; ইবনে মাজাহ: ২২২৫; সহিহ ইবনে হিব্বান: ৪৯০৫)

অতএব, যেসব ভিডিও দেখা জায়েজ নয় কিংবা যেসব কনটেন্ট বা ছবি শরিয়তের মূলনীতিবিরোধী, সেসব ভিডিও-কনটেন্ট-ছবি ইত্যাদি দেখা, প্রচার করা, লাইক করা, সেসব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করা কোনোটিই বৈধ নয়। তা থেকে উপার্জনও বৈধ নয়। অন্যায় কাজ নিজে করা যেমন বৈধ নয়, তেমনি সহযোগিতা করাও বৈধ নয়। তাই সহযোগিতাকারীরা গোনাহগার হবেন এবং তাদের উপার্জিত অর্থও হালাল হবে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য করো। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা।’ (সুরা মায়েদা: ২)

আর যদি নাজায়েজ কনটেন্ট বা ভিডিও না হয়, তাহলে লাইক-কমেন্ট, শেয়ার, সাবস্ক্রাইব, ভিডিও আপলোড, ছবি-কনটেন্ট আপলোড করে উপার্জন করা জায়েজ আছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদাররা! তোমরা একে অপরের মাল অন্যায়ভাবে গ্রাস (আত্মসাৎ) করো না। কেবলমাত্র তোমাদের পরস্পরের সম্মতিক্রমে যে ব্যবসা করা হয় তা বৈধ।’ (সুরা নিসা: ২৯)

ব্যবসা করে ভোক্তা কিংবা গ্রাহকের কাছ থেকে শুধু অর্থ উপার্জন হচ্ছে তা নয়; বরং পণ্যের আদান-প্রদানে পরস্পরের সেবা হচ্ছে। তাই শুধু নিজের স্বা

আলহামদুলিল্লাহ!দীর্ঘ এক মাস যাবত কঠোর পরিশ্রম, নিরলস প্রচেষ্টা এবং দীর্ঘ সময়ের প্রস্তুতি পেরেশানির অবসান ঘটলো পরীক্ষা শ...
25/06/2025

আলহামদুলিল্লাহ!
দীর্ঘ এক মাস যাবত কঠোর পরিশ্রম, নিরলস প্রচেষ্টা এবং দীর্ঘ সময়ের প্রস্তুতি পেরেশানির অবসান ঘটলো

পরীক্ষা শেষ ভার্সিটি লম্বা ছুটি প্রায় সাড়ে ৩ মাস। তবে নেই অনেকের মতো মাতৃভূমিতে ফেরার আনন্দ।

পরীক্ষা শেষে বন্ধুদের সাথে কিছু উচ্ছ্বাসিত মুহূর্তে। আল্লাহ সবাইকে সফলতার সাথে উত্তীর্ণ করুন। (আমিন)
Faculty of Sharia and Law Al-Azhar University

জুমার দিন আসরের পরের বিশেষ আমলরাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, দিন সমূহের মধ্যে জুমার দিন শ্রেষ্ঠ এবং...
20/06/2025

জুমার দিন আসরের পরের বিশেষ আমল

রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, দিন সমূহের মধ্যে জুমার দিন শ্রেষ্ঠ এবং তা আল্লাহর কাছে অধিক সম্মানিত।’ (ইবনে মাজাহ: ১০৮৪) তাই ইসলামে জুম্মার দিন একটি মর্যাদাপূর্ণ দিন। এ দিন আসরের পরে দোয়া কবুল হয়। এটি মুমিন মুসলমানের জন্য মর্যাদাপূর্ণ

عيدكم سعيد..عيد مبارك . تقبل الله منا ومنكم صالح الاعمال.. كل عام وأنتم بخير..
06/06/2025

عيدكم سعيد..عيد مبارك . تقبل الله منا ومنكم صالح الاعمال.. كل عام وأنتم بخير..

24/05/2025

ফেসবুক-ইউটিউব থেকে উপার্জন কি হালাল?

ব্যবসার পরিধি অনেক বড়। বর্তমান পৃথিবীতে অনলাইনেও নানা ব্যবসা ও চাকরির সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে। ফেসবুক-ইউটিউবকে আয়ের মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছেন অনেকে। ফেসবুকে মার্কেটিং, পণ্য ক্রয়-বিক্রয়, মিডিয়া ম্যানেজিং কিংবা বিনিয়োগের মাধ্যমে আয়ের উপায় আছে। আবার ইউটিউবে ভিডিও আপলোডের মাধ্যমে উপার্জনের বিষয়টিও ইদানীংকালে বেশ জনপ্রিয় হয়ে ওঠেছে।

উপার্জন যে উপায়েই হোক না কেন, হালাল হওয়ার জন্য মৌলিকভাবে দুটি মূলনীতি খেয়াল রাখতে হয়। ১) ব্যবসায়িক পণ্য, উৎপাদন ও কারবার বৈধপন্থায় হতে হবে। অবৈধ পণ্যের ব্যবসা ও কারবারকে ইসলাম বৈধতা দেয় না। যেমন মদ, জুয়া, সুদ, ঘুষ, অশ্লীলতা ইত্যাদির সঙ্গে জড়িত হওয়া। বিষয়গুলোকে ইসলাম হারাম ঘোষণা করেছে। ২) ব্যবসায় কোনো ধরনের ধোঁকাবাজি, ভেজাল, মিথ্যাচার ও ফাঁক-ফোকর থাকা যাবে না। আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা নিজেদের মধ্যে একে অন্যের অর্থ-সম্পদ অন্যায়ভাবে গ্রাস করো না।’ (সুরা বাকারা: ১৮৮)

রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘তুমি তোমার নিজের জন্য যা ভালোবাসো তা অন্যের জন্যও ভালোবাসার আগ পর্যন্ত ইমানদার হতে পারবে না।’ (সহিহ বুখারি: ১৩)

হজরত আবু হুরায়রা (রা.) বর্ণিত হাদিসে রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেছেন, যে ধোঁকা দেয়, সে আমার উম্মতের অন্তর্ভুক্ত নয়।’ (মুসান্নাফ ইবনে আবি শাইবা: ২৩১৪৭; সহিহ মুসলিম: ১৬৪; ইবনে মাজাহ: ২২২৫; সহিহ ইবনে হিব্বান: ৪৯০৫)

অতএব, যেসব ভিডিও দেখা জায়েজ নয় কিংবা যেসব কনটেন্ট বা ছবি শরিয়তের মূলনীতিবিরোধী, সেসব ভিডিও-কনটেন্ট-ছবি ইত্যাদি দেখা, প্রচার করা, লাইক করা, সেসব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করা কোনোটিই বৈধ নয়। তা থেকে উপার্জনও বৈধ নয়। অন্যায় কাজ নিজে করা যেমন বৈধ নয়, তেমনি সহযোগিতা করাও বৈধ নয়। তাই সহযোগিতাকারীরা গোনাহগার হবেন এবং তাদের উপার্জিত অর্থও হালাল হবে না। আল্লাহ তাআলা বলেন, সৎকর্ম ও খোদাভীতিতে একে অন্যের সাহায্য করো। পাপ ও সীমালঙ্ঘনের ব্যাপারে একে অন্যের সহায়তা করো না। আল্লাহকে ভয় কর। নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা কঠোর শাস্তিদাতা।’ (সুরা মায়েদা: ২)

আর যদি নাজায়েজ কনটেন্ট বা ভিডিও না হয়, তাহলে লাইক-কমেন্ট, শেয়ার, সাবস্ক্রাইব, ভিডিও আপলোড, ছবি-কনটেন্ট আপলোড করে উপার্জন করা জায়েজ আছে। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে ইমানদাররা! তোমরা একে অপরের মাল অন্যায়ভাবে গ্রাস (আত্মসাৎ) করো না। কেবলমাত্র তোমাদের পরস্পরের সম্মতিক্রমে যে ব্যবসা করা হয় তা বৈধ।’ (সুরা নিসা: ২৯)

ব্যবসা করে ভোক্তা কিংবা গ্রাহকের কাছ থেকে শুধু অর্থ উপার্জন হচ্ছে তা নয়; বরং পণ্যের আদান-প্রদানে পরস্পরের সেবা হচ্ছে। তাই শুধু নিজের স্বার্থটা নয়, ব্যবসায় মানুষের উপকারের মানসিকতাও রাখতে হবে। কারও ক্ষতি যেন না হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেন, ‘নিজে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া এবং অন্যের ক্ষতি করা কোনোটিই উচিত নয়।’ (ইবনে মাজাহ: ২৩৪১)

প্রসঙ্গত গুগলের একটি বিশেষ সার্ভিস হলো ‘গুগল এডসেন্স’। অর্থের বিনিময়ে তারা বিভিন্ন কোম্পানির বিজ্ঞাপন ইউটিউবসহ অন্যান্য ওয়েবসাইটে প্রচার করে থাকে। আর সে অর্থের একটি নির্দিষ্ট অংশ তারা ইউটিউবারদের দিয়ে থাকে।

সুতরাং বিজ্ঞাপনগুলো যদি অশ্লীল হয় কিংবা হারাম পণ্যের হয়, তাহলে প্রাপ্ত অর্থ হালাল হবে না। উপরন্তু হারামের প্রচার ও সহযোগিতার কারণে গুনাহগার হতে হবে। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেন, ‘যারা মুমিনদের মধ্যে অশ্লীলতার প্রসার কামনা করে, নিশ্চয়ই তাদের জন্য ইহকালে ও পরকালে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি।’ (সুরা নুর: ১৯)

স্মর্তব্য যে, ‘গুগল এডসেন্স’-এ সেনসিটিভ অপশন বন্ধ রাখার সুযোগ রয়েছে। সেটা বন্ধ করে কেউ যদি অনৈসলামিক বিজ্ঞাপনগুলো উপেক্ষা করে তার চ্যানেল চালু রাখে, তাহলে ইউটিউব থেকে আয়কৃত অর্থ তার জন্য হালাল হবে। আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে হারাম উপার্জন থেকে দূরে রাখুন এবং হালাল উপার্জনে বরকত দান করুন। আমিন।

মিথ্যা জ্ঞান থেকে সাবধান, এটা অজ্ঞতার চেয়ে বেশি বিপজ্জনক।” জ্ঞানী হও তবে কখনো অহংকারী হইও না, আল্লাহর ইবাদত করো, তবে কখ...
20/05/2025

মিথ্যা জ্ঞান থেকে সাবধান, এটা অজ্ঞতার চেয়ে বেশি বিপজ্জনক।” জ্ঞানী হও তবে কখনো অহংকারী হইও না, আল্লাহর ইবাদত করো, তবে কখনও লোক দেখানোর উদ্দেশ্যে করবে না ।

সেই সংগ্রামী মানুষের সারিতেআমাকেও রাখিও রহমানযারা কুরআনের আহ্বানে নির্ভীকনির্ভয়ে সব করে দান ॥
04/05/2025

সেই সংগ্রামী মানুষের সারিতে
আমাকেও রাখিও রহমান
যারা কুরআনের আহ্বানে নির্ভীক
নির্ভয়ে সব করে দান ॥

03/05/2025

অনেকেই বলে থাকেন আল্লাহ তায়ালা এক লক্ষ 24 কিংবা দুই লক্ষ 24 হাজার পয়গম্বর পাঠিয়েছেন তো এই বিষয়ে আমরা তাত্ত্বিক আলোচনা করব ।
(( এক )) ২ লক্ষ ২৪ হাজার সম্পর্কে যে বর্ণনা বলা হয় সেটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন ! পৃথিবী বিখ্যাত হাফেজে হাদিস জালালউদ্দিন সুয়ূতী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি বলেন : 2 লক্ষ 24 হাজারের সংখ্যার ব্যাপারে হাদিস আমি খুঁজে পাইনি । বিখ্যাত হাদিস ব্যাখ্যাকার মোল্লা আলী কারী রাহমাতুল্লাহি আলাইহি জালাল উদ্দিন রহমাতুল্লাহি আলাইহি এর এই কথাকে সমর্থন করেছেন ।
(( দুই )) এক লক্ষ চব্বিশ হাজারের সংখ্যার ব্যাপারে একটা রেওয়াতে এসেছে । ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহির বিখ্যাত হাদীস গ্রন্থ মুসনাদে আহমদে তিনি সেই রেওয়ায়েতটি এনেছেন। তবে হাদিস ব্যাখ্যাকারগণ তার সনদ দুর্বল বলে আখ্যা দিয়েছেন( মুসনাদে আহমাদ হাদিস ২২২৮৮ টিকাসহ, আনিসুস সারী ১/৫১৮-৫২৩)
(( তিন )) প্রকৃতপক্ষে নবী ও রাসূলগণের সংখ্যা আল্লাহই ভালো জানেন যেমন আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামীন কুরআনে নবী করীম সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লামকে উদ্দেশ্য করে বলেন ولقد ارسلنا رسلا من قبلك منهم من قصصنا عليك ومنهم من لم نقصص عليك
(হে নবী!) অবশ্যই আমি আপনার পূর্বে বহু রাসূল প্রেরণ করেছি, তাদের কতকের জীবন বৃত্তান্ত আপনাকে বর্ণনা করে জানিয়েছি আর কতকের জীবন বৃত্তান্ত জানাইনি। সূরা মুমিন, আয়াত 78।

তাহলে আমরা বলতে পারি যে, প্রকৃতপক্ষে নবী-রাসূলগণের সঠিক সংখ্যা আল্লাহই ভাল জানেন।
(এসব হাদিস নয় ২, (ঈষৎ পরিবর্তিত)

01/05/2025

পবিত্র কুরআনের তেলাওয়াত আমরা দুই বন্ধু মিলে একটু চেষ্টা 🥀🥰

27/04/2025

আলেকজান্দ্রিয়া 🇪🇬

জীবন আর সময় হলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক | জীবন শেখায় সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে আর সময় শেখায় জীবনের মুল্য দিতে
16/04/2025

জীবন আর সময় হলো পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ শিক্ষক | জীবন শেখায় সময়কে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে আর সময় শেখায় জীবনের মুল্য দিতে

Adresse

Democratic Republic Of The

Site Web

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque Tadrisul Quran Institute publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Partager