মায়াবতীシ

মায়াবতীシ Informations de contact, plan et itinéraire, formulaire de contact, heures d'ouverture, services, évaluations, photos, vidéos et annonces de মায়াবতীシ, Création digitale, Democratic Republic of the.

14/06/2025
ফুল🌼
13/06/2025

ফুল🌼

13/06/2025

এই পোস্ট তাদের জন্য, যারা পাসপোর্টে সিল পড়ার পরও দ্বিধায় ভোগে। যারা ভাবে, “আমি পারবো তো?”
যারা চোখে স্বপ্ন নিয়ে আসে, কিন্তু বাস্তবতা দেখে অনেকসময় হতাশ হয়ে পড়ে।

১. প্রথম কয়েকমাস – আপনি ভাঙবেন। নতুন ভাষা, নতুন পরিবেশ, একা থাকা—সব কিছুই কাঁধে ভর দেয়। রুমে ঢুকে ফোন হাতে নেবেন, আম্মুর নাম্বার দেখে চুপ করে বসে থাকবেন। কিন্তু এটাই শুরু, ভাঙাটাই গড়ার প্রথম ধাপ।

২. কেউ বলবে না, “তুমি পারবা”— তবুও আপনাকেই পারতে হবে। বিদেশে সবাই ব্যস্ত। কেউ এসে বলবে না “চলো, আমরা একসাথে চলি।”
আপনাকে নিজের ছায়া হয়ে নিজের পাশে দাঁড়াতে হবে।

৩. আপনি কাজ শিখবেন, কিন্তু তার চেয়েও বেশি শিখবেন বিনয়। হয়তো আপনি ছিলেন ক্লাসের ফার্স্ট বয়, কিন্তু এখানে প্রথম কাজ হয়তো বাথরুম পরিষ্কার। কিন্তু বিশ্বাস করুন, এই অভিজ্ঞতা আপনাকে অভিজাত করে তুলবে—মনের দিক থেকে।

৪. টাকার হিসাব আপনি ক্যালকুলেটর ছাড়াই মুখস্থ শিখে ফেলবেন। কারণ ১টা ভুল হিসাব মানে একদিন না খেয়ে থাকা। বাংলাদেশে হয়তো মাসে ৫০০ টাকা উড়ালেও মনে হতো না, এখানে ৫ ডলার হিসাব করেও দম বন্ধ লাগে।

৫. আপনি বুঝবেন— “ঘুম” আর “আলসেমি” আসলে বিলাসিতা। প্রথম কয়েকমাস এমন হবে— ঘুমিয়েছেন ৩ ঘণ্টা,
দুইটা কাজ করছেন, তারপরও মনে হবে, "আরেকটু চালাতে হবে নিজেকে।"

৬. আপনি সবচেয়ে বেশি কৃতজ্ঞ হবেন ছোট ছোট জিনিসের জন্য। এক কাপ হালকা গরম চা, একটা কল আসা দেশে থাকা কারো কাছ থেকে, রুমে কারো একটা হাসিমাখা কথা—
সবকিছু হিরার মতো দামী লাগবে।

৭. আপনি বদলাবেন, কিন্তু আপনার ভেতরের আগুনটা আরও জ্বলবে। কেউ হয়তো বলবে, "তুই অনেক চেঞ্জড!"
আপনি হাসবেন। কারণ আপনি জানেন, আপনার ভেতরের যুদ্ধগুলো কেউ জানে না।

এই প্রথম বছরটাই আসল। এই এক বছর যদি কাটিয়ে দিতে পারেন— আপনি শুধু প্রবাসী না, আপনি একজন বেঁচে থাকা যু*দ্ধা।
- সংগৃহীত

রিলেশনকে যদি পূর্ণতা চাও, তাহলে কাবিন করে রাখো;>>❤️‍🩹💯
13/06/2025

রিলেশনকে যদি পূর্ণতা চাও, তাহলে কাবিন করে রাখো;>>❤️‍🩹💯

সঠিক মানুষ তোমার জন্য সব কিছু ছাড়তে রাজি থাকবে কিন্তু তোমাকে নয়..!💟🖤🥀
12/06/2025

সঠিক মানুষ তোমার জন্য সব কিছু ছাড়তে রাজি থাকবে কিন্তু তোমাকে নয়..!💟🖤🥀

যদি হাজার বার জিজ্ঞেস করো আমি কি চাই আমি নির্দ্বিধায় জবাব দিবো আমি শুধু তোমাকে চাই..!😇🖤🥀
12/06/2025

যদি হাজার বার জিজ্ঞেস করো আমি কি চাই আমি নির্দ্বিধায় জবাব দিবো আমি শুধু তোমাকে চাই..!😇🖤🥀

🌼
11/06/2025

🌼

ঘামে মোড়ানো সৌন্দর্য: এক মায়াবী দৃশ্যপ্রকৃত সৌন্দর্য কেবল সাজে-গোজে কিংবা নিখুঁত ছবির মতো মুখাবয়বে সীমাবদ্ধ নয়। প্রকৃত স...
11/06/2025

ঘামে মোড়ানো সৌন্দর্য: এক মায়াবী দৃশ্য

প্রকৃত সৌন্দর্য কেবল সাজে-গোজে কিংবা নিখুঁত ছবির মতো মুখাবয়বে সীমাবদ্ধ নয়। প্রকৃত সৌন্দর্য লুকিয়ে থাকে মুহূর্তে, পরিশ্রমে, ঘামে ভেজা গালে কিংবা নাকের ডগায় জমে থাকা ছোট ছোট বিন্দুতে। মেয়েরা যখন গৃহস্থালির কাজে ব্যস্ত থাকে—হাতে ধরা হাঁড়ি-পাতিল, কাঁধে ভর করা সংসারের ভার, আর সেই সব কাজের ফাঁকে ফাঁকে তাদের শরীরে যে ঘাম জমে—তা কখনোই অস্বস্তির নয়, বরং তা এক অনন্য মায়ার প্রতীক।

একটা দৃশ্য কল্পনা করুন—রান্নাঘরে ব্যস্ত একটি মেয়ে, চুল টানা হয়ে বাঁধা, মুখে ক্লান্তি আর চোখে গভীর মনোযোগ। তার নাকের ডগায় কিছু ঘাম জমেছে, কপালেও কয়েকটি বিন্দু চকচক করছে আগুনের তাপে। হয়তো সে তা বুঝেও না, কিন্তু তার সেই ক্লান্ত পরিশ্রমের চিহ্নগুলো এক প্রেমিক পুরুষের চোখে হয়ে ওঠে অপার সৌন্দর্যের প্রতীক। সে দেখে পরিশ্রমী হৃদয়, দেখে যত্নের মায়া, দেখে এক নিঃস্বার্থ ভালোবাসার নিঃশব্দ ভাষা।

এই ঘাম—এটি কেবল দেহের পরিশ্রমের ফল নয়, এটি এক প্রেমময় স্নেহের প্রতিচ্ছবি। এই ঘামে লুকিয়ে থাকে প্রতিটি দিনের ত্যাগ, প্রতিটি সকালের প্রস্তুতি, প্রতিটি রাতের নিঃশব্দ ক্লান্তি। প্রেমিক পুরুষ এই ঘামের সৌন্দর্য বুঝে। সে জানে, এই মেয়ে কেবল তার জন্যই নিজেকে ব্যস্ত রেখেছে, ঘামছে, ক্লান্ত হচ্ছে, কিন্তু তবু মুখে এক চিলতে হাসি রেখেছে।

আজকের সমাজে অনেকেই পরিশ্রমের এই নিদর্শনকে অপছন্দ করে, নাক কুচকায়, অবহেলা করে। অথচ এই ঘামই তো এক নারীর ভালোবাসার নিদর্শন, সংসারের প্রতি তার দায়িত্ববোধের প্রমাণ। এই ঘাম অবহেলা নয়, বরং শ্রদ্ধার দাবি রাখে।

আমরা যদি সত্যিকার ভালোবাসতে শিখি, তবে এই ঘামের সৌন্দর্য আমাদের চোখ এড়াবে না। নাকের ডগায় জমে থাকা ঘামের বিন্দু কেবল পানি নয়, তা ভালোবাসার নীরব কবিতা। যে প্রেমিক বুঝে, সে জানে—মেয়ে যখন ঘামে, তখন সে কেবল ক্লান্ত হয় না, তখন সে আরও বেশি মায়াবী হয়ে ওঠে।

এই দৃশ্য উপভোগ করতে জানতে হয় হৃদয় দিয়ে দেখা।

©️আমার ডাক্তার-My doctor

সম্পর্কে বোঝাপড়া মানেই হচ্ছে পরস্পরের চাওয়া- পাওয়াকে গুরুত্ব দেয়া। দেখুন, একটা মানুষ আপনার সাথে সম্পর্কে থাকার পরেও যদি ...
10/06/2025

সম্পর্কে বোঝাপড়া মানেই হচ্ছে পরস্পরের চাওয়া- পাওয়াকে গুরুত্ব দেয়া। দেখুন, একটা মানুষ আপনার সাথে সম্পর্কে থাকার পরেও যদি আপনার কাছে কোনো প্রত্যাশা রাখতে না পারে, তবে সে কার কাছে রাখবে?

সম্পর্ক মানেই একটা কন্ডিশন। যেখানে পরস্পরের ভালো থাকার দায়িত্ব পরস্পর নেয়। সেখানে ভালোবাসা থাকবে, পরস্পরের মনের মিল থাকবে, পরস্পরের গ্রহণযোগ্যতা থাকবে, পরস্পর পরস্পরের আকাঙ্খার গুরুত্ব দিবে।

আপনি কাউকে অনেকটা ভালোবাসেন, তার মানে এই নয় আপনি শুধু তার ভালো দিকগুলোই গ্রহণ করবেন তার। ভালো-মন্দ মিলিয়ে সর্বোপরি যে মানুষটাকে আপনি গ্রহণ করতে পারবেন, সেই তো আপনার ভালোবাসার মানুষ।

কেউ আপনার সাথে জুড়ে আছে মানেই আপনাকেও তার ভালো থাকার দায়িত্ব নিতে হবে। তার ইচ্ছে- অনিচ্ছাকে গুরুত্ব দিতে হবে, তার চাওয়া পাওয়াকে সমর্থন দিতে হবে। আপনি সমর্থন না দিলে, সে নিজেকে নিয়ে হতাশ হবে!কেননা আপনি ছাড়া তার কোনো অপশন নেই কিংবা আপনি ছাড়া আর কারো কাছেই সে তার মানসিক শান্তি উপলব্ধি করে না।

যখন দেখবেন, একটা মানুষ আপনার প্রতি প্রবল আস্থা এবং বিশ্বাস নিয়ে আপনাকে ভালোবেসে যায়, তখন সে তার সুখ-দুঃখ আপনার মাঝেই সীমাবদ্ধ রাখে। আর যখন কেউ নির্দিষ্ট একটা মানুষের মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকতে চায়, তবে তাকে সমর্থন দেয়াটা জরুরী। আর এটাই হচ্ছে সম্পর্কের বোঝাপড়া।

আর যখন সম্পর্কে পরস্পরের মধ্যে বোঝাপড়ার ব্যাপারটার দারুণ কম্বিনেশন তৈরি হয়, তখন সম্পর্ক পরস্পরের মনের সাথে মিশে যায়।

যখন আপনি দেখছেন, সেই মানুষটা আপনার প্রতি দিনদিন প্রবল আসক্ত হয়ে যাচ্ছে, তখন আপনি তাকে আরও বেশি সমর্থন এবং সাহস দিন। আর যখন সে আপনার থেকে সমর্থন এবং সাহস পাবে, সে অনায়াসে পুরো পৃথিবীই জয় করে এনে আপনার পায়ের কাছে রাখবে।

লেখায়:- মোঃ ফাহাদ মিয়া🌼

তাসনিম জারার গল্প:"আমার বিয়ের রিসেপশনে আমি উপস্থিত হয়েছিলাম আমার দাদির সাদা সুতির শাড়ি পরে, মুখে একটুও মেকআপ না করে, ...
09/06/2025

তাসনিম জারার গল্প:

"আমার বিয়ের রিসেপশনে আমি উপস্থিত হয়েছিলাম আমার দাদির সাদা সুতির শাড়ি পরে, মুখে একটুও মেকআপ না করে, গায়ে কোনো গয়না ছাড়াই। অনেকে জিজ্ঞেস করেছিলেন, 'কেন?' এই লেখাটি তাদের জন্য।"

আমাকে সবসময় ভাবিয়েছে, আমাদের সমাজে একটি বউয়ের ছবি যেন একরকমই—গা ভর্তি মেকআপ, ভারি জামা আর গয়নার স্তর স্তর ভারে যেন সে নিজেই হারিয়ে যায়। কিন্তু এই বিলাসিতা আসলে নারীর আর্থিক অবস্থান বা তার ইচ্ছার প্রতিফলন নয়। বরং অনেক সময় এটা ঘটে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে—যেন সমাজ ঠিক করে দিয়েছে, একজন নারীর জন্য যদি টাকা খরচ করতেই হয়, তাহলে সেটা এমন কিছুতে করব যা তার কোন উপকারে আসবে না।

আমি এমন কোনো বিয়েতে যাইনি যেখানে মানুষ ফিসফিস করে বলেনি—"বউটা দেখতে কেমন?" "গায়ে কত সোনার গয়না?" "জামাটা কত টাকার?"
এই প্রশ্নগুলোর ভেতর বড় হয়ে ওঠা মেয়েরা যেন শিখে ফেলে, তাকে সবচেয়ে ভালো মেকআপ আর্টিস্ট খুঁজতে হবে, হাজার হাজার টাকা খরচ করতে হবে, আর সে যেন নিজেকে না, বরং সমাজ যা দেখতে চায় সেটাই দেখাতে হবে।

তার খালা-ফুপু থেকে শুরু করে কর্পোরেট দুনিয়া পর্যন্ত সবাই যেন তাকে বোঝায়—একজন বউ পূর্ণ হয় না সোনার গয়না ছাড়া, মেকআপ ছাড়া, দামি শাড়ি ছাড়া। যেন তার এবং তার পরিবারের সম্মান নির্ভর করে তার গায়ে থাকা সোনার ওজনের উপর।

আর বউ হয়ে উঠতে হলে তাকে পরতে হবে একটা অস্বাভাবিক দামি ও ভারি শাড়ি—যেটা পরে হাঁটা চলা কঠিন, বিয়ের পর আর কোনো কাজে লাগে না। কিন্তু সমাজ মানবে না অন্য কিছু।

আমি ভুল বুঝবেন না—যদি কেউ নিজের ইচ্ছায় মেকআপ করে, গয়না পরে, দামি জামা পরে, আমি শতভাগ সমর্থন করি।
কিন্তু সমস্যা তখনই, যখন একজন মেয়ে তার নিজের বিয়েতে কী পরবে, সেটা নিজে ঠিক করতে পারে না।
যখন সমাজ তাকে বলে—'তুমি যেমন আছো, সেটা তোমার বিয়ের জন্য যথেষ্ট নয়।'

আমি মনে করি এই মানসিকতা বদলানো দরকার।
একজন মেয়েকে সমাজে স্বীকৃতি পেতে, আত্মবিশ্বাস পেতে কোনো ফর্সা করার ক্রিম, সোনার গয়না বা দামি জামার দরকার নেই।

তাই আমি এসেছিলাম আমার দাদির শাড়ি পরে, কোনো মেকআপ ছাড়া, গয়না ছাড়া। অনেকে বলবে "সাধারণ", কিন্তু আমার কাছে এটা ছিল অসাধারণ—কারণ এর পেছনে ছিল আমার বিশ্বাস, আমার অবস্থান।

এই সিদ্ধান্তের জন্য আমাকে অনেক বাধা পেরোতে হয়েছে। কিছু আত্মীয় বলেছেন—আমি বউয়ের মতো সাজিনি, তাই তারা আমার সাথে ছবি তুলবেন না।
তবে কৃতজ্ঞতা জানাই যাঁরা আমাকে সমর্থন করেছেন, আর বিশেষ কৃতজ্ঞতা এই মানুষটির প্রতি—খালেদ, যিনি নিঃশর্তভাবে আমার পাশে থেকেছেন এবং গর্বভরে আমার চোখে চোখ রেখে বলেছেন—"ভালো করেছো।"

©️

একটা সম্পর্ক টিকে রাখতে কেন আপনাকে ভিক্ষা চেয়ে নিতে হবে ভালবাসা,যত্ন আর সম্মান?যে আপনাকে বিনা কারণেই ছেড়ে দিচ্ছে তাকে যে...
08/06/2025

একটা সম্পর্ক টিকে রাখতে কেন আপনাকে ভিক্ষা চেয়ে নিতে হবে ভালবাসা,যত্ন আর সম্মান?যে আপনাকে বিনা কারণেই ছেড়ে দিচ্ছে তাকে যেতে দিন,সে আপনার প্রাপ্য না।আপনি কেন অনুরোধ করবেন থেকে যেতে?রেখে দিতে আপনাকে? যেন দেহের জন্য জরুরি তিন নলা ভাত!

আপনাকে কেন ছোট ছোট বিষয়ে কান্না করতে হবে?তার দেওয়া কষ্টে নিজেকে পিষে ফেলতে হবে?কেন সতেজ ফুল হয়ে ধুকে ধুকে ঝরে যাবেন?

নিজের সম্মানটুকু বুঝুন আর বের হয়ে আসেন এমন সব সম্পর্ক থেকে যেখানে ভালবাসা ভিক্ষা চেয়ে নিতে হয়।কারণ শোনেন,ভালবাসা ভিক্ষার বস্তু না।আর আপনি সবকিছু পাবার যোগ্যতা রাখেন।

Adresse

Democratic Republic Of The

Heures d'ouverture

Lundi 06:00 - 20:00
Mardi 06:00 - 20:00
Mercredi 06:00 - 20:00
Jeudi 06:00 - 20:00
Vendredi 06:00 - 20:00
Samedi 06:00 - 20:00
Dimanche 06:00 - 20:00

Téléphone

+8801876368969

Site Web

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque মায়াবতীシ publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à মায়াবতীシ:

Partager