টুপি ওয়ালা ভাই

টুপি ওয়ালা ভাই Muhammad mohi Uddin
মুহম্মদ মহি উদ্দিন ইমামগঞ্জী

27/09/2023

১২ রবিউল আউওয়াল উপলক্ষে সবাইকে জানাই ঈদ মুবারক

27/09/2023

স্বাগতম 🍀
মুবারক হো
১২ ই রবিউল আউয়াল শরীফ

রাষ্ট্রীয়ভাবে পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উৎযাপন উপলক্ষে ১৩ সিদ্ধান্ত (ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের...
20/09/2023

রাষ্ট্রীয়ভাবে পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উৎযাপন উপলক্ষে ১৩ সিদ্ধান্ত (ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রনালয়ের বিশেষ সভায় এ সিদ্ধান্ত সমূহ গৃহিত হয়):

১.মহামান্য রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক বাণী প্ৰদান।

২.সরকারি, আধা-সরকারি ভবন, স্বায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান, বেসরকারি ভবন ও সশস্ত্র বাহিনীর সকল স্থাপনাসমূহে জাতীয় পতাকা উত্তোলন।

৩.জাতীয় পতাকা ও “কালেমা তায়্যিবা' লিখিত ব্যানার ঢাকা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ ট্রাফিক আইল্যান্ড ও লাইট পোষ্টে প্রদর্শন।

৪. পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে বাংলাদেশ সচিবালয় মসজিদে দোয়া আয়োজন এবং তারিখ নির্ধারণ।

৫.১৪৪৫ হিজরি সনের পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে ইসলামি ফাউন্ডেশন কর্তৃক নিজস্ব কর্মসূচি বাস্তবায়ন।

৬.বিভাগ/জেলা/ উপজেলা /সিটি কর্পোরেশন/পৌরসভা/ সশস্ত্র বাহিনী / ইয়াতিমখানা বেসরকারি সংস্থাসমূহে হুজুর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার জীবন ও কর্মের উপর আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিল অনুষ্ঠানের কর্মসূচী

৭.বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতার কর্তৃক যথাযথ গুরুত্বসহকারে বিশেষ অনুষ্ঠান প্রচার ও সংবাদপত্র সমূহে পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে বিশেষ (ক্রোড়পত্র) সংখ্যা প্রকাশ।

৮.বিশ্ববিদ্যালয়সহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সাংস্কৃতিক প্রতিষ্ঠান ও সকল ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান কর্তৃক পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে মিলাদ মাহফিলসহ বিশেষ কর্মসূচী গ্রহণ।

৯.শিশুদের জন্য বিশেষ অনুষ্ঠান।

১০.দেশের সকল সামরিক ও বেসামরিক হাসপাতাল, কারাগার, মাদকাসক্তি নিরাময় কেন্দ্র,শিশু সদন ও বৃদ্ধ নিবাসনার উন্নতমানের খাবার পরিবেশন।

১১.বিদেশে অবস্থিত বালাদেশ দুতাবাস ও মিশনসমূহ যথাযথ মর্যাদা সহকারে পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম পালনের ব্যবস্থা গ্রহণ।

১২.সিটি কর্পোরেশন/ পৌরসভা কর্তৃক নগর ও মহানগরের রাস্তা-ঘাট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা।

13. পবিত্র ঈদে মীলাদুন্নবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উপলক্ষে সারাদেশে আইন শৃংখলা রক্ষার্থে বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ।

হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারাই ইলমে গইব উনার অধিকারী। সুবহানাল্লাহ!হযরত আম্বিয়ায়ে ইযাম আলাইহিমুস সালাম ত...
01/09/2023

হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারাই ইলমে গইব উনার অধিকারী। সুবহানাল্লাহ!

হযরত আম্বিয়ায়ে ইযাম আলাইহিমুস সালাম তথা হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা তো অবশ্যই বরং হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদেরকেও যিনি খালিক্¦ মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি ইলমে গইব হাদিয়া মুবারক করেন। সুবহানাল্লাহ!
যেমন এ প্রসঙ্গে হযরত খিযির আলাইহিস সালাম উনার সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
وَعَلَّمْنٰهُ مِنْ لَّدُنَّا عِلْمًا
অর্থ: ‘আমি উনাকে ইলমে লাদুন্নী অর্থাৎ আমার তরফ থেকে ইলিম হাদিয়া করেছি।’ (পবিত্র সূরা কাহাফ শরীফ: পবিত্র আয়াত শরীফ ৬৫)
আহলে সুন্নত ওয়াল জামায়াত উনাদের মতে, হযরত খিযির আলাইহিস সালাম তিনি একজন ওলীআল্লাহ। উনাকে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইলমে লাদুন্নী তথা ইলমে গইব ও ইলমে যাহির উভয় প্রকার ইলিম হাদিয়া মুবারক করেছেন। হযরত খিযির আলাইহিস সালাম উনাকে যে ইলমে গইব হাদিয়া মুবারক করেছেন তা পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে উল্লেখ করা হয়েছে এবং তা জলীলুল ক্বদর নবী ও রসূল হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার দ্বারা তাছদীক্ব বা সত্যায়ন করা হয়েছে। প্রথমত: হযরত খিযির আলাইহিস সালাম তিনি যে নৌকাতে চড়ে নদী পার হয়েছিলেন তা তিনি ছিদ্র করে দিলেন। দ্বিতীয়ত: একটি বালককে হত্যা করে ফেললেন। তৃতীয়ত: একটি জনপদের অধিবাসীদের কাছে পৌঁছে তাদেরকে মেহমানদারী করাতে বললেন। তারা মেহমানদারী করতে অস্বীকার করা সত্ত্বেও তিনি তাদের একটি ভগ্ন প্রাচীর মেরামত করে দিলেন।
এসব ঘটনার কারণসমূহ বর্ণনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন-
এক. নৌকাটি যেদিকে যাচ্ছিলো অর্থাৎ যে এলাকায় ছিলো সে এলাকায় একজন যালিম শাসক ছিলো। সে এই পথে চলাচলকারী সব ভাল নৌকা ছিনিয়ে নিত। এ কারণে তিনি নৌকাটি ছিদ্র করে দেন যাতে যালিম শাসকের লোকেরা ছিদ্র বা ভাঙ্গা দেখে নৌকাটি ছেড়ে চলে যায় এবং দরিদ্র লোকটি বিপদের হাত থেকে বেঁচে যায়।
দুই. বালকটির হত্যার কারণ সম্পর্কে তিনি বলেন, ছেলেটি বড় হয়ে তার সৎকর্মপরায়ণ পিতা-মাতাকে বিব্রত করবে ও কষ্ট দিবে। সে কুফরীতে লিপ্ত হয়ে পিতা-মাতার জন্য ফিতনার কারণ হয়ে দাঁড়াবে এবং তার ভালবাসায় পিতা-মাতার ঈমানও বিপন্ন হয়ে পড়বে। তাই তিনি ছেলেটিকে হত্যা করে ইচ্ছা পোষণ করলেন যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি এই সৎকর্মপরায়ণ পিতা-মাতাকে এ ছেলের পরিবর্তে তার চাইতে উত্তম সন্তান দান করবেন, যার কাজকর্ম ও চরিত্র হবে পবিত্র এবং সে পিতা-মাতার হক্বও পূর্ণ করবে।
এক রেওয়ায়েতে বর্ণিত রয়েছে, নিহত ছেলের পিতা-মাতাকে মহান আল্লাহ পাক তার পরিবর্তে একটি কন্যা সন্তান দান করেন। পরবর্তীকালে যার রেহেম শরীফ-এ দুজন নবী আলাইহিমাস সালাম আগমন করেন। আরেক রেওয়ায়েতে বর্ণিত রয়েছে, উক্ত কন্যার রেহেম শরীফ থেকে আগমনকারী নবী আলাইহিস সালাম উনার মাধ্যমে মহান আল্লাহ পাক একটি বিরাট উম্মতকে হিদায়েত দান করেন। অন্য এক বর্ণনায় রয়েছে, নিহত ছেলের পরিবর্তে মহান আল্লাহ পাক তিনি উক্ত ছেলের মাতার ঘরে সাত জন ছেলে দান করেন যাঁরা প্রত্যেকেই নবী হন। সুবহানাল্লাহ!
তিন. প্রাচীরের নিচে ইয়াতীম বালকদের জন্য রক্ষিত গুপ্তধন স্বর্ণ-রৌপ্যের ভা-ার ছিলো। তা হিফাযতের জন্য তিনি প্রাচীর মেরামত করে দিয়েছিলেন এজন্য যে, উক্ত ইয়াতীম বালকদের পিতা একজন মহান আল্লাহ পাক উনার ওলী ছিলেন। তাই উনার সন্তান-সন্ততির উপকারের লক্ষ্যে এ ব্যবস্থা করেন।
স্মরণীয় যে, মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে হযরত আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদেরকে ইলমে গইবসহ সর্বপ্রকার ইলিম হাদিয়া করার পদ্ধতির নাম হচ্ছে ‘ইলমে লাদুন্নী, ইলহাম ও ইলক্বা। আর হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে ইলমে গইবসহ সর্বপ্রকার ইলিম হাদিয়া করার পদ্ধতির নাম হচ্ছে ওহী মুবারক। বলার অপেক্ষা রাখে না, সকল হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনারা ওহী মুবারক দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ছিলেন। অনুরূপ সকল হযরত আউলিয়া কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা ইলমে লাদুন্নী, ইলহাম, ইলক্বা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়ে থাকেন। সুবহানাল্লাহ!
উল্লেখ্য, ‘শরহে মাওয়াহিব’ কিতাবে উল্লেখ আছে, ‘লাতায়িফুল মিনান’ কিতাবে বর্ণিত আছে যে, কোন কামিল বান্দা বা হক্কানী ওলীআল্লাহগণ উনারা মহান আল্লাহ পাক উনার পক্ষ থেকে কোন অদৃশ্য বিষয়ের ইলিম বা ইলমে গইব লাভ করা আশ্চর্যের বিষয় নয়। এটা পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার দ্বারা প্রমাণিত।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
اتقوا فراسة الـمؤمن فانه ينظر بنور الله
অর্থ: ‘মু’মিনের অর্থাৎ প্রকৃত মু’মিন তথা ওলীআল্লাহ উনার অন্তরদৃষ্টিকে ভয় করো। কেননা তিনি মহান আল্লাহ পাক উনার নূর মুবারক দ্বারা অবলোকন করেন।’ (মিশকাত শরীফ)
হাদীছে কুদসী শরীফ উনার মধ্যে আরো ইরশাদ মুবারক হয়েছে, মহান আল্লাহ পাক উনার মুহব্বত-মা’রিফাত অর্জনকারী ওলীআল্লাহ উনার শান মুবারক সম্পর্কে মহান আল্লাহ পাক তিনি বলেন-
كنت سـمعه الذى يسمع به كنت بصره الذى يبصربه كنت لسانه الذى ينطق به كنت يده التى يبطش بها كنت رجله التى يـمشى بـها
অর্থ: আমি উনার কান হই, তিনি আমার কুদরতী কান মুবারক-এ শ্রবণ করেন। আমি উনার চক্ষু হই, তিনি আমার কুদরতী চোখ মুবারক-এ দেখেন। আমি উনার যবান হই, তিনি আমার কুদরতী যবান মুবারক-এ কথা বলেন। আমি উনার হাত হই, তিনি আমার কুদরতী হাত মুবারক-এ ধরেন। আমি উনার পা হই, তিনি আমার কুদরতী পা মুবারক-এ চলেন। (বুখারী শরীফ, ফতহুল বারী, উমদাতুল ক্বারী)
অর্থাৎ যাঁরা প্রকৃত ওলীআল্লাহ তথা আউলিয়া কিরাম উনারাও মহান আল্লাহ পাক উনার কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত। কাজেই উনাদের সবকিছুই মহান আল্লাহ পাক উনার কুদরত বা ক্ষমতা বলেই সম্পন্ন হয়ে থাকে। তাই উনাদের গইব সম্পর্কে অবগত হওয়াটা বিস্ময়কর কোন বিষয়ই নয়।
অতএব, হযরত আউলিয়া কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের ক্ষেত্রে যদি ইলমে গইব থাকাটা বাস্তবসম্মত হয় তাহলে হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের ইলমে গইব থাকাটা আরো বেশি বাস্তব সম্মত। এ বিষয়ে কেবল পথভ্রষ্ট, জাহিল ও জাহান্নামী ফিরক্বার লোকেরাই চু-চেরা, ক্বীল-ক্বাল করে থাকে। নাঊযুবিল্লাহ!
সুপ্রসিদ্ধ পবিত্র হাদীছ শরীফ গ্রন্থ “মিশকাত শরীফ” কিতাবের বিখ্যাত শরাহগ্রন্থ “মিরকাত শরীফ” কিতাবে উল্লেখ রয়েছে-
العبد ينقل فى الاحوال حتى يصير الى نعت الروحانية فيعلم الغيب.
অর্থ: “যখন বান্দার আধ্যাত্মিক অবস্থার পরিবর্তন হয় তখন বান্দা রূহানীয়তের গুণ প্রাপ্ত হন এবং গইব সম্পর্কে অবগত হন।”
আরো উল্লেখ রয়েছে-
يطلع العبد على حقائق الاشياء ويتجلى له الغيب و غيب الغيب .
অর্থ: “কামিল বান্দা উনারা সমস্ত বস্তুর হাক্বীক্বত বা নিগূঢ় তত্ত্ব ও রহস্য সম্পর্কে অবগত হন এবং উনাদের নিকটغيب الغيب অদৃশ্যের অদৃশ্য বিষয়ও প্রকাশিত হয়ে যায়।”
“কিতাবুল ই’লাম” ও “সুল্লুল হুস্সাম” কিতাবে উল্লেখ করা হয়েছে-
الخواص يجوز ان يعلم الغيب فهو اشتهر.
অর্থ: বিশিষ্ট ব্যক্তিগণ তথা আউলিয়া কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা কোন ঘটনা বা সিদ্ধান্তের ব্যাপারে গইবি ইলিম জানেন বা অর্জন করেন, এটা গ্রহণযোগ্য। যেমন, আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনাদের দ্বারা এমন অনেক ঘটনা সংঘটিত হয়েছে এবং তা প্রসিদ্ধি লাভ করেছে।”
অতএব, পবিত্র কুরআন শরীফ ও পবিত্র সুন্নাহ শরীফ উনাদের দ্বারা প্রমাণিত যে, মহান আল্লাহ পাক তিনি হচ্ছেন عالم الغيب ‘আলিমুল গইব’ অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি বিনা মধ্যস্থতায় ইলমে গইবের অধিকারী। আর সকল হযরত আম্বিয়া ইযাম আলাইহিমুস সালাম উনারা এবং সকল হযরত আউলিয়া কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা হচ্ছেন مطلع على الغيب “মুত্তালা’ আলাল গইব” অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক উনার তরফ থেকে উনারা ইলমে গইব হাদিয়া প্রাপ্ত হন। উনারা উক্ত ইলমে গইবসহ সমস্ত ইলিম ও সমস্ত নিয়ামত হাদিয়া প্রাপ্ত হন সাইয়্যিদুল আম্বিয়া ওয়াল মুরসালীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কর্তৃক বণ্টন মুবারক উনার ওসীলায়। সুবহানাল্লাহ! এটাই সম্মানিত আহলে সুন্নাত ওয়াল জামায়াত উনাদের আক্বীদা। এ আক্বীদার বিপরীত আক্বীদা পোষণ করা চরম জিহালতী, গোমরাহী ও কুফরী।
পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ মুবারক করেন-
انـما انا قاسم والله يعطى
অর্থ: “মহান আল্লাহ পাক তিনি হাদিয়া করেন আর নিশ্চয়ই আমি হলাম (উক্ত হাদিয়া) বণ্টনকারী।” (বুখারী শরীফ ও মুসলিম শরীফ)
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক তিনি উনার সর্বপ্রকার নিয়ামত উনার সর্বশ্রেষ্ঠ রসূল নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে হাদিয়া মুবারক করেছেন। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কুল মাখলুক্বাতের যাকে যতখানি বা যে পরিমাণ ইচ্ছা তাকে সে পরিমাণ বণ্টন করে দিয়ে থাকেন।
প্রসঙ্গতঃ লওহে মাহফূয সম্পর্কে বলা হয়, সৃষ্টির শুরু হতে যা কিছু হয়েছে, হচ্ছে ও হবে সবকিছুই সেখানে লিপিবদ্ধ রয়েছে। আর এই লওহে মাহফূয কিন্তু সৃষ্টি হয়েছে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সম্মানিত ওজূদ পাক নূর মুবারক উনার অংশ মুবারক হতে। আর লওহে মাহফূয যেহেতু সৃষ্টিরাজির মধ্যে একটি সৃষ্টি সেহেতু তারমধ্যে সংরক্ষিত নিয়ামত তথা ইলিমেরও বণ্টনকারী হলেন নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি। সুবহানাল্লাহ!
অর্থাৎ মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহূ ওয়া তায়ালা উনার সম্মানিত ইলিম মুবারক উনার একটা অংশ রাখা হয়েছে লওহে মাহফূযে যেই ইলিম মাখলুক্বাত সম্পর্কিত এবং মাখলুক্বাতের জন্য বণ্টিত। আর নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি যেহেতু মাখলুক্বাতের সর্বপ্রকার নিয়ামতের বণ্টনকারী সেহেতু তিনি মাখলুক্বাতের অবস্থা সম্পর্কিত ও তাদের জন্য বণ্টিত লওহে মাহফূযে সংরক্ষিত সমস্ত ইলিম উনাদেরও অধিকারী এবং বণ্টনকারী।
মূলকথা হলো, লওহে মাহফূযে সংরক্ষিত ইলিম মুবারক যেরূপ মহান আল্লাহ পাক সুবহানাহূ ওয়া তায়ালা উনার ইলিম মুবারক উনার একটা অংশ। একইভাবে উক্ত ইলিম নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারও ইলিম মুবারক উনার অংশ বিশেষ। সুবহানাল্লাহ!
অতএব আক্বীদা রাখতে হবে, নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি পরিপূর্ণরূপে গইবের ইলিম বণ্টনকারী। উনার মধ্যেমেই বান্দা ও উম্মত গইবের ইলিম জেনেছে, বুঝেছে ও লাভ করেছে। সুবহানাল্লাহ!

১৪৪৫ হিজরীর স্কিন প্রিন্ট সমূহ: মাশাল্লাহ সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ'ইয়াদ শরীফঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ও...
11/08/2023

১৪৪৫ হিজরীর স্কিন প্রিন্ট সমূহ: মাশাল্লাহ

সাইয়্যিদু সাইয়্যিদিল আ'ইয়াদ শরীফ

ঈদে বিলাদতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

উপলক্ষে) 8 মুহররমুল হারাম শরীফ ১৪৪৫ হিজরী থেকে

রাজারবাগ দরবার শরীফে

৯০ দিনব্যাপী মাহফিল

at al-hikmah.net/sm 40.com: Al-Hikmah

 #তারা_সকলেই_ছিল_কাফির যারা সাইয়্যিদুশ শুহাদা, শহীদে কারবালা,  সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছ...
14/07/2023

#তারা_সকলেই_ছিল_কাফির যারা
সাইয়্যিদুশ শুহাদা, শহীদে কারবালা, সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্রতম শাহাদাত মুবারক উনার সাথে জড়িত ছিলো। উনার বাণী মুবারক থেকে তা স্পষ্ট হয়েছে।
_________
___

হযরত খাজা মুঈনুদ্দীন রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেছেন-
“ ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি আসল ও নকলের পরিচয় পরিষ্কার দেখিয়ে গেলেন।”

ইয়াযীদের সঙ্গে যুদ্ধ করার জন্য ইমামুছ ছানী মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি কখনো কারবালায় যাননি। যদি সত্যিকারভাবে যুদ্ধ করার জন্যই তিনি কারবালয় গমন করতেন, তাহলে পবিত্রতম শিশু আওলাদ আলাইহিমুস সালামসহ ও পবিত্রতম আহলে পাক উনাদেরকে নিয়ে অবশ্যই কারবালায় যেতেন না।

মূলত, কাফিরেরা তাদের হাক্বীক্বত উন্মোচোনের জন্য, মুনাফিকী ও কুফরী ফাঁস করার জন্য পবিত্রতম দাওয়াতের ছলে আহবান করেছিল। আর তিনি আসল-নকল মুসলমান উনাদের সঠিক পরিচিতি তুলে ধরার জন্য কারবালার প্রান্তরে তাশরীফ গ্রহণ করেন।

যা সাইয়্যিদু শাবাবি আহলিল জান্নাহ ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার শেষ ‘বাক্য মুবারক’ যে কত তাৎপর্যপূর্ণ ছিল; তা থেকে পরিষ্কারভাবে পরিস্ফুট হয়েছে।

ইয়াযীদের সেনাবাহিনীতে সবাই ছিল নামধারী মুসলমান। অথচ হযরত ইমাম আলাইহিস সালাম তিনি জিহাদের শুরুতেই তাদেরকে উদ্দেশ্য করেই বলছিলেন, তোমাদের মধ্যে কি একজনও মুসলমান নেই? তোমাদের মধ্যে কি একজনও সত্যিকার মুসলমান নেই? অর্থাৎ তোমরা সবাই মুখোশধারী, মুনাফিক, তোমাদের অন্তরে এক বিন্দু পরিমাণ ঈমানও নেই? যদি তোমাদের অন্তরে এক বিন্দু পরিমাণ ঈমানও থাকতো তাহলে নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্রতম আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে নিধন করতে তোমরা আসতে না!

ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এ বাক্যটিই সমগ্র মানব জাতিকে পরিষ্কার বুঝিয়ে দিয়েছেন যে, সমস্ত অন্যায় ও মিথ্যার বিরুদ্ধে জিহাদ করা প্রত্যেক ঈমানদার মুসলমান উনাদেরই একান্ত কর্তব্য।

‘রওজাতুশ শুহাদা’ গ্রন্থে বর্ণিত আছে, মহান আল্লাহ পাক তিনি সাইয়্যিদাতু নিসায়ি আহলিল জান্নাহ, উম্মু আবীহা, আন নুরুর রবি’য়াহ সাইয়্যিদাতুনা হযরত যাহারা আলাইহাস সালাম উনার নিকট ইলহাম করেছেন ক্বিয়ামত পর্যন্ত নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মতের সকল পুরুষ-মহিলা এমনকি সমস্ত কায়িনাতবাসী সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনার মুহব্বতের জন্যই ক্রন্দন করতে থাকবে। সুবহানাল্লাহ!

হযরত আব্দুল আযীয মুহাদ্দিছে দেহলভী রহমতুল্লাহি তিনি লিখেছেন, ইমামুছ ছালিছ মিন আহলি বাইতি রসূলিল্লাহি ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার এবং উনার পূতঃপবিত্রতম আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের কারবালার হৃদয়বিদারক, মর্মান্তিক, করুণ শাহাদাত মুবারক উনার দুঃখে দুঃখিত হয়ে শোকে-শোকাতুর হয়ে বেদনায় ব্যাথিত হয়ে করুণ দৃশ্যের বর্ণনায় ক্বিয়ামত পর্যন্ত রোনাজারি, কান্নাকাটি করতে থাকবে। সুবহানাল্লাহ! (ছিররুশ শাহাদাতাইন)
তিনি হচ্ছেন উম্মতের হিদায়েতের বাতি তথা একমাত্র মহান নূর এবং নাজাতের তরী। কেননা উনার পবিত্র আওলাদ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মাধ্যমে সকল উম্মাহ হিদায়েতের নূর পাবে। আর ক্বিয়ামতের দিন উনার পবিত্রতম শাহাদাত মুবারক উনার বদলায় অসংখ্য উম্মাহ নাজাত পাবে। সুবহানাল্লাহ! যেমন-

এ প্রসঙ্গে পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে-
إنّ حضرة الحسين‏ عليه السلام مصباح‏ الهدى‏ و سفينة النجاة
অর্থ: অবশ্যই সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন পবিত্রতম হিদায়েত উনার আলোকবর্তিকা এবং পরিপূর্ণ নাজাতের তরী। (মুসীরুল আহযান, পৃষ্ঠা নং ৪)

অপর এক রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছে যে-

মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন তিনি সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুছ ছালিছ আলাইহিস সালাম উনাকে উনার শাহাদাতী শান মুবারক উনার বিনিময়ে উনাকে অমূল্য তিনটি বিষয় নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার উম্মতের নাজাতের জন্য হাদিয়া করেন। সুবহানাল্লাহ!
★১. উনার মাধ্যমেই নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্রতম বংশধারা, ইমামত ও বিলায়াত মুবারক ক্বিয়ামত পর্যন্ত জারি থাকবেন। সুবহানাল্লাহ!
★২. উনার পবিত্রতম মাজার শরীফ উনার গম্বুজ মুবারক-এর নিচে যারা যে দোয়াই করবেন তার সকল দোয়াই নির্ঘাত কবুল হবে। সুবহানাল্লাহ!
★৩. উনার মাজার শরীফ উনার পবিত্রতম ‘মাটি মুবারক’ দ্বারা মানুষ সমস্ত প্রকার অসুস্থতা থেকে সুস্থতা মুবারক লাভ করবেন। সুবহানাল্লাহ!

Rajarbag Shareef Official

14/07/2023

জ্বীন,ইনসান,ফেরেস্তা সহ, তামাম কায়্যিনাত সৃষ্টি, নূরের নবীজি ﷺ উনার উছিলায়,,,সুবহানাল্লাহ

ইয়াজিদ লানতুল্লাহি আলাই কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্ট...
14/07/2023

ইয়াজিদ লানতুল্লাহি আলাই কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,কাট্টা কাফির,।
সে শুধু কাফির নয় সে কাট্টা কাফির। তার উপর অনন্তকাল লা'নত। তার নাম বলার সময় বলতে হবে, ইয়াজিদ লা’নতুল্লাহি আলাইহি/কাট্টা কাফির চির জাহান্নামী ইয়াজিদ লা’নতুল্লাহি আলাইহি

১। পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাসটি চারটি হারাম বা পবিত্র মাসের মধ্যে অন্যতম মাস। ২। এ মাসটি বিশেষভাবে সম্মানিত । ৩। পবি...
14/07/2023

১। পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাসটি চারটি হারাম বা পবিত্র মাসের মধ্যে অন্যতম মাস।
২। এ মাসটি বিশেষভাবে সম্মানিত ।
৩। পবিত্র আশূরা শরীফ উনার দিনটি পবিত্র মুহররমুল হারাম শরীফ মাসের দশ তারিখ বলে এর নাম পবিত্র আশূরা শরীফ হয়েছে।
৪। অন্য রেওয়ায়েত মতে, উম্মতে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে যে দশটি বুযূর্গ দিন উপহার দেয়া হয়েছে উনার মধ্যে পবিত্র আশূরা শরীফ দিনটি দশম স্থানীয় । এ কারণেই নাম পবিত্র আশূরা শরীফ রাখা হয়েছে।
৫। আবার কারও কারও মতে, এ দিনটিতে যেহেতু মহান আল্লাহ পাক তিনি স¦ীয় দশজন নবী আলাইহিমুস সালাম উনাদেরকে দশটি ভিন্ন ভিন্ন রহমত বর্ষণ করেছেন, তাই নাম পবিত্র আশূরা শরীফ হয়েছে।
৬। বিশেষ বিশেষ সৃষ্টি এই দিনেই করা হয় এবং বিশেষ বিশেষ ঘটনা এই দিনেই সংঘটিত হয়।
৭. এই দিনে মহান আল্লাহ পাক তিনি সৃষ্টির সূচনা করেন এবং সৃষ্টির সমাপ্তি বা ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে এই দিনে।
৮. আখিরী রসূল, সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, খাতামুন নাবিইয়ীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে শুরু করে প্রথম নবী ও রসূল হযরত আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম পর্যন্ত প্রায় সকল হযরত নবী-রসূল আলাইহিমুস সালাম উনাদের কোনো না কোনো উল্লেখযোগ্য ঘটনা এই দিনে সংঘটিত হয়েছে।
৯. এই দিনেই মহান আল্লাহ পাক উনার হাবীব নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার পবিত্র মর্যাদা, সম্মান ও খুছুছিয়ত ও হাবীবুল্লাহ হওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করে পবিত্র আশূরা শরীফ উনাকে সম্মানিত করা হয়।
১০. এই দিন সাইয়্যিদুনা হযরত আদম ছফিউল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার দোয়া কবুল করা হয় এবং উনার ইছমত ঘোষণা করা হয়।
১১. এই দিনে মহান আল্লাহ পাক রব তা’য়ালা তিনি হযরত ইদরীস আলাইহ্সি সালাম উনাকে সম্মানিত উঁচ্চ স্থানে/আকাশে তুলে নেন ।
১২. এই দিনে মহান আল্লাহ পাক তিনি হযরত নূহ আলাইহ্সি সালাম উনার নৌকা বা কিস্তি মুবারককে জুদী পাহাড় মুবারকে ভিড়িয়েছিলেন।
১৩. এই দিনে হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনার বিলাদত শরীফ হয় এবং এই দিনে উনাকে খলীল উপাধি প্রদান করা হয় এবং উনাকে নমরূদের অগ্নিকা- থেকে বের করে আনা হয়। অর্থাৎ হিফাযত করা হয়।
১৪. এই দিন হযরত দাউদ আলাইহিস সালাম উনার ইছমত ঘোষণা করে মর্যাদা বৃদ্ধির আনুষ্ঠানিক ঘোষণা করা হয়, দোয়া কবুল করা হয় এবং উনার আওলাদ হযরত সুলাইমান আলাইহিস সালাম উনার বিশ্বব্যাপী কর্তৃত্ব প্রদানের ঘোষণা দেয়া হয়।
১৫. এই দিনে হযরত আইয়ুব আলাইহিস সালাম তিনি মারিদ্বী শান মুবারক থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে ছিহহাতী শান প্রকাশ করেন।
১৬. এই দিনে হযরত মূসা কালীমুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার সাথে মহান আল্লাহ পাক তিনি কথা বলেছিলেন এবং পবিত্র তাওরাত শরীফ নাযিল করেছিলেন। এই দিনেই হযরত মূসা আলাইহিস সালাম ও উনার সম্প্রদায় লোহিত সাগর পার হয়েছিলেন এবং ফিরাঊনকে সদলবলে লোহিত সাগরে ডুবিয়ে মেরেছিলেন ।
১৭. এই দিনে হযরত ইউনুস আলাইহিস সালাম তিনি মাছ সম্প্রদায়কে সুস্থতা দান করে পুনরায় যমীনে তাশরীফ মুবারক এনেছেন।
১৮. এই দিনে হযরত ঈসা রূহিল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার দোয়ার প্রেক্ষিতে উনাকে আসমানে উঠিয়ে নেয়া হয়।
১৯. এই দিনেই মহান আল্লাহ পাক তিনি দুনিয়া সৃষ্টি করেন এবং এই দিনেই সৃষ্টির সমাপ্তি বা ক্বিয়ামত সংঘটিত হবে।
২০. এই দিনেই মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম যমীনে বৃষ্টি নাযিল করেন।
২১. এই দিনেই হযরত জিবরীল আলাইহিস সালাম তিনি রহমতসহ সর্বপ্রথম যমীনে নাযিল হন।
২২. আর এই দিনেই মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম পৃথিবীতে রহমত বর্ষণ করেন।
সঙ্গতকারণেই এ দিনটি সবার জন্য এক মহান আনুষ্ঠানিকতার দিন, রহমত, বরকত, সাকীনা, ফযীলত ও মাগফিরাত হাছিল করার দিন।
বিস্তারিত: Al-ihsan.net

৭ হাজার হাফেজ,৩ হাজার মুফতী,২২হাজার মুসলমান সৈনিক যারা কাট্টা কাফের  ইয়াজিদ লানতুল্লাহি আলাইহির সাথেচুক্তি করে ইয়াজিদের ...
14/07/2023

৭ হাজার হাফেজ,৩ হাজার মুফতী,২২হাজার মুসলমান সৈনিক যারা কাট্টা কাফের ইয়াজিদ লানতুল্লাহি আলাইহির সাথে
চুক্তি করে ইয়াজিদের নির্দেশেই
ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনাকে,নবী পরিবারের অধিকাংশকে শহীদ করেছে। নাউজুবিল্লাহ মিন জালিক !!!

যারা এই নেক্কারজনক কাজ করলো করালো এরা কারা ??? এরা কি আদৌ মুসলমান??? কখনোই নয়।

ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম সেই কারবালার ময়দানেই তখনই তাদের পরিচয় বলে গেছেন --" তোমাদের মধ্যে কি একজনও মুসলমান নেই" ???

আসলে সেনাপতি হুর ছাড়া ইয়াজিদী বাহিনীতে একজনও মুসলমান ছিলো না যদিও তাদের ৭ হাজার কুরআনে হাফেজ, ৩ হাজার মুফতি, ২২ হাজার সৈনিক ছিলো।

ইমাম ছালিছ মিন আহলু বাইতি রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইমাম হুসাইন আলাইহিস সালাম উনার আহবানে সাড়া দিয়ে সেনাপতি হুর উনার কাছে চলে আসলে ইয়াজিদী বাহিনীতে আর একজনও মুসলমান ছিলো না। যা প্রমান হয়ে গেছিলো।

বর্তমানেও নরাধম ইয়াজিদের প্রশংসা করা চামড়া ছাড়া চর্মনাই এর চশমখোড় বেলাজ বেশরম বেয়াদব ইয়াজিদী সৈনিকগংদের মাঝে লক্ষ লক্ষ কুরআনে হাফেজ, মুফতি, ক্বারী, ইত্যাদি থাকলেও তাদের মাঝেও একজনও মুসলমান নেই।

সেনাপতি হুর এর মতো কেউ থেকে থাকলে সেও বিদ্যুৎ গতিতে ইমামুছ ছালিছ মিন আহলুবাইতি রসূলিল্লাহি আলাইহিস ওয়া সালাম উনার একমাত্র আওলাদ গাজিয়ে কারবালা ইমাম যাইনুল আবেদিন আলাইহিস সালাম উনার মুবারক বংশধর খলিফাতুল্লাহ আস সাফফাহ রাজারবাগের মামদূহ মুর্শিদ ক্বিবলা আহলুবাইতে রসূলিল্লাহ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার কাফেলায় চলে আসবেই। না আসলে তাদের মাঝেও একজনও মুসলমান থাকতে পারবে না। এটাও চরম বাস্তব সত্য কথাই।

18/06/2023

Address

Chittagong Division

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when টুপি ওয়ালা ভাই posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share