Hey Partha

15/01/2025

ব্রেকিং নিউজ!
গুগলে 'mahakubh' লিখে সার্চ দিলেই দেখা মিলছে পুষ্পবৃষ্টি।

14/01/2025

একটু উষ্ণতা পাওয়ার আশায় ৪০০০ কিমি দূর থেকে আসা অতিথিকে ১০০ গ্রাম মাংসের জন্যে যারা হত্যা করে তাদের মানুষ বলে

11/12/2024

এই ছবিটি তার বাস্তব উদাহরণ!! বাড়ি, গাড়ি,সুন্দর চেহারা, স্বাস্থ্য,চিরদিন থাকেনা, একটা সময় ফুরিয়ে যায়,, অহংকার করো না,
তোমার চেয়ে শক্তিশালী লোকেরা বেঁচে নেই।
তোমার চেয়ে টাকার মালিক যারা বেঁচে নেই,
তোমার চেয়ে সম্মানী ব্যক্তি ও বেঁচে নেই,
এমনও লোক দেখেছি যার আঙ্গুলের ইশারায় একটি সম্রাজ্য উঠতো আর বসতো
তিনিও বেঁচে নেই।
থেমে যাও এখানেই একটি মাটির কবর ছাড়া একদিন অহংকার করার মত কিছু থাকবে না.....

30/10/2024

পাওয়ার। এই শব্দ টা এমনি , যখন কেউ পায় অপেক্ষাকৃত দুর্বল ওপর মানুষ কে শোষণ করবেই। সেটা আদিম যুগ হোক, মধ্য যুগ হোক কিবা আধুনিক যুগ।। এই চিত্র দেখলে সেটাই প্রমাণ হয়!!
অস্ট্রেলিয়ার আদিবাসী আদিবাসীদের গলায় চেইন পরা একজন ব্রিটিশ পুরুষের ছবি। ১৯০০ এর দশক

25/09/2024

বর্তমান পরিস্থিতি আমাদের রাজ্যে।।

24/09/2024

ট্রাম থামল অবশেষে...

05/09/2024

শিক্ষক দিবসে সমাজের সমস্ত শিক্ষক কে আমার বিনম্র শ্রদ্ধা, ভক্তি।।।

08/08/2024

আজও অনেকে আপনার সততা , এবং আপনার নির্ভিকতায় বিশ্বাসী ... আজও অনেকে বিশ্বাস করে আপনি ছিলেন আমরা ছিলাম ... সাদা ড্রেস তো সবাই পড়ে কিন্তু ... কোনো কালি না লাগিয়ে রাজত্ব করাকেই রাজা বলে❤️ .... যে শিল্পকে ফেরানোর তাড়নায় আপনাকে অবসর নিতে হয়েছিল.. আজ আপনি পৃথিবীর সব মায়া ত্যাগ করে চলে গেলেন কিন্তূ এখনো শিল্প এলোনা😊 ভালো থাকবেন স্যার না ফেরার দেশে 🙏

01/08/2024

এই সেই পৃথিবী কাঁপানো ছবি যা তোলার পর ফটোগ্রাফার আত্মহত্যা করেছিলেন।

ছবিতে একটি শকুন বসে আছে কঙ্কালসার শিশুটির মৃত্যুর অপেক্ষায়, যেন মারা গেলেই সে ঝাঁপিয়ে পড়বে খাবারের ওপর! তুলেছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার।

মৃতপ্রায় শিশুটি ১৯৯৩ সালের মার্চ মাসে এক মুঠো খাবারের সন্ধানে দুর্ভিক্ষপীড়িত সুদানের আয়োদ থেকে প্রায় আধা মাইল দূরে জাতিসংঘের একটি খাদ্য বিতরণ কেন্দ্রের দিকে এগোচ্ছিল।

এক পর্যায়ে সে উবু হয়ে মাটিতে মাথা রেখে নিথর হয়ে যায়। তখন একটা ক্ষুধার্ত শকুন লোলুপ দৃষ্টি হেনে শিশুটির মৃত্যুর পর তার মাংস খাওয়ার জন্য প্রতীক্ষা করতে থাকে।

এই ছবি ১৯৯৩ সালের ২৬ মার্চ The New York Times পত্রিকায় প্রথম প্রকাশিত হয়। ছবিটি সেই সময় সারা দুনিয়াব্যাপী ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। ১৯৯৪ সালে ফিচার ফটোগ্রাফির জন্য পুলিৎজার পুরস্কার জিতেছিল এই ছবি।

ফটোগ্রাফার কেভিন কার্টার পুলিৎজার পুরস্কার জেতার ৪ মাস পর মাত্র ৩৩ বছর বয়সে আত্মহত্যা করেন। পরে জানা যায় ছবিটি তোলার পর থেকেই তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন।

ছবিটির বিষয়ে কেভিন কার্টার তাঁর ডায়রিতে লেখেন:
"হে সৃষ্টিকর্তা, আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে, আমি কখনোই আমার খাবার নষ্ট করব না তা যতই খারাপ স্বাদের হোক না কেন এবং আমি যতই ক্ষুধার্ত না হই কেন। আমি প্রার্থনা করি যে, তিনি এই ছোট্ট ছেলেটিকে রক্ষা করবেন, পথ দেখাবেন এবং তাকে তার দুঃখ থেকে মুক্তি দেবেন। আমি আরো প্রার্থনা করি আমরা আমাদের চারপাশের পৃথিবীর প্রতি আরো সংবেদনশীল হব এবং আমাদের ভেতরের স্বার্থপরতা ও সংকীর্ণতা দ্বারা অন্ধ হয়ে যাব না। আমি আশা করি এই ছবি সর্বদা আমাদের জন্য উদাহরণ হিসেবে কাজ করবে যে, আমরা (শিশুটির তুলনায়) কতটা ভাগ্যবান এবং আমরা আমাদের জীবনধারণের খাবার কারণ ছাড়াই পেয়ে যাই এমনটা অবশ্যই মনে করব না।"
মানসিক অবসাদ তাকে কুঁড়ে কুঁড়ে খায় । রাতের পর রাত ঘুম আসত না। যে ছবি তাকে বিশ্বে জনপ্রিয় করে তোলে সেই ছবি ই তাঁকে বিষাদময় করে তোলে।। নিজেকে অপরাধী মনে করে শেষ পর্যন্ত পাগলের মতো হয়ে যায় , আত্মহত্যা করেন
(গুগল থেকে সংগৃহীত)
Share করবেন প্লিজ

24/07/2024

17/07/2024

টাটারা যদি ১৩০ বছর ধরে ধারাবাহিকভাবে দান না করতো....💰 তবে তারা পৃথিবীর সব থেকে বড় বিজনেস গ্রুপের দ্বিগুণ সম্পদশালী হতে পারত