Farha Social

26/06/2025

নিউইয়র্কে সাম্প্রতিক একটা শো-রুম চালু করা হয়েছে, যেটার নাম হলো "Husband for Sale"।
এখানে বিভিন্ন ধরনের পুরুষরা রয়েছেন, মেয়েরা এখান থেকে নিজের পছন্দ অনুযায়ী স্বামী পছন্দ করতে পারবে।
সেখানের নিয়ম হলো--
(১) যেকোনো মহিলা সেখানে একবারই মাত্র প্রবেশাধিকার পাবেন।
(২) এখানে ৬টি ফ্লোর আছে এবং মহিলারা যেকোনো ফ্লোর থেকে নিজের স্বামী নির্বাচন করতে পারবেন।
তবে ২য় ফ্লোর অতিক্রম করে ৩য় ফ্লোরে গিয়ে যদি স্বামী পছন্দ না হয়, তাহলে ঐ মহিলা তার উপরের ফ্লোরে যেতে পারবেন, কিন্তু যে ফ্লোর তিনি ইতিমধ্যে অতিক্রম করে চলে গেছেন সেখান থেকে আর স্বামী নির্বাচন করতে পারবেন না। অর্থাৎ উপরের ফ্লোরের স্বামী পছন্দ না হলে পুনরায় নিচের ফ্লোরে এসে স্বামী পছন্দ করা যাবে না।
এক মহিলা নিজের জন্য স্বামী পছন্দ করতে গিয়ে দেখলেন...
১ম ফ্লোরে লেখা আছে- এখানের পুরুষরা চাকুরীজীবী ও তারা ঈশ্বরে বিশ্বাসী।
মহিলাটি তারপর দ্বিতীয় ফ্লোরে গেলেন...
২য় ফ্লোরে লেখা আছে- এখানের পুরুষরা চাকুরিজীবী, ঈশ্বর বিশ্বাসী ও শিশু প্রেমিক।

মহিলাটি ধীরে ধীরে ৩য় ফ্লোরের দিকে অগ্রসর হলেন...
৩য় ফ্লোরে লেখা আছে- এখানের পুরুষরা চাকুরিজীবী, ঈশ্বর বিশ্বাসী, শিশু প্রেমিক ও খুব রুপবান।
মহিলাটি আরেকটু ভালো স্বামী নির্বাচনের আশায় ৪র্থ ফ্লোরে গেলেন...
সেখানে লেখা রয়েছে- এখানের পুরুষরা চাকুরিজীবী, ঈশ্বর বিশ্বাসী, শিশু প্রেমিক, রুপবান এবং তারা স্ত্রীকে গৃহ কর্মে সাহায্য করতেও আগ্রহী।

যতই উপরের দিকে যাচ্ছেন গুণধর স্বামীদের সন্ধান মিলছে দেখে উচ্ছ্বসিত হয়ে মহিলা ৫ম ফ্লোরের দিকে পা বাড়ালেন...
সেখানে লেখা রয়ছে-
এখানের পুরুষরা চাকুরিজীবী, ঈশ্বর বিশ্বাসী, শিশু প্রেমিক, রুপবান, তারা স্ত্রীকে গৃহ কর্মে সাহায্য করতেও আগ্রহী আর তারা খুব রোমান্টিক ভাবনার পুরুষ।
এখানেই মহিলাটির শেষ গন্তব্য হওয়া উচিত ছিল, কিন্তু তবু তিনি ৬নং ফ্লোরে গেলেন আরো গুণধর স্বামীর সন্ধানের আশায়।

সেখানে লেখা রয়েছে- দুঃখিত এখানে কোনো স্বামী পাওয়া যায় না। এখানে নির্বাচন করার মতো কোনো পুরুষ নেই। এই ফ্লোরটা আমাদের শো-রুমের কোনো অঙ্গ নয়। এই ফ্লোরটা রাখা হয়েছে শুধু এটা প্রমাণ করার জন্য যে মেয়েদের সন্তুষ্ট করাটা কতো বড় একটা অসম্ভব ব্যাপার সেটা প্রমাণ করার জন্য!

মনে রাখবেন,,,
জীবনের চাহিদাকে যতো সীমিত রাখবেন....
জীবন ততোই শান্তিময় হবে....❤️❤️ লেখাটা কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন। নিয়মিত এরকম পোস্ট পেতে আমার এই পেজে একটা ফলো দিয়ে রাখুন।

23/06/2025

"শিশুর সামনে আচরণ: আগামী প্রজন্ম গঠনের ২০টি দায়িত্বশীল অভ্যাস"

১. অপমান নয়
শিশুর সামনে কাউকে অপমানজনক বা গালিভরা ভাষায় কিছু বলবেন না। এতে শিশু শিখে যায় রূঢ়ভাবে কথা বলাটাই স্বাভাবিক। সে নিজেও পরবর্তীতে সেই রকম ভাষা ব্যবহার করতে পারে।

২. তর্ক নয়
পরিবারের কোনো দ্বন্দ্ব বা ঝগড়া শিশুর সামনে করা উচিত নয়। শিশুর মনে এতে অস্থিরতা ও ভয় ঢুকে পড়ে। তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে এবং সম্পর্ক নিয়ে নেতিবাচক ধারণা গড়ে তোলে।

৩. সত্য বলুন
শিশুদের সামনে মিথ্যা বললে তারা মনে করে মিথ্যা বলা স্বাভাবিক। ফলে তাদের চারিত্রিক গঠনে সততার অভাব দেখা দিতে পারে। সত্য বলা শিখিয়ে দিন ছোটবেলা থেকেই।

৪. সমালোচনা নয়
অন্যের দোষ বা খারাপ দিকগুলো শিশুদের সামনে বেশি বলা উচিত নয়। এতে শিশুদের মধ্যে নেতিবাচক মনোভাব গড়ে ওঠে এবং তারা অন্যকে মূল্যায়নের বদলে দোষ ধরতে শেখে।

৫. ভয় দেখাবেন না
শিশুদের ভুল করলে ভয় দেখিয়ে নয়, বরং ধৈর্য ধরে বুঝিয়ে বলা উচিত। ভয় দেখালে তারা আত্মবিশ্বাস হারায় এবং নিজের ভুল স্বীকার করতে ভয় পায়।

৬. অর্থকথা নয়
পরিবারের অর্থনৈতিক সমস্যা নিয়ে শিশুর সামনে আলোচনা না করাই ভালো। এতে তাদের মনে দুশ্চিন্তা বা অনিরাপত্তার অনুভব তৈরি হয়, যা মনঃসংযোগ ও বিকাশে বাধা দেয়।

৭. তুলনা নয়
শিশুকে অন্য কারো সঙ্গে তুলনা করা তাদের আত্মসম্মান ও আত্মবিশ্বাসে আঘাত করে। প্রত্যেক শিশু আলাদা, তাদের নিজের মতো গড়ে ওঠার সুযোগ দেওয়া উচিত।

৮. গঠনমূলক প্রশংসা
শিশুকে প্রশংসা করুন, তবে সেটা হোক গঠনমূলক ও উৎসাহমূলক। অকারণে বাড়াবাড়ি প্রশংসা করলে তা তাদের বাস্তববোধ কমিয়ে দিতে পারে।

৯. ব্যক্তিগত কথা নয়
দাম্পত্য কলহ বা ব্যক্তিগত গোপন কোনো বিষয় শিশুর সামনে আলোচনা করা ঠিক নয়। এতে তারা মানসিকভাবে চাপ অনুভব করে এবং অপ্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে বিভ্রান্ত হয়।

১০. ভদ্র ভাষা ব্যবহার করুন
আপনার ব্যবহৃত ভাষা যেন সবসময় ভদ্র ও পরিশীলিত হয়। শিশুরা যা শুনে, তাই শেখে। তাই অশ্লীল শব্দ ব্যবহার করলে তারাও তা অনুসরণ করতে পারে।

১১. ধর্ম নিয়ে নেতিবাচকতা নয়
শিশুর মনে সব ধর্মের প্রতি সম্মানবোধ গড়ে তুলুন। কোনো ধর্ম নিয়ে নেতিবাচক মন্তব্য করলে তারা অসহিষ্ণু হয়ে উঠতে পারে।

১২. নেগেটিভ খবর নয়
খুন, ধর্ষণ বা ভয়ংকর কোনো ঘটনা শিশুকে বলা উচিত নয়। এতে তারা আতঙ্কিত হয় ও রাতে ঘুমের সমস্যা হতে পারে।

১৩. রূপ নিয়ে কটুক্তি নয়
কাউকে কালো, মোটা বা অন্য কোনো বাহ্যিক বিষয় নিয়ে উপহাস করবেন না। এতে শিশুর মনেও একই ধরণের বিচারবোধ জন্মায়, যা পরবর্তীতে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

১৪. ভুলে রাগ নয়
শিশু ভুল করলে তার ওপর চিৎকার বা শাস্তি না দিয়ে ধৈর্য ধরে বোঝান। এতে তারা নিজের ভুল বুঝতে ও সংশোধন করতে শেখে।

১৫. নিন্দা নয়
অন্য কারো পেছনে সমালোচনা বা নিন্দা করবেন না। শিশুরা মনে করে এটি স্বাভাবিক আচরণ এবং তারা অন্যদের সম্মান করতে শেখে না।

১৬. উপেক্ষা নয়
শিশুর কথা গুরুত্ব দিয়ে শুনুন। এতে তারা বুঝতে পারে যে তাদের কথা মূল্যবান, যা আত্মবিশ্বাস বাড়ায়।

১৭. ভয় দেখিয়ে নিয়ন্ত্রণ নয়
শিশুকে শাসনের পরিবর্তে যুক্তি দিয়ে বোঝান। ভয় দেখিয়ে নিয়ন্ত্রণ করলে তারা শুধু সাময়িকভাবে কথা শুনবে, মনের ভেতর বিদ্রোহ জমবে।

১৮. উপহাস নয়
শিশুর কাজ বা কথা নিয়ে হাসাহাসি করা উচিত নয়। এতে তারা আত্মমর্যাদা হারায় ও নিজেদের প্রকাশে দ্বিধাগ্রস্ত হয়ে পড়ে।

১৯. সম্মান শেখান
শিশুকে শেখান, সব শ্রেণি-পেশার মানুষই সম্মানের যোগ্য। গৃহকর্মী, রিকশাওয়ালা বা অন্য যেকোনো মানুষকে সম্মান করলে শিশুর মূল্যবোধ উন্নত হয়।

২০. ভালোবাসা থাকুক
আপনার প্রতিটি কথায় যেন মমতা ও সহানুভূতি থাকে। শিশুরা ভালোবাসা থেকেই শেখে এবং মানবিক গুণাবলি অর্জন করে।

শিশুদের সামনে কথাবার্তায় সচেতনতা শুধু একটি অভ্যাস নয়, এটি একটি দায়িত্ব। তারা আমাদের প্রতিচ্ছবি। তাদের সামনে সদাচরণ মানেই আগামী প্রজন্মকে ইতিবাচক ও মানবিক করে গড়ে তোলা। আপনার প্রতিটি ভালো কথা, কোমল আচরণই শিশুর ভবিষ্যতের ভিত্তি মজবুত করে।

৭২'এর সংবিধান প্রনেতারা মেন্ডেট পাইছে ৭০এর নির্বাচনের মাধ্যমে। তারাই মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করছে, দেশ স্বাধীন করছে সংবিধান...
21/06/2025

৭২'এর সংবিধান প্রনেতারা মেন্ডেট পাইছে ৭০এর নির্বাচনের মাধ্যমে। তারাই মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করছে, দেশ স্বাধীন করছে সংবিধান প্রণয়ন করছে।

২৪এর ডলার খেকোদের ম্যান্ডেট কই?

৭২এর সংবিধান প্রণয়ন কমিটির ৩৪ জন সদস্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য কয়েকজন হলেন:

ড. কামাল হোসেন ছিলেন (সভাপতি)

সদস্যদের গড় বয়স ৪২ বছর
অধিকাংশই আইনের ছাত্র

কমিটির সদস্যদের মধ্যে ২৫ জনই ছিলেন আইনের ছাত্র (ব্যারিস্টার/এলএলবি/বি.এল)। একজন রাষ্ট্রবিজ্ঞান, একজন পদার্থ বিজ্ঞান, একজন বাংলা এবং একজন ইসলামের ইতিহাসে স্নাতকোত্তর। একজন স্নাতক। দুজন সাধারণ বি.এ পাস। একজনের বিএসসি অসম্পূর্ণ। একজন চিকিৎসক। আবার যাঁরা আইনে পড়েছেন তাঁদের অনেকেরই অন্য বিষয়েও ডিগ্রি ছিল। অর্থাৎ অন্য কোনো বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর হওয়ার পরে আইনে পড়াশোনা করেছেন। রাজনীতি করতে গেলে আইন পড়তে হয়—এরকম একটি ধারণা, বিশ্বাস ও রেওয়াজ তখন ছিল।

১. সৈয়দ নজরুল ইসলাম (১৯২৫-১৯৭৫)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে এম.এ এবং এল.এল.বি।

২. তাজউদ্দিন আহমদ (১৯২৫-১৯৭৫)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে স্নাতক ও এল.এল.বি।

৩. খন্দকার মোশতাক আহমদ (১৯২০-১৯৯৬)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এল (ব্যাচেলর অব ল)।

৪. এ এইচ এম কামারুজ্জামান (১৯২৩-১৯৭৫)

প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে অর্থনীতিতে এম.এ এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি.এল (ব্যাচেলর অব ল)।

৫. এম আবদুর রহিম (১৯২৭-২০১৬)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।

৬. আবদুর রউফ (১৯৪২-২০১১)

ঢাকার মোহাম্মদপুর কলেজ থেকে বি.এ।

৭. মো. লুৎফর রহমান (১৯২৭- ২০০৮)

রংপুর কারমাইকেল কলেজ থেকে বি.এ।

৮. আবদুল মমিন তালুকদার (১৯২৯-১৯৯৫)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।

৯. অধ্যাপক আবু সাইয়িদ (জন্ম ১৯৪৫)

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এম.এ।

১০. মোহাম্মদ বায়তুল্লাহ (১৯২৭-১৯৮৭)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম.এ. এবং এলএলবি।

১১. এম আমীর-উল ইসলাম (১৯৩৭)

বার অ্যাট ল (লিংকনস ইন)।

১২. বাদল রশীদ (১৯২৯-১৯৯৩)

বার অ্যাট ল (লিংকনস ইন)।

১৩. খন্দকার আবদুল হাফিজ (১৯৩০-২০০১)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।

১৪. মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম মনজুর (১৯৩৬-২০২০)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।

১৫. অধ্যক্ষ হুমায়ুন খালিদ (১৯৩৫-২০০২)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।

১৬. আছাদুজ্জামান খান (১৯১৬-১৯৯২)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে এম.এ এবং বি.এল (ব্যাচেলর অব ল)।

১৭. এ কে মুশাররফ হোসেন আখন্দ (১৯১৭-১৯৯৫)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।

১৮. শওকত আলী খান (১৯২৬-২০০৬)

বার অ্যাট ল (লিংকনস ইন)।

১৯. আবদুল মমিন (১৯২৯-২০০৪)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।

২০. শামসুদ্দিন মোল্লা (১৯২১-১৯৯১)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এল.এল.বি।

২১. শেখ আবদুর রহমান (১৯৩০-২০০৮)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইতিহাসে এম.এ. এবং এলএল.বি।

২২. ফকির সাহাব উদ্দিন আহমদ (১৯২৫- ১৯৮৯)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম.এ এবং এল.এল.বি।

২৩. আবদুল মুন্তাকীম চৌধুরী (জন্ম ১৯২৯)।

কলকাতার সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজ থেকে বি.এ এবং লিংকনস ইন থেকে বার অ্যাট ল।

২৪. অধ্যাপক খোরশেদ আলম (১৯২৯-২০০৭)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পদার্থবিজ্ঞানে এম.এস.সি।

২৫. সিরাজুল হক (১৯২৫-২০০২)

কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এম.এ এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যলয় থেকে এম.এ ও এল.এল.বি।

২৬. দেওয়ান আবুল আব্বাস (১৯২৩-২০০৮)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজি সাহিত্যে এম.এ. এবং এল.এল.বি।

২৭. হাফেজ হাবীবুর রহমান (১৯১৫-১৯৮৫)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম.এ।

২৮. মুহাম্মদ আবদুর রশিদ (১৯২৫-২০০০)

বিএসসি অসম্পূর্ণ।

২৯. সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত (১৯৪৫-২০১৭)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর এবং ঢাকা সেন্ট্রাল ল কলেজ থেকে আইনে স্নাতক।

৩০. নুরুল ইসলাম চৌধুরী (১৯২৭-১৯৯৫)

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রাষ্ট্রবিজ্ঞানে এম.এ এবং এল.এল.বি।

৩১. মোহাম্মদ খালেদ (১৯২২- ২০০৩)

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলামের ইতিহাসে এম.এ।

৩২. রাজিয়া বানু (১৯২৬- ১৯৯৮)

কলকাতার আশুতোষ কলেজ থেকে বি.এ অনার্স।

৩৩. ডা. ক্ষিতীশ চন্দ্র মণ্ডল (১৯৩৯-২০২০)

চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস।

৩৪. ড. কামাল হোসেন (জন্ম ১৯৩৭)

অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে জুরিসপ্রুডেন্সে স্নাতক ও ব্যাচেলর অব সিভিল ল ডিগ্রি এবং লিংকনস ইনে বার-অ্যাট-ল। আন্তর্জাতিক আইনে পিএইচডি।
এই ৩৪ জনের সাথে তুলনাযোগ্য কি বর্তমানের মার্কিন নাগরিক কোরাম?

17/06/2025

Adresse

Democratic Republic Of The

Site Web

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque Farha publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Partager