FAZLE

FAZLE Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from FAZLE, Digital Creator, Rajshahi.

এই পেজ কখনো বিক্রি করা হবে না।

আমার প্রথম সবকিছু এর সাথে জড়িয়ে আছে, প্রথম লেখনি থেকে প্রথম সবই। ওই যে কথাতে আছে না, আমার জিনিস আমার কাছেই পচে যাক তবুও আমার ই থাক।

কিছু অন্ততঃ থাকুক স্মৃতি চারণ করার জন্য।

03/09/2025

মেয়ে মানুষের ভাগ্যবতী হওয়াটাই বেশি জরুরী। ❤️

31/08/2025

Actually what I mean 😊

আকাশ
22/08/2025

আকাশ

17/08/2025

তখন শব্দের দাম ছিলো। ১১ টাকার কার্ড scratch করে রিচার্জ করলে ১০০ টা sms পাওয়া যেতো।

প্রতিটা sms এ শব্দ সংখ্যার limitation ও ছিলো। কথা বলতে বলতে ফুরিয়ে গেলেও অনলাইনে recharge করার সুযোগ হতনা। তাই প্ৰতিটা শব্দ খুব ভাবনা চিন্তা করে লিখতে হত। তখন একটা 's' লেখার জন্য keypad টাকে বার চারেক press করতে হত। তবু কেও বিরক্ত হতনা। SMS বড় হয়ে গেলে তাকে কে'টে কু'টে ছোট করে পাঠাতে হত।
তখন green tick নিয়ে ঝামেলা হতনা। অনলাইন না অফলাইন দেখার সুযোগও ছিলো না। ছিলো প্রতিটা sms এর পর দুই তিন মিনিটের অপেক্ষা।রাতের good night আর সকালের good morning বলার
জন্য আলাদা করে sms বাঁচিয়ে রাখা। তখন emoji ছিলো না। আবেগ গুলোকে অনুভবে বুঝে নিতে হত।

তখন শব্দের দাম ছিলো, আবেগের দাম ছিলো, অপেক্ষার দাম ছিলো, efforts এর দাম ছিলো।।

অন্তিম পথযাত্রীর অন্তঃসার শূন্য বলেই সারসংক্ষেপ থেকে শুরুর সূচিতে সঞ্চিত শিক্ষা বোধহয় কোনো কাজেই লাগলো না। অবলীলায়,অবহেল...
15/08/2025

অন্তিম পথযাত্রীর অন্তঃসার শূন্য বলেই সারসংক্ষেপ থেকে শুরুর সূচিতে সঞ্চিত শিক্ষা বোধহয় কোনো কাজেই লাগলো না। অবলীলায়,অবহেলায় অবস্থানের অবসান ঘটে গেলো নিরবে.....!!!
অথচ শুরু-টা ছিল অসীম স্বপ্নে ভর করে,
অদম্য ইচ্ছা আর অবারিত আগ্নেয়গিরির অগ্নুৎপাতে !!

13/08/2025

এয়ারপোর্টে মানুষ কান্না করে।

কারণ যে মানুষটা যায়, সে আর কোনোদিন ফিরে আসে না। যে আসে, সে আর আগের মানুষটা থাকে না।

তেমনি ঘর একবার ছেড়ে দিলে, তা আর কোনোদিন ঘর থাকে না। যতোবারই সেখানে ফিরে যাওয়া হয় না কেন সেখানে অতিথি হয়েই থাকতে হয়।

নিজের সেই ঘরে আর কখনো ফেরা হয় না

এটাই জীবন 🙂

12/08/2025

স্টুডেন্ট রে পড়াতে আসছি। আমারে বলে যে,"স্যার, একটা বাইক কিনেন।" আমি কইলাম যে,"তোমার বাপরে কও যে আমার বেতন বাড়াতে।" এরপর পোলায় তার বাপে ব্যবসায় লস খায়ছে,এতো টাকা ঋণ নিছে এই কাহিনি শুরু করছে। পরে কইলাম যে," ১০০০ টাকা বাড়ালে ২০০ দেবো আর ১৫০০ টাকা বাড়ালে ৫০০ টাকা দেবো। যেদিন বেতন দেবে, অইদিন এ টেবিল এর নিচ দিয়ে তোমার কাছে চলে যাবে।"

আমার স্টুডেন্ট এখন আমার বেতন বাড়ানোর বিষয়টা দেখতেছে।

09/08/2025

রিলেশনের কয়েক মাস পর, হঠাৎ একদিন সে জিঙ্গেস করলোঃ-

আচ্ছা অন্য কারো সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেলে তুমি কি করবে?

আমি উত্তর দিলাম, ভুলে যাবো আমার উত্তর শুনে সে রাগে অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে নিলো।

আমি আবার বল্লাম:>

তুমিও আমাকে ভুলে যাবে, এটা সবচেয়ে বড় কথা। আমি যত দ্রুত তোমাকে ভুলে যাবো। তার চেয়েও বেশি দ্রুত তুমি আমাকে ভুলে যাবে।

সে প্রশ্ন করলোঃ কি রকম?

আমি বলতে শুরু করলাম :>

মনে করো বিয়ের প্রথম তিনদিন তুমি এক ধরনের ঘোরের মধ্যে থাকবে। শরীরে গয়নার ভার, মুখে মেকআপ এর প্রলেপ, চারেদিক থেকে ক্যামেরার ফ্লাশ, মানুষের ভিড়। তুমি চাইলেও তখন আমার কথা মনে করতে পারবে না। "আর আমি তখন তোমার বিয়ের খবর পেয়ে হয়ত কোন বন্ধুর সাথে উল্টাপাল্টাকিছু খেয়ে পরে থাকবো। আর একটু পর পর তোমাকে হৃদয়হীনা বলে গালি দিবো। আবার পরক্ষনেই পুরাতন স্মৃতির কথা মনে করে বন্ধুকে জড়িয়ে ধরে কাঁদবো। "বিয়ের পরের দিন তোমার আরো ব্যস্ত সময় কাটবে। স্বামী আর মিষ্টির প্যাকেট, এই দুটো হাতে নিয়ে তুমি বিভিন্ন আত্মীয় স্বজনের বাসায় ঘুরে বেড়াবে।

আমার কথা তখন তোমার হঠাৎ হঠাৎ মনে হবে। এই যেমন স্বামীর হাত ধরার সময়, এক সাথে রিক্সায় চড়ার সময়। আর আমি তখন ছন্নছাড়া হয়ে ঘুরে বেড়াব। আর বন্ধুদের বলবো, বুঝলিদোস্ত, জীবনে প্রেম ভালোবাসা কিছুই নাই। "পরের একমাসে তুমি হানিমুনে যাবে, নতুন বাসা পাবে, শপিং, ম্যাচিং, শত প্লান, আর স্বামীর সাথে হালকা মিষ্টি ঝগড়া। তখন তুমি বিরাট সুখে, হঠাৎ আমার কথা মনে হলে ভাববে, আমার সাথে বিয়ে না হয়ে বোধ হয় ভালোই হয়েছে। আমি ততদিনে বাপ, মা, বন্ধু কিংবা বড় ভাইয়ের ঝাড়ি খেয়ে মোটামোটি সোজা হয়ে গিয়েছি। ঠিক করেছি কিছু একটা করতে হবে, তোমার চেয়ে একটা সুন্দরী মেয়ে বিয়ে করে তোমাকে দেখিয়ে দিতে হবে।

সবাইকে বলবো, তোমাকে ভুলে গেছি। কিন্তু তখনও মাঝরাতে তোমার এসএমএসগুলো বের করে পড়বো আর দীর্ঘশ্বাস ছাড়ব। "পরেরদুই বছর পর তুমি আর কোন প্রেমিকা কিংবা নতুন বউ নেই। মা হয়ে গিয়েছো। পুরাতন প্রেমিকের স্মৃতি, স্বামীর আহ্লাদ, এসবের চেয়েও বাচ্চার ডায়াপার, পিটার এসব নিয়ে বেশি চিন্তিত। থাকবে। অর্থাৎ তখন আমি তোমার জীবন থেকে মোটামুটি পারমানেন্টলি ডিলিট হয়ে যাবো।

এদিকে আমিও একটা কাজ পেয়েছি। বিয়ের কথা চলছে। মেয়েও পছন্দ হয়েছে। আমি এখন ভীষণ ব্যাস্ত। এবার সত্যিই আমি তোমাকে ভুলে গিয়েছি। শুধু রাস্তা ঘাটে কোন কাপল দেখলে তোমার কথা।

05/08/2025

-আমার সাথে ফ্রেন্ডশিপ করবে?
- কেনো?
- এমনি 🥹

05/08/2025

দুইজনের প্রেম ছিল,কোনো কারণে টিকে নাই তারপর দুইজনই মুভঅন করেছে, পছন্দসই মানুষকে বিয়ে করেছে

এখন প্রফেশনাল কারণে একসাথে এক স্টেজে এসেছে, পারফর্ম করেছে, কথাবার্তা ও হয়ত সবই স্ক্রিপ্টেডই ছিল

তাও বাঙালি—ওদের চোখ দেখেই বুঝা যাচ্ছে একজন আরেকজনকে এখনো কতটা ভালোবাসে! দেবের চোখ কেমন ছলছল করছিল! আফসোস নিয়ে তাকাচ্ছিল শুভশ্রীর দিকে! আহারে! চলেন আমরা সবাই শাহবাগ ব্লক করে ওদের বিবাহের দাবি জানাই ইউসুফ সরকারের কাছে!

-সংগৃহীত

04/08/2025

তুমি যে বাচ্চার নাম অবধি ঠিক করছিলা এখন এই মা হারা বাচ্চাকে নিয়ে আমি কি করবো? 😒

এই ফড়িং টার বয়স আজ ১০ বছর।আব্বু আম্মুর কঠোরতার কারনে স্কুল আর কলেজ বয়সে প্রেম করার সুযোগ হয়নি। ২০১৫ সালে ইন্টার দিয়...
02/08/2025

এই ফড়িং টার বয়স আজ ১০ বছর।
আব্বু আম্মুর কঠোরতার কারনে স্কুল আর কলেজ বয়সে প্রেম করার সুযোগ হয়নি। ২০১৫ সালে ইন্টার দিয়ে যখন ঢাকায় আসি, তখন একটা প্রেম হয়। প্রথম প্রেম। স্বাভাবিক ভাবেই প্রথম প্রেমে আমার আবেগ ও ভালোবাসা অনেক বেশী কাজ করেছিলো। আমাদের রোজ দেখা হতো, আমরা প্রায় সন্ধ্যায় ড্রাইভে যেতাম মাওয়া। কারন ইলিশ ওর খুব প্রিয় ছিলো, আর আমার প্রিয় ছিলো সে।

কোনো এক বিকেলে উত্তরা দিয়াবাড়ি গিয়েছিলাম তখন এই
ফড়িং টা আমাদের গাড়ির ভিতর ঢুকে যায়। আমি গ্লাস নামিয়ে ফড়িং টাকে বের করার অনেক চেষ্টা করি কিন্তু ফড়িং টা কিছুতেই বের হচ্ছিলো না। বারবার এদিকে ওদিকে বাড়ি খেয়ে পড়ে গিয়েছিলো। তারপর তুলে দেখি ফড়িং টা মারা গেছে। আমি আস্তে করে সেটাকে আমার ব্যাগে থাকা একটা ব্রেসলেটের বক্সে ঢুকিয়ে রাখি। সে যখনই আসতো আমার জন্য ফুল আনতো।

সে জানে আমার প্রিয় ফুল লিলি।

কোনো এক বৃহস্পতিবার ফুলের দোকানে লিলি
ছিলোনা। সে ১ ঘন্টা জ্যাম ঠেলে ধানমন্ডি থেকে মোহাম্মদপুর
তাজমহল রোড গিয়ে লিলি নিয়ে তারপর আমার কাছে
এসেছিলো। তারপরেও কখনো খালি হাতে আসতো না।
আমি ছিলাম তখন প্রচন্ড কনজার্ভেটিভ। গ্রাম থেকে আসা
একদম সহজ সরল মিডিল ক্লাস ফ্যামিলির এভারেজ একটা
মেয়ে। সালোয়ার কামিজ ছাড়া আর কোনো পোষাক কখনো পরা হয়নি।

সে আমার সরলতা খুব পছন্দ করতো। সব সময় বলতো "জয়া তুমি একটা বোকা, তুমি কবে যে চালাক হবা" বলতো আর হাসতো। দেখা হলেই আমরা দুজন ঘুরতাম। কারনে অকারণে ঘুরাঘুরি করতাম। খুদা পেলে রেস্টুরেন্টে খেয়ে সাথে সাথে বের হয়ে যেতাম। রেস্টুরেন্টে বসে থাকার চেয়ে বাইরে ঘুরাঘুরি টাই আমরা বেশী পছন্দ করতাম।

রাইফেল স্কয়ারের নিচে ফুড কোর্টে আড্ডা
দিতাম, টিএসসি যেতাম চা খেতে, ফুলার রোডে গাড়ি রেখে
হাটতাম দুইজনে হাত ধরে, মধ্যরাতে চানখার পুল যেতাম উঠের খিচুড়ি খেতে, রাত ৩ টায় নাজিরা বাজার যেতাম, লালবাগ যেতাম, ধানমন্ডি লেকে বসে ও গিটার বাজাতো আমি ওর কাধে মাথা রেখে শুনতাম। এখন উবদি আমার জীবনের সব চেয়ে সেরা সময় ছিলো তার সাথে কাটানো এই মুহুর্ত গুলো।

আমার বয়স তখন ১৮, সে ২৬। আমরা বিয়ে নিয়ে অনেক প্ল্যান করেছিলাম। সব কিছু খুব সুন্দর ভাবেই যাচ্ছিলো। আমরা সোবহানবাগ মসজিদ থেকে ধানমন্ডি ৩২ দিয়ে ঢুকে বাসার দিকে যাচ্ছিলাম।

সে আমাদের বিয়ে নিয়ে তার আম্মুর সাথে কথা
বলেছিলো। আম্মু আমাকে দেখতে চেয়েছেন এতটুকু বলেছে ওমনি তার ফোনটা বেজে উঠে। তার বাবার কল, যেহেতু সে ড্রাইভ করতেসে তাই আমাকে বললো ফোনটা পিক করে স্পিকার অন করতে। কলটা পিক করার সাথে সাথে বাবা বলে উঠলো "ইমার্জেন্সি একটা কাজে চট্টগ্রাম যেতে হবে এখনই,তুমি কোথায় দ্রুত বাসায় আসো"
তখন অলরেডি রাত ১১ টা বাজে। লাস্ট ফ্ল্যাইট তো মিস হয়ে
গেছে, গাড়িতেই যেতে হবে।

ও আমাকে বাসার নিচে নামিয়ে দিয়ে চলে যাওয়ার সময় একটা হাগ করতো সব সময়। সেদিন যখন সে জড়িয়ে ধরেছিলো, আমি ছাড়তে চাচ্ছিলাম না। কেন যেন আমার বুকের ভেতরটা বড্ড ছটফট করছিলো। আমাদের রিলেশনে ৪ মাসের ভিতর কখনো এরকম অনুভব হয়নি। আমার মনে হচ্ছিলো কেউ যেন ওকে আমার থেকে ছিনিয়ে নিচ্ছে। খুব খারাপ লাগছিলো সেদিন। ওকে একবার মানা করলাম যে প্লিজ আজকে যেও না, আমার মনটা কেমন যেন করছে।

বরাবরের মতো আজকেও সে ওই একই কথাটা বললো "ধুর বোকা মেয়ে, আমার পাগলীটা কবে যে চালাক হবে" বলে চলে গেলো। বাসায় গিয়ে ডিনার করে রেডি হয়ে রাত ১ টায় রওনা দিলো চট্টগ্রামের উদ্দেশ্যে। ভোর ৪ টায় তার গাড়ি এক্সিডেন্ট করে একটা ট্রাকের সাথে। আমি তখন গভীর ঘুমে। ৪:৪০ মিনিটে আমার কাছে একটা কল আসে তার ফোন থেকে। আমি ওর নাম্বার দেখে ফোনটা ধরেই বলে উঠি

- পৌছাইসো?
ওপাশ থেকে আগুন্তক
-আমি এসআই কবির। লাস্ট কলে আপনার নাম্বারটা ছিলো,
উনি আপনার কে হন?
"
আমি ঘুম থেকে লাফ দিয়ে উঠি। উনি হ্যালো হ্যালো করতেসে
তারপর বললাম
-
আমার বয়ফ্রেন্ড
-উনি রোড এক্সিডেন্ট করেছেন। হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে।
আমি চিল্লায় উঠে বলতে থাকি
-স্যার ও ভালো আছে তো, ও ঠিক আছে স্যার?
উত্তর আসে
-উনি মারা গেছেন।

তারপর আমাদের আর কখনো দেখা হয়নি। প্রিয় মানুষটাকে
শেষবারের মতো দেখার ভাগ্যও আমার হয়নি। তার লাশ চট্টগ্রামে তাদের বাড়িতেই কবর দেওয়া হয়। আমাদের সম্পর্কের ৪ মাসে তার দেওয়া প্রতিটা ফুল আজও যত্নে আমার কাছে রাখা আছে। । তার দেওয়া চুলের ক্লিপ, ব্রেসলেট, আংটি, সালোয়ার কামিজ
যেটা আমার গায়ে আর হয়না সেটাও অতি যত্নে রয়েছে আমার কাছে। সে তো আর নেই। চাইলেও তাকে ধরা যায়না, ছোয়া যায়না।

তাই তার দেওয়া জিনিসগুলো কেই মাঝেমধ্যে আকড়ে ধরে কাদি। এ ছাড়া আর কোনো চিহ্ন তো আমার কাছে নেই। পোস্টটা লিখার সময়ও বুকটা ফেটে কান্না আসতেসে। চিতকার করে কাদতে ইচ্ছা করতেসে।ও চলে যাওয়ার পর আমি নিজেকে এতোটাই চেঞ্জ করে ফেলেছি যেন আমার কখনো কান্না না পায়।নিজেকে এতোটা শক্ত বানিয়েছি যেন আমার মনে না পড়ে ওর কথা।

লাভ কি হলো ১০ বছর পেরিয়ে গেলো আবার কাঁদছি, খুব কাঁদছি।

- মেহেনিল তাসনিম জয়া

Address

Rajshahi

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when FAZLE posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to FAZLE:

Share