Was ist die Webseite?

https://www.facebook.com/216777691518830/

Protima From Germany, Frankfurt (2025)

15/07/2025

"পাখিরাও নীড়ে ফেরে, কিন্তু মেয়েদের কি আসলেই নিজের নীড় আছে?"

এই প্রশ্নটা আমাকে শান্তি দেয় না।
একটা ঘর তো হয়তো আছে — দেয়াল, ছাদ, ঠিকানাও হয়তো।
কিন্তু যে ঘরে আত্মা নিঃশ্বাস নেয়, যে ঘর নিজেকে চিনে নেয়,
সে ঘর কি আমার আছে?

এই কবিতাটা সেই নিঃশব্দ খোঁজার গল্প।
হয়তো আমার, হয়তো আপনার।

নীড়হীন
কলম🖊 : Protima From Germany

পাখিরা ফিরে যায় নীড়ে —
সূর্য ডুবে গেলে, আঁধারে জড়িয়ে
ডানা গুটিয়ে, ক্লান্তি মুছে
ঘুমিয়ে পড়ে নিশ্চিন্তে।

কিন্তু আমি?
আমার কি কোনো নীড় আছে?
শৈশবে শুনেছি —
"এটা তোমার নয়, তুমি তো একদিন চলে যাবে।"

যুবতীতে শুনেছি —
"এখন এই ঘর তোমার, যতক্ষণ না তুমি ভুল বলো।"

প্রতিটা দেয়াল কথা বলে —
"তুমি অতিথি, মেয়েমানুষের ঘর হয় না নিজস্ব।"

আমি কি পাখি?
আমার ডানা নেই, তবু উড়ি —
এক ঘর থেকে আরেক ঘরে,
এক পরিচয় থেকে আরেক সংজ্ঞায়।

মাঝরাতে জেগে উঠি, জানালার ফাঁকে দেখি —
চাঁদ নিঃশব্দে আমার প্রশ্ন শুনে ফিরে যায় মেঘের ঘরে,
আমি রয়ে যাই নিঃশব্দে, নীড়হীন বাতাসে।

তবু স্বপ্ন দেখি,
একটি ঘর —
দেওয়ালে আমার ছবি, বালিশে আমার গন্ধ,
আয়নায় যে মুখ — সে আমাকেই চেনে।

তখন কেউ আর বলবে না,
"তুমি এখানে বাস করো, কিন্তু এটা তোমার নয়।"
゚viralシ #নীড়হীন #নারীর_সংগ্রাম #বাংলা_কবিতা #নারীর_স্বাধীনতা ীড়
#স্বাধীন_নারী #বাংলা_সাহিত্য #নিজের_ভাষায়

14/07/2025

ঘরখোঁজা পাখি

নিরা রান্নাঘরের জানালা দিয়ে তাকিয়ে ছিলো।
ফুটপাতের পাশে একটা গাছের ডালে একজোড়া শালিক এসে বসেছে।
শালিকটা একবার ডানায় ঝাঁকুনি দিলো, আরেকটা ঠোঁটে করে ছোট্ট কিছু খড় নিয়ে নীড় গড়ছিলো — একটানা, নিরলস।

নিরা হঠাৎ থমকে গেলো।
তার মনে হলো, কত বছর হলো সে নিজেই জানে না, তার নিজের একটা নীড় আছে কিনা।

সে যখন প্রথম বাড়ি ছেড়েছিলো, বাবার চোখে জল ছিলো, মায়ের মুখে হাসি, আর আত্মীয়স্বজনের মুখে সেই পুরনো বুলি —
"মেয়ে তো পরের বাড়ির জিনিস, আজ না হোক কাল যেতে হবে।"

নিরা চলে এসেছিলো এক অজানা শহরে, অচেনা মানুষের সংসারে।

প্রথম কিছুদিন তাকে নতুন ঘরে "মেয়ে" বলে ডাকা হতো, পরে "বৌ", তারপর "মা"।
কিন্তু কেউ কখনো জিজ্ঞেস করেনি, "তুমি কে?"
আরও কেউ বলেনি, "এই ঘর তোমার।"

একদিন রাতে, সে ফিসফিস করে স্বামীকে জিজ্ঞেস করেছিলো,
"এই ঘরটা কি আমারও কিছুটা?"

পুরুষটি তখন ফোনে ব্যস্ত ছিলো। শুধু বলেছিলো,
"তুমি কী এসব বলো? তুমি তো আমাদের ঘরের অংশ। প্রশ্নটাই অদ্ভুত।"

অথচ নিরার মনে হয়েছিল — "অংশ" হওয়া আর "অধিকার" থাকা এক নয়।

সেই রাতেই নিরা লিখে ফেলেছিলো প্রথম কবিতা।
নিজের হাতে বানানো ছোট একটা খাতায়।
সেই খাতা হয়ে উঠলো তার শেকড় — তার গোপন ঘর, যেটা কেউ ছিনিয়ে নিতে পারবে না।

দিনের পর দিন, রাতের পর রাত — সে লিখে গেছে।
আস্তে আস্তে একটা চাকরিও পেয়েছে — একটা লাইব্রেরিতে।
নিজের আয়, নিজের বই, নিজের এক কোণার ডেস্ক।
সেই ডেস্কে সে একদিন একটা ছোট কাঠের ফ্রেমে লিখে রাখলো —
"এই কোণাটি আমার, একান্ত আমার।"

বছর তিনেক পর, নিরা এক বইমেলায় গিয়েছিলো।
এক প্রকাশক তার কবিতার খাতা পড়ে বলেছিলো, "তোমার লেখা ছাপতে চাই।"

সেদিন নিরা প্রথম বুঝেছিলো — ঘর শুধু দেয়াল না।
ঘর মানে — একটা জায়গা, যেখানে আপনি নিজেকে হারান না।
যেখানে নিজের নাম আপনি নিজেই বলেন, অন্য কেউ নয়।

আজ, জানালার ধারে দাঁড়িয়ে নিরা পাখিদের দেখে।
তার ঘর এখন তিন রুমের ছোট ফ্ল্যাট —
এক কোণে বইয়ের তাক, এক কোণে তার লেখার টেবিল, আর দেয়ালে তার নিজের ছবিও।

এবার কেউ যদি জিজ্ঞেস করে, "এই ঘর কার?"
নিরা মাথা তুলে উত্তর দেয় —

"এটা আমার। পুরোপুরি আমার।"
゚viralシ

12/07/2025

সন্ধ্যা নামার মুখে
゚viralシ

09/07/2025

শুভ রাত্রি

08/07/2025

আজকাল এভাবেই কেটে যায় দিন🥰
゚viralシ

07/07/2025

বৃষ্টির দিনে একটু ভাজাপোড়া না হলে ভাল লাগেনা
゚viralシ

05/07/2025

মাঝে মাঝে এমনিতেই ভাল্লাগেনা😒
゚viralシ

04/07/2025

খেতে কিন্ত আসলেই খুব মজা হয়েছিল
゚viralシ

03/07/2025

9.58pm এখনও দিনের আলো আছে।
゚viralシ

02/07/2025

38°temperature outside 🔥
গরমে আধমরা হয়ে গেছি

30/06/2025

Carl Zeiss — নামটা শুনলেই অপটিক্স, ক্যামেরা লেন্স এবং সূক্ষ্ম যন্ত্রপাতির কথা মনে পড়ে। ১৮৪৬ সালে জার্মানির ইয়েনা শহরে প্রতিষ্ঠিত এই কোম্পানিটি বিগত দেড়শ বছরেরও বেশি সময় ধরে বিশ্বমানের প্রযুক্তির প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

Carl Zeiss নামক এক প্রতিভাবান জার্মান যন্ত্র প্রকৌশলী এই কোম্পানির সূচনা করেন। শুরুটা হয়েছিল মাইক্রোস্কোপ তৈরি দিয়ে, কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে Zeiss হয়ে ওঠে আধুনিক অপটিক্সের পথপ্রদর্শক।

Zeiss-এর ক্যামেরা লেন্স মানেই নিখুঁত শার্পনেস, গভীর কনট্রাস্ট ও চমৎকার রঙের নির্ভুলতা।
বিশ্বখ্যাত অনেক ব্র্যান্ড যেমন Sony, Nikon, Hasselblad, এমনকি পুরনো Nokia স্মার্টফোনেও Zeiss লেন্স ব্যবহার হয়েছে।

Protima From Germany

15/07/2025

14/07/2025

12/07/2025

09/07/2025

08/07/2025

07/07/2025

05/07/2025

04/07/2025

03/07/2025

02/07/2025

30/06/2025

Adresse

Webseite

Benachrichtigungen

Verknüpfungen

Teilen

Kategorie