Quel est le site Web ?

https://www.dxn2uasia.com/pws/820893748?fbclid=PAY2xjawIbQihleHRuA2FlbQIxMQABpgXGM_998teI_4BSiCvcrNrcLu1oyGeNgtaWrsQ7N5w

𝐑𝐞𝐣𝐚𝐮𝐥 𝐊𝐚𝐫𝐢𝐦 𝐇𝐨𝐰𝐥𝐚𝐝𝐞𝐫., Marseille (2025)

17/04/2025

গাজার এক-তৃতীয়াংশ দখলে নিয়েছে ইসরাইল, মানচিত্র বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের আড়ালে

গাজার বড় একটা অংশ সরাসরি দখলে নিচ্ছে দখলদার ইসরাইল। নতুন করে “নিরাপত্তা অঞ্চল” ঘোষণা করে হাজার হাজার সাধারণ মানুষকে জোর করে সরিয়ে দেওয়া হচ্ছে—যুদ্ধ চললেও উদ্দেশ্য যেন একটাই: জমি দখল।

ইতোমধ্যে গাজার ভেতরে চারটি সামরিক করিডর তৈরি করা হয়েছে, যাতে অঞ্চলগুলো একে অপর থেকে পুরো বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।

রাফাহ শহরকে কেটে আলাদা করে দিয়েছে মোরাগ করিডর। আশপাশের এলাকা ধ্বংস করে হাজার হাজার মানুষকে আবার ও ঘরছাড়া করা হয়েছে।

মাত্র তিন সপ্তাহে নতুন করে প্রায় ৪ লাখ মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

এখন গাজার দুই-তৃতীয়াংশ এলাকায় ঢোকা যায় না, বা সেখানে বসবাস করতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

ইসরাইলি মন্ত্রী ইসরাইল কাটজ বলেছে, “অনেক এলাকা এখন আমাদের নিরাপত্তা অঞ্চলের অংশ হয়ে যাচ্ছে।”

এর মধ্যেই নেতসারিম ও কিসুফিম করিডর দিয়ে গাজার উত্তরাঞ্চলকে পুরোপুরি আলাদা করে ফেলা হয়েছে বাকি উপত্যকা থেকে— ফলে একটা ভাঙা, টুকরো টুকরো গাজা তৈরি হচ্ছে। (hn)

#শুভনববর্ষ

16/04/2025

বারবিকিউ পার্টির মজাটাই আলাদা !
🔥 গ্রিলে ঝলসানো মাংস, সিজলিং ভেজিস, আর ঠান্ডা ড্রিঙ্কসের সাথে প্রিয়জনদের আড্ডা—জীবনের ছোট্ট মুহূর্তগুলোই তো সবচেয়ে স্পেশাল! 🍗🌽তাই আর মিস করবেন কেন আপনাকেও দাওয়াত রইলো।

#ফিউডিয়ালগ #শুভনববর্ষ

14/04/2025

**শুভ নববর্ষ ১৪৩২!** 🎉
বাংলা সনের এই শুভ সময়ে আপনার জীবন সুখ, সমৃদ্ধি ও আনন্দে ভরে উঠুক। পহেলা বৈশাখের রঙিন উৎসব, মঙ্গল শোভাযাত্রা, পান্তা-ইলিশের স্বাদ, এবং প্রিয়জনের সাথে সুন্দর মুহূর্তগুলো যেন নতুন বছরের সূচনাকে করে তোলে অবিস্মরণীয়।

**🌺 বৈশাখী প্রেরণা ও আশার বার্তা নিয়ে আগামী দিনগুলো আপনার জন্য শুভ হোক!**

#শুভনববর্ষ #শুভনববর্ষ

14/04/2025

**শুভ নববর্ষ ১৪৩২!** 🎉
বাংলা সনের এই শুভ সময়ে আপনার জীবন সুখ, সমৃদ্ধি ও আনন্দে ভরে উঠুক। পহেলা বৈশাখের রঙিন উৎসব, মঙ্গল শোভাযাত্রা, পান্তা-ইলিশের স্বাদ, এবং প্রিয়জনের সাথে সুন্দর মুহূর্তগুলো যেন নতুন বছরের সূচনাকে করে তোলে অবিস্মরণীয়।

**🌺 বৈশাখী প্রেরণা ও আশার বার্তা নিয়ে আগামী দিনগুলো আপনার জন্য শুভ হোক!**

#শুভনববর্ষ

11/04/2025

১২৫% শুল্ক আরোপের পর চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এর কাছ থেকে ফোনের অপেক্ষায় ট্রাম্প! "কাম অন শি, কল দেও!"

- ট্রল করছে ডেমোক্র্যাটরা।

11/04/2025

বাণিজ্য যুদ্ধে কে এগিয়ে?

ট্রাম্প বিশ্বের সব দেশের প্রতি শুল্ক আরোপ করেছে। অর্থাৎ (রাশিয়া বাদে) বিশ্বের যে কোনও দেশ থেকে আমেরিকায় যে পণ্যই ঢুকবে সে পণ্যের দামের ১০% থেকে শুরু করে ১০৪% পর্যন্ত শুল্ক দিতে হবে মার্কিন সরকারের কাছে।

ট্রাম্পের উদ্দেশ্য হচ্ছে, এর মাধ্যমে বিদেশিরা আমেরিকায় কোনও কিছু বিক্রি করতে চাইলে সরকার সেখান থেকে ব্যপক পরিমাণে শুল্ক পাবে।
আমেরিকার বাজারে বিদেশি পণ্যের দাম বাড়বে তাই ক্রেতারা কম মূল্যে দেশি পণ্য কিনবে। দেশি কোম্পানি লাভবান হবে।

আবার বিদেশের অনেক কোম্পানি এই শুল্ক থেকে রেহাই পেতে এবং আমেরিকার বাজারে লাভজনক ব্যবসা করতে আমেরিকায় তাদের ফ্যাক্টরি করবে।দেশের কোম্পানির উৎপাদন বাড়বে। কর্মসংস্থান বাড়বে। শেষ পর্যন্ত কম দামে পণ্য পাবে আমেরিকার জনগণ। এটা হচ্ছে ট্রাম্পের ঘোষিত পরিকল্পনা বা এই যুদ্ধের উদ্দেশ্য।

দীর্ঘ মেয়াদে চীন এই যুদ্ধের প্রধান টার্গেট। কিন্তু ট্রাম্প যেভাবে আমেরিকার ঐতিহাসিক বন্ধুদেরকে এই যুদ্ধে টার্গেট করছে তাতে হিতে বিপরীত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
আপনি যতই শক্তিশালী হোন না কেন যুদ্ধে জয়লাভ করতে অবশ্যই বিশ্বস্ত ও শক্তিশালী বন্ধুর দরকার।

যদিও ট্রাম্প এই যুদ্ধে রাশিয়াকে বন্ধু হিসেবে নিচ্ছে কিন্তু রাশিয়া আসলেই কতটা বিশ্বস্ত বন্ধু সেটা প্রশ্নবিদ্ধ।
ওদিকে রাশিয়াকে বন্ধু হিসেবে পেতে ইউরোপকে শত্রুর কাতারে বসানোর কারণে এই বাণিজ্য যুদ্ধে ইউরোপকেও পাশে পাচ্ছে না ট্রাম্প। ট্রাম্প আসলে চেয়েছিলেন তিনি শুল্ক বাড়ালে দেশগুলো তার কাছে মাথানত করবে এবং তার শর্ত মেনে নিবে। তখন তিনি তাদের উপর "দয়া" দেখাবেন।
কিন্তু ইউরোপ, চীন সহ শক্তিশালী এবং গুরুত্বপূর্ণ কোনও দেশই এখনো পর্যন্ত মাথা নত করেনি। তারা বরং ট্রাম্পের হামলার বিরুদ্ধে এখন পাল্টা হামলা চালাচ্ছে। আজকে চীন বলছে সে বাণিজ্য "যুদ্ধ" করতে অর্থনৈতিকভাবে প্রস্তুত।

ইউরোপীয় ইউনিয়ন আজ বলছে তারা আগামী মঙ্গলবার পর্যন্ত আমেরিকাকে সময় দিয়েছে এর মধ্যে যদি আমেরিকা সমঝোতায় না আসলে তাহলে তাদের পাল্টা শুল্ক আরোপ শুরু হবে।

এই হামলা পাল্টা হামলা এবং হুমকি পাল্টা হুমকির চেয়েও বড় বিষয়টা হচ্ছে, ট্রাম্পের এই যুদ্ধে ইউরোপ এবং চীন আরও ঘনিষ্ঠ হতে পারে।
কারণ, এই যুদ্ধে ইউরোপেও পণ্যের দাম বাড়বে। কোনও দেশই স্থানীয় উৎস থেকে সব পণ্যের যোগান দিতে পারবে না। আমেরিকা থেকে পণ্য আসা যাওয়া কমে যাবে। পশ্চিমা কোয়ালিটির মালের দাম আরও বাড়বে। অভ্যন্তরীণ ভোক্তাদের সন্তুষ্ট রাখতে ইউরোপীয় দেশগুলো হয়ত দেশে আরও বেশি পণ্য দেশেই উৎপাদন করতে হবে নয়তো সস্তায় আনানোর ব্যবস্থা করতে হবে। যেহেতু ট্রাম্পের কারণে আমেরিকার কোম্পানিগুলো কিছুটা হলেও ঘরমুখি হতে বাধ্য হবে তাই ইউরোপ যথেষ্ট পরিমাণে বিদেশি কোম্পানি টানতে পারবে না।

তাই চীনের সাথে ঘনিষ্ঠতা বাড়াতে হবে। চীন স্বল্প মূল্যে পণ্য দিবে ইউরোপকে। ইউরোপের বাজারে চীনের বিচরণ আরও বাড়বে। এতে চীনকে আমেরিকা যেভাবে গলা চেপে ধরতে চাইছে সেখান থেকে ফসকে বেড়িয়ে যাবে চীন।

রাশিয়াকে নিয়ে ট্রাম্প যে বলয় গড়তে চাইছে সেই বলয়ে অন্য গুরুত্বপূর্ণ দেশগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করতে না পারলে সেটার প্রভাব বেশি একটা পড়বে না। এমনকি রাশিয়া ট্রাম্পের নিঃস্বার্থ এবং অনন্ত বন্ধু হওয়ার সম্ভাবনা কম। তাই ইউরোপকে পাশে না রাখলে চীনের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে পারবে না ট্রাম্প।

এই বাণিজ্য যুদ্ধ শেষ পর্যন্ত আমেরিকার জন্য খাল কেটে কুমির আনার মত হতে পারে।
তবে ট্রাম্প বিশ্বকে এই যুদ্ধে যথেষ্ট নাকানি চুবানি খাওয়াবে তাতে সন্দেহ নেই।

Rejaul Karim Howlader.

11/04/2025

👈 🕋🕌🕋 🗼 ━━━ ...
༆“সপ্তাহের দিনগুলোর মধ্যে'࿐ ༒-সর্বোত্তম দিন হলো'- -'জুম্মার-দিন'࿐ ︎Jummah Mubarak ﷽Assalamulaikum﷽ ┏━━━﷽━━━━┓ Jumma Mubarak ┗━━━ ﷽━━━━┛ ◎ ༉ ...

11/04/2025

ট্রাম্প: “২,০০০ বছরে কেউ যা পারেনি, এরদোয়ান সেটাই করেছে!”

গতকাল নেতানিয়াহুর পাশে বসে সিরিয়ার ব্যাপারে মন্তব্য করতে গিয়ে ট্রাম্প তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান এর সাথে তার কথোপকথন তুলে ধরে।

ট্রাম্প :
আপনি সিরিয়ার নিয়ন্ত্রণ নিয়েছেন, যা ২,০০০ বছরে কেউ করতে পারেনি। নাম আলাদা হতে পারে, কিন্তু ব্যাপারটা একটাই।

এরদোয়ান কিছুটা অস্বস্তিতে :
না না, এটা আমি না…

ট্রাম্প:
আমি বলেছি তো এটা আপনিই! এখন আর মিনমিনিয়ে লাভ নেই যে হ্যা, ঠিক আছে, হয়তো আমার কিছু অবদান আছে...
(hn)

10/04/2025

পৃথিবীর প্রায় সব দেশের বিরুদ্ধে শুল্ক আরোপ এবং হুট হাট সিদ্ধান্তের মাধ্যমে আমেরিকা, ইউরোপ এবং এশিয়ার পুজিবাজারে ব্যপক ধ্বস নামাতে সক্ষম হয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

ইতিমধ্যে এগুলোর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে শুরু করেছে বিভিন্ন পণ্যের উপর। এর প্রভাব থেকে মুক্তি পাবে না কোন দেশ। এমনকি পেঙ্গুইন দ্বীপও না। কারণ, শুধু মাত্র পেঙ্গুইনদের বসবাস করা সেই মানবহীন দ্বীপটাতেও শুল্ক বসিয়েছেন ট্রাম্প। যুক্তি, কেউ যেন অদূর ভবিষ্যতে ওই দ্বীপটাকে ব্যবহার করে শুল্কমুক্ত বাণিজ্য না করতে পারে।

10/04/2025

লেবাননে হিজবুল্লাহর গুদাম ধ্বংস করেছে লেবানন সেনাবাহিনী

- লেবাননের সেনাবাহিনী দক্ষিণ লিতানি নদীর দক্ষিণাঞ্চলে হিজবুল্লাহর ২৬০টি গুদামের মধ্যে ১৯৭টি জব্দ অথবা ধ্বংস করেছে।

- এই কাজটি হয়েছে যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পর থেকে।

- এটি সম্পূর্ণ গোপনীয়তার মধ্য দিয়ে সম্পন্ন করা হয়েছে, যাতে সেনাবাহিনী ও হিজবুল্লাহর সমর্থকদের মধ্যে সরাসরি সংঘর্ষের আশঙ্কা না তৈরি হয়।

- মার্কিন কর্তৃপক্ষ যখন জানতে চায় কেন এই কর্মকাণ্ড সম্পর্কে কোনোভাবে প্রকাশ্যে কিছু জানানো হয়নি, তখন লেবাননের পক্ষ থেকে জানানো হয়—গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়েছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখার স্বার্থে।
[mh]

10/04/2025

সিরিয়ায় তুর্কি-ইসরায়েলি সম্পর্কের গতিপ্রকৃতি

২০২৪ সালের ৮ ডিসেম্বর সিরিয়ায় বাশার আল-আসাদের শাসনের পতনের পর থেকে সিরিয়ার রাজনৈতিক ও সামরিক মঞ্চে তুরস্ক এবং ইসরায়েলের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমশ বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এই উত্তেজনার একটি উল্লেখযোগ্য ঘটনা ঘটে ২০২৫ সালের ২ এপ্রিল, যখন ইসরায়েল সিরিয়ার মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত হামা এবং টি৪ সামরিক বিমানবন্দরে বিমান হামলা চালায়, যার ফলে এই দুটি বিমানবন্দর সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়।

ইসরায়েলি গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়, এই হামলাগুলো ছিল সিরিয়ায় তুরস্কের সম্ভাব্য বিমানঘাঁটি নির্মাণ রোধ করার জন্য একটি প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ।

এই ঘটনা সিরিয়ার ভূখণ্ডে তুরস্ক এবং ইসরায়েলের মধ্যে দুটি ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিযোগিতার সূচনা করে, যা এই অঞ্চলের জটিল ভূ-রাজনৈতিক গতিপ্রকৃতিকে আরও তীব্র করে তুলেছে।

★ আসাদের পতনের পর ইসরায়েল নতুন সিরিয় প্রশাসন, হায়াত তাহরির আল-শামের প্রতি অবিশ্বাস প্রকাশ করে। তারা দেরি না করে দুটি সমান্তরাল অভিযান শুরু করে:

১/ স্থল অভিযানের মাধ্যমে সিরিয়া-ইসরায়েল সীমান্তে বিচ্ছিন্ন অঞ্চল নিয়ন্ত্রণ।

২/ আকাশ হামলার মাধ্যমে সিরিয়ার সামরিক স্থাপনা, বিমান প্রতিরক্ষা ব্যাটারি এবং অস্ত্র গুদাম ধ্বংস। গত চার মাসে এই হামলা অব্যাহত রয়েছে।

ইসরায়েলের এই পদক্ষেপের পেছনে তিনটি প্রধান কারণ রয়েছে:

১/ প্রথমত, হায়াত তাহরির আল-শামের ইসলামপন্থী আদর্শ এবং মুসলিম ব্রাদারহুডের সাথে তাদের মিল, যা ইসরায়েলের জন্য নিরাপত্তা হুমকি হিসেবে দেখা হয়;

২/ দ্বিতীয়ত, ইরানের অব্যাহত হুমকি এবং সিরিয়ার ভূখণ্ডে তাদের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করা;

৩/ তৃতীয়ত, ভবিষ্যৎ আলোচনায় গোলান হাইটস এবং সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের জন্য একটি শক্ত অবস্থান তৈরি করা।

★ অন্যদিকে, তুরস্ক সিরিয়ায় তার প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টা করছে।
আসাদ শাসনের বিরুদ্ধে বিরোধীদের সমর্থন করে তারা এই পতনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

এর আগে ২০২০ সালে তুরস্ক ইদলিবে বিরোধীদের রক্ষায় সামরিক হস্তক্ষেপ করে এবং ২০২৪ সালের নভেম্বরে সামরিক অভিযানের জন্য সবুজ সংকেত দেয়, যা আসাদের পতনের দিকে নিয়ে যায়।

এখন তুরস্ক সিরিয়ার পুনর্গঠনে অংশ নিতে চায় এবং দামেস্কের সাথে নিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলছে।

★ তুরস্কের সিরিয়া নীতির চারটি প্রধান লক্ষ্য রয়েছে:

১/ প্রথমত, পূর্ব সিরিয়ায় কুর্দি বিচ্ছিন্নতাবাদী আন্দোলন রোধ করা, যা তাদের নিজস্ব নিরাপত্তার জন্য হুমকি;

২/ দ্বিতীয়ত, আইএসআইএসের পুনরুত্থান ঠেকানো এবং সীমান্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করা;

৩/ তৃতীয়ত, সিরিয়ার পুনর্গঠন প্রক্রিয়ায় অংশ নিয়ে অর্থনৈতিক সুবিধা অর্জন এবং তুরস্ক থেকে আরব উপসাগরীয় দেশগুলোতে স্থলপথের বাণিজ্য পথ পুনরায় চালু করা; এবং

৪/ চতুর্থত, দামেস্কের সাথে সমুদ্র সীমানা নিয়ে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা, যা ভূমধ্যসাগরে তুরস্কের অবস্থানকে শক্তিশালী করবে।

তবে, সিরিয়ায় তুরস্কের বিমানঘাঁটি স্থাপনের পরিকল্পনা ইসরায়েলের জন্য উদ্বেগের কারণ। ইসরায়েল সিরিয়ার আকাশসীমায় তার বিমান বাহিনীর অবাধ চলাচল বজায় রাখতে চায় এবং তুর্কি বিমানঘাঁটি স্থাপিত হলে এটি তাদের জন্য বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। ইসরায়েল এটিকে তাদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে দেখছে।

★ তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাকান ফিদান জানিয়েছেন, তারা সিরিয়ায় ইসরায়েলের সাথে সংঘর্ষ চান না এবং দামেস্ক ও তেল আবিবের মধ্যে আলোচনার বিরোধিতাও করেন না।

ইসরায়েলের পক্ষ থেকেও একই ধরনের বার্তা এসেছে, যদিও তারা তাদের দুটি প্রধান লক্ষ্য বজায় রাখতে চায়:

১/ দক্ষিণ সিরিয়ায় ভারী সামরিক উপস্থিতি রোধ

২/ সিরিয়ার আকাশসীমায় তাদের বিমান বাহিনীর স্বাধীনতা।

এখন দুই দেশই সরাসরি সামরিক সংঘর্ষ এড়াতে চায়। তবে গাজা স্ট্রিপে চলমান সংঘাতের কারণে তাদের মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ জটিল হয়ে উঠেছে।

উভয় দেশের নেতা, এরদোগান এবং নেতানিয়াহু, ট্রাম্পের সাথে ভালো সম্পর্ক রাখেন, তাই আমেরিকান মধ্যস্থতা এই উত্তেজনা কমানোর একটি সম্ভাব্য পথ হতে পারে।

তুরস্ক বর্তমানে সতর্কতার সাথে এগোচ্ছে, আর ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক প্রকল্প নিয়ে ট্রাম্পের পরবর্তী সিদ্ধান্তের জন্য অপেক্ষা করছে।
[mh]

𝐑𝐞𝐣𝐚𝐮𝐥 𝐊𝐚𝐫𝐢𝐦 𝐇𝐨𝐰𝐥𝐚𝐝𝐞𝐫.

17/04/2025

16/04/2025

14/04/2025

14/04/2025

11/04/2025

11/04/2025

11/04/2025

11/04/2025

10/04/2025

10/04/2025

10/04/2025

Adresse

Site Web

Notifications

Raccourcis

Partager

Type