Hypocrite বাঙালি বাবু

Hypocrite বাঙালি বাবু “It's discouraging to think how many people are shocked by honesty and how few by deceit.”
― Noël Co

অনেকেই হয়তো বিষয়টি ভুলে গিয়েছেন। মাস দুয়েক আগের ঘটনা। রাজস্থানের উদয়পুরের মোহনলাল সুখারিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার...
30/11/2025

অনেকেই হয়তো বিষয়টি ভুলে গিয়েছেন। মাস দুয়েক আগের ঘটনা। রাজস্থানের উদয়পুরের মোহনলাল সুখারিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য সুনিতা মিশ্রা একটি অনুষ্ঠানে আওরঙ্গজেবের অত্যন্ত প্রশংসা করেছিলেন। তাকে দক্ষ প্রশাসক বলে বর্ণনা করেছিলেন। সে অনেক ভালো কীর্তি অধিকারী বলে ঔরঙ্গজেবকে বর্ণনা করেছিলেন। বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন এই বিষয়ে তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল। RSS এর ছাত্র সংগঠন ABVP, কংগ্রেসের ছাত্র সংগঠন NSUI, সবাই তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছিল। এছাড়াও রাজনীতিবিদ ও বিশিষ্ট ব্যক্তিরাও ওই বক্তব্যে অত্যন্ত আপত্তি ব্যক্ত করেছিলেন। তাকে ছুটিতে পাঠানো হয়েছিল।
দুমাস পর তিনি ইস্তফা দিয়েছেন। বা বলা যায় পদত্যাগ করতে বাধ্য হয়েছেন।
তার পদত্যাগের খবর পেয়ে ABVP বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল প্রবেশপথের বাইরে উল্লাসের সাথে বাজি ফাটিয়ে ও মিষ্টি খেয়ে আনন্দ প্রকাশ করে। তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে ওই ভাইস চ্যান্সেলরের বক্তব্য রাজস্থানের ইতিহাসের পরম্পরার পরিপন্থী ছিল।

Rajat Roy

বাংলাদেশীরা ভারতে প্রবেশ করলে আমাদের কতভাবে ক্ষতি? এক, অবশ্যই এখানে এসে কাজের বাজারে ভাগ বসানো l দুই, কম পয়সায় কাজ করে ম...
29/11/2025

বাংলাদেশীরা ভারতে প্রবেশ করলে আমাদের কতভাবে ক্ষতি?

এক, অবশ্যই এখানে এসে কাজের বাজারে ভাগ বসানো l

দুই, কম পয়সায় কাজ করে মজুরি কমিয়ে দিয়ে স্থানীয় দক্ষ এবং অদক্ষ শ্রমিকদের অন্য রাজ্যে চলে যেতে বাধ্য করা l

তিন, ক্ষমতাসীন দলকে ভোটের লোভ দেখিয়ে ভোটার কার্ড, রেশন কার্ড, বিভিন্ন ভার্তুকি এবং সামাজিক সুবিধা নেয়া l রাজস্ব ক্ষতি l

চার, জমি দখল করে থেকে যাওয়া এবং পরে জমির আসল মালিককে ঠকিয়ে হস্তগত করা l

পাঁচ, সরকারি খাস জমি দখল করে বসবাস এবং ব্যবসা করা l ফলে সড়ক, রেল, বিমানবন্দর ইত্যাদি সম্প্রসারণ বন্ধ হয়ে যাওয়া

ছয়, নগদে ব্যবসা করে কোন GST ইত্যাদি না দিয়ে সরকারের বহু রাজস্ব ক্ষতি l

কিন্তু সবচেয়ে বড় যে সমস্যা নিয়ে তথাকথিত রাজনীতি সচেতন বাঙালী একেবারে নির্বিকার তা হল, জনবিন্যাসের পরিবর্তন পাকাপাকি ভাবে বাঙালীর শেষ ভুখন্ডে তাঁদের রাজনৈতিক ক্ষমতা থেকে বঞ্চিত করছে l এর আগে, ১৯০৫ থেকে ১৯৩৫ লড়াই করে বাঙালী, কিন্তু ১৯৩৭/৪২/৪৬ এ অবিভক্ত বাংলার প্রধানমন্ত্রী হয় মুসলিমরা l কিন্তু ইতিহাস আমাদের কিছু শেখায় নি l মমতা ব্যানার্জী ২০০৫ এ সংসদে প্রতিবাদ করেছিলেন, এবং আজ করছে বিজেপি l ২০০৪ এবং ২০০৬ তে তৃণমূল-বিজেপি জোটের ফল চূড়ান্ত খারাপ এবং UPA র দুই শরিক কংগ্রেস এবং সিপিএমের সেরা ফল, প্রমান করে হিন্দু বাঙালী রাজনৈতিক ক্ষমতা হারিয়েছে l আবার ২০০৮ র এঁরা ঘুরতেই খেলা শেষ বামেদের l গত কয়েকটা ভোটেও সেই সমস্যা l

SIR আর্থিক বা সামাজিক সুরক্ষা কেড়ে নেবে এই ভয় আছে বাংলাদেশী বা রোহিঙ্গা মুসলিমদের l কিন্তু বাংলার মুসলিম ক্ষমতার ভারকেন্দ্র ১৯০৬ থেকেই যাদের হাতে, অর্থাৎ বড় মুসলিম জমিদার, নবাব, নাইট উপাধিধারী এবং পীরজাদাদের দখলে, তারা ১৯৪৭ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত এই বাংলায় শীতঘুমে ছিলো নিজেদের সম্পত্তিটুকুর গ্যারান্টি কার্ড হাতে নিয়ে l এরপরে তৃণমূল তৈরি হাওয়ার পরে, এঁদের ১৯৯৯ লোকসভার আগে ঘুম থেকে জাগায় সিপিএম l ফল গণিখানের সঙ্গে অধীররঞ্জন এবং প্ৰিয়রঞ্জনকে সংসাদে পাঠানো এবং আরও ১৫ বছর রাজত্বর গ্যারান্টি নিশ্চিত ভোট ভাগের রাজনীতি করে l ২০০৮ থেকে ব্যাটন তৃণমূলের হাতে l ২০২১ থেকে অবশিষ্ট বাংলা বিজয়ের স্বপ্ন দেখা শুরু l কিন্তু সেই স্বপ্নে বাধা SIR l তাই আটকাতে তারা এতো উদগ্রীব l যদি তৃণমূল আটকাতে না পারে, গাই আর দুধ দেবে না l তাই সব সাংসদ দিল্লীতে গিয়ে হাজির l একবার অফিস একবার আদালত l শেষ চেষ্টা l

সুদীপ্ত গুহ

কমিউনিস্টরা জন্মগতভাবে কেবল হিন্দু বিদ্বেষী না, ভারত বিদ্বেষীও বটে। ১৯৬২ র ভারত-চিন যুদ্ধের সময় সরাসরি চিনকে সমর্থন করে...
29/11/2025

কমিউনিস্টরা জন্মগতভাবে কেবল হিন্দু বিদ্বেষী না, ভারত বিদ্বেষীও বটে। ১৯৬২ র ভারত-চিন যুদ্ধের সময় সরাসরি চিনকে সমর্থন করেছিল। ভারত পাকিস্তানের মধ্যে উত্তপ্ত পরিস্থিতি হলে ওরা চেষ্টা করে পাকিস্তানের পক্ষ নেবার। কমিউনিস্টরা জন্মজাত দেশদ্রোহী, বিশ্বাসঘাতক।
দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার হিলি ব্লকে CPI(M) এর এরিয়া কমিটির অফিসে টাঙ্গানো ভারতবর্ষের মানচিত্রটি দেখুন। মানচিত্রের মধ্যে কাস্তে হাতুড়ি তারা। আচ্ছা সেটা না হয় বোঝা গেল। তাদের দলের অস্তিত্ব প্রমাণ দেবার জন্যে। কিন্তু ভালো করে লক্ষ্য করে দেখুন, ভারতের ম্যাপে সেখানে জম্মু- কাশ্মীর নেই। অর্থাৎ ওরা মনে করে জম্মু-কাশ্মীর ভারতবর্ষের অংশ নয়। তাই ওদের এরিয়া কমিটির অফিসে ভারতবর্ষে এই ম্যাপ টানানো আছে।

Rajat Roy

কানাডার ধর্মনিরপেক্ষ আইনে সংযোজন।কানাডার কিউবেক প্রদেশ ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি রুখতে নিম্ন লিখিত আইন জারী করেছেঃ১। উন্মুক্ত ক...
29/11/2025

কানাডার ধর্মনিরপেক্ষ আইনে সংযোজন।

কানাডার কিউবেক প্রদেশ ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি রুখতে নিম্ন লিখিত আইন জারী করেছেঃ
১। উন্মুক্ত কোন স্থান, রাস্তা, পার্ক, বিদ্যালয়, মাঠে দলবেধে প্রার্থনা করা যাবেনা।
২। সরকারী অর্থে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানে ধর্মীয় পরিচয় বহন করে এমন কোন পরিধেয় ব্যবহার করা যাবেনা। কিপ্পা, পাগড়ি হিজাব পরে শিক্ষকতা বা সরকারী কাজ করা যাবেনা।
৩।ছাত্রী শিক্ষিকা নির্বিশেষে সকল শিক্ষাকেন্দ্রে নিকাব ব্যবহার নিষিদ্ধ।
৪। কোশার বা হালাল খাদ্যের ম্যানু কোন সরকারী স্কুল বা প্রতিষ্ঠানে থাকবে না।
৫।সরকারী কোন প্রতিষ্ঠানের ভিতর কোন ধর্মীয় প্রার্থনালয় রাখা যাবেনা।

এই আইনের বিরূদ্ধে মুসলমান ছাড়া কোন ধর্মালম্বীদের আপত্তি নেই। কানাডা মুসলিম কাউন্সিল অবশ্য তীব্র প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছে এবং একে মুসলমানদের ধর্মীয় স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ হিসেবে বিবেচনা করছে।

Samiran Bhattacharjee

কাতার থেকে প্রায় 420 মিলিয়ন ডলার শ্রীলঙ্কার Northern Province এ ঢুকেছে, তামিল Diaspora র বিভিন্ন চ্যারিটি অর্গানাইজেশন...
29/11/2025

কাতার থেকে প্রায় 420 মিলিয়ন ডলার শ্রীলঙ্কার Northern Province এ ঢুকেছে, তামিল Diaspora র বিভিন্ন চ্যারিটি অর্গানাইজেশন এর মধ্যে দিয়ে যেটা কলম্বোর কোন halal investment fund নামক সংস্থা ব্যবহার করে। এই ব্যাপক ফান্ড Funneling করা হয়েছে হালাল ফান্ড ব্যবহার করে যেটা কাতারের রাজার কোনো Cousin এর টাকা।

এদের উদ্দেশ্য নর্দার্ন প্রভিন্স এ পুনরায় উত্তেজনা তৈরী করা ও নর্দার্ন প্রভিন্ন্স কে আলাদা করে Puppet বসানো তামিল ellam এর নামে। তাই এটাকে LTTE -2 ধরে নেওয়া যেতে পারে, যদিও এই মুহূর্তে আগের LTTE র মত কোনো Armed Uprising এর খবর নেই। ভারত Tightly observe করছে এদের গতিবিধি along with joint Indian and Sri Lankan intelligence।বিশেষজ্ঞ দের মতে এর বৃহৎ উদ্দেশ্য ভারত মহাসাগরে ভারতের ন্যাভাল গতিবিধি সম্পর্কে লক্ষ্য রাখা।

এবার ভেবে নিন, যুক্তরাষ্ট্র কাতারের সম্পর্ক কতকটা লিভ ইন এ থাকার মত, যে সব রাষ্ট্র যুক্তরাষ্ট্রের ছত্রছায়ায় আছে তাদের যুক্তরাষ্ট্র provoke করার ইতিহাস প্রাচীন। কাতার একটা Pawn, আসল খেলাটা খেলছে যুক্তরাষ্ট্র। এত বছর পড়ে হঠাৎ কাতারের ভারত মহাসাগরে এঙ্গেজমেন্ট হওয়াটা অস্বাভাবিক। যেটা স্বাভাবিক সেটা আমেরিকার খোঁচা বাজি, এবং এটা হয়েই আসছে। যে কোন রাষ্ট্রকে সিভিল ক্রাইসিস এর মুখে ফেলে দেওয়াটা আমেরিকার নতুন কিছু স্ট্রাটেজি নয়, ফান্ড ঢুকিয়ে ডিপ স্টেট অনেক কিছুই কুকর্ম করে আসছে, এখন যেহেতু শ্রীলঙ্কা সামলে নিয়েছে নিজেদের অতীত ক্রাইসিস কে এবং ভারতের সাথে সম্পর্ক মজবুত করছে সুতরাং এতে আমেরিকার চক্ষুশুল হওয়াটা অস্বাভাবিক কিছু না।

একটা জিনিস কি লক্ষ্য করেছেন? তোহা সিদ্দিকী হোক বা হুমায়ুন কবির  এরা ক্রমাগত নিজেদের কমিউনিটির জনসংখ্যা একদিন অন্তর একদিন...
29/11/2025

একটা জিনিস কি লক্ষ্য করেছেন?

তোহা সিদ্দিকী হোক বা হুমায়ুন কবির এরা ক্রমাগত নিজেদের কমিউনিটির জনসংখ্যা একদিন অন্তর একদিন বাড়িয়ে দিয়ে প্রচার করে, তোহা সিদ্দিকী সেটাকে ৪০% হুমায়ুন কবির ৩৭% বলে বাড়িয়ে প্রচার করে।
না এতে ওদের দোষ দেব না।
ক্রমাগত আমাদের #পেটরোগা হিন্দুদের #নেতিবাচক ও আতঙ্কিত হয়ে প্রচারের সুযোগ ওরা লুফে নিয়ে সেটাকেই কৌশল হিসাবে কাজে লাগায়।
এইবার পেটরোগা হিন্দুদের প্রচারটা কি রকম,ওরে বাবারে ওরা সংখ্যায় কত বেশি হয়ে গেছে।
তাই এই ভোটের জোরেই মাননীয়া জিতে যায়।
এইবার আসুন যদি ওদের সংখ্যা ৩৭% ৪০% হত তাহলে কোনো অঙ্কের হিসাবে ২৯৪টার মধ্যে ৪৫টা আসনে ওদের কমিউনিটি সংখ্যাগরিষ্ঠ হত না।
এইবার বলবেন কি করে বুঝলেন এই ৪৫টা সিটে ওরা সংখ্যা গরিষ্ঠ।
কারন বর্তমানে ওদের কমিউনিটির বিধায়ক সংখ্যা ৪৫জন।
আর মাননীয়া আসন ওদের যে আসন দিয়েছে তা পুরো ওই হিসাবে দিয়েছে।
দুএকটা সিট বরং হিন্দু সংখ্যা গরিষ্ঠ অঞ্চলে ওদের কমিউনিটির প্রার্থী জিতেছে।
যেমন ডেবরায় আইপিএস হুমায়ুন কবির জিতেছে।
কিন্তু একটাও ওদের কমিউনিটি সংখ্যাগরিষ্ঠ সেখানে হিন্দু প্রার্থী জেতেনি।
আবার বলছি জনসংখ্যার ৩৭% বা ৪০%হলে কিছুতেই এটা ৪০-৪৫এর মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকত না মিনিমাম ওটা ৬০-৭০টা হত।
এইবার ভোটের ফল থেকে এই হিসাব বার করা খুব কঠিন হত যদি এইরাজ্যে সবদলের ভোটের মধ্যে হিন্দু ও ওদের ভোট মিশে থাকত।
কিন্তু যেহেতু এইরাজ্যে বিজেপির ভোটে কোন এইরকম মিশ্রণ নেই।
বিজেপির ভোটের ১০০%পুরো হিন্দু ভোট।
এইবার বিজেপির মোট ভোট ২কোটি ৩৪লক্ষ।
যেটা মোট ভোটের ৩৯% হিন্দু ভোটের ৫৪%।
এইবার পাতি শতকরার অঙ্ক করলে বের হয়ে যাবে প্রদত্ত হিন্দু ভোট ৭২% আর ওদের ভোট ২৮%।
মনে রাখবেন এটা প্রদত্ত ভোটের হিসাব।
ভোটার লিস্টের হিসাব নয়।
ভোটার লিস্টের হিসাবে হিন্দুর পরিমাণ আরো বেশি।
কারন হিন্দুদের ভোট দেওয়ার হার ৬৮-৭০%সেখানে ওদের ভোট দেওয়ার হার ৯০-৯৫%।
এইবার বলবেন, এই বাড়িয়ে দেখানোর কৌশল করায় কি লাভ?
নিজেদের আধিপত্য প্রভাব বিস্তার করা যায়।
বিপক্ষকে প্যানিকে রাখা যায়।
বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা আদায় করার জন্য এই বাড়িয়ে দেখানোকে কাজে লাগানো যায়।
৪৭সালে ঠিক এই কৌশল করে ওরা দুটো ভুখন্ডের বেশি জমি বাগিয়ে নেয়।
তবে এর জন্য ওদের দোষ দেব না।
কেউ যদি ওদের এই প্রচার করার সুযোগ করে দেয় তাতো ওরা নেবেই।
আমাদের মধ্যে পেটরোগাগুলো যখন এইরকম ওদের সং্খ্যা বাড়িয়ে দেখিয়ে আতঙ্কিত হয়ে ওরা একজনও তার প্রতিবাদ করে না।
ওরা এটাকে এঞ্জয় করে পরে কৌশল হিসাবে ব্যবহার করে।
পেটরোগা কথাটা ঠিক ভালো বাংলা নয়।
তাই এর পরের পোস্ট থেকে আমি #আতঙ্কবিলাস শব্দ ব্যবহার করব।
যারা বিজেপির ভোট থেকে হিন্দু ভোট বার করতে অক্ষম তাদের জন্য আমি জ্যামিতির উপপাদ্য ও পাটিগণিত মিশিয়ে অঙ্ক করে বুঝিয়ে দিয়ে পরবর্তী পোস্ট করব।

Chowdhury

উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মত সেই রাজ্যের সব জেলা শাসক কাজ শুরু করে দিয়েছে অস্থায়ী ডিটেনশন ক্যাম্প তৈরি করার।...
29/11/2025

উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশ মত সেই রাজ্যের সব জেলা শাসক কাজ শুরু করে দিয়েছে অস্থায়ী ডিটেনশন ক্যাম্প তৈরি করার। একদম কড়া নির্দেশ সব জেলাতে দিয়ে যোগী আদিত্যনাথ বলেছেন, অনুপ্রবেশকারীদের চিহ্নিত করে তাদের ওই অস্থায়ী ডিটেনশন ক্যাম্পে রাখতে হবে। প্রমাণপত্র সম্পূর্ণ ভেরিফিকেশন না হওয়া পর্যন্ত। অনেকেই নকল আধার কার্ড বা ভোটার কার্ড তৈরি করে সেটার সাহায্যে উত্তরপ্রদেশে বিভিন্ন জায়গায় কাজ করছে, থাকছে। একদম ভালোভাবে ভেরিফিকেশন করতে হবে। আর বিদেশি অনুপ্রবেশকারী প্রমাণিত হলেই তাকে ফেরত পাঠিয়ে দিতে হবে। তার আগে পর্যন্ত ওই অস্থায়ী ডিটেনশন ক্যাম্প গুলিতে রাখতে হবে। মনে রাখবেন, কথাটা অনুপ্রবেশকারী। ধর্মীয় কারণে কোন দেশ থেকে পালিয়ে আসা শরণার্থী বা উদ্বাস্ত নন।
বরেলির ডিভিশনাল কমিশনার ভূপেন্দ্র এস চৌধুরী জানিয়েছেন, বহু ইটভাটাতে, ছোটখাটো কারখানাতে, বিভিন্ন কাজে মেরামতের মিস্ত্রি হিসেবে, সাফাই কর্মী হিসেবে বা লোকের বাড়িতে পরিচারিকা হিসাবে বহু বাংলাদেশী কাজে রয়েছে। তারা মূলত আসাম ও পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। অনেকেই সেই রাজ্যোগুলিতে ফেক আধার কার্ড বা ফেক ভোটার কার্ড তৈরি করে ফেলেছে। সেইগুলি খুব ভালো করে নজর করা হচ্ছে। দরকার হলে পরে ভাষার পার্থক্য নির্ণয় করার জন্য ত্রিপুরা থেকে ভাষাবিদ আনিয়েও পরীক্ষা করা হবে। এছাড়া উত্তরপ্রদেশের স্থানীয় বাঙালিরাও এই কাজে সহযোগিতা করবেন। বরেলির স্পেশাল সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ জানিয়েছেন, একদম গ্রাউন্ডে ভালো করে পরীক্ষা করা হচ্ছে বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারী আছে কিনা। তাদের চিহ্নিত করা হচ্ছে এবং হবে।
এমনিতেই উত্তরপ্রদেশের সাতটি জেলার সঙ্গে নেপালের খোলা সীমান্ত আছে। নেপাল ছাড়া অন্য কোন দেশের লোক ওই সীমান্তকে ব্যবহারের সুযোগ কাজে লাগাচ্ছে কিনা সেটাও পুলিশ ভালো করে পর্যবেক্ষণ করছে। অস্থায়ী ডিটেনশন ক্যাম্প তৈরি হয়ে গেলেই অনুপ্রবেশকারী ধরা পড়লেই সেখানে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

দেখবেন ইদানিং কংগ্রেস বা রাহুল গান্ধীরা খুব ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলে। নির্বাচন কমিশনার বিজেপি র ইচ্ছামত চলছে। কোর্টের রায়...
29/11/2025

দেখবেন ইদানিং কংগ্রেস বা রাহুল গান্ধীরা খুব ব্যবস্থা নিয়ে কথা বলে। নির্বাচন কমিশনার বিজেপি র ইচ্ছামত চলছে। কোর্টের রায় বিজেপি র পক্ষে যাচ্ছে। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানকে বিজেপি সুবিধা দিয়ে বা অন্য কিছুর মাধ্যমে নিজেদের পক্ষে করার চেষ্টা করছে ইত্যাদি ইত্যাদি। আমি আপনাদের সামনে কংগ্রেসের সময়কার শুধু একটা উদাহরণ রাখবো। নেহেরু থেকে শুরু করে ইন্দিরা গান্ধীর সরকার পর্যন্ত বিষয়টা যুক্ত।
নাম বাহারুল ইসলাম। আসামের কামরূপ জেলার বাসিন্দা। ১৯৫১ সালে আসাম ও নাগাল্যান্ড হাইকোর্টে( এখন যার নাম গৌহাটি হাইকোর্ট) আইনজীবী হিসেবে কাজ শুরু করেন। ১৯৫৬ সালে কংগ্রেসে যোগদান করেন। ১৯৫৮ সালে সুপ্রিম কোর্টেও আইনজীবী হিসেবে নাম নথিভুক্ত করেন। ১৯৬২ সালের তাকে কংগ্রেস রাজ্যসভার সাংসদ করে। ১৯৬৮ সালে আবার তাকে দ্বিতীয়বার রাজ্যসভায় মনোনয়ন দেয় ও রাজ্যসভার এম পি বানায়। ১৯৭২ সালের জানুয়ারি মাসের প্রথম দিক পর্যন্ত সে কংগ্রেসের রাজ্যসভার এম পি থাকে। তারপর আইন বিভাগ থেকে থেকে তিনি সোজা বিচার বিভাগে ঢুকে পড়েন। রাজ্যসভার এম পি থেকে এসে সরাসরি আসাম ও নাগাল্যান্ড হাইকোর্টের বিচারপতি হিসেবে কাজ শুরু করেন। কিরকম অদ্ভুত বিষয় ভাবুন।
১৯৭২ সালের ২০ শে জানুয়ারি আসাম ও নাগাল্যান্ড হাইকোর্টে বিচারপতি হিসেবে কাজ শুরু করেন। এবার চলতে চলতে ১৯৭৯ সালের ১১ মার্চ সেই হাইকোর্টের কার্যনির্বাহী প্রধান বিচারপতি হিসেবে নিযুক্ত হন। ১৯৭৯ সালের ৭ জুলাই সেই হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি। সাধারণ নিয়মে ১৯৮০ সালের পয়লা মার্চ সেখান থেকে রিটায়ার্ড করেন। জনতা পার্টির সরকারকে পরাজিত করে ইন্দিরা গান্ধী আবার প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন। ১৯৮০ সালের ৪ ডিসেম্বর তাকে সোজা সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিসেবে নিয়োগ করা হয়। বিষয়টি অত্যন্ত অস্বাভাবিক। ১৯৮৩ র ১২ ই জানুয়ারি তিনি সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির চেয়ার থেকে পদত্যাগ করেন। তার আগে একজন কংগ্রেস মুখ্যমন্ত্রীর পক্ষে বিতর্কিত রায় দিয়ে গিয়েছেন। সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতির পদ থেকে পদত্যাগ করেই তিনি একদম সঙ্গে সঙ্গে সক্রিয়ভাবে কংগ্রেসের সাথে আবার যুক্ত হন। কংগ্রেস তাকে আসামের বরপেটা লোকসভার আসন থেকে দাঁড় করাবার পরিকল্পনা করেছিল। কিন্তু আসাম আন্দোলনের কারণে সেখানে নির্বাচন পিছিয়ে যায়। কিন্তু কংগ্রেস ও ইন্দিরা গান্ধী তাকে সাংসদ করার জন্যে বদ্ধপরিকর ছিল। আবার তাকে রাজ্যসভার প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন দিয়ে দিয়ে এম পি বানানো হয়।
একজন ব্যক্তির এইরকম প্রথমে ওকালতি, সক্রিয় রাজনৈতিক জীবন, সাংসদ হওয়া, রাজনৈতিক জীবন থেকে সরাসরি কোর্টের বিচারপতি, প্রথমে হাইকোর্টে, পরে সুপ্রিম কোর্টে, বিচারপতির চেয়ার থেকে নামার সাথে সাথে আবার সক্রিয় রাজনৈতিক জীবন, আবার এম পি, গোটা ভারতবর্ষে এইরকম অস্বাভাবিক কীর্তি ( অনেকের মতে কুকীর্তি) কারো নেই। এটা একমাত্র কংগ্রেস জমানাতেই সম্ভব। বুঝতেই পারছেন সেই ব্যক্তি বিচারক থাকা অবস্থায় তার রায়ে কতটা পক্ষপাতিত্ব ছিল। ঘটনা পরম্পরা স্পষ্ট প্রমাণ করছে বিচারক থাকা অবস্থাতেও তিনি মনে মনে সক্রিয়ভাবে রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। শাসক দলের সঙ্গে বিচারকের এইরকম নিবিড় সম্পর্ক একমাত্র কংগ্রেস জমানাতেই দেখতে পাবেন। সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের সাথে সক্রিয় রাজনীতির এত মাখামাখি একমাত্র কংগ্রেস জমানাতেই পাবেন।

অদৃষ্টের পরিহাস, সেই কংগ্রেস এখন সাংবিধানিক ব্যবস্থার বিচ্যুতি নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।

Rajat Roy

ভারতের রাষ্ট্রপতি কি অবসর গ্রহণের পর অন্য কাউকে রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য সুপারিশ করেন?ভারতের প্রধানমন্ত্রী কি তার মেয়াদ শ...
28/10/2025

ভারতের রাষ্ট্রপতি কি অবসর গ্রহণের পর অন্য কাউকে রাষ্ট্রপতি হওয়ার জন্য সুপারিশ করেন?

ভারতের প্রধানমন্ত্রী কি তার মেয়াদ শেষ করার পর অন্য কাউকে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য সুপারিশ করেন?

কোনও ভারতীয় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী কি তার মেয়াদ শেষ করার পর অন্য কাউকে মুখ্যমন্ত্রী হওয়ার জন্য সুপারিশ করেন?

তিনি করেন না।

কারণ আমাদের সংবিধানে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার বিধান রয়েছে, কিন্তু ব্রিটিশ আমল থেকে প্রচলিত কলেজিয়াম ব্যবস্থার কারণে, ভারতের প্রধান বিচারপতি যখন অবসর গ্রহণ করেন, তখন তিনি তার প্রিয় ব্যক্তির নাম প্রধান বিচারপতি নিযুক্ত করার জন্য সরকারের কাছে পাঠান।

প্রকৃতপক্ষে, ব্রিটিশরা তাদের নিজস্ব মতাদর্শের লোকদের বিচারক হওয়ার সুযোগ দেওয়ার জন্য একটি কলেজিয়াম ব্যবস্থা তৈরি করেছিল, যাতে কয়েকটি পরিবারের নির্বাচিত কয়েকজন প্রজন্মের পর প্রজন্ম বিচারক হতে পারে।

দুঃখের বিষয় হল, স্বাধীনতার পর, আমরা ব্রিটিশদের তৈরি অনেক ব্যবস্থা পরিবর্তন করেছি।

কিন্তু আজ পর্যন্ত, আমরা কলেজিয়াম ব্যবস্থা পরিবর্তন করতে পারিনি, যা ভারতীয় বিচার বিভাগের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক এবং দেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক।

প্রধান বিচারপতি গাভাই কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে বিচারপতি সূর্য কান্তের নাম সুপারিশ করেছেন।ভারতের ৫৩তম প্রধান বিচারপতি হবার জন্য।

Sardar

দক্ষিণ ভারতের  এই প্রসিদ্ধ আচারটি কেরালার নাম্বুদিরি ব্রাহ্মণদের নামে বিক্রি হয় এবং  এবং তামিলনাড়ুর  এই কোম্পানির  মাল...
28/10/2025

দক্ষিণ ভারতের এই প্রসিদ্ধ আচারটি কেরালার নাম্বুদিরি ব্রাহ্মণদের নামে বিক্রি হয় এবং এবং তামিলনাড়ুর এই কোম্পানির মালিকের নাম #আমিনুদ্দিন_জাকির

দক্ষিণের ব্রাহ্মণদের সাথে সম্পর্কিত বেশিরভাগ ব্র্যান্ডই মুসলমানদের।

তারা "আই লাভ মোহাম্মদ" দিয়ে তাদের দোকানও চালাতে পারে না। যখন তারা দাঙ্গা উস্কে দিতে চায়, তাহলে তারা তাৎক্ষণিকভাবে সেখানে এই ব্যানার বের করে।

বিরোধী দল কংগ্রেস কে কখনও বলতে শুনেছেন যে...আমাদের সরকার ক্ষমতায় এলে, আমরা IIT, IIM এবং NIT-এর মতো প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ...
28/10/2025

বিরোধী দল কংগ্রেস কে কখনও বলতে শুনেছেন যে...

আমাদের সরকার ক্ষমতায় এলে, আমরা IIT, IIM এবং NIT-এর মতো প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা দ্বিগুণ করব।

আমরা প্রতিদিন ৪০ কিলোমিটারের পরিবর্তে ৫০ কিলোমিটার মহাসড়ক তৈরি করব।

আমরা দেশের প্রতিটি জেলায় মেডিকেল কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করব।

আমরা প্রতিটি শহরে মেট্রো আনব।

আমরা বিমানবন্দর, রেলস্টেশন, বাস স্ট্যান্ড এবং হাইওয়ে এক্সপ্রেসওয়ে সম্প্রসারণ করব।

আমরা প্রধানমন্ত্রীর আবাস জজনার সংখ্যা দ্বিগুণ করব।

আমরা কিষাণ সম্মান নিধি ২০০০ থেকে বাড়িয়ে ৪০০০ করব।

আমরা প্রতিটি বাড়িতে নলের জল সরবরাহ করব।

আমরা পাইপলাইন গ্যাস সংযোগ প্রদান করব এবং মানুষকে সিলিন্ডারের প্রয়োজন থেকে মুক্ত করব।

আমরা কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করব।

আমরা পাক অধিকৃত কাশ্মীর ফিরিয়ে আনব।

আমরা মহাকাশে মানববাহী মহাকাশযান পাঠাব।

আমরা ডলারের বিপরীতে রুপিকে শক্তিশালী করব।

আমরা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের তাড়িয়ে দেব।

আমরা শুল্ক সমস্যা সমাধান করব।

আমরা আমেরিকাকে উপযুক্ত জবাব দেব।

আমরা ভারতকে স্বনির্ভর করে তুলব।

আমরা মেক ইন ইন্ডিয়া এবং মেড ইন ইন্ডিয়া প্রচার করব।

আমরা রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠাব।

ইত্যাদি।

আপনি নিশ্চয়ই শুনেননি...

👉আপনি নিশ্চয়ই সবসময় বিরোধীদের বলতে শুনেছেন যে...

আমাদের সরকার ক্ষমতায় এলে আমরা ৩৭০ ধারা পুনর্বহাল করব।

আমরা রাম মন্দিরের সিদ্ধান্ত বাতিল করব।

আমরা RSS কে নিষিদ্ধ করব।

আমরা CAA বাতিল করব।

আমরা NRC হতে দেব না।

আমরা ওয়াকফ বোর্ডকে শক্তিশালী করব।

আমরা বুলডোজার ব্যবস্থা বন্ধ করব।

আমরা বিনামূল্যে মিষ্টি দেব।

আমরা পুরানো পেনশন ব্যবস্থা পুনর্বহাল করব।

(তারা বলে কিন্তু করে না। তারা অনেক রাজ্যে এর নামে সরকার গঠন করেছে, কিন্তু তারা কোথাও পুরনো পেনশন ব্যবস্থা পুনরুদ্ধার করেনি।)

Sardar

এমন প্রায় এক লাখ ফলক আছে জার্মানিজুড়ে। এগুলির নাম Stolpersteine (stumbling stones) বা হোঁচট খাবার পাথর। জার্মান সমাজ চায়...
28/10/2025

এমন প্রায় এক লাখ ফলক আছে জার্মানিজুড়ে। এগুলির নাম Stolpersteine (stumbling stones) বা হোঁচট খাবার পাথর। জার্মান সমাজ চায় আমরা এই পাথর বা ফলকগুলিতে বারবার হোঁচট খাই। এর গায়ে লেখা বাণী সব সময় শুরু হয় “hier wohnte…” দিয়ে, অর্থাৎ “এখানে থাকতেন…” প্রতিটি পাথরে থাকে এক ইহুদি নাম, যারা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধকালীন সময়ে নাৎসিদের অত‍্যাচারে প্রাণ হারিয়েছেন কনসেনট্রেশন ক‍্যাম্পে অকথ‍্য অত‍্যাচারে।

এরকম পরপর থাকা পাথরে লেখা নাম পড়লে বোঝা যায় যে এরা একটি পরিবারেরই সদস‍্য। তারপর লেখা থাকে কীভাবে এই পরিবারের সদস‍্যরা হারিয়ে গেলেন। সোজা কথায় বললে, ঠিক কীভাবে মেরে ফেলা হয় এই ব‍্যক্তিদের।

আমি আজ পর্যন্ত যতবার এই স্টলপারস্টাইনে দেখেছি, কোনো দিন প্রাণে বাঁচা মানুষের গল্প পাইনি। স্বপ্ন দেখতাম একদিন পাব, পাইনি এত দিন। কিন্তু পেলাম অবশেষে। ডাক্তার দেখাতে যাচ্ছিলাম, হাঁটার পথে বন শহরের এক সাধারণ কোণে হঠাৎ চোখে পড়ল এই তিনজনের গল্পবলা ফলক।

লিওপোল্ড, হান্স রাইনার ও মারি-সোফি ব‍েয়ার, বাবা-মা ও সন্তানের ‘সুখী গৃহকোণ’ ছিল হয়তো কখনো। বুখেনভাল্ড কনসেনট্রেশন ক‍্যাম্পে বন্দি ছিলেন তারা। পাথরের লেখা বলছে, সশ্রম বন্দি থেকে নানা অত‍্যাচারে জর্জরিত হওয়া সত্ত্বেও বেয়ার পরিবারের এই তিনজন মরেননি, তিনজনই বেঁচে ফিরেছেন। ফলক বলছে তিনটি শব্দ “mit Hilfe überlebt”, “কারো সাহায‍্যে প্রাণে বেঁচেছেন”। কার সাহায‍্যে? কখন? কোথায়? জানিনা…

ডাক্তার দেখিয়ে বাড়ি আসি। মাথায় ঘোরে প্রশ্ন।
ইতিহাস, তুমি কার? যে মারার আদেশ দেয়, তার? যে শেষ পর্যন্ত বেঁচে যায়, তার? আর যে প্রাণ বাঁচাতে সাহায‍্য করে সেই বেনামী ব‍্যক্তি? তার গল্প বলবে কোন পাথর?

আমি হয়তো হাতেগোনা সেই খ‍্যাপাদের একজন যারা আজও বেনামী মানবতার পরশপাথর খুঁজে ফেরে চলার পথে। খুব ইচ্ছে করে বসে তাদের গল্প শুনতে…

Credts Shabnam Surita

NB: হিটলারের জার্মানিও অত্যাচারিত ইহুদীদের মনে রেখেছে। বাংলাদেশ স্রেফ ভ্যানিশ হয়ে যাওয়া বাঙালিদের জন্য কিছু রাখেনি। ভিটে অবধি দখল করে নিয়েছে। পরিবারের বেঁচে থাকা মেয়েদের কী হলো? খোঁজ জানেন?

Adresse

Paris
75018

Téléphone

+33753412922

Site Web

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque Hypocrite বাঙালি বাবু publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à Hypocrite বাঙালি বাবু:

Partager