Hypocrite বাঙালি বাবু

Hypocrite বাঙালি বাবু “It's discouraging to think how many people are shocked by honesty and how few by deceit.”
― Noël Co

মাত্র ৮৩ কিলোমিটার জায়গার দখল পূর্ব তথা উত্তর পূর্ব ভারতের ভাগ্য বদলে দিতে পারে। হ্যাঁ ঠিক ই পড়েছেন। ☞ দক্ষিন দিনাজপুর থ...
25/07/2025

মাত্র ৮৩ কিলোমিটার জায়গার দখল পূর্ব তথা উত্তর পূর্ব ভারতের ভাগ্য বদলে দিতে পারে। হ্যাঁ ঠিক ই পড়েছেন।

☞ দক্ষিন দিনাজপুর থেকে দক্ষিন পশ্চিম গোরো পার্বত্য উপত্যকার ৮৩ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত আর এই অঞ্চল টি বেদখল হয়ে যাওয়া মানে পুরো বাংলাদেশের সাথে তার রংপুর ডিভিসন আলাদা হয়ে যাওয়া। ভারতের শিলিগুড়ি করিডর প্রসস্থ হওয়া মানে গোটা পূর্ব ও উত্তর পূর্ব ভারতের অভূতপূর্ব উন্নতি।

☞ দক্ষিন ত্রিপুরা থেকে বঙ্গোপসাগর মাত্র ২২ কিলোমিটার বিস্তৃত যা গোটা বাংলাদেশের সাথে চট্টগ্রামের যোগাযোগ টিকিয়ে রেখেছে। ২২ কিলোমিটার বেদখল অর্থাৎ বাংলাদেশের ম্যাপ আবার নতুন করে আঁকা লাগবে।

Nothing. শুধু ফেইক নিউজ ছড়াতে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন সাংসদ,বর্তমান মুখপাত্রের ,বিপাকে পড়ে নিজের পোস্টের এডিট ...
25/07/2025

Nothing. শুধু ফেইক নিউজ ছড়াতে গিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রাক্তন সাংসদ,বর্তমান মুখপাত্রের ,বিপাকে পড়ে নিজের পোস্টের এডিট হিস্ট্রি।

হরিয়ানার একটি পুরনো ভিডিওকে বাঙালি শ্রমিকদের ওপর নির্যাতন বলে ফেইক নিউজ চালাচ্ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র পার্থপ্রতিম রায়। এবিপি আনন্দ চ্যানেলে বিজেপির মুখপাত্র কেয়া ঘোষদি সেই ফেইক নিউজ বাস্ট করেন।

চাপে পড়ে, "ভাঙবো তবু মচকাবো না" নীতি ধরে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রবক্তা নিজের পোস্ট ডিলিট না করে কীভাবে এডিট করেছেন, নিজেই দেখুন। পোস্ট লিঙ্ক কমেন্ট বক্সে।

২০০৯ সালের SSC তে দুর্নীতি নিয়ে একটা রিপোর্ট আবার সামনে এসেছে। দুই বছর পুরোনো কেস বাট আবার ভেসে উঠেছে। কমেন্ট বক্সে লিং...
25/07/2025

২০০৯ সালের SSC তে দুর্নীতি নিয়ে একটা রিপোর্ট আবার সামনে এসেছে। দুই বছর পুরোনো কেস বাট আবার ভেসে উঠেছে। কমেন্ট বক্সে লিংক দিচ্ছি। দেখুন, অন্যকে দেখান।

এটা খুব দরকার ছিল। তৃণমূল দুর্নীতি করেছে। 100% করেছে। কিন্তু সেটার বিপরীতে যেভাবে বামপন্থীরা নিজেদের স্বচ্ছ হিসাবে প্রজেক্ট করছিল সেটা খুব বিরক্তিকর ছিল।

দুর্নীতি বোঝার বয়স তখনো হয়নি বাট এটা বুঝতাম যে কোনো এক অদ্ভুত কারনে স্কুলে চাকরি পাওয়া ৮০- ৯০% টিচারই বামপন্থী হয়। বাধ্যতামূলকভাবে সিপিএম এর মিছিলে যাওয়া বামপন্থী না, আদর্শগত বামপন্থী।

আমাদের স্কুলেই দেখেছি জীবন বিজ্ঞান টিচার ক্লাসে এসে চে গুয়েভারা নামক সাইকোটাকে নিয়ে গল্প বলছে। ইংলিশ টিচার অন্য একজন টিচার এর বিদায় সভায় তার প্রশংসা করে জানাচ্ছে একজন খাঁটি কমিউনিস্ট এইরকমই হয়। বাংলা টিচার ক্লাসে এসে জ্যোতি বসুকে জ্যোতি বাবু জ্যোতি বাবু বলে মুখে ফেনা তুলে গুণাবলী গাইছে।

বেশি কিছু না বুঝলেও এটা বুঝতাম যে, যেটা হচ্ছে সেটা স্বাভাবিক না।

পরে জেনেছিলাম অনিলায়ন সম্পর্কে। চিরকুট সম্পর্কে। সিপিএম নেতাদের বউকে চাকরি দেওয়ার সিস্টেম সম্পর্কে। সিপিএম এর সংগঠন সম্পর্কে।

যাইহোক, লিংক দিলাম। দেখে নিন। অন্যদেরও দেখান। দরকার ছিল এটা।

Souvick Dutta.

https://youtu.be/G23YzmvC5ns?si=6U0qXTjj5RUX6OoR

বাংলাদেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আর কোন জামাতি, হিজবুতই এবং জঙ্গিবাদী নেই, সকলে গণহার...
25/07/2025

বাংলাদেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আর কোন জামাতি, হিজবুতই এবং জঙ্গিবাদী নেই, সকলে গণহারে সেকুলার post দেয়া শুরু করেছে এবং আগের পোস্ট ডিলিট করা শুরু করেছে

কোনো ঝামেলা না, শুধু স্ক্রিনশট রাখেন। এমনকি নারীবিদ্বেষী কমেন্টস করলেও স্ক্রিনশট রাখেন। যারা সেক্যুলার সেজে মিশে গিয়ে উগ্রপন্থীদের screenshot রাখছেন তাদের ধন্যবাদ।😇

NB: এই তাকিয়াবাজ জাতির কাছে থেকে অনেক কিছু শেখার আছে এবং এদেরকে কখনো বিশ্বাস নয়.....

তিতুমীরের_ডায়রিঃ ….সেপ্টেম্বর মাস, 1831 সাল। বারাসত জেলার বাদুড়িয়ার অন্তর্গত নারকেলবেড়িয়া গ্রাম। পঞ্চাশ বিঘা নিস্কর জমির...
25/07/2025

তিতুমীরের_ডায়রিঃ ….

সেপ্টেম্বর মাস, 1831 সাল। বারাসত জেলার বাদুড়িয়ার অন্তর্গত নারকেলবেড়িয়া গ্রাম। পঞ্চাশ বিঘা নিস্কর জমির মালিক মৈজুদ্দিন বিশ্বাসের জমিতে অজস্র বাঁশ দিয়ে বুরুজ তৈরী হল।
23/10/1831: এক বিরাট ওয়াজে জিহাদ ঘোষণা হল। প্রাথমিক লক্ষ্য বৃটিশ শাসন ও হিন্দু জমিদারদের উচ্ছেদ, কারন শরিয়ৎ বিপন্ন।

23/10/1831 থেকে 06/11/1831 পর্যন্ত মৌলভীরা কেল্লাতেই আটকে থেকে পরিকল্পনা চুড়ান্ত করল।
28/10/1831: বসিরহাটের দারোগা বারাসতের জয়েন্ট ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে জানালেন জমিদার কৃষ্ণদেবের ওখানে তিতুমীরের অনুগামীরা গোহত্যা করতে চলেছে।

06/11/1831 : পুঁড়োর বাজারে 500 জেহাদী তিতুমীরের প্রধান সেনাপতি গোলাম মাসুমের নেতৃত্বে মহেশ চন্দ্র ঘোষের একটা গরু ছিনিয়ে নিয়ে মন্দিরের সামনে কেটে বিগ্রহে গোরক্ত মাখায়। গরুটিকে চার টুকরো করে পুঁড়োর বাজারের চার কোণে টাঙ্গিয়ে দিল।

07/11/1831 : ইচ্ছামতীর অপর পারে পৌঁছাল জেহাদীরা। দুটি ষাঁড় মেরে ভোজ হল। তারপর তাদের আক্রমণে লাউঘাট্টি বাজারে নিহত হলেন জমিদার তনয় দেবনাথ রায়। ফকির মিস্কিন শাহ এই জয়কে আল্লাহর জয় বলে ঘোষণা করলেন। তিতু ঘোষণা করলেন তিনি দার-উল-ইসলামের ইমাম, তাঁকেই খাজনা দিতে হবে। জোর করে তোলা আদায় শুরু হল।

14/11/1831 : শেরপুর গ্রামে ইয়ার মহম্মদের বাড়ী আক্রমণ করল তিতু বাহিনী। ইয়ার মহম্মদের বিধবা কন্যা মুক্তবকে জোর করে বিয়ে করল তিতুর অনুগামী মহীবুল্লা। কনিষ্ঠা কন্যা কুমারী খুরমাকে অপহরণ ও বিয়ে করল কালু মিঞা।

16/11/1831 : ইন্ডিয়া গেজেট লিখল , রামচন্দ্রপুর গ্রামে হিন্দুদের মুখে জোর করে গোমাংস গুঁজে দেওয়া হচ্ছে।

তিতুমীরের উত্থানে হিন্দুশূন্য হতে থাকল অঞ্চল।
আলেকজান্ডার সাহেব তিতুর বিরুদ্ধে যাত্রা করলেন। বসিরহাট থানার দারোগা রামরাম চক্রবর্তীকে অপহরণ করল গোলাম মাসুম। বাঁশের কেল্লার মধ্যে হত্যা করা হল তাকে ইসলাম গ্রহণে অনিচ্ছুক হওয়ায়।
প্রথম দফার যুদ্ধে আলেকজান্ডার পরাজিত হয়ে পালালেন।

19/11/1831 : আলেকজান্ডার, সাদারল্যান্ড ও ম্যাকডোনাল্ডের নেতৃত্বে বাঁশের কেল্লা আক্রমণ করল ইংরেজ সৈন্য। এক ইংরেজ সৈন্য মেক্কানকে হত্যা করে তার দেহ বল্লমে গেঁথে সামনে রেখে গোলাম মাসুমের নেতৃত্বে প্রতিরোধ করল তিতু বাহিনী।
যুদ্ধ ….. যুদ্ধ ….. যুদ্ধ ……
তিতু সমেত জনা পঞ্চাশ জেহাদী নিহত, আহত জা ত্রিশ, 250 জন প্রায় ইংরেজদের হাতে বন্দী। ইংরেজ পক্ষে হতাহত 17।

জেহাদীদের বিচারের পর গোলাম মাসুমের মৃত্যুদন্ড হল, একুশ জনের যাবজ্জীবন কারাবাস, নয় জনের সাত বছরের, নয় জনের ছয় বছরের, ষোল জনের পাঁচ বছরের, চৌত্রিশ জনের তিন বছরের, বাইশ জনের দুই বছরের কারাদন্ড। বাকীদের নির্দোষ বলে ছেড়ে দেওয়া হল। ফটিক নামক এক হিন্দুকেও কেল্লা থেকে ধরা হয়েছিল, মানসিক ভারসাম্যহীন বলে সে মুক্তি পেল। গোলাম মাসুমকে জনসমক্ষে বাঁশের কেল্লার সামনে ফাঁসি দেওয়া হল।
এই ভাবে বাংলার বুকে শরিয়ৎ চালু করার চক্রান্ত নির্মূল করা হল।

সেকুলার ঐতিহাসিকদের বদান্যতায় এই জেহাদী জঙ্গী তিতুমীর আজ শহীদের মর্যাদা পায়!!!

আপনারা যদি “বাঁশের কেল্লা” সার্চ করেন, দেখবেন জঙ্গী মানসিকতার ওয়েবসাইট বা ফেসবুক পেজ পাবেন। তারাই প্রকৃত তিতুমীরকে চেনে এবং জানে; ভাবধারায় অনুপ্রাণিত হয়।

তিতুমীর স্বাধীনতা সংগ্রামী? না কি জেহাদী?
হাতে গরম প্রমান দিচ্ছি। ফেসবুকে “বাঁশের কেল্লা” লিখে সার্চ করুন। জামাতি জঙ্গী ভাবধারা প্রচারের পেজ দেখবেন শুধুই। আমি আপনি ভুল জানি, আমাদের ভুল শেখান হয়েছে। তিতুমীর স্বাধীনতা সংগ্রামী হলে “বাঁশের কেল্লা” জাতীয়তাবাদী পেজ হত। স্বদেশ প্রেমের প্রচার হত সেখানে। কিন্তু আপনি না জানলেও জামাতিরা তিতুমীরকে বিলক্ষন চেনে, তাই বাঁশের কেল্লাকে সামনে রেখে জেহাদ চালায়। তারাই প্রকৃত তিতুমীরকে চেনে এবং জানে; ভাবধারায় অনুপ্রাণিত হয়।

রেফারেন্স: নবরূপে তিতুমীর, রুদ্রপ্রতাপ চট্টোপাধ্যায়

সৌজন্যেঃ শ্রী সুপ্রিয় ব্যানার্জী ….

আমার ছোড়দা সোস্যাল মিডিয়ায় লেখালিখি করেনা। জিনগত ভাবে কট্টোর জাতীয়তাবাদী। তবে কোন রাজনৈতিক দলের সাথে কোনদিন যুক্ত ছিল না...
25/07/2025

আমার ছোড়দা সোস্যাল মিডিয়ায় লেখালিখি করেনা। জিনগত ভাবে কট্টোর জাতীয়তাবাদী। তবে কোন রাজনৈতিক দলের সাথে কোনদিন যুক্ত ছিল না। কংগ্রেসকে সমর্থন করত, যে দিন থেকে ওই ইতালিয়ান মহিলা কংগ্রেসের দায়িত্বভার নেয়।

সেদিন থেকে ছোড়দা চরম কংগ্রেস বিরোধী হয়ে যায়। আমার ছোড়দারও বাস্তবের গভীরে গিয়ে পর্যবেক্ষণ করার ক্ষমতা রয়েছে।
একবার এক পোস্টে বলেছিলাম,যে ছোড়দা এসে একদিন আমাকে বলল,জানিস ভাই রাজ্যের অর্থনীতির হাল শোচনীয়।
আমি বললাম কেন এই কথা বললি?
ছোড়দা বলল, চারিদিকে যখন লটারির টিকিট বিক্রির রমরমা দেখবি, তখনই বুঝবি সেখানকার অর্থনৈতিক হাল খারাপ।
চারিদিকে চেয়ে দেখ খালি লটারির টিকিট বিক্রি হচ্ছে। যেখানে সেখানে একটা টেবিল পেতে লোকে লটারির টিকিট বিক্রি করতে শুরু করেছে। আমি সাথে সাথে ছোড়দার এই কথাগুলো পোস্ট করেছিলাম। তার মাসখানেক পরেই শুভেন্দু এই লটারি নিয়ে বোমা ফাটায়। দেখুন, আমি এই শেয়ার বাজারের বিন্দু বিসর্গ বুঝিনা। ছোড়দা সারাদিন এই নিয়ে পরে থাকে।

ছোড়দা মাঝে মধ্যে আমাকে বলে, জানিস ভাই আগে এই ফরেন ইনভেস্টমেন্টকারীরা নিজেদের ইচ্ছামত, সুবিধামত বাজার ফেলত তুলত। কিন্তু বর্তমানে বাজারে এত দেশীয় রিটেলার এসে গেছে যে ফরেন ইনভেস্টমেন্টকারীরা আর সেটা করতে পারছে না। তাই শত কিছু গুজব হিন্ডেনবার্গ টাগ করেও ভারতের বাজারকে ফেলতে পারেনি। ছোড়দা আজ বলল,গতকাল এক আজব জিনিস ঘটেছে ফরেনাররা প্রচুর কিনেছে কিন্তু রিটেইলাররা তার থেকে অনেক বেশি বিক্রি করায় বাজার পরেছে।
মানে ভারতের শেয়ার বাজারের পুরো কন্ট্রোল এখন ভারতীয়দের হাতে।
তার কারন বাজারে বিপুল সংখ্যক ভারতীয় রিটেলার এসে গেছে।

এটা একটা দারুন এচিভমেন্ট!!

Credits Tapesh Chowdhury

প্রথম স্ত্রী রোশেনারা খাতুনকে ত্যাগ করে বাংলাদেশের নাগরিক হাবিবাকে বিয়ে করে বীরভূমের নলহাটির কয়থার এলাকার বাসিন্দা জিয়া...
24/07/2025

প্রথম স্ত্রী রোশেনারা খাতুনকে ত্যাগ করে বাংলাদেশের নাগরিক হাবিবাকে বিয়ে করে বীরভূমের নলহাটির কয়থার এলাকার বাসিন্দা জিয়ারুল শেখ। হাবিবাকে না দেখেই কয়থা-১ পঞ্চায়েত প্রধান, সুইটি বিবি দিয়ে দেন তার পরিচয়পত্র। সেটার ভিত্তিতে জিয়ারুলের কাকা সামসের শেখ কে হাবিবার বাবা বানিয়ে তৈরী হয়ে যায় ভোটার, আধার ও প্যান কার্ড। বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর বাংলাদেশে চলে গিয়েছেন হাবিব আর কয়থা ১ পঞ্চায়েত প্রধান সুইটি বিবি বলেছেন, ‘হাবিবাকে (বাংলাদেশি মহিলা) কোনওদিন গ্রামে দেখেনি। সম্ভবত, নকল নথি দেখিয়ে আধার-প্যান কার্ড বানানো হয়েছে। বিষয়টি জানা ছিল না। এরকম যাতে না হয়, সেটা খেয়াল রাখা হবে।’ রামপুরহাট মহকুমা শাসক সৌরভ পান্ডে বলেন, ‘বিষয়টি নজরে এসেছে। ব্লক প্রশাসন ইতিমধ্যেই তদন্ত শুরু করেছে। সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।’

পুরো ঘটনাটাই কি মিষ্টি, তাই না?

https://eisamay.com/west-bengal-news/birbhum-nadia-murshidabad-news/birbhum-housewife-allegation-husband-married-another-bangladeshi-woman-using-fake-aadhar-and-voter-card/200397359.cms

দিনাজপুরে লীলা রানীকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা।গ্রামে আতংকের পরিবেশ।বাংলাদেশে হিন্দুদের সুখের শেষ নেই?----------------------...
24/07/2025

দিনাজপুরে লীলা রানীকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা।গ্রামে আতংকের পরিবেশ।বাংলাদেশে হিন্দুদের সুখের শেষ নেই?
-------------------------------------
দিনাজপুরের বোচাগঞ্জ একটি প্রত্যন্ত গ্রাম।গতকাল লীলা রানী নামে ৪২ বছরের এক বিধবা নারী নিজের জমি থেকে বাড়ি ফেরার পথে একই গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য বাবুল রহমান ও তার ছেলে রামদা দিয়ে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা করে।আশংকাজনক অবস্থায় লীলা রানীকে স্থানীয় স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তী করা হয়েছে।গলায় মাথায় এলোপাতাড়ি কুপানোর গভীর ক্ষত রয়েছে।অবস্থা অত্যন্ত সংকট জনক।

কুপিয়ে হত্যার চেষ্টার ঘটনাটি এতই লোমহর্ষক যে কোন সুস্থ্য লোক দেখলে অসুস্থ্য হয়ে পড়বে।তবু দেশের মানুষ সরকার অনবরত বলে যাচ্ছে বাংলাদেশে সংখ্যালঘুরা খুব ভালো আছে শান্তিতে আছে।ঘটনার পর গ্রামে হিন্দুদের মধ্যে আতংকের সৃষ্টি হয়েছে।এই ঘটনার পর ভয়ে অনেকে গ্রাম ছেড়ে দিয়েছে।কারণ গ্রামে বাবুল রহমান এবং তার দলবল এতটাই শক্তিশালী যে গ্রামে পুলিশ পাহাড়ার ব্যবস্থা না থাকলে এরচেয়ে বড় কিছু ঘটে যেতে পারে।

এই হত্যার পিছনে একমাত্র উদ্দেশ্য ভয় দেখিয়ে নির্যাতন করে যদি দেশত্যাগে বাধ্য করা যায়।বলা হচ্ছে পূর্ব শত্রুতার জেরে এই হত্যার চেষ্টা।গ্রামের একজন নিরিহ নারীর সাথে কি এমন শত্রুতা থাকতে পারে যে তাকে হত্যা করতে হবে?

বাংলাদেশে হিন্দুদের এই অসহায় অবস্থায় তাদের পাশে কেউ নেই। ঘটনা পর থানায় মামলা হয়েছে এবং অভিযুক্ত একজন গ্রেফতার হয়েছে।কিন্তু গ্রামের হিন্দুদের নিরাপত্তায় কেউ এগিয়ে আসেনি।

Credits Narayan Debnath

🔥 এক ইতিহাস, এক অনুপ্রেরণা — সিন্ধি হিন্দুদের মহাকাব্য 🔥বেদনা ছিল, ঘর ছিল না। কিন্তু আত্মসম্মান ছিল অটুট। ঘর ছিল না, সম্...
24/07/2025

🔥 এক ইতিহাস, এক অনুপ্রেরণা — সিন্ধি হিন্দুদের মহাকাব্য 🔥

বেদনা ছিল, ঘর ছিল না। কিন্তু আত্মসম্মান ছিল অটুট।

ঘর ছিল না, সম্মান ছিল
ঘর পুড়েছিল। মন্দির ভাঙা হয়েছিল। ভাষা উপহাসিত হয়েছিল।
তবুও, সিন্ধি হিন্দুরা রাস্তায় নামেনি।
ভিক্ষা নয়, হাঙ্গামা নয়, কোনো দাবিও নয়।
একটাই কথা— "নতুন করে শুরু করব। এখনই।".. এবং তারা তাই করেছিল।

এক রাতেই শেষ
১৯৪৭ সালের এক গরম সন্ধ্যা।
সিন্ধে হাসিমুখে রাতের খাবার খাচ্ছে পরিবারগুলো।
পরদিন সকালে… সবকিছু পাল্টে যাবে। চিরদিনের জন্য।

সেই ভয়াবহ দরজার শব্দ
"পালাও!" — এক মুসলিম প্রতিবেশীর সতর্কবার্তা।
গয়না হাতে, ছেঁড়া কাপড়ে, কাঁদার সময়ও ছিল না।
কেউ পায়ে হেঁটে, কেউ রাত্রির পোশাকে।
সিন্ধ আর তাদের ছিল না।

এক ভাইয়ের শেষ স্মৃতি
মাত্র ১০ বছরের এক ছেলে দেখল, তার দাদা গুরুদোয়ারার সামনে গুলিতে লুটিয়ে পড়েছে।
সে কাঁদেনি। ছোট বোনকে নিয়ে পালিয়েছে।
আজ ৮৫ বছর বয়সেও সেই স্মৃতি ঝাপসা হয়নি।
তবুও সে তৈরি করেছে ৪টি দোকান। এক নতুন ভবিষ্যৎ।

বিদায়, সিন্ধু মা
পবিত্র সিন্ধু নদীর দিকে শেষবার তাকিয়ে ছিল তারা।
না ছিল বিদায়ের সময়, না ছিল শেষ প্রণাম।
একটা মাটির টুকরো, যা ছিল বিশ্বাস, শৈশব, ও পরিচয়ের প্রতীক।

হাভেলি থেকে খাপড়া ঘর
ভারতে তাদের জন্য ছিল না কোনো সংবর্ধনা।
"রিফিউজি" ট্যাগটা যেন চিরস্থায়ী দাগ হয়ে গেল।
শাড়ি ধার করে, ধুলোর মধ্যে বাস শুরু।
ভাষা নিয়ে হাসাহাসি। চোখে অপমান।

যাদের কোনো রাজ্য নেই
বাঙালির ছিল পশ্চিম বাংলা।
পাঞ্জাবির ছিল পূর্ব পাঞ্জাব।
কিন্তু সিন্ধি হিন্দুরা?
কোনো রাজ্য নয়। কোনো রাজনৈতিক কণ্ঠ নয়।
শুধু ছড়িয়ে-ছিটিয়ে— উলহাসনগর, আজমের, গান্ধীধাম, আদিপুরে।

হারাতে হারাতে হারিয়ে যাওয়া ভাষা
ছেলে-মেয়েরা জন্ম নিয়েছে অন্য রাজ্যে।
হিন্দি, গুজরাতি, মারাঠি— নিয়েছে জায়গা।
"সিন্ধি বলো" — বলত ঠাকুরমা।
কিন্তু ভাষাটা মুখে নয়, মনে খুঁজতে হয় এখন।

তবুও তারা উঠে দাঁড়াল
কোনো সাহায্য ছাড়াই— ব্যবসা গড়ে তুলল।
দোকান, স্কুল, মন্দির, হাসপাতাল— সব নিজেরাই করল।
অশ্রুজলই হয়ে উঠল তাদের সাফল্যের সিমেন্ট।
শরণার্থী থেকে হয়ে উঠল শিল্পপতি।

তারা শুধু ব্যবসায়ী নয়, তারা ভারত নির্মাতা
জয় হিন্দ কলেজ। হিন্দুজা হাসপাতাল। নারী শক্তি ট্রাস্ট।
উলহাসনগর থেকে লন্ডন, আজমের থেকে ক্যালিফোর্নিয়া—
তারা তৈরি করেছে স্কুল, পাঠাগার, কমিউনিটি কিচেন।
দানে, চুপিসারে— এক বিপ্লব।

কোটার পেছনে নয়, কর্মে বিশ্বাসী
কোনো রাজনৈতিক জোট নয়। কোনো হাঙ্গামা নয়।
যে ভাষা দরকার, সেই ভাষা শিখেছে।
যে শহরে গেছে, সেখানেই শিকড় গেড়েছে।
শুধু কর্ম। আত্মসম্মান। ধর্ম।

এল. কে. আদবানি: এক শূন্যতা থেকে শিখরে
করাচিতে জন্ম। দেশভাগে ছিন্নমূল। শিবিরে বেড়ে ওঠা।
ছিল না কিছু— কেবল ছিল সংকল্প।
তিনিই তৈরি করলেন বিজেপির ভিত্তি।
আজকের ভারত গড়ার অন্যতম কারিগর।

সিন্ধ আজও বেঁচে আছে হৃদয়ে
আজও সিন্ধি বৃদ্ধারা বলেন, “আমাদের মসজিদ আর মন্দির পাশাপাশি ছিল।”
রেসিপিতে, লালাবাইয়ে, শাড়ি পরার ভাঁজে— সিন্ধ এখনো জেগে আছে।

📜 এটা শুধুই ইতিহাস নয়— এটা জীবনচর্চার মানচিত্র
সিন্ধি হিন্দুদের গল্প শুধু বেদনার নয়।
এটা আত্মসম্মানের কাব্য। স্থিতধীর শোকের অনুপ্রেরণা।
তারা দাবি করেনি, তারা দিয়েছিল।
এটাই বাঁচার উপায়— মর্যাদা নিয়ে।
---
একটা জাতির ঘুরে দাঁড়ানোর গাথা— আজকের ভারতকে জানাতে হবে।


Credits Dibyendu Dalal

টি এন সেশন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার হওয়ার পরে একদিন একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে দেখেন তাকে তৃতীয় সারিতে বাসতে দেয়া হয়েছে l উনি বলে...
24/07/2025

টি এন সেশন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার হওয়ার পরে একদিন একটি অনুষ্ঠানে গিয়ে দেখেন তাকে তৃতীয় সারিতে বাসতে দেয়া হয়েছে l উনি বলেন, সংবিধান অনুযায়ী উনি, রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এক পদপর্যাদার l ওঁনাকে সামনের সারিতে বাসতে না দিলে উনি বেরিয়ে যাবেন l রাজীব গান্ধীর মৃত্যু এবং সোভিয়েত রাশিয়ার পতনের পরে ভারত জানতে পারে এইরকম একটা পোস্ট আছে l অবশ্যই এই কৃতিত্বও রাওজিরই l

কয়েকদিন আগে সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি রাষ্ট্রপতির কাছে কিছু তথ্য চাইলে, রাষ্ট্রপতির হয়ে, সদ্য প্রাক্তন হওয়া উপরাষ্ট্রপতি ধনখড় সাহেব প্রতিবাদ করে এর উত্তর দেন এবং প্রধান বিচারপতিকে নিজের এক্তিয়ার বুঝিয়ে দেন l

আজকের দিনে যখন অনুপ্রবেশ সমস্যায় সারা পৃথিবী জর্জরিত এবং প্রতিটি গনতান্ত্রিক দেশ সমাধান খুঁজতে পাগল, তখন যদি সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি তার সমান পদমর্যাদার আরো একজনের হাত চেপে ধরেন তবে তা ভারতের গনতন্ত্রের ক্ষেত্রের একটা অন্ধকারময় অধ্যায় হিসেবে লেখা হবে l মুখ্য নির্বাচন অধিকারিককে দেশের ভুয়ো ভোটার ধরার ব্যাপারে স্বাধীনতা দিতে হবে l আমাদের রাজ্যের ছোট একটা শিশু জানে কিভাবে হাজার হাজার রত্না বিশ্বাসরা নকল আধার কার্ড বানাচ্ছে প্রতি পাড়ায় পাড়ায় l এরপর যদি প্রধান বিচারপতি সেটাকে মেনে নিতে বলেন দেশ ইউরোপের মত সমস্যায় ঢুকতে আর বেশী দূরে নেই l

🖋️ সুদীপ্ত গুহ

এবার কম্বোডিয়ায় এয়ার স্ট্রাইক করলো থাইল্যান্ড পোস্ট:  স্কিন ডক্টর ( X) সীমান্ত বিরোধের তীব্রতা বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে থাই...
24/07/2025

এবার কম্বোডিয়ায় এয়ার স্ট্রাইক করলো থাইল্যান্ড

পোস্ট: স্কিন ডক্টর ( X)
সীমান্ত বিরোধের তীব্রতা বৃদ্ধির মধ্য দিয়ে থাইল্যান্ড কম্বোডিয়ায় বিমান হামলা শুরু করেছে, বিশেষ করে প্রিয়া বিহার মন্দির কমপ্লেক্সের জন্য।

এই শিব মন্দির (স্থানীয়ভাবে শিখরেশ্বর বা "শিখরেশ্বর" নামে পরিচিত) নবম থেকে একাদশ শতাব্দীর মধ্যে খেমার সাম্রাজ্যের হিন্দু রাজারা নির্মাণ করেছিলেন।

খেমার সাম্রাজ্যের পতন এবং কম্বোডিয়া ধীরে ধীরে থেরবাদ বৌদ্ধধর্মে স্থানান্তরিত হওয়ার পর এটি অবহেলায় পড়ে যায়। আধুনিক সময়ে, ফ্রান্স (যা কম্বোডিয়া শাসন করত) এবং সিয়াম (থাইল্যান্ড) এর মধ্যে ঔপনিবেশিক সীমান্ত চুক্তির কারণে এর মালিকানা অস্পষ্ট ছিল।

১৯৬২ সালে, আন্তর্জাতিক বিচার আদালত রায় দেয় যে মন্দিরটি কম্বোডিয়ার। রায়ে আশেপাশের জমি স্পষ্টভাবে চিহ্নিত করা হয়নি, যার ফলে চলমান বিরোধ এবং সংঘর্ষের সৃষ্টি হয়।

বাংলাদেশ দুটি বৌদ্ধ জাতির মধ্যে ক্রমবর্ধমান পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে, অন্যদিকে ট্রাম্প আরেকটি যুদ্ধবিরতি কৃতিত্ব এবং নোবেল মনোনয়নের দিকে তাকিয়ে আছেন।

Amish Adi

IIT মাদ্রাসে একটা আলোচনা সভায় বিভিন্ন IIT র ডিরেক্টররা বলেছেন, কম্পিউটার সাইন্স ছাড়াও অন্য বিষয়েও ভাল ছেলেমেয়েদের কাজ কর...
24/07/2025

IIT মাদ্রাসে একটা আলোচনা সভায় বিভিন্ন IIT র ডিরেক্টররা বলেছেন, কম্পিউটার সাইন্স ছাড়াও অন্য বিষয়েও ভাল ছেলেমেয়েদের কাজ করা উচিত l সিভিল, মেটালার্জি, কেমিকাল ইত্যাদি বিষয়ে ভাল ছেলে দরকার l কিন্তু সবাই কম্পিউটার সাইন্স এ যাচ্ছে l কথাটা ঠিক l আজ স্পেস এ ভাল রকেট বানাতে হাল্কা যান দরকার l দরকার মেটালার্জি কেমিকাল ইঞ্জিনিয়ারদের l কিন্তু বেসরকারি ইন্ডাস্ট্রি কিভাবে ব্যাবহার করে তাঁদের সেটা একবার বোঝা দরকার l ৯১ এর পরে জন্মানো প্রজন্মের কিন্তু work life balance দরকার l ওঁরা আমাদের মত ভিখারী হয়ে জন্মায় নি l যারা চার বছর পড়াশুনা করে চান্স পেয়েছে এবং পরের চার বছর দৌড়েছে, তাঁদের পক্ষে সঞ্জীব গোয়েঙ্কার কোম্পানিতে কাজ করা অসম্ভব l আর সঞ্জীব গোয়েঙ্কাও সেটা জানে l তার কোয়ালিটি দরকার না l দরকার আরও লাভ l সে সাধারণ কলেজ থেকে লোক তুলবে l তাহলে IIT র ছেলেরা যাবে কোথায়?

ঘটনা হচ্ছে, অধিকাংশ মাস্টারমশাই কোন দিন যেহেতু ভারতের বেসরকারি শিল্প বা বাণিজ্য ক্ষেত্রে কাজ করেননি, তারা জানেনই না যে কিভাবে সিভিল কেমিকাল মেটালার্জি বা মাইনিং ইত্যাদি শিল্প চলে l আমি সিভিল এর কথা বলি l

২% থেকে ৩% কাজ করে সরকারে l তারা রাজা l মাইনে কম(পশ্চিমবঙ্গে এদের উপর ভীষণ অন্যায় হচ্ছে ১৯৬৭ থেকে, অন্য রাজ্যে DA পুরো পায় অবশ্য) , কিন্তু পেনশন আছে l আর.....কিছু লোকজন........ আর বললাম না l ১% থেকে ২% কন্সালটেন্সিতে l এদের মাইনে অনেকটা বেশী(যেহেতু অধিকাংশ লোকজন সফটওয়্যার ইন্ডাস্ট্রিতে চলে গেছে), পেনশন নেই, কিন্তু এদেরও একটা অংশও....... আর বললাম না l বাকী ৯৫% থেকে ৯৬% কোর কনস্ট্রাকশনে l এখানে দিনে ১৮ ঘণ্টা কাজ, বস ৩ অক্ষর, ৪ অক্ষর ছাড়া ডাকে না l একটা লেভেল পর্যন্ত মাইনে কম, চাকরির গ্যারান্টি নেই l নরক লজ্জা পাবে l

কিন্তু কেন ৯৫% এর এই অবস্থা সেটা বোঝা দরকার l

যেকোনো রাজনৈতিক দল তাঁদের পার্টি ফান্ড তোলে এই কনস্ট্রাকশন কোম্পানি থেকে মূলত: l এখন তারা যখন মন্ত্রী আমলাদের ঘুষ দেয়, তাঁদেরও অধিকার জন্মায় আইন ভাঙা l এবং তারা ভীষণভাবে সেটা ভাঙ্গে l ধরুন একটা ব্রিজ তৈরির টেন্ডারে লেখা আছে ২০ জন ইঞ্জিনিয়ার, ২ জন পরিবেশবিদ, ২ জন সোশ্যালোজিস্ট, ২ জন MIS এক্সপার্ট ইত্যাদি তাকে রাখতে হবে l

সে কতজন কে রাখে জানেন?

মাত্র ৩ জন ইঞ্জিনিয়ার l একজন ডিগ্রী, ২ জন ডিপ্লোমা l বাকী কাউকে রাখবেই না l তাঁদের ড্রয়িং/ বিল ইত্যাদি তৈরি করে দেয় সরকারি বা কনসালটেন্টদের ইঞ্জিনিয়ার কিছু টাকার বিনিময়ে l তাহলে কিভাবে চাকরি হবে?

আর কোর মেকানিকাল, মেটালার্জি, কেমিকাল, মাইনিং এমনকি ইলেকট্রনিক্স ইত্যাদি ইন্ডাস্ট্রিতে মোটামুটি ঠিক এমন গল্প খুঁজে পাওয়া যাবে l কোন লেবার আইন কেউ মানে না, পরিবেশ আইন মানে না l আর তাই দেশ ১১ লক্ষ কোটি টাকা মূলধনী খাতে খরচা করার পরেও, একটা সিভিল ইঞ্জিনিয়ারের চাকরি হয় নি l দেশ ৭৫০ বিলিয়ন ডলারের পণ্য পরিষেবা বিক্রির পরেও, অন্য কোন কোর সেক্টরে চাহিদা বাড়ে নি l

আমি নিশ্চিত যে কোন IIT ডিরেক্টর এই খবর রাখেন না l আইএএসদের তো সাধারণ মানুষের কষ্টই একমাত্র কাম্য এবং তারা এই শুনে আরও আনন্দ পাবে l আর রাজনৈতিক নেতারাই পলিসি তৈরির দায়িত্ব আমলাদের উপর ছেড়ে বসে আছে l

ডিরেক্টরদের অনুরোধ একটু খবর নিন কিভাবে চলছে দেশের শিল্প, ওই পাঁচিলের বাইরে বেরিয়ে l নইলে বন্ধ করে দিন কোর ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টগুলি l সরকারকে এবং বাণিজ্যমহলকে খুশি করতে এই সব বলে সাধারণ মানুষকে ভুল পথে কেন চালাচ্ছেন এই কাউন্সেলিং এর সময় l কেন বরবাত করবেন কিছু ছেলেমেয়েদের জীবন নিজেদের পরের পোস্টিং এর কথা ভেবে?

সুদীপ্ত গুহ

Adresse

Saint-Ouen

Téléphone

+33753412922

Site Web

Notifications

Soyez le premier à savoir et laissez-nous vous envoyer un courriel lorsque Hypocrite বাঙালি বাবু publie des nouvelles et des promotions. Votre adresse e-mail ne sera pas utilisée à d'autres fins, et vous pouvez vous désabonner à tout moment.

Contacter L'entreprise

Envoyer un message à Hypocrite বাঙালি বাবু:

Partager