Ruhaan's Ammu

Ruhaan's Ammu A space where traditional, healthy, home-style recipes come to life—shared with love from a mother’s kitchen.

Every dish is a memory, a feeling, and a little taste of home.

16/06/2025

বিয়ের পর আমার বড় ননাসের বাসায় প্রথম যেদিন যাই,আমি শুধু তাকিয়ে তাদের ফার্নিচার দেখছিলাম। ঘরটা কত সুন্দর গোছানো।প্রত্যেক টা সদস্যদের জন্য আলাদা আলাদা আলমারি।অথচ আমার ঘরে একটা আলমারি নেই, এটা ভাবতেই বুকের মধ্যে যেন কেমন করে উঠলো।

ঘরের সৌন্দর্য বাড়ে ফার্নিচারে আর নারীর সৌন্দর্য বাড়ে অলংকারে।এই দুটোর কোনটারই কমতি নেই আমার ননাসের।নিজের গলার দিকে তাকিয়ে দেখলাম, খুবই পাতলা একটা চেইন।লজ্জায় সেটা ঢেকে রাখলাম।

হঠাৎ আপার ডাকে ভাবনার জগৎ থেকে ফিরে আসলাম।উনি বলছিলো,

-মহুয়া শুধু এদিক সেদিক তাকালেই হবে! খাবার সামনে রয়েছে জলদি এগুলো শেষ করো।

আপাকে কি ভাবে বলবো,খাবার যে আমার গলা দিয়ে নামছে না।তবুও ভদ্রতার খাতিরে খাচ্ছি কিন্তু মনের মধ্যে কেমন যেন একটা, না পাওয়ার আফসোস হচ্ছে।খাওয়া শেষ হওয়ার পর আপা তার বাড়ির চারিদিক ঘুরিয়ে দেখাচ্ছে, আমিও মুগ্ধ হয়ে দেখছি।এরমধ্যে তিনি দেখতে পেলেন তার একটা টব ভেঙে গেছে।মুহুর্তেই তার মন খারাপ হয়ে গেলো।টব টার জন্য কেমন করতে রইলো।আমি অবাক হয়ে মনে মনে ভাবছি,এতো বড়লোক হয়েও সামান্য একটা ফুলের টবের জন্য এমন করছে!

তিনি বোধহয় আমার অবাক হওয়া টা বুঝতে পেরেছিলেন।কিন্তু তখন কিছু বলেননি।

রাতে যখন আমি বিছানায় শুয়ে ছিলাম তখন আপা ডেকে ছাদে নিয়ে গেলো।বললো,

-জানো মহুয়া, এই যে এত সুন্দর বাড়ি,বাড়ির প্রত্যেক টা শৌখিন জিনিস দেখতে পাচ্ছো সবগুলো আমার ধৈর্যের ফল।তোমাদের ভাইয়ার বেতন কিন্তু শুরুতে তেমন একটা বেশি ছিল না।তার বেতনে প্রয়োজনীয় জিনিস হলেও,শখের কিছু কিনতে পারতাম না।আমি রোজ তার থেকে টাকা চেয়ে রাখতাম।তবে তোমার ভাইয়াও সাহায্য করেছে, আমাকে টাকা জমাতে দিতে কখনো কার্পন্য করেনি।যখন যা পেরেছে তাই দিয়েছে,কখনো বেশি কখনো একবারে স্বল্প।আমার শখের জিনিস কিনে দেয়ার জন্য তার মনেও ছিল অনেক আগ্রহ।অবশ্য আমার টাকা জমানোর অভ্যাস ছোটবেলা থেকেই ছিল।আস্তে আস্তে জমানো টাকার পরিমাণ বাড়লো,তোমাদের ভাইয়ারও বেতন বাড়তে শুরু করলো।এখানকার কোনো ফার্নিচার একসাথে বানানো নয়।আমার সংসার জীবনের শুরু থেকে একটা একটা করে করেছি।শূন্য থেকে আজ আমার ঘর পরিপূর্ণ।প্রত্যেক টা জিনিসের প্রতি আমার মায়া জড়ানো, দীর্ঘ অপেক্ষার পর সব সবকিছু গোছাতে পেরেছি।তাই আমার সামান্য টব ভেঙে গেলেও প্রচুর কষ্ট হয়, মহুয়া!

আমি একনাগাড়ে আপার কথা গুলো শুনছিলাম। কিন্তু আপার লাস্ট কথা টায় লজ্জা পেয়ে মাথা নিচু করে ফেললাম।

রাতে ঘুমানোর সময় ভাবছি,আপার বিয়ে হয়েছে ত্রিশ বছর।আমার তো তিন মাসও হয়নি। আমার তিন মাসের সংসারের সাথে ,কারো ত্রিশ বছরের সংসারের তুলনা করা মোটেও ঠিক হয়নি।অনুতপ্ত হলাম এবং আজকে বুঝতে পারলাম নিজের অবস্থান থেকে সন্তুষ্ট থেকে ধীরে ধীরে চেষ্টা করতে হয়,আল্লাহর কাছে চাইতে হয়।অন্য কারো চাকচিক্য দেখে তার মতই পাওয়ার জন্য আফসোস করতে হয়না।একদিন আমারও একটা ঘর হবে,হবে পুরো ঘরটা মনের মত সাজানো,অপেক্ষা শুধু ধৈর্যের এবং আল্লাহর ওপর ভরসার।

[কখনো কারো সংসারে দামি কিছু দেখে কিংবা কারো গায়ে দামি পোশাক দেখে হীনমন্যতায় ভুগতে হয়না।শখ থাকা ভালো তবে নিজের ইনকাম ৫ টাকা হলে ৫শ তে চোখ গেলেও মানানসই,কিন্তু ৫০ হাজার টাকার জিনিসের দিকে চোখ দেয়া টা কেমন যেন উচ্চ বিলাসিতার মধ্যে পরে যায়!]

#গল্গ:শখের ফার্নিচার
#লেখা: সাদিয়া আফরিন মার্জান

01/06/2025

বৈষম্য আছে বলেই দুনিয়া চলে।

আজ দুপুরে হঠাৎ মোবাইলে একটা SMS এলো। তাকিয়ে দেখি.. " আমার এ্যাকাউন্টে ৭৫ লাখ টাকা দেওয়া হয়েছে" খুশিতে আমার মন ভরে গেল। ঘর থেকে বের হলাম আর চিৎকার করে বাড়ির সবাইকে বলছি.... "সবাই শোনো, দিন বদলে গেছে, আমার এ্যাকাউন্টে ৭৫ লাখ টাকা এসে গেছে"।

ঘর থেকে বউ বেরিয়ে বললো, "অত খুশির কি আছে, আমার এ্যাকাউন্টেও ৭৫ লাখ টাকা দিয়েছে। এই যে মেসেজ দেখ।"

একটু অবাক হলাম, ভাবলাম আশেপাশে সবাইকে গিয়ে বলি। বাড়ির পাশের লোক আমায় বলছে, "বেশি উত্তেজিত হয়ো না, আমাদের এ্যাকাউন্টেও ৭৫ লাখ জমা হয়েছে।" আমার খুশি সব উড়ে গেল।

ভাবলাম যাই, বাজার থেকে কিছু মিষ্টি নিয়ে আসি। বাজারে গিয়ে দেখলাম, দোকান বন্ধ। পাশের একজনকে জিজ্ঞেস করলাম, "ও ভাই এই মিষ্টির দোকান বন্ধ কেন?" সে বললো, "মিষ্টি দোকানদারের আর দোকানদারি করার কি দরকার। তার এ্যাকাউন্টে ৭৫ লাখ টাকা এসে গেছে।"

তাই ভাবলাম একটু নিউ মার্কেটে যাই, সেখান থেকে কিছু নিয়ে আসি। সেকি! কোনো দোকান পাট খোলা নেই। ওনাদের এ্যাকাউন্টেও নাকি ৭৫ লাখ এসে গেছে.....।

প্রচন্ড খিদে পেয়েছে ভাবলাম এখানে তো দোকান পাট বন্ধ। সামনের দিকে যাই, ভালো কোন হোটেলে তৃপ্তি করে খাওয়া যাবে। সামনে যতই যাই সবই দেখি ফাঁকা। হোটেলের বাইরে দাড়িয়ে থাকা স্বাগত জানানোর সেই লোকও নেই, যে কাস্টমার দেখলেই সালাম ঠুকে ওয়েলকাম করেন, শপিং মলের সিকিউরিটিও নেই। সবার এ্যাকাউন্টেই ৭৫ লাখ এসে গেছে।

মার্কেটে কেউ নেই।
সবজি ওয়ালা, চা ওয়ালা, সরবত ওয়ালা ফাস্টফুড ওয়ালা কেউ নেই। সব কিছুই বন্ধ। সকলের ঠিকানা এখন ব্যাঙ্কে ৭৫ লাখ টাকা তোলার জন্যে। কেননা এখন আর কারো কাজ করার দরকার নেই, সবার কাছেই ৭৫ লাখ টাকা আছে।

আমার এক বন্ধু ফোন করে বললো, "আমি জব ছেড়ে দিয়েছি, আমার এ্যাকাউন্টে ৭৫ লাখ টাকা আছে"

আমার এক বড় ভাই ফোন করে বললো,
"আমার আর্ট স্কুল অফ করে দিয়েছি"
"আমার আশেপাশের ছোট বোন আর স্কুলে যাচ্ছে না"
"আমার এক বন্ধু টিউশন পড়ানো বন্ধ করে দিয়েছে"
"নিশা নামের মেয়েটিও আর কলেজে যায় না"
"সমীর আর জব খু্ঁজে না"
'শ্রমিকরা আর কারখানায় যায় না, কলকারখানা সব বন্ধ"।
সবার এ্যাকাউন্টে ৭৫ লাখ টাকা জমা আছে। সবাই এখন বড়লোক।

সবাই সুর তুলছে, গান করছে, নৃত্য করছে.....

বিকেলে হাটতে হাটতে মাঠের দিকে গেলাম, কৃষকরা সবাই কাজ ছেড়ে বাড়িতে। কেউ নেই জমিতে। এখন তাদের রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে কাজ করার আর দরকার নেই। তারা সবাই বড়লোক হয়ে গেছে। সবার এ্যাকাউন্টেই ৭৫ লাখ টাকা।

৭ দিন পর দেখা গেল খিদের জ্বালায় লোক কাঁদছে। কেননা, জমি থেকে কেউ ফসল তুলছে না, সমস্ত দোকানপাট বন্ধ, হোটেল, মেডিক্যাল সব বন্ধ। অসুস্থ হয়ে মানুষ মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। কেননা, খাবার নেই, ডাক্তার নেই। পশুরাও না খেতে পেয়ে মরছে। জমিতে সবুজ ঘাস নেই, সোনালী ফসল নেই। শিশুরা খিদের জ্বালায় কাঁদছে, গোয়ালা দুধ দিচ্ছে না বলে।

মানুষ এখন ছুটছে মুঠো মুঠো টাকা নিয়ে। রাস্তায় রাস্তায় ঘুরছে পকেটে টাকা নিয়ে। কাঁদছে মানুষ লক্ষ টাকা হাতে নিয়ে আর বলছে, "এই ভাই নাও ১০ হাজার টাকা, আমাকে ২০০ গ্রাম দুধ দাও। দুদিন বাচ্চাটা না খেয়ে আছে।

১০ দিন বাদে মানুষ না খেতে পেয়ে মরছে। কিছু কিছু লোক টাকার ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে রাস্তায়। এই নাও ভাই ৫ লাখ টাকা, "আমাকে ৫ কেজি চাল দাও। ১০ দিন থেকে না খেয়ে আছি।"

সব বাজার হাট বন্ধ হয়ে গেছে। শাক সবজি খাবার দাবার কারো কাছেই নেই। সবদিকে শুধু মৃত্যুর ছবি দেখা যাচ্ছে।
আমিও আমার ৭৫ লাখ টাকা নিয়ে ছুটে বেড়াচ্ছি, নাও ভাই নাও ৭৫ লাখ নিয়ে নাও, তবুও কিছু খাবার দাও"।

কে কার টাকা নেবে, খাবার কারো কাছেই নেই। মানুষ মানুষের দিকে তেড়ে আসছে হিংস্র সিংহের মত। মনে হচ্ছে, মানুষ মানুষকে খাবে।

অচেনা একলোক তাড়া করেছে আমাকে, চিবিয়ে খাবে বলে।
ছুটছি আমি। আমি ক্ষুধার্ত মানুষ, কতটা আর ছুটব?
পড়ে গেলাম হোঁচট খেয়ে. ..মা গো করে চিৎকার করে উঠলাম...

বউ তখন ঘুম থেকে লাফ দিয়ে উঠে "কি হলো তোমার ? সকাল হয়ে গেছে, ঘুম থেকে উঠো, চোখে মুখে জল দিয়ে আসো। এই তুমি বাচাঁও বাঁচাও বলে চেঁচাচ্ছিলে কেন? কোন খারাপ স্বপ্ন দেখছিলে নাকি ?"

আমি বললাম, "না, খারাপ নয়, ভালো দিনের স্বপ্ন"।
গরিব আমরা, কিন্তু ঘরে "দুমুঠো খাবার তো আছে"
"তৃষ্ণার জল তো আছে"
"শিশুরা খেলছে"
"পশুরা মাঠে ঘাস খাচ্ছে"
"দোকানে ভিড় আছে"
"যানবাহন চলছে তো চলছে"
"মানুষের সমাগম চলছে"
"বাগানে ফুল ফুটছে"
প্রকৃতি হাসছে...

অনেকে ভাবে, সৃষ্টিকর্তা কেন ধনী গরীব সৃষ্টি করছে?
সবাইকে তো চাইলে ধন সম্পদ দিতে পারতো। সবাইকে সুখ শান্তি দিতে পারতো। বাস্তবতা হল ধনী গরীব বৈষম্য আছে বলে এখনও পৃথিবী টিকে আছে এবং টিকে থাকবে।।

সংগৃহীত

31/05/2025

লন্ডন এমন এক জায়গা, এখানে সুন্দর করে বাচঁতে হলে প্রচুর টাকার প্রয়োজন। যখন আপনি সেই টাকা কামাই করবেন সৎ ভাবে, তার অর্ধেক টাকা সরকার নিয়ে নেয়, যার নাম ট্যাক্স।।। আর বাকি টাকা দিয়ে বিল দিলেই সব শেষ।।। 🥺যারা অসৎ উপায়ে বেনিফিট পাচ্ছে শুধু মাত্র তারাই সুখী।।। এমন অনেক লোক আছে মিথ্যা অজুহাত দেখিয়ে বেনিফিট নেয়। এদেশের সরকার এতো বোকা তাকে উল্লু বানানো অনেক সহজ 😒 আর কিছু মানুষ আছে যারা লন্ডনে সরকারের কাছ থেকে টাকা পেয়ে নিজেকে অনেক ধনী মনে করে যেনো ব্রান্ড ছাড়া কিছুই বুঝে না আসলে তারাই ফকির।।। অন্যের কথা কি বলবো নিজের অনেক পরিচিত মহিলা, যে কিনা বাংলাদেশে গিয়ে কি ভাবটা না দেখায় মনে হয় এই মাত্র আকাশ থেকে পড়েছেন পা মাটিতে নামতে চায় না।।।।😂হুহ আস্ত একটা আপাদমস্তক 😏

28/05/2025

লোকটি কতো ভাগ্যবান হলে উড়োজাহাজটি আবার এসে থাকে নিয়ে যায় আলহামদুলিল্লাহ ❤️🥀🥺

25/05/2025

আজ পর্যন্ত আমি মেরিল-প্রথম আলো এওয়ার্ড এর অনুষ্ঠান টিভিতে দেখি নাই।।। জাতি কি আমাকে মেনে নিবে।।।☹️

25/05/2025

স্ত্রীর পরামর্শেই লুকিয়ে আছে স্বামীর সফলতা - বলছে গবেষণা

গবেষণায় বলা হয়েছে, স্ত্রীর পরামর্শেই অনেক পুরুষের সফলতা লুকিয়ে থাকে। এটি একটি চমকপ্রদ বিষয় হলেও, মনোবিজ্ঞানী এবং সামাজিক গবেষকরা নানা ধরণের ডাটা বিশ্লেষণের মাধ্যমে এটি প্রতিষ্ঠিত করেছেন। বিশেষত, ২০১৪ সালে Harvard Business Review-এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় উঠে এসেছে যে, পুরুষেরা যেভাবে স্ত্রীর পরামর্শ গ্রহণ করেন এবং তাদের পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেন, তা তাদের জীবনে বড় ধরনের সাফল্য এনে দেয়। স্ত্রীদের পরামর্শের প্রভাব একাধিক দিক থেকে পুরুষদের জীবনকে পরিবর্তন করে, যেমন ব্যক্তিগত জীবন, কর্মজীবন, এবং মানসিক স্থিতিশীলতা।

এটি যে শুধুমাত্র একজন ব্যক্তির সম্পর্ক বা পারিবারিক জীবনে প্রভাব ফেলে, তা নয়, বরং এটি তাদের কর্মজীবনেও দৃশ্যমান। University of Texas এবং University of Chicago-এর যৌথ গবেষণায় দেখা গেছে যে, পুরুষেরা তাদের স্ত্রীর পরামর্শ গ্রহণ করলে, তারা পেশাগত জীবনে আরো সফল হন। গবেষণায় এমনও দেখা গেছে যে, পরিবারে স্ত্রীর মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া পুরুষদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস সৃষ্টি করে এবং সেই আত্মবিশ্বাস তাদের কর্মক্ষেত্রেও প্রতিফলিত হয়। অনেক সময় স্ত্রীরা তাদের স্বামীদের এমন কিছু দিকনির্দেশনা দেন, যা স্বামীর নিজের কাছে অজানা থাকে, বা যা তারা কখনো নিজে চিন্তা করেননি।

একজন স্ত্রীর পরামর্শে পুরুষেরা এমন সিদ্ধান্ত নেন, যা তাদের ক্যারিয়ারের উন্নতির জন্য সহায়ক হতে পারে। স্ত্রীরা শুধুমাত্র নিজেদের অভিজ্ঞতা বা ভালোবাসার জায়গা থেকে পরামর্শ দেন না, বরং তাদের সামাজিক এবং মানসিক প্রজ্ঞার মাধ্যমে তাদের সঙ্গীকে সঠিক পথ দেখান। গবেষণায় উঠে এসেছে যে, স্ত্রীরা তাদের স্বামীদের জন্য এমন একটি নিরাপদ পরিবেশ তৈরি করেন, যেখানে তারা মুক্ত মনে, চিন্তা-ভাবনা করে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। এর ফলে পুরুষেরা তাদের কর্মজীবনে আরও দক্ষ এবং সফল হন।

স্ত্রীদের পরামর্শের আরেকটি দিক হলো, এটি পুরুষদের মানসিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা প্রদান করে। একজন পুরুষ যদি তার স্ত্রীর পরামর্শ গ্রহণ করেন, তবে তার মধ্যে এক ধরনের আবেগিক সমর্থন তৈরি হয়, যা তাকে সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। স্ত্রীদের কাছ থেকে এই ধরনের মানসিক সহায়তা এবং পরামর্শ পুরুষদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি তাদের মাঝে কর্মক্ষেত্রে বা পারিবারিক জীবনে যে কোনো সিদ্ধান্ত নিতে আত্মবিশ্বাসী করে তোলে। তারা জানেন যে, তাদের স্ত্রীর পরামর্শে তারা একটি শক্তিশালী সহায়তাকে পাশে পেয়েছে, যা তাদের যেকোনো সঙ্কটে বা চ্যালেঞ্জে সাহায্য করে।

এছাড়া, স্ত্রীরা পুরুষদের মধ্যে যে ধরনের আত্মবিশ্বাস সৃষ্টি করেন, তা তাদেরকে কঠিন পরিস্থিতিতেও সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করে। তাদের সমর্থন পুরুষদের মানসিক চাপ কমায়, এবং তাদের স্বাভাবিক চিন্তা প্রক্রিয়া আরও পরিষ্কার হয়। পুরুষেরা যদি একা সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন, তবে অনেক সময় সিদ্ধান্তগুলো যথাযথ হতে পারে না, কিন্তু স্ত্রীর মতামত ও সমর্থন পাওয়া পুরুষদের জন্য আরও সুস্থ, স্থিতিশীল, এবং সফল জীবনের পথ তৈরি করে।

নিষ্কর্ষে, এটি বলা যেতে পারে যে, স্ত্রীর পরামর্শ পুরুষের সফলতার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে দাঁড়ায়। এর প্রমাণ গবেষণা এবং বাস্তব জীবনে নানা উদাহরণে পাওয়া যায়। গবেষকরা একে এক ধরনের সামাজিক এবং মানসিক শক্তি হিসেবে চিহ্নিত করেছেন, যা পুরুষদের কর্মজীবন এবং ব্যক্তিগত জীবনে সফলতা অর্জনে সাহায্য করে।

23/05/2025

Alhamdulillah 700 followers completed

জীবনে কতো ধরনের আচার খেলাম কিন্তু আপেলের আচার এই প্রথম।।। আলহামদুলিল্লাহ খুবই টেস্টি ছিলো।।। 🥀
22/05/2025

জীবনে কতো ধরনের আচার খেলাম কিন্তু আপেলের আচার এই প্রথম।।। আলহামদুলিল্লাহ খুবই টেস্টি ছিলো।।। 🥀

22/05/2025

recipe
゚ ❤️🥀

Address

Sylhet

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ruhaan's Ammu posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share