Tanim Chowdhury

Tanim Chowdhury Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Tanim Chowdhury, Digital creator, London.

Hello all beautiful people- if u like my posts and videos then keep supporting me and keep in touch.I will upload informative, nice & funny videos & trying to uphold the truth and morality in all aspects of our life!

After the tragic crash of Air India flight AI-171, which was en route to London Gatwick and went down shortly after take...
14/06/2025

After the tragic crash of Air India flight AI-171, which was en route to London Gatwick and went down shortly after takeoff,former pilot Ehsan Khalid raised a critical concern:Why was the landing gear still down at 600 feet?

According to Khalid,this could be a sign that the aircraft had already detected an engine failure before gaining sufficient altitude.He emphasized that typically,landing gear is retracted soon after takeoff,and its position at such a height suggests a serious technical issue occurred early on!

He also stated that the visuals of the crash indicate the plane was still airborne when it lost control,which rules out a mid-air explosion.Furthermore,the issuance of a Mayday call by the pilot confirms that the crew was already handling a major failure during ascent.Khalid believes multiple systems may have failed,but further investigation is required.

গত ছয় বছর ধরে প্রতীক জোশী লন্ডনে একা ছিলেন। পেশায় তিনি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার,মনের মাঝে হাজারটা স্বপ্ন ছিলো নিজের...
12/06/2025

গত ছয় বছর ধরে প্রতীক জোশী লন্ডনে একা ছিলেন। পেশায় তিনি একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার,মনের মাঝে হাজারটা স্বপ্ন ছিলো নিজের পরিবার নিয়ে।

তাঁর স্ত্রী কোমী ভ্যাস ছিলেন পেশায় একজন চিকিৎসক।তিনি সহ তাঁদের বাচ্চারা তখনও ভারতে থাকত।প্রতীক জোশী লন্ডনে পরিবারসহ সেটেল হওয়ার জন্য দিনের পর দিন অনেক পরিশ্রম করেছেন।

বছরের পর বছর ধরে অগণিত কাগজপত্র জোগাড়, অপেক্ষা আর পরিশ্রমের পর অবশেষে সেই কাঙ্ক্ষিত দিন এল।কয়েকদিন আগেই কোমী তাঁর চাকরি থেকে ইস্তফা দিলেন।বাড়ির সবকিছু গুছিয়ে,আত্মীয়-স্বজনদের সঙ্গে বিদায় মুহূর্ত কাটিয়ে,সবাই মিলে নতুন জীবনের স্বপ্নে বিভোর হলেন।

আজ সকালে সেই পাঁচজনের ছোট পরিবারটি উৎসাহ আর আনন্দে ভরপুর হয়ে উঠল এয়ার ইন্ডিয়ার ফ্লাইট নম্বর ১৭১-এ।লন্ডনের ওয়ান-ওয়ে টিকিট হাতে,তাঁদের পথ ছিল শুধুই এগিয়ে যাওয়ার,ফিরে তাকানোর নয়।

বিমানে উঠে সকলে একসঙ্গে একটি ছবি তুললেন, হাসিমুখে,একে অপরকে জড়িয়ে,যেন নতুন জীবনের প্রথম পাতা উল্টেছেন।

কিন্তু নিয়তি যে এত নিষ্ঠুর হতে পারে, তা কেউ কল্পনাও করেনি।সেই বিমান আর লন্ডনে পৌঁছল না। আকাশেই তা বিধ্বস্ত হল।কেউ আর ফিরে এল না।

এক মুহূর্তে সব শেষ হয়ে গেল।

একটি পরিবারের অগণিত স্বপ্ন,হাসি,ভালোবাসা—সবকিছু ধ্বংসস্তূপে পরিণত হল।

এই ঘটনা আমাদের মনে করিয়ে দেয়,জীবন কতটা ভঙ্গুর,কতটা অনিশ্চিত।কখন যে সবকিছু হারিয়ে যায়, তা কেউ জানে না।

বিশ্বাস হচ্ছে না রমেশ কুমার বিশ্বাসের; একমাত্র জীবিত যাত্রী রমেশ কুমার বিশ্বাস।সিট 11A! হেঁটে উঠেছেন অ্যাম্বুল্যান্সে।খু...
12/06/2025

বিশ্বাস হচ্ছে না রমেশ কুমার বিশ্বাসের; একমাত্র জীবিত যাত্রী রমেশ কুমার বিশ্বাস।সিট 11A! হেঁটে উঠেছেন অ্যাম্বুল্যান্সে।খুব ভাগ্যবান।ওনার সুস্থ তা কামনা করি।

03/06/2025

৬ টা জিনিস যদি মেনে চলতে পারেন,মেন্টাল পিস আর ম্যাচুরিটি দুটোই বাড়বে।"6 Laws of Maturity"

১।সবকিছু সবাইরে বলবেন না।
আপনার গল্প সবার শুনতে ইচ্ছা করে না। এমনকি অনেকেই চায় আপনি ব্যর্থ হোন। তাই নিজেকে ফিল্টার করতে শিখেন।

২।বন্ধু ঠিকভাবে বাছাই করুন।
ভাল মানুষের সঙ্গে থাকলে নিজের মানসিকতা আপনা থেকেই উন্নতি হয়। বন্ধুরা আপনার ভবিষ্যৎ গড়ে, তাই বুদ্ধি খাটান।

৩।কিছু আশা করবেন না, কিন্তু সবকিছুতে কৃতজ্ঞ থাকুন।
ছোট জিনিসগুলার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে শিখেন। এতে আপনি একধরনের শান্তি পাবেন, যা অন্য কিছুতে সম্ভব না।

৪।সেরা চেষ্টা করুন,আর প্রসেসে বিশ্বাস রাখুন।
পরিশ্রম করলে ভাগ্য ভালো হবেই। যে কাজ করছেন, সেটা মন দিয়ে করেন।ফল আসবেই।

৫।নিজেকে কন্ট্রোল করুন, অন্যকে নয়।
আপনি অন্যকে কন্ট্রোল করতে পারবেন না, কিন্তু নিজের ইমোশন আর আচরণ কন্ট্রোল করাটা সত্যিকারের শক্তি।

৬।রিয়্যাক্ট কম করেন।
আপনার রিয়্যাকশন যদি কেউ কন্ট্রোল করতে না পারে, তখন কেউ আপনাকে ম্যানিপুলেটও করতে পারবে না।

29/05/2025

Dubai Burj Khalifa and Sky View

ঈমান হোক পর্বতসম,নিয়ত হোক স্বচ্ছ (একটি সত‍্য ঘটনা) একজন লিবিয়ান যুবক,নাম তার আমের,সৌদি আরব যাচ্ছিলেন হজ্ব করার জন্য।যেই...
28/05/2025

ঈমান হোক পর্বতসম,নিয়ত হোক স্বচ্ছ (একটি সত‍্য ঘটনা)
একজন লিবিয়ান যুবক,নাম তার আমের,সৌদি আরব যাচ্ছিলেন হজ্ব করার জন্য।
যেইমাত্র সে এয়ারপোর্টে পৌঁছালো,তার নাম নিয়ে নিরাপত্তা-সংক্রান্ত একটি সমস্যা দেখা দিল।
নিরাপত্তা বাহিনীর লোকেরা তাকে বলল:
“একটু অপেক্ষা করো,আমরা চেষ্টা করছি সমস্যাটা সমাধান করতে।”
এই সময়ে অন্য সব হাজিরা তাদের প্রক্রিয়া শেষ করে প্লেনে উঠে পড়ল,আর প্লেনের দরজা বন্ধ হয়ে গেল।
কিছুক্ষণ পর সমস্যা ঠিক হয়…কিন্তু পাইলট দরজা খুলতে রাজি হল না।প্লেন চলতে শুরু করল এবং আমেরকে ফেলে রেখে উড়ে গেল!
অফিসার তাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলল:
“মন খারাপ কোরো না, হয়তো এটা তোমার কপালে ছিল না।”
কিন্তু আমেরের ছিল অটল বিশ্বাস।সে উত্তর দিল:
“আমার নিয়ত হজের,ইনশাআল্লাহ আমি যাবোই।”
হঠাৎ খবর এলো, প্লেনটিতে যান্ত্রিক সমস্যা হয়েছে এবং তা ফিরে আসছে!
প্লেন ফিরে এলো, মেরামত করা হলো… কিন্তু তাও পাইলট আমেরের জন্য দরজা খুলতে রাজি হল না।
অফিসার আবার বলল:
“হয়তো তোমার ভাগ্যে নেই।”
কিন্তু আমের ছিল দৃঢ়প্রতিজ্ঞ, স্থির ও দৃঢ়চেতা।সে বলল:
“আমার নিয়ত হজের, ইনশাআল্লাহ আমি যাবোই।”
প্লেন আবার উড়ে গেল…কিছুক্ষণ পর আরেকটি খবর এলো:
প্লেনে আবারও সমস্যা হয়েছে! এবার নিজেই পাইলট বললেন:
“আমি আর উড়ব না,যতক্ষণ না আমের প্লেনে ওঠে।”
শেষ পর্যন্ত…আমের প্লেনে উঠল,সৌদি এয়ারপোর্ট থেকে সে একটি ভিডিও করল —
তার আনন্দ ছিল বর্ণনার বাইরে!!

“আল-কাহّহার” — এটি আল্লাহর সুন্দর নামসমূহের একটি। এর অর্থ:
তিনি কারণগুলোকেও পরাস্ত করেন।
আপনার জন্য সব নিয়ম ভেঙে দিতে পারেন,কেবল আপনাকে সন্তুষ্ট করার জন্য।

তাই “কীভাবে”, “কখন” — এসব নিয়ে বেশি চিন্তা করবেন না।
যতক্ষণ বিশ্বাস থাকে যে আল্লাহ সবকিছুর উপর ক্ষমতাবান,বিশ্বাস করেন।
তিনি পরিস্থিতি উল্টে দেবেন, পথ সহজ করে দেবেন,
এমনকি অসম্ভবকেও বাস্তবে রূপ দেবেন।
শর্ত একটাই:
নিয়ত হোক পবিত্র,আর ঈমান হোক অটল।

27/05/2025

انا لله وانا اليه راجعون

মৌরিতানিয়ার হজ্ব যাত্রীদের বিমান দুর্ঘটনা!!
লোহিত সাগরের তীরে,পবিত্র মক্কায় যাওয়ার পথে, বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়ে, ২১০ জনেরও বেশি হজ্বযাত্রী শাহাদাত বরণ করেন।
আল্লাহ তুমি তাদের জান্নাতুল ফেরদৌস দান করো আমিন।🤲

ঘটনাটি যদিও অবিশ্বাস্য কিন্তু আসলে বাস্তব।আমাদের ঘরে ঘটেছে।যদিও অনেকের মনে হতে পারে বানানো ঘটনা।এরকমটা আমাদেরও মনে হয়েছি...
25/05/2025

ঘটনাটি যদিও অবিশ্বাস্য কিন্তু আসলে বাস্তব।আমাদের ঘরে ঘটেছে।যদিও অনেকের মনে হতে পারে বানানো ঘটনা।এরকমটা আমাদেরও মনে হয়েছিলো প্রথমে।কিন্তু সেটা যে বানানো গল্প নয়,বুঝতে পারি দ্বিতীয় ঘটনায়, যেটা আজকে আম্মার সাথে ঘটেছে।একই ধরন, একই আলামত, একই আউটকাম।

ঘটনাটি ফেসবুকে শেয়ার করছি এজন্য,যাতে এরকম কোন ঘটনা অন্য কারো বেলায় যদি ঘটে থাকে তাহলে উনাদের কাছ থেকে প্রতিকারের পরামর্শ পাওয়া।তাছাড়া কোন ঘটনায় কাউকে হুট করে সন্দেহ করাটাও যে উচিৎ নয় সেটা তুলে ধরা।

ঘটনা ১-
৫/৬ দিন আগে আমার ছোট ভাই নাজমুল ইসলাম সুমনের একমাত্র ছেলে প্রায় দের বছর বয়সী শিশু সাদাফকে তার মা সকাল ৮/৯টায় আমাদের কাজের মেয়ের(মেয়েটি আমাদেরই এক আত্নীয়)কোলে দিয়ে টয়লেটে যায়।

কিছুক্ষণ পরেই শুনা যায় শিশু সাদাফের আর্তচিৎকার! কী কী হয়েছে কী হয়েছে!সবাই যার যার রুম থেকে বের হয়ে জিজ্ঞেস করলো মেয়েটিকে।খুব ভয়ংকরভাবে কাদছে শিশুটি।তখন কাজের মেয়ে বললো "আমি সাদাফকে নিয়ে উঠানে যাচ্ছিলাম,দেখালাম এক ভিখারি বৃদ্ধ মহিলা আমাদের ঘরের গেইটের সামনে বসে আছে। সাদাফকে দেখেই মহিলা বললো "কী সুন্দর ছেলে!দেখি একটু কোলে নেই"বলেই হাত বাড়িয়ে সাদাফকে কোলে নিতে চাইলো। কিন্তু আমি দিলামনা। তারপরও সেই মহিলাটির হাত সাদাফের একটি হাতে লেগে যায়।তারপরই সাথে সাদাফ জোড়ে কান্না শুরু করে দেয়।

কাজের মেয়ের কথা শুনে সবাই ভাবলো হয়তো অপরিচিত মহিলা দেখে এরকম কান্না করছে।কিন্তু আধাঘন্টা যেতে না যাতেই দেখা যাচ্ছে ভয়ংকর দৃশ্য! তার হাতের চামড়া ফুলে ফেটে যাচ্ছে ঠিক উত্তপ্ত গরম পানি পড়লে যেভাবে মানুষের হাত ঝলসে যায়।এদিকে শিশুটা অনবরতভাবে কেদেই যাচ্ছে।দ্রুত স্থানীয় বাহুবল উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

ডাক্তার ঘটনা শুনে ভাবলো হয়তো কোন ধরনের ভাইরাস এটাক করেছে। তাই সে হিসেবে ঔষধ দিয়ে বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছে।

কিন্তু বাড়িতে এসে যত সময় যাচ্ছে তত হাতের অবস্থা আরও খারাপ হতে যাচ্ছে।শুরতে হাতের কবজিতে ছিল, ধীরে ধীরে হাতের পুরো পাচ আঙুলসহ ঝলসে যাচ্ছে। এসব দেখে পরদিনই সিলেট ওমেন্স মেডিকেলে ভর্তি করানো হয়।

হাত দেখে ডাক্তাররা বলছেন,এটা নিশ্চিত আগুনে পোড়া অথবা গরম পানির পোড়া হবে।এইসব ফালতু গল্প। কাজের মেয়েকে আপনারা জিজ্ঞেস করেন পানি দিয়ে পোড়েছে নাকি আগুন দিয়ে।তাহলে আমাদের চিকিৎসা করতে সুবিধা হবে।

এদিকে হাতের অবস্থা দেখে আমাদের কারোই কোনভাবেই কাজের মেয়ের বলা 'গল্প' বিশ্বাস হচ্ছে না।হয়তো মেয়েটি ভয়ে অন্য গল্প বানিয়ে বলছে আমাদের।আমরা অনেক অনেক পীড়াপীড়ি করেও তার কাছ থেকে স্বীকারোক্তি আদায় করতে পারিনি।

অন্যদিকে বাড়িতে থাকাকালীন সাথে সাথে দ্রুত সঠিক চিকিৎসা না পড়ায় তারা হাতে ইনফেকশন হয়েগেছে। ডাক্তাররা গরম পানি ধরে নিয়েই চিকিৎসা চালিয়ে গেলো। আজ প্রায় এক সপ্তাহ ধরে হাসপাতালে শিশু সাদাফকে নিয়ে আছে তার বাবা।

ঘটনা-২
শিশু সাদাফের ঘটনার প্রায় ১ সপ্তাহ পর আমাদের ঘরে আজকে ঘটলো আরেকটা।সকালে আব্বা আর ছোট ভাই ফয়সল মাদরাসায় ক্লাস নিতে চলে গেছেন।বাড়িতে এখন আম্মা আর কাজের মেয়ে। আম্মা রুমের দরজা লাগিয়ে দুপুরে একটু আরাম করতে বিছানায় গেলেন।আর কাজের মেয়ে অন্য একটা রুমে সম্ভবত কোরআন তিলাওয়াত করছিলো।

আম্মার যখন কিছুটা ঘুম আসছিলো চোখে।অর্থাৎ আধা ঘুমে আধা সজাগ এরকম।হঠাৎ দেখলেন বিছানার ঠিকা উপর থেকে প্রায় ২/৩ কেজির বড় গরম পানির এক চাকা আম্মার শরীরের উপর পড়ে যাচ্ছে! দ্রুত আম্মা সরে গেলেন। দ্রুত সরে যাওয়ায় পুরো পানির চাকা আম্মার উপরে না পড়লেও পেটের সাইডে কিছু পরলো।আম্মার চিৎকারে সাথে সাথে বাড়ির সবাই আসলেন।বরফ দিলেন, ঠান্ডা পানি দিয়ে যথাসম্ভব চেষ্টা করলেন সবাই। চামড়ার কিছু অংশ জায়গায় পোড়ে গেছে। আম্মাকেও সিলেট উইমেন্স হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছে। এখন নাতি আর দাদী একই হাসপাতালের একই ইউনিটে ভর্তি আছেন😥।

আজকের ঘটনার পরে আমার ছোটভাইয়ে ভিডিও রেকর্ড করেছে বিছানার।দেখলো উপরের ঠিক মাঝখান থেকেই পানি পরেছে।কেউ যদি জানালা দিয়ে পানি ছুড়তো তাহলে গ্রিলে অথবা সেই জায়গা ভিজা থাকতো।কেউ যদি দরজা দিয়ে এসেও পানি ছোড়তো তাহলে তো দরজার পাশে কিছুটা হলেও ভিজা থাকতো।কিন্তু দেখা যাচ্ছে পানিটা ঠিক বিছানার মাঝখানে এমনভাবে পরেছে, মনে হচ্ছে রুমের ছাদের ঠিক মাঝখান থেকে সোজা কেউ পানি মারছে।

আমি স্বয়ং আম্মার কাছ থেকে ভিডিও কলে কথা বললাম।আম্মা বললেন,নিশ্চিত খারাপ জিনের এই কান্ড। আমার নিজের চোখকে তো অবিশ্বাস করতে পারি না।! আসলে কাজের মেয়ের কথাই ঠিক।
আমরা ভালো হক্কানি একজন আলেম কবিরাজের সাথে সাথে যোগাযোগ করেছি।উনিও বললেন জ্বিনের কাজ এগুলো।

এই হলো অবস্থা! এখন এর ব্যাখ্যা কীভাবে করবেন আপনি? কারো বেলায় এমন ঘটনা ঘটেছে? জানাবেন প্লিজ।

© মূল পোস্ট: কে আই ফেরদৌস
( এই লেখা মূল পোস্টদাতার নিজের পরিবারের ঘটনা। সুতরাং আল্লাহর ওয়াস্তে মূল লেখকের নাম কেটে কেউ এই লেখা পোস্ট করবেন না।সচেতনতার জন্য মূল পোস্টদাতার নামসহ শেয়ার করতে পারেন।)

এন্টিবায়োটিকের ইতিহাস! কেন খাবেন? উপকারিতা বা অপকারিতাই বা কি?এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছি...
22/05/2025

এন্টিবায়োটিকের ইতিহাস!
কেন খাবেন? উপকারিতা বা অপকারিতাই বা কি?
এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন-এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে।কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না!তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে।একটা নির্দিষ্ট ডোজে,একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়।না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় -এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স।

ধরুন,আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার।এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা।ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন।৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল।এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবল,যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে,আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার।প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা,বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-
কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে।
বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।এর ফলে যেটা হয়,পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে,জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়া গুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না।তিনি যখন হাঁচি দেন,কাশি দেন,ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়।এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত।ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন "জ্যাকেট" এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না।অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করে না,বাকি
গুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে।আমাদের বড় বড় হাসপাতাল থাকবে,সেখানে এফসিপিএস,এমডি,
পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবে না।সামান্য সর্দিতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা।তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়।বিপদে আছি আমরা। "মেডিসিনের বাইবেল" নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,

This organism is registant against this Drugs in the subcontinent - অর্থাৎ এই জীবাণুটি উপমহাদেশের এই ওষুধগুলোকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে,কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে,নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি।কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়ে বেশি জরুরি। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা। আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসি ওয়ালারা।

রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসিতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Azithromycin_Cefixime_Cefuroxime অথবা Levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক,কিন্তুু কত দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষুধটি ১ ডোজ খাবেন,সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত।সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে।তা না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার!

Address

London

Telephone

+447440567910

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Tanim Chowdhury posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share