
26/06/2024
ব্রিটিশরা যখন ভারতবর্ষে প্রথম ব্যবসা করতে আসলো,তার কিছুদিন পর স্থায়ী জায়গা চাইলো। আওরঙ্গজেব তখন পিটাইয়া ব্রিটিশদের ভারত ছাড়া করলো। তার ও বহুবছর পর তারা আবার আসলো ওয়াইন আর ধাতু নিয়ে। সুবাদারদের ডেলে ডেলে দিয়ে ওয়াইন খাওয়ালো, দুটি জাহাজ ভেরানোর অনুমতি পেলো।
তার কিছুদিন পর জাহাজ রাখার ঘাট চাইলো,তারপর মালামাল রাখার জন্য ওয়্যার হাউজ করলো,তারপর একদিন ওয়্যার হাউজ চুরি হলো,ওয়্যার হাউজে বাউন্ডারি দিলো,ব্যবসা ও বাড়ালো।
তারপর ওয়্যার হাউজ চালাতে ব্রিটিশ অফিসার আসলো, তাদের থাকার বাংলো হলো। বাংলো এ নিরাপত্তার জন্য পাহাদার এলো, উঁচু প্রাচীর হলো, সৈন্য এলো, দুর্গ হলো।
এরপর মোগলদের পতন হলো ব্রিটিশদের হাতে।
২০০ বছরের গোলামীর রাস্তা শুরু হয়েছিল দুটি জাহাজ ভেড়ানোর ঘাট দিয়ে!!
সে তো গেল অতীত কথা, এখন বর্তমান পরিস্থিতি বলি।
ভারত রেল ট্রানজিট নিবে, তারপর ট্রেনে দামি পণ্য বহন করবে, কিছু বাঙালি (ভারতীয়) ট্রেনে হামলা করবে। নিরাপত্তার জন্য ভারতীয় সৈন্য আসবে, বাংলায় ঘাটি হবে, দুর্গ হবে।
তারপর আমরা পাসপোর্ট ছাড়া বোম্বে,গুজরাট,কলকাতা, কাশ্মীর ঘুরতে পারবো!!
বাংলাদেশের মাটি ও সার্বভৌমত্বের প্রতি আমাদের ভালোবাসা এবং দায়িত্ববোধ কখনো কমবে না।
বাংলাদেশের সকল বিবেক মান নাগরিকের প্রতি আকুল আহবান জানাচ্ছি, কোন দল বা রাজনীতির জন্য নয়, আসুন আমরা একত্রিত হয়ে দেশ ও দেশের মাটির নিরাপত্তা এবং সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য সকলে সোচ্চার হই।
আমার প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ,
আমরা তোমায় খুব ভালোবাসি।
তোমার কোনো ক্ষতি হোক, আমরা চাই না!
আমাদের মাতৃভূমিকে মহান আল্লাহতালা হেফাজত করুন।
লেখাটি ভালো লাগলে বেশি বেশি করে শেয়ার করে সবাইকে জানিয়ে দিবেন।