Ruhel Walks

Ruhel Walks Explore the incredible UK with Ruhel Walks – your go-to destination for everything about UK! 🇬🇧 I hail from Bangladesh and love to help people and make friends.

This Ruhel, Through 'Ruhel Walks' I am sharing my life experiences from life in the UK. Please don't hesitate to reach out to me in case you have any questions if you are in the UK or if you are planning to move to the UK. Happy to help and receive feedback & suggestions for new videos. Please stay with my page with you and your family, and friends, and don't forget to FOLLOW my page! You can reac

h out to us at [email protected]

Ruhel Walks - পেইজের মাধ্যমে আমি যুক্তরাজ্যের জীবন থেকে আমার জীবনের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নিচ্ছি। আমি বাংলাদেশি এবং মানুষকে সাহায্য করতে এবং নতুন নতুন বন্ধু তৈরি করতে ভালোবাসি। আপনি যদি যুক্তরাজ্যে থাকেন বা আপনি যুক্তরাজ্যে যাওয়ার পরিকল্পনা করছেন তবে কোনও প্রশ্নের ক্ষেত্রে আমার সাথে যোগাযোগ করুন। সাহায্য করতে এবং প্রতিক্রিয়া পেতে পেরে আমি আনন্দিত। অনুপ্রেরণা দিবেন, অবশ্যই নতুন নতুন ভিডিও পেতে পরামর্শ দিবেন।

দয়া করে আপনার পরিবার এবং বন্ধুদের সাথে এই ভিডিওগুলো শেয়ার করুন এবং পেইজ ফলো করতে ভুলবেন না!

আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেনঃ [email protected]

গত মাসে একটা অ্যাপ থেকে ইনকাম হয়েছে $200,000। না ভাই, এটা কোনো ডেটিং অ্যাপ না।না AI, না ক্রিপ্টো, না কোনো গ্ল্যামারাস স...
28/05/2025

গত মাসে একটা অ্যাপ থেকে ইনকাম হয়েছে $200,000। না ভাই, এটা কোনো ডেটিং অ্যাপ না।
না AI, না ক্রিপ্টো, না কোনো গ্ল্যামারাস স্টার্টআপ আইডিয়া।

এটা Muslim Pro App।

হ্যাঁ, যেটা দিয়ে আমি ইউকে-তে বসেও রোজ নামাজের সময় দেখি, আজানের সাউন্ড শুনি, কিবলার দিক দেখি, কুরআন পড়ি।

একদম সিম্পল, কাজের অ্যাপ। অথচ গত মাসে ২ কোটি টাকার বেশি কামাই করেছে!

আমরা অনেক সময় ভাবি — “ধর্মীয় অ্যাপ মানে ছোট কিছু”, “লোকজন হয়তো ব্যবহার করে না”…
বস, মুসলিম বিশ্বে কোটি কোটি মানুষ রোজ এসব অ্যাপের উপর নির্ভর করে।
এগুলা হেলথ অ্যাপের মতোই লাইফস্টাইলের অংশ।

Muslim Pro প্রমাণ করেছে — ট্রেন্ডি না হলেও, যেটা মানুষ প্রতিদিন দরকার মনে করে, সেটা নিয়ে কাজ করলেই বড় কিছু করা যায়।

বাংলাদেশেও কি এমন কিছু বানানো যায় না?
এখনো কেউ ভাবছে না, টেক দুনিয়ার বাইরেই লুকিয়ে আছে বিশাল মার্কেট।

মানুষের বিশ্বাস, প্রার্থনা, লাইফস্টাইল — এগুলা শুধু ভালো কাজ না, প্রপার বিজনেসও।

ভাবা যায়, ইউকে বসে আমি যেটা ব্যবহার করি, সেটা ডেভেলপ করে কেউ ঘরে বসে কোটি টাকা ইনকাম করছে!

যেখানে সবাই ডেটিং, AI আর চ্যাটবট নিয়ে ব্যস্ত —
এই ধর্মীয় অ্যাপস সেগমেন্ট কিন্তু একেবারে খালি মাঠ।

চাইলে তোমার পরের আইডিয়াটাই হতে পারে এই সেক্টরের গেম চেঞ্জার।

#বাংলাদেশ_থেকে_বিশ্বজয়

26/04/2025

Random British traveller after visiting the mighty INDIA🇮🇳 :

18/03/2025

যেভাবে চার্চ থেকে হয়ে গেলো মসজিদ! ইংল্যান্ডে কেমন গেলো আমার কমিউনিটি ইফতার?

31/12/2024

স্টুডেন্ট ভিসায় যে বিশেষ পরিবর্তন ইউকেতে। ২০২৫ সালে ব্যাংকে কত টাকা দেখানো লাগবে?

-Visa

26/12/2024

কেয়ার ভিসায় আবার ডিপেন্ডেন্ট আনা যাবে?! 🇬🇧

-Visa

25/12/2024
এই ছবিটি অফিসের একটি ডিনারের, যা লন্ডনের একটি দারুণ রুফটপ রেস্টুরেন্টে হয়েছে। সবাই মিলে আমরা নানা ধর্ম, জাতি আর সংস্কৃতি...
19/12/2024

এই ছবিটি অফিসের একটি ডিনারের, যা লন্ডনের একটি দারুণ রুফটপ রেস্টুরেন্টে হয়েছে। সবাই মিলে আমরা নানা ধর্ম, জাতি আর সংস্কৃতির মানুষ একসঙ্গে সময় কাটিয়েছি।

লন্ডনের মতো কর্মক্ষেত্রের বৈচিত্র্যময় সংস্কৃতি উৎপাদনশীলতা ও দক্ষতা বাড়াতে কীভাবে সাহায্য করে, তার কিছু উদাহরণ এখানে শেয়ার করছি।

১. ব্যক্তিগত পছন্দের প্রতি সম্মান

যখন কর্মীদের খাদ্য, ধর্ম এবং সংস্কৃতির প্রতি সম্মান দেখানো হয়, তারা অফিসে মানসিকভাবে স্বস্তি বোধ করেন।
উদাহরণ: আমাদের অফিস ডিনারে, কেউ হালাল বেছে নিয়েছিল, কেউ ভেগান, আবার কেউ মদ্যপান করেছিল। আমি শুধু পানি নিয়েছিলাম। কিন্তু একই টেবিলে বসে সবাই কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করেছি। এই সম্মান ও সহযোগিতার মনোভাব দলকে আরও শক্তিশালী এবং কর্মক্ষম করে তোলে।

২. কাজের ভারসাম্য নিশ্চিত করা

লন্ডনের অফিসগুলোতে কাজের সময় শেষ হলে কর্মীদের ব্যক্তিগত সময়ের প্রতি গুরুত্ব দেওয়া হয়। এতে কর্মীরা অফিসে ফিরে আরও ফোকাসড থাকে।
উদাহরণ: বাংলাদেশে অনেক অফিসে ওভারটাইম বা ছুটির দিনে কাজ করানোর প্রবণতা দেখা যায়। কিন্তু এখানে কাজের সময়ের বাইরে ইমেইল বা কল করা হয় না। এই ধরনের ভারসাম্য কর্মীদের মানসিক শক্তি বাড়ায় এবং তাদের আরও উৎপাদনশীল করে।

৩. বৈচিত্র্যময় টিমের শক্তি

ভিন্ন জাতি, ধর্ম এবং সংস্কৃতির মানুষের মিশ্রণ নতুন আইডিয়া এবং সৃজনশীল সমাধান নিয়ে আসে।
উদাহরণ: আমার অফিসে বিভিন্ন দেশের সহকর্মীদের সঙ্গে কাজ করার সময়, তাদের ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি জেনে আমরা জটিল সমস্যার দ্রুত সমাধান করতে পেরেছি। বাংলাদেশে অনেক ক্ষেত্রে বৈচিত্র্যের অভাবের কারণে আইডিয়া শেয়ারিংয়ে সীমাবদ্ধতা তৈরি হয়।

৪. মানসিক চাপ কমানো

সহকর্মীদের প্রতি সহমর্মিতা এবং আন্তরিকতা কাজের মান বাড়াতে সাহায্য করে।
উদাহরণ: লন্ডনে একজন সহকর্মী কাজ নিয়ে সমস্যায় থাকলে, বাকিরা তাকে সহায়তা করে। বাংলাদেশে অনেক অফিসে কর্মীরা নিজেদের সমস্যার কথা বলার জায়গা খুঁজে পায় না, যা তাদের মনোবল কমায়।

৫. স্পষ্ট যোগাযোগ এবং সমান সুযোগ

কর্মক্ষেত্রে যখন সবাইকে সমানভাবে সুযোগ দেওয়া হয়, তখন কর্মীদের আত্মবিশ্বাস ও কাজের প্রতি আগ্রহ বেড়ে যায়।
উদাহরণ: লন্ডনে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় সবার মতামতকে গুরুত্ব দেওয়া হয়। বাংলাদেশে অনেক অফিসে জুনিয়রদের মতামতকে তেমন গুরুত্ব দেওয়া হয় না, যা তাদের উৎপাদনশীলতার উপর প্রভাব ফেলে।

এই উদাহরণগুলো দেখায় যে, বৈচিত্র্য, সহযোগিতা এবং কাজের ভারসাম্য কীভাবে কর্মীদের আরও দক্ষ এবং উৎপাদনশীল করে তোলে। বাংলাদেশেও যদি এমন সংস্কৃতি গড়ে তোলা যায়, তাহলে কাজের মান এবং কর্মীদের সন্তুষ্টি উভয়ই বাড়বে।

আপনার অফিসে এই ধরনের পরিবর্তন আনতে চান? আপনি কীভাবে তা শুরু করবেন?

#উৎপাদনশীলতা #কর্মজীবনের_ভারসাম্য #সমতা #কর্মসংস্কৃতি

১৫ বছর লন্ডন বাস চালানোর পর, অবশেষে আমার এই কাজ শেষ হলো।ভিক্টোরিয়া স্টেশনে শেষ দিনে আমি মাইকে ঘোষণা করেছিলাম: “১৫ বছর প...
15/12/2024

১৫ বছর লন্ডন বাস চালানোর পর, অবশেষে আমার এই কাজ শেষ হলো।ভিক্টোরিয়া স্টেশনে শেষ দিনে আমি মাইকে ঘোষণা করেছিলাম: “১৫ বছর পর, আজ আমার লন্ডন বাস চালানোর শেষ দিন। এই শহরের মানুষকে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় নিয়ে যাওয়াটা আমার জন্য সত্যিই আনন্দের ছিল। আমার এই যাত্রার অংশ হওয়ার জন্য আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।” আমার কথা শুনে পুরো বাসে সবাই হাততালি দিল। বাস থেকে নামার সময় অনেকেই আমাকে শুভকামনা জানালেন।

যখন আমি এই পেশা শুরু করেছিলাম, তখন আমার কোনও GCSE ছিল না, আর ইংরেজিতে আমার মাত্র লেভেল ১-এর যোগ্যতা ছিল। তখন ভবিষ্যৎ খুব অনিশ্চিত মনে হয়েছিল। কিন্তু আজ, ছয় বছর পর, আমি গর্বের সঙ্গে বলতে পারি, কঠোর পরিশ্রম আর লক্ষ্যে দৃঢ় থাকলে অনেক কিছু অর্জন করা সম্ভব।

আমার অর্জন:
• পিএইচডি (চলমান): লন্ডন সাউথ ব্যাংক ইউনিভার্সিটি, “বাসে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে গবেষণা”
• এমবিএ: ইউনিভার্সিটি অফ বোল্টন
• বিএ (অনার্স): বাকস নিউ ইউনিভার্সিটি, বিজনেস ম্যানেজমেন্ট
• ড্রাইভার প্রশিক্ষক (সিপিসি): আরটিআইটিবি
• সার্টিফায়েড পরিবহন ম্যানেজার
• হেড অফ থিঙ্কিং ইন্টু ক্যারেক্টার
• হেড অফ ন্যাচারাল ইন্টেলিজেন্স
• সিইও, গ্লোবাল ট্রান্সপোর্ট একাডেমি
• ম্যানেজমেন্ট ও লিডারশিপ ডিপ্লোমা (লেভেল ৫ ও ৭): চার্টার্ড ম্যানেজমেন্ট ইনস্টিটিউট
• সিপিসি (পরিবহন ব্যবস্থাপনা): ওসিআর
• চার্টার্ড ম্যানেজার (সিএমজিআর এমসিএমআই)
• পরিবহন ব্যবস্থাপনা ডিপ্লোমা: অক্সফোর্ড বিজনেস স্কুল (অনলাইন)
• ম্যানেজিং সেইফলি: ইনস্টিটিউশন অফ অকুপেশনাল সেফটি অ্যান্ড হেলথ

আজ আমি পিএইচডি গবেষক হিসেবে কাজ করছি। বাস পরিষেবায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (AI) নিয়ে গবেষণা করে, পরিবহন ব্যবস্থায় উন্নতি আনাই আমার লক্ষ্য।

শুরুর জায়গা যেমনই হোক না কেন, কঠোর পরিশ্রম আর শেখার ইচ্ছা থাকলে এগিয়ে যাওয়া সম্ভব।

লিংকড-ইন থেকে আবদি ফারাহ 🖋️

আজ থেকে ইউকে-তে শীতকালীন সময়ের ঘড়ি চালু হলো! অর্থাৎ ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা পেছনে চলে গেছে। মানে কি জানেন? সকাল ৮ টার সূর্যো...
27/10/2024

আজ থেকে ইউকে-তে শীতকালীন সময়ের ঘড়ি চালু হলো! অর্থাৎ ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা পেছনে চলে গেছে। মানে কি জানেন? সকাল ৮ টার সূর্যোদয় এখন সকাল ৭ টায়, আর সন্ধ্যে ৫ টার আঁধার এখন ৪ টায় চলে আসবে। এক কথায়, দিন ছোট আর রাত বড়!

আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য, শীতকালে দিন যেন ছোট আর কাজের চাপ যেন দ্বিগুণ হয়ে যায়—ক্লাস, প্রজেক্ট, কাজ, আরও কত কী! তবে, ভয় পাবেন না! এই শীতকালকেই কাজে লাগিয়ে নিজেকে একটু বেশি প্রোডাক্টিভ, একটু বেশি উদ্যমী আর অনেকটাই মজাদার করে তোলা যায়!

১. সকালটা কাজে লাগান:

ঘড়ির কাঁটা পেছানোর সুবিধা হলো সকালে এক ঘণ্টা বেশি সূর্যোদয়। অনেকেরই হয়তো সকালে ঘুম থেকে উঠতে ইচ্ছে করে না, তবে এখন যদি সেই এক্সট্রা সময় কাজে লাগান, সারাদিনের কাজে এনার্জি পাওয়া যাবে। চেষ্টা করুন সকালটা পড়াশোনা বা গুরুত্বপূর্ণ কাজের জন্য ব্যবহার করতে। এতে সন্ধ্যা বা রাতে কাজ থাকলেও মন ভার থাকবে না।

২. কাজ আর পড়াশোনার মধ্যে ভারসাম্য রাখুন:

পার্ট-টাইম বা ফুল-টাইম কাজ করার সময়, প্রতিদিনের কাজের তালিকা বানানো অত্যন্ত জরুরি। একসাথে কাজ আর পড়াশোনার ভার বহন করতে গেলে সময়ের ব্যবস্থাপনা একান্ত প্রয়োজন। সপ্তাহে কত ঘণ্টা কাজ করছেন, কতটা সময় পড়াশোনার জন্য রাখতে হবে, আর নিজের জন্য কতটা সময় প্রয়োজন—এই সবের একটা রুটিন তৈরি করলে কাজে ভারসাম্য থাকবে।

৩. কর্মক্ষেত্রে শীতের জন্য প্রস্তুত হন:

শীতে কাজের জায়গায় যেতে অনেকেই আগ্রহ হারিয়ে ফেলেন, বিশেষ করে বাইরে যদি ঠান্ডা তীব্র হয়। তবে অফিস বা কাজে যাওয়ার আগে একটা সুন্দর গরম পোশাক পরুন, আর হট চকলেট বা কফি নিয়ে কাজে মন দিন। সঠিক প্রস্তুতিতে কাজ করার এনার্জি থাকবে, আর কাজে ফোকাস ধরে রাখা সহজ হবে।

৪. কাজের শিফটের পরেই পড়ার টেবিলে ফেরত আসুন:

কাজ থেকে এসে অনেক সময় ক্লান্ত লাগে, তবে কাজের পর অন্তত ১-২ ঘণ্টা পড়ার জন্য বরাদ্দ রাখুন। পড়াশোনার সময় রাতে বা সন্ধ্যায় ঠিক করে নিন। কফি হাতে একটু পড়তে বসে দেখুন, বাইরের ঠান্ডা আর কাজের ক্লান্তি দূর হয়ে পড়ায় মনোযোগ আসবে।

৫. সাপ্তাহিক ছুটির সঠিক ব্যবহার:

যদি সাপ্তাহিক ছুটির দিন থাকে, সেদিন শুধু বিশ্রাম না করে একটু এগিয়ে পড়াশোনা করুন বা প্রজেক্টের কাজে মন দিন। এতে কাজের দিনে চাপ কম থাকবে, আর পড়াশোনার লক্ষ্যগুলোও ঠিকভাবে পূরণ হবে।

৬. স্বাস্থ্যের যত্ন নিন, কাজের ফোকাসও থাকবে:

ঠান্ডার কারণে অসুস্থ হলে কাজ বা পড়াশোনা কোনটাই ঠিকভাবে হবে না। তাই নিজের স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নশীল হন। প্রতিদিন ব্যায়াম করুন, গরম খাবার খান এবং হাইড্রেটেড থাকুন। এতে কাজ আর পড়াশোনার ভারসাম্য ঠিক থাকবে।

৭. নিজের জন্য সময় রাখুন:

কাজ আর পড়াশোনার মধ্যে মাঝে মাঝে নিজেকে হারিয়ে ফেলা সহজ। তাই সাপ্তাহিক ছুটিতে বা কাজের পর একটু নিজের জন্য সময় রাখুন। ভালো সিনেমা দেখুন, বন্ধুদের সঙ্গে আড্ডা দিন, বা একা কফি নিয়ে শহরটা ঘুরে আসুন। এতে কাজ আর পড়ার চাপ কমে যাবে, আর নতুন উদ্যমে সব কিছু করা সহজ হবে।

শীতকাল আমাদের কাজ আর পড়াশোনার ইচ্ছেটাকে হয়তো একটু থামিয়ে দিতে চায়, তবে এই সময়টাকে নিজের উন্নতি আর লক্ষ্য পূরণের সিঁড়ি বানানো সম্ভব। কাজ আর পড়াশোনার মধ্যে একটা সুন্দর ভারসাম্য রেখে, আমরা এই শীতকালকে শুধুমাত্র অন্ধকারের ঋতু না, বরং প্রোডাক্টিভিটির একটা অধ্যায় হিসেবে উপভোগ করতে পারি।

M Ruhel Ahmed
Northumbria University Graduate, UK
27th October, 2024

🇬🇧 যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন!বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে আসা অনেক বড় একটা সিদ্ধান্ত, যা কেবল আপনার নয়, পুরো পরিবারেরও...
22/10/2024

🇬🇧 যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষার স্বপ্ন!

বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাজ্যে আসা অনেক বড় একটা সিদ্ধান্ত, যা কেবল আপনার নয়, পুরো পরিবারেরও গর্বের। 🏆 এখানে এসে প্রথমেই যা উপলব্ধি করলাম—এটা শুধু উচ্চশিক্ষা নয়, এটা জীবনের একটা সম্পূর্ণ নতুন অধ্যায়। নর্থাম্ব্রিয়ার মতো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার মান, সুযোগ-সুবিধা, আর সেই সঙ্গে বৈচিত্র্যময় আন্তর্জাতিক পরিবেশ আপনাকে বিশ্বমানের শিক্ষার্থী বানাবে, এই নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই।

ক্লাসের পড়াশোনা ছাড়াও ক্যাম্পাসে আপনার পছন্দের যেকোনো এক্সট্রা-কারিকুলার অ্যাকটিভিটিতে নিজেকে ইনভলভ করতে পারবেন, যা আপনার পেশাগত জীবনে সাহায্য করবে। আমি নিজে লিড রিপ্রেজেন্টেটিভ হিসেবে এই অভিজ্ঞতা নিয়েছি, এবং সত্যিই এটি আমার কমিউনিকেশন স্কিল, নেতৃত্বের ক্ষমতা এবং সাংগঠনিক দক্ষতা আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। 💼

😅 বাস্তবতা কিন্তু অন্যরকমও হতে পারে!

তবে বন্ধুরা, যুক্তরাজ্যে পড়াশোনা মানেই শুধু গ্ল্যামারাস লাইফ নয়। এখানে এসে আপনাকে অনেক কষ্টও করতে হবে। পার্ট-টাইম জব, ভিসা ইস্যু, আর জীবনযাত্রার খরচ—এসব ম্যানেজ করতে গিয়েই হয়ত প্রথমে নিজেকে একটু হারিয়ে ফেলবেন। তবে আমি বলব, ধৈর্য ধরুন। সময়ের সাথে সব ঠিক হয়ে যাবে। আপনারা যারা ভাবছেন, যে এখানকার জীবন একদম সিনেমার মতো হবে—তাদের জন্য ছোট্ট একটা বাস্তব টিপস: কস্ট অব লিভিং বেশ ভালোই চ্যালেঞ্জিং! 😅 তাই, ভালোভাবে বাজেট করুন আর নিজের খরচের হিসাব রাখুন।

আর হ্যাঁ, পার্ট-টাইম জব করতে গিয়ে অনেক সময় ক্লাস বা অ্যাসাইনমেন্ট মিস করার প্রবণতা দেখা দেয়। আমার নিজেরও হয়েছে। কিন্তু আমি শিখেছি—অ্যাকাডেমিক লাইফের সঙ্গে পার্ট-টাইম কাজের ব্যালান্সটা ঠিকমতো রাখতে হবে। তাই আপনার সময়ের ম্যানেজমেন্ট খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

কিছু দরকারি টিপস:

1. ক্লাসগুলো সিরিয়াসলি নিন। পার্ট-টাইম জব থাকুক বা না থাকুক, ক্লাস এবং অ্যাসাইনমেন্টের গুরুত্ব সবসময় বেশি।
2. স্টুডেন্ট লাইফকে ভালোভাবে উপভোগ করুন। বিশ্ববিদ্যালয়ে অনেক সোসাইটি এবং সংগঠন আছে—এসবের সাথে জড়িত হন। নেতৃত্ব দিতে শিখুন, কারণ বাস্তব জীবনেও এই স্কিলগুলো আপনার কাজে লাগবে।
3. ভিসার নিয়মগুলো মেনে চলুন। ছোটখাটো ভুলে বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে।
4. নেটওয়ার্ক তৈরি করুন। আপনার কোর্সমেট, সোসাইটির বন্ধু, বা টিচারদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলুন। পরে পেশাগত জীবনে এই নেটওয়ার্কিং অনেক দরকারি হতে পারে।
5. মেন্টাল হেলথ মেইনটেইন করুন। হোমসিকনেস, চাপ আর নানা সমস্যার মধ্যেও নিজের মেন্টাল হেলথ ঠিক রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রয়োজন হলে সাহায্য নিন, কথা বলুন। 💬

🎯 কেনো এই যাত্রা মূল্যবান?

যুক্তরাজ্যে পড়াশোনা কেবল একটা ডিগ্রি নয়—এটা আপনার নিজেকে নতুনভাবে আবিষ্কার করার সুযোগ। এই যাত্রার প্রতিটি ধাপ আপনাকে আরও বেশি আত্মবিশ্বাসী, দক্ষ, এবং পেশাগতভাবে পরিণত করবে। এখানে আমি যতটা শিখেছি, তা সারাজীবনের সম্পদ।

শেষে একটাই কথা:

এই যাত্রায় কঠিন মুহূর্ত আসবে, চ্যালেঞ্জ আসবে। তবে যদি আপনার ভেতরে সংকল্প আর নিজের প্রতি আস্থা থাকে, তবে সফলতা আপনার হবেই। 💪

তো, যারা এই পথে আসার চিন্তা করছেন—স্বপ্ন দেখুন, তবে সেই স্বপ্ন পূরণের জন্য কঠোর পরিশ্রমের প্রস্তুতি রাখুন। এই যাত্রা যতটা আনন্দের, ততটাই বাস্তবিক। শেষমেশ, গ্র্যাজুয়েশন ডে’তে সেই ক্যাপ আর গাউন পরার আনন্দই কিন্তু সব কষ্টের সেরা প্রাপ্তি। 🎓😊

শুভকামনা রইলো! ❤️

16/10/2024
15/10/2024

২ হাজার পাউন্ড জরিমানা? ইউকেতে -Visa করার পর যা করতে হবে! ।

Address

London

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ruhel Walks posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ruhel Walks:

Share

Category