Vlog By Rover’s Family

Vlog By Rover’s Family “Don’t ever be ashamed of loving the strange things that make your weird little heart happy.”

“জীবন কখনো আপনাকে ভাঙতে আসেনা আপনাকে জাগাতে আসে।”“এতো চাপ… এতো দুঃখ… আমি কি পারব?”আর জীবন উত্তর দেয়:“হ্যাঁ, তুমি পারবে—ত...
12/12/2025

“জীবন কখনো আপনাকে ভাঙতে আসেনা আপনাকে জাগাতে আসে।”

“এতো চাপ… এতো দুঃখ… আমি কি পারব?”
আর জীবন উত্তর দেয়:
“হ্যাঁ, তুমি পারবে—তুমি তো এখনো তোমার আসল শক্তিই দেখাওনি।”
সমস্যাকে Ignore করলে শান্তি পাওয়া যায় না,
বরং শক্তি নষ্ট হয়।
জীবন তখন আরও বড় চ্যালেঞ্জ পাঠায়
শুধু একটাই কারণে:

যেকোনো পরিস্থিতি থেকে ফিরে আসার ৭টা শক্তির সূত্র

১️। নিজের ভিতরকে শক্ত করুন — বাইরের ঝড় থামাতে হবে না।
আপনার ভিতর শান্ত থাকলে
কেউ লাগাম টানতে পারবে না।

2। সমস্যাকে স্বীকার করুন — স্বীকার করলেই জেতার হাফ-ওয়ে।
জীবন পালানোর জন্য নয়,
জীবন মুখোমুখি হওয়ার জন্য।

৩। আপনার নিয়ন্ত্রণে যা আছে, শুধু সেটাতে দম দিয়ে কাজ করুন।
অন্য কিছু নিয়ে দুশ্চিন্তা = শক্তির অপচয়।

৪। প্রতিদিন ছোট একটা জয় অর্জন করুন।
১% উন্নতি × ৩৬৫ দিন =
পুরো নতুন মানুষ।

৫। নিজের ব্যথাকে ইন্ধনে পরিণত করুন।
ব্যথা মানুষকে দুই পথে নেয়—
এক: ভেঙে দেয়।
দুই: বদলে দেয়।
আপনার সিদ্ধান্ত: কোন পথে যাবেন?

৬। অন্যের মতামত, বিচার, সমালোচনা—সবাই সাইড নoise।
যারা আপনাকে নিয়ে হাসে,
সেদিন তারা চুপ হয়ে যাবে
যেদিন আপনি দাঁড়াবেন নিজের শক্তিতে।

৭। মনে রাখুন — কেউ আপনাকে বাঁচাতে আসবে না।
আপনিই নিজের হিরো।
আপনিই নিজের কামব্যাকের স্থপতি।

কামব্যাক মানে কী জানেন?
কামব্যাক মানে
দুনিয়াকে দেখানো নয়—
নিজেকে মনে করিয়ে দেওয়া যে আপনি এখনও শেষ নন।

কামব্যাক মানে
সবকিছু ফিরে পাওয়া নয়—
নিজের সাহসকে আবার চালু করা।
কামব্যাক মানে
এক লাফে জিতে যাওয়া নয়—
প্রতিদিন একটু করে হারানো শক্তিগুলোকে ফিরে আনা।

আপনি যতবার ভেঙে পড়েছেন—
তার সবটাই ছিল শক্ত হয়ে ওঠার প্রস্তুতি।
যা হয়েছে, ভালো হয়েছে।
যা আসছে—আপনারই জন্য আসছে।
যদি আপনি আজ সিদ্ধান্ত নেন:
“আমি থামব না।”
তাহলে পৃথিবীর কোনো শক্তিই

আপনার কামব্যাক থামাতে পারবে না।
আপনি পারবেন।
এটাই সময়।
এটাই কামব্যাক সিজন।

Corporate Ask

হে আর-রহমান, হে আর-রহীম,আপনি জানেন আমি বাইরে হাসলেও ভেতরে কতটা ভেঙে পড়ি। আপনি জানেন দিনের শেষে আমি চিৎকার‌ না করে, দোষা...
04/12/2025

হে আর-রহমান, হে আর-রহীম,
আপনি জানেন আমি বাইরে হাসলেও ভেতরে কতটা ভেঙে পড়ি। আপনি জানেন দিনের শেষে আমি চিৎকার‌ না করে, দোষারোপের চক্রে পা না দিয়ে নীরবে চোখের পানি ফেলি—এইটুকুই তো আমার “সাবরুন জামীল”।

কিন্তু হে আল্লাহ, আমি আরও সুন্দর ধৈর্য চাই। এমন ধৈর্য যা অন্তরকে নরম করে, জিহ্বাকে কুরআনের দিকে নিয়ে যায়, আর আমাকে আপনার আরো কাছাকাছি করে।

হে আল্লাহ, আপনি কুরআনে বলেছেন —
"রব্বানা আফরিঘ ‘আলাইনা সাবরাওঁ ওয়াতা ওয়াফফানা মুসলিমিন"
(হে আমাদের প্রভু! আমাদের উপর ধৈর্য বর্ষণ করুন এবং আমাদের মুসলিম হিসেবে মৃত্যু দিন।)
[সুরা আল-আ’রাফ, ৭:১২৬]

আমি এই দু’আ হৃদয়ের গভীর থেকে চাই, হে আল্লাহ। এমন ধৈর্য দিন যেন জীবনের প্রতিটি ক্ষতেও আমি কেবল আপনার সান্নিধ্য খুঁজি।

হে আল-হালিম (অত্যন্ত ধৈর্যশীল), আমাকে আপনার গুণে গুণান্বিত করুন। যখন মানুষ ভুল বুঝে, যখন কাছের মানুষ কষ্ট দেয়, তখন আমাকে প্রতিশোধ নয়—ক্ষমার শক্তি দিন।
যখন জীবনের ভার সহ্য করতে কষ্ট হয়, তখন আমার অন্তরকে বলুন: "ফাসবির সাবরান জামিলা" (সুন্দর ধৈর্য ধারণ করো)।
[সুরা মা’আরিজ, ৭০:৫]

হে আল-কাবীদ ও হে আল-বাসিত,
আপনি যিনি কখনো জীবন সংকুচিত করেন, আবার প্রশস্তও করেন — আমার এই ওঠানামার ভেতরেও আপনি যেন ধৈর্যের আলো জ্বালিয়ে দেন।

আপনি জানেন কোন কথায় আমি ভেঙে পড়ি, কোন অশ্রু গভীর রাতে আমার বালিশ ভিজিয়ে ফেলে —
তবুও আমি চাই, যেন এই সব কান্না আপনার কাছে কবুল হয়ে যায় “সাবরুন জামীল” হিসেবে।

হে জব্বার, হে মালিকুল মুলক, আপনার কাছে কিছুই লুকানো নয়। আমাকে এমন শক্তি দিন যেন আমি কারো কাছে দুর্বল না হই, শুধু আপনার কাছেই কাঁদি। আমার আত্মাকে এমন আত্মবিশ্বাস দিন যেন প্রতিদিন ভাঙা মন নিয়েও আমি নতুন করে দাঁড়াতে পারি।

হে আল-ওদুদ, আপনি যিনি নিখাঁদ ভালোবাসেন—
আপনার ভালোবাসায় আমার ধৈর্য হোক সহজ,
আপনার স্মরণেই আমার রাগ হোক নিঃশেষ।
আমি চাই, এমন এক ধৈর্য যা আমার আখিরাতের জন্য সঞ্চয় হয়ে থাকে। যে ধৈর্যের প্রতিটি মুহূর্ত আপনি গ্রহণ করেন সদকাহর মতো। যে ধৈর্য আমাকে জান্নাতের পথে টেনে নিয়ে যায়।

হে নূর,
আমার ভেতরের অন্ধকারগুলোতে আলো জ্বালিয়ে দিন।
আমার অন্তর জুড়ে আপনার জিকির যেন ছড়িয়ে পড়ে,
আর আমি যেন মুখে না বলেও হাজারো শব্দে “আমি আল্লাহর উপর সন্তুষ্ট” বলে দিতে পারি।

আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা সাবরান জামীলা, ও রিদ্বানাকা, ও জান্নাতাক।
আল্লাহ, আমি চাই আপনার পক্ষ থেকে এক চমৎকার ধৈর্য, আপনার সন্তুষ্টি, আর আপনার জান্নাত।

আমীন ইয়া রাব্ব।

- সংগৃহীত

ভূমিকম্প? দৌড়াবেন না—বাঁচার চেষ্টা করুন!ঢাকার অধিকাংশ আবাসনই ৫–৭ তলার অ্যাপার্টমেন্ট। এ ধরনের ভবনে ভূমিকম্পে বাঁচা বা মা...
22/11/2025

ভূমিকম্প? দৌড়াবেন না—বাঁচার চেষ্টা করুন!
ঢাকার অধিকাংশ আবাসনই ৫–৭ তলার অ্যাপার্টমেন্ট। এ ধরনের ভবনে ভূমিকম্পে বাঁচা বা মারা যাওয়ার সবচেয়ে বড় পার্থক্য তৈরি করে—আপনার প্রথম ১০–২০ সেকেন্ডে নেওয়া সিদ্ধান্ত।
ভূমিকম্পের সময় আতঙ্কে দৌড়ে সিঁড়ির দিকে যাওয়াই সবচেয়ে সাধারণ ভুল—এবং এটিই সবচেয়ে বেশি মৃত্যুর কারণ।

❌ কম্পন শুরু হলে যে ভুলগুলো প্রাণঘাতী হতে পারে
১. সিঁড়ির দিকে দৌড়ানো
বিশ্বের বিভিন্ন স্ট্রাকচারাল রিসার্চ অনুযায়ী—
নিচের তলা ধসে পড়লে ওপরের তলা সরাসরি সিঁড়ির উপর ভেঙে পড়ে।

ধাক্কাধাক্কি, ভিড়, আলো নিভে যাওয়া—
৯০% মৃত্যু বা গুরুতর আঘাত সিঁড়িতেই ঘটে।

২. বারান্দায় যাওয়া
বারান্দার রেলিং ভূমিকম্পে একাধিক দিক থেকে চাপ পায়, যা সহজেই ভেঙে নিচে পড়ে যেতে পারে।
৩. লিফট ব্যবহার
কম্পনে লিফট জ্যাম, দড়ি ছিঁড়ে যাওয়া, মাঝপথে আটকে পড়া—সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ পরিস্থিতি তৈরি করে।

✔️ বাঁচার সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায়: Drop – Cover – Hold On
১. বেডরুমে থাকলে
খাটের নিচে ঢুকে মাথা–ঘাড় ঢেকে রাখুন। খাট ভেঙে পড়লেও ভেতরে “লাইফ ট্রায়াঙ্গেল” তৈরি হয়, যা নিরাপদ।
২. ড্রয়িং/ডাইনিং
মজবুত টেবিলের নিচে আশ্রয় নিন।
কাঁচ, জানালা, বড় ফ্রেম, শোকেস থেকে দূরে থাকুন।
৩. কিছুই না পেলে
দেয়ালের কোণে বসে মাথা ও ঘাড় ঢেকে রাখুন।
একে বলা হয় “সেফ কর্নার পজিশন”—ভবন ধসে পড়লেও সাধারণত কোণার অংশ সম্পূর্ণ চাপে ভাঙে না।
৪. বাথরুম
অনেক সময় সবচেয়ে শক্ত অংশ। বালতি/হেলমেট মাথায় দিলে আঘাত কমে।
৫. মাথা রক্ষার ব্যবস্থা
হেলমেট, বালতি, ঝুড়ি, ব্যাগ—যা পাবেন তাই মাথার ওপর চেপে ধরুন।
ভূমিকম্পে যেকোনো ভাঙা বস্তু মাথা লক্ষ্য করে পড়ে।

🏠 ১ম বা ২য় তলায় থাকলে আপনি সবচেয়ে ভাগ্যবান
এই দুই তলায় থাকা মানুষদেরই নিরাপদে বের হয়ে যাওয়ার সুযোগ থাকে।
✔️ কম্পন শুরু হওয়ার সাথে সাথেই দরজা খুলে রাখুন, জ্যাম হয়ে গেলে বের হতে পারবেন না।
✔️ প্রথম ১৫–২০ সেকেন্ডে দ্রুত সিঁড়ি দিয়ে নিচে নামুন।
✔️ বাইরে এসে ভবন থেকে অন্তত ১০০ ফুট দূরে দাঁড়ান।
✔️ বিদ্যুতের খুঁটি, তার, গাছের নিচে দাঁড়ানো ❌
✔️ সম্ভব হলে খোলা মাঠে অবস্থান নিন।

🆘 ধ্বংসস্তূপে আটকে গেলে কী করবেন? (ইন্টারন্যাশনাল রেসকিউ প্রোটোকল)
✔️ চিৎকার করবেন না → ধুলো ফুসফুসে ঢুকে শ্বাসনালী বন্ধ করে দিতে পারে
✔️ হুইসেল থাকলে বাজান → দূর থেকে সহজে শোনা যায়
✔️ না থাকলে, দেয়াল বা পাইপে ৩ বার করে টোকা দিন → এটি আন্তর্জাতিক “SOS Rescue Signal”
✔️ মোবাইলের টর্চ অন রাখুন, কিন্তু কথা বলবেন না → ব্যাটারি বাঁচাতে হবে
✔️ মুখে কাপড় চেপে রাখুন → ধুলো কম ঢুকবে, শ্বাস নেওয়া সহজ হবে

আজ থেকেই ন্যূনতম কিছু প্রস্তুতি নিন
🔸 বিছানার পাশে জুতা, হেলমেট, হুইসেল রাখুন
🔸 ভারী আলমারি, ফ্রিজ, টিভি—দেয়ালে স্ক্রু দিয়ে ফিক্স করে রাখুন
🔸 গ্যাস সিলিন্ডার চেইন বা স্ট্যান্ড দিয়ে বেঁধে রাখুন
🔸 ঘরের দরজা যেন অটো-লক না হয়
🔸 চাবি সবসময় হাতের কাছে রাখুন
🔸 জরুরি নম্বর পরিবারে সবার ফোনে সেভ করুন

একটি লাইন মনে রাখুন:
🔸 ৪র্থ তলা বা তার উপরে থাকলে — দৌড়ানো মানে মৃত্যুর ঝুঁকি। আশ্রয় নিন।
🔸 ১ম–২য় তলায় থাকলে — প্রথম ২০ সেকেন্ডই আপনার জীবন। দ্রুত বের হন।

শেষ কথা
প্রস্তুতি ছাড়া বাঁচা ভাগ্যের উপর।
প্রস্তুতি থাকলে বাঁচা আমাদের হাতে।
প্রকৃতি আমাদের বারবার মনে করিয়ে দেয়—
মানুষ ভঙ্গুর, কিন্তু সচেতনতা আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি।
একটু প্রস্তুতি, একটু জ্ঞান— অনিশ্চিত এক মুহূর্তেও জীবন বাঁচাতে পারে।
#ভূমিকম্প

18/11/2025

ভ্রমণের চেষ্টা করো,
এছাড়া হয়তো তুমি একদিন বর্ণবাদীতে পরিণত হবে,
বিশ্বাস করা শুরু করবে যে তোমার চামড়ার রঙ-ই
পৃথিবীর একমাত্র সঠিক গায়ের রঙ-

ভাবা শুরু করবে তোমার মায়ের ভাষাই পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর ভাষা,
এবং তুমি সব সময় প্রথমের মধ্যেও প্রথম।

ভ্রমণ করো,
কারণ ভ্রমণ না করলে তোমার চিন্তাধারা শাণিত হবে না,
চকচকে নতুন ধারণার ব্যাপ্তি ঘটবে না,

তোমার স্বপ্নরা জন্ম নিবে নড়বড়ে পা নিয়ে এবং
শেষ পর্যন্ত টিভি শোতে বিশ্বাস করেই জীবন কেটে যাবে,

এবং যারা বন্ধুর বদলে শত্রু আবিষ্কার করতে ব্যস্ত
সেই শত্রুরা তোমার দুঃস্বপ্নে অসাধারনভাবে খাপ খাইয়ে
তোমার জীবনকে বানাবে ‌এক বিভীষিকা।

ভ্রমণ করো,
কারণ ভ্রমণ কোন অঞ্চলের সূর্যের নিচে আমাদের জন্ম
সেই চিন্তা বাদ দিয়েও
আমাদের সবাইকে সুপ্রভাত বলতে শেখায়।

ভ্রমণ করো,
কারণ আমাদের ভিতরে বয়ে চলা অন্ধকার সত্বেও
ভ্রমণ আমাদের শেখায় সকলকে হাসিমুখে শুভরাত্রি বলতে।

ভ্রমণ করো,
কারণ ভ্রমণ আমাদের প্রতিবাদী হতে শেখায়,
নির্ভরশীলতা কমায়,
অন্যদের আমাদের জীবনে গ্রহণ করতে শেখায়,
তারা যেটা শুধু সেই জন্য-ই নয় বরং
তারা যেটা কোনদিন হতে পারবে না সেটার জন্যেও।

ভ্রমণ আমাদের শেখায় আমরা কী কী করতে সমর্থ,
ভ্রমণ আমাদের শেখায় সীমান্ত, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যকে অতিক্রম করে ভিনদেশে এক পরিবারের অংশ হয়ে উঠতে।

ভ্রমণ আমাদের পথ অতিক্রম করতে শেখায়।

ভ্রমণ করো,
নতুবা শেষ দিন পর্যন্ত বিশ্বাস করে যাবে যে
তুমি কেবলই একটি দৃশ্যপটের সাজানো অংশ
এবং সত্যি কথা বলতে তোমার মনের ভিতরে নয়
বরং বাহিরে চারদিকে অসাধারণ সব নিসর্গ আছে
তোমার ভ্রমণের অপেক্ষায়।

- ইটালিয়ান কবি এবং গীতিকার গিও ইভান
( ইতালিয়ান থেকে ইংরেজি অনুবাদ কে করেছেন জানি না,
সেখান থেকে অক্ষম বাংলায় রূপান্তর চেষ্টা করলাম)

Try to travel, otherwise
you may become racist,
and you may end up believing
that your skin is the only one
to be right,
that your language
is the most romantic
and that you were the first
to be the first.
Travel,
because if you don't travel then
your thoughts won’t be strengthened,
won’t get filled with ideas.
Your dreams will be born with fragile legs and then you end up believing in tv-shows, and in those who invent enemies
that fit perfectly with your nightmares
to make you live in terror.
Travel,
because travel teaches
to say good morning to everyone
regardless of which sun we come from.
Travel,
because travel teaches
to say goodnight to everyone
regardless of the darkness
that we carry inside
Travel,
because traveling teaches to resist,
not to depend,
to accept others, not just for who they are
but also for what they can never be.
To know what we are capable of,
to feel part of a family
beyond borders,
beyond traditions and culture.
Traveling teaches us to be beyond.
Travel,
otherwise you end up believing
that you are made only for a panorama
and instead inside you
there are wonderful landscapes
still to visit.
- Gio Evan, poet and songwriter.
Translated from Italian.

কালেক্টেড

🌿 যখন তুমি নিজেকে খুঁজে পাও… 🌿একসময় আসে, যখন তুমি বুঝে ফেলো —সবাইকে খুশি রাখতে গিয়ে তুমি নিজের মর্যাদা হারাচ্ছো।তখনই শুর...
06/11/2025

🌿 যখন তুমি নিজেকে খুঁজে পাও… 🌿

একসময় আসে, যখন তুমি বুঝে ফেলো —
সবাইকে খুশি রাখতে গিয়ে তুমি নিজের মর্যাদা হারাচ্ছো।
তখনই শুরু হয় আসল পরিবর্তন।

এই গল্প সেই মানুষটার,
যে শিখে নিয়েছে নিজের প্রতি শ্রদ্ধা কেমন জিনিস। 💭



1️⃣ যারা তোমাকে খোঁজে না, তাদের খুঁজে বেড়ানো বন্ধ করো।
তুমি কারও পিছনে নয়, নিজের পথে হাঁটার জন্যই জন্মেছো।

2️⃣ কারও কাছে কিছু ভিক্ষা কোরো না।
প্রাপ্য জিনিস অর্জন করো নিজের যোগ্যতায়।

3️⃣ অযথা কথা বলে নিজের মান কমিয়ে ফেলো না।
নীরবতা অনেক সময় সবচেয়ে জোরালো উত্তর হয়। 🤫

4️⃣ কেউ অসম্মান করলে সীমা টেনে দাও।
আত্মসম্মান একবার হারালে, সেটা ফেরত পাওয়া কঠিন।

5️⃣ অন্যের জিনিসে নির্ভরশীল হয়ো না।
নিজের সামর্থ্য তৈরি করাই আসল স্বাধীনতা। 💪

6️⃣ যারা শুধু নেয়, দেয় না — তাদের থেকে দূরে থাকো।
অসম সম্পর্ক একসময় তোমাকেই ক্লান্ত করে দেবে।

7️⃣ নিজের উপর বিনিয়োগ করো।
নতুন কিছু শেখো, নিজেকে উন্নত করো, নিজের সুখকে গুরুত্ব দাও। 🌱

8️⃣ অন্যদের নিয়ে গসিপ বন্ধ করো।
অন্যকে ছোট করে কেউ বড় হয় না।

9️⃣ বলার আগে ভেবে নাও।
তোমার কথাই তোমার চরিত্রের প্রতিচ্ছবি।

🔟 সবসময় নিজেকে সেরা ভার্সনে রাখো —
পোশাকে, আচরণে, ব্যক্তিত্বে —
তোমার উপস্থিতি যেন হয় সম্মানের প্রতীক। 🌟



✨ নিজের লক্ষ্য নিয়ে ব্যস্ত থাকো,
অন্যদের গল্পে সময় নষ্ট না করে নিজের গল্প লিখো।

⌛ সময়কে সম্মান করো —
সময় নষ্ট করার অভ্যাসই তোমাকে পিছিয়ে দেয়।

যেখানে সম্মান নেই, সেখান থেকে দূরে সরে আসো।
নিজের উপস্থিতি কাউকে বোঝানোর দরকার নেই —
সম্মান না পেলে, চলে আসো।



💎 নিজেকে এমনভাবে তৈরি করো,
যেন একদিন সবাই বুঝে —
তোমার উপস্থিতিই ছিল তাদের জন্য সম্মানের বিষয়।



🌿 Inspired by a social media post I came across recently.
Rewritten with my personal reflections. 🌸

02/11/2025

জাপানে একটি প্রাচীন শিল্প আছে — কিন্তসুগি (Kintsugi)।
যখন কোনো জিনিস ভেঙে যায়, তারা সেটাকে ফেলে দেয় না।
বরং ভাঙা অংশগুলো সোনার গুঁড়ো দিয়ে জোড়া লাগায়।
ফলাফল?
ভাঙা দাগগুলোই হয়ে ওঠে তার সবচেয়ে সুন্দর অলংকার।

জীবনও ঠিক তেমনই —
ভাঙা মন, হারানো সময়, ভুল সিদ্ধান্ত…
সবই তোমাকে একদিন আরও মূল্যবান বানাবে,
যদি তুমি নিজের ক্ষতগুলো লুকিয়ে না রেখে,
সেগুলোকে ভালোবাসতে শেখো 💛

অতীত থাকা মানেই মূল্য কমে যায় — এটা ভুল ধারণা।

বরং অনেক সময় অতীতই তোমার মূল্য বাড়িয়ে দেয়।
কারণ অতীত মানে —
👉 তুমি লড়েছো,
👉 তুমি শিখেছো,
👉 তুমি টিকে আছো।

মানুষ, সম্পর্ক, এমনকি পুরনো জিনিসও —
অতীতের দাগ থাকলে তার মধ্যে গল্প থাকে,
অভিজ্ঞতা থাকে,
আর সবচেয়ে বড় কথা — গভীরতা থাকে।

যেমন “কিন্তসুগি”-তে ভাঙা জায়গায় সোনা লাগানো হয়,
তেমনই জীবনের ভাঙা সময়গুলোও আমাদের চরিত্রে
একটা সোনালি রেখা টেনে দেয়।

🕊️ অতীত তোমাকে কম মূল্যবান বানায় না, বরং প্রমাণ করে — তুমি সময়ের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ একজন মানুষ।

❝ ভুল করো। কারণ, তাতেই তোমার মূল্য বাড়ে। ❞‼️ মাঝে মাঝে ভুল বলো। না হলে বুঝবে কী করে, মানুষ তোমার কথা শুনছে কিনা!মাঝে মা...
15/08/2025

❝ ভুল করো। কারণ, তাতেই তোমার মূল্য বাড়ে। ❞

‼️ মাঝে মাঝে ভুল বলো। না হলে বুঝবে কী করে, মানুষ তোমার কথা শুনছে কিনা!
মাঝে মাঝে ভুল লিখো। তবেই সেই মানুষও মন্তব্য করবে, যে আজীবন প্রতিজ্ঞা করেছে, তোমার কোনো পোস্টে কমেন্ট করবে না!

‼️স্ট্যাসি বালিসের বইয়ের নাম ছিল—"How to Change a Life"। দ্বিতীয় সংস্করণে ভুলে ছাপা হলো—"How to Change a Wife"!
সেই 'ভুল'–ই বইটিকে করে দিল বেস্টসেলার।

✅ভুল মানেই ব্যর্থতা না। বরং, অনেক সময় ভুল–ই হয়ে ওঠে উত্তরণের সিঁড়ি।

✅দুধ নষ্ট হলে দই হয়, দাম বাড়ে। দই–ও নষ্ট হলে পনির হয়—আরও দামি।
আঙুর টক হলে তা রূপ নেয় ওয়াইনে, যার দাম আঙুরের চেয়ে ঢের বেশি।

✅ভুল মানেই তোমার অভিজ্ঞতা সমৃদ্ধ হওয়া। ভুল মানেই শিখে ফেলার নতুন একটা সুযোগ।

‼️কলম্বাস নেভিগেশনে ভুল করেছিলেন বলেই আমেরিকা আবিষ্কৃত হয়েছে।
ফ্লেমিং–এর ভুল থেকেই আবিষ্কৃত হয় পেনিসিলিন।
এডিসন বারবার ভুল করতেন, আর তাতেই আবিষ্কার হত নতুন কিছু।

☑️তিনি বলেছিলেন—
❝ আমি ভুল করিনি। আমি শুধু এমন ১০০০টা উপায় আবিষ্কার করেছি যেগুলো কাজ করে না। ❞

রবিন শর্মা বলেন— ❝ ভুল বলে কিছু নেই, সবই নতুন শিক্ষা। ❞
আলবার্ট আইনস্টাইন বলেন— ❝ যে ভুল করেনি, সে কখনো চেষ্টা করেনি। ❞
রিচার্ড ব্রানসন বলেন— ❝ নিয়ম মেনে কেউ হাঁটা শেখে না, ভুল করতে করতেই শেখে। ❞
কলিন পাওয়েল বলেন— ❝ নেতা জন্মায় না, তৈরি হয় ভুলের মধ্য দিয়ে। ❞
মাইকেল জর্ডান বলেন— ❝ আমি এত বেশি ভুল করেছি, তবেই সফল হয়েছি। ❞
হেনরি ফোর্ড বলেন— ❝ ভুল হলো নতুনভাবে শুরু করার সুযোগ। ❞

‼️ একজন প্রেমিকও বলে ফেলেছিল এক অসাধারণ কথা—
❝ ভুল মানুষের প্রেমে পড়াও একটা সুযোগ—আরো ভালো কাউকে ভালোবাসার। ❞

সত্যিকারের মানুষ কখনোই পুরোপুরি নির্ভুল নয়। কারণ, ভুল না করলে শেখা যায় না।

✅তাই, পেন্সিল হও।
ভুল করলে ঘষে মুছে নাও, আবার শুরু করো।
কলম হলে ভুল ঢাকার সুযোগ থাকে না, আর আঁকা যায় না সুন্দর কোনো চিত্র।

ভুল করো, শেখো, আবার চেষ্টা করো।
কারণ, ভুল মানুষকেই মানুষ করে তোলে।।🙂🌸






Admin

05/08/2025

I got over 1,200 reactions on one of my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉

🖤🇧🇩 নিউইয়র্কের মত জায়গায় একজন বাংলাদেশির প্রতি এত বড় সম্মান—এটা শুধু একজন দিদারুল ভাইয়ের সম্মান নয়, এটা পুরো জাতির গর্ব...
01/08/2025

🖤🇧🇩 নিউইয়র্কের মত জায়গায় একজন বাংলাদেশির প্রতি এত বড় সম্মান—এটা শুধু একজন দিদারুল ভাইয়ের সম্মান নয়, এটা পুরো জাতির গর্ব

চিন্তা করা যায়?
নিউইয়র্কের মতো বিশ্বমহানগরীতে একজন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত পুলিশ অফিসারকে এমন রাজকীয় শ্রদ্ধায় বিদায় জানানো হলো—
এই দৃশ্য শুধু চোখে জল আনে না,
এই দৃশ্য প্রশ্ন তোলে—
আমরা দেশে এমন গুণী, সাহসী, কর্তব্যপরায়ণ মানুষের যথার্থ সম্মান দিতে পারি তো? আবার এমন পুলিশ অফিসার নিয়োগ করাও কতটা কঠিন। এগুলো আমাদের সমাজের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ সেটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু এগুলো আফসোসের কাতারেই রয়ে গেলো।

দিদারুল ভাই তাঁর জীবন দিয়ে আমাদের দেখিয়ে গেলেন—
সেবা, সততা আর আত্মত্যাগের মাধ্যমে একজন বাংলাদেশি কতদূর যেতে পারে।
তিনি শুধু একজন পুলিশ অফিসার ছিলেন না,
তিনি ছিলেন একজন ‌“‌সম্মানদূত”
যিনি প্রবাসে দেশের মুখ উজ্জ্বল করেছেন মৃত্যুর মুহূর্ত পর্যন্ত।

আজ নিউইয়র্ক শহর তাঁর প্রতি মাথা নোয়ালো, আর আমরা বুকভরা গর্ব ও চোখভরা জলে বলি—
ভাই, আপনি দেশের সম্মানকে অন্য এক উচ্চতায় পৌঁছে দিলেন।
আল্লাহ আপনাকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন। আমিন। 🤲

🖤🇧🇩 In a city like New York, such a profound tribute to a Bangladeshi—

This isn’t just a farewell to Officer Didarul,
It is a moment of national pride for us all.

Can you even imagine?

In a global city like New York, a Bangladeshi-born police officer is given such a royal and dignified farewell —
It doesn’t just bring tears to the eyes,
It raises a painful question:

Do we, in our own country, truly honor such brave, honest, and dutiful individuals?
How rare is it to see such officers appointed in our system?
We all know how vital they are to our society.
And yet, these values remain buried in regret and neglect.

Didarul Bhai, through his life and sacrifice, showed us —
how far a Bangladeshi can go with service, integrity, and selflessness.
He wasn’t just a police officer.
He was a true “Ambassador of Honor”
who carried the pride of Bangladesh in every step,
right up to the moment of his death.

Today, New York bows its head in respect,
and we, with hearts full of pride and eyes full of tears, say —
Brother, you have raised the dignity of our nation to an entirely new height.
May Allah grant you the highest place in Jannah. Ameen. 🤲

Address

St Marys Road
London
IG11QX

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Vlog By Rover’s Family posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share