Bd-Metro.com

Bd-Metro.com Bd-metro. Forward Bangladesh

27/05/2025

সচিবালয়ে তারা সবাই হাসিনার লোক।

*সচিব : ৩ জন
১. ঊরুন দেব মিত্র, ২. উজ্জ্বল বিকাশ দত্ত, ৩. রণজিত কুমার বিশ্বাস।

* অতিরিক্ত সচিব : ৩২ জন
১. স্বপন কুমার সাহা, ২. ভীম চরণ রায়, ৩. জ্ঞানেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ৪. স্বপন কুমার সরকার, ৫. শ্যামল কান্তি ঘোষ, ৬. অমলেন্দু মুখার্জি, ৭. প্রণব চক্রবর্তী, ৮. সিতান ঘোষ সেন. ৯. পরীক্ষিত দত্ত চৌধুরী, ১০. দীলিপ কুমার দাস, ১১. সাইমা পাল দে, ১২. বিজন কুমার বাইসা, ১৩. তাপস কুমার রায়, ১৪. প্রকাশ চন্দ্র দাস, ১৫. অসিত কুমার বসাক এডিসি, ১৬. দীলিপ কুমার বসাক এডিসি, ১৭. জগদীশ রায়, ১৮. সুশান চন্দ্র দাস, ১৯. কামাল কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, ২০. স্বপন কুমার রায়, ২১. পবন চৌধুরী, ২২. তপন কুমার কর্মকার, ২৩. অপরূপ কুমার সরকার, ২৪. আশিস কুমার চৌধুরী, ২৫. অশোক মাধব রায়, ২৬. তপন কুমার চক্রবর্তী, ২৭. জিসনু রায় চৌধুরী, ২৮. নাভাস চন্দ্র মণ্ডল,২৯. ড. আর রাখান চন্দ্র বরমন, ৩০. মোনজ কুমার রায়, ৩১. অমিতাভ চক্রবর্তী, ৩২. শুভাশীষ বোস।

*যুগ্ম সচিব : ১৩১ জন

১. পরিমল চন্দ্র সাহা, ২. রতন কুমার সাহা, ৩. চন্দ্রনাথ বসাক, ৪. দীলিপ কুমার শর্মা, ৫. রবীন্দ্রনাথ রায়, ৬. গণেশ চন্দ্র সরকার, ৭. সুকুমার চন্দ্র রায়, ৮. ঈন্না লাল চৌধুরী, ৯. জীবন কুমার চৌধুরী, ১০. কুশলিয়া রানী বাগচি, ১১. তপন চন্দ্র মজুমদার, ১২. মনোজ মোহন মিত্র (এম এম মিত্র), ১৩. বিনয় ভূষণ তালুকদার, ১৪. পরেশ চন্দ্র রায়, ১৫. ড. অরুণা বিশ্বাস, ১৬. নিখিল চন্দ্র দাস, ১৭. অনন্ত কুমার চৌধুরী, ১৮. নারায়ণ চন্দ্র বরমা, ১৯. বিজন কান্তি সরকার, ২০. বিমান কুমার সাবা, এনডিসি, ২১. বিজয় ভট্টাচার্য, ২২. জ্যোতির্ময় সমাদ্দার, ২৩. রবীন্দ্রনাথ শর্মা, ২৪. কমলেশ কুমার দাস, ২৫. বিকাশ চন্দ্র সাবা, ২৬. বিকাশ কিশোরী দাস, ২৭. পতিত পবন বাইদিয়া, ২৮. আনন্দ চন্দ্র বিশ্বাস, ২৯. প্রশান্ত কুমার রায়, ৩০. অজিত কান্তি দাস, ৩১. মানিক চন্দ্র দে, ৩২. কালিরঞ্জন বরমা, ৩৩. তপন কান্তি শীল, ৩৪. গৌতম কুমার ঘোষ, ৩৫. বাসু দেব আচার্য, ৩৬. মানবিনরা (?) ভৌমিক, ৩৭. গোপাল কৃষ্ণ ভট্টাচার্য, ৩৮. বাবুল চন্দ্র রায়, ৩৯. পুণ্যাবর্তা চৌধুরী, ৪০. শংকর চন্দ্র রায়, ৪১. মলয় তালুকদার, ৪২. সুশান চন্দ্র রায়, ৪৩. মৃদুল কান্তি ঘোষ, ৪৪. গোকুল চন্দ্র দাস, ৪৫. সুবীর কিশোর চৌধুরী, ৪৬. পরিমল কুমার দেব, ৪৭. বিভাষ চন্দ্র পোদ্দার, ৪৮. শিখা সরকার, ৪৯. মনীন্দ্র নাথ রায়, ৫০. ধীরেন্দ্র (?) চন্দ্র দাস, ৫১. অমরিতা (?) রায়, ৫২. শশী কুমার সিং, ৫৩. সুনীল চন্দ্র পাল, ৫৪. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৫৫. সুপ্রিয় কুমার কুন্দু, ৫৬. মানিক লাল বণিক, ৫৭. জ্যোতির্ময় দত্ত, ৫৮. নারায়ণ চন্দ্র দাস, ৫৯. বিমল চন্দ্র দাস, ৬০. ভোলানাথ দে, ৬১. বাসুদেব গাঙ্গুলী, ৬২. অরুণ কুমার মালাকার, ৬৩. নিমাই চন্দ্র পাল, ৬৪. ড. নমিতা হালদার, ৬৫. সুুভাষ চন্দ্র সরকার, ৬৬. মরণ কুমার চক্রবর্তী, ৬৭. তপন কুমার ঘোষ, ৬৮. পিরায় সাহা, ৬৯. গৌরাঙ্গ চন্দ্র মোহন্ত, ৭০. সুব্রত রায় মিত্র, ৭১. পরিতোষ চন্দ্র দাস, ৭২. দীপক কান্তি পাল, ৭৩. অরজিত চৌধুরী, ৭৪. বনমালী ভৌমিক, ৭৫. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৭৬. দীলিপ কুমার সাহা, ৭৭. ইতি রানী পোদ্দার, ৭৮. স্বপন চন্দ্র পাল, ৭৯. গোপা চৌধুরী, ৮০. অমিত কুমার বাউল, ৮১. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৮২. গাইতা বরতা সাহা, ৮৩. বিশ্বনাথ বণিক, ৮৪. প্রাণেশ চন্দ্র সূত্রধর, ৮৫. শাইমা প্রসাদ বেপারী, ৮৬. সুশান্ত কুমার সাহা, ৮৭. গৌতম কুমার ভট্টাচার্য, ৮৮. রঞ্জিত কুমার সেন, ৮৯. হরিপ্রসাদ পাল, ৯০. তপন চন্দ্র বণিক, ৯১. পার্থপ্রতীম দেব, ৯২. অভিজিত চৌধুরী, ৯৩. সুরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, ৯৪. শংকর রঞ্জন সাহা, ৯৫. ড. অর্ধেন্দু শেখর রায়, ৯৬. স্বর্ণকার প্রসাদ দে, ৯৭. প্রণব কুমার নিয়োগী, ৯৮. সন্তোষ কুমার অধিকারী, ৯৯. রমা রানী রায়, ১০০. তন্দ্রা শেখর, ১০১. সীমা সাহা, ১০২. সমরীতা রানী ঘরামী, ১০৩. পুলক রাজন শাহ, ১০৪. তপন কুমার সরকার, ১০৫. কংকাম নীলমণি সিং, ১০৬. মিনু শীল, ১০৭. ধীরেন্দ্র নাথ সরকার, ১০৮. অঞ্জলি রানী চক্রবর্তী, ১০৯. প্রণয় কান্তি বিশ্বাস, ১১০. তরু কান্তি ঘোষ, ১১১. প্রশান্ত কুমার দাস, ১১২. মনোজ কান্তি বড়াল, ১১৩. স্বপন কুমার বড়াল, ১১৪. বিষয় ভূষণ পাল, ১১৫. দীপক চক্রবর্তী, ১১৬. নিখিল রঞ্জন রায়, ১১৭. নন্দ দুলাল বণিক, ১১৮. সঞ্জয় কুমার চৌধুরী, ১১৯. গৌতম আইচ সরকার, ১২০. প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী, ১২১. শিবনাথ রায়, ১২২. নারায়ণ চন্দ্র দেবনাথ, ১২৩. লক্ষ্মী চন্দ্র দেবনাথ, ১২৪. জয়তী পাল কুড়ি, ১২৫. জয়তী রানী বর্মণ, ১২৬. সুধাকর দত্ত, ১২৭. রেবা রানী সাহা, ১২৮. বিজন লাল দেব, ১২৯. হীরামণি বাড়ৈ, ১৩০. ড. কৃষ্ণ গাইন, ১৩১. শান্ত কুমার প্রামাণিক।

* উপসচিব : ১২৫ জন

১. উত্তম কুমার রায়, ২. বিপুল চন্দ্র রায়, ৩. জগদীশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৪. তপন কুমার নাথ, ৫. বিকাশ চন্দ্র শিকদার, ৬. ড. নলিন রঞ্জন বসাক, ৭. জয়ন্তী স্যান্নাল, ৮. তপন কান্তি ঘোষ, ৯. রাম চন্দ্র দাস, ১০. প্রণব কুমার ঘোষ, ১১. রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ১২. কমলা রঞ্জন দাস, ১৩. পাঠান চন্দ্র পণ্ডিত, ১৪. নিতাই পদ দাস, ১৫. উত্পল কুমার দাস, ১৬. নিমাই চন্দ্র বিশ্বাস, ১৭. অজিত কুমার পাল আকা, ১৮. মহাদেব বিশ্বাস, ১৯. বিজয় কুমার দেবনাথ, ২০. সুপ্রকাশ স্যান্নাল, ২১. তাপস কুমার বোস, ২২. জগন্নাথ খোকন, ২৩. শিশির কুমার রায়, ২৪. নন্দিতা সরকার, ২৫. মলয় কুমার রায়, ২৬. স্বপন কুমার ঘোষ, ২৭. কল্লোল কুমার চক্রবর্তী, ২৮. সায়েম কিশোর রায়, ২৯. প্রবীর কুমার চক্রবর্তী, ৩০. দিলীপ কুমার বণিক, ৩১. ননী গোপাল বিশ্বাস, ৩২. অনিল চন্দ্র দাস, ৩৩. নিশ্চিন্ত কুমার পোদ্দার, ৩৪. দুলাল কৃষ্ণ সাহা, ৩৫. শান্ত কুমার সাহা, ৩৬. মৃণাল কান্তি দেব, ৩৭. রাজিব চন্দ্র সরকার, ৩৮. সীতেন্দ্র কুমার সরকার, ৩৯. নীতিশ কুমার সরকার, ৪০. তুলসি রঞ্জন সাহা, ৪১. সুভাস চন্দ্র সাহা, ৪২. মনীন্দ্র কিশোর, ৪৩. সুশান্ত কুমার কুণ্ডু, ৪৪. সত্যজিত্ কর্মকার, ৪৫.অশোক কুমার দেবনাথ, ৪৬. সুবল বোস মণি, ৪৭. ড. তরুণ কান্তি সিকদার, ৪৮. বিশ্বজিত্ ভট্টাচার্য, ৪৯. সঞ্জয় কুমার বণিক, ৫০. সত্যরঞ্জন মণ্ডল, ৫১. ভুবন চন্দ্র বিশ্বাস, ৫২. রঞ্জন কুমার দাস, ৫৩. জয়ন্ত কুমার সরকার, ৫৪. অমিতাভ সরকার, ৫৫. প্রণব কুমার ঘোষ, ৫৬. মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৫৭. বিকর্ণ কুমার ঘোষ, ৫৮. অরুণ চন্দ্র মহোত্তম, ৫৯. প্রণব কুমার রায়, ৬০. পলাশ কান্তি বালা, ৬১. সুব্রত পাল চৌধুরী, ৬২. দীপক রঞ্জন অধিকারী, ৬৩. শশাঙ্ক সুকুমার ভৌমিক, ৬৪. জনীন্দ্র নাথ সরকার, ৬৫. প্রদীপ কুমার দাস, ৬৬. গৌতম কুমার, ৬৭. শিবানী ভট্টাচার্য, ৬৮. নিতাই চন্দ্র সেন, ৬৯. মলাই চৌধুরী, ৭০. সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, ৭১. রঞ্জিত কুমার, ৭২. কৃষ্ণ কান্ত বিশ্বাস, ৭৩. তপন কুমার সাহা, ৭৪. অমল কৃষ্ণ মণ্ডল, ৭৫. নিরঞ্জন দেবনাথ, ৭৬. লিপিকা ভদ্র, ৭৭. সুলেখা রানী বসু, ৭৮. বিদিকা রায় চৌধুরী, ৭৯. দীলিপ কুমার বণিক, ৮০. মনোজ কুমার রায়, ৮১. পরিমল সিং, ৮২. সমরিতা কর্মকার, ৮৩. পিকা রানী বলয়, ৮৪. তপন কুমার বিশ্বাস, ৮৫. ড. সুবাস চন্দ্র বিশ্বাস, ৮৬. গুহলাল সিং, ৮৭. গৌতম চন্দ্র পাল, ৮৮. তন্ময় দাস, ৮৯. বিজয় কৃষ্ণ দেবনাথ, ৯০. প্রদেশ কান্তি দাস, ৯১. মনোরঞ্জন বিশ্বাস, ৯২. অসীম কুমার দে, ৯৩. অজিত কুমার দেবনাথ, ৯৪. পীযূষ কান্তি নাথ, ৯৫. পাঠান কুমার সরকার, ৯৬. সুকুমার চন্দ্র কুণ্ডু, ৯৭. আশিস কুমার সাহা, ৯৮. শ্যামল চন্দ্র কর্মকার, ৯৯. অজিত কুমার ঘোষ, ১০০. উত্তম কুমার কর্মকার, ১০১. সাইয়ান কুমার দাস, ১০২. সুসানতা কুমার সরকার, ১০৩. বালাই কারিসনা হাজরা, ১০৪. নীরঞ্জন কুমার মণ্ডল, ১০৫. ব্রজগোপাল ভৌমিক, ১০৬. ড. অনিমা রানী নাথ, ১০৭. গুরাথ কুমার সরকার, ১০৮. স্বপন কুমার ভৌমিক, ১০৯. গীতাঞ্জলী চৌধুরী, ১১০. পঙ্কজ কুমার পাল, ১১১. ননী গোপাল মণ্ডল, ১১২. সন্তোষ কুমার পণ্ডিত, ১১৩. শ্যামল কুমার সিংহ, ১১৪. অসীম কুমার বালা, ১১৫. মহেশ চন্দ্র রায়, ১১৬. গৌরী সরকার ভট্টাচার্য, ১১৭. দীপঙ্কর মণ্ডল, ১১৮. অজয় কুমার চক্রবর্তী, ১১৯. সুকাশ কর্মকার, ১২০. স্বপন কুমার মণ্ডল, ১২১. প্রদীপ কুমার সাহা, ১২২. বিজয় রঞ্জন সাহা, ১২৩. বলনাথ পাল, ১২৪. নৃপেন্দ্র চন্দ্র দেবনাথ, ১২৫ সঞ্জীব কুমার দেবনাথ

* সিনিয়র সহকারী সচিব : ৫১ জন

১. কিরণ চন্দ্র রায়, ২. দেবাশীষ রায়, ৩. অপর্ণা দে, ৪. শৈলেন্দ্র নাথ মণ্ডল, ৫. রাজীব ভট্টাচার্য, ৬. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, ৭. নীরদ চন্দ্র মণ্ডল, ৮. দীপঙ্কর বিশ্বাস, ৯. আনন্দ কুমার বিশ্বাস, ১০. বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস, ১১. পরিমল সরকার, ১২. অঞ্জন চন্দ্র পাল, ১৩. বেবী রানী কর্মকার, ১৪. রথীন্দ্রনাথ দত্ত, ১৫. সঞ্জয় কুমার নাথ, ১৬. সরোজ কুমার নাথ, ১৭. পরিতোষ হাজরা, ১৭. পরিতোষ হাজরা, ১৮. সাতি আকাম সিন, ১৯. দেবজিত সিংহ, ২০. গোপাল চন্দ্র দাস, ২১. নীল রতন সরকার, ২২. কালা চান সিংহ, ২৩. প্রতাপ চন্দ্র বিশ্বাস, ২৪. অতিন কুমার কুণ্ডু, ২৫. ধনাঞ্জয় কুমার দাস, ২৬. দেবেন্দ্র চক্রবর্তী, ২৭. দেবাশীষ নাগ, ২৮. অতুল সরকার, ২৯. অভিজিত রায়, ৩০. সুব্রত কুমার শিকদার, ৩১. অপূর্ব কুমার মণ্ডল, ৩২. অরুণ কুমার মণ্ডল, ৩৩. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৩৪. সুজিত কুমার রায়, ৩৫. প্রিয়া সিংধু তালুকদার, ৩৬. অনুপ কুমার তালুকদার, ৩৭. সুব্রত কুমার দে, ৩৮. হিল্লোল বিশ্বাস, ৩৯. দেবময় দেওয়ান, ৪০. মিনাক্ষ্মী বর্মন, ৪১. দেবপ্রসাদ পাল, ৪২. বনানী বিশ্বাস, ৪৩. সঞ্জীব কুমার দেবনাথ, ৪৪. দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, ৪৫. খোকন কান্তি সাহা, ৪৬. সরবাসটি রায়, ৪৭. সুব্রত পাল, ৪৮. সিদ্ধার্থ শংকর কুণ্ডু, ৪৯. দিবি চন্দ, ৫০. বাদল চন্দ্র হালদার, ৫১. মৃণাল কান্তি দে, ৫২. পঙ্কজ ঘোষ, ৫২. সন্দীপ কুমার সিংহ।

* সহকারী সচিব : ৯৬ জন!

১. পল্লব কুমার ব্যানার্জী, ২. গোপাল কৃষ্ণ পাল, ৩. অরুণ কান্তি মজুমদার, ৪. সুকান্ত ভট্টাচার্য, ৫. ড. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৬. তপন কুমার চক্রবর্তী, ৭. পতিত পবন দেবনাথ, ৮. উত্তম কুমার পাল, ৯. সুধীর চন্দ্র রায়, ১০. কানাই লাল শীল, ১১. পরিমল চন্দ্র পাল, ১২. প্রতিভা রানী কুণ্ডু, ১৩. কালচাঁদ সরকার, ১৪. দীলিপ কুমার দেবনাথ, ১৫. পাপিয়া ঘোষ, ১৬. রীনা রানী সাহা, ১৭. অসীম কুমার কর্মকার, ১৮. সুদীপ্ত দাস, ১৯. রাজীব কুমার সরকার, ২০. অপর্ণা ভাইডা, ২১. রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস, ২২. সন্দীপ কুমার সরকার, ২৩. রাজীব কুমার রায়. ২৪. মল্লিকা দে, ২৫. জ্যোতিকা সরকার, ২৬. শীলবর্তা কর্মকার, ২৭. সুজন চৌধুরী, ২৮. ঝুমুর বালা, ২৯. শঙ্খমালা, ৩০. উত্তম কুমার দে, ৩১. অনিন্দিতা রায়, ৩২. প্রদীপ সিংহ, ৩৩.দেবেন্দ্রনাথ উরন, ৩৪. প্রশ্রান্ত কুমার দাস, ৩৫. মরার্জী দেশাই বর্মণ, ৩৬. শিল্পী রানী রায়, ৩৭. ভাস্কার বিভানাথ বাপ্পী, ৩৮. বিনীতা বিশ্বাস, ৩৯. অপর্ণা দেবনাথ, ৪০. সুবর্ণা সরকার, ৪১. সুজীদ হালদার, ৪২. মৌসুমী সরকার পাখি, ৪৩. রুপালী মণ্ডল, ৪৪. সমর কান্তি বসাক, ৪৫. অমিতাভ পরাগ তালুকদার, ৪৬. পিন্টু ব্যাপারী, ৪৭. উজ্জ্বল কুমার ঘোষ, ৪৮. নমীতা দে, ৪৯.দীপঙ্কর রায়, ৫০. গৌরাঙ্গ কুমার চৌধুরী, ৫১. দীপক কুমার রায়, ৫২. কমল কুমার ঘোষ, ৫৩. দীপঙ্কর রায়, ৫৪. প্রশান কুমার চক্রবর্তী, ৫৫. তুষার কুমার পাল, ৫৬. বিশ্বজিত্ কুমার পাল, ৫৭. প্রভাসু সুমি মৌহান, ৫৮. অনির্বাণ নিয়োগী, ৫৯. মিন্টু চৌধুরী, ৬০. তন্ময় মজুমদার, ৬১. বীথি দেবনাথ, ৬২. শীলু রায়, ৬৩. শম্পা কুণ্ডু, ৬৪. মুকুল কুমার মিত্র, ৬৫. শঙ্কর কুমার বিশ্বাস, ৬৬. অসীম চন্দ্র মল্লিক, ৬৭. বীজন ব্যানার্জী, ৬৮. চিত্রা শিকারী, ৬৯. শিমুল কুমার সাহা, ৭০. জুতন চন্দ্র, ৭১. স্নেহাশীষ দাস, ৭২. নিক্সন বিশ্বাস, ৭৩. মিল্টন চন্দ্র রায়, ৭৪. নির্ঝর অধিকারী, ৭৫. অমিত দেবনাথ, ৭৬. সাসুতি শীল, ৭৭. পরিন্দ্র দেব, ৭৮. আজীন কুমার সরকার, ৭৯. সুমীর বিশ্বাস, ৮০. পূর্বাণী গোলদার, ৮১. প্রণতি বিশ্বাস, ৮২. বিভীষণ কান্তি দাস, ৮৩. পলক কান্তি চক্রবর্তী, ৮৪. ওনমী চক্রবর্তী, ৮৫. বিকাশ বিশ্বাস, ৮৬. জীতেন্দ্র কুমার নাথ, ৮৭. জয়ন্তী রুপা রায়, ৮৮. শতরুপা তালুকদার, ৮৯. রামকৃষ্ণ বর্মণ, ৯০. কল্যাণ চৌধুরী, ৯১. ডিবাংসু কুমার সিনহা, ৯২. সুজতী ধর, ৯৩. মৌসুমী বাইন হিরা, ৯৪. টীনা পাল, ৯৫. সাথী অজিত রায় দাস, ৯৬. সাজুতী দেবনাথ।

*অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার : ৪ জন!

১. সুরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, ২. অশোক কুমার বিশ্বাস, ৩. স্বপন কুমার রায়, ৪. নারায়ণ দত্ত বর্মা।

*উপবিভাগীয় কমিশনার : ৫ জন

১. অমিতাভ সরকার, ২. রামচন্দ্র দাস, ৩. মনোজ কান্তি বড়াল, ৪. মুকেশ চন্দ্র বিশ্বাস, ৫. মনীন্দ্র কিশোর মজুমদার।

*অতিরিক্ত উপবিভাগীয় কমিশনার : মাত্র ১০ জন!

১. ডা. সুভাস চন্দ্র বিশ্বাস, ২. বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস, ৩. গোপাল চন্দ্র বিশ্বাস, ৪. অঞ্জন চন্দ্র পাল, ৫. দীপঙ্কর বিশ্বাস, ৬. কালা চন্দ্র সিনহা, ৭. অনন্দ্র কুমার বিশ্বাস, ৮. প্রভাত চন্দ্র বিশ্বাস, ৯. প্রকাশ কান্তি চৌধুরী, ১০. দেবজীত্ সিনহা

*উপজেলা নির্বাহী অফিসার : ১৩.

দেবপ্রসাদ পাল, ২. অভিজিত্ রায়, ৩. উত্তম কুমার মণ্ডল, ৪. সুব্রত কুমার দে, ৫. প্রিয়াসিন্ধু তালুকদার, ৬. সুব্রত কুমার শিকদার, ৭. সুব্রত পাল, ৮. অরুণ কুমার মণ্ডল, ৯. দুলাল চন্দ্র সূত্রধর, ১০. বনানী বিশ্বাস, ১১. দেবী চন্দ্র, ১২. মৃনাল কান্তি দে, ১৩. সিদ্ধার্থ সরকার কুণ্ড, ১৪. পঙ্কজ ঘোষ।
নাম না জানা আরও হাজার হাজার সরকারি কর্মকর্তা আছেন।

তারা কি সরকারকে সফল হতে দিবে? তাদের ষড়যন্ত্র অব্যাহত।

Tarique Rahman@followersElias HossainBegum Khaleda ZiaBNP Media CellBD ArmyMirpur DOHSMIRPUR DOHS RESIDENCE Highlights
25/02/2025

Tarique Rahman@followersElias HossainBegum Khaleda ZiaBNP Media CellBD ArmyMirpur DOHSMIRPUR DOHS RESIDENCE Highlights

বাংলাদেশের তিন সেনাপ্রধান: গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের তিন অধ্যায়*******************************************************BY ECO...
24/02/2025

বাংলাদেশের তিন সেনাপ্রধান: গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের তিন অধ্যায়
*******************************************************
BY ECONOMIST MUFID AHMED.

বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে তিনজন সেনাপ্রধান তাদের দায়িত্বশীল ভূমিকার মাধ্যমে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও রক্ষার ক্ষেত্রে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। ১৯৭১ সালে জেনারেল জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে বাংলাদেশের মুক্তির সংগ্রামকে এগিয়ে নেন, ১৯৯০ সালে জেনারেল নূরুদ্দিন খান স্বৈরতন্ত্রের অবসান ঘটিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন, আর সাম্প্রতিক সময়ে জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান এক অনির্বাচিত সরকারকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে গণতন্ত্রের পথে নতুন ইতিহাস রচনা করেছেন।

প্রথম অধ্যায়: জেনারেল জিয়াউর রহমান ও স্বাধীনতার ঘোষণা

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ মধ্যরাতে পাকিস্তানি বাহিনী ‘অপারেশন সার্চলাইট’ নামে বর্বর অভিযান শুরু করলে বাংলাদেশ স্বাধীনতার পথ ধরে। তখন চট্টগ্রামে অবস্থানরত মেজর জিয়াউর রহমান বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পক্ষে স্বাধীনতার ঘোষণা দেন। এই ঘোষণাটি মুক্তিযোদ্ধাদের মনোবল দৃঢ় করে তোলে এবং মুক্তিযুদ্ধের আনুষ্ঠানিক সূচনা ঘটে।

স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যা করা হলে দেশে এক চরম রাজনৈতিক শূন্যতা সৃষ্টি হয়। সেই সংকটপূর্ণ সময়ে জিয়াউর রহমান সেনাপ্রধান হিসেবে দায়িত্ব নেন এবং পরবর্তীতে রাষ্ট্রপতি হিসেবে বাংলাদেশে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা করেন। তার নেতৃত্বে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়, অর্থনীতি উন্মুক্ত হয়, এবং মুক্তিযোদ্ধাদের পুনর্বাসন করা হয়।

দ্বিতীয় অধ্যায়: জেনারেল নূরুদ্দিন খান ও ১৯৯০-এর স্বৈরতন্ত্রের পতন

১৯৮২ সালে সেনা অভ্যুত্থানের মাধ্যমে রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করেন জেনারেল হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ। দীর্ঘ নয় বছরের শাসনকালে দেশে স্বৈরতন্ত্রের শাসন কায়েম হয়। ১৯৯০ সালের গণঅভ্যুত্থান যখন তীব্র রূপ নেয়, তখন সেনাবাহিনীর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

সেই সময়ের সেনাপ্রধান জেনারেল নূরুদ্দিন খান স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে জনগণের পক্ষে অবস্থান নেন। এরশাদ যখন সামরিক শাসন জারি করতে চেয়েছিলেন, তখন জেনারেল নূরুদ্দিন তা প্রত্যাখ্যান করেন এবং সেনাবাহিনীকে নিরপেক্ষ থাকার নির্দেশ দেন। তার এই দায়িত্বশীল সিদ্ধান্তের ফলে ১৯৯০ সালের ৬ ডিসেম্বর এরশাদ পদত্যাগ করতে বাধ্য হন এবং বাংলাদেশে আবার গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠিত হয়।

তৃতীয় অধ্যায়: জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান ও সাম্প্রতিক গণআন্দোলন

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লড়াইয়ে আরেকজন সেনাপ্রধান ইতিহাস সৃষ্টি করেছেন। তীব্র ছাত্রনেতৃত্বাধীন গণআন্দোলনের মুখে সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান বর্তমান অনির্বাচিত সরকারের প্রতি সমর্থন প্রত্যাহার করেছেন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন।

বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, সেনাপ্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের রূপরেখা নির্ধারণ করছেন, যা ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক শাসনের জন্য একটি নতুন দৃষ্টান্ত স্থাপন করবে। তার এই উদ্যোগকে দেশের জনগণ গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের পথে একটি সাহসী পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।

বাংলাদেশের সেনাবাহিনীর গৌরবময় ভূমিকা

বাংলাদেশের ইতিহাসে তিনজন সেনাপ্রধান—জেনারেল জিয়াউর রহমান, জেনারেল নূরুদ্দিন খান, এবং জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান—তাদের দায়িত্বশীল ও সাহসী সিদ্ধান্তের মাধ্যমে গণতন্ত্রের পথে দেশের অগ্রযাত্রা নিশ্চিত করেছেন। তারা জনগণের দাবির প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে রাজনৈতিক সংকটের সময় দেশকে স্থিতিশীল করেছেন এবং দেশের গণতন্ত্রকে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত করেছেন।

এই তিন অধ্যায় প্রমাণ করে যে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী শুধু একটি প্রতিরক্ষা বাহিনী নয়, বরং জাতীয় সঙ্কটময় মুহূর্তে দেশ ও জনগণের পক্ষে দাঁড়িয়ে গণতন্ত্রের রক্ষক হিসেবেও ভূমিকা রেখেছে। ইতিহাসে তাদের এই অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে।

19/02/2025
 Media CellBegum Khaleda Zia
19/02/2025

Media CellBegum Khaleda Zia

19/02/2025

যিনি সমন্বয়ক
তিনি নাগরিক কমিটি -তিনি বৈষম্য বিরোধী ছাত্র
তিনি গুপ্ত শিবির
তিনিই কেমোফ্লাস ছাত্রলীগ

আমার শ্রদ্ধেয় প্রশিক্ষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড: আব্দুল্লাহ আল ইউসুফ স্যারের খুবই সময়োপযোগী এবং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই...
04/12/2024

আমার শ্রদ্ধেয় প্রশিক্ষক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব:) ড: আব্দুল্লাহ আল ইউসুফ স্যারের খুবই সময়োপযোগী এবং অতীব গুরুত্বপূর্ণ এই লেখাটা সবার জন্য শেয়ার করলাম :

চলমান নিরাপত্তা পরিস্থিতির সংক্ষিপ্ত পর্যালোচনাঃ

সম্প্রতি দেশের রাজনৈতিক এবং কুটনৈতিক অঙ্গনে বেশ কিছু ঘটনা ঘটছে। এসব ঘটনা নিয়ে নানামুখী প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছে। কিছুটা আশা, কিছুটা ভয়, কিছুটা অনিশ্চয়তা, কিছুটা সংশয় ছড়িয়ে পড়েছে জনমনে। চলমান ঘটনাপ্রবাহের একজন নিবিড় পর্যবেক্ষক হিসেবে কিছু মতামত তুলে ধরছি।

প্রথমেই সবাইকে অভিনন্দন। চলমান স্নায়ুযুদ্ধে আমরা একটি বিশাল বিজয় অর্জন করেছি। যে কোন যুদ্ধে বিজয় লাভের অপরিহার্য পূর্বশর্ত হচ্ছে ‘শত্রুকে চেনা’। দেশের প্রতিটি মানুষ আজ শত্রুকে চেনে। ভারতীয় আধিপত্যবাদ এবং তাদের এদেশীয় দোসররাই যে আমাদের প্রধান এবং একমাত্র শত্রু সেটা আজ দেশপ্রেমিক প্রতিটি নাগরিক উপলব্ধি এবং প্রকাশ করছে নির্দ্বিধায়, অকপটে। এটাই আমাদের প্রাথমিক ভূমিধ্বস বিজয়। অভিনন্দন সবাইকে।

ইসকন নিয়ে কথা বলাটা ছিল একটা ট্যাবু। ধর্মীয় লেবাসে এই সংগঠনটি দেশজুড়ে নীরব সন্ত্রাস চালিয়ে গেছে গত ষোলটি বছর। আজ সবাই জেনেছে, এই সংগঠনটির কোন সনাতন ধর্মীয় ভিত্তি নেই। এটা মোদী সরকারের মদদপুস্ট একটি আগাগোড়া সন্ত্রাসী সংগঠন। দেশজুড়ে তাই এই সংগঠনটির কার্যক্রম বন্ধের দাবী উঠেছে। ছাত্রলীগ নিষিদ্ধ করার পরে এদেশে ভারতীয় আধিপত্যবাদের সবচে’ শক্তিশালী প্রতিনিধিত্ব করছিল এই সংগঠনটি। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার চরম উস্কানি সত্ত্বেও, একজন নিরাপরাধ সাইফুল নৃশংসভাবে খুন হবার পরেও, মানুষ ভারতের ফাঁদে পা দেয়নি। বরং আইনী প্রক্রিয়ায় ইসকনকে নিষিদ্ধ করার জন্য সরকারের উপর চাপ সৃষ্টি করছে। এটা ছিল আমাদের দ্বিতীয় ভূমিধ্বস বিজয়। আবারও অভিনন্দন সবাইকে।

এবার একটু থ্রেট অ্যানালিসিস করা যাক। ঈদানীং কিছু কিছু অতি-উৎসাহী নিরাপত্তা বিশ্লেষক জ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কারনেই হোক, পান্ডিত্য জাহির করার মানসেই হোক, অথবা আগুনে ঘি ঢালার হীন মানসিকতা থেকেই হোক, কিছু কিছু স্ট্রাটেজিক জারগন ব্যবহার করে জনমনে ত্রাস সৃষ্টি করছে। ভীত মানুষ কিন্তু নিজেকে রক্ষার অবচেতন তাগিদেই হিংস্র হয়ে ওঠে। এবং ভুল করে।

এই যে চিকেন নেক টেক বলে সাধারন মানুষকে বিভ্রান্ত এবং অস্থির করে তোলা হচ্ছে; একটি প্রতিঘাতমূলক, চরম হিংসাত্মক মানসিকতা তৈরীর অপচেস্টা হচ্ছে, এটা ঠিক না। চট্টগ্রাম, রংপুর ভারত দখল করে নেবে, বন্দরে বোমাবর্ষণ করবে, বাংলাদেশকে হায়দ্রাবাদ বানিয়ে ছাড়বে- এগুলো একেবারেই প্রাথমিক পর্যায়ের, সেকেলে, মধ্যযুগীয় সামরিক ধ্যান ধারনা। আমরা আরও দুই তিন যুগ আগে একেবারেই জুনিয়র অফিসার- লেফটেন্যান্ট, ক্যাপ্টেনদের এসব পড়াতাম।

পৃথিবী অনেক এগিয়ে গেছে। এখন আর ওরকম মধ্যযুগীয় আনস্মার্ট কায়দায় যুদ্ধ হয় না। মোদীর মাথায় ঘিলু তো দূরে থাক, এক ছটাক পুরীষও যদি থাকে, সে এ ধরনের আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত নেবে না। এ ধরনের পদক্ষেপের ভূরাজনৈতিক ইম্প্যাক্ট বা কন্সিকোয়েন্স ম্যানেজ করার সামর্থ ভারতের নেই। মোদীর পরামর্শকদের সবাই তো আর উজবুক নয়। বুদ্ধিমান মানুষও আছে। ওরা জানে আমি কি বলতে চাচ্ছি।

এগুলো কতগুলো অমূলক ভয়। এ ধরনের ভীতি ছড়িয়ে আমাদের সেকেলে নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা আমাদের লাভের চাইতে ক্ষতিই করছেন বেশী।

যেটা হচ্ছে, দেশজুড়ে ভারতের বিরুদ্ধে একটা ভীষণ রকম ঘৃণা এবং বিদ্বেষমূলক মনোভাব গড়ে উঠছে। এটা নির্বুদ্ধিতা। আবারও বলি, এটা নির্বুদ্ধিতা। দুটো জনগোষ্ঠীকে মুখোমুখি দাড় করিয়ে দেয়া কোন কাজের কথা নয়। একটি দেশের সমগ্র জনগোষ্ঠী প্রতিবেশী আরেকটি দেশের সমগ্র জনগোষ্ঠীর শত্রু হতে পারে না। এই বিষয়টি পরিস্কার বুঝতে হবে। ভারতের সাধারন মানুষ, শান্তিকামী জনগণ আমাদের শত্রু হতে যাবে কেন? শত্রু তো হচ্ছে মোদী প্রশাসন, চরমপন্থী, হিন্দুত্ববাদী, দিল্লীকেন্দ্রিক মুষ্টিমেয় কিছু অমানুষ। ওদের দোষ আমরা ভারতের সাধারন জনগনের উপর চাপাবো কেন?

আপনারা যেমন বাংলাদেশকে ভালোবাসেন, ভারতের কোটি কোটি সাধারন শান্তিকামী মানুষও তেমনি তাদের দেশটাকে ভালোবাসে। আপনার পতাকার অমর্যাদা করলে যেমন আপনার হৃদয়ে রক্তক্ষরণ হয়, তেমনি হয় তাদেরও। কিছু অতি-উৎসাহী অর্বাচীনের লাগামহীন উস্কানিতে উত্তেজিত হয়ে আমাদের গুটিকতেক ছেলে রাস্তায় ভারতের পতাকা পেইন্ট করে তার উপর দিয়ে হাটাহাটি করেছে। এটা ভীষণ বাজে একটা কাজ হয়েছে। মোটেই সমর্থনযোগ্য নয়। পরিনামে কোলকাতা আর আগরতলার অর্বাচীন প্রতিক্রিয়াশীলরাও আমাদের পতাকার অমর্যাদা করেছে। এভাবে পরস্পরের জাতীয় পতাকাকে অবমাননা করা দুটি জনগোষ্ঠীর কারও জন্যেই মঙ্গলজনক নয়। এতে পারস্পরিক ঘৃণা-বিদ্বেষ কেবল বাড়বেই।

ভারতের বৃহত্তর শান্তিকামী সাধারন জনগণকে ভালোবাসুন। ঘৃণা করুন মোদীর আগ্রাসী প্রশাসন, বিদ্বেষমূলক পররাষ্ট্রনীতি এবং হিন্দুত্ববাদকে। হয়তো লক্ষ্য করেছেন, ভারতের বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইতোমধ্যেই মৃদুভাবে হলেও মোদীর অপরিণামদর্শী বাংলাদেশ নীতির সমালোচনা হচ্ছে। চলুন, দুদেশের শান্তিকামী সমমনা মানুষগুলো ঐক্যবদ্ধ ভাবে এই অশিক্ষিত, বর্বর, কসাই মোদীকে প্রতিহত করি। ভারত সরকারের আধিপত্যবাদী পররাষ্ট্রনীতির দৃশ্যমান পরিবর্তন না আসা পর্যন্ত দুদেশের সম্পর্কে উন্নতি হবে না। ভারতের জনগণ যত দ্রুত বিষয়টি বুঝতে পারে, ততোই মঙ্গল।

এবার মোদীর আগ্রাসী কুটকৌশল নিয়ে কিছুটা আলোকপাত করা যাক। যেটা বলছিলাম, মোদী বাংলাদেশে কখনই সামরিক অভিযান চালানোর দুঃসাহস দেখাবে না। মানসিকভাবে যতই বিকলাঙ্গ হোক, এ ধরনের আগ্রাসনের পরিনাম সে বোঝে। সে হাটছে অন্য পথে। সে আমাদের ইস্পাত কঠিন ঐক্যের বিচ্যুতিরেখাগুলোতে শাবল চালাচ্ছে।

যে কোন জনগোষ্ঠীর আভ্যন্তরীন সম্পর্ক, রাজনীতি, ধর্ম এবং সংস্কৃতিরই কিছু ফল্ট লাইন, বিচ্যুতি রেখা বা ফাটল থাকে। একটি মজবুত দেয়ালকে ভেঙ্গে ফেলতে হলে যেমন সেটার ফাটল খুজে বের করে সেখানে শাবল চালাতে হয়। তেমনি, একটি জনগোষ্ঠীকে দুর্বল করতে হলেও তার সম্পর্কের ফল্ট লাইনগুলোতে শাবল চালাতে হয়। মোদী আমাদের ফল্ট লাইনগুলো সনাক্ত করেছে, এবং সেগুলোতে আক্রমন করছে।

চলুন দেখা যাক, আমাদের সম্পর্কের ফল্ট লাইনগুলো কি কি। উল্লেখযোগ্য কয়েকটি হলোঃ মেজোরিটি-মাইনরিটি (তথাকথিত), পাহাড়ী-বাঙ্গালী, হিন্দু-মুসলমান, সিভিলিয়ান-আর্মি, আমজনতা-সুশীল, মূলধারার গনমাধ্যম- সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, মূলধারার রাজনৈতিক দল- বিপ্লবী ছাত্রজনতা। একটু লক্ষ্য করে দেখুন, ৫ আগস্টের পর থেকে ভারত সরকার আমাদের সম্পর্কের প্রতিটি ফল্ট লাইনে অস্থিরতা তৈরীর চেস্টা করেছে।

দৃশ্যমান ঘটনাগুলো আমরা সবাই জানি। আমি অপেক্ষাকৃত অদৃশ্য অথচ গুরুত্বপূর্ণ একটি ফল্ট লাইনে আক্রমনের উদাহারন তুলে ধরছি।

একটু পিছনে ফিরে দেখা যাক। নির্ভুলভাবে শত্রুকে সনাক্ত করতে সাহায্য করল কারা? একটা সময় ছিল, যখন ভারত কিম্বা ইসকন নিয়ে খোলাখুলি কথা বলতে ইতস্তত করতো মানুষ, ভয় পেতো। এমনকি ৫ আগস্টের পরেও। কিছু মানুষ ভয় পায়নি। এরা বারবার সবাইকে সতর্ক করার চেস্টা করেছে। এর মধ্যে দৈনিক আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদ ভাই এবং সাংবাদিক ইলিয়াস এর নাম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কনক সারোয়ার কিম্বা পিনাকীর ভূমিকাও কম ছিল না।

আমাদের শত্রু খুবই চতুর এবং ধূর্ত। শত্রুকে সনাক্ত করার নেপথ্যে যারা সবচে’ শক্তিশালী ভূমিকা রেখেছিল, তাদেরই এবার জনতার বিশ্বাস এবং আস্থার সংকটে ফেলার হীন কৌশলে নেমেছে শত্রুপক্ষ। ইলিয়াস আর পিনাকীর ডকুমেন্টারী নিয়ে ট্রল করছে কেউ কেউ। এদের বিভিন্ন হুশিয়ারি সংকেতগুলোকে নিয়ে কৌতুক করছে। অনেকেই যে ব্যাপারটা বুঝতে পারছেন না, সেটি হোল, এরা আগেভাগে জনগণকে সাবধান করেছিল বলেই, জনগন সজাগ ছিল বলেই, হয়তো ছোট-বড়ো প্রতিবিপ্লবের ষড়যন্ত্রগুলো ভেস্তে গেছে।

৩০ তারিখ কিছুই হয়নি, ইলিয়াসের সতর্কবাণী ভূয়া ছিল ভেবে যারা এখন ট্রল করছেন, তারা জেনে রাখুন, শত্রু ঠিক এটাই প্রমোট করতে চাচ্ছে- হুইসেল ব্লোয়ারদের উপর আস্থার, বিশ্বাসের সংকট তৈরী করা। যাতে পরে এদের যে কোন সতর্কবাণী আপনারা সিরিয়াসলি না নেন। ফলে, যেদিন সেটি ঘটবে সেদিন আমরা সবাই থাকবো অরক্ষিত।

তবে আশার কথা হলো, ইলিয়াস, পিনাকী আর কনক সারোয়ারদের চাছা-ছোলা সমালোচনা ভালোই ফল দিচ্ছে। দুদিন আগেও যে রাজনৈতিক নেতা ভারতে গিয়ে হিন্দুত্ববাদী নেতাকে সাষ্টাঙ্গে প্রনাম করে এসেছেন, সে ও দেখি আজ গনমাধ্যমে ভারতের বাংলাদেশ নীতির সমালোচনা করছেন। বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোর ভারতপ্রেমে ক্রমশই বিরহের সুর বেজে উঠছে। উনারাও আপাতত নির্বাচন নিয়ে তাড়াহুড়ো না করে মিনমিনিয়ে জাতীয় ঐক্যের কথা বলছেন। ধন্যবাদ ঐক্যের আহ্বানকারীদের।

সবশেষে ধন্যবাদ জানাই প্রফেসর ইউনুসকে। তিনি জাতীয় ঐক্যের আহ্বানে সংলাপে বসছেন।

পরিশেষে সবাইকে আশ্বস্ত করতে চাই এই বলে, হতাশ হবেন না। ঐক্যবদ্ধ থাকুন। ওদের নেতা চা-বিক্রী করে, আমাদের নেতা আইডিয়া বিক্রী করে। বুদ্ধি বা কৌশলে ওরা আমাদের ধারে কাছেও নাই। বিজয় আমাদের অবশ্যম্ভাবী। যুদ্ধ তো শক্তি দিয়ে হয় না, বুদ্ধি দিয়ে হয়।

-ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. আবদুল্লাহ আল ইউসুফ

10/11/2024

Joy shekhasinaBNP Uttara WEST THANA উত্তরা পশ্চিম থানা বি.এন.পি

10/11/2024

Bangladesh Muslim Leagueবাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল কেন্দ্রীয় সংসদB N P ForceBNP Online News

Address

London
E34JG

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bd-Metro.com posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share