Ashfaqi Asif

17/08/2025

Fearlessly

15/08/2025

মু*সলিম দের একটাই সমস্যা ভাই
সব পাপ শয়তান করাইছে। শয়তান বলতে কিছু নাই। মানুষ সত্য।
তার উপর কিছু নাই।

13/08/2025

12/08/2025

11/08/2025

জীবিত অবস্থায় মানুষের শ্বাসবায়ু থাকে।মৃত্যুতে তা বন্ধ হয়ে যায়।অজ্ঞ মানুষ সেটাকেই আত্মা ভেবে নিল।

11/08/2025

মুসলিমরা সব কিছুতেই অতিরিক্ত ধার্মিকতা দেখা যায় এক সেকেন্ডের জন্যও ধর্মের বাইরে যেতে পারে না।
খাওয়া,হা*গা, মু*তা, গোসল করা বউয়ের সাথে স*ঙ্গম করা, কারও সাথে দেখা হওয়া, সবই করতে হয় ধর্মমতে।
কেমনে?
খেতে বসলে দোয়া, হা*গা মু*তায় দোয়া, গোসল করতে দোয়া, বউয়ের সাথে স*ঙ্গম করতে গিয়েও আপনাকে দোয়া দরুদ পড়তে হবে। ঘর থেকে বের হবেন? সেখানেও দোয়া।
কারও সাথে দেখা হলে আগে সালাম দিতে হবে। এটাও এক প্রকার দোয়া। পান্জাবি, টুপি পরে প্রমান করে, ধার্মিক। দাঁড়ি রেখে প্রমান করে ধার্মিক। নামের আগে হাজী লাগিয়ে প্রমান করে ধার্মিক! দিনে পাঁচবার মসজিদে যায়।
সারাক্ষণ মুসলিমরা নিজেকে ধার্মিক প্রমান করার চেষ্টা করে।
ফলাফল?
মুসলিমরা পৃথিবীর সবচেয়ে দূর্নীতিবাজ জাতি! ধর্মান্ধ
পৃথিবীর সেরা চারটা দূর্নীতিবাজ দেশের নাম শুনবেন? সোমালিয়া, সুদান, সিরিয়া,ইয়েমন!
সব গুলো মুসলিম দেশ।
টি আই এর রিপোর্ট দেখেছেন? কোন দেশগুলো দূর্নীতিতে সেরা হয়? বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নাইজেরিয়া
আফগানিস্তান এগুলো কিন্ত মুসলিম রাষ্ট্র।
যারা আমাকে ব্যাক্তিগতভাবে চিনেন, তার জানেন আমি কিছুটা ঠোঁটকাটা। এইজন্য অনেকেই আমাকে এড়িয়ে চলেন। আমি লুতুপুতু পছন্দ করি না। যা বলি সরাসরি বলি।
আমার ফেসবুকে কোনই খারাপ মানুষ নাই, সবাই পীর, আউলিয়া সাধু সন্ত টাইপ মানুষ। অন্তত তাদের পোষ্টগুলো পড়লে তাই মনে হয়। আমার প্রশ্ন, এইবার টিআইবি রিপোর্টে আমরা পৃথিবীর ১৩তম এবং এশিয়ার ২য় দূর্নীতিবাজ দেশের তালিকায় আছি কেন?
মুসলিম মানেই ঘা*ওড়া, ধর্মান্ধ, অ*সভ্য জাতি। এদের থেকে দূরে থাকুন। ধর্মান্ধ নামে এরা মানুষ খু*ন ও জায়েজ বানিয়ে ফেলে।

কিন্ত মুসলিমরা তাদের ষড়যন্ত্রে পা দেয় কেন?
নিজেরা অতিরিক্ত লোভী ধর্মান্ধ বলে।
============

09/08/2025

মুহাম্মদের মৃত্যুর পর তাঁর লাশ আয়েশার ঘরে পরে ছিল আড়াই দিন।
মুহাম্মদ মারা যান ১২ ই রবিউল আউয়াল, ৭ ই জুন ৬৩২ সাল সোমবারে ।
মুহাম্মদকে দাফন করা হয় বুধবার মধ্যরাতে।
( Al Tabari, vol-9, page-209;
The life of Muhammad: a translation of Ishaq's Sirat rasul Allah, page- 688 )
লাশ পঁচে যাওয়া:
আধুনিক বিজ্ঞান আমাদের জানাচ্ছে মৃত্যুর ২৪ থেকে ৭২ ঘন্টার পরে মানবদেহের অভ্যন্তরীণ অঙ্গগুলি পচে যায়। সে হিসেবে তীব্র অসুস্থতায় ভোগা মুহাম্মদের লাশ সেসময় পঁচতে শুরু করেছিল।
ref-
https://www.aftermath.com/content/human-decomposition/
মুহাম্মদের জানাজা হয়নি
----------------------------------------------------------
মুহাম্মদের আনুষ্ঠানিক কোন জানাজা হয়নি
কেউ রাসূলের দোয়া/জানাজায় ইমামতি করেনি।
তবে পুরুষ, মহিলা, শিশু ও দাস-দাসীরা আলাদাভাবে এসে মুহাম্মদের জন্য দোয়া করেছেন।
No man acted as imam in the prayers over the apostle.
Then the people came to visit the apostle praying over him by companies: first came the men, then the women, then the children(T. then the slaves).
Ref-
( Al Tabari, vol-9, page-204;
The life of Muhammad: a translation of Ishaq's Sirat rasul Allah, page- 688 )
মুহাম্মদের অন্যান্য সাহাবীদের মৃত্যুঃ
উমর:
মসজিদে নববীতে নামাজের ইমামতি করার সময় পিরুজ নামক এক লোক উমরকে ৬ বার ছুরি দিয়ে আঘাত করেন। এঘটনার ৩ দিন পর উমর মারা যান।
ref- https://bn.m.wikipedia.org/wiki/উমর_ইবনুল_খাত্তাব
ওসমান:
৬৫৬ খ্রিস্টাব্দের ১৭ জুন হিজরি ৩৫ সনের ১৮ জিলহজ শুক্রবার আসরের নামাজের পর ৮২ বছর বয়স্ক বৃদ্ধ খলিফাকে অত্যন্ত বর্বরভাবে কোরআন পাঠরত অবস্থায় হত্যা করা হয়।
ref-
https://bn.m.wikipedia.org/wiki/উসমান_ইবন_আফফান
আলি ইবনে আবু তালিব:
৪০ হিজরীর ১৯শে রমজান বা ৬৬১ খ্রিষ্টাব্দের ২৭শে জানুয়ারী মসজিদে কুফায় নামাজ পড়ার সময় তিনি, খারেজী আব্দুর রহমান ইবনে মুলজাম কর্তৃক হামলার শিকার হন। তিনি নামাজে সেজদা দেওয়ার সময় ইবনে মুলজামের বিষ-মাখানো তরবারী দ্বারা আঘাতপ্রাপ্ত হন। হামলার দুদিন পর ২৯শে জানুয়ারী ৬৬১ খ্রিষ্টাব্দে (২১শে রমজান ৪০ হিজরী) আলী মৃত্যুবরণ করেন।
ref-
https://bn.m.wikipedia.org/wiki/আলী_ইবনে_আবু_তালিব
হাসান ইবনে আলী:
হাসানকে তার স্ত্রী খাবারে বিষ প্রয়োগের মাধ্যমে হত্যা করেন।
ref-
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Hasan_ibn_Ali
হোসেন ইবনে আলী:
উমায়ার সৈন্যরা হোসেন, তাঁর পরিবারের সদস্য এবং তাদের পুরুষ সৌন্যদের হত্যা করে। তাদের তাঁবুগুলি লুট করে এবং পুড়িয়ে দেয়। তাদের মহিলাদের গহনা ছিনতাই করে। তারা ঘোড়া দিয়ে হোসের দেহকে পদদলিত করে। পরে হোসেনের লাশকে লুট করে নিয়ে যায়।
ref-
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Husayn_ibn_Ali
মুহসিন ইবনে আলী:
আবুবকরের নির্দেশে উমর ফাতেমার ঘরে গিয়ে তাঁর তলপেটে আঘাত করেন। ফলে গর্ভাবস্থায়ই মারা যায় আলী ও ফাতেমার অনাগত সন্তান মুহসিন।
ref-
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Muhsin_ibn_Ali
ফাতেমা বিনতে মুহাম্মদ:
আবুবকরের নির্দেশে উমর ফাতেমার ঘরে যান। উমর ও তার সমর্থকরা জোর করে ফাতেমার ঘরে প্রবেশ করে। উমরের এক সৈন্যের আঘাতে ফাতেমার বুকের পাঁজর ভেঁঙ্গে যায়। উমর ফাতেমার পেটে আঘাত করেন। ফলে ফাতেমার গর্ভস্থ অনাগত সন্তান মুহসিন মারা যায়। এ ঘটনার পর ফাতেমা গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। মুহাম্মদের মৃত্যুর পর মাত্র ছয় মাস বেঁচে ছিলেন ফাতেমা। ফাতেমার অনুরোধে আলী কাউকে না জানিয়ে রাতের বেলায় তাকে দাফন করেন।
ref-
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Fatimah
ref-
https://en.m.wikipedia.org/wiki/Umar_at_Fatimah's_house