Fahim Chowdhury

Fahim Chowdhury The most fortunate person isn't he who has worldly wealth but he who is quick to repent, seeks forgiveness often and feels regret for all his sins!

এটা আমার অফিসিয়াল পেজ যেখানে যে কেউ আমাকে ফলো করতে পারেন। অনেকেই আছেন আমাকে আইডিতে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠান কিন্তু সেটা আমি একসেপ্ট করতে পারি না। তাই এখানে খুব সহজে আমার সাথে যোগাযোগ রাখতে পারবেন ইনশাআল্লাহ। এবং অন্যদিকে আমি চেষ্টা করব এই পেইজে আমার দৈনন্দিন জীবনের আশেপাশে ঘটে যাওয়া নানা রকমের ছোট বড় মজার কিংবা গুরুত্বপুর্ন বিষয় তুলে ধরতে। আমার চোখে দেখা দুনিয়াটাকে তুলে ধরবে আমার এই পেইজের মা

ধ্যমে আপনাদের সামনে।

This is my official page where anyone can follow me. Many people send friend request to my ID but I can't accept it. So you can easily contact me here, inshallah. And on the other hand, I will try to highlight various small and big funny or important things that happen around my daily life on this page. I will present the world in my eyes to you through this page.

12/09/2025

বিদ্যুৎ বিভ্রাট শুধু একটা যন্ত্রণা না, সরকারের পক্ষ থেকে জনগণের জন্যে একটা অসহ্য শাস্তির নাম!!

06/09/2025

ঝামেলা যুক্ত জীবন!!

আমি শেষ ৩ দিন ধরে দেখছি উনার এই স্টেটমেন্টটা নিয়ে উনাকে অনেক গালি দিচ্ছে মেয়েরা। এটা সত্যি ইসলাম কখনো মেয়েদের চাকরি ক...
30/08/2025

আমি শেষ ৩ দিন ধরে দেখছি উনার এই স্টেটমেন্টটা নিয়ে উনাকে অনেক গালি দিচ্ছে মেয়েরা।

এটা সত্যি ইসলাম কখনো মেয়েদের চাকরি করতে মানা করেনি। বরং ইসলাম মেয়েদের জ্ঞান অর্জন, কাজ করা, ব্যবসা করা, property বানানো এবং সমাজে অংশগ্রহণ করতে বলেছে।

তবে সবচেয়ে বড় সত্য হলো –

ইসলামে একটা মেয়ের প্রধান দু’টি দায়িত্ব হলো
আল্লাহর ইবাদত করা এবং স্ত্রী ও মা হিসেবে পরিবারের দায়িত্ব নেওয়া।

আপনি এই দু’টি জিনিস ঠিক না রেখে যতই ক্যারিয়ার বানান আর প্রপার্টি বানান, আপনি সবচেয়ে বড় লুজার এই দুনিয়াতেও আর আখিরাতেও।

কারণ আপনার প্রপার্টি বানানো আর ক্যারিয়ার বানানোর উপর ইসলাম এত জোর দেয়নি, যতটা জোর দিয়েছে এই হাদিসে –

রাসূলুল্লাহ ﷺ বলেছেন:

“নারী তার স্বামীর ঘর ও সন্তানদের অভিভাবক, আর সেগুলোর ব্যাপারে তাকে জিজ্ঞাসা করা হবে।”
(সহিহ বুখারী ৮৯৩, সহিহ মুসলিম ১৮২৯)

মানে আখিরাতে আল্লাহ আপনাকে জিজ্ঞেস করবেনা - কোথায় চাকরি করসিলা , কত বেতন কামাইসিলা , কয়টা বাসা করসিলা ? এটা একটা মেয়েকে জিজ্ঞেস করবেনা । মানে আপনি অবশ্যই প্রয়োজনে কাজ করতে পারবেন কিন্তু আপনার স্বামী, সন্তান, শালীনতা সবার আগে ঠিক থাকতে হবে। এগুলো ফরজ। ক্যারিয়ার ফরজ না। এগুলো ঠিক না থাকলে অবশ্যই জবাব দিতে হবে।

আপনাকে জিজ্ঞেস করবে - তোমার স্বামী সন্তানদের জন‍্য কি করেছো ? তুমি তোমার সন্তানদের ইসলাম নিয়ে জানিয়েছো? তোমার সন্তান নামাজ পরেনি , ভালো মানুষ হয়নি ।

আপনারা যাকে নিয়ে অনেক কান্না কাটি করছেন, দেখে মনে হচ্ছে উনি একজন ইসলাম রিলেটেড পার্সন। এখন রিলিজিয়াস ইসলামিক ব্যাকগ্রাউন্ডের মানুষ থেকে আপনি কি expect করেন যে উনি বলবে – জামাইকে দিনে দুপুরে দুই বেলা থাপ্পর মারবা, জামাইয়ের কথা শুনবানা, বাচ্চাদের আগে নিজের ক্যারিয়ার বানাবা, জামাই বাচ্চা পরে ক্যারিয়ার আগে, জামা কাপড় খুলে নাচবা।
এগুলো তো উনি চাইলে বলতেই পারেন না, আমাদের মতো। কারণ আমরা নরমাল পিপল ! আমরা ইসলাম এর আগে ফ্রিডম, মানি, সাকসেস এসব রাখতে পারি, উনি চাইলে রাখতে পারেনা।

আপনারা উনার স্টেটমেন্টকে না, আপনি লিটারালি ইসলামকে mock করছেন।

অনেক জলময়ী আপুরা জ্বলে যাবেন না প্লিজ এই পোস্ট পড়ে!
পোস্টটা বর্তমান যুগের সেই সকল মেয়েদের জন্য যাদের ইসলামের সাথে কোনো সম্পর্ক নেই, যারা মডার্নিটির নামে বখে গেছে, যারা স্ত্রী হিসেবে কোনো দায়িত্ব নিতে আর পালন করতে চায়না, বাবা মা কেউ respect করেনা , সংসারের জন্য কিছু না দিয়ে শুধু প্রিন্সেস ট্রিটমেন্ট চায়। আর বলে বেড়ায় “আমি কি ডিগ্রি নিয়েছি বাসায় কাজ করার জন্য?”
খারাপ পুরুষ থাকলে খারাপ নারীও আছে। খারাপ নারী থাকলে খারাপ পুরুষও আছে।

🕰️ বাংলা থেকে হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলো কি কি ||🌿 ভূমিকাবাংলার ইতিহাস কেবল রাজা-জমিদার বা রাজনৈতিক কাহিনির মধ্যেই সীমাবদ্ধ...
29/08/2025

🕰️ বাংলা থেকে হারিয়ে যাওয়া পেশাগুলো কি কি ||

🌿 ভূমিকা

বাংলার ইতিহাস কেবল রাজা-জমিদার বা রাজনৈতিক কাহিনির মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। প্রকৃতপক্ষে এ ভূমির মূল প্রাণশক্তি ছিল সাধারণ মানুষ, যারা নানান পেশার মাধ্যমে সমাজকে এগিয়ে নিয়েছিল। ঢাকার অলিগলি, বাজার, ঘাট, জমিদারবাড়ি, এমনকি গ্রামবাংলার হাট-মেলাতেও এইসব পেশাজীবীরা ছিলেন একসময় অপরিহার্য।
কিন্তু সময় বদলেছে। আধুনিক প্রযুক্তি, সমাজের রূপান্তর ও নতুন কর্মসংস্থানের কারণে এসব পেশা একে একে হারিয়ে গেছে। চলুন আজ জানি সেইসব বিলুপ্ত পেশার কাহিনি।
---

১️⃣ দাস্তানগড়িয়া (গল্প বলা)

👉 এক সময় ঢাকার চকবাজার, ইসলামপুর কিংবা বড় হাটে দাঁড়িয়ে “দাস্তানগড়িয়া” মানুষকে গল্প শোনাতেন। রূপকথা, ঐতিহাসিক কাহিনি, কখনো আবার ধর্মীয় শিক্ষা দিতেন তারা।
📍 ঢাকার কোথায় দেখা যেত: পুরান ঢাকার চায়ের দোকান, বাজার, মেলা প্রাঙ্গণ।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ ছাপাখানা, নাট্যমঞ্চ, পরে সিনেমা ও রেডিও-টিভি মানুষের বিনোদনের প্রধান মাধ্যম হয়ে ওঠে।

---

২️⃣ বাইজি

👉 জমিদার বা নবাবদের আড্ডাখানা, বিশেষত ঢাকার লালবাগ, বেগমবাজার কিংবা আর্মেনিয়ান স্ট্রিটে বাইজিরা গান, নাচ পরিবেশন করতেন। অনেকেই কলকাতা থেকে এসে ঢাকায় বসতি গড়েন।
📍 ঢাকার কোথায় দেখা যেত: জমিদারবাড়ি, আড্ডাখানা, মেহফিল।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ জমিদারি প্রথা বিলোপ ও সমাজের দৃষ্টিভঙ্গির পরিবর্তন।

---

৩️⃣ পালকি বেহারা

👉 পালকি ছিল অভিজাত শ্রেণির প্রধান বাহন। ঢাকার নবাবগঞ্জ, চিত্তরঞ্জন এভিনিউ ও পুরান ঢাকার সরু গলিতে পালকি চলত। বেহারারা মূলত ময়মনসিংহ, রংপুর ও নদীয়া জেলা থেকে এসে এ পেশায় যুক্ত হতেন।
📍 ঢাকার কোথায় দেখা যেত: চকবাজার, আজিমপুর, নবাববাড়ি, লালবাগ।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ মোটরগাড়ি, রিকশা ও ট্রামের প্রচলন।

---

৪️⃣ ভিস্তিওয়ালা (পানিবাহক)

👉 ঢাকার পানির ইতিহাসে ভিস্তিওয়ালাদের গুরুত্ব অপরিসীম। পাইপলাইনের আগে এরা পদ্মা, বুড়িগঙ্গা বা বড় বড় পুকুর থেকে পানি তুলে চামড়ার মশকে বহন করত।
📍 ঢাকার কোথায় দেখা যেত: সদরঘাট, আরমানিটোলা, নবাববাড়ি, ইংরেজ আমলের ব্যারাক ও অফিস।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ নলকূপ, টিউবওয়েল ও আধুনিক পানির সংযোগ।

---

৫️⃣ সাপুড়ে

👉 ঢাকার হাটে-বাজারে সাপের খেলা দেখাতেন। মেলায়, বিশেষ করে শীতলক্ষ্যা ও বুড়িগঙ্গার ঘাটে, এদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
📍 ঢাকার কোথায় দেখা যেত: সদরঘাট, ইসলামপুরের মেলা, আদি ঢাকা মঙ্গল শোভাযাত্রা।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ আইন ও শহরে নতুন বিনোদনের ধারা।

---

৬️⃣ পাঙ্খাওয়ালা

👉 নবাব বা ধনী ব্যবসায়ীদের দরবারে হাতপাখা বা ঝালর দিয়ে বাতাস করাই ছিল এদের কাজ। ঢাকার নবাববাড়ি, লালবাগ ও আর্মেনিয়ানদের প্রাসাদে এদের দেখা মিলত।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ বৈদ্যুতিক ফ্যান ও এসির ব্যবহার।

---

৭️⃣ ধুনারি

👉 মৌসুমি পেশা—শীতকালে এরা তুলা দিয়ে লেপ, গদি, কম্বল ধুনত। পুরান ঢাকার অলিগলি, বকশীবাজার ও লালবাগের রাস্তায় বসে ধুনানি বাজানোর দৃশ্য ছিল সাধারণ।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ কারখানার তৈরি কম্বল, ম্যাট্রেস সহজলভ্য হওয়া।

---

৮️⃣ চরকা ও তাঁত শিল্পী

👉 বাংলার তাঁতশিল্প বিশ্বখ্যাত ছিল। ঢাকার শাখারীবাজার, ইসলামপুর ও নারায়ণগঞ্জে তাঁতঘর ছিল। কলকাতা ও মুর্শিদাবাদ থেকেও অনেক তাঁত শিল্পী এসে ঢাকায় বসবাস শুরু করেছিলেন।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ যন্ত্রনির্ভর টেক্সটাইল শিল্প।

---

৯️⃣ মৃৎশিল্পী

👉 মাটির হাঁড়ি-কলস, খেলনা ও প্রদীপ তৈরি করতেন। কামারপট্টি, পোড়ামটিয়া ও লালবাগে এদের বড় বড় ঘর ছিল।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ প্লাস্টিক, অ্যালুমিনিয়াম ও স্টিল।

---

🔟 হাতে টানা রিকশা

👉 ঢাকায়ও একসময় হাতে টানা রিকশা চলত, তবে কলকাতার মতো ততটা প্রচলিত ছিল না। সদরঘাট, আরমানিটোলা ও নবাবপুর রোডে মাঝে মাঝে দেখা যেত।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ নৈতিক বিতর্ক ও সরকারি নিষেধাজ্ঞা।

---

১️⃣১️⃣ লেছফিতা ওয়ালা

👉 হাটে-বাজারে মহিলাদের চুল বাঁধার ফিতা, রঙিন সুতো, কাপড়ের ফিতা বিক্রি করতেন। চকবাজার, নারিন্দা ও বঙ্গবাজারে এদের দেখা যেত।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ আধুনিক হেয়ার অ্যাকসেসরিজ।

---

১️⃣২️⃣ গুনে টানা নৌকা

👉 ঢাকার বুড়িগঙ্গা, টঙ্গি ও নারায়ণগঞ্জে গুনে টানা নৌকা চলত। বৈঠা বা বাতাসে না চললে নৌকা পাড় ধরে গুনে টেনে নিত শ্রমিকরা।
📍 মূলত ময়মনসিংহ ও বরিশালের শ্রমিকরা এসে ঢাকায় এই কাজে যুক্ত হতেন।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ মোটরচালিত নৌকা, লঞ্চ।

---

১️⃣৩️⃣ বায়োস্কপওয়ালা

👉 গ্রামীণ মেলা ও ঢাকার অলিগলিতে কাঠের বাক্সে ছবি দেখাতেন বায়োস্কপওয়ালা। সঙ্গে থাকত ঢোল বা গান।
📍 সদরঘাট, শ্যামবাজার ও নবাবপুরের মেলায় এদের ভিড় হতো।
❌ হারিয়ে গেছে—কারণ সিনেমা হল, টেলিভিশন ও স্মার্টফোন।

___________________________

🌍 এখনো কোথাও কোথাও টিকে থাকা কিছু পেশা

সব পেশা পুরোপুরি হারিয়ে যায়নি। এখনো বাংলার গ্রামাঞ্চল, ঢাকার কিছু প্রান্তিক এলাকা কিংবা কলকাতার অলিগলিতে কিছুটা হলেও টিকে আছে—

🐍 সাপুড়ে

👉 বাংলাদেশে মেলা বা গ্রামীণ যাত্রাপালায় এখনো সাপুড়েদের দেখা মেলে। মানিকগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ময়মনসিংহের হাটে এখনো তারা খেলা দেখায়।
👉 কলকাতার বাইরে হাওড়া, নদীয়া ও বীরভূমেও গ্রামীণ মেলায় সাপুড়ে দেখা যায়।

🛏️ ধুনারি (লেপ-তোষক ধুননেওয়ালা)

👉 শীত এলেই গ্রামীণ বাজারে, এমনকি ঢাকার আজিমপুর বা মিরপুরের গলিতেও মাঝে মাঝে ধুনারির ডাক শোনা যায়—"লেপ ধুনাইবেন?"
👉 কলকাতার উত্তর শহরতলি ও বীরভূমে এখনো এদের মৌসুমি চাহিদা আছে।

🪢 গুনে টানা নৌকা

👉 আগের মতো আর নেই,
👉 কলকাতার হুগলি নদীর কিছু গ্রামীণ ঘাটে এর দেখা মেলে।

🪵 বায়োস্কপওয়ালা

👉 শহরে প্রায় হারিয়ে গেলেও, গ্রামীণ মেলা বা “গ্রাম বাংলার মেলা” প্রকল্পে এখনো মাঝে মাঝে বায়োস্কপওয়ালা দেখা যায়।
👉 পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, বর্ধমানের গ্রামীণ মেলায় এখনো বায়োস্কপ ঘুরে বেড়ায়।

🪡 চরকা ও তাঁত শিল্প

👉 ঢাকার নারায়ণগঞ্জ, টঙ্গী এবং সিরাজগঞ্জে তাঁতের কারখানা আছে, তবে হাতে কলমে চরকা ঘোরানো প্রায় নেই বললেই চলে।
👉 পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদ ও শান্তিনিকেতনে কিছু তাঁতি এখনও ঐতিহ্য ধরে রেখেছেন।

🏺 মৃৎশিল্পী

👉 এ পেশা পুরোপুরি হারায়নি। কুমিল্লার পোড়ামাটির কাজ, রাজশাহীর কুমারপাড়া বা সাভারের দত্তপাড়া আজও মৃৎশিল্প টিকিয়ে রেখেছে।
👉 কলকাতার কুমারটুলি এখনো বিশ্বখ্যাত প্রতিমাশিল্পের জন্য।

---

🌿
👉 তাই দেখা যায়, অনেক পেশা একেবারে হারিয়ে গেলেও কিছু পেশা এখনো বাংলার গ্রামাঞ্চল বা কলকাতার পাড়ায় টিকে আছে। তবে এগুলোও আজ বিলুপ্তির মুখে। যদি এখন সংরক্ষণ করা না হয়, তাহলে আগামী প্রজন্ম হয়তো শুধু বইয়ের পাতায় নাম পড়ে জানবে।
-----------------------------------

🌿 উপসংহার

এসব পেশা শুধু জীবিকা নয়, বাংলার সংস্কৃতি, বিনোদন ও জীবনধারার অংশ ছিল। ঢাকার অলিগলি, বুড়িগঙ্গার ঘাট, চকবাজারের হাট—সবই একসময় এইসব পেশাজীবীদের কণ্ঠে, ঘামে, হাসিতে মুখরিত ছিল। আজ তারা নেই, কিন্তু তাদের গল্প আমাদের ইতিহাসের অংশ হয়ে রইল।

👉 প্রশ্ন রইল:
আপনার মনে হয়, এই পেশাগুলো সংরক্ষণ বা জাদুঘরে উপস্থাপন করা গেলে কেমন হতো?

_________________________________

লেখা-মোঃনাঈম ভুইয়া ||
এডমিন-ঢাকার গণপরিবহন ||

_______________________________

#বাংলার_হারানো_পেশা
#ঢাকার_ইতিহাস
#কলকাতার_পুরোনো_পেশা
#বিলুপ্ত_পেশা
#বাংলার_অতীত
#ঢাকার_ঐতিহ্য
#কলকাতার_ঐতিহ্য

#মাটি_ও_মানুষ #ঢাকারগনপরিবহন #নাঈম

কুফু মিলিয়ে বিবাহ করুন!কুফু মিলিয়ে বিবাহ করুন!অধিকাংশ বিবাহ বিচ্ছেদ হচ্ছে কুফু না মিলার কারণে.!আসুন জেনে নেই কুফু কী?কুফ...
28/08/2025

কুফু মিলিয়ে বিবাহ করুন!
কুফু মিলিয়ে বিবাহ করুন!

অধিকাংশ বিবাহ বিচ্ছেদ হচ্ছে কুফু না মিলার কারণে.!

আসুন জেনে নেই কুফু কী?

কুফু (৭) কি??

বিয়ের ক্ষেত্রে "কুফু" একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন:

قال رَسُولُ الله صلى الله عليه وسلم تَخَيَّرُوا لِنُطَفَكُمْ وَانْكِحُوا الْأَلْفَاءَ وَأَنْكِحُوا إليهم

"তোমরা ভবিষ্যত বংশধরদের স্বার্থে উত্তম নারী গ্রহণ করো এবং 'কুফু' বিবেচনায় বিবাহ করো, আর বিবাহ দিতেও 'কুফুর' প্রতি লক্ষ্য রাখো।" [১]

এখন 'কুফু'-র অর্থ কি?

"কুফু" (৮) একটি আরবী শব্দ; যার অর্থ সমান, সমতুল্য, সমতা, সমকক্ষ [২]। ইসলামী পরিভাষায় বর-কনের দ্বীন-দুনিয়ার যাবতীয় কিছুতে সমান সমান বা কাছাকাছি হওয়াকে "কুফু" বলে।

বিয়ের ক্ষেত্রে "কুফু" কেন গুরুত্বপূর্ণ আসুন একটি উদাহরণ দেখি:

মনে করুন, A একটি দ্বীনদার মেয়ে এবং B একটি বেদ্বীন ছেলে। একজন দ্বীনদার, অপরজন বেদ্বীন; দুজনের মধ্যে কুফু নেই।

তারপরেও দুজনের বিয়ে হলো, মেয়েটি যেহেতু দ্বীনদার তাই সে জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তার দ্বীনকে টেনে আনে, চায় প্রতিটি ক্ষেত্রে দ্বীনের ছাপ থাকুক। অপরপক্ষে বেদ্বীন ছেলেটি চাইবে দুনিয়ার স্রোতে গা ভাসিয়ে দিতে, চাইবে সবকিছুই হোক দ্বীনের বাঁধনযুক্ত। ফলস্বরূপ অশান্তি। শেষ পরিণতি 'তালাক'।

এবার আরেকটি উদাহরণ দেখি:

মনে করুন, আপনার মাসিক আয় দশ হাজার টাকা। আর আপনি এমন কাউকে বিয়ে করলেন যার বাবার মাসিক আয় ছিল পঞ্চাশ হাজার টাকা। অর্থনৈতিক অবস্থানে 'কুফু' নেই। কি মনে হয় সুখে থাকবেন? নাহ।

হাতি-ওয়ালার সাথে বন্ধুত্ব করলে হাতি রাখার মত ঘর নিজেকে বানাতে হবে।

অতএব, আপনার রোজগার দশ হাজার টাকা হলে আপনার বিয়ে করা উচিত এমন কাউকে যে এরমধ্যেই মানিয়ে চলতে পারবে। নয়তো বিয়ের পর শুনতে হতে পারে, 'ভুল করেছি তোমায় বিয়ে করে, দাও এবার আমার হাতটি ছেড়ে'।

তাই সর্বদিক দিয়ে নিজের চলাফেরা, পোশাক আশাক, বাড়িঘর, থাকা খাওয়ার মান যেমন, ঠিক সেই সমমানের পাত্রী পছন্দ করা উচিৎ। এতে কেউ কারোর উপর গর্ব প্রকাশ করবেনা, খোঁটা দেবেনা; ভালোবাসার গতিও বাধাগ্রস্ত হবেনা। এককথায় প্রায় সব বিষয়ে 'কুফু' বিবেচনা করেই বিয়ের পিঁড়িতে বসা উচিত। নচেৎ পরবর্তী সময়ে 'ভালোবাসা জানালা দিয়ে পালাতে পারে'।

যদি সবকিছুতেই 'কুফু' মিলে যায় তবে তো সোনায় সোহাগা এবং এমন দাম্পত্য হবে চিরসুখের। পক্ষান্তরে কিছু না পেলেও যদি শুধুই দুজনের মধ্যেই দ্বীনদারী থাকে তবে সুখের জন্য এটাই যথেষ্ট।

(এক কথায়- স্বামী স্ত্রী দুজনের মধ্যে রুজি রোজগার দিন ইসলাম ব্যাপারে খাওয়া দাওয়া ব্যাপারে কাপড়-চোপড় ঘরবাড়ি ব্যাপারে মনোমালিন্য নিজের ভিতর যেন না আসে।

এবং কোন ছেলে তার আর্থিক অবস্থার চাইতে বেশি মেয়ের আর্থিক অবস্থা যদি থাকে তাহলে নেগলেট করতে পারে)

আমার এটা হচ্ছে না ওটা হচ্ছে না আমার বাড়িতেই ভালো আমি ছিলাম} এমন কিছু

Axaro হলো নেপালের একটি বিখ্যাত ব্রান্ড, তাদের এড এ জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের রিপন মিয়া। ভাবা যায় ?💜
20/08/2025

Axaro হলো নেপালের একটি বিখ্যাত ব্রান্ড, তাদের এড এ জায়গা করে নিয়েছে বাংলাদেশের রিপন মিয়া।
ভাবা যায় ?💜

যাদের গীবত করা ওয়াজিব"গিবত করা বা পরনিন্দা করা হারাম। এই কথাটা একজন সাধারন মুসলমানও জানে। কিন্তু কিছু কিছু মানুষের বা দল...
31/07/2025

যাদের গীবত করা ওয়াজিব"
গিবত করা বা পরনিন্দা করা হারাম। এই কথাটা একজন সাধারন মুসলমানও জানে। কিন্তু কিছু কিছু মানুষের বা দলের গিবত বলা যায়েজ, এই কথাটা অনেকেই জানে না। যার কারনে গিবতকারী গিবতকারী বলে চিল্লা চিল্লি করে।
কিছু মানুষ এমন আছে যে, সে নিজে খারাপ, কিন্তু তার কারনে অন্যলোক ক্ষতিগ্রস্ত হয় না। এমন লোকের অনুপস্থিতিতে তার নিন্দা করা যাবে না।করলে গিবত হবে।
কিছু লোকের চরিত্র এমন যে, সে নিজেও ধ্বংশ হয়েছে এবং অন্যকেও ধ্বংশ করতেছে। এমন লোকের ধ্বংশাত্বক ছোবল থেকে অন্যকে বাচানোর উদ্দ্যেশে তার খারাপ চরিত্রের কথা মানুষকে জানিয়ে দেওয়া গিবতের অন্তর্ভুক্ত নয়।
যেমন আপনার এলাকাতে একজন প্রশিদ্ধ ডাকাত আছে, তাহার ভাষা খুবই মিষ্টি। সে মিষ্টি কথার দ্বারা মানষকে বশিভুত করে ফেলে এবং সুযোগমত কৌশলে মানুষের অনিষ্ট করে। এমতাবস্তায় আপনি দেখলেন যে, আপনার ঘনিষ্ট একজন আত্নীয় তার খপ্পরে পড়ে যাবার উপক্রম। এখন আপনি কি করবেন ?
এখন আপনার একান্ত কর্তব্য হল, ডাকাতের চরিত্রকে প্রকাশ করা। যদি না করেন তাহলে আপনার আত্নীয়ের সবকিছু ধ্বংশ করে দিবে।এই হল সাধারন ব্যাপার। আর যে দল বা গুষ্টি প্রতারনার ফাদ পেতে লক্ষ লক্ষ লোকের ইমান আমল নষ্ট করতেছে তাদের মন্দ দিকগুলি সাধারন জনগনের নিকট প্রকাশ করা ফরজ।
কোন কোন ক্ষেত্রে গীবত করা ওয়াজিব?!
গিবতের ক্ষতিকর প্রভাবে ব্যক্তি থেকে সমাজের সর্বোচ্চ পর্যায় পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তবে স্রেফ ইছলাহের উদ্দেশ্যে ও নেকীর আশায় জনকল্যাণার্থে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমালোচনা করা যায়। যেটা আসলে গীবত নয়। বরং সত্য তুলে ধরা।
যেমন,
(১) অত্যাচারীর অত্যাচার প্রকাশ করার জন্য।
(২) সমাজ থেকে অন্যায় দূর করা এবং পাপীকে সঠিক পথে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে সাহায্য করার জন্য।
(৩) হাদীছের সনদ যাচাইয়ের জন্য।

(৪) মুসলিমদেরকে মন্দ থেকে সতর্ক করার জন্য।
(৫) পাপাচার ও বিদ‘আত থেকে সাবধান করার জন্য।
(৬) প্রসিদ্ধ নাম বলে তাকে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্য! যাতে করে লোকেরা এদের চিনতে পারে।
[নববী, রিয়াযুছ ছালেহীন, ২৫৬ অনুচ্ছেদ, পৃঃ ৫৭৫; মুসলিম হা/২৫৮৯ ‘গীবত হারাম হওয়া’ অনুচ্ছেদ, নববীর ব্যাখ্যা দ্রষ্টব্য]

Collected Post

23/07/2025

A 24-second error can cause 24-hours of peace of mind to be ruined. ⚠️⚠️

Whatever happened,DON’T blame the pilot.He tried! He knew it was a school,he knew there were kids around. That’s why he ...
21/07/2025

Whatever happened,DON’T blame the pilot.He tried! He knew it was a school,he knew there were kids around. That’s why he didn’t eject.He stayed till the last second,trying to steer the jet away.He gave it everything.He went down with it.

If you need to blame someone,blame the ones who made the call,who thought flying a fighter jet for training over one of the busiest parts of the city was a smart idea. China stopped producing these F 7 jets back in 2012 and interestingly Bangladesh was the last buyer!! China and most of the countries have grounded their F7s long time back But unfortunately these are our main fighter jets after a few Mig29s!

He went down a hero.We salute you,brother. ❤️
May Allah grant you the best place in heaven. Ameen

18/07/2025

ছেলে "বা'বাকে" বৃ'দ্ধাশ্রমে রেখে এসেছে, আর এদিকে বাবা সব সম্পত্তি বৃ'দ্ধাশ্রমে দান করে দিয়েছে, নোটিশ এসেছে বাড়ি ছা'ড়ার 🙃

08/07/2025

মাঝে মাঝে কথা বলার চেয়ে চুপ করে থাকতেই বরং বেশি ভালো লাগে। তখন পিঁপড়ার আওয়াজ ও বিরক্তিকর লাগে!!

Address

Swansea
SA1L25

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fahim Chowdhury posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share