https://www.facebook.com/218980390120029/

Tanny Bhuiyan, Lalbagh, Dhaka, Yeovil (2025)

16/10/2025

ভেবেছিলাম ভুলে যাবো.. কিন্তু কিছু মানুষকে অভিশাপ দেওয়ার জন্য হলেও মনে পড়ে যায় 🥹

16/10/2025

মানুষের বাইরের চেহারা দেখে আমরা বিচার করি----
কে ভালো, কে খারাপ,কে কতটা সফল,কে ব্যর্থ ।

কিন্তু আসলে ভেতরে ঢুকলেই বোঝা যায়,কে কতটা মন থেকে ভেঙে গেছে।,কতটা ক্ষতবিক্ষত, আর কতটা মেরামতের অপেক্ষায় আছে।

এই বাইকটার মতোই-- বাইরে ঝলমলে,
কিন্তু ভেতরে কতটা জটিলতা, কত ক্ষত না খোলা পর্যন্ত বোঝা যায় না কিছুই।

মানুষও ঠিক এমনই, মুখে হাসি, ভেতরে কান্না।

তাই কাউকে তার বাহির দেখে কখনো বিচার করা ঠিক না.....হয়তো সে প্রতিদিন নিজের ভেতরটা মেরামত করেই বেঁচে আছে........ 🥹🥹

14/10/2025

মানুষের জীবন এক অদ্ভুত ট্রেনযাত্রা.....
প্রথমে ভিড় থাকে, কোলাহল থাকে, অনেক যাত্রী একসাথে থাকে।
কিন্তু হঠাৎ করেই ট্রেন থামে কোন এক নির্জন স্টেশনে,
কেউ নেমে যায়,কেউ হারিয়ে যায়, আর আপনি বুঝতে না বুঝতেই ---
পুরো কামরা ফাঁকা হয়ে যায়।
ঠিক তখনই জীবন শেখায়,
সব পথ একসাথে চলা যায় না,
কিছু মোড় একা নিতে হয়,
কিছু যাত্রা একাকীত্বে পার করতে হয়।
কারণ জীবন কোন গন্তব্য নয়,
এ এক যাত্রা ----
যেখানে একা হওয়াটাই শেষ সত্যি 🥹🥹

13/10/2025

জীবনের সমস্ত চাওয়ার একদিন শেষ হবে..
হয়তো সেদিন কেউ পাশে থাকবে না, থাকবে না কোন দাবি কিংবা আশা।

শুধু কিছু অপূর্ণ স্বপ্ন, কিছু জমে থাকা অভিমান, আর একমুঠো নিঃশব্দ শূন্যতা- যেটা বলবে,
"তুমি যা খুঁজে বেড়িয়েছিলে,সবই ছিলো তোমার ভেতরেই।

12/10/2025

আমি চেয়েছিলাম তুমি থাকো, আমার হয়ে থাকো - আমার মৃত্যু পর্যন্ত আমার সাথেই থাকো! আমি চেয়েছিলাম তুমি আমাকে ছায়া দাও, আমাকে স্নেহ দাও, আমাকে একটু ভালবাসা দাও, আমার ক্লান্ত চোখে একটু ঘুম দাও, আমার অস্থির মনকে একটু শান্তি দাও! কিন্তু না, তুমি থাকোনি! তুমি আমার আর্জি শুনলে না।

আমার জীবনে কারো জন্য আমার চোখের কোণে অশ্রু জমেনি।তোমার কথা ভাবলে কেন চোখের কোণে জল জমে? তোমার কথা ভাবলেই আমার বুকের গহীনে ব্যাথা হয়।

এই পৃথিবীর কোলাহল অসহ্য, আমি ভেতরে ভেতরে দীর্ঘশ্বাস ফেলি! মনে হয় যেন কেউ নেই! তোমায় ভাবলেই আমার আশ্রয় নেই পৃথিবীতে ! ব্যথা তাজা এবং আমি শ্বাস নিতে পারছি না!

তোমার কথা ভাবলেই আমি হয়ে উঠি পৃথিবীর সবচেয়ে অসুখী মানুষ! তুমি থাকলে আমার বাগানে গোলাপ ফুটতো.. ফুলের সুবাস চারিদিকে ছড়িয়ে পড়তো ! তুমি থাকলে আমার সব খারাপ অনুভূতি দূর হয়ে যেত ! কিন্তু না, তুমি থাকোনি, হারিয়ে গেছো বহুদূরে!😅❤️‍🩹

09/10/2025

সংসার কোন হাডুডু খেলা নয় যে,আপনি এক চুল মাটি ছাড়বেন না !
বেশিরভাগ মানুষই নিজ জীবনের প্রায়োরিটি বা প্রাধান্য নির্ধারণ করতে পারেন না ! অনেকসময়-কোনটা জীবনধারণ করার ‘অতিশয‍্য’আর কোনটা জীবনের জন‍্য ‘অপরিহার্য’এটা আত্ম অহংকারের ঠেলায় বুঝে উঠতে পারেন না ! তারা ছোট বিষয় নিয়ে বড় ধরনের সংঘাতে জড়ান! ফলে, বিচ্ছেদ হয় অবসম্ভাবী!
আপনার শখ কখনই চিরজনমের সখা বা সখীর চেয়ে বড় হতে পারেনা ! প্রতি বিষয়ে জিদ করলে দুজনের কেউই জিতে না - হেরে যায় সম্পর্ক!
সম্পর্কে ছাড় না দিলে ছেড়ে যেতে হয় ! আর, ছেড়ে গেলে হেরে যেতে হয়! সংসার কোন হাডুডু খেলা নয় যে আপনি এক চুল মাটি ছাড়বেন না !
জীবনের চড়াই উৎরাই সংকুল বন্ধুর পথে সংসার নামক নাজুক গাড়ি যে যত fine tuning করে চালাতে পারবেন তাঁর জীবনে অনাকাঙ্ক্ষিত দুর্ঘটনা হয়তো তত কম ঘটে ।

09/10/2025

🥹দুঃখ বলার জায়গাটা কমফোর্টজোন হতে হয়,
শোনার আকুতি থাকতে হয়,

হাতে সময় থাকতে হয় …ধৈর্য থাকতে হয় ।

চোখের শীতলতা থাকতে হয় ।

যার এই কমফোর্টজোন আছে সে ব্লেসিং আর যার নেই .. সে একা ভীষণ রকমের একা !🥹

03/10/2025

যার নাম মনে পড়লেও এখন বমি আসে … কোন একদিন তাকে পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি ভালো মানুষ মনে করতাম ।

19/09/2025

বিচ্ছেদের এক অন্য রূপ
সাইলেন্ট ডিভোর্স বা নীরব বিচ্ছেদ

এটা এমন একটি সম্পর্ক যেখানে স্বামী-স্ত্রী মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন, কিন্তু সামাজিকভাবে বা আইনত তারা বিবাহিত থাকেন। এটি এমন এক পরিস্থিতি যখন দুটি মানুষ একই ছাদের নিচে বসবাস করলেও তাদের মধ্যে কোনো মানসিক সংযোগ, আবেগিক আদান-প্রদান বা পারস্পরিক বোঝাপড়া থাকে না। এটি প্রচলিত বিবাহবিচ্ছেদের মতো কোনো আইনি প্রক্রিয়া নয়, বরং এটি সম্পর্কের একটি অদৃশ্য ভাঙন।
সাইলেন্ট ডিভোর্সের লক্ষণসমূহ:
সাইলেন্ট ডিভোর্সের কিছু সাধারণ লক্ষণ নিচে দেওয়া হলো

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অর্থপূর্ণ কথোপকথন একেবারেই কমে যায়। তারা দৈনন্দিন কাজকর্ম নিয়ে কথা বললেও আবেগিক বা ব্যক্তিগত বিষয়ে কোনো আলোচনা থাকে না।

একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, সহানুভূতি বা আগ্রহের অভাব দেখা যায়। কোনো পক্ষই অন্যজনের অনুভূতি বা প্রয়োজন নিয়ে মাথা ঘামায় না।

দম্পতিরা ইচ্ছাকৃতভাবে একে অপরের সাথে সময় কাটানো এড়িয়ে চলেন। তারা নিজেদের আলাদা রুটিন তৈরি করে নেন এবং যার যার নিজস্ব কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন

শারীরিক ঘনিষ্ঠতা সম্পূর্ণভাবে বা আংশিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এটি মানসিক দূরত্বের একটি বড় প্রতিফলন।

ছোটখাটো বিষয় নিয়েও ভুল বোঝাবুঝি হয় এবং কেউ ক্ষমা চাইতে বা বিষয়টি মিটমাট করতে আগ্রহী হয় না।

দম্পতিরা একসাথে কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করেন না। প্রত্যেকেই নিজেদের ব্যক্তিগত লক্ষ্য ও স্বপ্ন নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।

একে অপরের সফলতা বা ব্যর্থতায় কোনো রকম আগ্রহ বা অনুভূতি প্রকাশ পায় না।

অনেকগুলো কারণে সাইলেন্ট ডিভোর্স হতে পারে। এর মধ্যে কিছু প্রধান কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:

ছোটখাটো সমস্যাগুলো সমাধান না হয়ে দীর্ঘদিন ধরে জমতে থাকলে তা বড় ধরনের মানসিক দূরত্ব তৈরি করে।

একবার বিশ্বাস ভঙ্গ হলে তা আবার ফিরিয়ে আনা কঠিন হয়ে পড়ে, যা নীরব বিচ্ছেদের দিকে ঠেলে দেয়।

একজন বা উভয় সঙ্গী যদি মনে করেন তাদের আবেগিক চাহিদা পূরণ হচ্ছে না, তবে তারা মানসিকভাবে দূরে সরে যেতে পারেন।

সন্তান লালন-পালন বা আর্থিক বিষয় নিয়ে তীব্র মতবিরোধ থাকলে তা সম্পর্কের অবনতি ঘটায়।

অতিরিক্ত কর্মব্যস্ততা বা সম্পর্কের জন্য সময় না দেওয়াও নীরব বিচ্ছেদের একটি কারণ হতে পারে।

অনুভূতি প্রকাশ করতে না পারা বা একে অপরের কথা শুনতে না চাওয়া সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

সাইলেন্ট ডিভোর্সের প্রভাব শুধু স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বরং এটি পুরো পরিবার, বিশেষ করে সন্তানদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

দম্পতিরা নিজেদের মধ্যে একাকীত্ব এবং হতাশা অনুভব করেন।

বাবা-মায়ের এই নীরব বিচ্ছেদ দেখে সন্তানরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে এবং তাদের মানসিক বিকাশে বাধা সৃষ্টি হয়। তারা ভুল ধারণা নিয়ে বড় হতে পারে যে, সম্পর্কে ভালোবাসা বা আবেগ প্রকাশ করা অপ্রয়োজনীয়।

অনেক সময় দম্পতিরা সামাজিকভাবে নিজেদের গুটিয়ে নেন এবং বাইরে স্বাভাবিক থাকার ভান করেন।

দীর্ঘদিনের মানসিক চাপ বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতার কারণ হতে পারে।

যদি আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ এমন নীরব বিচ্ছেদের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, তবে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

স্বামী-স্ত্রীকে নিজেদের মধ্যে খোলাখুলি কথা বলতে হবে। নিজেদের অনুভূতি, চাহিদা এবং সমস্যাগুলো স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে হবে।

বিশেষজ্ঞ বা কাউন্সেলরের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। একজন তৃতীয় পক্ষ নিরপেক্ষভাবে সমস্যাগুলো বিশ্লেষণ করতে সাহায্য করতে পারেন।

পুরোনো স্মৃতিগুলো ফিরে দেখা এবং একসাথে নতুন কিছু করার চেষ্টা করা যেতে পারে।

একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহানুভূতি প্রদর্শন করা অত্যন্ত জরুরি।

মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
সাইলেন্ট ডিভোর্স একটি জটিল সমস্যা যা অনেক সময় অজান্তেই সম্পর্কের গভীরে শিকড় গেড়ে বসে। সঠিক সময়ে এর লক্ষণগুলো চিহ্নিত করতে পারলে এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই সম্পর্ককে বাঁচানো সম্ভব। তবে যদি

কোনোভাবেই সম্পর্ককে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব না হয়, তবে বিচ্ছেদকে একটি সুস্থ সমাধান হিসেবে মেনে নেওয়াও প্রয়োজন হতে পারে।

- সংগৃহীত;

16/09/2025

একজন স্ট্রং ওমেন কখনোই কাউকে চেজ করে না । কোন সম্পর্কেই না। সে কেবল কম্পফোর্ট জোন সৃষ্টি করে যাতে করে তার কাছের মানুষ গুলো তাকে বুঝতে পারে। সে হেলদী সম্পর্ককে পছন্দ করে ।
নিজেকে তার পার্সোনালিটির খোলশ থেকে বের করে কেবল তার প্রিয় মানুষটার জন্য। তার প্রিয় মানুষটার কাছে সে নিজেকে জমা দেয় খুচরো পয়সার মতন ।

তার মন খারাপ, দুঃখ , মুড সুয়িং , তার নিডস, একান্ত তার । সে খাবার খাওয়া ও কেনাকাটার বিল নিজেই পে করতে জানে । সে সম্পর্কে সম্মান পছন্দ করে।

মন খারাপে কখনো কান্না করতে মনে চাইলে নীরবে কান্না করে, বালিশও যাতে টের না পায় । তারপর সকালে উঠে সে ততটাই নিজেকে তৈরী করে আরেকটা দিন কি ভাবে শুরু করবে তার প্রস্তুতি নিয়ে । একজন ষ্ট্রং ওমেন কখনোই রিপ্লেস হয়না, সে কেবল চুজ করে ।

কারন তার সততা ও বিশ্বস্ততা তার মনের মতনই ষ্ট্রং।

এত কিছুর পরও যদি তার প্রিয় মানুষটা তাকে বুঝতে না পারে কিংবা তার জন্য মৌলিকতার অভাববোধ সৃষ্টি করে , সে তখন তার স্বভাব অনুযায়ী কাউকে চেজ করবে না । কেবল রিপ্লেস করবে । সে জায়গাটা সে ব্লক করে দিবে ।
সে জানে একা থাকা তার জন্য তেমন কোন কষ্টদায়ক বিষয় না। কারন একজন ষ্ট্রং ওমেন যথেষ্ট ম্যাসকোলিন ভাইবস বহন করে। সে ভাঙ্গে কিন্তু কখনোই মচকায়না। পুরুষের দেওয়া নাম ও টাকায় সে কখনোই বিক্রি হয় না। তাকে আপনি হীরা নামেও ডাকতে পারেন কারন হীরার মতনই সে উজ্জ্বল ও অভঙ্গুর ।

C

16/09/2025

ন্যাক্রোফিলিয়াক যে শুধু ছেলেরাই হয় এমন না, মেয়েরাও হয়। আমার কলেজ লাইফে আমি দু'জনকে এমন দেখেছি। একজন ছেলে, আরেকজন পরিচিত মেয়ে। এই দু'জনই এদের ম্যাক্সিমাম টাইম কাটাতো লাইব্রেরিতে, একদম একা একা। এরা যে ন্যাক্রোফিলিয়াক তা আন্দাজ করেছিলাম এদের কথাবার্তার দরুন।

আমার একজন পরিচিত ক্লাসমেট মারিয়া ঐ ছেলেকে পছন্দ করতো। নরমালি এগুলো যখন আমাদের সঙ্গে শেয়ার করে তখন ও ওর আশঙ্কার কথা জানায়। ওই ছেলে নাকি বলতো, "জীবিত মানুষের রঙ ফ্যাকাশে। মরা মানুষ একদম ধবধবে থাকে, দেখলেই মায়া কাজ করে। প্রেমে পড়ে যাই"। আরেকবার জিজ্ঞেস করে, "মারিয়া নামটা সুন্দর। তুমি জানো মারিয়া নামটা যীশুর মা ম্যারি থেকে এসেছে?" অথচ ঐ ছেলের নাম ছিলো আলী হাসান! এরপর আরও কয়েকদিন নাকি বলেছে, "তোমার হাসি সুন্দর না। হাসি দেওয়া মানুষ আমার পছন্দ না। একদম নিথর দেহ আমার ভালো লাগে। চুপচাপ পড়ে থাকে, নড়েচড়ে না, কথা বলে না, এমন শরীর আমার পছন্দ। তুমি পারবে এভাবে আজীবন এক জায়গায় নিথরভাবে পড়ে থাকতে?"…এরপর মারিয়া ভয়ে আস্তে আস্তে ওই ছেলের সঙ্গে কথাবার্তা অফ করে দেয়।

আর আমার পরিচিত ক্লাসমেট ছিল রাফিয়া। এই মেয়ে মাঝেমধ্যেই বলতো, "আমার বিয়ে করতে মন চায় না"। আমিও মজা করে বলতাম, "বিয়ে আমারও করতে মন চায় না, চলো দেবদাস হই"। তখনও বুঝিনি ওর ইনটেনশন কী। আরেকদিন বলছে, "তোমার বাসার সামনে না কবরস্থান আছে? তুমি যাও সেখানে? তোমার কি ইচ্ছে করে না কবর থেকে লাশগুলো বের করে চুমু খেতে, আদর করতে? আমার অনেক ইচ্ছে জানো কঙ্কাল নিয়ে, লাশ নিয়ে ঘরে সাজিয়ে রাখার"। আরও কয়েকবার আমাকে কথায় কথায় বলে বসে, "আমার লাশের গন্ধ, হাসপাতালের রক্তের আর পঁচা মাংসের গন্ধ খুব ভালো লাগে"। তারপর ওর কাছ থেকে আমি শত হাত দূরে থাকতে শুরু করি।

এই দু'জনের মধ্যে কমন কিছু বিষয় লক্ষ্য করেছিলাম। ম্যাক্সিমাম টাইম এরা একদম একাকী থাকে, সিরিয়াল কিলিং, মার্ডার সিরিজের বই ও মুভির প্রতি আগ্রহ বেশি। আর মেডিটেশনের সঙ্গে যুক্ত ছিল।

মেডিটেশনের কয়েকটা সেক্টর আছে। এরা ধ্যানে বসতো রাতে। এই বিষয়ক বই ছিলো এদের কাছে মোটা মোটা, লাইব্রেরিতে বসে বসেই পড়তো। রাফিয়া আমাকে দেখাতো, সাজেস্ট করতো পড়তে। অনেক শখ করে একদিন ওর কথায় নেচে একটা বই বাসায় এনে লুকিয়ে লুকিয়ে পড়ি। ওই সূত্রেই মেডিটেশন পড়া করা নিয়ে পরিচিত হই। যার পুরোটাই ছিল শয়তান রিলেটেড। সঙ্গে অ্যাড হতো সাবলিমিনাল টিউন, চিহ্ন, আরও কিছু জিনিসপত্র ও শর্ত। এরা রাতে মেডিটেশনে বসতো শয়তানের কাছে হাজিরা দেওয়ার উদ্দেশ্যে।

এদের কাছে শরীর ও আত্মার হিসেব ভিন্ন, নিজের শরীরকে বোঝা বলে মনে করে, আত্মাকে বন্দী মনে করে। অন্যদের ক্ষেত্রেও তাই। মরা শরীর দেখার আনন্দ এদের মধ্যে কাজ করে মূলত দু'টো কারণেই– শয়তানের কাছে বিবিধভাবে উৎসর্গের জন্য ব্যবহার করতে পারবে এবং মরা দেহের মধ্যে আত্মা আর বন্দী নেই (আত্মা শরীর থেকে মুক্ত) ভেবে।

Tanny Bhuiyan

16/10/2025

16/10/2025

14/10/2025

13/10/2025

12/10/2025

09/10/2025

09/10/2025

03/10/2025

19/09/2025

16/09/2025

16/09/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category