Keya Bhowmik

Keya Bhowmik সবাইকে স্বাগতম আমার পেজএ।
সবাই পাশে থাকবেন এবং ভালোবাসা দেবেন।

Big shout out to my newest top fans! 💎 Aanu Adhikari, Nicky Røy BmnDrop a comment to welcome them to our community,  fan...
04/04/2025

Big shout out to my newest top fans! 💎 Aanu Adhikari, Nicky Røy Bmn

Drop a comment to welcome them to our community, fans

এটা কী ফল বলোতো?
15/03/2025

এটা কী ফল বলোতো?

ছাদ বাগানের গাছে ধরেছে স্ট্রবেরী 🍓   ゚viralシfypシ゚viralシalシ  #ত্রিপুরা
15/03/2025

ছাদ বাগানের গাছে ধরেছে স্ট্রবেরী 🍓
゚viralシfypシ゚viralシalシ #ত্রিপুরা

শুভ সন্ধ্যা বন্ধুরা 🙏🌹
15/03/2025

শুভ সন্ধ্যা বন্ধুরা 🙏🌹

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Shyamal Das, Bulan Das, Raj Sharma, Subrata Sarkar, Iman ...
15/03/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Shyamal Das, Bulan Das, Raj Sharma, Subrata Sarkar, Iman Miah, Susanta Basak, Subhankar Bairagi, Ajit Natta

অমৃত ♥️💯জগন্নাথ দেবের ভোগ    #ত্রিপুরা  #ভোগ
13/03/2025

অমৃত ♥️💯
জগন্নাথ দেবের ভোগ
#ত্রিপুরা #ভোগ

পুটি মাছের ভাঁপা 🌹🌹   #ত্রিপুরা
13/03/2025

পুটি মাছের ভাঁপা 🌹🌹

#ত্রিপুরা

❤❤আমার স্ত্রীকে আমি ভালোবেসেই বিয়ে করেছিলাম।❤❤✅কিন্তু যখন পরিপাটি প্রেমিকাটা অগোছালো স্ত্রী হয়ে গেলো।✅তখন কেন জানি আমার ...
31/08/2024

❤❤আমার স্ত্রীকে আমি ভালোবেসেই বিয়ে করেছিলাম।❤❤

✅কিন্তু যখন পরিপাটি প্রেমিকাটা অগোছালো স্ত্রী হয়ে গেলো।

✅তখন কেন জানি আমার আর ওকে ভালো লাগত না।

মেয়েটা অল্পতেই খুশি হয়ে যেত।

আমার মনে আছে যখন ওর সাথে আমার বিয়ে হয়।

তখন আমার মাস শেষে বেতন ছিলো পনেরো হাজার।💸💸

এই টাকায় ও কতটা হ্যাপি ছিলো তা আমি কাউকেই বোঝাতে পারবো না।💸💸

আমি থেকে শুরু করে আমার পরিবারের প্রতিটা মানুষের খেয়াল ও রাখতো।🥰🥰🥰

আর দিন শেষে চাইতো একটু ভালোবাসা। ❤❤

যেটা আমি সময়ের সাথে সাথে দেওয়া কমিয়ে দিলাম।

আস্তে আস্তে আমার পজিশন ভালো হতে রইলো।

আমার চিন্তাধারা হলো উন্নত।

কিন্তু সংসারের চাপে পরে ও ঠিক আগের মতোই রয়ে গেলো।

আমার পনেরো হাজার বেতন ত্রিশ হাজারে গিয়ে ঠেকলো।

ঘর পরিবর্তন হলো আমি পরিবর্তন হলাম।

শুধু পরিবর্তন হলো না কবিতা।

হ্যাঁ আমার স্ত্রী নিজেকে পরিবর্তন করলো না।

টাকার নেশা আমাকে গ্রাস করে দিলো আস্তে আস্তে।

ভুলে গেলাম আমি আমার প্রিয় অতীতকে।সুখ পেয়ে ভুলে গেলাম দুঃখের দিনে পাশে থাকা মানুষ গুলোকে।

সারাদিন খাটাখাটনি করে খাবার টেবিলে যখন কবিতা অপেক্ষা করতো।

আমি বলতাম যতো সব আদিখ্যেতা।

বৃষ্টি হলেই আমার হাত দু'টো ধরে যখন বলতো।

চলোনা একটু দু'জনে বৃষ্টি বিলাস করি।

আমি তখন বলতাম বয়স তো কম হলো না এখন এসব পাগলামি ছাড়ো।

মাঝ রাতে যখন পিরিয়ডের ব্যথায় কুঁকড়ে উঠতো।

আমি নাক সিটকে পাশের রুমে ঘুমাতে চলে যেতাম।

দিনের পর দিন তাঁর ভালোবাসা বেড়ে ছিলো আমার প্রতি।

আর আমার অবহেলা।

একটা সময় পর আমার পরিবারও ওকে অবহেলা করতে শুরু করলো।

যাঁর হাতের রান্না সবাই তৃপ্তি নিয়ে খেত।

এখন নাকি তাঁর রান্না ভালো হয় না।

যে ঔষধ না দিলে আমার বাবা-র ঔষধ খাওয়ার কথা মনে থাকত না।

আজকাল নাকি সে ভুল ঔষধ দিয়ে আমার বাবাকে মেরে ফেলার প্ল্যান করেছে।

একটা সময় আমাদের বাড়িতে থাকার মতো কোন সম্বল খুঁজে পেলো না কবিতা।

তাই সরাসরি বলেই দিলাম আমি তোমায় ডির্ভোস দিতে চাই।

সে সেদিন খুব অবাক নয়নে চেয়েছিলো।

কোন প্রতিবাদ করেনি।

হয়তো সে বুঝতে পেরেছিলো তাঁর এই বাড়ির প্রয়োজন ফুরিয়েছে।

তারপর সেই অনাকাঙ্ক্ষিত সময় এলো যখন কবিতা আর আমার ডির্ভোস হবে।

সেদিনও সবটা কি সুন্দর করে মেনে নিয়েছিলো।

কোন প্রতিবাদ করেনি।

এমন কি খোরপোষের টাকা টাও দাবি করলো না।

উকিল যখন বললো সে কেন টাকাটা নিবে না।

তখন ও বললো।

যে মানুষটাই আমার হয়নি তাঁর টাকা দিয়ে আমি কি করবো।

ওর বাবা সেদিন আমায় একটা কথা বলেছিলো।

ভগবান দিয়ে ধন দেখে মন, কাইরা নিতে কতক্ষণ।

কথাটার মানে সেদিন না বুঝলেও আজ ঠিক বুঝতে পারি।

তিন মাসের মাথায় মিথ্যা অপবাদে আমার চাকরি চলে যায়।

বড় বোন টাকে মাঝে মাঝেই তাঁর শ্বশুর বাড়ির লোকেরা মেরে ধরে আমাদের বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।

বাবা ভুল ঔষধের রিয়াকশনে আজ বিছানার সাথে মিশে আছে।

মা প্রায় আজকাল তরকারিতে নুন,হলুদ দিতে ভুলে যায়।

আর আমি উন্নতমানের চাকরি থেকে ফুটপাতে ছোট্ট একটা ফুলের দোকান নিয়ে বসে আছি।

আজ ওই কথাটার মানে বুঝলাম।

দিয়ে ধন দেখে মন, কাইরা নিতে কতক্ষণ।

লুকিয়ে খোঁজ নিয়েছিলাম কবিতার।

শুনেছি অন্য জায়গায় তাঁর বাবা বিয়ে দিয়েছে।

স্বামী একজন ডাক্তার।

খুব সুখে আছে।

খুব ভালো ভাগ্য সেই মানুষটার, যাঁর সাথে কবিতার বিয়ে হয়েছে।

গেছে মাসে নাকি তাঁদের একটা মেয়েও হয়েছে।

সে সুখের আশা করেনি তাই তাঁর এতো সুখ।

আর আমি সুখের আশা করে মানুষকে অমানুষ ভেবেছি।

তাই আজ আমার এই পরিস্থিতি।

তাইতো বলে,শেষ হাসিটা তাঁরাই হাসে।

যাঁরা নিজেকে নয় অন্যকে ভালোবাসে।

ভালোবাসা ||

✅✅সবাই টাকায় সুখ খোঁজে না, প্রিয় মানুষটার মাঝেও কেউ সুখ খোজে। তাই বলি প্রিয় মানুষগুলোকে সময় থাকতে মূল্য দিও হারিয়ে গেলে, কপাল ঠুকলেও আর পাবে না ✅✅
সংগৃহীত.....




Good morning everyone
08/08/2024

Good morning everyone

03/08/2024

বেশীর ভাগ সময় একা থাকি তাই কাজের ফাঁকে ভিডিও বানাই ভালো লাগে 🥰🌹

03/08/2024

সারা দিন একা থাকি তো তাই কাজের ফাঁকে ফাঁকে ভিডিও বানাই, ভালো লাগে 🥰🌹

মানুষ শিক্ষিত হয়েছে কিন্তু মানসিকতা পাল্টায়নি :ছেলের বাবা মা তার বাবা মা আর মেয়ের বাবা মা কেও নয়, ছেলের বাবা মায়ের বয়েস ...
23/07/2024

মানুষ শিক্ষিত হয়েছে কিন্তু মানসিকতা পাল্টায়নি :
ছেলের বাবা মা তার বাবা মা আর মেয়ের বাবা মা কেও নয়, ছেলের বাবা মায়ের বয়েস হয় তাই বয়েস কালে ছেলে তাদের সাথেই থাকতে চায়, কিন্তু মেয়ের বাবা মায়েদের তো আর বয়েস হয়না ! যে মেয়েদের কোনো দাদা বা ভাই নেই তাদের বাবা মায়েদের হেলায় ফেলাই জীবন কাটাতে হয় ! কারণ তারাতো মেয়ের বাবা মা !
এখানে যদি প্রশ্ন ওঠে কেন মেয়ের বাবা মায়েরাও বয়েস কালে মেয়েদের সঙ্গ পাবেনা ? তাহলে কিছু জন বলবে কারণ বিয়ের পর মেয়েদের শশুরবাড়িতে থাকতে হয় এটাই নিয়ম...

আমার এই সমাজের কাছে একটাই প্রশ্ন ?এমন এক মুখিনতা কেন ??? কেন মেয়ের বাবামায়ের প্রতি এই অবিচার !

কিছু মানুষের বক্তব্য অনুযায়ী বিয়ের পর জামাইয়ের সাথে শাশুড়ির একই বাড়িতে থাকা ভালো দেখায় না ! কিন্তু বিয়ের পর ছেলের বৌ মানে বৌমার সাথে একই বাড়িতে থাকা খুবই ভালো দেখায় ! আহা কি চিন্তা !
এসব মানুষের মানসিকতার কথা শুনলে করুণা হয় আমার !

আগে মেয়েরা সংসার সামলাতো আর ছেলেরা চাকরি করতো, যুগ পরিবর্তন হয়েছে এখন মেয়েরাও চাকরি করে আর অনেক ছেলেও আছে যারা চাকরির সাথে সাথে সংসারের কাজ করে, কিন্তু মানসিকতা ? সেটা কি আদেও পরিবর্তন হয়েছে ??

এখন মেয়েরা চাকরি করে আত্মনির্ভর হওয়ার জন্য আর এটাই মনে হয় সব চাইতে জরুরি, একটা মেয়ের আত্মনির্ভরতা যাতে কখনো তাকে কেও এই কথাটা না বলতে পারে তাহলে বিয়ে করলে কেন মা বাবার কাছেই থাকতে পারতে....

নিজের পায়ের মাটিটুকু যখন শক্ত হবে দেখবে কোনো মানুষই আর তোমায় কিছু বলার সাহস পাবে না !
তাই সব মেয়েদের এবং বিশেষ করে মেয়ের বাবা মায়েদের উচিত মেয়ের পায়ের নিচের মাটি টুকু আগে শক্ত করা যাতে ভবিষতে কোনো ব্যক্তি তাকে অপমান না করতে পারে !

বিয়েটা কোনো ব্যাপার না, হলেও চলবে, না হলেও চলবে, বিয়ে না হলে পৃথিবী থেমে যাবেনা, বিয়ে ছাড়াও আরো অনেক কিছু আছে জীবনে করার,
ব্যক্তিত্ব আত্মসম্মান আর সমাজে পরিচয়ই আসল..... ❤️

শেষে রবি ঠাকুরের একটা লাইন না বললেই নয় !
" চিত্ত যেথা ভয় শূন্য
উচচ যেথা শির " ।
লেখা - সংগৃহীত








Address

Agartala

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Keya Bhowmik posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Keya Bhowmik:

Share