Amar Barta

Amar Barta "অমর বার্তা" সত্য উদ্ঘাটনে সদা সর্বদা ?

07/11/2025

প্রদেশ কংগ্রেসের উদ্যোগে বৃহস্পতিবার আগরতলায়, রাজ্যে ক্রমবর্ধমান নেশা সামগ্রী বৃদ্ধি, দুর্বল শিক্ষা ব্যবস্থা, বেকারত্ব, ধর্ষণ এবং নারী নির্যাতনের বিরুদ্ধে ৭ দফা দাবি কে সামনে রেখে ৪ ঘন্টার গণঅবস্থান করা হয়, বক্তব্য রাখেন বিধায়ক সুদীপ রায় বর্মন।

news district district district m***a

07/11/2025

বেশ কিছুদিন ধরেই দক্ষিণ ঘিলাতলীসহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় বন্য দাঁতাল হাতির দলের তাণ্ডবে বিপাকে পড়েছেন কৃষক ও রাবার চাষীরা। রাতের অন্ধকারে দলবদ্ধভাবে লোকালয়ে ঢুকে এসব হাতি সবজি ক্ষেতের পাশাপাশি রাবার বাগানের গাছ ভেঙে নষ্ট করছে। স্থানীয় চাষী মরণ সরকারের অভিযোগ, গত ২০–২৫ দিনে প্রায় ২৩টি পূর্ণবয়স্ক রাবার গাছ সম্পূর্ণরূপে ভেঙে দিয়েছে হাতির দল। তিনি আরও জানান, বনের খাবার কমে যাওয়ায় হাতির দল গুলো এখন খাবারের সন্ধানে গ্রামে ঢুকে পড়ছে। কিন্তু বনদপ্তরের পক্ষ থেকে কোনো কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যায়নি। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকরা দাবি তুলেছেন—ক্ষতিপূরণ ও হাতির আক্রমণ রোধে অবিলম্বে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।

news district district district m***a

বিক্ষিপ্ত কয়েকটি ঘটনা বাদ দিলে মোটের ওপর শান্তিপূর্ণ ভাবেই শেষ হয়েছে বিহারের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এ...
07/11/2025

বিক্ষিপ্ত কয়েকটি ঘটনা বাদ দিলে মোটের ওপর শান্তিপূর্ণ ভাবেই শেষ হয়েছে বিহারের প্রথম দফার ভোটগ্রহণ। বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত এই পর্বে ১৮টি জেলার ১২১টি আসনে ১৩১৪ জন প্রার্থীর ভাগ্য ইভিএমে বন্দি হয়েছে। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, এবারের ভোটদানের হার ৬৪.৬৬ শতাংশ — যা বিহারের নির্বাচনী ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ভোটারদের এই উৎসাহে রাজনৈতিক মহলে ইতিমধ্যেই চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। ১৯৯৮ সালে সর্বোচ্চ ৬২.৫৭ শতাংশ ভোট পড়েছিল বিহারে, যা এতদিন পর্যন্ত রেকর্ড ছিল। ২০২০ সালের তুলনায়ও (৫৭.২৯ শতাংশ) এ বছর ভোটদানের হার উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। সকাল ৭টা থেকে ভোটগ্রহণ শুরু হতেই বুথে বুথে লম্বা লাইন পড়ে যায়, আর বেলা ৯টার মধ্যেই ১৪ শতাংশ ভোট সম্পন্ন হয়। তবে কিছু বন্যাপ্লাবিত অঞ্চলে, বিশেষ করে কুশেশ্বর আসনে, জল পেরিয়ে বুথে যেতে হওয়ায় স্থানীয়দের একাংশ বিক্ষোভ দেখান। তবে সম্পূর্ণ শান্তিপূর্ণ ছিল না দিনটি। লখীসরাই কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী তথা উপমুখ্যমন্ত্রী বিজয়কুমার সিনহার গাড়িতে ইট-পাথর ও গোবর ছোড়ার অভিযোগ উঠেছে আরজেডি কর্মীদের বিরুদ্ধে। এছাড়া আলিনগরে বিজেপি প্রার্থী ও ভোজপুরি গায়িকা মৈথিলী ঠাকুরও আরজেডির বিরুদ্ধে নির্বাচনী বিধিভঙ্গের অভিযোগ তুলেছেন।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ভোটের দিন সকালে সমাজমাধ্যমে বিহারবাসীকে আহ্বান জানান—“গণতন্ত্রের উৎসবে সকলে পূর্ণ উদ্যমে ভোট দিন। আগে ভোট, পরে আহার-বিশ্রাম।” মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার, আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ যাদব, তাঁর স্ত্রী রাবড়ি দেবী ও তাঁদের কনিষ্ঠপুত্র তেজস্বী যাদবও পটনায় গিয়ে ভোট দেন। ভোট দেওয়ার সময় তেজস্বী বলেন, “১৪ নভেম্বর নতুন সরকার গঠিত হবে।” প্রথম দফার ভোটের মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী মোদী মধুবনি, পূর্ব চম্পারণ ও মোতিহারিতে জনসভা করে এনডিএ-র জয়ের বিষয়ে আত্মবিশ্বাসী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, “বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিহারে আবার এনডিএ সরকার গড়বে।” তবে নীতীশ কুমার মুখ্যমন্ত্রী থাকবেন কি না, সে বিষয়ে সরাসরি কিছু বলেননি তিনি। এবার নজর ১১ নভেম্বরের দিকে—যেদিন অনুষ্ঠিত হবে দ্বিতীয় দফার ভোটগ্রহণ, আর ১৪ নভেম্বর প্রকাশ পাবে ফলাফল। প্রথম পর্বের ভোটদানের এই উচ্ছ্বাস অব্যাহত থাকলে, বিহার হয়তো গড়বে নতুন গণতান্ত্রিক রেকর্ড।

news district district district m***a

06/11/2025

অমরপুরের উন্নয়নের অর্থ ব্যাপক হারে লুটপাট চলছে। মাত্র এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় তিন থেকে চার কোটি টাকা লুটপাট হয়ে গেল ! তিনটি সরকারি দপ্তর যথাক্রমে অমরপুর পূর্ত দপ্তর, অমরপুর আরডি দপ্তর, এবং আগরতলা স্থিত শিক্ষা দপ্তর এর মোট ১৬টি কাজ নিগোজিয়েশন করা হয়। দপ্তর অনুসারে DNIT নম্বর নিচে দেওয়া হল :-Executive Engineer PWD(DWS) মোট আটটি কাজ, টেন্ডারের তারিখ ছিল:-4/11/2025 NIT no:- 1)41/DNIeT/EE/DWS/AMP/2025-26. 2)NIT no:- 38/DNIeT/EE/DWS/AMP/2025-26. 3)NIT no:- 37/DNIeT/EE/DWS/AMP/2025-26. 4)NIT no:- 46/DNIeT/EE/DWS/AMP/2025-26. 5)NIT no:- 50/DNIeT/EE/DWS/AMP/2025-26. 6)NIT no:- 51/DNIeT/EE/DWS/AMP/2025-26. 7)NIT no:- 40/DNIeT/EE/DWS/AMP/2025-26. 8)NIT no:- 42/DNIeT/EE/DWS/AMP/2025-26. Executive Engineer R.D. Amarpur division মোট চারটি কাজ, টেন্ডারের তারিখ:-22/10/2025 1)NIT no:- 01/eDNIA/EE/RD/DIV/AMP/G/2025-26. 2)টেন্ডারের তারিখ:-4/112025. NIT no:- 34/eDNIT/EE/RD/DIV/AMP/G/2025-26. 3)NIT no :- 35/eDNIT/EE/RD/DIV/AMP/G/2025-26 Dated 22/10/2025. 4)NIT no:- 33/eDNIT/EE/RD/DIV/AMP/G/2025-26 Dated 22/10/2025. Supritending engineer, Directorate of secondary education, Agartala মোট একটি কাজ, টেন্ডারের তারিখ :-6/11/2025 DNIT no:-93/SE/ENGG.CELL/DSE/2025-26. Executive Engineer. Amarpur PWD মোট তিনটি কাজ, টেন্ডার জমা দেওয়ার তারিখ :-6/11/2025 1)D,NIe-T No:-45/DNIT/R/EE/PWD/AMP/2025-26. 2)D,NIe-T No:-46/DNIT/R/EE/PWD/AMP/2025-26. 3)D,NIe-T No:-47/DNIT/R/EE/PWD/AMP/2025-26

news district district district m***a

06/11/2025

জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণ কাজের নামে চলছে শুধু সরকারি কর্মীদের টাকার খেলা, জায়গার প্রকৃত মালিককে উপেক্ষা করে জায়গার টাকা দেওয়া হচ্ছে ভাড়াটিয়াকে।

news district district district m***a

এ যেন কেবল ভোট চুরি নয়, বরং গণতন্ত্রের বুকের উপর সরাসরি ডাকাতি! এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস নেতা ও লোকসভার বিরো...
06/11/2025

এ যেন কেবল ভোট চুরি নয়, বরং গণতন্ত্রের বুকের উপর সরাসরি ডাকাতি! এমনই বিস্ফোরক অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস নেতা ও লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। বুধবার দিল্লিতে সাংবাদিক বৈঠকে হরিয়ানার বিধানসভা নির্বাচনে জালিয়াতি, ভোটচুরি এবং প্রশাসনিক আঁতাতের বিরুদ্ধে একের পর এক প্রমাণ হাজির করেন তিনি। তাঁর বক্তব্যে যেমন ছিল তীব্র আক্রমণ, তেমনই ছিল তথ্যভিত্তিক যুক্তি ও পরিসংখ্যান। রাহুল গান্ধীর ভাষায়, “হরিয়ানায় কোনও নির্বাচনই হয়নি, বরং পুরো নির্বাচনটাই চুরি হয়ে গেছে!” ঠেলাগাড়ি ভর্তি হাজারো পৃষ্ঠার নথি নিয়ে হাজির হন তিনি — যা তাঁর মতে “গণতন্ত্রের হাইড্রোজেন বোমা”। রাহুলের অভিযোগ অনুযায়ী, ভারতের নির্বাচন কমিশন দেশের জনগণ, সংবিধান এমনকি সুপ্রিম কোর্ট— সকলের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। তিনি সরাসরি নির্বাচন কমিশনকে ভারতীয় গণতন্ত্রের “বিশ্বাসঘাতক” ও “প্রতারক” বলে আখ্যা দেন। রাহুল গান্ধীর উপস্থাপিত নথি অনুযায়ী,এই তথ্যগুলো যদি সামান্যও সত্য হয়, তাহলে নির্বাচন কমিশনের উচিত নৈতিক দায়িত্ব কাঁধে নিয়ে তৎক্ষণাৎ ইস্তফা দেওয়া। প্রধানমন্ত্রীকেও পদত্যাগ করা এবং হরিয়ানার নির্বাচন অবিলম্বে বাতিল করা উচিত।” রাহুল গান্ধীর অভিযোগ, কংগ্রেসকে হারাতে বিজেপি নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে ‘পরিকল্পিত আঁতাত’ করেছিল। রাহুলের এই অভিযোগে ইতিমধ্যেই রাজনৈতিক মহলে তীব্র আলোড়ন পড়েছে। বিজেপি শিবির অবশ্য অভিযোগকে ‘ভিত্তিহীন ও রাজনৈতিক নাটক’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে। অন্যদিকে, রাহুল গান্ধীর উপস্থাপিত তথ্য-প্রমাণ এখন জাতীয় রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে। সত্যিই যদি তাঁর দাবিগুলি সঠিক হয়, তবে ভারতের গণতন্ত্র এক ভয়াবহ সংকটে দাঁড়িয়ে। এখন দেখার বিষয়— নির্বাচনী কমিশন ও কেন্দ্রীয় সরকার এই বিস্ফোরক অভিযোগের জবাব কীভাবে দেয়। অন্যদিকে ভোটের একদিন আগে রাহুলের এই তথ্য প্রমান বিহার নির্বাচনে সরাসরি প্রভাব পড়বে। এনডিএ জোটের উপর ভোটারের ক্ষোভের পাশাপাশি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি আরো বেশি সতর্ক হয়ে ভোটের দিন এবং ফলাফলের দিন কাজ করবে। পাশাপাশি ১৪ই নভেম্বর নির্বাচনের ফলাফল শাসক জোটের পক্ষে গেলে বিহারেও ভোট চুরির অভিযোগ উঠাবে বিরোধী দল। কারণ SRI এর মাধ্যমে বিহারে ভোটার তালিকায় প্রচুর ভোটার বাতিল এবং নতুন নাম সংযোজন করা হয়েছে। এক কথায় বলা যায়, বিহারের নির্বাচনে শাসকদল ভোটে জিতলে অথবা ভোটে হারলে,দুটো পরিস্থিতিতে দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে পারে।

news district district district m***a

05/11/2025

স্ত্রীকে বেধড়ক প্রহার করে রাস্তায় ফেলে পালিয়ে গেলেন স্বামী।

news district district district m***a

এসআইআর ইস্যুকে ঘিরে তীব্র রাজনৈতিক বিতর্কে উত্তাল জাতীয় রাজনীতি। এর মধ্যেই ফের ‘ভোট চুরি’র অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস নেতা ও ...
05/11/2025

এসআইআর ইস্যুকে ঘিরে তীব্র রাজনৈতিক বিতর্কে উত্তাল জাতীয় রাজনীতি। এর মধ্যেই ফের ‘ভোট চুরি’র অভিযোগ তুললেন কংগ্রেস নেতা ও লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। তাঁর অভিযোগ, শুধু মহারাষ্ট্র বা কর্ণাটকই নয়, ২০২৪ সালের হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনেও ব্যাপক কারচুপি হয়েছে। তিনি সরাসরি নির্বাচন কমিশন ও বিজেপির বিরুদ্ধে আঙুল তুলেছেন।
বুধবার দিল্লিতে এক সাংবাদিক সম্মেলনে রাহুল গান্ধী বিস্ফোরক অভিযোগ করেন— “হরিয়ানার ভোটার তালিকায় অন্তত ২৫ লক্ষ ভুয়ো ভোটার যুক্ত করা হয়েছিল, যা মোট ভোটারের প্রায় ১২ শতাংশ। এইভাবেই সিস্টেমেটিক ম্যানিপুলেশনের মাধ্যমে কংগ্রেসকে হারানো হয়েছে।”
তিনি শুধু মুখে অভিযোগ তোলেননি, সঙ্গে ভিডিও প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে কয়েকটি উদাহরণও তুলে ধরেন। প্রেজেন্টেশনে দেখা যায়, ভোটার তালিকায় একই ব্যক্তির ছবি বিভিন্ন নামে ব্যবহার করা হয়েছে। রাহুলের দাবি, সীমা, সুইটি, সরস্বতী নামে নিবন্ধিত একাধিক ভোটারের তালিকায় ব্রাজিলের এক মডেলের ছবি ব্যবহৃত হয়েছে, এবং ওই ব্যক্তি ‘সম্ভবত ২২ বার ভোট দিয়েছেন’।
কংগ্রেসের তরফে দাবি করা হয়েছে, এটি কেবল প্রযুক্তিগত ত্রুটি নয়, বরং ভোট চুরির এক সুপরিকল্পিত রূপ। দলের অভিযোগ, বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে প্রশাসনিক যন্ত্রকে ব্যবহার করে বিরোধীদের হারানোর চেষ্টা চলছে, এবং নির্বাচন কমিশন এ বিষয়ে নীরব ভূমিকা পালন করছে।
তবে নির্বাচন কমিশন রাহুলের এই অভিযোগের পরপরই প্রতিক্রিয়া জানিয়ে পাল্টা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছে— “তালিকা থেকে ভুয়ো ভোটার বাদ দেওয়ার জন্যই তো এসআইআর (Systematic Information Review) চলছে। রাহুল গান্ধী কি এই প্রক্রিয়ার বিরোধিতা করছেন?” কমিশনের মতে, ভুয়ো ভোটার শনাক্তকরণের জন্যই এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, যাতে ভোটের স্বচ্ছতা বজায় থাকে।
অন্যদিকে, বিজেপির পক্ষ থেকেও রাহুলের অভিযোগকে “ভিত্তিহীন” ও “রাজনৈতিক নাটক” বলে উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বিজেপির মুখপাত্র বলেন, “রাহুল গান্ধী প্রত্যেক নির্বাচনের পর হারের দায় এড়াতে এই ধরনের অভিযোগ তোলেন। এসআইআর প্রক্রিয়া কংগ্রেসের মতোই সব দলের জন্য প্রযোজ্য।”
রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, এসআইআর প্রক্রিয়া নিয়ে বিরোধী শিবিরের আশঙ্কা যেমন বাড়ছে, তেমনই বিজেপি ও কমিশন একযোগে এটিকে ভোটার তালিকা পরিশোধনের কাজ বলে ব্যাখ্যা করতে চাইছে। তবে রাহুল গান্ধীর এই প্রকাশ্য অভিযোগ নিঃসন্দেহে আগামী দিনগুলোয় রাজনৈতিক পারদ আরও চড়াবে।

news district district district m***a

নেতাদের টাকা লাগে—শুধু টাকা লাগে। আর সেই টাকার ধান্দাতেই এবার ত্রিপুরার স্কুলগুলোয় দেখা দিল নতুন কেলেঙ্কারি! শিক্ষার্থীদ...
03/11/2025

নেতাদের টাকা লাগে—শুধু টাকা লাগে। আর সেই টাকার ধান্দাতেই এবার ত্রিপুরার স্কুলগুলোয় দেখা দিল নতুন কেলেঙ্কারি! শিক্ষার্থীদের স্কুল পোশাক নিয়েই রাজ্যজুড়ে শুরু হয়েছে প্রবল ক্ষোভ।
বাম আমল থেকে রাজ্যের সরকার প্রতি বছর প্রত্যেক ছাত্রছাত্রীর একাউন্টে ৪০০ টাকা করে ‘স্কুল ড্রেস গ্র্যান্ট’ পাঠাতো। এই নিয়ম অব্যাহত ছিল ২০২৪ সাল পর্যন্ত। কিন্তু ২০২৫-এ এসে সেই টাকার উপরই পড়েছে ‘নেতাদের নজর’। এ বছর থেকে আর শিক্ষার্থীদের একাউন্টে টাকা না পাঠিয়ে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সরাসরি পোশাক বিলি করা হবে। সূত্রের খবর, এই পোশাকগুলি তৈরি করেছে গুজরাটের এক সংস্থা, যাদের দেওয়া কাপড় ও সেলাইয়ের মান এতটাই নিম্নমানের যে এক মাসও টিকবে না বলে আশঙ্কা অভিভাবকদের। সবচেয়ে আশ্চর্যের বিষয়—এই গুজরাটি কোম্পানির নাম ও চুক্তির খরচ সরকার সম্পূর্ণ গোপন রেখেছে। অমরপুর ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলসহ রাজ্যের একাধিক বিদ্যালয়ে ইতিমধ্যেই এই নতুন স্কুল ড্রেস বিতরণ শুরু হয়েছে। বিতরণ শুরু হতেই শুরু বিপত্তি। অধিকাংশ ছাত্রছাত্রীর পোশাকের মাপ মেলেনি। কারও পোশাক ঢিলেঢালা, কারও আবার এতটাই ছোট যে পরিধান অনুপযুক্ত। শিক্ষকরা বস্তা খুলে ছাত্রছাত্রীদের মাপমতো পোশাক খুঁজে বের করতে গিয়ে ঘাম ছাড়ছেন—ফলে পঠনপাঠনও ব্যাহত হচ্ছে।
অভিভাবকরাও দর্জির দোকানে ভিড় করছেন পোশাক ঠিকঠাক করানোর জন্য। ছাত্রীদের দেওয়া ড্রেসের নকশা নিয়েও চলছে বিতর্ক। কেউ বলছেন, এটি স্কার্ট না ট্রাউজার—তা বোঝাই মুশকিল! অনেকেই বিদঘুটে ডিজাইনের অভিযোগ তুলেছেন। বিদ্যালয় পরিদর্শক দপ্তরগুলির বারান্দায় এখন বস্তায় বস্তায় পড়ে আছে শিক্ষার্থীদের মাপ না মেলা ড্রেস। শিক্ষকেরা মুখে কিছু না বললেও, ভেতরে ভেতরে ক্ষোভে ফুটছেন। রক্তচক্ষুর ভয়ে কেউ প্রকাশ্যে কিছু বলতে সাহস পাচ্ছেন না। গ্রামীণ ও পাহাড়ি এলাকার ছাত্রছাত্রীদের জন্য এই পোশাকই প্রায় একমাত্র ভরসা—স্কুল, অনুষ্ঠান বা বাজার—সবেতেই সেই এক ড্রেস। অথচ এখন তাদের সেই পোশাক পরা প্রায় অসম্ভব হয়ে উঠেছে অভিভাবকদের একাংশের বক্তব্য, আগের নিয়মই ছিল বাস্তবসম্মত। প্রতি শিক্ষার্থীর একাউন্টে টাকা পাঠানো হলে তারা নিজেদের পছন্দমতো ও মাপমতো পোশাক তৈরি করতে পারত। “গত বছরও চারশো টাকা করে পেয়েছিলাম, ড্রেসটাও ভালো ছিল। এখন যা দিয়েছে, তা পরা যায় না”—বলছেন এক অভিভাবক। রাজ্যের শিক্ষা দপ্তর বা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের তরফে এখনো পর্যন্ত এই বিতর্কে কোনও সরকারি মন্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে শিক্ষা মহলের একাংশের মতে, “এটি নিছক প্রশাসনিক ভুল নয়, বরং স্কুল পোশাক প্রকল্পকে ঘিরে নতুন দুর্নীতির খেলা।”

news district district district m***a

02/11/2025

আর্থিক কেলেঙ্কারি নায়িকা সোমা দাসের দিন কি এবার শেষ হয়ে এলো ? এবার অমরপুরের রাজনৈতিক এবং প্রশাসনিক সহায়তা থেকে বঞ্চিত সোমা পারবেন কি এ যাত্রায় চাকরি টিকিয়ে রাখতে ?

news district district district m***a

সারা রাজ্য ন্যায় অমরপুরও, বুক ফুলিয়েই চলছে নিগো-বাণিজ্য। গত ডিসেম্বর মাস থেকে শুরু হওয়া এই বাণিজ্যের মাধ্যমে অমরপুরের...
01/11/2025

সারা রাজ্য ন্যায় অমরপুরও, বুক ফুলিয়েই চলছে নিগো-বাণিজ্য। গত ডিসেম্বর মাস থেকে শুরু হওয়া এই বাণিজ্যের মাধ্যমে অমরপুরের উন্নয়নের কোটি কোটি টাকা ইতিমধ্যেই গায়েব হয়ে গিয়েছে। অমরপুর শাসক দলের একাংশ সর্বগ্রাসী নেতারা, বিনা পরিশ্রমে রোজগারে এই মাধ্যমটি কোন কোনমতেই বন্ধ করতে রাজি নয়। বিজেপি সরকার ক্ষমতাসীন হওয়ার পর একটি বিজেপি কর্মীও এখন পর্যন্ত ঠিকাদার হয়ে উঠতে পারেনি। তার কারণ একটাই নিগো-বাণিজ্য। সিপিএমের আমলের ঠিকাদাররাই চুটিয়ে ঠিকেদারী ব্যবসা করে যাচ্ছে। আগে তারা লক্ষ লক্ষ টাকা কামাই করে পুজি তৈরি করেছে,এখন তারা কোটি কোটি টাকা কামাই করছে। অমরপুরের ব্রিগেডিয়ার সাহা বাবু, দত্ত বাবু এবং নন্দী বাবুরা এই নিগো-বাণিজ্যের মূল মাস্টারমাইন্ড। বাম আমলে একটা সময় তারাই দাপিয়ে ঠিকাদারি ব্যবসা করতো, রাম আমলে তারাই শহর দাপিয়ে ব্যবসা করছে। নিগো-বাণিজ্যের আদায়কৃত কোটি কোটি টাকা তাদের হেফাজতেই থাকে, এই টাকা দিয়ে তারা নিজেদের ব্যবসা-বাণিজ্যের শ্রীবৃদ্ধির পাশাপাশি সুদের ব্যবসাও করে থাকে বলে অভিযোগ। বাম আমল থেকে শুরু হওয়া এই নিগো-বাণিজ্যের কলঙ্কিত ইতিহাস, টাউন ক্লাবের উন্মাদনা, চন্ডিবাড়ি মেলাকান্ড সমস্ত তথ্যই ধারাবাহিকভাবে আমরা উপস্থাপন করব।

news district district district m***a

প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজরাটি ভাইরাসে আক্রান্ত ত্রিপুরা:- স্বাস্থ্য দপ্তরের নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে বিক্ষোভ পরীক্ষার্থীর। দ...
01/11/2025

প্রশ্নপত্র ফাঁসের গুজরাটি ভাইরাসে আক্রান্ত ত্রিপুরা:- স্বাস্থ্য দপ্তরের নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে বিক্ষোভ পরীক্ষার্থীর। দেশজুড়ে প্রশ্নপত্র ফাঁস যেন এক মহামারির রূপ নিয়েছে। ২০১৯ থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে অন্তত ১৯টি রাজ্যে ৬৫টিরও বেশি বড় পরীক্ষায় প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেছে। এতে লক্ষ লক্ষ মেধাবী শিক্ষার্থীর স্বপ্ন ভেঙে চুরমার হয়েছে। এবার সেই ভাইরাস এসে থাবা বসিয়েছে ত্রিপুরাতেও। রাজ্যের স্বাস্থ্য দপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষায় উঠেছে সরাসরি প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগ বৃহস্পতিবার আগরতলার স্বাস্থ্য দপ্তরে গিয়ে বিক্ষোভ দেখান অসংখ্য পরীক্ষার্থী। তাঁদের দাবি, পরীক্ষার আগেই হুবহু ক্রমিক নম্বর অনুযায়ী প্রশ্নপত্র ঘুরছে হোয়াটসঅ্যাপে! শুধু তাই নয়, পরীক্ষার পর প্রমাণসহ তাঁরা জানিয়েছেন, সোশ্যাল মিডিয়াতে পাওয়া প্রশ্নপত্র আর পরীক্ষার প্রশ্ন একেবারে এক। ফলে তারা দাবি তুলেছেন, এই নিয়োগ পরীক্ষা অবিলম্বে বাতিল করে নতুনভাবে স্বচ্ছভাবে পরীক্ষা নেওয়া হোক।
পরীক্ষার্থীদের একাংশের অভিযোগ, “যেখানে মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা প্রতিনিয়ত সুশাসন, স্বচ্ছতা আর ‘জিরো টলারেন্স টু করাপশন’-এর বুলি আওড়ান, সেখানে তাঁরই স্বাস্থ্য দপ্তরে এভাবে প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া অত্যন্ত লজ্জাজনক।” তাঁদের বক্তব্য, “পঞ্চায়েত থেকে মহাকরণ— সর্বত্র দুর্নীতি আর লুটপাট এখন নিত্য ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে।” এর আগেও টিটিএডিসির নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র হাতে হাতে পৌঁছে যাওয়ায় শেষ মুহূর্তে পরীক্ষা বাতিল করতে হয়েছিল সরকারকে। এবার আবার সেই একই কাণ্ড, এবার স্বাস্থ্য দপ্তরের নিয়োগ পরীক্ষায়। অভিযোগ, পরীক্ষার আগেই ৮০ থেকে ৮৫ নম্বর পর্যন্ত প্রশ্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে পড়ে।
পরীক্ষার্থীরা আরও জানিয়েছেন, নিয়ম অনুযায়ী ওএমআর সিট জমা রাখা হয়, প্রশ্নপত্র ফেরত দেওয়া হয়। কিন্তু এই পরীক্ষায় উল্টোটা ঘটেছে। তাঁদের প্রশ্ন— “যদি প্রশ্নপত্র পরীক্ষার আগেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়ায়, তাহলে পরীক্ষা নেওয়ার মানে কী?” এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে পরীক্ষার্থীরা দাবি তুলেছেন— নিয়োগ প্রক্রিয়ার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হোক এবং স্বাস্থ্য দপ্তরের এই পরীক্ষা বাতিল করে নতুনভাবে স্বচ্ছ পরীক্ষা নেওয়া হোক। পাশাপাশি, ত্রিপুরা পাবলিক সার্ভিস কমিশন (TPSC) বা জয়েন্ট রিক্রুটমেন্ট বোর্ডের (JRBT) মতো একটি নিরপেক্ষ বোর্ডের অধীনে নিয়োগ প্রক্রিয়া চালুর দাবিও উঠেছে। ত্রিপুরার সাধারণ মানুষের বক্তব্য, দুর্নীতির দমনে মুখ্যমন্ত্রীর কথার সঙ্গে কাজের তফাৎ দিন দিন বেড়েই চলেছে। এখন দেখা যাক, প্রশ্নপত্র ফাঁসের এই গুরুতর অভিযোগে সরকার আদৌ পদক্ষেপ নেয় কিনা, নাকি এটাও “লোক দেখানো” তদন্তেই থেমে যায়।

Address

Amarpur Super Market
Amarpur
799101

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Amar Barta posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Amar Barta:

Share