What are the opening hours?

Monday 11am - 11pm Tuesday 11am - 11pm Wednesday 11am - 11pm Thursday 11am - 11pm Friday 11am - 11pm Saturday 11am - 11pm Sunday 11am - 11pm

https://www.facebook.com/100142365667724/

Jyotishekharr Mitra, Chittaranjan, Asansol (2025)

25/11/2025

🌟 PPU Test অনুযায়ী কেরিয়ার নির্দেশিকা

আপনার কেরিয়ার নিয়ে দুশ্চিন্তা করার দরকার নেই—কারণ PPU Test অনুযায়ী, আপনার জন্মের মুহূর্তেই ঠিক হয়ে গেছে কোন গ্রহ আপনার জীবনে কোন ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ সাফল্য দেবে।
যাদের সঙ্গে সেই গ্রহের শক্তি মিলবে, তারাই জীবনে সবচেয়ে দ্রুত উন্নতি করবেন।

সমস্যা হয় তখনই, যখন ভুল পরামর্শে, বা টাকার লোভে বা টানে, আপনি এমন একটি পেশা বেছে নেন যা আপনার গ্রহশক্তির সঙ্গে যায় না।
ফল—স্ট্রাগল, হতাশা, ফল না পাওয়া।

PPU Test বলে— যে গ্রহটি আপনার উপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলছে, সেই গ্রহের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত কেরিয়ার বেছে নিলেই সাফল্য নিশ্চিত।

🌟 কর্ম-নিয়ন্ত্রক গ্রহ অনুযায়ী জানুন – কোন পেশায় গেলে নিশ্চিত সফলতা আপনারই!

PPU (Planet Power in Universe) Test অনুযায়ী, একজন মানুষের কর্মজীবন, শিক্ষা, সংগ্রাম ও উন্নতির দিক মূলত নির্ভর করে তাঁর Karma Controlling Planet বা কর্ম-নিয়ন্ত্রক গ্রহের উপর।
আপনি আপনার জন্য ভুল পথে না গিয়ে সঠিক ক্যারিয়ার বেছে নিতে পারবেন—যদি জানেন আপনার কর্মফল কে পরিচালনা করছে!

চলুন দেখে নেওয়া যাক—যে গ্রহ আপনার কর্মফল নিয়ন্ত্রণ করছে, সেই গ্রহ অনুযায়ী কোন পেশা আপনার জীবনে সাফল্য নিয়ে আসবে।

---

☀ সূর্য (Sun – কর্ম নিয়ন্ত্রক গ্রহ)

সূর্য প্রভাবিত ব্যক্তিরা জন্মগত নেতা। লেখাপড়ায় কিছু বাধা থাকে, কিন্তু কর্মজীবনে নেতৃত্ব ও কর্তৃত্ব আসে খুব সহজে।

যে পেশায় সফলতা আসে:

প্রশাসন, সরকারি চাকরি

চিকিৎসা ও স্বাস্থ্যসেবা

রাজনীতি

ম্যানেজমেন্ট ও নেতৃত্বমূলক কাজ

প্রতিকার:

সূর্য দেবতার উপাসনা এবং সকাল বেলায় সূর্যকে অর্ঘ্য প্রদান।

---

🌙 চন্দ্র (Moon – কর্ম নিয়ন্ত্রক গ্রহ)

চন্দ্র আপনাকে দেয় সংবেদনশীলতা, সৃজনশীলতা ও ভেতরের শক্তি। শিক্ষা শেষ করতে পরিশ্রম লাগে, কিন্তু ধীরে ধীরে সাফল্য নিশ্চিত।

যে পেশায় সফল:

শিল্প ও সৃজনশীল ক্ষেত্র

চলচ্চিত্র ও মিডিয়া

চিকিৎসা

নৌবাহিনী

হোটেল, খাদ্য ও পানীয় শিল্প

প্রতিকার:

মহাদেবের নিয়মিত পূজা শুভফল আনে।

---

♃ বৃহস্পতি (Jupiter – কর্ম নিয়ন্ত্রক গ্রহ)

বৃহস্পতি মানেই জ্ঞান, শিক্ষা ও নৈতিকতা। জীবনে সংগ্রাম থাকলেও শেষে সেরা সাফল্য আসে।

যে পেশা লাভজনক:

শিক্ষা ও গবেষণা

ধর্ম, দর্শন ও উপদেশ

আইন বিভাগ

গণমাধ্যম, কনসাল্টেন্সি

প্রতিকার:

শ্রীবিষ্ণুর পূজা কর্মজীবনে সৌভাগ্য বাড়ায়।

---

☊ রাহু (Rahu – কর্ম নিয়ন্ত্রক গ্রহ)

রাহু প্রভাবিত ব্যক্তির শিক্ষা থাকে ওঠা-নামায় ভরপুর, কিন্তু বাস্তবে দারুণ টেকনিক্যাল ও মার্কেটিং দক্ষতা থাকে।

সেরা ক্যারিয়ার:

কম্পিউটার, আইটি

ইলেকট্রিক্যাল–ইলেকট্রনিক্স

ডিজিটাল মার্কেটিং

বিদেশ সংক্রান্ত কাজ

প্রতিকার:

মহাদেবের পূজা এবং ধ্যান।

---

☿ বুধ (Mercury – কর্ম নিয়ন্ত্রক গ্রহ)

বুধ মানে বুদ্ধি, কৌশল, বাণিজ্য।

সফলতার ক্ষেত্র:

ব্যাংকিং ও ফাইন্যান্স

বাণিজ্য

মার্কেটিং

ডাটা অ্যানালাইসিস

প্রতিকার:

শ্রীগণেশের আরাধনা অত্যন্ত শুভ।

---

♀ শুক্র (Venus – কর্ম নিয়ন্ত্রক গ্রহ)

শুক্রজ মানুষরা শিল্পীসুলভ, স্টাইলিশ এবং সৃজনশীল।

যে পেশায় সাফল্য:

ফিল্ম ও মিডিয়া

ফ্যাশন, জুয়েলারি

মেডিসিন ও কেমিক্যাল

সৌন্দর্য শিল্প

প্রতিকার:

মহালক্ষ্মীর উপাসনা কর্মজীবনে সমৃদ্ধি আনে।

---

☋ কেতু (Ketu – কর্ম নিয়ন্ত্রক গ্রহ)

কেতু মানুষরা অত্যন্ত বুদ্ধিমান, সৃজনশীল ও গবেষণামুখী।

যে পেশা উপযোগী:

ইঞ্জিনিয়ারিং

প্রযুক্তি

ম্যানেজমেন্ট

দর্শন, জ্যোতিষশাস্ত্র

ট্যুর, ট্রাভেল, অনুসন্ধান

প্রতিকার:

মহাদেবের পূজা বিশেষভাবে কার্যকরী।

---

♄ শনি (Saturn – কর্ম নিয়ন্ত্রক গ্রহ)

শনি প্রভাবিতদের জীবনে বিলম্ব থাকে, কিন্তু শেষে স্থায়ী সাফল্য নিশ্চিত।

যে পেশা সেরা:

কারখানা, শিল্প

লোহা, কয়লা, মেশিন

আইন

শিক্ষা

প্রতিকার:

শনিদেবের পূজা ও সেবা।

---

♂ মঙ্গল (Mars – কর্ম নিয়ন্ত্রক গ্রহ)

মঙ্গল আপনাকে দেয় শক্তি, সাহস, পরিশ্রম ও নেতৃত্ব।

যে ক্যারিয়ারে সাফল্য:

সেনাবাহিনী, পুলিশ

প্রশাসন

জমি, নির্মাণ, কারখানা

স্পোর্টস ও ফিটনেস

প্রতিকার:

হনুমানজির পূজা সাফল্য দ্রুত এনে দেয়।

⭐ তাহলে PPU Test আপনাকে কী বলে?

আপনার কর্মের সঙ্গে PPU টেস্টার গ্রহশক্তির মিল হলেই—

উন্নতি দ্রুত হবে

বাধা অনেক কমবে

পরিশ্রমের ফল ১০০% মিলবে

ভুল পেশা বেছে নেওয়ার ঝুঁকি কমে যাবে

❤️ ভালো লাগলে লাইক–কমেন্ট–শেয়ার করুন।
🚫 অনুমতি ছাড়া কপি–পেস্ট করবেন না।
✍️ Written by জ্যোতিষ গুরু 𝗝𝘆𝗼𝘁𝗶𝘀𝗵𝗲𝗸𝗵𝗮𝗿𝗿 𝗠𝗶𝘁𝗿𝗮

🕉️Astrologer, জ্যোতিষ রত্ন, জ্যোতিষ সম্রাট, জ্যোতিষ আচার্য, Numerologist &
P.P.U Test Expert🕉️
(M.A.R.P) (M.A.R.O)(M.I.I.O.H)
(F. P. P. U. T)(M.V.J.V.P).

যোগাযোগ করার জন্য হোয়াটস্যাপ করুন এই নাম্বারে
+91 7501908939

23/11/2025

🌙 বিজ্ঞান বনাম বাস্তব অভিজ্ঞতা: চাঁদের প্রভাব কি সত্যিই আছে?

অনেকে বলেন—
“চাঁদ মানুষের শরীর-মনকে প্রভাবিত করে—এটা কুসংস্কার।”
আবার অনেকেই বলেন—
“পূর্ণিমা-অমাবস্যায় শরীর-মন বদলে যায়।”

সত্যটা ঠিক কোথায়?
চলুন সহজভাবে দেখে নিই—

---

⚗️ বিজ্ঞানীরা কী বলেন?

বেশিরভাগ আধুনিক বিজ্ঞানীর মত—

> “মানুষের আচরণ, মেজাজ, ব্যথা বা ঘুম চাঁদের টানে বদলায়—এমন কোনো শক্ত প্রমাণ নেই।”

তাদের যুক্তিগুলো হলোঃ
🔹 চাঁদের টান সমুদ্রে জোয়ার-ভাটা ঘটায় ঠিকই,
কিন্তু মানুষের শরীরে জলের অণুগুলো খুব ছোট স্কেলে ছড়ানো।
🔹 সেই টান এতই সামান্য যে সেটি মাপা প্রায় অসম্ভব।
🔹 গবেষণার ফলাফলও মিশ্র—কোথাও সামান্য প্রভাব, কোথাও একেবারেই নেই।

---

🌕 কিন্তু বাস্তব অভিজ্ঞতা কী বলে?

যখন কোটি কোটি মানুষ বিভিন্ন সংস্কৃতি ও প্রজন্ম ধরে একই কথা বলে—
তখন সেটাকে পুরোপুরি উড়িয়ে দেওয়াও কি অন্ধ বিজ্ঞান নয়?

বাস্তব পর্যবেক্ষণ বলে—
✔️ পূর্ণিমা-অমাবস্যায় অনেকের মাইগ্রেন, বাতব্যথা, অনিদ্রা বাড়ে
✔️ অনেকের মানসিক উত্তেজনা বাড়ে
✔️ হাসপাতালের ইমারজেন্সি অ্যাডমিশন পর্যন্ত বেড়ে যায়
✔️ প্রাণী–পাখিদের আচরণেও পরিবর্তন দেখা যায়

মনোবিজ্ঞান ও নিউরোবায়োলজির বিশেষজ্ঞরা এখন বলেন—

> “চাঁদের প্রভাব সরাসরি শারীরিক না হলেও, স্নায়ুতন্ত্র ও ঘুমের রিদমে সূক্ষ্ম প্রভাব ফেলতেই পারে।”

---

🌑 তাহলে সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি কী?

সত্য হলো—
বিজ্ঞান এখনো অনেক কিছুই পুরোপুরি বুঝে ওঠেনি।
আর “চাঁদের প্রভাব নেই”—এটাও বিজ্ঞান প্রমাণ করতে পারেনি।

👉 অর্থাৎ,
চাঁদের প্রভাব আছে—তবে তা অত্যন্ত সূক্ষ্ম, অপরিমাপযোগ্য, কিন্তু অনুভবযোগ্য।

এটি প্রকৃতির এমন এক কম্পন—
যা সংবেদনশীল মানুষ, প্রাণী, এমনকি উদ্ভিদের মধ্যেও ধরা পড়ে।

---

🌸 সংক্ষেপে

✨ বিজ্ঞানীরা যা বলেন—
তা তাদের বর্তমান যন্ত্র ও পর্যবেক্ষণের সীমাবদ্ধ সত্য।

✨ প্রাচীন জ্ঞান ও জ্যোতিষ যা বলে—
তা হাজার বছরের বাস্তব অভিজ্ঞতার সত্য।

দুটিই সত্য,
দুটিই গুরুত্বপূর্ণ,
আর দুটিই একে অপরের পরিপূরক।

কারণ—
চাঁদ শুধু আকাশে নয়, আমাদের দেহ, মন ও চেতনারও অংশ। 🌙

.+917501908939

20/11/2025

নিউটন, আইনস্টাইন ও নিকোলা টেসলা—তিনজনই ঈশ্বর, আধ্যাত্মিকতা বা “উচ্চতর শক্তি”-র প্রতি সম্মান প্রকাশ করেছিলেন।
এটি কোনো কল্পকাহিনি নয়—তাঁদের নিজস্ব রচনাবলি, চিঠি এবং বক্তৃতা থেকে প্রাপ্ত সরাসরি উদ্ধৃতি রয়েছে।
নিচে তিনজনেরই প্রমাণসহ বিস্তারিত ব্যাখ্যা দিলাম।

---

✅ ১. স্যার আইজ্যাক নিউটন (Isaac Newton)

নিউটন ছিলেন গাণিতিক, দার্শনিক—এবং একইসঙ্গে গভীরভাবে ধর্মনিষ্ঠ। তাঁর ১০ মিলিয়নেরও বেশি শব্দের ব্যক্তিগত লেখা ধর্ম ও আধ্যাত্মিকতা নিয়ে।

📌 নিউটনের বক্তব্য

(১)

> “Gravity explains the motions of the planets, but it cannot explain who sets the planets in motion.”
– Isaac Newton

👉 নিউটন বলছেন—গ্রহরা কেন ঘোরে সেটা বিজ্ঞান বোঝাতে পারে, কিন্তু কে এই নিয়ম স্থাপন করেছে সেটা বিজ্ঞান বলতে পারে না।

(২)

> “This most beautiful system of the sun, planets, and comets could only proceed from the counsel and dominion of an intelligent and powerful Being.”
– Principia Mathematica

👉 অর্থাৎ নিউটন সরাসরি বলছেন—মহাবিশ্বের গঠন একটি বুদ্ধিমান শক্তির সৃষ্টি।

(৩)
নিউটন বাইবেলের ভবিষ্যদ্বাণী, দার্শনিক ধর্মতত্ত্ব, ঈশ্বরের প্রকৃতি—এসব নিয়ে বই লিখেছিলেন (যা এখন কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে সংরক্ষিত)।

➡ অর্থ: নিউটন ঈশ্বরকে বৈজ্ঞানিক বাস্তবতার অংশ হিসেবে দেখেছেন, অস্বীকার করেননি।

---

✅ ২. আলবার্ট আইনস্টাইন (Albert Einstein)

আইনস্টাইন নাস্তিক ছিলেন না—তিনি নিজেই বলেছেন।

📌 আইনস্টাইনের সরাসরি বক্তব্য

(১)

> “I am not an atheist.”
– Letter to Rabbi Herbert Goldstein, 1929

(২)

> “The more I study science, the more I believe in God.”
(এই উক্তিটি বিতর্কিত উৎস হলেও নিচের উক্তিগুলি সম্পূর্ণ প্রামাণিক)

(৩)

> “I believe in Spinoza’s God, who reveals himself in the harmony of all that exists.”

👉 আইনস্টাইনের মতে “ঈশ্বর” মানে এমন এক উচ্চতর বুদ্ধিমত্তা যা পুরো মহাবিশ্বের সুষম নিয়ম তৈরি করেছে।

(৪)

> “The most incomprehensible thing about the Universe is that it is comprehensible.”

👉 অর্থ: মহাবিশ্ব এত সুশৃঙ্খল—এটা নিজেই কোনো উচ্চতর নকশার ইঙ্গিত।

(৫)
আইনস্টাইন Nature, Universe ও “Cosmic Religion”—এই তিন ধারণাকে ঈশ্বরের সমতুল্য মনে করতেন।

➡ অর্থ: আইনস্টাইন ঈশ্বরকে মানবীয় রূপে নয়—একটি মহাজাগতিক বুদ্ধিমত্তা হিসেবে দেখতেন।

---

✅ ৩. নিকোলা টেসলা (Nikola Tesla)

টেসলা ছিলেন বিজ্ঞানের পাশাপাশি অতিন্দ্রিয় শক্তি, intuition ও উচ্চতর intelligence–এ বিশ্বাসী।

📌 টেসলার বক্তব্য

(১)

> “The gift of mental power comes from God, the divine being.”
— Nikola Tesla, My Inventions (1919)

👉 সরাসরি বলেছেন: মানসিক ক্ষমতা ঈশ্বর প্রদত্ত।

(২)

> “My brain is only a receiver. In the Universe there is a core from which we obtain knowledge, strength and inspiration.”

👉 টেসলার মতে মহাবিশ্বে এমন এক কেন্দ্রীয় শক্তি আছে, যেখান থেকে মানুষ জ্ঞান পায়—এটি আধুনিক ভাষায় “Universal Consciousness”।

(৩)

> “The Universe is not random; it is governed by laws.”

👉 অর্থ: মহাবিশ্বের এই নিয়মিততা কোনো উচ্চতর নকশাকারীর ইঙ্গিত।

---

⭐ সারসংক্ষেপ: তিনজন বিজ্ঞানীর তিনজনেরই অবস্থান

বিজ্ঞানী ঈশ্বর/আধ্যাত্মিকতা বিষয়ে ধারণা

নিউটন এক বুদ্ধিমান সৃষ্টিকর্তা মহাবিশ্বের নিয়ম স্থাপন করেছেন।
আইনস্টাইন Spinoza-এর মতো “Cosmic God”—মহাবিশ্বের সুষম নিয়মের পেছনে উচ্চতর বুদ্ধিমত্তা।
টেসলা মানব মস্তিষ্ক এক divine source থেকে শক্তি পায়; Universe-এ higher intelligence আছে।

---

🔥 অর্থাৎ—তারা কেউই নাস্তিক ছিলেন না।

তারা ঈশ্বরকে অন্ধবিশ্বাস নয়—মহাবিশ্বের গভীর, বোধগম্য, সুশৃঙ্খল নিয়মের উৎস হিসেবে দেখেছেন।

এটাই হলো প্রমাণসহ বিস্তারিত ব্যাখ্যা।

.+917501908939

19/11/2025

🌿 মহাভারতের যক্ষ ও যুধিষ্টিরের প্রশ্নোত্তর — বনবাসের পথে এক অদ্ভুত মুহূর্ত—

যক্ষ রূপে যম নিজে এসে যুধিষ্ঠিরকে জিজ্ঞেস করেছিলেন জীবনের গভীরতম প্রশ্ন।
যুধিষ্ঠিরের উত্তরে ফুটে উঠেছিল ধর্ম, জ্ঞান, মানবতা ও সত্যজীবনের সারকথা।
সেই অমূল্য প্রশ্নোত্তরকে নতুনভাবে সাজানো হলো—

---

🔶 ১. জ্ঞান, মহত্ত্ব, সাহস ও প্রজ্ঞা

যক্ষ:
কীভাবে মানুষ জ্ঞানী হয়? কীভাবে মহৎ হয়? কীভাবে শ্রেষ্ঠ হয়? আর কীভাবে বুদ্ধিমান হয়?

যুধিষ্ঠির:
বেদ অধ্যয়নে জ্ঞান আসে।
ব্রহ্মচর্য মানুষকে মহৎ করে।
সাহস অবলম্বন মানুষকে শ্রেষ্ঠত্ব দেয়।
গুরুজনের সেবা মানুষকে সত্যিকার বুদ্ধিমান করে।

---

🔶 ২. ব্রাহ্মণের দেবত্ব, গুণ, মানবিকতা ও দোষ

যক্ষ:
ব্রাহ্মণের দেবত্ব কিসে? তার গুণ কী? মানবিক স্বভাব কী? দোষই বা কী?

যুধিষ্ঠির:
বেদাধ্যয়ন তার দেবত্ব।
ব্রহ্মচর্য তার প্রধান গুণ।
নশ্বরতাই তার মানবিক বৈশিষ্ট্য।
আর নিন্দা করা তার দোষ।

---

🔶 ৩. পৃথিবীর চেয়ে ভারী, স্বর্গের চেয়ে উচ্চ—কোনটি?

যক্ষ:
কে পৃথিবীর চেয়ে ভারী? কে স্বর্গের চেয়ে উঁচু? কে বায়ুর চেয়েও দ্রুত? সংখ্যা কোনটি ঘাসের চেয়েও বেশি?

যুধিষ্ঠির:
মা পৃথিবীর চেয়েও ভারী।
পিতা স্বর্গের চেয়েও উচ্চ।
মন বায়ুর থেকেও দ্রুতগামী।
আর দুশ্চিন্তা ঘাসের থেকেও বেশি।

---

🔶 ৪. ধর্ম, খ্যাতি, স্বর্গ ও সুখ—কিসে প্রতিষ্ঠিত?

যক্ষ:
ধর্মের আশ্রয় কী? খ্যাতির আশ্রয় কী? স্বর্গের আশ্রয় কী? সুখের আশ্রয় কী?

যুধিষ্ঠির:
ঔদার্য ধর্মের আশ্রয়।
দান খ্যাতির আশ্রয়।
সত্য স্বর্গের আশ্রয়।
সৎ কর্মই সত্যিকারের সুখের আশ্রয়।

---

🔶 ৫. শ্রেষ্ঠ প্রশংসা, ধন, প্রাপ্তি ও সুখ কী?

যক্ষ:
শ্রেষ্ঠ প্রশংসনীয় কী? শ্রেষ্ঠ ধন কী? শ্রেষ্ঠ প্রাপ্তি কী? শ্রেষ্ঠ সুখ কী?

যুধিষ্ঠির:
দক্ষতা সবচেয়ে প্রশংসনীয়।
বিদ্যাই সর্বোচ্চ ধন।
সুস্বাস্থ্য সর্বোত্তম প্রাপ্তি।
সন্তুষ্টিই সর্বোচ্চ সুখ।

---

🔶 ৬. পৃথিবীর পরম ধর্ম, সর্বদাই ফল দেয় কোন গুণ?

যক্ষ:
পরম ধর্ম কী? কোন গুণ সর্বদা ফল দেয়? কাকে নিয়ন্ত্রণে অনুশোচনা থাকে না? কার সঙ্গ ত্যাগ করা যায় না?

যুধিষ্ঠির:
অহিংসাই পরম ধর্ম।
বৈদিক ক্রিয়া সর্বদাই ফলদায়ক।
মনকে সংযম করলে অনুশোচনা থাকে না।
সৎজনের সঙ্গ কখনও ত্যাগ করতে নেই।

---

🔶 ৭. অপরাজেয় শত্রু, দুরারোগ্য রোগ, সৎ-অসৎ কে?

যক্ষ:
কোন শত্রু অজেয়? কী দুরারোগ্য রোগ সৃষ্টি করে? কে সৎ, কে অসৎ?

যুধিষ্ঠির:
রাগই অজেয় শত্রু।
কামবাসনা দুরারোগ্য রোগ জন্ম দেয়।
যে সকলের কল্যাণ চায় সে সৎ।
যে নির্দয়, সে অসৎ।

---

🔶 ৮. মোহ, গর্ব, আলস্য ও শোক—কী?

যক্ষ:
মোহ কী? গর্ব কী? আলস্য কী থেকে জানা যায়? শোকের মূল কী?

যুধিষ্ঠির:
নিজ কর্তব্য না বুঝাই মোহ।
নিজেকে বেশি ভাবাই গর্ব।
কর্তব্যে অবহেলা—এটাই আলস্য।
অজ্ঞানই শোকের মূল।

---

🔶 ৯. স্থৈর্য, সাহস, স্নান ও দান—কোনটি?

যক্ষ:
স্থৈর্য কী? সাহস কী? সত্যিকারের স্নান কোনটি? দান বলতে কী বোঝায়?

যুধিষ্ঠির:
নিজ কর্তব্য পালনই স্থৈর্য।
ইন্দ্রিয়জয়ই প্রকৃত সাহস।
মনকে পবিত্র করাই স্নান।
সকল জীবকে রক্ষা করাই দান।

---

🔶 ১০. ব্রাহ্মণত্ব—জন্মে নয়, কাজে

যক্ষ:
জন্ম, কাজ, অধ্যয়ন বা শাস্ত্রশ্রবণ—কিসে মানুষ ব্রাহ্মণ হয়?

যুধিষ্ঠির:
জন্মেও নয়, শাস্ত্রপাঠেও নয়—
কাজেই মানুষ ব্রাহ্মণ হয়।
তর্কে সিদ্ধান্ত আসে না, শাস্ত্রেও মতভেদ আছে।
ধর্মের সত্য গভীরে লুক্কায়িত—
মহানরা যে পথে চলেন, সেটাই ধর্মের পথ।

---

✨ সংক্ষেপে—যুধিষ্ঠিরের জ্ঞানই মহাভারতের আলো

এই প্রশ্নোত্তর শুধু ধর্মতত্ত্ব নয়—
মানুষ হওয়ার, জীবন বোঝার, চরিত্র গঠনের পথ দেখায়।
যুধিষ্ঠিরের ভাষায়—
জন্ম নয়, জাত নয়, কাজই মানুষকে মহৎ করে তোলে।

.+917501908939

18/11/2025

🇮🇳 ইংরেজরা শুধু যুদ্ধ জেতেনি — জিতেছিল ভারতের শিক্ষা, চিন্তা ও আত্মাকে

২০২৫-এ দাঁড়িয়ে আমরা অনেকেই ভুলে যাই—
ভারতকে দাস করতে ইংরেজদের পক্ষে শুধু যুদ্ধ জেতা যথেষ্ট ছিল না।
তারা জানত—

👉 “যে জাতির শিক্ষা তার নিজের হাতে থাকে, তাকে কখনো পরাজিত করা যায় না।”

তাই তারা পরিকল্পিতভাবে ভারতের গুরুকুল-ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিল।
কীভাবে? — নিচে সেই ছয় ধাপের সুস্পষ্ট নকশা।

---

🔥 ১) দান-জমি কেড়ে নিয়ে গুরুকুলকে দমিয়ে দেওয়া (Permanent Settlement, ১৭৯৩)

গুরুকুল চলত সমাজ, মন্দির, মঠ ও জমিদারদের দানে।
ইংরেজরা নতুন করব্যবস্থা চালিয়ে—

মঠ-গুরুকুলের জমি বাজেয়াপ্ত করল

দান বন্ধ হয়ে গেল

অর্থের অভাবে গুরুকুল টিকতেই পারল না

---

🔥 ২) ভারতীয় জ্ঞানকে “অকার্যকর” বলে অপমান

ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির কর্মকর্তারা লিখল—
“Indian knowledge is useless.”

এই অপমানের মাধ্যমে মানুষের মনে সন্দেহ ঢুকিয়ে দেওয়া হলো—
নিজেদের শিক্ষা নাকি পুরনো, অনুপযোগী।

---

🔥 ৩) Macaulay Minute 1835 — সবচেয়ে বড় ধাক্কা

থমাস ম্যাকলের ঘোষণা ছিল ঔপনিবেশিক ভারতের টার্নিং পয়েন্ট—

> “একদল এমন মানুষ তৈরি করতে হবে, যারা রক্তে ভারতীয়, কিন্তু চিন্তায় ইংরেজ।”

এরপর সরকারি চাকরি, আদালত, প্রশাসন—
সব ক্ষেত্রেই ইংরেজি শিক্ষাই বাধ্যতামূলক হয়ে গেল।
গুরুকুলকে সরকারিভাবে “অকার্যকর” ঘোষণা করল।

✅ ম্যাকলের উদ্দেশ্য ছিল প্রশাসনিক “ক্লার্ক-মানসিকতা” তৈরি করা

তার লক্ষ্য ছিল এমন মানুষ তৈরি করা যারা—

ব্রিটিশ দৃষ্টিভঙ্গি অনুসরণ করবে,

ব্রিটিশ শাসনের প্রতি অনুগত থাকবে,

ভারতীয় জ্ঞানব্যবস্থাকে তুচ্ছ ভাববে,

এবং চাকরির মানসিকতায় চলবে।

এটা ছিল রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক উদ্দেশ্য।

ভেবে দেখুন যুক্তিবাদীর মধ্যে দেখা যায়—

ভারতীয় ঐতিহ্য, জ্ঞানব্যবস্থা বা গুরু-শিষ্য পরম্পরাকে হীন করে দেখার প্রবণতা,

পাশ্চাত্য মডেলকে “একমাত্র সত্য” হিসেবে ধরে নেওয়া,

নিজের দেশীয় জ্ঞানকে উপহাস করার মনোভাব।

এই অংশটুকু ম্যাকলের ভাষার সঙ্গে মানসিকভাবে মিলে যায়, কারণ ম্যাকলে চেয়েছিল—

👉 ভারতীয়রা যেন নিজেদের জ্ঞানকে নিজেরাই “অকার্যকর” ভাবে।

---

🔥 ৪) মিশনারি স্কুল বিস্তার — দারিদ্র্যকে অস্ত্র করা

ইংরেজরা দিল—

ফ্রি খাবার

ফ্রি বই

ফ্রি হোস্টেল

গরিবরা ভিড়ল মিশনারি স্কুলে।
গুরুকুলে ছাত্র সংখ্যা কমে গেল।
যেখানে ইংরেজি শিখলে চাকরি মিলবে, সেখানে গুরুকুল টিকল কীভাবে?

---

🔥 ৫) স্থানীয় পাঠক্রমকে অচল করে দেওয়া

গুরুকুলের পাঠ্য ছিল—
বেদ, সাহিত্য, গণিত, জ্যোতিষ, ন্যায়, নীতি, যুদ্ধশিক্ষা।

ইংরেজরা চাপিয়ে দিল—
ইংরেজি, ব্রিটিশ ইতিহাস, আইন, হিসাববিজ্ঞান।

চাকরি পেতে গেলে এই নতুন পাঠ্যই পড়তে হতো—
ফলে গুরুকুল সমাজ-মান্যতা হারিয়ে ফেলল।

---

🔥 ৬) পরীক্ষা–সনদ ব্যবস্থা চালু করে গুরুকুলকে ‘অযোগ্য’ ঘোষণা

১৮৫৭-এ কলকাতা, মাদ্রাজ, বোম্বে বিশ্ববিদ্যালয় তৈরি করে ইংরেজরা—

নতুন পরীক্ষা

নতুন ডিগ্রি

নতুন মানদণ্ড

গুরুকুল এসবের সঙ্গে না মিললেও, সরকার ঘোষণা দিল—
“গুরুকুল মানহীন, অপ্রয়োজনীয়।”

---

⭐ ফলাফল: ভারত শিক্ষায় নয়, চিন্তায় দাস হয়ে গেল

শিক্ষার উদ্দেশ্য বদলে গেল
চরিত্র গঠন → চাকরি পাওয়া

জ্ঞানের লক্ষ্য বদলে গেল
স্বনির্ভরতা → কেরানী তৈরি

যুদ্ধ নয়,
শিক্ষা পরিবর্তনই ভারতকে দাসত্বে ঠেলে দিল।

---

⭐ আজকের শিক্ষাবিপর্যয়ের মূল শেকড় এখানেই

যদি আবার গুরুকুলের মতো
চরিত্র-ভিত্তিক, নৈতিক, স্বদেশি শিক্ষা
ফিরিয়ে আনতে না পারি—

তাহলে প্রযুক্তিতে যতই এগোই,
চিন্তায় আমরা দাসই রয়ে যাব।

.+917501908939

16/11/2025

১২ জ্যোতির্লিঙ্গ! আপনি কোনটায় যাবেন? রাশি মিলিয়ে জেনে নিন

রামেশ্বরম- মেষ রাশি

সোমনাথ মন্দির - বৃষ রাশি

নাগেশ্বর মন্দির - মিথুন রাশি

ওমকারেশ্বর মন্দির -কর্কট রাশি

বৈদ্যনাথ মন্দির- সিংহ রাশি

মল্লিকার্জুন মন্দির - কন্যা রাশি

মহাকালেশ্বর মন্দির - তুলা রাশি

গ্রীষ্ণেশ্বর মন্দির - বৃশ্চিক রাশি

কাশী-বিশ্বনাথ মন্দির - ধনু রাশি

ভীমশঙ্কর মন্দির - মকর রাশি

কেদারনাথ- কুম্ভ রাশি

ত্রিম্বকেশ্বর মন্দির- মীন রাশি

.+917501908939

15/11/2025

🔱 **“জ্যোতিষে অবিশ্বাস – অজ্ঞতার পরিচয়” 🔱

আজকাল অনেকেই বড় গলায় বলেন — “আমি এসব জ্যোতিষ-ট্যোতিষ মানি না!”
শুনলে হাসি পায়। কারণ যারা এমন কথা বলেন, তারা পুজো, ছেলেমেয়ের অন্নপ্রাশন, গৃহপ্রবেশ, এমনকি পঞ্জিকা থেকে ‘শুভ দিন’ দেখে বিয়ের তারিখও ঠিক করেন — অথচ মুখে বলেন, “আমি বিশ্বাস করি না।”
এটাই আধুনিক ভণ্ডামির সবচেয়ে সুন্দর উদাহরণ।

জ্যোতিষ শাস্ত্র কোনো কুসংস্কার নয়, এটি প্রাচীন ভারতীয় বিজ্ঞান।
এটি মহাবিশ্ব, গ্রহ-নক্ষত্র ও মানুষের জীবনের সূক্ষ্ম যোগসূত্রের এক গভীর বিশ্লেষণ।
যখন পশ্চিমা দুনিয়া তখনও গাছের ছায়ায় বসে আগুন ধরাতে শিখছিল, তখন ভারতীয় ঋষিরা নক্ষত্রের গতিপথ নির্ণয় করছিলেন।
আজকের আধুনিক অ্যাস্ট্রোনমি (astronomy) সেই জ্যোতিষ বিদ্যারই পরিণত রূপ।

যারা জ্যোতিষে বিশ্বাস করেন না, তারা প্রকৃতির নিয়মকেও অস্বীকার করেন।
তারা বোঝেন না, পৃথিবী, সূর্য, চাঁদ—সবকিছুই মহাজাগতিক শক্তির দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।
চাঁদের টানে যেমন সমুদ্রের জোয়ার-ভাটা ওঠে, তেমনই চাঁদ, সূর্য, গ্রহের প্রভাব মানুষের মন, শরীর ও জীবনে পড়ে—এটা বৈজ্ঞানিক সত্য।
এই প্রভাব বোঝার নামই জ্যোতিষ শাস্ত্র।

অবিশ্বাসীরা বলে— “গ্রহ নক্ষত্র আমার জীবনে প্রভাব ফেলবে কেন?”
তাহলে প্রশ্ন করি, সূর্য না থাকলে তুমি বাঁচবে কীভাবে?
চাঁদ না থাকলে পৃথিবীর ভারসাম্য থাকবে কোথায়?
এই যে তুমি প্রতিদিন সকাল-সন্ধ্যা আলোর জন্য সূর্যের উপর নির্ভর করছো,
ঘুমের সময় শরীরের হরমোন চাঁদের চক্রে বদলে যাচ্ছে — এই সবই তো আকাশীয় প্রভাব!
তাহলে সেই প্রভাব মানুষের জীবনে পড়বে না, এটা কীভাবে সম্ভব?

যারা জ্যোতিষকে “অবিশ্বাস” বলে উড়িয়ে দেয়, তারা আসলে নিজেদের অজ্ঞতা ঢাকতে চায়।
কারণ জ্যোতিষকে বুঝতে হলে অধ্যয়ন দরকার, চিন্তা দরকার, গণিত জানতে হয়।
যাদের নিজের জীবনের কোনো হিসাবই মেলে না, তারা কীভাবে মহাজাগতিক হিসাব বুঝবে?
তাই তারা বলে — “বিশ্বাস করি না।”
এ যেন এক মূর্খের আত্মসমর্থন — “আমি বুঝি না, তাই এটা মিথ্যে।”

সনাতন ধর্ম বলেছে — “যা চোখে দেখা যায় না, তা মিথ্যা নয়।”
বায়ু তুমি দেখতে পাও না, তবুও তা আছে — কারণ তুমি তা অনুভব কর।
তেমনি গ্রহ-নক্ষত্রের প্রভাবও দেখা যায় না, কিন্তু জীবনের প্রতিটি বাঁকে তা অনুভব করা যায়।
সফল মানুষদের জন্মছকে শক্তিশালী গ্রহের অবস্থান থাকে, আর দুর্বলদের থাকে অশুভ দৃষ্টি —
এই সত্য কোটি উদাহরণে প্রমাণিত।

তাই যারা জ্যোতিষে বিশ্বাস করে না, তারা মূলত নিজেদের শিকড় ভুলে গেছে।
তারা সেই ঋষিদের অপমান করছে, যারা সহস্র বছর আগে সূক্ষ্ম গণিতের মাধ্যমে এই জ্ঞান সৃষ্টি করেছিলেন।
তারা নিজেদের পূর্বপুরুষ, সংস্কৃতি ও আধ্যাত্মিক ঐতিহ্যের প্রতি অজ্ঞ।
অজ্ঞতাই তাদের যুক্তির নামে অহংকার শিখিয়েছে।

জ্যোতিষ মানে ভাগ্য নির্ধারণ নয় — বরং নিজের জীবনের পথচিত্র বোঝা।
যেমন একজন ডাক্তার তোমার শরীরের রোগ দেখে ওষুধ দেয়,
তেমনি একজন জ্যোতিষী তোমার জন্মছক দেখে জীবনের সমস্যার সমাধান বলে।
তুমি ডাক্তার মানো, কিন্তু জ্যোতিষ মানো না — কারণ এখানে তোমার যুক্তি নয়, তোমার অহংকার কাজ করে।

আজকের বিজ্ঞানও বলছে — গ্রহের কম্পন, কসমিক এনার্জি, ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক প্রভাব মানুষের জীবনে ভূমিকা রাখে।
তাহলে প্রশ্ন আসে — যখন বিজ্ঞানও প্রমাণ দিচ্ছে, তখনও অবিশ্বাস কেন?
একটাই কারণ — অজ্ঞতা আর অহংকার।

তাই বলি,
👉 জ্যোতিষে অবিশ্বাস করা মানে নিজের অস্তিত্বকে অস্বীকার করা।
👉 যারা বিশ্বাস করে না, তারা আলো দেখতে অক্ষম অন্ধের মতো — সূর্য উঠলেও তাদের কাছে অন্ধকারই থাকে।

শেষ কথা —
যারা জ্যোতিষে বিশ্বাস করে, তারা ভবিষ্যৎ জানে না; তারা ভবিষ্যতের প্রতি সচেতন থাকে।
আর যারা বিশ্বাস করে না, তারা ভাগ্যের নামে নিজের অজ্ঞানতা লুকিয়ে রাখে।
তাই বলতেই হয় —
“জ্যোতিষে অবিশ্বাস কোনো প্রগতির চিহ্ন নয়, এটি কেবল অজ্ঞতার প্রমাণ।” 🌟

12/11/2025

আজ কাল বিদেশে “কেন আধুনিক বিজ্ঞানী ও যুক্তিবাদীরাও জ্যোতিষ নিয়ে গবেষণা করেন” তা ব্যাখ্যা করি।

অনেকেই ভাবে —

> “জ্যোতিষ মানে কুসংস্কার”

কিন্তু বাস্তবতা অনেক গভীর।

দেশে ও বিদেশে এখন অনেক বিজ্ঞানী এটিকে “মানব আচরণ, সময়চক্র ও মহাজাগতিক প্রভাব” হিসেবে দেখেন এবং গবেষণা করেন।

---

✅ ১) প্রাকৃতিক চক্র = মানুষের ওপর প্রভাব

বিজ্ঞান বলছে:

চাঁদের টান = জোয়ারভাটা

শরীরের ৭০% জল → চন্দ্রচক্রে পরিবর্তন

Circadian rhythm = সূর্যচক্রে শরীরের ঘড়ি

Seasonal affective disorder = ঋতু বদলে মানসিক অবস্থা বদল

এই বাস্তব মানতেই হয়।
জ্যোতিষ একেই বলে—
সময় ও আকাশীয় অবস্থান মানুষের জীবনকে প্রভাবিত করে।

---

✅ ২) আচরণবিজ্ঞান (Psychology)

অনেক জ্যোতিষী আসলে খুব দক্ষ মানব-পর্যবেক্ষক।

বিখ্যাত মনোবিজ্ঞানী Carl Jung জ্যোতিষ নিয়ে গবেষণা করেছিলেন।
তিনি বলেন:

> “Astrology is the psychology of antiquity.”

মানে :-জ্যোতিষশাস্ত্র প্রাচীনত্বের মনোবিজ্ঞান।

তার Synchronicity তত্ত্ব —
গ্রহ-সময়ের সঙ্গে ঘটনার সমাপতন ব্যাখ্যা করে।

---

✅ ৩) সম্ভাব্যতার বিজ্ঞান (Probability)

জ্যোতিষ কোন জাদু নয়, বরং—

> সময়ের নির্দিষ্ট বিন্যাস = নির্দিষ্ট ধরনের ফলাফলের সম্ভাবনা

যেভাবে আবহাওয়া বিজ্ঞান বলে:

মেঘ আছে = বৃষ্টি হতে পারে

তেমনি জ্যোতিষ বলেঃ

গ্রহ এমন অবস্থা তে আছে = এই ধরণের ঘটনা ঘটার সম্ভবনা আছে ।

এটা সম্ভাব্য বিজ্ঞান, Absolute নয়।

---

✅ ৪) লং-টার্ম অবজারভেশন (Long-term data)

হাজার হাজার বছর ধরে—

জন্ম-সময়

গ্রহ-অবস্থান

জীবনের ঘটনা

এই ডেটা সংগ্রহ হয়েছে।

আজকের ভাষায়: Big Data behavioural analysis।

যে শাস্ত্র হাজার বছরের ডেটা রেখেছে,
তা একদম ফেলে দেওয়া যায় না।

---

✅ ৫) Physics — Resonance & Field Theory

বিজ্ঞান এখন বলছে:

Everything is frequency

Electromagnetic field affects biology

Gravitational waves travel through space-time

Cosmic radiation affects DNA

জ্যোতিষও বলে—

> মহাজাগতিক স্পন্দন = জীবনীশক্তি ও মানসিক প্রবাহ কে প্রভাবিত কোরে।

দুইয়ের ভাষা আলাদা, ভাব এক।

---

✅ ৬) Neuroscience & Decision patterns

জন্মসময় =

Hormonal imprint

Brain pattern

Behaviour seed

তাই দুই যমজের মানসিক প্রবণতাও প্রায় মেলে।

অতএব বিজ্ঞানীরা জানতে চান—

> জন্মমুহূর্তের Cosmic condition কি মস্তিষ্ককে প্রভাবিত করে?

---

✅ ৭) কিছু ঘটনা ব্যাখ্যার চেষ্টা

যেমন—

একই গ্রহ দশায় অনেকের জীবনে মিল

বড় ঘটনার সময় (যেমন যুদ্ধ) গ্রহের অদ্ভুত সমাপতন

ব্যবসা/রাজনীতি/মার্কেটে অনেক ভবিষ্যদ্বাণী মিলেছে

এগুলো যুক্তিবাদীদের কৌতূহলী করে।

---

⚠️ কিন্তু কেন অনেকে বিশ্বাস করে না?

অর্ধশিক্ষিত জ্যোতিষী

কুসংস্কার ছড়ানো

বিজ্ঞানের ভাষায়ে না ব্যাখ্যা করা

অলৌকিক দাবি

ভুল ব্যাখ্যার কারণে শাস্ত্র সন্দেহের মুখে পড়ে।

---

✅ উপসংহার

আধুনিক বিজ্ঞানীরা জ্যোতিষ নিয়ে গবেষণা করেন কারণ —

কারণ ব্যাখ্যা

আকাশ → জীবনে প্রভাব ফিজিক্স + বায়োলজি
সময়চক্র Neurobiology + Chronobiology
মানবস্বভাব Psychology + Data study
ঐতিহাসিক ডেটা Thousands of years records
সমাপতন Synchronicity theory

জ্যোতিষ =
Cosmic timing + Human behaviour + Probability

এটা অন্ধবিশ্বাস নয়,
আবার প্রচলিত বিজ্ঞানের মতো ছাঁচোবদ্ধ নয়।

10/11/2025

কেতু গ্রহ (Ketu) যদি কারো PPU টেস্টে base ভ্যালুর অনেক নিচে থাকে তখন অশুভ হয়ে যায়।

*আপনার PPU টেস্ট করা থাকলে Base ভ্যালু আপনি নিজেই দেখতে পাবেন। কোন জ্যোতিষীর কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নাই।*

---

🌑 কেতু গ্রহ অশুভ হলে ফলাফল

1. অস্থির মন – মনোযোগ ধরে রাখতে পারে না, সবসময় দুশ্চিন্তা বা ভ্রান্তিতে ভোগে।

2. আধ্যাত্মিক ভ্রান্তি – ভ্রান্ত ধর্মবিশ্বাস, ভুল গুরু বা কুসংস্কারের পথে টেনে নিতে পারে।

3. সম্পর্কে দূরত্ব – দাম্পত্য ও পারিবারিক সম্পর্কে টানাপোড়েন, ভুল বোঝাবুঝি তৈরি হয়।

4. শারীরিক সমস্যা – অদ্ভুত ও দুর্লভ রোগ, চর্মরোগ, হাঁপানি, পেটের সমস্যা, অজানা যন্ত্রণা।

5. মানসিক চাপ – অতিরিক্ত ভয়, সন্দেহ, হতাশা বা বিষণ্ণতায় আক্রান্ত হতে পারে।

6. অর্থনৈতিক ক্ষতি – অকারণে টাকা নষ্ট হওয়া, হঠাৎ অর্থহানি বা ঋণের বোঝা।

7. শত্রু ও গোপন ষড়যন্ত্র – শত্রুর ফাঁদে পড়া, পরোক্ষ শত্রুতায় কষ্ট পাওয়া।

8. অপরাধ বা অবৈধ কাজ – খারাপ সঙ্গ, প্রতারণা বা অবৈধ কার্যকলাপে জড়িয়ে পড়া।

9. সম্মানহানি – হঠাৎ বদনাম, সমাজে অপমান বা কেলেঙ্কারি।

10. সন্তানসংক্রান্ত সমস্যা – সন্তানের জন্মে বাধা, সন্তানের সঙ্গে সম্পর্কের দূরত্ব বা সন্তানের কষ্ট।

---

👉 জ্যোতিষশাস্ত্রে কেতুকে ছায়াগ্রহ বলা হয়। এটি রহস্য, আধ্যাত্মিকতা, বৈরাগ্য ও হঠাৎ ঘটনার কারক। কেতু অশুভ হলে জীবনে অস্থিরতা, বিভ্রান্তি ও অপ্রত্যাশিত কষ্ট বেশি আনে।

.+917501908939

09/11/2025

রাহু গ্রহ (Rahu) যদি কারো PPU টেস্টে base ভ্যালুর অনেক নিচে থাকে তখন অশুভ হয়ে যায়।

*আপনার PPU টেস্ট করা থাকলে Base ভ্যালু আপনি নিজেই দেখতে পাবেন। কোন জ্যোতিষীর কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নাই।*

---

🌑 রাহু গ্রহ অশুভ হলে ফলাফল

1. মায়া-মোহ ও ভ্রান্তি – ভুল সিদ্ধান্ত নেয়, বিভ্রান্ত হয়, কল্পনায় ডুবে যায়।

2. প্রতারণা ও ধোঁকা – অন্যকে ঠকানো অথবা নিজে প্রতারিত হওয়া।

3. অতিরিক্ত ভোগবিলাস – মদ, নেশা, জুয়া, নারী/পুরুষ -আসক্তি বা অবৈধ কাজে জড়িয়ে পড়া।

4. হঠাৎ মানহানি – সমাজে বদনাম বা কেলেঙ্কারির শিকার হওয়া।

5. আইনি ঝামেলা – কোর্ট-কাছারি, মামলা বা পুলিশের ঝামেলায় জড়ানো।

6. অশান্ত মন – দুশ্চিন্তা, ভয়, অস্থিরতা ও মানসিক চাপ।

7. অসৎ সঙ্গ – খারাপ বন্ধু, অসৎ লোক বা অপরাধ জগতে জড়িয়ে পড়া।

8. স্বাস্থ্য সমস্যা – বিষক্রিয়া, চর্মরোগ, নেশাজনিত রোগ, অদ্ভুত রোগ যা সহজে ধরা পড়ে না।

9. সম্পর্কের অশান্তি – দাম্পত্য কলহ, গোপন সম্পর্ক, পরকীয়া ইত্যাদির ঝুঁকি।

10. অর্থনৈতিক ওঠানামা – হঠাৎ অর্থ পাওয়া আবার হঠাৎ সম্পূর্ণ ক্ষতি হয়ে যাওয়া।

---

👉 জ্যোতিষশাস্ত্রে রাহুকে ছায়া গ্রহ বলা হয়। এটি মানুষের জীবনে হঠাৎ উত্থান বা পতন, ভ্রম, ভোগবিলাস ও অস্থিরতা নিয়ে আসে। রাহু অশুভ হলে জীবনে স্থিতিশীলতা কমে যায়।

.+917501908939

09/11/2025

কর্ম্ম ক্ষেত্রে উর্দ্ধতন ব্যক্তির বশীকরণ :-
**********************************

চাকুরিতে ঢোকার আগে বুঝতে পারেননি বস এত খিটখিটে। বসের এই স্বভাব জানলেও যে খুব একটা সুবিধা হত , তা নয়। কারণ চাকরি তো করতে হবেই। কিন্তু সাবধানের মার নেই। আগেভাগে বসের স্বভাব জানতে পারলে কাজ করাটা একটু সহজ হত। আবার ইন্টারভিউয়ের দিন যাকে বদমেজাজি মনে হয়েছিল , দেখা গেল তিনিই সকলের মুখে হাসি ফুটিয়ে চলেছেন। তখন নিজেকে বার বার গালমন্দ করে বলছেন , এখনও মানুষ চিনতে পারলাম না।

কিন্তু আপনার বস কী রকম , তা এবার জানতে বেশি বেগ পেতে হবে না। রাশিই বলে দেবে কোন মন্ত্রে বশ করবেন বস’কে।

* মেষ এবং বৃশ্চিক রাশির বসেরা খুব ঠাট্টা করেন। কিন্তু খুব শৃঙ্খলা পরায়ন। নিজের প্রশংসা শুনতে ভালোবাসেন। সঙ্গীত , নাটক এবং রাজনীতিতে রুচি রাখেন। বৃষ এবং তুলা রাশির সঙ্গে ঠিক সমঝে চলতে পারেন না। খুব তাড়াতাড়ি আক্রমাত্মক চরিত্র ধারণ করেন। এই বসেদের কাছ থেকে কাজ বার করতে হলে মিছরির ছুরি হয়েই থাকতে হবে।

* বৃষ এবং তুলা রাশির বসেরা স্বপ্নলোকেই বিচরণ করেন। খুব কল্পনাশীল প্রকৃতির। জেদি এবং একগুয়ে হলেও নরম। কোনও প্রতিশ্রুতি দিলে তা পূরণ করে। ভালোবাসায় সবসময় প্রতারণার শিকার হয়েছেন। এমন বস ভালো কবি , লেখক , সৌন্দর্য প্রেমী , দয়ালু এবং ধার্মিক প্রকৃতির হয়ে থাকেন। বৃশ্চিক এবং মিথুন রাশির সঙ্গে খুব একটা বনিবনা নেই। তবে বসকে বশ করতে চাইলে তাদের শখের প্রশংসায় পঞ্চমুখ থাকুন। প্রয়োজনে ষষ্ঠমুখেও প্রশংসা করুন।

* বসের কর্কট রাশি হলে তাদের দুঃখের সঙ্গী হন। তা হলেই প্রভাবিত করতে পারবেন বসকে। এই রাশির জাতক চালাক কিন্তু ভাবুক। ঈশ্বর বিশ্বাসী , কিন্তু লোক দেখানো পছন্দ করেন না। সব কিছুকেই সন্দেহের চোখে দেখেন। এ কারণে এদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক মজবুত হয় না। তাই এদের দুঃখের সময় সঙ্গে থাকুন।

* সিংহ রাশির ব্যক্তিরা তেজস্বী , জ্ঞানী , অনুশাসিত এবং নীতি পরায়ন , ন্যায়নিষ্ঠ হয়ে থাকেন। সৎ এবং বন্ধুত্ব বজায় রাখতে জানেন। তুলা , কুম্ভ , মকর রাশির জাতকের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক হয় না। এরা নাস্তিক। এই রাশির বসদের কাছে সৎ থাকুন। যা বলার স্পষ্ট বলুন। অস্পষ্ট কথা পছন্দ করেন না। আবার বেশি তোষামোদ করতে যাবেন না। হিতে বিপরীত হবে।

* ধনু এবং মীন রাশির ব্যক্তি সংবেদনশীল , ভাবুক এবং ধার্মিক প্রকৃতির। যে কোনও ব্যক্তির ওপর সহজে খুব বেশি বিশ্বাস করে নেন। এ কারণে তারা বার বার প্রতারিত হন। খোলা মনে কথা বলুন এই রাশির বসদের সঙ্গে। আপনার সঙ্গে খুব তাড়াতাড়ি একাত্ব বোধ করবেন। ধার্মিক ব্যক্তিদের সঙ্গে খুব ভালো সম্পর্ক থাকে তাদের।

* মকর এবং কুম্ভ রাশির লোকেরা খুব শৃঙ্খলা পরায়ন। সংঘর্ষ করে জিততে পছন্দ করেন। অনেকটা নারকেলের মতো। বাইরে থেকে খুব কঠোর ভাব করলেও এরা সাধারণত দয়ালু এবং ভাবুক। বন্ধুত্ব বজায় রাখতে জানেন। বন্ধুদের সঙ্গে খোলামেলা কথা বলেন। নিজের ইচ্ছা পুরো করতে ভালোবাসেন।

* মিথুন এবং কন্যা রাশির বস গম্ভীর এবং বিচারশীল প্রকৃতির। সহজ এবং সরল হয়ে থাকেন। কিন্তু নিজের ভালো আগে ভাবেন। ভালোবাসায় সাফল্য লাভ করেন। এদের জ্ঞান এবং কাজের প্রশংসা করতে পারলেই কেল্লা ফতে।

08/11/2025

শনি গ্রহ (Saturn) যদি কারো PPU টেস্টে base ভ্যালুর অনেক নিচে থাকে তখন অশুভ হয়ে যায়।

*আপনার PPU টেস্ট করা থাকলে Base ভ্যালু আপনি নিজেই দেখতে পাবেন। কোন জ্যোতিষীর কাছে যাওয়ার প্রয়োজন নাই।*

🌑 শনি গ্রহ অশুভ হলে ফলাফল

1. দীর্ঘস্থায়ী দুঃখ-কষ্ট – জীবনে বারবার বাধা, কষ্ট ও বিলম্ব আসে।

2. চাকরি ও কর্মজীবনে সমস্যা – চাকরি পেতে দেরি, পদোন্নতিতে বাধা, কর্মস্থলে অপমান বা শত্রুতা।

3. অর্থনৈতিক কষ্ট – হঠাৎ অর্থহানি, ঋণের বোঝা বা দারিদ্র্যের শিকার হওয়া।

4. স্বাস্থ্য সমস্যা – বাত, স্নায়ুরোগ, পিঠের ব্যথা, হাড়ের সমস্যা, দীর্ঘস্থায়ী অসুখ।

5. পারিবারিক অশান্তি – সংসারে অশান্তি, দাম্পত্য জীবনে মতভেদ বা বিচ্ছেদ।

6. সম্মানহানি – সমাজে অপমান, বদনাম, লোকের কাছে অবিশ্বাস্য হয়ে ওঠা।

7. বিচার ও শত্রুর ঝামেলা – কোর্ট-কাছারি বা আইনি সমস্যা, শত্রুর আক্রমণ।

8. বিলম্ব বা দেরি – বিয়ে, সন্তান, চাকরি, সাফল্য — সবকিছুতেই বিলম্ব হয়।

9. অতিরিক্ত হতাশা – জীবনে আশা পূরণ না হওয়ায় হতাশা ও বিষণ্ণতা বাড়ে।

10. কারাবাস বা দুর্ঘটনা – গুরুতর অবস্থায় জেল, দুর্ঘটনা বা অপমানজনক পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে।

---

👉 জ্যোতিষে শনিকে বলা হয় কর্মফলদাতা গ্রহ। সে যেমন মানুষের পরিশ্রমের ফল দেয়, তেমনি যদি অশুভ হয় তবে জীবনে কষ্ট, বিলম্ব ও দুঃখ বেশি এনে দেয়।

.+917501908939

Jyotishekharr Mitra

25/11/2025

23/11/2025

20/11/2025

19/11/2025

18/11/2025

16/11/2025

15/11/2025

12/11/2025

10/11/2025

09/11/2025

09/11/2025

08/11/2025

Address

Opening Hours

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Monday	11am - 11pm
Tuesday	11am - 11pm
Wednesday	11am - 11pm
Thursday	11am - 11pm
Friday	11am - 11pm
Saturday	11am - 11pm
Sunday	11am - 11pm