https://www.facebook.com/104313525010599/

Santhal Hopon, Bankura (2025)

28/07/2025

লেন্সের মাধ্যমে প্রায়শই বন্দী এবং সংগৃহীত পৃথিবীতে, জিনিসগুলি কেমন দেখায় তা সহজেই ধরা পড়ে।

কিন্তু এই সহজ বাক্যাংশটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে ক্যামেরা যা দেখায় তা ফিল্টার করা হলেও, আমরা যে প্রকৃত সুখ অনুভব করি, প্রকৃত আনন্দ এবং তৃপ্তি তা সর্বদা খাঁটি।

যা বাস্তব তা নিখুঁত ছবি নয়, বরং এর পিছনের আন্তরিক আবেগ।

যদিও এখানে ছবিতে দেখানো হয়েছে ক্যামেরাটি নকল হতে পারে, কিন্তু আনন্দটি সত্যিই বাস্তব। কখনও কখনও এটি লেন্স সম্পর্কে নয়, তবে এটি যে হাসি প্রকাশ করতে সাহায্য করে তা সম্পর্কে।

শাটার ক্লিক করুক বা না করুক, হাসি সবকিছু বলে দেয়। আনন্দ যে অনুভূতি আনতে পারে তা ধারণ করার জন্য আপনার সবসময় একটি ছবির প্রয়োজন হয় না।

একটি মঞ্চস্থ ভঙ্গি, একটি প্লাস্টিকের ফ্রেম, কিন্তু সুখ? ১০০% সত্য। কারণ মজার সেই মুহূর্তে, স্মৃতিগুলি আপনার দ্বারা তৈরি।

তাই ক্যামেরাটিকে একটি খেলনা হতে দিন, আপনার ছোট্ট খেলার একটি সহায়ক। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল সুখ, যা প্রদর্শনের বাইরেও বেঁচে থাকে।
(সংগৃহীত)

28/07/2025

আজকের নবান্ন অভিযানে লোকজন আস্তে আস্তে জড়ো হচ্ছে হাওড়া ৯ নং প্লাটফর্মে✅ সবাই আসুন নিজেদের দাবি নিয়ে হাওড়া ষ্টেশনে ✅

28/07/2025

সোফিয়া কুরেশি কোনো ছবির নায়িকা
নন বলে কেও ওনাকে পছন্দ করছে না।

28/07/2025

৬ই জুলাই ১৯৯৯ | কার্গিল | ভোর চারটে | আলো ফোটেনি তখনও | কনকনে শীত | ঘন কুয়াশা |ঠান্ডা হাওয়ার স্রোত |
জাঠ রেজিমেন্টের অস্থায়ী শিবির | চলছে শেষ মুহূর্তের ব্রিফিং | আর কিছুক্ষণের মধ্যেই আঠারো হাজার ফুট উঁচু পিক 4875 অভিযানে নামবে ভারতীয় সেনা । চারটে বাঙ্কার সাজিয়ে সেখানকার দখল নিয়ে রেখেছে পাক হানাদার বাহিনী ।
বিমান বাহিনীর সাহায্য নিয়ে দখল মুক্ত করতে হলে দেরী হয়ে যাবে, ততদিনে পাকিস্তান আরও মজবুত করে ফেলবে তাদের কবজা | তাই ভারতীয় সেনার পক্ষ থেকে ঠিক করা হল প্রায় ৮০ ডিগ্রি খাড়া পাহাড়ে চড়ে উপরে উঠে দখল নিতে হবে ওই বাঙ্কারগুলির | ঘন কুয়াশার কারণে এই অভিযান আরও ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছিল |
দুঃসাহসিক এই অভিযানের দায়িত্বে ছিলেন এক মেজর এবং দুই ক্যাপ্টেন - বিক্রম বাত্রা ও অনুজ নায়ার | সঙ্গে রয়েছে ভারতীয় সেনার চার্লি কোম্পানি |
ব্রিফিং শেষ | ঊর্ধধতন এক সেনা আধিকারিক সাফল্যের জন্য সবাইকে আগাম অভিনন্দন জানাচ্ছেন | এই সময়েই ক্যাপ্টেন অনুজ নায়ার সামনে এগিয়ে বললেন, “Can you do me a favor sir ?" এই বলে ক্যাপ্টেন পকেট থেকে একটা আংটি বের করে তার হাতে দিয়ে বললেন, “Sir please Keep this Ring with you,my fiancee had given to me.If i don’t return back give it to her ” | কমান্ডার তাকে সাহস দিয়ে বললেন "Why you think like this ? You will surely come back !" ক্যাপ্টেন হেসে বললেন, “I know sir,if God wishes it may happen like that,but anyways you keep it sir,the adorable precious gift will be always a heavy one and i can’t die keeping this with me”
ভোরের আলো ফোটার আগেই শুরু হল কার্গিল যুদ্ধে ভারতীয় সেনার সবচেয়ে কঠিন পর্বত অভিযান | ভারতীয় সেনা খাড়া পাহাড়ে চড়তে শুরু করল | কিন্তু সমস্যা হল পাক সেনা উঁচুতে পাথরের বাঙ্কারের আড়ালে, আর ভারতীয় সেনাবাহিনী নীচ থেকে উপরে ওঠার চেষ্টা করছে। ফলে পাক-সেনার গুলি ভারতীয় সেনাদের খুঁজে পেলেও উল্টো প্রায় হচ্ছে না ! এতেই হল বিপত্তি | পাক সেনার ছোড়া গোলায় আহত হলেন অভিযানের নেতৃত্ব দেওয়া মেজর | দুই তরুণ ক্যাপ্টেন এবার স্ট্রাটেজি বদল করলেন | দুভাগে ভাগ হয়ে দুদিক দিয়ে শুরু হল শৃঙ্গে চড়া | একদিকের নেতৃত্বে অনুজ নায়ার এবং অন্যদিকের নেতৃত্বে বিক্রম বাত্রা |
বোল্ডারের আড়ালে আড়ালে দুটি দল পৌঁছে গেল উপরে | শুরু হল মুখোমুখি লড়াই | অনুজ একাই নয় পাক সেনাকে খতম করে দখল নিলেন দুটি বাঙ্কারের । হুঙ্কার দিয়ে সেনারা যখন তৃতীয় বাঙ্কারের দখল নিতে যাচ্ছে, তখনই সরাসরি তাকে আঘাত করলো পাক হানাদার বাহিনীর ছোড়া একটা রকেট প্রপেল্ড গ্রেনেড । মারাত্মক আহত হয়েও হামলার নেতৃত্ব থেকে নিজেকে সরালেন না অনুজ।
দুপুরের আগেই ভারতীয় সেনা দখল নিল পিক 4875 এর । বর্তমানে পিক 4875 বিক্রম বাত্রা টপ নামে পরিচিত | কারগিল যুদ্ধের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর এই লড়াইয়ের পরই যুদ্ধের মোড় ঘুরে যায় | পিক 4875 ভারতীয় সেনা দখল করার পর টাইগার হিল পুনরুদ্ধারের পথ প্রশস্ত হয়েছিল, যা অবশেষে পাকিস্তানি বাহিনীকে যুদ্ধ-পূর্ব অবস্থানে পিছু হটতে বাধ্য করেছিল। কিন্ত দেশ হারায় সর্বকালের সেরা দুই সাহসী তরুণ সেনা অফিসার - বিক্রম বাত্রা ও অনুজ নায়ারকে ।
মৃত্যুর আগেও অনুজ বিশ্বাস করতে পারছিলেন না যে তিনি মারা যাবেন | টিমমেটদের উদ্দেশ্যে শেষ মুহূর্তেও বলেছিলেন, “My Father has seen my hand and i will not die .My life is long enough and i won’t die.If i die then my fiancee will never forgive me” | এই বলে মাত্র ২৪ বছর বয়সে শহীদ হলেন ক্যাপ্টেন অনুজ নায়ার | সে বছর সেপ্টেম্বর মাসেই বিয়ে হবার কথা ছিল তাঁর |
অভূতপূর্ব বীরত্বের স্বীকৃতি স্বরূপ স্বাধীনতা দিবসে ক্যাপ্টেন অনুজ নায়ার পেলেন মরণোত্তর মহাবীর চক্র সম্মান ।‌
১৯৭৫ সালের ২৮ আগস্ট জন্ম অনুজ নায়ারের | তাঁর বাবা এস কে নায়ার দিল্লি স্কুল অফ ইকোনমিক্সে ভিজিটিং প্রফেসর ছিলেন | মা মীনা নায়ার দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাউথ ক্যাম্পাস লাইব্রেরিতে চাকরি করতেন। অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র ছিলেন অনুজ | পড়াশোনার পাশাপাশি ভলিবল খেলা ও এথলেটিক্সেও পারদর্শী ছিলেন তিনি | ছোট থেকেই সর্বদা সেনাবাহিনীতে যোগদান করতে চেয়েছিলেন। ১৯৯৭ সালে অনুজ ইন্ডিয়ান মিলিটারি একাডেমি থেকে স্নাতক হন এবং জাঠ রেজিমেন্টে জুনিয়র অফিসার হিসেবে যোগদান করেন |
কার্গিল যুদ্ধের সময় এক চিঠিতে বাবাকে লিখেছিলেন, "আমি এত দায়িত্বজ্ঞানহীন নই যে দেশের প্রতি আমার কর্তব্য পালন না করেই আমি মারা যাব। আমার সেনাবাহিনী এবং এই দেশ আমার উপর এত বিশ্বাস রেখেছে, এই সময়ে মৃত্যুর কথা ভাবা ভুল হবে। শেষ শত্রুর মৃত্যুর পরেই আমি শেষ নিঃশ্বাস ফেলব।"
জয় হিন্দ ক্যাপ্টেন অনুজ নায়ার |

তথ্য : thebetterindia

28/07/2025

আসামের কার্বি আংলংয়ের ৯ বছর বয়সী মেয়ে বিনিতা ছেত্রী, উত্তর-পূর্ব ভারতের প্রথম প্রতিযোগী হিসেবে ব্রিটেন'স গট ট্যালেন্ট ২০২৫-এর ফাইনালে পৌঁছে ইতিহাস তৈরি করেছে। শক্তি, সৌন্দর্য এবং আবেগে পরিপূর্ণ তার অবিশ্বাস্য নৃত্য পরিবেশনা তাকে বিশ্বের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ প্রতিভা মঞ্চে দ্বিতীয় রানার-আপ হিসেবে স্থান এনে দিয়েছে। 🌍💃

আসামের একটি ছোট গ্রাম থেকে আসা বিনিতা-র যাত্রা সহজ ছিলনা। সীমিত সম্পদ কিন্তু সীমাহীন প্রতিভার অধিকারী, তিনি ভৌগোলিক এবং প্রতিনিধিত্বের বাধা অতিক্রম করে প্রতিটি পদক্ষেপে উত্তর-পূর্বের চেতনা প্রদর্শন করেছিলেন। যুক্তরাজ্য এবং বিশ্বজুড়ে দর্শকরা মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং বিচারকরা তার আত্মবিশ্বাস এবং দক্ষতায় বিস্মিত হয়েছিলেন। ✨👧

তবুও, বিশ্ব যখন প্রশংসা করেছিল, তখন তার নিজের দেশের বেশিরভাগ অংশই নীরব ছিল। তার আগে খুব কম লোকই যা করেছে তা অর্জন করার পরেও, বিনিতা তার জাতীয় স্বীকৃতির প্রকৃত যোগ্য স্বীকৃতি পাননি। সমগ্র অঞ্চলের গর্ব বহনকারী এই ছোট্ট মেয়েটির জন্য কোনও জাঁকজমকপূর্ণ শিরোনাম বা সরকারী উদযাপন ছিল না।

বিনিতার গল্প কেবল প্রতিভার গল্প নয় - এটি সাহস, প্রতিনিধিত্ব এবং স্বীকৃতির প্রয়োজনীয়তার গল্প। আসুন আমরা চুপ করে থাকি না। তিনি ভারতকে গর্বিত করেছেন - আসুন নিশ্চিত করি যে তিনি এটি জানেন। 🇮🇳👏
(সংগৃহীত)

27/07/2025

🙄

27/07/2025

দুর্নীতি আর দুর্নীতি✅

27/07/2025

বাড়ির কাউকে ছাড়ে নি 🤣

27/07/2025

আজ তারক হেমব্রমের চাকরির প্রথম দিন |
কথা দিয়ে কথা রাখলেন ইস্টার্ন রেলের স্পোর্টস প্রেসিডেন্ট মাননীয় সাত্যকি নাথ এবং স্পোর্টস অফিসার মাননীয়া সোমা বিশ্বাস | রেলওয়ে ফুটবল দলের ম্যানেজার তপন কুমার সাহু জানালেন মোহন বাগান সুপার জায়ান্ট এর সঙ্গে রেলওয়ে ফুটবল ক্লাবের খেলায় হাঁটুতে আঘাত পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে চাকরি পেয়ে গেলেন তারেক হেমব্রম | ছবিতে এপয়েন্টমেন্ট লেটার হাতে হাসিমুখে তারক এর সঙ্গে সোমা বিশ্বাস এবং তপন সাহু |

Santhal Hopon

28/07/2025

28/07/2025

28/07/2025

28/07/2025

28/07/2025

27/07/2025

27/07/2025

27/07/2025

27/07/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category