https://www.facebook.com/104313525010599/

Santhal Hopon, Bankura (2025)

05/05/2025

পন্ডিত রঘুনাথ মুর্মু জানাম মাহা

05/05/2025

অনেক প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যও দারিদ্র্য,অভাব কে জয় করে আজ মাধ্যমিকে নজরকাড়া ফল রাহিলা মুর্মু র।

বাঁকুড়ার রাজাডালি নামক প্রত্যন্ত গ্রামের মেয়ে রাহিলা মুর্মু এবছর মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৬৩৬ নম্বর পেয়ে সবার নজর কেড়েছেন। তার বাড়ি থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে স্কুল করা সহজ ছিল না তার কাছে । তবুও অনেক প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্যও দারিদ্র্য,অভাব কে জয় করে আজ মাধ্যমিকে নজরকাড়া ফল করেছেন।
এইরকম দরিদ্র,গ্ৰামের মেয়েরাও মেধাতালিকায় স্থান অবশ্যই পেত যদি সঠিক সুযোগ পেত।
রাহিলা কে অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন, এভাবেই এগিয়ে চলুক 💐💐💐

05/05/2025

সায়ন্তন কিস্কু মাধ্যমিকে ৬৮৪ নম্বর পেয়ে মা বাবার মুখ উজ্জ্বল করেছেন সাথে গর্বিত করেছেন আদিবাসী সমাজকে ।

রামহরিপুর রামকৃষ্ণ মিশন থেকে এবছর মাধ্যমিকে প্রথম ও পুরুলিয়া জেলার মধ্যে দ্বিতীয় হয়েছেন।

সকলে আশীর্বাদ করুন এভাবে যেন এগিয়ে চলুক
আমাদের পক্ষ থেকে শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইলো 💐

05/05/2025

কুইজ বই-এ প্রশ্ন রয়েছে কোন জনজাতি বিলুপ্তের পথে। উত্তর নিচেই লেখা, বিরহোড়। সেই বিলুপ্ত বিরহোড় জনজাতির ৪ কিশোরী এবার মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হয়েছে। এর আগে একসঙ্গে ৪ বিরহোড় ছাত্রীর মাধ্যমিকে পাশের উদাহরণ নেই, বলছে তথ্য। ১৯৬০ সাল থেকে ২০২৫-র মাধ্যমিকের আগে পর্যন্ত এই জনজাতির মোট চার মেয়ে মাধ্যমিকে সাফল্য পেয়েছিল। আর এবার একসঙ্গেই ৪! সাফল্য গর্বিত করেছে তাঁদের স্কুল-সহ পুরুলিয়া জেলা অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ দপ্তরকেও।

পুরুলিয়ার বাঘমুন্ডির ভূপতি পল্লির বাসিন্দা ওই ৪ কিশোরী। দিবিয়া শিকারি, শম্পা শিকারি, মালা শিকারি ও পদ্মাবতী শিকারি। দিবিয়ার প্রাপ্ত নম্বর ২৬৫। শম্পার ২২০। মালা পেয়েছে ১৯৩। পদ্মাবতীর নম্বর ১৮৭। তারা সকলেই বাঘমুন্ডির ধসকাতে পন্ডিত রঘুনাথ মুর্মু আদর্শ আবাসিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করত। হস্টেলে থেকেই চলত তাদের লেখাপড়া। এর আগে বিরহোড় জনজাতির যে চারজন ছাত্রী মাধ্যমিকের গণ্ডি টপকেছেন তারা হলেন জানকি শিকারি, রতনি শিকারি, জবা শিকারি ও কিরণমালা শিকারি। তাদের বাড়িও ভূপতি পল্লীতে। রাজ্য সরকারের তৎকালীন মন্ত্রী ভূপতিরঞ্জন মজুমদার ১৯৬০ সালে এই বিরহোড় জনজাতিকে জঙ্গল থেকে নিয়ে এসে বাঘমুন্ডির ওই ভূপতিপল্লীতে পুনর্বাসন দিয়েছিলেন। তবে ওই ভূপতিপল্লি ছাড়াও বলরামপুর, ঝালদা এক ব্লকেও কিছু বিরহোড় জনজাতির মানুষ রয়েছেন। এই জনজাতির কিছু অংশ রয়েছে ঝাড়খণ্ডেও।

মূলত জঙ্গলে বসবাস করা এই জনজাতি এখনও সেভাবে সমাজের মূল স্রোতে ফিরে আসেনি । বরং তারা জঙ্গল ঘেঁষা এলাকাতেই থাকতে ভালোবাসেন। এখনও তারা নিয়ম করে শিকারে যান। সেই পিছিয়ে পড়া জনজাতির চার মেয়ের মাধ্যমিকের সাফল্যে ওই স্কুল ভীষণই খুশি। ওই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজ্যের অনগ্রসর শ্রেণি কল্যাণ বিভাগ দ্বারা পরিচালিত। ওই দপ্তরের পুরুলিয়ার প্রকল্প আধিকারিক শিলাদিত্য চক্রবর্তী বলেন, “একসঙ্গে বিরহোড় জনজাতির ৪ ছাত্রীর মাধ্যমিকে উত্তীর্ণ হওয়ার বিষয়টি গর্বের।” জানা গিয়েছে, ওই চার কন্যা-ই উচ্চমাধ্যমিকে ভর্তি হবে। দিবিয়া ও মালার কথায়, “এভাবেই আমরা এগিয়ে যাব। আমাদের জুনিয়ররা যাতে লেখাপড়ায় উৎসাহ পায় তার চেষ্টা করা হচ্ছে সব তরফ থেকে।”

✍️ সংবাদ প্রতিদিন থেকে।

05/05/2025

মাত্র পাঁচ নম্বরের জন্য হাতছাড়া। মাধ্যমিকে রাজ্যের মেধা তালিকা।
৬৮১নম্বর পেয়ে স্কুলের সেরা আরামবাগের বড় ডোঙ্গল রমানাথ ইনস্টিটিউশনের ছাত্র অর্ঘ বেরা ডোঙ্গলের বাসিন্দা অর্ঘ ছোটবেলা থেকেই মায়ের সঙ্গে মামাবাড়িতে বড় হচ্ছে। সম্পর্ক ছিন্ন হয়েছে বাবার সঙ্গে।মায়ের ইচ্ছে ছেলেকে মানুষ করার । তাই তিনি নিয়ে পরিশ্রম করে ছেলের পড়ার ও সংসারের খরচ জোগাচ্ছেন। অবশেষে মাধ্যমিকের নজরকাড়া ফল করে স্বপ্ন ছোঁয়ার পথে একধাপ এগল অর্ঘ । সে চিকিৎসক হয়ে মায়ের শখ মেটাতে চায়।সেই মতেই এক্ষণ থেকে শুরু হয়েছে প্রস্তুতি তার সাফল্যে খুশি পরিবার এলাকার বাসিন্দা ও স্কুলে এর কর্তৃপক্ষ।
অর্ঘ জানিয়েছে মাধ্যমিকে পড়ার সময় দুটি মাত্র টিউশন ছিল দুই শিক্ষক এর কাছেই বিজ্ঞান ও কলা বিভাগগুলি পড়ত সে। মাঝে মাঝে অবশ্য পড়া বোঝাতে সাহায্য নিয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ার ও। অনেকের লেকচার শুনে সেখান থেকে জ্ঞান অর্জন করেছে সে । তাতেই সে ৬৮১নম্বর পেয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছে ।তার বিষয়ভিত্তিক প্রাপ্ত নম্বরগুলি হলো বাংলা ৯৬, ইংরেজি ৯৪,গণিত ১০০, পদার্থ বিজ্ঞান ৯৬, জীবন বিজ্ঞান ৯৮ , ইতিহাসে ৯৭,ও ভূগোল ৯৮ ।তার প্রিয় বিষয় পদার্থ বিজ্ঞান। পড়ার ফাঁকে অর্ঘ ছবি আঁকতে ভালোবাসে। তা রসঙ্গে কবাডি ও ক্রিকেট খেলাও তাঁর প্রিয় ছিলো গোয়েন্দার গল্পঃ পড়তেও ভালো লাগতো তার । অর্য বলে ছোটোবেলায় থেকে মায়ের স্নেহ বড় হয়েছি মা ই আমার সব।আমার জন্য কত পরিশ্রম করে জীবনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে আমি মায়ের শখ মেটাবে।সেইজন্যই ভালোভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চাই । স্কুল পঞ্চায়েত থেকে কিছু বই পেয়ে পড়াশোনা সাহায্য হয়েছে । অনেকই পাশে দাঁড়িয়েছেন। অর্ঘর মা সুস্মিতা বেরা বলেন ছেলের তিন বছর বয়স থেকেই বাপের বাড়িতে রয়েছি । অতীতের স্মৃতি আর মনে করতে চাইনা বাবা মা আমাদের আগলে রেখেছেন তাই তাঁদের ও কিছুটা সাহায্যে করতে স্থানীয় একটি বেসরকারি বাংলা মাধ্যমে স্কুলে পড়াই । দু একটি টিউশন পড়াছি মাজে মাজে সেলাই এর কাজ করি তবে স্কুল আর টিউশন এর শিক্ষকরা উপকার করেছেন ।আগামী দিনে ছেলের ব্যাপক খরচ রয়েছে কি ভাবে তার যোগান দেবো জানি না পরিবারে সূত্রে জানা গিয়েছে অর্ঘ এর দাদু গুণধর বেরার সামান্য কৃষি জমি রয়েছে । দিদা শেফালিদেবী গৃহবধূ । গুণধর বাবু হাটে সবজি বিক্রি করে সংসার চালায় ।তাই হত দরিদ্র পরিবারে অর্ঘ এক্ষণ কি ভাবে পড়াশোনা চালিয়ে যাবে । তা নিয়ে দুশ্চিন্তায় পড়েছে প্রত্যেকই ।বড় ডোঙ্গল রমানাথ ইনস্টিটিউশন সহকারী তথা ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক পরেশ দুলে বলেন , অর্য প্রথম থেকেই মেধাবী । উচ্চমাধ্যমিকে তার ভর্তি ফি মুকুব করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বইপত্র ও দেওয়া হবে স্কুলের প্রাক্তনীরা ও পড়াশুনার সাহায্য করবেন বলে আশ্বাস দিয়েছেন । স্কুলে সব ব্যাপারে ওর পাশে রয়েছে ।

03/05/2025

#সায়ন্তন #কিস্কু মাধ্যমিকে ৬৮৪ নম্বর পেয়েছে খুবই গর্বের বিষয় আমাদের আদিবাসী সাঁওতাল সমাজের গর্ব আর ২ নাম্বার যদি পেত হয়তো এরও নাম থাকতো এক থেকে দশের মধ্যে তবুও যে নাম্বার পেয়েছে মোটেও কম বলা যাবে না
সকলে আশীর্বাদ করুন এভাবে যেন এগিয়ে চলুক অনেক অনেক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইলো

03/05/2025

মাধ্যমিকে ৬৩৬ নম্বর পেয়েছে প্রতিভা পদবীতে জন্ম নেয় না #রাহিলা #মুর্মু বাঁকুড়ার রাজাডালি নামক একটি প্রত্যন্ত গ্রামের মেয়ে রাহিলা | অনেক প্রতিকূল পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে এই ফলাফল করেছে রাহিলা |
সত্য এটাই যে এইরকম মেয়েরা মেধাতালিকায় স্থান অবশ্যই পেত যদি সঠিক সুযোগ পেত | ওর বাড়ি একেবারেই প্রত্যন্ত জায়গাতে |
স্কুল বা টিউশন দুটোই পড়তে যেতে হতো বাড়ি থেকে 10 কিলোমিটার দূরে | একাধিক নয় একটা টিউশন পড়াটাই ছিল জটিল | রাহিলা মুর্মু আমাদের আমাদের বাঁকুড়ার গর্ব আমাদের সাঁওতাল সমাজের গর্ব

03/05/2025

বাবা দিনমজুর। অভাবের সংসারে বেড়ে ওঠা। কোনও ক্রমে দিন গুজরান। এ বার পরিবারের এক মাত্র মেয়েই ‘দিশা’ দেখাল। অর্থাভাবের অন্ধকারাচ্ছন্ন সংসার ভরে উঠল আশার আলোয়। মাধ্যমিকে ৭০০-এর মধ্যে ৬১৩ নম্বর পেয়ে সফল সুন্দরবনের মেয়ে দিশা দপ্তরী।

দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার মথুরাপুর অঞ্চলেই বসবাস তফসিলি জাতির দপ্তরী পরিবারের। দিশার মা গৃহবধূ। বাবা দিনমজুর।

দিশা বিজ্ঞান নিয়েই সে উচ্চ শিক্ষা করতে চায়। কারণ, এখন তার একটাই লক্ষ্য, যেনতেন প্রকারে প্রতিষ্ঠালাভ করা। সংসারে দারিদ্র্য ঘোচাতে মা-বাবার পাশে দাঁড়ানো। আপাতত, অ্যাজবেটাসের ছাউনির বাড়িতে থেকে আকাশ ছোঁয়ার জন্য প্রস্তুত দিশা।

#

Santhal Hopon

05/05/2025

05/05/2025

05/05/2025

05/05/2025

05/05/2025

03/05/2025

03/05/2025

03/05/2025

Address

Telephone

Website

Alerts

Contact The Business

Shortcuts

Share

Category