Know About Hinduism

Know About Hinduism Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Know About Hinduism, Video Creator, Barddhaman.

🌧️ "কৃষ্ণের আশীর্বাদ আপনার উপর মৃদু বৃষ্টির মত বর্ষিত হোক।" 🌧️

🌟 "কৃষ্ণের লীলা আমাদের জীবনের রহস্যের সৌন্দর্য শেখায়।" 🌀

💪 "কৃষ্ণের নামে, সমস্ত বাধা অতিক্রম করার শক্তি সন্ধান করুন।" 🏋️ জয় শ্রী কৃষ্ণ । শুরুতে সবাই কে আমাদের পেজের পক্ষ থেকে সকলকে জানাই প্রণাম । এই পেইজটির মিশন হচ্ছে আমাদের সনাতন ধর্ম কে প্রচার করা তাই আমরা আশা রাখি আপনাদের কাছে আপনারা সকলে সনাতনধর্ম প্রচারে আমাদেরকে সহযোগিতা ক

রবেন।যাতে আমরা আমাদের সনাতন ধর্ম কে দূর দূরান্তে পৌঁছে দিতে পারি।
জয় শ্রী কৃষ্ণ ও ভগবান সকলের মঙ্গল করুক।
ধন্যবাদ ।

🪷শ্রী রাধার ২৮ নাম স্তোত্র 🪷1. রাধা  2. রাধিকা  3. গোবিন্দানন্দিনী  4. কৃষ্ণপ্রিয়া  5. মাধবসুন্দরী  6. বৃশভানুনন্দিনী  ...
20/07/2025

🪷শ্রী রাধার ২৮ নাম স্তোত্র 🪷

1. রাধা 2. রাধিকা 3. গোবিন্দানন্দিনী 4. কৃষ্ণপ্রিয়া 5. মাধবসুন্দরী 6. বৃশভানুনন্দিনী 7. বৃশভানুকুমারী 8. গোপিকা-শিরোমণি 9. গোলোকবাসিনী 10. ললিতা-সখী 11. বিশাখা-সহচরী 12. অনঙ্গরূপা 13. সুন্দরী 14. চন্দ্রমুখী 15. শ্রীমতী 16. শ্রীহর্ষিনী 17. প্রেমময়ী 18. অনুরাগিণী 19. স্নিগ্ধমাধববল্লভা 20. কৃষ্ণময়ী 21. ভক্তবৎসলা 22. মঞ্জুলা 23. গুণশালিনী 24. কমলনয়না 25. চন্দ্রবদনা 26. গোপবালাবল্লভা 27. আনন্দিনী 28. লীলাময়ী ।

---

🪷 বাংলা অনুবাদ ও স্তবপাঠ:

> "রাধা রাধিকা দেবী, গোবিন্দানন্দিনী।
কৃষ্ণপ্রিয়া মাধবসুন্দরী, বৃশভানুনন্দিনী॥

বৃশভানুকুমারী চ গোপিকা-শিরোমণি।
গোলোকবাসিনী দেবী ললিতা-সহচরী॥

বিশাখা-সহচরী চ অনঙ্গরূপধারিণী।
সুন্দরী চ চন্দ্রমুখী, শ্রীমতী শ্রীহর্ষিণী॥

প্রেমময়ী অনুরাগিণী, স্নিগ্ধমাধববল্লভা।
কৃষ্ণময়ী ভক্তবৎসলা, মঞ্জুলা গুণশালিনী॥

কমলনয়না দেবী, চন্দ্রবদনা শুভা।
গোপবালাবল্লভা চ, আনন্দিনী লীলাময়ী॥

এতানি নাম নামানী, রাধায়া কীৰ্তয়ন্নরঃ।
লভতে প্রেমভক্তিং চ, কৃষ্ণচন্দ্রপ্রসাদতঃ॥

অর্থঃ
যে ব্যক্তি রাধার এই ২৮টি নাম শ্রদ্ধাভরে পাঠ বা জপ করে,
সে কৃষ্ণচন্দ্রের কৃপায় পরম প্রেমভক্তি লাভ করে।"**

---

📿 উপকারিতা: এই স্তোত্র পাঠ করলে—

হৃদয়ে শুদ্ধ প্রেমের উদয় হয়,

মানসিক শান্তি আসে,

কৃষ্ণ ও রাধার কৃপা লাভ হয়,

ভক্তিতে উন্নতি ঘটে।

🪷 রাধে রাধে 🪷

🏵️🙏🏵️ রাধে রাধে 🏵️ রাধে রাধে 🏵️ রাধে রাধে 🏵️রাধে রাধে 🏵️রাধে রাধে 🏵️রাধে রাধে 🏵️রাধে রাধে 🏵️রাধে                   রাধে ...
18/07/2025

🏵️🙏🏵️ রাধে রাধে 🏵️ রাধে রাধে 🏵️ রাধে রাধে 🏵️রাধে রাধে 🏵️রাধে রাধে 🏵️রাধে রাধে 🏵️রাধে রাধে 🏵️রাধে রাধে 🏵️রাধে রাধে🏵️ রাধে রাধে 🏵️রাধে রাধে 🏵️🙏🏵️

🙏শ্রী রাধা রানী আপনাদের সকলের মঙ্গল করুক 🙏

🙏🏵️ #রুদ্র_রুদ্র_মহা_রুদ্র🏵️🙏যোঽসৌ সর্বেষু বেদেষু পঠতে হ্যজ ঈশ্বরঃ ।অকাযো নিৰ্গুণোঽধ্যাত্মা তন্মে মনঃ শিবসংকল্পমস্তু ॥ [...
18/07/2025

🙏🏵️ #রুদ্র_রুদ্র_মহা_রুদ্র🏵️🙏

যোঽসৌ সর্বেষু বেদেষু পঠতে হ্যজ ঈশ্বরঃ ।
অকাযো নিৰ্গুণোঽধ্যাত্মা তন্মে মনঃ শিবসংকল্পমস্তু ॥
[তথ্যসূত্র : ঋগ্বেদ/ খিলানি/৪নং অধ্যায়/১১নং খিলা]

👉 অর্থ — সমগ্র বেদ পাঠ করলে যাকে একমাত্র ঈশ্বর বলে জানা যায়, যিনি (পরমার্থে) একমাত্র নিরাকার নির্গুণ, সেই পরমেশ্বর শিবের প্রতি আমার মন সংকল্পিত হোক ॥

সিদ্ধান্ত : বর্তমানে বহু নিরাকার ব্রহ্মবাদী ব্যক্তি নিরাকার নির্গুণ সত্ত্বাকে একমাত্র শিব হিসেবে মানতে চান না, তারা শিবকে ব্রহ্মের গুণপ্রকাশ বলে দাবি করেন, কিন্তু শব্দপ্রমাণ সহ বেদ বলছে পরমেশ্বর শিব নিজেই নির্গুণ নিরাকার পরমব্রহ্ম‌, অন্য কোনো দেবদেবীকে সরাসরি নির্গুণ নিরাকার বলা হয়নি। শৈবদর্শনে শিবের নিরাকার নির্গুণ সত্ত্বাকে পরমশিব বলে। তাই ব্রহ্মবাদীরা ব্রহ্ম ব্রহ্ম করলেও সেটা একমাত্র শিব বলেই গণ্য।
বেদবাক্য সর্বাগ্রে মান্য, তাই নির্গুণ নিরাকার ব্রহ্ম‌ই একমাত্র শিব।

🌊* #আষাঢ়_মাসের_সাত_কন্যার_পৌরাণিক_কাহিনি*,🌊🌧️🌨️🌧️🌨️🌧️🌨️🌧️🌨️🌧️🌨️🌧️🌨️:*প্রাচীনকালে (বর্ষার দেবী) বর্ষাদেবী স্বর্গে রাজত্ব ...
16/07/2025

🌊* #আষাঢ়_মাসের_সাত_কন্যার_পৌরাণিক_কাহিনি*,🌊

🌧️🌨️🌧️🌨️🌧️🌨️🌧️🌨️🌧️🌨️🌧️🌨️

:*প্রাচীনকালে (বর্ষার দেবী) বর্ষাদেবী স্বর্গে রাজত্ব করতেন। তিনি ছিলেন দেবরাজ ইন্দ্রের অত্যন্ত প্রিয় কন্যা। তার ইচ্ছায়ই মেঘেরা নেমে আসত, বজ্র ধ্বনিত হতো আর মাঠে নামতো চাষবাস। এক সময় বর্ষাদেবীর ইচ্ছা হলো—মানবলোকে বর্ষা পৌঁছাক আরও রঙিন রূপে, যেন সাতটি রঙে আঁকা সুর-স্রোতে মন ও প্রকৃতি উচ্ছ্বসিত হয়।

তাই তিনি সৃষ্টি করলেন সাত কন্যা, যাঁরা বর্ষার সাতটি রূপ ও আবেগের প্রতীক। এই সাত কন্যাকে পাঠানো হলো পৃথিবীতে, আষাঢ় মাসের সাতটি পৃথক দিনে।

👉🌧️ ১. নিভা – মেঘের কন্যা🟡🟡
নিভা যখন নেমে এলো, আকাশে ছায়া পড়ল। তার সাথে ধীরে ধীরে জড়ো হতে লাগল সাদা, ধূসর ও কালো মেঘ। সে আনে মৌনতা, অপেক্ষা ও প্রকৃতির ধ্যান।

👉⚡ ২. বিজুলি – বজ্রের কন্যা🟡🟡
বিজুলি যেন আগুনের আলোয় সেজে নামে। তার চোখ ঝলমল করে, দিগন্তে আলো ঝলকে ওঠে। সে ভয়, শক্তি ও প্রত্যাবর্তনের প্রতীক।

👉🌧️ ৩. ধারিনী – ধারার কন্যা🟡🟡
তৃতীয় দিনে এলো ধারিনী, যার হাত থেকে নেমে আসে একটানা বৃষ্টি। তার চোখে অশ্রুর মতো শান্তি। সে কৃষকের আশীর্বাদ, ধানের প্রথম স্নান।

👉🌱 ৪. পল্লবী – অঙ্কুরের কন্যা🟡🟡
পল্লবীর পদধ্বনিতে গজিয়ে ওঠে অঙ্কুর, কচিপাতা। সে সবুজের প্রতীক। বর্ষার নতুন জীবনের, জন্মের আনন্দের প্রতীক।

👉🌀 ৫. মন্দারা – বাতাসের কন্যা🟡🟡
মন্দারা আসে হাওয়ার দোলা নিয়ে। তার ঘোমটা উড়ে চলে দিগন্তে। সে বর্ষার রাগ ও রোমান্সের বার্তাবাহী।

👉🌸 ৬. কুসুমা – ফুলের কন্যা🟡🟡
বর্ষার দিনে ফুটে ওঠা জুঁই, কদম, বেলির গন্ধ মেখে কুসুমা নামে। সে প্রেম, কোমলতা ও সৌন্দর্যের প্রতীক।

👉🐦 ৭. স্বর্ণা – রামধনুর কন্যা🟡🟡
শেষে আসে স্বর্ণা, যিনি রামধনুর মতো রঙিন। বর্ষা শেষে আলো ছড়িয়ে সে জানায়, “আলো আসছে, কষ্ট কেটেছে।” সে আশার প্রতীক।

👉⛅ দেবতাদের বার্তা ও রক্ষা:----🟡🟡🟡
এই সাত কন্যা যখন একত্রে পৃথিবীতে নেমে আসেন, তখন প্রকৃতি জেগে ওঠে। কিন্তু অসুর রাক্ষসেরা হিংসা করে। তারা এই সাত কন্যাকে আক্রমণ করে ফসল বিনষ্ট করতে। তখন ইন্দ্র, বরুণ, এবং বায়ু দেবতা রক্ষা করেন তাঁদের। এই সাত কন্যা তখন এক হয়ে “আষাঢ়ী শক্তি” নামে পূজিত হন।

🪷🦚  #ভগবান_শ্রীকৃষ্ণের_বিদুর_গৃহে_আগমন_লীলা 👉(ভক্তির শ্রেষ্ঠ দৃষ্টান্ত)দ্বারকাধীশ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ একবার পাণ্ডবদের সঙ্গে ...
15/07/2025

🪷🦚 #ভগবান_শ্রীকৃষ্ণের_বিদুর_গৃহে_আগমন_লীলা

👉(ভক্তির শ্রেষ্ঠ দৃষ্টান্ত)
দ্বারকাধীশ ভগবান শ্রীকৃষ্ণ একবার পাণ্ডবদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে হস্তিনাপুর গমন করেন। হস্তিনাপুরে তখন কৌরবদের প্রাসাদ, রাজসম্ভ্রম ও বাহ্যিক জাঁকজমক ছিল অঢেল। দুর্যোধন ভগবানকে রাজবাড়িতে সাদরে নিমন্ত্রণ জানালেন, নানা বিলাসবহুল আয়োজন করা হয়েছিল তাঁর জন্য।

কিন্তু… ভগবান সেই প্রাসাদে না গিয়ে সোজা গমন করলেন এক সাধারণ কুঁড়েঘরে — যেখানে বাস করতেন তাঁর পরম ভক্ত বিদুর।

🍂 কেন?
কারণ বিদুর ছিলেন একজন একান্ত ভক্ত, যাঁর হৃদয়ে ছিল কৃষ্ণের জন্য নিখাদ প্রেম ও নিষ্কলুষ ভক্তি। ভগবান বহিঃপ্রদর্শনী নয়, খোঁজেন অন্তরের টান — ভক্তের স্নেহ ও হৃদয় দানই তাঁর আসল সম্পদ।

📜 ঘটনার বিবরণঃ
যখন কৃষ্ণ হঠাৎ করে বিদুরের কুঁড়েঘরে উপস্থিত হন, তখন বিদুর ঘরে ছিলেন না। তাঁর পত্নী ছিলেন এক সৎ, নির্লোভা ও ভক্তিপূর্ণ নারী। হঠাৎ দ্বারকানাথের দর্শনে তিনি অভিভূত হয়ে পড়েন। তাড়াহুড়ো করে তিনি ভগবানকে আসন দিয়ে বসালেন, আর তখনি দৌড়ে রান্নাঘরে গেলেন কিছু খাওয়ানোর জন্য।

কিন্তু ঘরে কিছুই ছিল না। কী করবেন ভেবে না পেয়ে, তিনি কিছু কলা আনলেন। অতিরিক্ত ভাবাবিষ্ট হয়ে গিয়ে তিনি কলার খোসাই খাইয়ে দিলেন কৃষ্ণকে! আর কৃষ্ণও গভীর ভালবাসা ও তৃপ্তি নিয়ে সেই খোসা খেয়ে নিলেন!

👉 পরে বিদুর এসে দেখলেন এই দৃশ্য। স্ত্রীর ভুল দেখে প্রথমে তিনি অবাক হয়ে গেলেন, কিন্তু ভগবানের মুখে অপার আনন্দ ও প্রশান্তি দেখে তিনি বুঝলেন — এটা কোনও "ভুল" নয়, এটা ভক্তির জয়।

🌸 এই লীলার শিক্ষা:
ভগবান ধন-সম্পদে সন্তুষ্ট হন না,
তিনি চান ভক্তের হৃদয়
যেখানে ভালবাসা নিখাদ,
সেখানে ভগবান নিজেই উপস্থিত হন

আর তৃপ্ত হয়ে গ্রহণ করেন যতই তা বাহ্যিকভাবে নগণ্য হোক না কেন।
💖 এটা কোন সাধারণ ঘটনা নয় — এটা হল ভক্তির জয়। ভগবান কারও ধন, সম্পদ, পদ-মর্যাদা চান না। তিনি চান শুধু ভক্তি আর ভালবাসা।

🙏 আসুন, আমরা ভক্তির মাধ্যমে তাঁকে কাছে টানি। ভগবান টাকা চান না, চান একটি ভালবাসার মন।
✨🌞 🪷জয় শ্রীকৃষ্ণ!🪷🌞 ✨

#ভক্তি #কৃষ্ণলীলা #বিদুর #ভগবানকৃষ্ণ

🙏🙏🙏 হারে কৃষ্ণা 🙏🙏🙏শ্রীমদ্ভগবদ্ গীতার দ্বিতীয় অধ্যায়ের সপ্তম শ্লোক (২/৭) হল গীতার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও হৃদয়গ্রাহী...
04/06/2025

🙏🙏🙏 হারে কৃষ্ণা 🙏🙏🙏

শ্রীমদ্ভগবদ্ গীতার দ্বিতীয় অধ্যায়ের সপ্তম শ্লোক (২/৭) হল গীতার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও হৃদয়গ্রাহী মুহূর্ত। এখানে অর্জুন তাঁর অহংকার ও আত্মপ্রবঞ্চনা ত্যাগ করে শ্রীকৃষ্ণকে গুরু হিসেবে গ্রহণ করেন এবং শরণাগতি স্বীকার করেন।

🕉️ গীতা ২/৭ শ্লোক (বাংলা হরফে):

কার্পণ্যদোষোপহতস্বভাবঃ
পৃচ্ছামি ত্বাং ধর্মসমূঢ়চেতাঃ।
যচ্ছ্রেয়ঃ স্যান্নিশ্চিতং ব্রূহি তন্মে
শিষ্যস্তে ‘হং শাধি মাং ত্বাং প্রপন্নম্॥

📖 বাংলা অনুবাদ:

অর্জুন বললেন:
কার্পণ্যদোষে (হীনমন্যতায়) অভিভূত হয়ে আমার স্বভাব পরিবর্তিত হয়েছে।
আমি ধর্ম সম্বন্ধে বিভ্রান্ত বোধ করছি।
আমি আপনার শরণাগত, তাই আপনি যেটি নিশ্চিতভাবে আমার জন্য শ্রেয়, সেটি বলুন।
আমি আপনার শিষ্য, আপনি আমাকে শিক্ষা দিন।

🪔 ব্যাখ্যা (সংক্ষিপ্ত):

এই শ্লোকটি হলো গীতার হৃদয়বিন্দু।
এখানেই অর্জুন বলেন—“আমি আর নিজের বুদ্ধিতে চলতে পারছি না, আমি ভগবানের শিষ্য হতে চাই”।

🔹 "শিষ্যঃ তে ‘হং" — আমি আপনার শিষ্য
🔹 "ত্বাং প্রপন্নম্" — আমি আপনার শরণাগত

এই আত্মসমর্পণ থেকেই শুরু হয় গীতার প্রকৃত উপদেশ — জ্ঞান, ভক্তি, কর্ম ও যোগের পথ।

এই শ্লোকটি আমাদের জীবনেও অনুপ্রেরণা দেয়:
🔸 যখন আমরা দ্বিধাগ্রস্ত হই,
🔸 যখন জীবনের সঠিক পথ খুঁজে পাই না,
🔸 তখন ঈশ্বরের শরণ গ্রহণই আমাদের মুক্তির প্রথম ধাপ।

* #গৌর_পূর্ণিমা_ও_দোল_উৎসব*🙏 ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর শুভ আবির্ভাব তিথি🙏আসছে আগামি ৩০ ফাল্গুন,  ১৪ মার্চ শুক্রবার ২০২৫...
12/03/2025

* #গৌর_পূর্ণিমা_ও_দোল_উৎসব*
🙏 ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর শুভ আবির্ভাব তিথি🙏
আসছে আগামি ৩০ ফাল্গুন, ১৪ মার্চ শুক্রবার ২০২৫
৫৩৯ তম ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর শুভ আবির্ভাব তিথি, গৌর পূর্ণিমা মহোৎসব, তথা দোল উৎসব।
১/ #হোলিউৎসব।
২/ #দোলপূর্ণিমা উৎসব।
৩/ #গৌরপূর্ণিমা মহোৎসব।

এই ৩ টি উৎসবে #মাহাত্ম্য কি,
আজ থেকে প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে বৃন্দাবন লীলায় ব্রজবাসীগন পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং তাঁর অন্তরঙ্গা শক্তি রাধারানীকে একত্রে পেয়ে সীমাহীন আনন্দে উদ্বেলিত হয়ে তাঁদের চরনে আবির রং ঢেলে রঞ্জিত করেন।।

ভগবান শ্রীকৃষ্ণ এবং রাধারানী ও এ আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেন সমগ্র বাসীরা সহ তারা সকলে ভগবানকে আবির দিতে থাকেন।
কৃষ্ণ ভক্তরা ভগবানের চরণে রাধারাণী চরণে আবির ছুয়ে হোলি উৎসব পালন করেন।
ঐ দিনটি ছিল ফাল্গুন মাসের পুর্নিমা তিথি।।
ঐ দিনটিতে এতোটাই আনন্দ উৎসব হয় যে পরবর্তীতে বৃন্দাবন বাসীরা আর ঐ দিনটি কে ভুলতে পারেন নি দেখে, যা আজকে সমাজে দেখা যাচ্ছে সমগ্র বিশ্বজোড়ে মানুষ হোলিউৎসব পালন করছেন।।

তারপর এই দিনটি তে ভগবান শ্রীকৃষ্ণ আর রাধা রানীকে বৃন্দাবন ব্রজবাসীরা প্রেমানন্দে দোলনায় দোল দিয়েছিলেন বলে এই উৎসবটিকে দোল উৎসবও বলা হয়।।
দোলনায় যুগল রাধাকৃষ্ণ কে দোল দেওয়ার কারণে দোলের সন্ধিক্ষনে আর ফাল্গুনের পূর্ণিমা ছিলো তাই এর নাম দেওয়া হয়েছিল দোলপূর্ণিমা,আপনারা সকলে রাধাকৃষ্ণ কে সেদিন দোলনায় দোল দিতে পারেন।

ফাল্গুন মাসের এই পূর্নিমাকে বলা হয় দোল পূর্নিমা।।
এই উৎসবটি পরবর্তীতে সমগ্র ভারতবর্ষে ছড়িয়ে পড়ে।।
এই উৎসবটি পরে হোলি নামে খ্যাতি পায়।।

পুরাণ অনুযায়ী জানা যায় যে অত্যাচারী রাজার হিরণ্যকশিপুর দানবী বোন হোলিকা থেকে এই নামের উৎপত্তি, হোলিকা দহন থেকে।
হোলিকা ব্রহ্মাবর প্রাপ্ত ছিলেন, ব্রক্ষা তাকে বিশেষ একটা চাদর দেন যে চাদরে গায়ে জড়ালে তাকে অগ্নি কিছু করতে পারবে না, হিরণ্যকশিপুর ছিলেন বিষ্ণুবিদ্বেষী তিনি তার পুত্র কে হোলিকার দ্বারা অগ্নি কে নিক্ষেপ করে প্রহ্লাদ কে কোলে নিয়ে হোলি গায়ে চাদর দিয়ে নিয়ে, যখন প্রহ্লাদ শ্রীহরি কে ডাকতে থাকেন তখন ভগবানের বায়ু শক্তি দ্বারা হোলিকা চাদর ওরে গিয়ে প্রহ্লাদে গায়ে জড়িয়ে যায়, আর হোলিকা অগ্নি তে দহন হয়।

এই অত্যাচারী রাজা বোন অত্যাচারী হোলিকা দহন হতে দেখে অশুভ এর উপর শুভ শক্তি প্রকাশ হয় সবাই আনন্দে হোলি উৎসব পালন করতে থাকেন।
সকল প্রকার দানবীর ধ্বংসযজ্ঞের বিরুদ্ধে জয়লাভের প্রতিকই হলো এই রঙিন আনন্দ মহাউৎসব।।
এরপর গৌরপূ্ণিমা তিথি,
কলির অধঃপতিত জীবদের করুনা করতে
পরম করুণাময় ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু আবির্ভূত হলেন শ্রীমায়াপুর নবদ্বীপ ধামে।

জীবের লাগিয়া বিলাইলেন প্রভু প্রতি ঘরে ঘরে গিয়ে কলিযুগের যুগধর্ম হরিনাম সংকীর্তন, শিক্ষাইলেন আচরণ করে।
সেই মহানুভবতা করুণার মূর্তি প্রকাশ রাধাকৃষ্ণ মিলিত তনুজ শ্রীশ্রী গৌরসুন্দর ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু, তিনি তার নিত্য গোলকবৃন্দাবন ধাম ছেড়ে, এই পৃথিবী নামক গ্রহে ভারতভূমি মায়াপুরে নবদ্বীপ ধাম নামক স্থানে পিতা শ্রীজগন্নাথ মিশ্র ও মাতা শ্রী শচীমাতার গৃহে নিমবৃক্ষের তলায় চন্দ্রোদয়ের সময় সমস্ত ব্রক্ষান্ডকে আলোকিত করে আবির্ভূত হোন ভগবান শ্রীকৃষ্ণচৈতন্য মহাপ্রভু।
তাই বৈষ্ণব গন ভগবানের সেই আবির্ভাব তিথি চন্দ্রোদয় পর্যন্ত উপবাস ব্রত পালন করে থাকে।

মহাপ্রভুর এই আবির্ভাব তিথি উপবাস ব্রত যে পালন করবেন ভক্তি শ্রদ্ধা সহকারে তার শুদ্ধ কৃষ্ণপ্রেম ভক্তি লাভ হবে ও জন্মজন্মান্তরের পাপরাশি দূর হবে।
আমরা এই ব্রত কিভাবে পালন করতে পারি?
আমরা চন্দ্রোদয় পর্যন্ত সারাদিন উপবাস থেকে সন্ধ্যায় ভগবানকে আরতি
নানারকমে ফলের জুস, দুধ,ডাবের জল,পঞ্চমামৃত গঙ্গাজল দিয়ে অভিষেক করিয়ে থাকি চিত্রপটে বা বিগ্রহ।
অভিষেকের পর একাদশীর মত মহাপ্রসাদ পাওয়া হয়।
যারা অসমর্থ অসুখ বিসুখ তারা ফল,জল খেতে পারবেন ভগবানের কাছে ক্ষমা চেয়ে।

আর যদি আপনাদের নিকটতম স্থানের মঠ, মন্দির বা ভক্ত বাড়ী থাকে সেখানে গিয়ে আপনারা অংশগ্রহণ করতে পারেন।
তারপর পরেরদিনে পারণ সকাল ৯:৪৩ এর মধ্যে। ভগবানকে ভোগ নিবেদন করে পেয়ে নেবেন। মহাপ্রভুর শাক,শুকতা,নিমবেগুন, মশলা কম খাবার খুব প্রিয় আপনারা তাই করতে পারেন।
🚩 ❀ * #জয়_শ্রীরাধেশ্যাম* ❀ 🚩
❥▬▬▬❥🙏🪷 🙏❥▬▬▬❥

╲\ | / /╭━━━━━ " ҉💞" ҉-━━━━━╮╲\ | / /
" ҉" ҉ * #কৃষ্ণময়_হোক_জীবন_সংসার* " ҉" ҉-
╱/ | \╲╰━━━━━ " ҉💞" ҉-"━━━━━╯╱/| \╲"

🙏🪷হারে কৃষ্ণা 🪷 🙏 শুভঃ রাত্রি
09/03/2025

🙏🪷হারে কৃষ্ণা 🪷 🙏
শুভঃ রাত্রি

একাদশীর পারণ মন্ত্র :::::::ঃঃ-🔰🙏👉একাদশ্যাং নিরোহার🙏👉একাদশ্যাং নিরোহারো,,🙏👉ব্রতেনানেন কেশব!!🙏👉প্রসীদ সুমুখ নাথ,,🙏👉জ্ঞানদৃ...
07/03/2025

একাদশীর পারণ মন্ত্র :::::::ঃঃ-
🔰
🙏👉একাদশ্যাং নিরোহার🙏👉একাদশ্যাং নিরোহারো,,
🙏👉ব্রতেনানেন কেশব!!
🙏👉প্রসীদ সুমুখ নাথ,,
🙏👉জ্ঞানদৃষ্টি প্রদো ভব!!
👉মন্ত্রটি পাট করে দ্বাদশীর ঠিক সময়ে পারণ করতে হবে👈👇👇👇

👉একাদশী কিভাবে পালন করবেন?কোন মতে পালন করবেন ?
👉শাস্ত্রের পাশাপাশি অনেকে মহাপুরুষকে মেনে বা আরও অনেক মত পথে একাদশী পালন করেন।যা মূল সাত্ত্বিক নিয়ম হতে কিছুটা ব্যতিক্রম।পালনের নিয়মের পাশাপাশি সময়েও পার্থক্য স্পষ্ট লক্ষ্যণীয় একাদশীর মূল কাজ হল–

👉নিরন্তর ভগবানকে স্মরণ করা । তাই আপনারা যে নিয়মে, যে সময়ে পালন করুন না কেন, ভগবানকে ভক্তিভরে স্মরণ করাই যেন আপনারই মূল কাজ হয় ।আমরা একাদশী পালনের সাত্ত্বিক নিয়মটি উল্লেখ করছি । এটি পালন করা সকলের উচিত ।।

👉১। সমর্থ পক্ষে দশমীতে একাহার, একাদশীতে নিরাহার, ও দ্বাদশীতে একাহার করিবেন ।।
👉২। তা হতে অসমর্থ পক্ষে শুধুমাত্র একাদশীতে অনাহার।
👉৩। যদি উহাতেও অসমর্থ হন, একাদশীতে পঞ্চ রবিশস্য বর্জন করোন ফল মূলাদি অনুকল্প গ্রহণের বিধান রহিয়াছে ।।
👉সমর্থ পক্ষে রাত জাগরণের বিধি আছে ,গোড়ীয় ধারায় বা মহান আচার্য্যবৃন্দের অনুমোদিত পঞ্জিকায় যে সমস্ত একাদশী নির্জলা ( জল ব্যতীত ) পালনের নির্দেশ প্রদান করেছেন। সেগুলি সেমতে করলে সর্বোওম হয়। নিরন্তর কৃষ্ণভাবনায় থেকে নিরাহার থাকতে অপারগ হলে নির্জলাসহ অন্যান্য একাদশীতে কিছু — সবজি , ফলমূলাদি গ্রহণ করতে পারেন ।

👉 যেমন — গোল আলু , মিষ্টি আলু , চাল কুমড়ো , পেঁপে , ফুলকপি ইত্যাদি সবজি ঘি অথবা বাদাম তৈল দিয়ে রান্না করে ভগবানকে উৎসর্গ করে আহার করতে পারেন, লবণ ব্যবহার্য ।

👉আবার অন্যান্য আহায্য যেমন — দুধ ,কলা , আপেল , আঙ্গুর, আনারস, আখঁ,আমড়া, তরমুজ, বেল, মিষ্টি আলু , বাদাম ও লেবুর শরবত ইত্যাদি ফলমূলাদি খেতে পারেন ।।

👉একাদশীতে পাচঁ প্রকার রবিশস্য গ্রহণ করতে নিষেধ করা হয়েছেঃ—-
👉১। ধান জাতীয় সকল প্রকার খাদ্য যেমন –
চাউল,মুড়ি, চিড়া,সুজি, পায়েশ, খিচুড়ি, চাউলের পিঠা, খৈ ইত্যাদি।
👉২। গম জাতীয় সকল প্রকার খাদ্য যেমন –আটা,ময়দা, সুজি ,বেকারীর রূটি , বা সকল প্রকার বিস্কুট ,হরলিকস্ জাতীয় ইত্যাদি ।
👉৩। যব বা ভূট্টা জাতীয় সকল প্রকার খাদ্য যেমন ;-ছাতু ,খই , রূটি ইত্যাদি।
👉৪। ডাল জাতীয় সকল প্রকার খাদ্য যেমন — মুগ মাসকলাই , খেসারী , মসুরী, ছোলা অড়রহ , ফেলন, মটরশুটি, বরবঢী ও সিম ইত্যাদি ।
👉৫। সরিষার তৈল , সয়াবিন তৈল, তিল তৈল ইত্যাদি । উপরোক্ত পঞ্চ রবিশস্য যেকোন একটি একাদশীতে গ্রহণ করলে ব্রত নষ্ট হয় ।।

👉উল্লেখ্য যারা সাত্ত্বিক আহারী নন এবং চা , বিড়ি / সিগারেট পান কফি ইত্যাদি নেশা জাতীয় গ্রহণ করেন, একাদশী ব্রত পালনের সময়কাল পর্যন্ত এগুলি গ্রহণ না করাই ভালো ।।

👉একাদশী করলে যে কেবলমাত্র নিজের জীবনের
সদ্গতি হবে তা নয় । একাদশী ব্যক্তির প্রয়াত পিতা / মাতা নিজ কর্ম দোষে নরকবাসী হন , তবে সেই পুত্র ই (একাদশী ব্রত ) পিতা – মাতাকে নরক থেকে উদ্ধার করতে পারে । একাদশীতে অন্ন ভোজন করলে যেমন নরকবাসী হবে , অন্যকে ভোজন করালেও নরকবাসী হবে। কাজেই একাদশী পালন করা আমাদের সকলেরই কর্তব্য ।।

👉একাদশী পারণঃ (একাদশী তিথির পরদিন উপবাস ব্রত ভাঙ্গার পর নিয়ম )পঞ্জিকাতে একাদশী পারণের ( উপবাসের পরদিন সকালে ) যে নির্দিষ্ট সময় দেওয়া থাকে , সেই সময়ের মধ্যে পঞ্চ রবিশস্য ভগবানকে নিবেদন করে, প্রসাদ গ্রহণ করে পারণ করা একান্ত দরকার । নতুবা একাদশীর কোন ফল লাভ হবে না ।

👉একাদশী ব্রত পালনের প্রকৃত উদ্দেশ্য কেবল উপবাস করা নয় , নিরন্তর শ্রীভগবানের নাম স্মরণ , মনন ও শ্রবণ কীর্তনের মাধ্যমে একাদশীর দিন অতিবাহিত করতে হয় । এদিন যতটুকু সম্ভব উচিত । একাদশী পালনের পরনিন্দা , পরিচর্চা, মিথ্যা ভাষণ, ক্রোধ দুরাচারী, স্ত্রী সহবাস সম্পূর্ণ রূপে নিষিদ্ধ ।।

👉বিঃ দ্রঃ:- নিমোক্ত বিষয়গুলোর প্রতি দৃষ্টি রাখা বাঞ্ছনীয়ঃ —একাদশী ব্রতের আগের দিন রাত ১২ টার আগেই অন্ন ভোজন সম্পন্ন করে নিলে সর্বোওম। ঘুমানোর আগে দাঁত ব্রাঁশ করে দাঁত ও মুখ গহব্বরে লেগে থাকা সব অন্ন পরিষ্কার করে নেওয়া সর্বোওম । সকালে উঠে শুধু মুখ কুলি ও স্নান করতে হয় ।।

👉একাদশীতে সবজি কাটার সময় সতর্ক থাকতে হবে যেন কোথাও কেটে না যায় । একাদশীতে রক্তক্ষরণ বর্জনীয়। দাঁত ব্রাশঁ করার সময় অনেকের রক্ত ক্ষরণ হয়ে থাকে। তাই একাদশীর আগের দিন রাতেই দাঁত ভালো ভাবে ব্রাশঁ করে নেওয়াই সর্বোওম ।।

👉একাদশীতে চলমান একাদশীর মাহাত্ন্য ভগবদ্ভক্তের শ্রীমুখ হতে শ্রবণ অথবা সম্ভব না হলে নিজেই ভক্তি সহকারে পাঠ করতে হয় ।।

👉যারা একাদশীতে একাদশীর প্রসাদ রান্না করেন , তাদের পাচঁ ফোড়ঁন ব্যবহারে সতর্ক থাকা উচিৎ ।কারণ পাঁচ ফোড়ঁনে সরিষার তৈল ও তিল থাকতে পারে যা বর্জনীয় ।।

👉একাদশীতে শরীরে প্রসাধনী ব্যবহার নিষিদ্ধ । তৈল( শরীরে ও মাথায় ) সুগন্ধি সাবান শেম্পু ইত্যাদি বর্জনীয় ।।

🪷🙏শ্রী রাধারানী প্রণাম মন্ত্র: 🙏🪷তপ্ত কাঞ্চন গৌরাঙ্গীং রাধে বৃন্দাবনেশ্বরী। বৃষভানু সূতে দেবী তাং প্রণমামি হরি প্রিয়ে।।...
02/03/2025

🪷🙏শ্রী রাধারানী প্রণাম মন্ত্র: 🙏🪷
তপ্ত কাঞ্চন গৌরাঙ্গীং রাধে বৃন্দাবনেশ্বরী।
বৃষভানু সূতে দেবী তাং প্রণমামি হরি প্রিয়ে।।
🪷🪷🪷🪷🪷🪷🪷🙏🪷🪷🪷🪷🪷🪷🪷
হরিনাম মহামন্ত্র :
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে। হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে।।🙏🙏🙏🙏🙏

02/12/2024
🙏🪷........Hare Krishna hare Krishna Krishna Krishna hare hare hare ram hare ram ram ram hare hare........  🪷🙏
24/11/2024

🙏🪷........Hare Krishna hare Krishna Krishna Krishna hare hare hare ram hare ram ram ram hare hare........ 🪷🙏

Address

Barddhaman

Telephone

+96596094304

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Know About Hinduism posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category