বিনোদন

বিনোদন Its Your Channel || Entertainment Video || Talent Hub || Show Your Talent and Grow Up ||
_Binodon

তোমাদের ভালোবাসা নিয়ে এই চ্যানেল। উপরে লাইক/ follow দিয়ে সাথে থাকো। লেখা/গান/নাচ video পাঠিয়ে দাও inbox এ |

বাংলাদেশী জুনায়েদ আলী সাকী প্রকাশিত "বাংলা ভাষার রকমফের"!!পৃথিবীর অন্যতম বহুল প্রচলিত ভাষা বাংলা। ৩৩ কোটির বেশি মানুষ কথ...
07/08/2025

বাংলাদেশী জুনায়েদ আলী সাকী প্রকাশিত "বাংলা ভাষার রকমফের"!!

পৃথিবীর অন্যতম বহুল প্রচলিত ভাষা বাংলা। ৩৩ কোটির বেশি মানুষ কথা বলে এই ভাষায়। জনসংখ্যায় ভাষাভাষীর দিক থেকে পৃথিবীরতে বাংলার স্থান সপ্তম। ইংরেজি, চীনা, হিন্দী, স্প্যানিশ, আরবী, রাশিয়ান ভাষার পরই বাংলার স্থান। এত বেশি সংখ্যক মানুষ এই ভাষায় কথা বললেও সবার বাংলা কিন্তু সমান নয়।

স্থানীয়ভাবে মানুষ যে কথ্য ভাষা ব্যবহার করে তাকে বলে আঞ্চলিক ভাষা বা উপভাষা (Dialect)। অন্যান্য ভাষার মত বাংলারও আছে অনেকগুলো উপভাষা। গবেষণায় দেখা গেছে প্রতি ৭ মাইল বা প্রায় ১১ কিলোমিটার অন্তর ভাষার পরিবর্তন হয়। তবে প্রাকৃতিক প্রতিবন্ধকতা; যেমন- পাহাড়-পর্বত, নদী-নালা, বন-জঙ্গল থাকলে আঞ্চলিক ভাষায় পার্থক্য বেশি হয়। বাংলার আঞ্চলিক ভাষা প্রধানত ১৩ ধরণের।

১. রাঢ় বাংলা : পুরুলিয়া জেলাকে কেন্দ্র করে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পশ্চিম এলাকা এবং ঝাড়খান্ড রাজ্যের পূর্ব অংশে রাঢ় বাংলা প্রচলিত। বাংলার এ আঞ্চলিক ভাষার সাথে মিশ্রিত আছে অনেক হিন্দী ও উড়িষ্যা শব্দ।

২. কাঁথী বাংলা : ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উপকূলীয় পূর্ব মেদিনিপুর জেলা এবং আশেপাশের এলাকায় কাঁথী বাংলার প্রচলন। বাংলার উপভাষাগুলোর মধ্যে সবচেয়ে কম জনগোষ্ঠি এই ভাষায় কথা বলে।

৩. কোলকাতা বাংলা : ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কোলকাতা এবং এর দক্ষিণে উপকূল পর্যন্ত যেসব জেলা রয়েছে, সেখানকার বাসিন্দাদের স্থানীয় ভাষা এটি।

৪. নদীয়া বাংলা : বাংলা ভাষার মূল প্রমিত রূপ এটি। অর্থাৎ নদীয়া বাংলা হচ্ছে মূল বাংলা। এর থেকে দূরত্ব ভেদে বিবর্তিত হয়েছে বাংলা ভাষা। পশ্চিমবঙ্গে পদ্মা-ভাগিরথী’র বিভাজনস্থল থেকে ভাগিরথী নদীর উচ্চ অববাহিকা এবং বাংলাদেশে প্রবেশস্থল থেকে পদ্মা নদীর দক্ষিণ অংশের বাসিন্দারা কথা বলেন এই ভাষায়। অর্থাৎ ভারতের বৃহত্তর নদীয়া এলাকা এবং বাংলাদেশের বৃহত্তর কুষ্টিয়া অঞ্চলের ভাষা নদীয়া বাংলা।

৫. মালদা বাংলা : পশ্চিমবঙ্গের মালদহ, মুর্শিদাবাদ, উত্তর-দক্ষিণ দিনাজপুর এবং এসব এলাকা লাগোয়া বিহার ও ঝাড়খান্ড রাজ্যের পূর্বাংশে এই ভাষার প্রচলন। বাংলার এ উপভাষা ব্যবহারকারীর বেশিরভাগই মুসলিম জনগোষ্ঠি। মালদা বাংলা ব্যবহারকারীরা শেরশাবাদী (ঝযবৎংযধনধফর) হিসেবে পরিচিত হলেও তারা নিজেদেরকে দাবি করেন শায়েখ বা শেখ হিসেবে।

৬. বরেন্দ্র বাংলা : বাংলাদেশে পদ্মা নদীর উত্তরে এবং যমুনা নদীর পশ্চিমে বরেন্দ্র অঞ্চলের জেলাগুলোতে বাংলাভাষার এই রূপের প্রচলন। অর্থাৎ পাবনা, সিরাজগঞ্জ, বগুড়া এবং বৃহত্তর রাজশাহী এলাকার স্থানীয় ভাষা বরেন্দ্র বাংলা।

৭. রংপুর বাংলা : উপভাষাগুলোর মধ্যে ভৌগোলিকভাবে সবচেয়ে বেশি বিস্তৃতি রংপুর বাংলার। বাংলাদেশের বৃহত্তর রংপুর ও দিনাজপুর অঞ্চল, ভারতের আসাম রাজ্যের গোয়ালপাড়া জেলার পশ্চিম এলাকা, পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি ও কুচবিহার অঞ্চল, বিহার রাজ্যের উত্তর-পূর্বাংশ এবং নেপালের দক্ষিণ-পূর্বাংশের স্থানীয় ভাষা এটি। বিহারের সূর্যপুরী, নেপালের রাজবংশী এবং পশ্চিমবঙ্গের কামতাপুরী ভাষার সাথে রংপুর বাংলার অনেক মিল রয়েছে।

৮. সিলেটি বাংলা : বর্তমান বাংলার অন্যতম বিবর্তিত উপভাষা সিলেটি। বাংলাদেশের সিলেট বিভাগ, ভারতের আসাম রাজ্যের বারাক উপত্যকা ও হোজাই জেলা এবং উত্তর ত্রিপুরার স্থানীয় ভাষা সিলেটি। এর পাশাপাশি বহু সিলেটি বংশোদ্ভুত বসবাস করেন ভারতের মেঘালয়, মনিপুর, নাগাল্যান্ড, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য এবং মধ্যপ্রাচ্যে।

৯. ঢাকাইয়া বাংলা : বাংলাদেশের বৃহত্তর ঢাকা, ফরিদপুর ও ময়নসিংহ অঞ্চল এবং টাঙ্গাইল ও কিশোরগঞ্জ জেলায় বাংলার এই উপভাষা বিস্তৃত।

১০. বরিশাল বাংলা : বাংলাদেশে বরিশাল বিভাগের ৬ জেলার বাসিন্দাদের ভাষা এটি।

১১. যশোরী বাংলা : বাংলাদেশে বৃহত্তর খুলনা ও যশোর অঞ্চলের ৭ জেলায় স্থানীয়ভাবে ব্যবহার হয় যশোরী বাংলা।

১২. চাটগাঁইয়া বাংলা : বাংলা ভাষার আরেক বিবর্তিত উপভাষা চাটগাঁইয়া। বৃহত্তর চট্টগ্রাম অঞ্চলে বাংলার এই উপভাষা ব্যবহার করেন স্থানীয়রা। তবে পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ী আদিবাসীদের নিজস্ব ভাষায় বাংলা শব্দের বিবর্তিত রূপের ব্যবহার আছে। এর পাশাপাশি কক্সবাজার জেলার স্থানীয় বাংলার সাথে অনেক মিল রয়েছে রোহিঙ্গা ভাষার।

১৩. নোয়াখালী বাংলা : বাংলা ভাষা কিছুটা বিবর্তিত হয়েছে এখানে। বৃহত্তর নোয়াখালী ও কুমিল্লা অঞ্চলের ৬ জেলার মানুষ কথ্য ভাষা হিসেবে ব্যবহার করেন নোয়াখালী বাংলা।

ইদানিং ফেসবুকসহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম এবং বেসরকারী বেতার গণমাধ্যমে ব্যবহার হচ্ছে বাংলাভাষার নতুন এক বিবর্তিত রূপ। ইংরেজির সাথে বাংলা শব্দের মিশ্রণ হচ্ছে কোন ধরণের ব্যাকরণ ছাড়াই।

এছাড়াও পশ্চিম আফ্রিকার আটলান্টিক উপকূলীয় দেশ সিয়েরা লিওনে ঘটেছে বাংলার বিস্তৃতি। জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশি বাহিনীর সদস্যরা স্থানীয়দের সাথে দীর্ঘদিন ধরে কাজের সুবাদে বাংলার বিস্তার ঘটেছে এখানে। ফলে বহুল ব্যবহারের কারণে দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে বাংলাকে স্বীকৃতি দেয় দেশটি। #বাংলা #ভাষা

গুগলকে হারানোর স্বপ্ন দেখাটাও যেখানে পাগলামি, সেখানে এক ভারতীয় তরুণ এমন টেকনোলজি তৈরি করেছে যা গুগলের সাম্রাজ্যকে সরাসরি...
04/08/2025

গুগলকে হারানোর স্বপ্ন দেখাটাও যেখানে পাগলামি, সেখানে এক ভারতীয় তরুণ এমন টেকনোলজি তৈরি করেছে যা গুগলের সাম্রাজ্যকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানাচ্ছে। শুধু তাই নয়, জেফ বেজোস এবং জেনসেন হুয়াং এর মতো টাইটানরা তার পেছনে বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করছেন। কেন? কারণ তিনি সার্চের ভবিষ্যৎকে নতুন করে ডিজাইন করছেন।

আমরা যখন কোনো তথ্য খুঁজি, তখন আমাদের প্রথম পছন্দ হয় গুগল। কিন্তু গুগল কি আমাদের সব প্রশ্নের উত্তর দেয়, নাকি শুধু লিঙ্কের গোলকধাঁধায় হারিয়ে দেয়? রাজ শামানির পডকাস্টে Perplexity AI এর প্রতিষ্ঠাতা অরবিন্দ শ্রীনিবাস বলছেন, তথ্যের ভবিষ্যৎ লিঙ্কে নয়, সরাসরি উত্তরে।

যখন অরবিন্দ তার কোম্পানি শুরু করেন, তখন তার কাছে বড় কোনো ফান্ডিং ছিল না। Perplexity .ai ডোমেইনটি তিনি মাত্র ১২০ ডলারে কিনেছিলেন। নামটি কিছুটা জটিল হলেও, AI এর জগতে Perplexity একটি মেট্রিক, যা কোনো মডেল কতটা ভালোভাবে একটি বিষয় বুঝতে পারে তা পরিমাপ করে। এটিই তার কোম্পানির মূল দর্শন গভীরভাবে বোঝা এবং সঠিক উত্তর দেওয়া।

জেফ বেজোস কেন Perplexity তে ইনভেস্ট করলো?
আরাবিন্দ একটি কাল্পনিক ডেমো তৈরি করেছিলেন, যেখানে জেফ বেজোস নিজেই Perplexity এর সাথে কথা বলছেন স্টার ট্রেক এবং ব্লু অরিজিন নিয়ে। এই সৃজনশীল এবং সাহসী পদক্ষেপটি বেজোসের মনোযোগ আকর্ষণ করে।

বেজোসের মতে, Perplexity এর সাফল্য গুগলের ব্যর্থতার উপর নির্ভরশীল নয়। এটি নিজের একটি স্বতন্ত্র এবং উন্নত পণ্য তৈরি করছে, যা ব্যবহারকারীদের সরাসরি উত্তর দিয়ে তাদের সময় বাঁচায়। অ্যামাজনের মতোই, এর মূল ফোকাস হলো কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স।

বেজোস আরাবিন্দকে পরামর্শ দেন, ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়ানোর চেয়ে তাদের ধরে রাখার উপর মনোযোগ দাও। এই দীর্ঘমেয়াদী চিন্তাভাবনাই বড় কোম্পানিগুলোকে অন্যদের থেকে আলাদা করে।

Perplexity কীভাবে উত্তর দেয়?
গুগলের মতো শুধু লিঙ্ক দেখানো নয়, Perplexity একটি সম্পূর্ণ ভিন্ন মডেলে কাজ করে। এটি আপনার প্রশ্নটিকে ইন্টারনেটের বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে পাওয়া তথ্যের সাথে মিলিয়ে নেয়। এরপর ল্যাঙ্গুয়েজ মডেল সেই তথ্যগুলোকে বিশ্লেষণ করে একটি সংক্ষিপ্ত, সঠিক এবং বোধগম্য উত্তর তৈরি করে। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, এটি উত্তরের সাথে সোর্স উল্লেখ করে দেয়, যাতে আপনি তথ্যের সত্যতা যাচাই করতে পারেন।

Perplexity VS Google
Google: এটি মূলত একটি নেভিগেশন টুল। গুগলে বেশিরভাগ সার্চ হয় এক বা দুই শব্দের (যেমন: Amazon, Weather)। এটি আপনাকে তথ্যের দরজার সামনে পৌঁছে দেয়।

Perplexity: এটি একটি Answer Engine. এখানে ব্যবহারকারীরা দীর্ঘ এবং জটিল প্রশ্ন করে (যেমন: শচীন টেন্ডুলকার কতবার সেঞ্চুরি করার পরেও ভারত হেরেছে?)। এটি আপনাকে সরাসরি ঘরের ভেতরে থাকা উত্তরটি এনে দেয়।

Perplexity আজ কোথায় দাঁড়িয়ে?
এখনও বাজারের রাজা চ্যাটজিপিটি, কিন্তু Perplexity দ্রুতগতিতে উঠে আসছে।
ওয়েবে: চ্যাটজিপিটি এবং জেমিনির পর Perplexity তৃতীয় স্থানে রয়েছে।

মোবাইলে: ব্যবহারের দিক থেকে তারা দ্বিতীয় স্থানে থাকতে পারে বলে আরাবিন্দের ধারণা।
তাদের লক্ষ্য গুগলের মতো ৯০% মার্কেট শেয়ার দখল করা নয়, বরং উত্তর-ভিত্তিক সার্চের নতুন বাজারে একজন গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড় হওয়া।

ইলন মাস্কের ৬ বিলিয়ন ডলারের ফান্ডিং নিয়ে xAI এর আগমন আরাবিন্দকে ভীত করে না, বরং উৎসাহিত করে। তার মতে ইলন মাস্কের মতো ব্যক্তি যখন এই ক্ষেত্রে প্রবেশ করেন, তখন এটা প্রমাণ হয় যে মার্কেট কতটা বিশাল এবং সম্ভাবনাময়। একাধিক বড় খেলোয়াড় থাকলে মার্কেট আরও ইনোভেটিভ হয় এবং ব্যবহারকারীরা সেরা পণ্যটি পায়।

AI এর জগতে ভারতের চ্যালেঞ্জ এবং সম্ভাবনা
সম্ভাবনা: ভারতীয়রা AI টুল ব্যবহারে বিশ্বের গড় হারের চেয়ে অনেক এগিয়ে। প্রায় ৯২% ভারতীয় কর্মী AI ব্যবহার করেন, যেখানে বৈশ্বিক গড় ৬৫%।

চ্যালেঞ্জ: এখন চ্যালেঞ্জ হলো, এই টুলগুলো ব্যবহার করে শুধু সময় বাঁচানো নয়, বরং নতুন ব্যবসা তৈরি করা, আয় বাড়ানো এবং দেশের GDP তে অবদান রাখা।

সবচেয়ে অদ্ভুত সার্চ কোয়েরি
একজন ব্যবহারকারী এমন একটি মাস্ক খুঁজছিলেন যা তার মুখকে রক্ষা করবে, নিঃশ্বাস নিতে দেবে, কিন্তু নাক ঢাকা থাকবে এবং চোখের জন্য ছিদ্র থাকবে, যাতে তিনি থ্যাঙ্কসগিভিং এর সময় শীতের মধ্যে বাইক চালাতে পারেন। Perplexity তাকে সঠিক পণ্যের সন্ধান দিয়েছিল!

AI নিয়ে সবচেয়ে বড় ষড়যন্ত্র তত্ত্ব (Conspiracy theory) হলো, একটি অতি-বুদ্ধিমান AI তৈরি করে কেউ মহাবিশ্বকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করছে। অরবিন্দের মতে আসল ঝুঁকি হলো, কোনো একটি দেশ যদি এমন AI তৈরি করে ফেলে যা দিয়ে তারা অর্থনৈতিক বা সামরিক ক্ষেত্রে অন্যদের চেয়ে অনেক এগিয়ে যায়, তখন অন্য দেশগুলো সেই প্রযুক্তি চুরি করার চেষ্টা করবে এবং তা থেকে সংঘাতের সৃষ্টি হতে পারে।

প্রযুক্তির উপর অতিরিক্ত নির্ভরশীলতার কারণে আমরা কি মনে রাখার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলছি? এটি একটি স্বাভাবিক বিবর্তন। আমরা এখন আর ফিজিক্যাল ম্যাপ দেখে রাস্তা খুঁজি না, গুগল ম্যাপ ব্যবহার করি। আমাদের মস্তিষ্ক এখন পুরনো তথ্য মনে রাখার বদলে নতুন এবং জটিল সমস্যা সমাধানের জন্য তার শক্তি ব্যবহার করছে। আসল চ্যালেঞ্জ হলো, এই মুক্ত মানসিক ক্ষমতাকে আমরা সৃজনশীল কাজে ব্যবহার করছি, নাকি অলসভাবে নষ্ট করছি।

বেশ ইন্টারেস্টিং একটা পডকাস্ট। আপনারা চাইলে Raj Shamani চ্যানেলে পুরো পডকাস্ট টা দেখতে পারেন। AI নিয়ে বাংলাদেশের সম্ভাবনা কেমন?

The Tripod

Sara Khan  with Her Mother Anjali and Father Sachin Tendulkar
29/07/2025

Sara Khan with Her Mother Anjali and Father Sachin Tendulkar

শুভ জন্মদিন
14/07/2025

শুভ জন্মদিন

বাঙালি কন্যা সোহিনী সরকারের বালি ঝড়..Photo Courtesy- Sohini Sarkar,Facebook       #বিনোদন
05/06/2025

বাঙালি কন্যা সোহিনী সরকারের বালি ঝড়..

Photo Courtesy- Sohini Sarkar,Facebook


#বিনোদন

Kodak কোম্পানির কথা মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে ১ লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন এবং বিশ্বে ছবি তোলার ৮৫%ই ক...
04/06/2025

Kodak কোম্পানির কথা মনে আছে? ১৯৯৮ সালে কোড্যাক কোম্পানিতে ১ লক্ষ ৭০ হাজার কর্মচারী কাজ করতেন এবং বিশ্বে ছবি তোলার ৮৫%ই কোড্যাক ক্যামেরায় তোলা হত। গত কয়েক বছরে মোবাইল এবং ডিজিটাল ক্যামেরার বাড়বাড়ন্ত হওয়ায় এমন অবস্থা হয় যে Kodak কোম্পানিটাই উঠে যায়। এমনকি Kodak সম্পূর্ণ দেউলিয়া হয়ে পড়ে এবং এদের সমস্ত কর্মচারীকে বাধ্যতামূলক ছাঁটাই করা হয়।

ওই একই সময়ে বা এর কিছু আগে পরে আরো কতগুলি বিখ্যাত কোম্পানি তাদের ঝাঁপ পাকাপাকি বন্ধ করতে বাধ্য হয়। যেগুলো এখনও কোনমতে টিকে আছে তাদের অবস্থাও নিভু নিভু। যেমন:

১. National (টিভি)
২. Raledy (ক্যাসেট প্লেয়ার)
৩. Casio (ঘড়ি)
৪. Ambassador (গাড়ি)
৫. Nokia (মোবাইল)
৬. Murphy (রেডিও)
৭. Compaq (পিসি ব্র্যান্ড)
৮. Oldsmobile (গাড়ি নির্মাতা)
৯. Pan Am (বিমান সংস্থা)
১০. Blockbuster (ভিডিও চেইন)
১১. Borders (বই বিক্রেতা)
১২. Toys "R" Us (খেলনা বিক্রেতা)
১৩. Enron (বৈশ্বিক জ্বালানি কোম্পানি)
১৪. Woolworth's (বিশ্বের বৃহত্তম খুচরা বিক্রেতা)
১৫. Tower Records (মিউজিক স্টোর)

এই কোম্পানিগুলোর মধ্যে কারুরই কোয়ালিটি খারাপ ছিল না। তবুও এরা উঠে গেল কেন? কারণ, সময়ের সাথে নিজেকে বদলাতে পারেনি।

এখনকার সময়ে দাঁড়িয়ে আপনি হয়তো ভাবতেও পারছেন না যে সামনের ১০ বছরে দুনিয়া কতটা পাল্টে যেতে পারে! আজকের ৭০ থেকে ৯০% চাকরিই সামনের ১০ বছরে সম্পূর্ণভাবে বিলুপ্ত হতে চলেছে। আমরা ধীরে ধীরে ঢুকে পড়েছি চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের যুগে।

আমার কথা বিশ্বাস হচ্ছে না? আজকের বিখ্যাত কোম্পানিগুলোর দিকে তাকান।

Uber কেবলমাত্র একটি software এর নাম। এদের নিজস্ব কোনো গাড়ি নেই। তবুও আজ তারা পৃথিবীর বৃহত্তম ট্যাক্সিভাড়ার কোম্পানি।

Airbnb হল আজকে দুনিয়ার সবথেকে বড় হোটেল কোম্পানি। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো, পৃথিবীর একটি হোটেলও তাদের মালিকানায় নেই। একইভাবে Paytm, Ola Cabs, Oyo rooms ইত্যাদি অসংখ্য প্রতিষ্ঠানের উদাহরণ দেওয়া যেতে পারে।

আজকে উন্নত দেশগুলোতে জুনিয়র আইনজীবীদের জন্য কোনো কাজ নেই, কারণ Clio, My Case, Practice Partner নামের সফটওয়্যারগুলো যে কোনো নতুন উকিলের থেকে অনেক ভালো ওকালতি করতে পারে। নতুন ডাক্তারদেরও চাকরি যেতে বসেছে। Medscape, Merative, Telemedicine, eClinicalWorks, Doctor on Demand নামের অ্যাপগুলো মানুষের থেকে ৪ গুণ নিখুঁতভাবে ক্যান্সার এবং অন্যান্য রোগ শনাক্ত করতে পারে।

পরের ১০ বছরে ৯০% মানুষের কোনো চাকরি থাকবে না। বাকি থাকবে কেবল ১০%। এই ১০% হলো বিশেষ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ। ২০৩০ সালের মধ্যে AI এর বুদ্ধিমত্তা এক অন্য উচ্চতায় পৌঁছে যাবে, যার ফলে কর্মী হিসেবে মানুষের প্রয়োজনীয়তা একেবারেই কমে যাবে।

সামনের ২০ বছরে আজকের ৯০% গাড়িই রাস্তায় দেখা যাবে না। বেঁচে থাকা গাড়িগুলো হয় ইলেক্ট্রিকে চলবে অথবা হাইব্রিড হবে। রাস্তাগুলো ক্রমশ ফাঁকা হতে থাকবে। পেট্রোলের ব্যবহার কমবে এবং পেট্রোল উৎপাদনকারী দেশগুলি ক্রমশ অর্থনৈতিক সংকটে পড়বে।

তখন গাড়ি লাগলে, উবারের মত কোনো software এর কাছেই গাড়ি চাইতে হবে। আর গাড়ি চাইবার কিছুক্ষণের মধ্যেই সম্পূর্ণ চালক বিহীন একটা গাড়ি আপনার দরজার সামনে এসে দাঁড়াবে। আপনি যদি অনেকের সাথে ওই একই গাড়িতে যাত্রা করেন, তাহলে মাথাপিছু গাড়িভাড়া বাইকের থেকেও কম হবে।

গাড়িগুলো চালকবিহীন হবার ফলে ৯৯% দুর্ঘটনা কমে যাবে। এবং সেই কারণেই গাড়ি বীমা করানো বন্ধ হবে এবং গাড়ি বীমার কোম্পানিগুলো সব উঠে যাবে।

গাড়ি চালানোর মতো কাজগুলো আর বেঁচে থাকবে না। ৯০% গাড়িই যখন রাস্তা থেকে উধাও হয়ে যাবে, তখন ট্রাফিক পুলিশ এবং পার্কিং এর কর্মীদেরও কোনো প্রয়োজন থাকবে না।

ভেবে দেখুন, আজ থেকে ১০ বছর আগেও রাস্তার মোড়ে মোড়ে STD বুথ ছিল। দেশে মোবাইল বিপ্লব আসার পর, এই সবকটা STD বুথই কিন্তু পাততাড়ি গুটাতে বাধ্য হলো। যেগুলো টিকে রইল, তারা মোবাইল রিচার্জের দোকান হয়ে গেল। এরপর মোবাইল রিচার্জেও অনলাইন বিপ্লব এল। ঘরে বসেই অনলাইনে লোকে মোবাইল রিচার্জ করা শুরু করল। এই রিচার্জের দোকানগুলোকে তখন আবার বদল আনতে হল। এরা এখন শুধুই মোবাইল ফোন কেনাবেচা এবং সারাইয়ের দোকান হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে সেটাও বদলাবে খুব শিগগিরই। কারণ Amazon, Flipkart থেকে সরাসরি মোবাইল ফোন বিক্রি দিনকে দিন বাড়ছে।

টাকার সংজ্ঞাও পাল্টাচ্ছে। একসময়ের নগদ টাকা আজকের যুগে প্লাস্টিক টাকায় পরিণত হয়েছে। ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ডের যুগ ছিল কদিন আগেও। এখন সেটাও বদলে গিয়ে হয়ে যাচ্ছে মোবাইল ওয়ালেট এর যুগ। bKash, Nagad, Paytm, GoodLeap, Brex, Plaid এর রমরমা বাজার — মোবাইলের এক টিপে টাকা এপার ওপার।

যারা সময়ের সাথে বদলাতে পারে না, সময় তাদেরকে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়। তাই টিকে থাকতে চাইলে ক্রমাগত নিজেকে আপডেট করতে থাকুন।

রবীন্দ্রনাথের জামাই ষষ্ঠী । চারবেলাই চর্ব্য চোষ্য লেহ্য পেয় এর আয়োজন- তবে তার মধ্যেও দুপুর বেলার খাবারটাই তো আসল খাওয়...
31/05/2025

রবীন্দ্রনাথের জামাই ষষ্ঠী ।

চারবেলাই চর্ব্য চোষ্য লেহ্য পেয় এর আয়োজন- তবে তার মধ্যেও দুপুর বেলার খাবারটাই তো আসল খাওয়া, সেই খাওয়া খেতে বসেছে জামাতা বাবাজীবন। তত্ত্বাবধানে স্বয়ং শ্বশ্রুমাতা।
ভাতটা ভেঙে ডাল ঢালবার আগে শাশুড়ি মৃদু আপত্তি করে উঠলেন- আগে তেতো দিয়ে খাও।
তেতো? কোথায় তেতো? জামাই বাবাজীবন অবাক।
প্রথম বাটিটা শাশুড়ি আঙুল দেখিয়ে দিকনির্দেশ করলেন।
ওহো, আমি বুঝতে পারিনি। একটু মেখে মুগ্ধ হয়ে বললেন- উচ্ছে আছে বুঝতে পারছি, তেতো ভাবটাও আছে- কিন্তু বেশ অন্যরকম হয়েছে তো।
আর একটা তেতোও আছে। ঘি করলা।
ঘি করলা?
ওই যাকে তোমরা কলকাতার লোক কা৺করোল বলো।
তিক্ত পর্ব শেষ হলে জামাই খেলেন নারকেল দিয়ে সোনামুগের ডাল আর ভাত, সঙ্গে কয়েকপদ ভাজা। আলু ভাজা, কুমড়ো ভাজা, পটল ভাজা, বেগুন ভাজা।

এরপরে তরকারির পালা।
এটা তো মোচা মনে হচ্ছে।
হ্যাঁ, মোচাই তো? তুমি খাবে না?
কেন খাব না, আমি তো এখন নিরামিষ খেতেই ভালোবাসি।
বড় তৃপ্তির সঙ্গে জামাতা মোচা ভক্ষণ সমাপ্ত করলেন।
এইটা ?
ওটা তো লাউ দিয়ে ছানা দিয়ে একটা নতুন রকমের তরকারি।
তাই নাকি? সাগ্রহে জামাতা বাবাজীবন সামান্য ভাত দিয়ে মেখে খেয়ে মুগ্ধ হয়ে বললেন- বাহ্, এটাও ভারী সুন্দর হয়েছে, বড় তৃপ্তি পেলাম।

দীর্ঘ দেহের অধিকারী জামাতা বাবাজীবন কিন্ত পরিমাণে খুবই স্বল্পাহারী। ভাতের পরিমাণ দেখলে কোন ছোট পাখির আহার বললেই ভুল হবে,কিন্তু বেশ কয়েক রকম পদ রান্না না হলে তার মন ভরে না। আজ তার মুখ দেখেই বোঝা যাচ্ছে সে অনেকদিন পরে ভারী তৃপ্তি করে খাবার খাচ্ছে!

আচ্ছা, এটা?
এটাতো চৈ দিয়ে কৈ মাছ।
মাছ ? কিন্তু- আমি তো, আমি তো এখন একদম আমিষ খাই না।
খাবে না? শাশুড়ি মায়ের মুখ কালো হয়ে গেল। আমি কত কষ্ট করে বানালাম চৈ দিয়ে কৈ মাছ, আর তুমি খাবে না? ওই জিনিসটা তো তোমাদের শহরে পাওয়া যায় না। আচ্ছা, থাক তাহলে- আমি সরিয়ে নিচ্ছি।

জামাতা একটু চুপ করে রইলেন, মাথানিচু করে কী যেন ভাবলেন তারপর বললেন- থাক। সরানোর দরকার নেই, আমি খেয়ে নিচ্ছি।
খেতে খেতে অস্ফুটে বললেন -হ্যাঁ ,এই রান্নাটা আমি আগে ওর কাছে খেয়েছি। ঠিক এমনটিই।

একটু দূরে দাঁড়িয়ে ছিল জামাতার ভৃত্য উমাচরণ। সে বড়ই অবাক হয়ে গেলো। মনে মনে ভাবলো- দ্যাখো দেখি বাবামশাই এর কান্ডখানা। মা ঠাকরুণ চলে যাওয়ার পরে আমরা এত সাধ্যিসাধনা করেও ওনাকে একফোঁটা আমিষ খাওয়াতে পারতাম না, আর আজকে যেই শাশুড়ি বলেছে অমনি মাছটা খেয়ে নিলেন!

সময়টা উনিশশো তিন।
অবিভক্ত বাংলাদেশ।
শাশুড়ি দাক্ষায়ণী দেবী।
জামাতা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

#সংগৃহীত

Jai Sri Ram. Some  images viral in Facebook from    . AI content🌻
30/01/2025

Jai Sri Ram. Some images viral in Facebook from .
AI content🌻

23/01/2025

৩ বছরের মেয়ে সৌরিমার গলায় কবি সুকুমার রায় এর ভয় পেয়ো না। সবাই আশীর্বাদ করবেন।ভুল ত্রুটি মাজর্না করবেন।ধন্যবাদ।

Address

Bardhaman

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিনোদন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বিনোদন:

Share