বিনোদন

বিনোদন Its Your Channel || Entertainment Video || Talent Hub || Show Your Talent and Grow Up ||
_Binodon
(312)

তোমাদের ভালোবাসা নিয়ে এই চ্যানেল। উপরে লাইক/ follow দিয়ে সাথে থাকো। লেখা/গান/নাচ video পাঠিয়ে দাও inbox এ |

You look Good in sharee!  তে ভাইরাল ঋজু ,  হল ভালো কিছু। ডাক পেল নতুন কাজের।
22/11/2025

You look Good in sharee! তে ভাইরাল ঋজু , হল ভালো কিছু। ডাক পেল নতুন কাজের।

ভাতাড় ব্লকের শিকড়তোর গ্রামের আংশিক কোঁয়ার মাত্র ৯ বছর বয়সে বুডোকাই কান ক্যারাটেতে ব্ল্যাকবেল্ট অর্জন করলেন।এলাকাবাসী হি...
09/11/2025

ভাতাড় ব্লকের শিকড়তোর গ্রামের আংশিক কোঁয়ার মাত্র ৯ বছর বয়সে বুডোকাই কান ক্যারাটেতে ব্ল্যাকবেল্ট অর্জন করলেন।এলাকাবাসী হিসেবে জেলার সকলেই গর্বিত।

অভিনন্দন ডি.এস.পি রিচা ঘোষ! বাঙালির গর্ব রিচা ঘোষ এখন ডি.এস.পি। বিশ্বজয়ী ভারতের মহিলা ক্রিকেট দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ...
08/11/2025

অভিনন্দন ডি.এস.পি রিচা ঘোষ!

বাঙালির গর্ব রিচা ঘোষ এখন ডি.এস.পি। বিশ্বজয়ী ভারতের মহিলা ক্রিকেট দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সদস্যা রিচা ঘোষকে আজ রাজ্য পুলিশের ডেপুটি সুপারিনটেন্ডেন্ট পদে নিযুক্ত করল পশ্চিমবঙ্গ সরকার।

স্যালুট Richa Ghosh

খ্যাতনামা বেতার সম্প্রচারক, নাট্যকার ও মহিষাসুরমর্দিনী-র প্রাণপুরুষ বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের প্রয়াণ দিবসে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জ...
03/11/2025

খ্যাতনামা বেতার সম্প্রচারক, নাট্যকার ও মহিষাসুরমর্দিনী-র প্রাণপুরুষ বীরেন্দ্রকৃষ্ণ ভদ্রের প্রয়াণ দিবসে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি।

যখন আপনি প্রিলিতে পাশ করেন। কিন্ত রিটেনে আটকে যান।
02/11/2025

যখন আপনি প্রিলিতে পাশ করেন। কিন্ত রিটেনে আটকে যান।

14/10/2025

বর্ধমান স্টেশনে গতকাল পদপৃষ্ঠের পর কিছু নিয়ম করেছে রেল কর্তৃপক্ষ-
1. 3 No platform থেকে Chord Local ছাড়বে এটাই কন্টিনিউ চলবে।
2. 4 No platform থেকে Main line local ছাড়বে। 6 এবং 7 No প্ল্যাটফর্ম থেকে রামপুরহাট এবং আসানসোল ছাড়বে। বড় ব্রিজ নামার জন্য, ছোট ব্রিজ ওঠার। ব্রিজের উপর লোক দাঁড়িয়ে থাকা যাবে না। আগামীকাল থেকে কার্যকর হবে।

ঐতিহ্যের ধারায় তিন শতাব্দী মঙ্গলকোট বাজার গ্রামের মল্লিক রাজবাড়ির দুর্গোৎসব আজও টিকে গৌরবেবাংলার প্রাচীনতম দুর্গাপূজাগ...
08/10/2025

ঐতিহ্যের ধারায় তিন শতাব্দী মঙ্গলকোট বাজার গ্রামের মল্লিক রাজবাড়ির দুর্গোৎসব আজও টিকে গৌরবে

বাংলার প্রাচীনতম দুর্গাপূজাগুলির মধ্যে অন্যতম স্থান অধিকার করে আছে মঙ্গলকোটের বাজার গ্রামের মল্লিক রাজবাড়ির ৺শ্রী শ্রী দুর্গাপূজা। প্রায় এক সহস্রাব্দের ইতিহাস বহন করে চলা এই পূজা আজও ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির প্রতীক হিসেবে সমাদৃত

বাংলার ১০০১ সনে রাজা রাজ্যধর রায় (দত্ত) বাজার গ্রামে বসবাস শুরু করেন। সেই সময় তিনি প্রতিষ্ঠা করেন ৺শিব ঠাকুর, ৺জনার্দ্দন, ৺বাসুদেব ও ৺শ্রী শ্রী জয়দূর্গা ঠাকুরাণী এবং খনন করান সায়ের পুষ্করিণী। এই স্থাপনা থেকেই শুরু হয় রাজবাড়ির ধর্মীয় ও সামাজিক ঐতিহ্যের অধ্যায়

প্রায় ১৫০ বছর পর, অর্থাৎ ১১৫১ সনে, রাজা রাজ্যধরের ষষ্ঠ পুরুষ বিষ্ণুদাস মল্লিক ও মেদিনীদাস মল্লিক পৃথক হন। তৎকালীন রাজত্বও ভাগ হয়। ব্রিটিশ শাসনকালে রাজ্য হারালেও জমিদারি বজায় থাকে। সেই সময় থেকেই ‘মল্লিক জমিদার বাড়ি’ এই অঞ্চলের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও সমাজকল্যাণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে

স্থানীয় বাসিন্দাদের মতে, বাজার গ্রাম ও বনকাপাসী গ্রামের প্রাথমিক বিদ্যালয়, স্থানীয় হাই স্কুল, খেলার মাঠ, হেলথ সেন্টার, পোস্ট অফিস, লাইব্রেরি, এমনকি স্টেশন পর্যন্ত গড়ে ওঠে মল্লিক জমিদার বাড়ির দানকৃত জমিতে। তখনকার দিনে স্কুল শিক্ষকদের বেতনও জমিদার বাড়ি থেকেই প্রদান করা হতো। শিক্ষা ছিল সবার জন্য উন্মুক্ত ও বিনামূল্যে, যা সেই সময়ে এক বিরল দৃষ্টান্ত

দুর্গাপূজাও সেই সময়ে দুই ভাগে বিভক্ত হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় আরও এক ৺জয়দূর্গা ঠাকুরাণী, যিনি আজ “ছোট ঠাকুরাণী” নামে পরিচিত, আর প্রাচীন দেবী “বড় ঠাকুরাণী” নামে পূজিত হন। উল্লেখযোগ্য, রাজা রাজ্যধর দত্তের ‘রায়’ উপাধি পরবর্তীতে মুর্শিদাবাদের নবাব (সম্ভবত মুর্শিদকুলি খাঁ) পরিবর্তন করে দেন “মল্লিক” পদবীতে। সেই থেকেই বংশপরিচয়ে “মল্লিক” নামটি বহমান, যদিও পূজায় এখনও অনেক সময় ‘দত্ত’ পদবী ব্যবহৃত হয়

বর্তমানে আট প্রজন্ম অতিক্রম করে (প্রায় ২৮১ বছর পরেও) একই ঐতিহ্য ও গৌরব নিয়ে চলছে ৺শ্রী শ্রী জয়দূর্গা ঠাকুরাণীর ৺শ্রী শ্রী শারদীয়া পূজা। আজও নিত্যসেবায় পূজিত হন ৺শিব ঠাকুর, ৺জনার্দ্দন, ৺বাসুদেব, ৺শ্রী শ্রী জয়দূর্গা ঠাকুরাণী (বড়) ও ৺জয়দূর্গা ঠাকুরাণী (ছোট)

প্রতি বছর পূজার দায়িত্ব পালিত হয় পর্যায়ক্রমে — এক বছর বিষ্ণুদাস মল্লিকের বংশধররা “বড় ঠাকুরাণী”-র পূজা করেন এবং মেদিনীদাস মল্লিকের বংশধররা “ছোট ঠাকুরাণী”-র পূজা করেন। পরের বছর এই পালা বদল হয়। তবে চৈত্র মাসে ৺শিবঠাকুরের গাজন উৎসব দুই বংশের মানুষ একত্রে পালন করেন, যা মিলন ও ঐক্যের এক অনন্য উদাহরণ

এই বছর বিষ্ণুদাস মল্লিকের বংশধররা “বড় ঠাকুরাণী”-র পূজা এবং মেদিনীদাস মল্লিকের বংশধররা “ছোট ঠাকুরাণী”-র পূজা করছেন

ছবি: মেদিনীদাস মল্লিকের বংশধরদের বাড়ির ৺শ্রী শ্রী জয়দূর্গা ঠাকুরাণীর পূজা

Info : Avinab Mallick & Bardhaman buzz

◾শেষ জীবনে মান্না দে◾◾বিখ্যাত বাবার কুখ্যাত মেয়ে◾কে জানে শেষ জীবনে কার কি লেখা আছে!মুম্বাই ছেড়ে যাবার সময় মান্না দে বলে...
14/09/2025

◾শেষ জীবনে মান্না দে◾

◾বিখ্যাত বাবার কুখ্যাত মেয়ে◾
কে জানে শেষ জীবনে কার কি লেখা আছে!

মুম্বাই ছেড়ে যাবার সময় মান্না দে বলেছিলেন,' ছোট মেয়ে সুমিতা বেঙ্গালুরুতে কিছু কাজ-টাজ করতে চায়। তাই আমরাও চলে যাচ্ছি। ওকে তো আমরা একা ছেড়ে দিতে পারিনা'।

তারপর ?

আরতি মুখোপাধ্যায় জানাচ্ছেন 'দিনের পর দিন ফোন করেছি। বেজে গেছে শুধু। কেউ ফোন ধরতো না।

একজন অত্যন্ত জনপ্রিয় গায়িকা শুনলাম মান্নাদার জন্মদিনে ওর বাড়িতে দেখা করতে গিয়ে শেষমেশ বাড়িতে ঢুকতে না পেরে জানালা থেকে শুভেচ্ছা আর প্রণাম জানিয়ে চলে আসেন'।

কেন ??

যে মান্না দে ভোরবেলা রেওয়াজ ছাড়া ভাবতেই পারতেন না শেষ জীবনে তার কাছে একটা হারমোনিয়াম পর্যন্ত ছিলনা !!!!*

মান্না দের বহু গানের মিউজিক আরেঞ্জার হিসেবে কাজ করেছেন শান্তনু বসু।

স্ত্রী সুলোচনার মৃত্যুর পর মান্না দে একদিন ফোন করলেন তাকে,' সুলুকে উৎসর্গ করে কয়েকটা গান করব ঠিক করেছি। তোমার হেল্প চাই'।

তারপরেই বললেন,' দেখো,এই সময় আমার গানতো খরচা করে কেউ করবেনা। তুমি আমাকে বলো,আমি যদি আটটা গান করি,কত খরচ হতে পারে'?

ভাবা যায় ?

শেষ পর্যন্ত অবশ্য মহুয়া লাহিড়ী এগিয়ে এসেছিলেন সেই রেকর্ড করার জন্য।

এই রেকর্ডের কাজেই বেঙ্গালুরু পৌঁছে শান্তনু বসু ফোন করলেন মান্নাদেকে, তিনি জিজ্ঞেস করলেন,'কাল তুমি কখন আসবে?'

একটু অবাক হয়ে শান্তনু বসু বললেন,'দাদা আমি তো আজই আপনার সঙ্গে গান‌ নিয়ে বসবো বলেই দুপুরে চলে এলাম। আমি যদি পাঁচটা-ছটা নাগাদ যাই'।

একটু ইতস্তত হয়ে মান্না দে জবাব দিলেন,'আজ তো চুমু (ছোট মেয়ে সুমিতা) কাজে চলে যাবে। তুমি কাল এসো'।

শান্তনু বসু বললেন,'কাউকে লাগবেনা দাদা। আমি আর আপনি হলেইতো হবে'।

তিনি তাও বললেন 'অসুবিধে আছে'। শান্তনু বসু নিশ্চুপ। "এবার তিনি নিজেই অস্বস্তির সঙ্গে বললেন 'আমাকে তো তালাবন্ধ করে চাবি নিয়ে ও কাজে চলে যায়। আবার রাত বারোটা সাড়ে বারোটা নাগাদ আসে"।

স্তম্ভিত শান্তনু বসু বললেন 'দাদা, এভাবে'!!

'আর বোলো না,আর বোলো না। আমার জীবনটা শেষ হয়ে গেল, আর বাঁচতে ইচ্ছে করেনা '। বলেই হাউমাউ করে কেদে উঠলেন মান্না দে।

ইনি সেই মান্না দে যিনি নিজের সারাটা জীবন উৎসর্গ করেছেন আমাদের গান শোনাতে। ইনি সেই মান্না দে যিনি উপমহাদেশের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ গায়কদের একজন!!

কে জানে শেষ জীবনে কার কি লেখা আছে!

তথ্যসূত্র:- আনন্দবাজার পত্রিকা

09/09/2025
ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কারপুরুলিয়া জেলার প্রত্যন্ত নারায়ণপুর গ্রামের এক মেয়ের, বাংলা তথা ভারতীয় চলচ্চিত্রের ভুবন...
09/09/2025

ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার
পুরুলিয়া জেলার প্রত্যন্ত নারায়ণপুর গ্রামের এক মেয়ের, বাংলা তথা ভারতীয় চলচ্চিত্রের ভুবনে সাম্প্রতিক সময়ে এক নতুন নাম বিশেষভাবে আলোচনায় এসেছে—অনুপর্না রায়। পশ্চিমবঙ্গের পুরুলিয়ার এক সাধারণ গ্রামীণ পরিবার থেকে উঠে আসা এই তরুণী নির্মাতা বিশ্বমঞ্চে এমন এক কৃতিত্ব অর্জন করেছেন, যা আজ বাঙালির কাছে গৌরবের প্রতীক। সে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজী সাহিত্যে মাস্টার্স । তার ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবের পুরস্কার মঞ্চে তার পোশাক বাঙালিয়ানা ও ভারতীয় সংস্কৃতির পরম্পরাকে বহন করে ।

অনুপর্না রায়ের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র Songs of Forgotten Trees। মুম্বাইয়ের দুই অভিবাসী নারীর জীবনকথা এর মূল প্রেক্ষাপট। শহুরে সংগ্রাম, নিঃসঙ্গতা, পারস্পরিক সম্পর্কের উষ্ণতা এবং নারীর মমতা—সবকিছুর সূক্ষ্ম মিশ্রণ ফুটে উঠেছে ছবিটিতে। গল্পটি যতটা ব্যক্তিগত, ততটাই সামাজিক; একদিকে এটি তাঁর নিজের গ্রামীণ অভিজ্ঞতা ও শৈশবের বন্ধুত্বের স্মৃতি বহন করে, অন্যদিকে বৃহত্তর অভিবাসী জীবনের প্রতীক হয়ে ওঠে।

চলচ্চিত্রটিতে রয়েছে নিখুঁত ভিজ্যুয়াল ন্যারেটিভ, আবেগঘন চরিত্রচিত্রণ এবং নারীজীবনের বাস্তব সংগ্রামের প্রতিফলন। এই কারণেই এটি শুধু সমালোচক নয়, আন্তর্জাতিক দর্শকদেরও মন জয় করেছে।

ভেনিস চলচ্চিত্র উৎসবে স্বীকৃতি

২০২৫ সালের ৮২তম ভেনিস আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের Orizzonti (Horizons) বিভাগে প্রতিযোগিতার জন্য মনোনীত হয়েছিল Songs of Forgotten Trees। কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বিতার মধ্যেও অনুপর্না রায় জয় করলেন সেরা পরিচালক (Best Director) পুরস্কার। এটাই প্রথমবার কোনো ভারতীয় নির্মাতা এই বিভাগে এমন সম্মান অর্জন করলেন।

পুরস্কার গ্রহণের সময় তিনি এটিকে “surreal” মুহূর্ত হিসেবে বর্ণনা করেন। তিনি ধন্যবাদ জানান তাঁর অভিনয়শিল্পী দল, সহকর্মী নির্মাতা এবং বিশেষভাবে চলচ্চিত্রের উপস্থাপক অনুরাগ কাশ্যপকে। এই পুরস্কার তিনি উৎসর্গ করেন প্রত্যেক নারীকে—যারা নীরবে, অজ্ঞাতসারে বা অবদমিত অবস্থায় থেকেও জীবনের সঙ্গে লড়ে চলেছেন।

মানবিকতা ও সামাজিক বার্তা

স্টেজ থেকে বিদায় নেওয়ার সময় অনুপর্না একটি ব্যতিক্রমী মানবিক বক্তব্যও রাখেন। তিনি ফিলিস্তিনের শিশুদের প্রতি সহানুভূতি প্রকাশ করে বলেন, “প্রতিটি শিশু শান্তি, স্বাধীনতা ও মুক্তির অধিকারী, ফিলিস্তিনও এর ব্যতিক্রম নয়।” তাঁর এই বক্তব্য প্রমাণ করে যে তিনি শুধু একজন শিল্পী নন, বরং মানবিক মূল্যবোধে বিশ্বাসী এক সামাজিক সত্তা।

বাঙালির গর্ব

এই সাফল্য নিছক ব্যক্তিগত নয়, বরং সমগ্র বাঙালি সংস্কৃতি ও ভারতীয় চলচ্চিত্রের জন্য এক নতুন অধ্যায়। পুরুলিয়ার মতো প্রত্যন্ত অঞ্চলের এক কন্যা বিশ্বসিনেমার কেন্দ্রে স্বীকৃতি অর্জন করায় প্রমাণিত হয়—প্রতিভা ও নিষ্ঠা থাকলে ভৌগোলিক সীমারেখা কোনো বাধা নয়। তাঁর এই জয় বাঙালি তরুণ-তরুণীদের জন্য এক অনন্য অনুপ্রেরণা।

লেখা কিছুটা সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নেওয়া কিছুটা আমার ।

Address

Bardhaman

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when বিনোদন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to বিনোদন:

Share