Rejaul Karim official

Rejaul Karim official আছালামুআলাইকুম👋
মোৰ পেজত সকলোকে স্বাগতম জনাইছো
সকলোয়ে মোৰ পেজটো ফলোঁ কৰি যাব
🥰ধন্যবাদ🥰

শিক্ষামূলক গল্প: চাতক পাখি ও বাদশাহ হারুনুর রশিদএকদিন বাদশাহ হারুনুর রশীদের দরবারে এক লোক এলেন। তার হাতে একটি চাতক পাখি।...
25/08/2025

শিক্ষামূলক গল্প: চাতক পাখি ও বাদশাহ হারুনুর রশিদ
একদিন বাদশাহ হারুনুর রশীদের দরবারে এক লোক এলেন। তার হাতে একটি চাতক পাখি। লোকটি বাদশাহকে বলল
“হুজুর! আমি এই পাখিটি বিক্রি করতে চাই।”

বাদশাহ পাখিটিকে দেখে অবাক হলেন। কারণ পাখিটির একটি পা নেই। তিনি বিস্মিত হয়ে জিজ্ঞেস করলেন
“এত সাধারণ, তাও আবার পা-হীন একটি পাখির দাম এত বেশি কেন চাইছো?”

শিকারি বিনয়ের সাথে বলল
“মার্জনা করবেন জাহাপানা, এই পাখিটি দেখতে সাধারণ হলেও আসলে এটি বিশেষ কাজের। আমি যখন শিকারে যাই, তখন এটিকে আমার সাথে নিয়ে যাই। শিকার ফাঁদ পাতলে আমি এই পাখিটিকেও বেঁধে রাখি। তখন এই চাতক পাখিটি এক অদ্ভুত আওয়াজ করে, যার টানে ঝাঁকে ঝাঁকে অন্যান্য পাখি উড়ে আসে। এরপর আমি সহজেই সব পাখিকে ধরে ফেলি। বলা যায়, এটি আমার শিকারের প্রধান সহযোগী।”

বাদশাহ কিছুক্ষণ চিন্তা করলেন, তারপর সেই শিকারির দাবিকৃত উচ্চমূল্যে পাখিটিকে কিনে নিলেন। কিন্তু হঠাৎ সবাইকে অবাক করে দিয়ে সাথে সাথেই পাখিটিকে জবাই করে ফেললেন।

অবাক হয়ে শিকারি বলল
“জাহাপানা! আপনি এত দামে কিনলেন, অথচ এখনই মেরে ফেললেন কেন?”

বাদশাহ গম্ভীর স্বরে উত্তর দিলেন
“যে নিজের জাতির সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে, তাকে টোপ বানিয়ে অন্যদের ধ্বংসে সাহায্য করে সে যেমনই হোক না কেন, তার পরিণতি এই পাখির মতোই হওয়া উচিত।”

শিক্ষণীয় দিক ✨

১. স্বার্থের জন্য জাতি বা সমাজের সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করলে শেষ পর্যন্ত নিজেরও সর্বনাশ হয়।
২. দালালি ও গাদ্দারি কখনোই মহৎ চরিত্রের লক্ষণ নয়।
৩. নেতৃত্ব মানে নিজের স্বজাতিকে রক্ষা করা, ধ্বংস করা নয়।
৪. বাদশাহ হারুনুর রশিদের এই সিদ্ধান্ত ইতিহাসে ন্যায় ও দূরদর্শিতার অনন্য উদাহরণ হয়ে আছে।

Kar kar lage
25/08/2025

Kar kar lage

25/08/2025
Safety 🦺 meeting
25/08/2025

Safety 🦺 meeting

অভিজ্ঞতা একটি অমূল্য সম্পদ। এক জাহাজের ইঞ্জিন চালু হচ্ছিল না। জাহাজের মালিক অনেক ইঞ্জিনিয়ারকে দেখিয়েছেন, কিন্তু কেউই ত...
19/08/2025

অভিজ্ঞতা একটি অমূল্য সম্পদ।

এক জাহাজের ইঞ্জিন চালু হচ্ছিল না। জাহাজের মালিক অনেক ইঞ্জিনিয়ারকে দেখিয়েছেন, কিন্তু কেউই তা ঠিক করতে পারেনি। অবশেষে তিনি ৪০ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন একজন মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারকে ডেকে আনলেন। ইঞ্জিনিয়ার খুব সাবধানে ইঞ্জিন পরিদর্শন করলেন। উপর থেকে নিচে কিছুক্ষণ দেখার পর, তিনি তার ব্যাগ থেকে একটি ছোট হাতুড়ি বের করলেন। 🛠️ তারপর হাতুড়ি দিয়ে আলতো করে একটি আঘাত করলেন। সঙ্গে সঙ্গে ইঞ্জিন চালু হয়ে গেল!

৭ দিন পর, ইঞ্জিনিয়ার তার বিল হিসেবে চাইলেন ২০০০ ডলার! জাহাজের মালিক বললেন, "আপনি তো এখানে তেমন কিছুই করেননি। এত বিল আসলো কিভাবে?"

ইঞ্জিনিয়ার বললেন, "হাতুড়ি দিয়ে আঘাত করার বিল ২ ডলার, কিন্তু কোন জায়গায় আঘাত করতে হবে তা জানার জন্য ১৯৯৮ ডলার।"

শিক্ষা: আপনার অর্জিত অভিজ্ঞতাকে কখনো তুচ্ছ মনে করে পাঁচ মিনিটের কাজ ভেবে পাঁচ টাকায় করবেন না। এতে আপনার মূল্য আপনি নিজেই কমিয়ে ফেলবেন!

অভিজ্ঞতা অর্জন করতে আপনাকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়েছে। সেই পরিশ্রমের মূল্য দিতে শিখুন।

(সংগৃহীত)

পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি বাবার চিঠি 😢মা'রে,শুরুটা কিভাবে করবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না।যেদিনতুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূম...
09/08/2025

পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি বাবার চিঠি 😢

মা'রে,
শুরুটা কিভাবে করবো বুঝে উঠতে পারছিলাম না।
যেদিন
তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি
সেদিন
থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে
মা
ডাকতে গিয়ে নিজের মা হারানোর ব্যথা ভুলেই
গিয়েছিলাম।
তোর মাকেও কোনদিন মা ছাড়া অন্য নামে ডাকতে
শুনিনি।
বিদ্যালয়ে প্রথম দিন শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস
করেছিলেন। তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে তোর
ডাক
নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম। আমি তোর নাম বলতে না
পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো। তাই
চিঠির
উপরে তোর নামের জায়গায় মা লিখেছি। হঠাৎ করে
তুই
এভাবে চলে যাবি আমি তা বুঝতেই পারিনি।
ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা
করছিল কখন তুই দরজা খুলে বাইরে বের হয়ে
আসবি?
আমি তখন ভেতরে বসে স্রষ্টার কাছে প্রার্থনা
করছিলাম
আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে
চলে
যাবি না। তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ যেতে না
পারলে
ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি। আর আমি
ভাবছিলাম তুই
চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতির কাছে কি করে মুখ
দেখাবো?

জানিস মা, তুই তোর তিন বছরের ভালবাসা খুঁজে
পেয়েছিস। কিন্তু আমার জীবন থেকে বিশ বছরের
ভালবাসা হারিয়ে গেছে। মা'রে প্রত্যেকটা বাবা জানে
রক্ত পানি করে গড়ে তোলা মেয়েটা একদিন অন্যের
ঘরে
চলে যাবে। তারপরও একটুও কৃপণতা থাকেনা
বাবাদের
ভেতরে। বাবাদের ভালবাসা শামুকের খোলসের মতো
মা,বাহিরটা শক্ত হলেও ভেতরটা খুব নরম হয়ে থাকে।
বাবারা সন্তানদের কতোটা ভালবাসে তা বোঝাতে
পারেনা,
তবে অনেকটা ভালবাসতে পারে। জানি মা, আমার
লেখাগুলো পড়ে তোর খারাপ লাগতে পারে। কি
করবো
বল? তোরা তো যৌবনে পা রাখার পর চোখ, নাক,
কান
সবকিছুর প্রতি বিবেচনা করে প্রেম করিস। কিন্তু
যেদিন
জানতে পারলাম তুই তোর মায়ের গর্ভে অবস্থান
করছিস
সেদিন বুঝতে পারিনি তুই কালো না ফর্সা হবি,
ন্যাংড়া
না বোবা হবি,কোন কিছুর অপেক্ষা না করেই তোর
প্রেমে
পরেছিলাম তাই এতকিছু লিখলাম।
আমি জানি মা তোদের সব সন্তানদের একটা প্রশ্ন
বাবারা
কেন তাদের ভালো লাগা টাকে সহজে মানতে চায়
না?
উত্তরটা তোর ঘাড়ে তোলা থাকলো,তুই যেদিন মা হবি
সেদিন নিজে নিজে উত্তরটা পেয়ে যাবি। তোরা যখন
একটা
ছেলের হাত ধরে পালিয়ে যাস তখন ওই ছেলে ছাড়া
জীবনে
কারও প্রয়োজন বোধ করিস না। কিন্তু একটা বাবা
বোঝে
তার জীবনে নিজের মেয়েটার কতটা প্রয়োজন।
যেদিন তোর নানুর কাছ থেকে তোর মাকে গ্রহন
করেছিলাম
সেদিন প্রতিজ্ঞা করেছিলাম যে,যদি মেয়ে হয় তাহলে
নিজের মেয়েটাকে তার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে কন্যা
দানের দায়িত্ব থেকে নিজেকে হালকা করবো। তাই
তোর
প্রতি এত অভিমান। মা'রে বাবার উপর রাগ করিসনা।
তোরা যদি অল্প দিনের ভালবাসার জন্য ঘর ছেড়ে
পালাতে
পারিস, তবে আমরা বিশ বছরের ভালবাসার জন্য
বেপরোয়া হবো না কেন? বাবারা মেয়ে সন্তানের
জন্মের পর
চিন্তা করতে থাকে নিজের মেয়েটাকে সুপাত্রের হাতে
তুলে
দিতে পারবে তো?আর যৌবনে পা রাখার পর চিন্তা
করে
কোনো প্রতারনার ফাঁদে পরে পালিয়ে যাবে না তো?
তাই
মেয়েদের প্রতি প্রত্যেকটা বাবার একটা নজরদারি।
যদি মন
কাঁদে চলে আসিস বুক পেতে দেবো। হয়ত তোর
মায়ের
মতো তোকে পেটে ধরিনি, তবে পিঠে ধরার যন্ত্রণাটা
সহ্য
করতে পারছিনা।

ইতি
তোর জন্মদাতা "পিতা" 😭

ছেলেটার নাম হারল্যান্ড ডেভিড স্যান্ডার্স। মাত্র ৫ বছর বয়সে বাবাকে হারান। ১৬ বছর বয়সে স্কুল থেকে ঝরে পড়েন। ১৭ বছরে ৪ বার ...
08/08/2025

ছেলেটার নাম হারল্যান্ড ডেভিড স্যান্ডার্স। মাত্র ৫ বছর বয়সে বাবাকে হারান। ১৬ বছর বয়সে স্কুল থেকে ঝরে পড়েন। ১৭ বছরে ৪ বার চাকরি হারান। ১৮ বছর বয়সে বিয়ে করেন, ১৯-তে বাবা হন, আর ২০ বছরে স্ত্রী মেয়েকে নিয়ে তাকে ছেড়ে চলে যান।

জীবন থেমে থাকেনি —
তিনি সেনাবাহিনীতে যোগ দেন, ব্যর্থ হন। ইনস্যুরেন্স কোম্পানি, রেললাইনের কন্ডাকটর— প্রতিটা জায়গাতেই ব্যর্থতা।

এক সময় তিনি চাকরি নেন একটি ছোট ক্যাফের রাধুনি হিসেবে। এভাবে চলে যায় বয়স ৬৫। এবার অবসরে সরকারি ভাতা মাত্র ১০৫ ডলার।

তিনি ভেঙে পড়লেন। চিন্তা করলেন — "এই জীবন রেখে আর কী হবে?" নিজেকে শেষ করতে চাইলেন।

তখন গাছের নিচে বসে লিখে ফেললেন, "জীবনে আমি কী কী করতে পেরেছি?" মনে পড়ে গেল — তিনি একটাই জিনিস খুব ভালো পারেন — রান্না করতে! চিন্তাভাবনা করে শেষ বারের মত ৮৭ ডলার ধার নেন, মুরগি কেনেন, নিজের বিশেষ রেসিপিতে ফ্রাই করেন।

Kentucky-তে প্রতিবেশীদের বাড়ি বাড়ি ঘুরে সেই চিকেন বিক্রি শুরু করেন।

সেখান থেকেই জন্ম নেয় —
🍗 Kentucky Fried Chicken (KFC)!

যে মানুষটি ৬৫ বছর বয়সে নিজেকে শেষ করতে চেয়েছিলেন, সে মানুষই ৮৮ বছর বয়সে দাঁড়িয়ে ছিলেন কোটিপতিদের কাতারে!

আর আজ তিনি আমাদের কাছে পরিচিত —
🎖️ Colonel Sanders হিসেবে!

🔥 এই গল্প থেকে আমরা কী শিখি?
✅ ব্যর্থতা মানেই শেষ নয়, বরং নতুন শুরুর ইঙ্গিত।
✅ কখনো বয়সকে বাধা মনে কোরো না — শুরু করার জন্য কখনোই দেরি হয় না।
✅ জীবনের ছোট্ট দক্ষতাও বড় সুযোগে পরিণত হতে পারে, যদি তুমি সেটাকে ভালোবাসো ও বিশ্বাস করো।
✅ হার মানা নয়, চেষ্টা চালিয়ে যাওয়াই জীবনের আসল গল্প।

🎯 আপনার বয়স যা-ই হোক, আপনি আজও শুরু করতে পারেন। হতাশ হবেন না, আপনি নিজেই একদিন অন্যের প্রেরণার উৎস হবেন। ইনশাআল্লাহ! 🙌

#সংগৃীত

04/08/2025

I kindly request that you like my page, dear friends 🌟👍💕😊👫

 #মিয়া বুলি একাংশই তুচ্ছ তাচ্ছিল্য কৰা অসমৰ চৰ-চাপৰিবাসীক লৈ বহুদিন পূৰ্বে লিখা নিবন্ধ এটাই সম্প্ৰীতিৰ এনাজৰীডাল সুদৃঢ় ক...
22/07/2025

#মিয়া বুলি একাংশই তুচ্ছ তাচ্ছিল্য কৰা অসমৰ চৰ-চাপৰিবাসীক লৈ বহুদিন পূৰ্বে লিখা নিবন্ধ এটাই সম্প্ৰীতিৰ এনাজৰীডাল সুদৃঢ় কৰাত সহায়ক হ’ব বুলি ইয়াত পোষ্ট কৰিলোঁ। পঢ়ি ভাল লাগিলে মন্তব্য আগবঢ়ালৈ আৰু প্ৰয়োজনীয় বুলি গণ্য কৰিলে #শ্বেয়াৰ কৰিবলৈ নাপাহৰিব।
অসমত

#অসমীয়া_ভাষালৈ াপৰিবাসীৰ #অৱদান

🔏 মহিবুল ইছলাম

অসমৰ ব্ৰহ্মপুত্ৰ উপত্যকাৰ চৰ-চাপৰিত বসবাস কৰা গৰিষ্ঠ স₹খ্যকেই পূৰ্ববংগীয়মূলৰ মুছলমান। এওঁলোকৰ মাতৃভাষা অসমীয়া। এওঁলোকে বিভিন্ন ৰাজহুৱা তথা আনুষ্ঠানিক ক্ষেত্ৰত অসমীয়া ভাষাৰ ব্যৱহাৰ কৰে। ঘৰুৱা জীৱনত এওঁলোকে ব্যৱহাৰ কৰা ভাষাটো পূৰ্ববংগীয়মূলৰ মৈমনচিঙিয়া দোৱান আৰু অসমীয়া ভাষাৰ মিশ্ৰিত ৰূপ। বিভিন্ন কাৰণত অসমলৈ আহি চৰ-চাপৰিত বসতি স্থাপন কৰা পূৰ্ববংগীয়মূলৰ মুছলমান লোকসকলক স্থানীয় লোকসকলে আপোন কৰি লৈছিল আৰু অসমীয়া ভাষাক মাতৃভাষা হিচাপে আঁকোৱালি লবলৈ স্থানীয় বুদ্ধিজীৱী সকলে আহ্বান জনাইছিল।

“অসমলৈ ময়মনসিং জিলাৰ বহু মুছলমান আহিছে। যি প্ৰদেশ সমৃদ্ধিশালী, অনেক ঠাইৰ পৰা মানুহ আহি তাত বসতি কৰেহি। এইবাবে আমি আনন্দ প্ৰকাশ কৰিছোঁ। আৰ্যবিলাক এইদৰে বহু দূৰৰ পৰা আহি বসতি কৰেহি। কোচ, কছাৰী, আহোম প্ৰভৃতি জাতি অসমৰ খিলঞ্জীয়া অধিবাসী হ’ল। মিৰজুমলাৰ লগত অহা বহু মুছলমান অসমত থাকি গ’ল — তেওঁলোক অসমীয়া জাতিৰ লগত মিহলি হ’ল। ময়মনসিঙীয়াসকলে সেইদৰে অসমতে চিৰস্থায়ীকৈ বাস কৰি অসমীয়া বুলিবলৈ গৌৰৱ অনুভৱ কৰিব, তাত কোনো ভুল নাই।” (বেণুধৰ ৰাজখোৱা। ১৯২৬ চনৰ অসম সাহিত্য সভাৰ ধুবুৰী অধিৱেশনৰ অভিভাষণ। ) #১

১৯৪০ চনৰ ২৯ আগষ্টত গুৱাহাটীৰ কাৰ্জন হলৰ মুকলি প্ৰাংগণত অসম কেশৰী অম্বিকাগিৰী ৰায়চৌধুৰীৰ পৌৰোহিত্যত অনুষ্ঠিত ৰাজহুৱা সভা সভাত অসমৰ ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি সম্পৰ্কীয় কেবাটাও প্ৰস্তাৱ গৃহীত হয়। ইয়াৰে ষষ্ঠ প্ৰস্তাৱটো আছিল এনেকুৱা—

‘এই ৰাজহুৱা সভাই ১৯৩৭ খ্ৰীঃৰ আগতে অসম উপত্যকালৈ আহি অসমীয়াৰ মাজত স্থায়ীভাৱে বসতি কৰা সকলো শ্ৰেণীৰ ইমিগ্ৰেণ্টছক অসমীয়া জাতীয় স্বাৰ্থৰ লগত জড়িত হৈ অহা চেঞ্চাচত নিজক অসমীয়া বুলি লিখিবলৈ অনুৰোধ কৰে আৰু সেইদৰে চেঞ্চাচ কৰ্তৃপক্ষকো তেওঁলোকক অসমীয়াৰ লগত চামিল কৰি ৰাখিবলৈ অনুৰোধ কৰে’। #২

অসমলৈ আহি অসমৰ মাটিৰ প্ৰেমত বন্দী হোৱা পূৰ্ববংগীয়মূলৰ মুছলমান সকলে স্থানীয় লোকৰ উদাৰ আহ্বানত সঁহাৰি জনাই অসমীয়া ভাষাক মাতৃভাষা ৰূপে আঁকোৱালি লয়। তাৰ প্ৰমাণ পোৱা যায় ডেকা অসম, (ষষ্ঠ বছৰ, ১৪ শ সংখ্যা ২৩ আঘোণ, ১৮৬২ শক) ত প্ৰকাশিত হোৱা এটি দৰ্খাস্তৰ পৰা। সেই বিশেষ দৰ্খাস্তখন আছিল-

শ্ৰীযুত অসমৰ প্ৰধান মন্ত্ৰী, মান্যবৰেষু,

মহোদয়,

‌ অধীন বৰপেটা মহকুমাৰ ইমিগ্ৰেণ্টছ প্ৰজাবৃন্দৰ সবিনয় নিবেদন এই যে আমালোক ২৫/৩০ বছৰ হ’ল অসমত স্থায়ীভাৱে বসতি কৰি আছো। আমালোকৰ ল’ৰা-ছোৱালীবোৰক অসমীয়া ভাষাত শিক্ষা দিছো, আৰু আমালোকেও বহুতে অসমীয়া ভাষা শিকিছে, তদুপৰি যিবিলাকে অসমীয়া ভাষা নাজানে সিবিলাকেই নিশা স্কুল পাতি অসমীয়া ভাষা শিকিবলৈ ধৰিছে। গতিকে মহোদয়ে ১৯৪১ চনৰ চেঞ্চাচত আমাক অসমীয়া ভাষা-ভাষী আৰু অসমীয়া বুলি ধৰাৰ কাৰণে গোহাৰি জনালো। ইতি—
আবেদনকাৰী সকলৰ চহী

১। ৰিয়াজুদ্দিন আহমেদ, সাং- হাউলী।
২। গাৰগালি সৰকাৰ, সাং- ৰায়পুৰ, লোকেল বোৰ্ড মেম্বাৰ।
৩। পিয়াৰ উল্লা সৰকাৰ, ভুতপূৰ্ব লোকেল বোৰ্ড মেম্বাৰ, সাং মাজগাঁও পল্লাৰ পাৰ।
৪। আব্দুল মজিদ খাঁ, চেক্ৰেটাৰী কুমাৰপীঠ মাইনৰ স্কুল।
৫। আমজাদ আলী খা, সাং-বেতবাৰী
৬। হবিবুল্লা মুন্সী, সাং-হাতীদানা দলগাঁও।
৭। দায়মুল্লা সৰকাৰ, সাং-কলবাৰী।
৮। আমিৰ আলি সৰকাৰ, সাং-ৰায়পুৰ
৯। কলিমুদ্দিন সেখ পণ্ডিত। #৩

উক্ত লোকসকলে লোকপিয়লত অসমৰ চৰ-চাপৰিত বসবাস কৰি থকা পূৰ্ববংগীয়মূলৰ মুছলমান সকলক মাতৃভাষা হিচাপে অসমীয়া ভাষা লিখিবলৈ এক প্ৰস্তাৱযোগে আহ্বান জনোৱা হেতুকে তাৰ প্ৰভাৱ অসমৰ চৰ-চাপৰিত ব্যাপক ভাৱে পৰে আৰু চৰ-চাপৰিৰ লোকসকলেও লোকপিয়লত মাতৃভাষা হিচাপে অসমীয়া ভাষা লিখিবলৈ যত্নপৰ হয়। ইয়াৰ ফলত ১৯৫১ চনৰ লোকপিয়লত অসমীয়া ভাষী সংখ্যাগৰিষ্ঠত পৰিণত হয়।

১৮৯১ চনৰ লোকপিয়ল অনুসৰি অসমৰ ২২ শতাংশ অসমীয়াভাষীৰ বিপৰীতে বাংলাভাষী লোকৰ সংখ্যা আছিল ৪৮জন। ১৯১১ চনৰ পিয়ল অনুসৰি ০.৮৫ লাখ অসমীয়াভাষীৰ বিপৰীতে বাংলাভাষীৰ সংখ্যা আছিল ৩.৪৭ লাখ। একে দশা ১৯২১ আৰু ১৯৩১ চনৰ লোকপিয়লতো পৰিলক্ষিত হয়। ১৯২১ চনত ১.৩৯ লাখ আৰু ১৯৩১ চনত ১.৬১ লাখ অসমীয়াৰ বিপৰীতে বাংলাভাষীৰ সংখ্যা আছিল ক্ৰমে ৪.০৬ লাখ আৰু ৪.৭৬ লাখ। ১৯৪১ চনত লোকপিয়ল গণনা নোহোৱাৰ বিপৰীতে ১৯৫১ লোকপিয়লত এক ওলোটা প্ৰতিচ্ছবি পৰিলক্ষিত হয়। ১৯৫১ চনত ৬.৮৭ লাখ অসমীয়াৰ বিপৰীতে বাংলাভাষীৰ সংখ্যা আছিল ১.৩৯ লাখ। ১৯৫১ চনৰ লোকপিয়লৰ তথ্যত বাংলাভাষীৰ সংখ্যা নিম্নগামী হোৱাৰ বিপৰীতে অসমীয়াভাষীৰ সংখ্যাটো হঠাতে ঊৰ্ধ্বগামী হোৱাৰ কাৰণ সন্দৰ্ভত ৰঞ্জিৎ সভাপণ্ডিতে লিখিছে- “দৃশ্যপট সলনি কৰাৰ সিংহভাগ কৃতিত্বৰ দাবীদাৰ আছিল পূব বংগমূলীয় ধৰ্মীয় সংখ্যালঘুসকল। তেওঁলোকে অসমীয়াভাষী বুলি চিনাকি দি অসমীয়াক মহৎ উপকাৰ কৰিছিল। এক কথাত ন অসমীয়াৰ কাৰণেহে অসমত অসমীয়া ভাষাটো বৰ্তি থকাত সহায় কৰিছিল। ’’ #৪

অসমীয়া ভাষাক মাতৃভাষাৰূপে আদৰি লোৱা বাবে ৰূপকোঁৱৰ জ্যোতিপ্ৰসাদ আগৰৱালাই এই জনগোষ্ঠীক ন-অসমীয়া, মৈমনছিঙীয়া আখ্যা দিছে।

সাম্য-মৈত্ৰীৰ ময়েই ৰণুৱা
চাহ-বাগিচাৰ ময়েই বনুৱা
ন-অসমীয়া মৈমনছিঙীয়া
থলুৱা নেপালী
নৃত্য-কুশলী মণিপুৰীয়া মই। #৫

জ্যোতিপ্ৰসাদ আগৰৱালাৰ ‘ন-অসমীয়া’ অভিধাটোক জনপ্ৰিয় কৰি তোলে বিশিষ্ট সাহিত্যিক হোমেন বৰগোহাঞিয়ে বিংশ শতাব্দীৰ যাঠি-সত্তৰৰ দশকত তেখেতৰ সম্পাদনাত প্ৰকাশিত ‘নীলাচল’ কাকতৰ এটা সংখ্যা ‘ন-অসমীয়া মুছলমান’ বিশেষ সংখ্যাৰূপে প্ৰকাশ কৰি। ‘‘সাপ্তাহিক নীলাচল’’ৰ পাততে ‘অসমৰ ন-অসমীয়া মুছলমান” শীৰ্ষক নিবন্ধত তেখেতে লিখিছে-

“পূৰ্ববংগৰ পৰা মাত্ৰ ত্ৰিশ, চল্লিশ, পঞ্চাশ বছৰ আগতে অসমলৈ অহা এই লোকসকলৰ সংখ্যা কেৱল শ শ বা হাজাৰ হাজাৰ নহয়, তেওঁলোকৰ সংখ্যা লাখ লাখ। এই লাখ লাখ মানুহে পূৰ্বৰ সকলো সাংস্কৃতিক আৰু ভাষিক পৰিচয় মোহাৰি নিশ্চিহ্ন কৰি নিজকে নতুনকৈ অসমীয়া বুলি পৰিচয় দিব খুজিছে। তেওঁলোকৰ এই নতুন পৰিচয়ৰ ভিত্তি কি? ইয়াৰ একমাত্ৰ ভিত্তি হ’ল অসমীয়া ভাষা। তেওঁলোক ন-অসমীয়া মুছলমান — কাৰণ অসমীয়া ভাষাক নিজৰ ভাষাৰূপে গ্ৰহণ কৰি তেওঁলোক উদাৰ অসমীয়া সমাজৰ নৱাগত সদস্যৰূপে ভুক্ত হৈছে। …. লাখ লাখ মানুহৰ এনে এটা বিশাল জনগোষ্ঠীয়ে এনেভাৱে নিজৰ ভাষা স্বেচ্ছাই পৰিত্যাগ কৰি আৰু নিজৰ সাংস্কৃতিক পৰিচয় মোহাৰি পেলাই নতুন ভাষা সংস্কৃতিক আপোন বুলি গ্ৰহণ কৰাৰ উদাহৰণ বিশ্বৰ ইতিহাসতেই বিৰল বুলি ক’ব পাৰি।” #৬

লোক পিয়লত অসমীয়া ভাষাক মাতৃভাষা হিচাপে গ্ৰহণ কৰাৰ বহু পূৰ্বৰে পৰা অসমৰ চৰ-চাপৰিবাসীয়ে নিজৰ ল’ৰা-ছোৱালীৰ অধ্যয়নৰ সুবিধাৰ্থে নিজ নিজ অঞ্চলত অসমীয়া মাধ্যমৰ স্কুল প্ৰতিষ্ঠা কৰে। অৱশ্যে চৰ-চাপৰিৰ মুছলমান সমাজত অসমীয়া মাধ্যমৰ বিদ্যালয় প্ৰতিষ্ঠা হোৱাৰ সঠিক তথ্য উপলব্ধ নহয় যদিও নগাঁও জিলাৰ আলি টাঙনিত ওচমান আলী সদাগৰে ১৯০২ চনত এখন মোক্তাব স্কুল খোলে। যিখন ১৯১০ চনত ২৬৫ নং এল পি স্কুল বুলি চৰকাৰীকৰণ হয়। সম্ভৱতঃ এইখনেই উক্ত সম্প্ৰদায়ৰ লোকসকলে প্ৰতিষ্ঠা কৰা প্ৰথম অসমীয়া মাধ্যমৰ বিদ্যালয়। ইয়াৰোপৰি বৰপেটা জিলাত ১৯১৩ চনত ৰাঙাপানী প্ৰাথমিক বিদ্যালয় আৰু ১৯২১ চনত চাকলাত প্ৰাথমিক বিদ্যালয় প্ৰতিষ্ঠা হয়। হিলাপাকুৰীত ১৯২১ চনত অসমীয়া মাধ্যমৰ মোক্তব স্কুল প্ৰতিষ্ঠা হয় যি পিছলৈ ৮১ নম্বৰ হিলাপাকুৰী এল, পি, স্কুল নামে খ্যাত হয়। চেনিমাৰীত ১৯২২ চনত হাজী সোণা উল্লাহে এখন প্ৰাথমিক বিদ্যালয় প্ৰতিষ্ঠা কৰে যি পিছলৈ ১০৫ নং চেনিমাৰী প্ৰাথমিক বিদ্যালয় নামেৰে চৰকাৰীকৰণ হয়। একেদৰে ঢকুৱাত চুলতান হাজীয়ে ১৯২৯ চনত অসমীয়া মাধ্যমৰ এম. ই. মাদ্ৰাছা প্ৰতিষ্ঠা কৰা তথ্য পোৱা যায়। একেদৰে ১৯২৫ চনত সোণতলিত, ১৯২৬ চনত গুণিয়ালগুৰিত, ১৯২৮ চনত কুজাৰ পীঠত আৰু ১৯৩৪ চনত আলোপতি চৰত অসমীয়া মাধ্যমৰ প্ৰাথমিক বিদ্যালয় প্ৰতিষ্ঠা কৰে।

অকল অসমীয়া ভাষাক মাতৃভাষা হিচাপে গ্ৰহণ কৰাতে আৰু অসমীয়া মাধ্যমৰ শিক্ষানুষ্ঠান প্ৰতিষ্ঠা কৰাতে ক্ষান্ত নাথাকি চৰ-চাপৰিৰ মুছলমান সমাজৰ বহুতে ভাষা-সাহিত্যৰ চৰ্চাৰে অসমীয়া ভাষা-সাহিত্যৰ ভৰাল চহকী কৰাত অৰিহনা আগবঢ়াইছে। সেই মহান ব্যক্তিসকলৰ ভিতৰত বৰপেটাৰ চেনিমাৰীৰ ইলিম উদ্দিন দেৱান, বৰপল্লীৰ ইছমাইল হোছেইন (জ্যেষ্ঠ) কয়াকুছিৰ ইছমাইল হোছেইন (কনিষ্ঠ) বাঘবৰৰ খবিৰ আহমেদ আৰু কপোহাৰ ডঃ হাফিজ আহমেদ অন্যতম। এওঁলোকৰ উপৰিও নবীৰ হুছেইন, হায়েত আলী আহমেদ, ছকিনা খাতুন, আটাউৰ ৰহমান, কাছেমা খাতুন, এছাহাক আলী দেৱান, আব্দুল মজিদ খান, ৰেজাউল কৰিম, তাজউদ্দিন আহমেদ, আব্দুৰ মান্নান, অহিজুদ্দিন শেখ, কাজিম উদ্দিন দেৱান, আবু ছাত্তাৰ ভূঞা, ছামান দেৱান, ফজল আলী আহমেদ, কোৰবান আলী চৌধুৰী, মুজিবুৰ ৰহমান, অনোৱাৰ কাজী, ওমৰ চৌধুৰী, আক্ৰাম হুছেইন শিকদাৰ, অনোৱাৰ হুছেইন, মইনুল হক চৌধুৰী, ইৰফানুল হক, এম জুৱেদ, আব্দুল জব্বৰ, আব্দুৰ ৰহিম, হানিফ মোস্তাক আহমেদ, ৰহিম মুস্তাকী, আনোৱাৰ হুছেইন, মমী বেগম, ৰমিছা বেগম, শাহনৱাজ ৰহমত উল্লা, ডাঃ মহম্মদ আলী, আব্দুল খালেক, মাৰ্চিয়া খন্দকাৰ, আব্দুৰ ৰেজ্জাক, তালেবৰ ৰহমান, চিদ্দিকুৰ ৰহমান, মিৰ্জা হুমায়ুন কবীৰ, মুজিবৰ ৰহমান, সামেজ আহমেদ, ডঃ চুলতান আলী আহমেদ, তমিজ উদ্দিন আহমেদ, শ্বামিমা নাচৰিণ মিলন, দেলৱাৰা খন্দকাৰ, মাজম আলী আহমেদ, জমশ্বেৰ আলী, অহিজুদ্দিন শ্বেখ, আখতাৰুল ইছলাম, নাছিৰুদ্দিন আহমেদ, ছহিদুল ইছলাম, আব্দুৰ ৰহমান, মোবাৰক হুছেইন, মেছেৰ আলী, মইনুল হক চৌধুৰী, আব্দুছ ছাত্তাৰ ভূঞা, আমিৰ খান, মাইন উদ্দিন, চুলতান মামুদ মিৰ্ধা, ছফি আহমেদ, বিশ্ববন্ধু দেৱান, কাজী নীল, ৰেহেনা চুলতানা, ছালিম হুছেইন, আশ্ৰাফুল হুছেইন, মতিয়াৰ ৰহমান, আব্ৰাৰ নাদিমকে আদি কৰি চৰ-চাপৰিৰ ভালে সংখ্যক লোকে সাহিত্য চৰ্চাৰ জৰিয়তে অসমীয়া ভাষালৈ অৱদান আগবঢ়াই আছে। অতি সাম্প্ৰতিক কালত গুগল ট্ৰেঞ্চলেটৰত অসমীয়া ভাষাৰ সংযোজনৰ ক্ষেত্ৰত যিকেইজনে ব্যক্তিয়ে অগ্ৰণী ভূমিকা লৈছে তাৰ ভিতৰত চুলতান মামূদ মিৰ্ধা, মাইন উদ্দিন, আশ্ৰফুল হুছেইনো অন্যতম।

এইদৰে অসমলৈ বসতি কৰিবলৈ আহি নিজস্ব ভাষা পৰিহাৰ কৰি অসমীয়া ভাষাক মাতৃভাষা হিচাপে আঁকোৱালি লৈ, অসমীয়া মাধ্যমৰ শিক্ষানুষ্ঠান প্ৰতিষ্ঠা কৰি, অসমীয়া সাহিত্যৰ চৰ্চাৰ জৰিয়তে চৰ-চাপৰিবাসীযে যুগে যুগে অসমীয়া ভাষালৈ অৱদান আগবঢ়াই আছে।

পাদটীকা:

১। হোছেইন, ইছমাইল (কনিষ্ঠ): অসমৰ মুছলমানৰ ঐতিহ্য আৰু সংস্কৃতি, বনলতা, গুৱাহাটী, প্ৰথম প্ৰকাশ, ২০১৫ পৃঃ ২৬৪-২৬৫

২। ডেকা অসম, ষষ্ঠ বছৰ তৃতীয় সংখ্যা, ১৭ ভাদ, ১৮৬২ শক

৩। ৰহমান, হবিবুৰঃ বৃহত্তৰ অসমীয়া জাতি গঠনত চৰ চাপৰিবাসীৰ অৱদান, অসম সাহিত্য সভা, চন্দ্ৰকান্ত সন্দিকৈ ভৱন, যোৰহাট -৭৮৫০০১, প্ৰথম প্ৰকাশ জানুৱাৰী, ২০১৪, পৃঃ ৬৫-৬৬

৪। সভাপণ্ডিত, ৰণজিৎঃ প্ৰবাস প্ৰব্ৰজন অনুপ্ৰৱেশৰ চক্ৰবেহুত অসম, ছান বিম, ১ শংকৰদেৱ পথ, গুৱাহাটী-৭৮১০৩২, প্ৰথম সংস্কৰণ: ডিচেম্বৰ, ২০২০, পৃঃ ৯৯

৫। অসমীয়া ডেকাৰ উক্তি (ৰূপকোঁৱৰ জ্যোতিপ্ৰসাদ আগৰৱালাৰ কবিতা)

৬। বৰগোহাঞি, হোমেন: অসমৰ ন-অসমীয়া মুছলমান। সাপ্তাহিক নীলাচল। ১০ জুন, ১৯৭০।
Copied from Dr-Mohibul Islam

22/07/2025

I got over 10 reactions on one of my posts last week! Thanks everyone for your support! 🎉😊👏💕

Address

Satrakanara 06 No Seat
Barpeta
781308

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rejaul Karim official posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rejaul Karim official:

Share