SankhamaniGoswami700122

SankhamaniGoswami700122 Welcome to [SankhamaniGoswami700122] – your go-to destination for all things of **Bengali entertainment**!

23/09/2025
22/09/2025

গল্প -বণিকবাড়ির অন্তরমহলে। গোয়েন্দাপীঠ লালবাজার। সুপ্রতিম সরকার । নির্মম সত্য ঘটনার রোমহর্ষক বিবরণ ।

22/09/2025

#গল্প -অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো। #গোয়েন্দাপীঠলালবাজার। #সুপ্রতিমসরকার । সত্য ঘটনা অবলম্বনে রচিত

20/09/2025

মস্তিষ্কভোজী অ্যামিবা: একটি নীরব ঘাতকের বিবরণ
ভূমিকা

জীবাণুবাহিত রোগের ইতিহাসে এক ভয়ংকর নাম হলো মস্তিষ্কভোজী অ্যামিবা, যার বৈজ্ঞানিক নাম Naegleria fowleri। এটি একটি অতিক্ষুদ্র এককোষী জীব যা মানুষকে সংক্রমিত করে প্রাণঘাতী মস্তিষ্কজনিত রোগ সৃষ্টি করে, যার নাম Primary Amoebic Meningoencephalitis (PAM)। যদিও এই সংক্রমণ খুব বিরল, কিন্তু আক্রান্ত হলে এর মৃত্যুহার প্রায় ৯৭%–৯৯% পর্যন্ত, যা একে করে তোলে বিশ্বের অন্যতম মারাত্মক সংক্রামক জীব।

Naegleria fowleri কী?

Naegleria fowleri হল একটি থার্মোফিলিক (উষ্ণতাপ্রিয়) অ্যামিবা, অর্থাৎ এটি গরম জলে বেঁচে থাকতে ও বংশবিস্তার করতে পারে। এটি সাধারণত মাটি, উষ্ণ জলাশয়, হট স্প্রিং, হ্রদ, নদী ও অপরিষ্কার সুইমিং পুলে পাওয়া যায়। এর আকার প্রায় ৮–১৫ মাইক্রোমিটার এবং এটি একটি প্রোটোজোয়া (Protozoa), অর্থাৎ অতি সহজ গঠনের এককোষী প্রাণী।

সংক্রমণের উপায়

Naegleria fowleri সাধারণত পান করার মাধ্যমে সংক্রমণ ঘটায় না। বরং, নাকের মাধ্যমে জল প্রবেশ করলে, বিশেষ করে যখন মানুষ সাঁতার কাটে, ডুব দেয় বা কোনোভাবে নাকে জল প্রবেশ করে, তখন এই অ্যামিবা নাকের শ্লেষ্মা ঝিল্লি দিয়ে প্রবেশ করে সোজা মস্তিষ্কে পৌঁছে যায়। একবার মস্তিষ্কে প্রবেশ করলে এটি দ্রুতগতি মস্তিষ্কের কোষ ধ্বংস করতে শুরু করে।

রোগের নাম: Primary Amoebic Meningoencephalitis (PAM)

PAM হলো মস্তিষ্ক ও মেনিনজেস (মস্তিষ্কের চারপাশে থাকা পর্দা)–এর একটি মারাত্মক প্রদাহ। এটি একটি অত্যন্ত দ্রুত গতির এবং প্রায় সবসময় প্রাণঘাতী রোগ।

লক্ষণসমূহ:

সাধারণত সংক্রমণের ১–১২ দিনের মধ্যে লক্ষণ প্রকাশ পেতে শুরু করে। প্রাথমিক লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে:

মাথাব্যথা

জ্বর

বমি

ঘাড় শক্ত হয়ে যাওয়া

মনোযোগের অভাব

খিঁচুনি

বিভ্রান্তি

ঘুমে আচ্ছন্ন থাকা বা কোমায় চলে যাওয়া

সংক্রমণ শুরু হলে রোগীর অবস্থা খুব দ্রুত খারাপ হতে থাকে এবং সাধারণত ৫–৭ দিনের মধ্যেই মৃত্যু ঘটে।

সংক্রমণের ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশ

Naegleria fowleri উষ্ণ ও মিষ্টি জলে বেশি সক্রিয়। নিচে কিছু উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশের উদাহরণ দেওয়া হলো:

অপরিষ্কার ও উষ্ণ সুইমিং পুল

প্রাকৃতিক হট স্প্রিং

গ্রীষ্মকালে জলের স্তর কমে যাওয়া হ্রদ বা পুকুর

মাটিতে জমে থাকা গরম জল

অপরিষ্কার ট্যাপ বা নলকূপের জল যা নাকে প্রবেশ করে

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে এর প্রাদুর্ভাব

Naegleria fowleri সাধারণত যুক্তরাষ্ট্র, পাকিস্তান, ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও থাইল্যান্ডে বেশি দেখা গেছে। বাংলাদেশেও কিছু সন্দেহভাজন মৃত্যুর ঘটনা সামনে এসেছে, বিশেষ করে গ্রীষ্মকাল ও বর্ষার সময়।

উল্লেখযোগ্যভাবে, পাকিস্তানের করাচি শহরে Naegleria fowleri জনিত মৃত্যুর হার আশঙ্কাজনক হারে বেড়েছে, যেখানে দূষিত জল ও অপরিকল্পিত নলকূপ ব্যবহারের ফলে মানুষ সংক্রমিত হচ্ছে।

প্রতিরোধ ও সচেতনতা

Naegleria fowleri সংক্রমণের কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষেধক নেই। তাই প্রতিরোধই সর্বোত্তম পথ।

কীভাবে ঝুঁকি এড়াবেন:

উষ্ণ জলে সাঁতার কাটা বা ডুব দেওয়া এড়িয়ে চলুন, বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে।

নাকে জল ঢুকতে দেবেন না – সাঁতার কাটার সময় নোজ ক্লিপ ব্যবহার করুন।

হোম নাসাল রিন্স বা নাক ধোয়ার সময় পরিষ্কার, ফুটানো বা স্টেরাইল জল ব্যবহার করুন।

অপরিষ্কার ও অপ্রসিদ্ধ সুইমিং পুল এড়িয়ে চলুন।

শিশুদের ঝুঁকিপূর্ণ জলাশয়ে স্নান করতে দেবেন না।

চিকিৎসা ও আধুনিক অগ্রগতি

Naegleria fowleri সংক্রমণের চিকিৎসা এখনো অত্যন্ত জটিল। কিছু অ্যান্টি-অ্যামিবিক ওষুধ যেমন Amphotericin B, Miltefosine, Rifampin, এবং Azithromycin মিলিয়ে ব্যবহার করা হয়। Miltefosine কিছু ক্ষেত্রে আশাব্যঞ্জক ফল দিয়েছে, তবে সফলতার হার এখনও খুব কম।

শীতল থেরাপি (Therapeutic Hypothermia) – অর্থাৎ রোগীর দেহের তাপমাত্রা কৃত্রিমভাবে কমিয়ে রাখা – কখনো কখনো উপসর্গের গতি ধীর করে এবং চিকিৎসার সময় বাড়িয়ে দিতে পারে।

উপসংহার

Naegleria fowleri বা মস্তিষ্কভোজী অ্যামিবা একটি ভয়ংকর ও নীরব ঘাতক, যা সম্পর্কে জনসচেতনতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু এর চিকিৎসা অত্যন্ত কঠিন এবং মৃত্যুহার অত্যন্ত বেশি, তাই সচেতনতা ও প্রতিরোধই একমাত্র উপায়। পরিবেশগত স্বাস্থ্যবিধি রক্ষা করা, নিরাপদ জল ব্যবহার, এবং ব্যক্তিগত সতর্কতা অবলম্বনের মাধ্যমেই এই প্রাণঘাতী অ্যামিবার সংক্রমণ থেকে নিজেকে ও পরিবারকে রক্ষা করা সম্ভব।

সিঙ্গাপুরে স্কুবা ডাইভিংসিঙ্গাপুর, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি ছোট কিন্তু সমৃদ্ধ দেশ, প্রযুক্তি ও নগরায়নের জন্য বিখ্যাত। ...
20/09/2025

সিঙ্গাপুরে স্কুবা ডাইভিং

সিঙ্গাপুর, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার একটি ছোট কিন্তু সমৃদ্ধ দেশ, প্রযুক্তি ও নগরায়নের জন্য বিখ্যাত। তবে আধুনিক স্থাপত্য ও বাণিজ্যের বাইরে সিঙ্গাপুরের আরেকটি আকর্ষণীয় দিক হলো এর জলজ জীববৈচিত্র্য ও স্কুবা ডাইভিংয়ের সুযোগ। যারা সমুদ্রের নিচের রহস্যময় জগৎ আবিষ্কার করতে চান, তাদের জন্য সিঙ্গাপুর একটি আকর্ষণীয় গন্তব্য।

স্কুবা ডাইভিং কী?

স্কুবা ডাইভিং একটি জলের নিচে ডুব সাঁতার যা বিশেষ প্রশিক্ষণ এবং সরঞ্জাম ছাড়া সম্ভব নয়। " " শব্দটি এসেছে "Self-Contained Underwater Breathing Apparatus" থেকে, যার অর্থ হচ্ছে স্বনির্ভর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থা। এটি ব্যবহার করে ডুবুরিরা সমুদ্রের গভীরে নেমে সেখানকার প্রাণী ও পরিবেশ পর্যবেক্ষণ করতে পারে।

সিঙ্গাপুরে স্কুবা ডাইভিংয়ের সুযোগ

সিঙ্গাপুরের উপকূলীয় অঞ্চল ও আশেপাশের ছোট দ্বীপগুলোতে স্কুবা ডাইভিংয়ের ভালো পরিবেশ রয়েছে। বিশেষ করে সেন্টোজা দ্বীপ এবং লাজারাস, সেন্ট জনস ও কুসু দ্বীপের আশেপাশের এলাকাগুলো স্কুবা ডাইভারদের জন্য বেশ জনপ্রিয়। এসব স্থানে পরিষ্কার জল, রঙিন প্রবাল, নানা প্রজাতির মাছ, কচ্ছপ, এবং ছোট ছোট সামুদ্রিক প্রাণী দেখা যায়।

প্রশিক্ষণ

যদি আপনি স্কুবা ডাইভিংয়ে নতুন হন, তবে সিঙ্গাপুরে অনেক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র আছে যা (Professional Association of Diving Instructors) বা (Scuba Schools International)-এর স্বীকৃত কোর্স প্রদান করে। এসব কোর্সে নিরাপত্তা, ডাইভিং কৌশল, সরঞ্জাম ব্যবহারের পদ্ধতি এবং ইমার্জেন্সি পরিস্থিতি মোকাবিলার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়।

পরিবেশ সচেতনতা

স্কুবা ডাইভিং শুধু আনন্দের জন্য নয়, পরিবেশ সম্পর্কে সচেতনতা গড়ে তোলার একটি মাধ্যমও। সিঙ্গাপুর সরকার এবং কিছু বেসরকারি সংস্থা সমুদ্র পরিবেশ রক্ষায় কাজ করছে। অনেক স্কুবা ডাইভিং প্রতিষ্ঠান রিফ ক্লিনআপ বা পরিবেশ সচেতনতামূলক ডাইভ আয়োজন করে, যেখানে ডাইভাররা সমুদ্র তলদেশ পরিষ্কার করে এবং প্লাস্টিক দূষণ কমাতে ভূমিকা রাখে।

সিঙ্গাপুরে স্কুবা ডাইভিং একটি অনন্য অভিজ্ঞতা যা কেবল পর্যটন নয়, বরং পরিবেশ সচেতনতা ও জ্ঞানের পথও খুলে দেয়। যারা সাগরের নিচের সৌন্দর্য উপভোগ করতে চান, তাদের জন্য সিঙ্গাপুর একটি নিরাপদ, সুন্দর এবং সংরক্ষিত গন্তব্য। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ডাইভার হিসেবে আপনি এই মনোমুগ্ধকর জগৎকে আরো গভীরভাবে অনুভব করতে পারবেন।

18/09/2025
ব্যারাকপুরে সেন্ট্রাল রোড -ওল্ড ক্যালকাটা রোড ক্রসিং বিশ্বকর্মা পুজো।  #বিশ্বকর্মাপূজা  #বিশ্বকর্মা
18/09/2025

ব্যারাকপুরে সেন্ট্রাল রোড -ওল্ড ক্যালকাটা রোড ক্রসিং বিশ্বকর্মা পুজো। #বিশ্বকর্মাপূজা #বিশ্বকর্মা

15/09/2025

নিঙাড়িয়া লাল শাড়ি শ্রীমতী চলে!

14/09/2025

১. ভূমিকা:
দশহরা বা বড়া দশৈ (বড় দশৈঁ) নেপালের সবচেয়ে বৃহৎ ও জনপ্রিয় হিন্দু ধর্মীয় উৎসব। এটি হিন্দু বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী আশ্বিন মাসে অনুষ্ঠিত হয় এবং সাধারণত সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে পড়ে। এই উৎসব দশ দিনব্যাপী চলে এবং বিজয়া দশমী নামে পরিচিত দশম দিনে এর সমাপ্তি ঘটে। নেপালের জাতীয় উৎসব হিসেবে বড়া দশৈ সকল ধর্ম ও জাতিগোষ্ঠীর মানুষ একত্রে উদযাপন করে।

২. উৎসবের ঐতিহাসিক পটভূমি:
বড়া দশৈ উৎসবের পেছনে রয়েছে নানা পৌরাণিক কাহিনী। হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী, এই সময় দেবী দুর্গা মহিষাসুর নামক অসুরকে বধ করেছিলেন এবং সৎ-এর উপর অসৎ-এর পরাজয় ঘটান। আবার রামায়ণের অনুসারে, ভগবান রাম এই সময়েই রাবণকে বধ করে বিজয় লাভ করেন। এই সব কাহিনীর মধ্য দিয়ে উৎসবটি ন্যায়, ধর্ম ও নৈতিকতার বিজয়কে উদযাপন করে।

৩. দশৈর শুরুর প্রস্তুতি:
বড়া দশৈ উৎসব শুরুর প্রায় দুই সপ্তাহ আগেই ঘরবাড়ি পরিস্কার, নতুন পোশাক কেনা, ঘর সাজানো ইত্যাদি কাজ শুরু হয়। শহর থেকে গ্রামে, সর্বত্র এক আনন্দঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়। বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলে এই উৎসবের সময় আত্মীয়স্বজনদের একত্রে দেখার সুযোগ তৈরি হয়।

৪. ঘাটস্থাপন বা ঘাটে পূজা:
উৎসবের প্রথম দিনে ‘ঘাট স্থাপন’ করা হয়। একটি পবিত্র স্থান বা ঘরে মাটি এনে তাতে জৌ (একধরনের শস্য) বপন করা হয়। এই স্থানকে বলা হয় পূজার ঘর বা দশৈ ঘর। প্রতিদিন স্নান করে পূজা করা হয় এবং এই জৌ ধীরে ধীরে অঙ্কুরিত হয়ে ‘জামারা’ নামে পরিচিত হয়।

৫. দেবী দুর্গার আরাধনা:
বড়া দশৈ মূলত দেবী দুর্গার পূজার সঙ্গে সম্পর্কিত। এই দশ দিনে নয়টি রূপে দেবী দুর্গার আরাধনা করা হয়। প্রতিটি দিনই একটি বিশেষ দেবীকে উৎসর্গ করা হয়, যেমন—শৈলপুত্রী, ব্রহ্মচারিণী, চন্দ্রঘণ্টা ইত্যাদি।

৬. ফুলপূজা ও মহা অষ্টমী:
অষ্টম দিনে মহা পূজা অনুষ্ঠিত হয়, যাকে ‘মহাষ্টমী’ বলা হয়। এই দিনে পশুবলি দেওয়ার রীতি আছে, বিশেষ করে নেপালের রাজপরিবারে এই রীতি প্রচলিত ছিল। অনেক পরিবার ও মন্দিরে আজও ঐতিহ্যবাহীভাবে ছাগল, মোরগ বলি দেওয়া হয়।

৭. নবমী ও দশমী (বিজয়া দশমী):
নবম দিনে দুর্গা পূজার পর এক উৎসবমুখর পরিবেশ তৈরি হয়। দশম দিনে, যেটি বিজয়া দশমী নামে পরিচিত, তখন পরিবারের বড়রা ছোটদের কপালে টিকা (টিকা হল দই, চাল ও সিঁদুর দিয়ে তৈরি) দিয়ে আশীর্বাদ করেন। সেই সঙ্গে ‘জামারা’ মাথায় পরিয়ে দেন। এই দিনটি শ্রদ্ধা, একতা ও মঙ্গলকামনার প্রতীক।

৮. টিকা দেওয়ার অর্থ:
টিকা ও জামারা দেওয়ার মধ্যে একটি বিশেষ বার্তা আছে। টিকা মানুষের উপর আশীর্বাদ বর্ষণের প্রতীক, আর জামারা নতুন জীবনের, উন্নতির ও সাফল্যের প্রতীক। এটি পারিবারিক সম্পর্ককে দৃঢ় করে তোলে এবং প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে একটি ঐতিহ্য রূপে রয়ে গেছে।

৯. দাসৈর সামাজিক গুরুত্ব:
বড়া দশৈ কেবল ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি একটি সামাজিক উৎসবও বটে। এই সময় কর্মব্যস্ত মানুষ নিজ বাড়িতে ফিরে আসে, পরিবার-পরিজনের সঙ্গে সময় কাটায়। গ্রামে গ্রামে মেলা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, খেলাধুলা, নৃত্যগীতের আয়োজন করা হয়।

১০. খাদ্য ও পোশাকের বৈচিত্র্য:
এই উৎসবে বিভিন্ন রকমের মাংস, মিষ্টি ও ঐতিহ্যবাহী নেপালি খাবার প্রস্তুত করা হয়। পরিবারের সদস্যরা নতুন পোশাক পরিধান করে এবং আতিথেয়তার মাধ্যমে অতিথিদের স্বাগত জানায়। খাবারের মধ্যেও উৎসবের আনন্দ ছড়িয়ে পড়ে।

১১. রাজনীতিক ও সরকারি গুরুত্ব:
নেপালে এই উৎসব উপলক্ষে সরকারি ছুটি দেওয়া হয় এবং বিভিন্ন রাষ্ট্রনেতা, রাজনীতিবিদরা জনগণকে শুভেচ্ছা জানান। এটি জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। এমনকি বিভিন্ন জাতি ও ধর্মের মানুষও এই উৎসবে অংশগ্রহণ করে।

১২. উপসংহার:
সব মিলিয়ে বড়া দশৈ বা দশহরা একটি সর্বজনীন উৎসব, যা নেপালের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যকে বহন করে। এটি কেবল একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠান নয়, বরং জাতীয় ঐক্য, পারিবারিক বন্ধন, ও নৈতিক শিক্ষার উৎস। এই উৎসব মানুষকে সত্য, ধৈর্য ও ন্যায়ের পথে চলার অনুপ্রেরণা দেয়।

Address

Panpara Road
Barrackpore
700122

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when SankhamaniGoswami700122 posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to SankhamaniGoswami700122:

Share

Category