Rashtriya Barta - রাষ্ট্রীয় বার্তা

  • Home
  • India
  • Bolpur
  • Rashtriya Barta - রাষ্ট্রীয় বার্তা

Rashtriya Barta - রাষ্ট্রীয় বার্তা Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rashtriya Barta - রাষ্ট্রীয় বার্তা, News & Media Website, Bolpur.

Official Page Of Rashtriya Barta - রাষ্ট্রীয় বার্তা
https://youtube.com/

Disclaimer:This channel does not promote any violent, harmful or illegal activities.All content provided by this channel is meant for an educational purpose only.

সাবাস বাংলাদেশ,,☪️ ঢাকায় ‘ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ১৬ দফা দাবি জানানো হয়েছে সরকারের ক...
22/10/2025

সাবাস বাংলাদেশ,,
☪️ ঢাকায় ‘ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ১৬ দফা দাবি জানানো হয়েছে সরকারের কাছে..‼️

👉 তাদের দাবিসমূহ ছিল–
১। ধর্ম যার যার, উৎসবও তার তার। পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিজস্ব ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এটা সার্বজনীন অনুষ্ঠান নয়। দুর্গা পূজাকে সার্বজনীন দাবী করা অন্য ধর্মের অবমাননা। তাই কোন মন্দিরে দুর্গা পূজাকে সার্বজনীন উল্লেখ করে সাইনবোর্ড ঝুলানো যাবে না।

২। রাস্তা বন্ধ করে যত্রতত্র পূজা করা চলবে না। মন্দিরের ভেতরেই পূজা করতে হবে, মন্দিরের বাইরে রাস্তায় মণ্ডপ বানিয়ে কিংবা পূজার মিছিল রাস্তায় আনা যাবে না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও কোন পূজামণ্ডপ তৈরি করা যাবে না, পূজাও করা যাবেনা।

৩। জনবিরক্তি তৈরি করে এমন কোন কাজ করা যাবে না। মন্দিরে মাইক বাজানো, ডেক সেট বাজানো, ডিজে পার্টি করে শব্দ দূষণ করা যাবে না। রাতভর শ্লোক আর্তি করা যাইবো না মাইকে।
যত্রতত্র পূজার ব্যানার-পোস্টার লাগানো চলবে না।

৪। মদ বাংলাদেশের আইনে নিষিদ্ধ। তাই পূজাকে কেন্দ্র করে কোন মন্দিরে মদ খাওয়া চলবে না।

৫। কোনো মন্দিরে প্রয়োজনের অতিরিক্ত সংখ্যক মূর্তি বানানো কিংবা মূর্তির ইচ্ছামত উচ্চতা দেয়া চলবে না।

৬। মূর্তিতে এমন কোন উপাদান ব্যবহার করা যাবে না, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। মূর্তিতে পরিবেশ দূষণকারী কোন উপদান ব্যবহার করা হচ্ছে কি না, তা তদাকরীর জন্য মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হবে।

৭। পানি দূষণ হয় বিধায় ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্বের কোথাও উন্মুক্ত পানিতে পূজা শেষে মূর্তি ডুবাতে দেয়া হয় না। খোদ ভারতেও অনেক রাজ্যে উন্মুক্ত পানিতে মূর্তি ডুবনো নিষিদ্ধ। অথচ বাংলাদেশে যত্রযত্র নদী, পুকুর, খাল, বিলে পূজার মূর্তি ডুবিয়ে মারাত্মক পরিবেশ দূষণ করা হয়। মূর্তির উপাদান পঁচে গিয়ে পানি দূষণ করে, মাছসহ বিভিন্ন প্রাণী মারা যায়। অনেকসময় এই বিষাক্ত মাছ খেয়ে মানুষও মারা যায়। পানিদূষণ রোধ করতে তাই উন্মুক্ত পানিতে পূজার মূর্তি ডুবানো নিষিদ্ধ করতে হবে।

৮। ত্রাণের টাকা দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ব্যবহৃত হবে, পূজার জন্য নয়। অথচ আওয়ামীলীগের আমলে ত্রাণ তহবিলের টাকা হতে মণ্ডপ প্রতি ৫০০ কেজি করে প্রায় ৩২ হাজার মণ্ডপে চাল দেয়া হতো। এটা বন্ধ করতে হবে। ত্রাণের টাকা ত্রাণের জন্য রাখতে হবে, কোনোমতেই ত্রাণের অর্থ পূজায় দেয়া চলবে না।

৯। দুর্গাপূজার ছুটি সাধারণ নয়, বরং ঐচ্ছিক করতে হবে। জনসংখ্যার মাত্র শতকরা ২ ভাগের কম হিন্দু ধর্মাবলম্বীর জন্য শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীকে কর্ম থেকে দূরে রেখে দেশের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করা চলবে না।

১০। পূজা উপলক্ষে কোনরূপ চাঁদাবাজি করা চলবে না। পূজার জন্য কোন মুসলমান থেকে সাহায্য-সহযোগিতা নেয়া যাবে না, কারণ মুসলমানদের জন্য হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পূজায় আর্থিক অংশগ্রহণ করা শরীয়তে নিষিদ্ধ। এটা সম্পূর্ণ হারাম

১১। রাস্তায় পূজার তোরণ নির্মাণ করা যাবে না। কারণ পূজার তোরনে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দেব-দেবীর ছবি থাকে। সেই দেব-দেবীর ছবির নিচ দিয়ে মুসলমানদের যাতায়াত করা মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত।

১২। পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিজস্ব অনুষ্ঠান। তাই সেই অনুষ্ঠানে যেন কোন মুসলমান ব্যক্তি প্রবেশ না করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে। পূজার প্রসাদ মুসলমানদের খাওয়া হারাম। তাই পূজার প্রসাদ দেয়া যাবে না। পূজার পোস্টারে মুসলমানদের দিয়ে পূজার শুভেচ্ছা জানানোর মত ধর্মীয় অবমাননামূলক কাজ বন্ধ করতে হবে। কোন মুসলমান এমন শুভেচ্ছা জানালে তার বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে

১৩। বাংলাদেশে রপ্তানি নীতি ২০২১-২৪ অনুসারে ইলিশ রফতানিযোগ্য কোন মাছ নয়। কিন্তু তারপরও সেই নীতিমালা ভেঙ্গে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে পূজা উপলক্ষে ৩ হাজার টন ইলিশ রফতানির ঘোষণা দিয়েছে। রাষ্ট্রীয় নীতিমালা বিরোধী এ সিদ্ধান্ত থেকে অবিলম্বে সরকারকে সরে আসতে হবে এবং রপ্তানি বন্ধ করতে হবে। জনবিরোধী এ সিদ্ধান্তকে অন্যায় স্বীকার করে সরকারকে দেশের জনগণের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

১৪। বাংলাদেশের অনেক খাস জমি দখল করে মন্দির বানানো হয়েছে। খাস জমি থেকে সেই সকল মন্দির উচ্ছেদ অভিযান করে দ্রুত খাস জমি মুক্ত করতে হবে। সেখানে মাদ্রাসা বানাতে হবে।

১৫। অনেক মন্দিরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিরোধী ‘অখণ্ড ভারত’ প্রতিষ্ঠায় উগ্রবাদীরা মিটিং করে বলে খবর পাওয়া যায়। কোন মন্দির এ ধরনের ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ অভিযোগে অভিযুক্ত হলে সেই মন্দির বন্ধ ঘোষণা করতে হবে। যে সকল হিন্দু ধর্মীয় নেতা অখণ্ড ভারত প্রতিষ্ঠার ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ বক্তব্য দিয়েছে তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে শাস্তি প্রদান করতে হবে।

১৬। ‘হিন্দু মানেই ভারতের দালাল’ বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদেরই এ অপবাদ ঘুচাতে হবে। যেহেতু ভারত বাংলাদেশের জাতীয় শত্রু, তাই বাংলাদেশের হিন্দু নাগরিকদেরও ভারত বিরোধীতায় সম্মতি দিতে হবে। এজন্য মন্দিরগুলোতে ভারত বিরোধী ব্যানার ও পূজার আলোচনায় ভারতবিরোধী শ্লোগান রাখতে হবে। বিশেষ করে সম্প্রতি ভারতে আখেরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মানহানী করে হিন্দু উগ্রবাদীরা বক্তব্য দিয়ে উস্কানিমূলক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। দূর্গা পূজার সময় মন্দিরগুলোতে ভারতীয় উগ্রবাদীদের এই অপকর্মের নিন্দা জানিয়ে বক্তব্য প্রচার করতে হবে। দায়ীদের শাস্তি চাইতে হবে।

👉 ইনসাফ কায়েমকারীদের এই দাবির সাথে কে কে আছেন হাত পা উঠায়া হাজিরা দেন।

🔷 নোট:
কিন্তু বাংলাদেশ তলে তলে 98% মুসলিমের দেশ কবে হয়ে গেল আমি তো খবর পাইলাম না।। ওরে পা*গল বাংলাদেশের বর্ডার সাইটে খোঁজ নিয়ে দেখ।। ঈদের এক মাস আগে থেকে কত লাখ বো*তল ঢোকে বাংলাদেশে..!!

এখনো  তো কিছুই  হয়নি ‌! ‌আরো ‌ ভয়ঙ্কর আক্রমন হবে তৈরি থাকুন বিজেপি দলের নেতারা   ! খুব বুঝে শুনে পরিকল্পনা করেই এই  আক...
21/10/2025

এখনো তো কিছুই হয়নি ‌! ‌আরো ‌ ভয়ঙ্কর আক্রমন হবে তৈরি থাকুন বিজেপি দলের নেতারা !

খুব বুঝে শুনে পরিকল্পনা করেই এই আক্রমণ করা ‌হয়েছে ! প্রাণঘাতী হামলা করা হয়েছে !
একটা নির্দিষ্ট উদ্দেশ্য নিয়ে !

এটা হঠাৎ করে ঘটে যাওয়া কোনো আকষ্মিক ঘটনা নয় ! বুঝে শুনেই ঠান্ডা মাথায় পূর্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী ‌এই ভয়ঙ্কর আক্রমন ঘটানো হয়েছে !

সামনে ২০২৬ এর নির্বাচন ! পতন অনিবার্য !
SIR শুরু হতে চলেছে ! এই ‌ SIR ঠেকাতেই হবে ‌ !
নাহলে এই রাজ্যে মোদী জী র সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ঠেকানো যাবে না ! মোদী জী অপ্রতিরোধ্য !
ভয় তো সেটাই ! তাই মরন পন চেষ্টা করছে স্বৈরাচারী শাসক দল ! পিছনে রয়েছে মার্কিন ডিপ স্টেট !
ডিপ স্টেট ছড়াচ্ছে কোটি কোটি টাকা !

ডিপ স্টেটের বিশাল ফান্ডিং এর টাকা কাজে লাগিয়ে
একটি বিশেষ সম্প্রদায়ের মধ্যে টাকা ছড়িয়ে জেহাদি জঙ্গিদের এখন থেকেই পুরোপুরি তৈরি করে রাখা হয়েছে ভয়ঙ্কর বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করার জন্য !

আগুন 🔥 জ্বালিয়ে দিতে হবে গোটা রাজ্যে !
রাজ্যটা জ্বলবে ! চুড়ান্ত বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করতে হবে !
ব্যস ! ‌তাহলেই কেল্লা ফতে ! বন্ধ হবে SIR !

চাই একটা দাঙ্গা ! সেই জন্যই দরকার একটা লাশ !
লাশ টা হতে হবে একটি ‌বিশেষ সম্প্রদায়ের !
লাশের রাজনীতি তে ওনারা পারদর্শী ।
লাশের রাজনীতি উনি ভালোই বোঝেন ‌ !

SIR ঠেকাতে একটা লাশ ওনার দরকার ! ওই সম্প্রদায়ের একটা লাশ হলেই গোটা রাজ্যে আগুন 🔥 জ্বালানোর পরিকল্পনা সফল হবে !
ভয়ঙ্কর খেলায় মেতেছেন উনি !

পরিকল্পনা করেই একটি সম্প্রদায়ের জঙ্গি জেহাদি জল্লাদদের আক্রমন করার জন্য সামনে ‌এগিয়ে দেওয়া হয়েছে । সাংসদের দেহরক্ষী গুলি চালালেই - মিলে যাবে কয়েকটি জেহাদি জল্লাদদের লাশ !

যেটা এই রাজ্যে দাঙ্গার আগুন 🔥 জ্বালানোর জন্য ‌খুব দরকার রয়েছে !

তাই পরিকল্পনা করেই বিজেপি সাংসদের উপর প্রাণঘাতী হামলা করা হয়েছে যাতে এই ভয়ংকর হামলায় যদি সেন্ট্রাল সিকিউরিটি যদি প্রভোকেশনে পা দিয়ে একবার গুলি চালিয়ে দিতো , তাহলেই তো
কাজ হাসিল হয়ে যেতো ! মিলে যেতো লাশ !

দাঙ্গা ছড়িয়ে দিতে দরকার ছিল কয়েকটা জেহাদি জঙ্গিদের লাশ ! উনি তো সেটাই ‌চাইছিলেন !
এমনটাই মনে করছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের একাংশ !

কিন্তু সব পরিকল্পনা ভেস্তে গেলো ! চক্রান্ত ব্যর্থ হলো !

সাংসদ ‌ রক্তাক্ত হলেন ! কিন্তু গুলি চললো না !
ফাঁদে পা দেয়নি বিজেপি দল !

ওনার দাঙ্গা লাগিয়ে SIR থমকে দেওয়ার কৌশল কাজে আসলো না , শুধু একটা লাশ পাওয়া গেলোনা বলে !

তাই ওইখানে হামলার সময় গুলিটা চলেনি ‌ !

এখানে কিন্তু এই ঘটনা থেমে থাকবে না !

বারবার বিজেপি দলের নেতৃত্বের উপর ‌এখন আক্রমন ঘটবে ! একের পর এক প্রাণঘাতী আক্রমন করা হবে ! কতক্ষন চুপ করে থাকবে ! লাশ চাই ই চাই !

তৈরি থাকুন বিজেপি দলের নেতৃত্ব ।

এটা নিশ্চিত যে মোদী জী ছেড়ে কথা বলবেন না ! স্বৈরাচারী শাসক দল কে এবার তৈরি থাকতে হবে মোদী জী র কৌশলী সার্জিক্যাল স্ট্রাইক এর জন্য !

মানুষের কাছে আবেদন -
ধৈর্য রাখুন । দিল্লির শীর্ষ নেতৃত্বের উপর আস্থা রাখুন !
আগামী এক মাসের মধ্যে এই রাজ্যে ঘটে যেতে পারে অনেক কিছুই ! দেখতে থাকুন কি কি ঘটে !
------------------------------------------------------------------------------

সাবাস বাংলাদেশ,,☪️ ঢাকায় ‘ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ১৬ দফা দাবি জানানো হয়েছে সরকারের ক...
20/10/2025

সাবাস বাংলাদেশ,,
☪️ ঢাকায় ‘ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ১৬ দফা দাবি জানানো হয়েছে সরকারের কাছে..‼️

👉 তাদের দাবিসমূহ ছিল–
১। ধর্ম যার যার, উৎসবও তার তার। পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিজস্ব ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এটা সার্বজনীন অনুষ্ঠান নয়। দুর্গা পূজাকে সার্বজনীন দাবী করা অন্য ধর্মের অবমাননা। তাই কোন মন্দিরে দুর্গা পূজাকে সার্বজনীন উল্লেখ করে সাইনবোর্ড ঝুলানো যাবে না।

২। রাস্তা বন্ধ করে যত্রতত্র পূজা করা চলবে না। মন্দিরের ভেতরেই পূজা করতে হবে, মন্দিরের বাইরে রাস্তায় মণ্ডপ বানিয়ে কিংবা পূজার মিছিল রাস্তায় আনা যাবে না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও কোন পূজামণ্ডপ তৈরি করা যাবে না, পূজাও করা যাবেনা।

৩। জনবিরক্তি তৈরি করে এমন কোন কাজ করা যাবে না। মন্দিরে মাইক বাজানো, ডেক সেট বাজানো, ডিজে পার্টি করে শব্দ দূষণ করা যাবে না। রাতভর শ্লোক আর্তি করা যাইবো না মাইকে।
যত্রতত্র পূজার ব্যানার-পোস্টার লাগানো চলবে না।

৪। মদ বাংলাদেশের আইনে নিষিদ্ধ। তাই পূজাকে কেন্দ্র করে কোন মন্দিরে মদ খাওয়া চলবে না।

৫। কোনো মন্দিরে প্রয়োজনের অতিরিক্ত সংখ্যক মূর্তি বানানো কিংবা মূর্তির ইচ্ছামত উচ্চতা দেয়া চলবে না।

৬। মূর্তিতে এমন কোন উপাদান ব্যবহার করা যাবে না, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। মূর্তিতে পরিবেশ দূষণকারী কোন উপদান ব্যবহার করা হচ্ছে কি না, তা তদাকরীর জন্য মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হবে।

৭। পানি দূষণ হয় বিধায় ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্বের কোথাও উন্মুক্ত পানিতে পূজা শেষে মূর্তি ডুবাতে দেয়া হয় না। খোদ ভারতেও অনেক রাজ্যে উন্মুক্ত পানিতে মূর্তি ডুবনো নিষিদ্ধ। অথচ বাংলাদেশে যত্রযত্র নদী, পুকুর, খাল, বিলে পূজার মূর্তি ডুবিয়ে মারাত্মক পরিবেশ দূষণ করা হয়। মূর্তির উপাদান পঁচে গিয়ে পানি দূষণ করে, মাছসহ বিভিন্ন প্রাণী মারা যায়। অনেকসময় এই বিষাক্ত মাছ খেয়ে মানুষও মারা যায়। পানিদূষণ রোধ করতে তাই উন্মুক্ত পানিতে পূজার মূর্তি ডুবানো নিষিদ্ধ করতে হবে।

৮। ত্রাণের টাকা দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ব্যবহৃত হবে, পূজার জন্য নয়। অথচ আওয়ামীলীগের আমলে ত্রাণ তহবিলের টাকা হতে মণ্ডপ প্রতি ৫০০ কেজি করে প্রায় ৩২ হাজার মণ্ডপে চাল দেয়া হতো। এটা বন্ধ করতে হবে। ত্রাণের টাকা ত্রাণের জন্য রাখতে হবে, কোনোমতেই ত্রাণের অর্থ পূজায় দেয়া চলবে না।

৯। দুর্গাপূজার ছুটি সাধারণ নয়, বরং ঐচ্ছিক করতে হবে। জনসংখ্যার মাত্র শতকরা ২ ভাগের কম হিন্দু ধর্মাবলম্বীর জন্য শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীকে কর্ম থেকে দূরে রেখে দেশের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করা চলবে না।

১০। পূজা উপলক্ষে কোনরূপ চাঁদাবাজি করা চলবে না। পূজার জন্য কোন মুসলমান থেকে সাহায্য-সহযোগিতা নেয়া যাবে না, কারণ মুসলমানদের জন্য হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পূজায় আর্থিক অংশগ্রহণ করা শরীয়তে নিষিদ্ধ। এটা সম্পূর্ণ হারাম

১১। রাস্তায় পূজার তোরণ নির্মাণ করা যাবে না। কারণ পূজার তোরনে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দেব-দেবীর ছবি থাকে। সেই দেব-দেবীর ছবির নিচ দিয়ে মুসলমানদের যাতায়াত করা মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত।

১২। পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিজস্ব অনুষ্ঠান। তাই সেই অনুষ্ঠানে যেন কোন মুসলমান ব্যক্তি প্রবেশ না করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে। পূজার প্রসাদ মুসলমানদের খাওয়া হারাম। তাই পূজার প্রসাদ দেয়া যাবে না। পূজার পোস্টারে মুসলমানদের দিয়ে পূজার শুভেচ্ছা জানানোর মত ধর্মীয় অবমাননামূলক কাজ বন্ধ করতে হবে। কোন মুসলমান এমন শুভেচ্ছা জানালে তার বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে

১৩। বাংলাদেশে রপ্তানি নীতি ২০২১-২৪ অনুসারে ইলিশ রফতানিযোগ্য কোন মাছ নয়। কিন্তু তারপরও সেই নীতিমালা ভেঙ্গে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে পূজা উপলক্ষে ৩ হাজার টন ইলিশ রফতানির ঘোষণা দিয়েছে। রাষ্ট্রীয় নীতিমালা বিরোধী এ সিদ্ধান্ত থেকে অবিলম্বে সরকারকে সরে আসতে হবে এবং রপ্তানি বন্ধ করতে হবে। জনবিরোধী এ সিদ্ধান্তকে অন্যায় স্বীকার করে সরকারকে দেশের জনগণের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

১৪। বাংলাদেশের অনেক খাস জমি দখল করে মন্দির বানানো হয়েছে। খাস জমি থেকে সেই সকল মন্দির উচ্ছেদ অভিযান করে দ্রুত খাস জমি মুক্ত করতে হবে। সেখানে মাদ্রাসা বানাতে হবে।

১৫। অনেক মন্দিরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিরোধী ‘অখণ্ড ভারত’ প্রতিষ্ঠায় উগ্রবাদীরা মিটিং করে বলে খবর পাওয়া যায়। কোন মন্দির এ ধরনের ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ অভিযোগে অভিযুক্ত হলে সেই মন্দির বন্ধ ঘোষণা করতে হবে। যে সকল হিন্দু ধর্মীয় নেতা অখণ্ড ভারত প্রতিষ্ঠার ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ বক্তব্য দিয়েছে তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে শাস্তি প্রদান করতে হবে।

১৬। ‘হিন্দু মানেই ভারতের দালাল’ বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদেরই এ অপবাদ ঘুচাতে হবে। যেহেতু ভারত বাংলাদেশের জাতীয় শত্রু, তাই বাংলাদেশের হিন্দু নাগরিকদেরও ভারত বিরোধীতায় সম্মতি দিতে হবে। এজন্য মন্দিরগুলোতে ভারত বিরোধী ব্যানার ও পূজার আলোচনায় ভারতবিরোধী শ্লোগান রাখতে হবে। বিশেষ করে সম্প্রতি ভারতে আখেরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মানহানী করে হিন্দু উগ্রবাদীরা বক্তব্য দিয়ে উস্কানিমূলক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। দূর্গা পূজার সময় মন্দিরগুলোতে ভারতীয় উগ্রবাদীদের এই অপকর্মের নিন্দা জানিয়ে বক্তব্য প্রচার করতে হবে। দায়ীদের শাস্তি চাইতে হবে।

👉 ইনসাফ কায়েমকারীদের এই দাবির সাথে কে কে আছেন হাত পা উঠায়া হাজিরা দেন।

🔷 নোট:
কিন্তু বাংলাদেশ তলে তলে 98% মুসলিমের দেশ কবে হয়ে গেল আমি তো খবর পাইলাম না।। ওরে পা*গল বাংলাদেশের বর্ডার সাইটে খোঁজ নিয়ে দেখ।। ঈদের এক মাস আগে থেকে কত লাখ বো*তল ঢোকে বাংলাদেশে..!!

ছোট্ট ভৌগলিক আকারের এককেন্দ্রিক সরকারের রাষ্ট্রে ঐসব সম্ভব। বিশাল ভৌগলিক আকারের আধা যুক্তরাষ্ট্রীয়,আধা ফেডারেল, আবার কা...
20/10/2025

ছোট্ট ভৌগলিক আকারের এককেন্দ্রিক সরকারের রাষ্ট্রে ঐসব সম্ভব। বিশাল ভৌগলিক আকারের আধা যুক্তরাষ্ট্রীয়,আধা ফেডারেল, আবার কাগজ কলমে রিপাবলিক(প্রজাতন্ত্রিক/ পাসপোর্ট থাকলে দেখে নেবেন, কালো মলাটের উপর Republic of India লেখা আছে) দেশ ভারতে ঐসব হবে না। না জানলে জেনে নিন, ভারতে সমান্তরাল 5 টি সরকার চলে। কেন্দ্র সরকার, রাজ্যের সরকার, সামরিক বাহিনীর আবার নিজস্ব আইনের সরকার, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ আধাসামরিক বাহিনীর নিজস্ব আইনের সরকার, রেলের আবার নিজস্ব আইনের সরকার। সবার আলাদা আইন, সবার নিজস্ব রেজিমেন্টেড ফোর্স। তার উপর আইন আদালত হাইকোর্ট - সুপ্রিম কোর্ট, তারা আবার সরকারি ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণের বাইরে। সবার উপরে দিল্লির রাইসিনা হিলের নর্থ ব্লক ও সাউথ ব্লক এর আমলা তন্ত্র। এদের আবার নিজস্ব ডায়লগ আছে - "সরকার কিসি কো ভি হো সকতে হ্যায়, লেকিন সিস্টেম হামারা চলেগা। ভারতের সমস্ত কিছুই এখান থেকে নিয়ন্ত্রণ হয়। নেতা মন্ত্রীরা বক্তৃতা দিয়ে আর ফিতে কেটে অবসার। 22 টা গোয়েন্দা দফতর, ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি, আইপিএস আইএএস, আইআরএস, আইএফএস দের নিজস্ব আমলা তান্ত্রিক কাঠামোর আবরনে মোড়া এই ভারত। খুবই জটিল কাঠামোর রাষ্ট্র ব্যবস্থা। আপনি কি জানেন, আমার আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ভারতের রাষ্ট্র ব্যবস্থার সিস্টেমের নজরদারির বাইরে নয় ? আপনি কি জানেন, এনআইএ গ্রেফতার করার পর কোথায় নিয়ে যায় ? স্বপ্ন দেখার আগে খোঁজ নিন, দুবছর আগে হাওড়া ও ডালখোলায় রামনবমীর মিছিলে হামলার অভিযোগে 23 জন কে এনআইএ গ্রেফতার করেছিল। তারা কোথায় কিভাবে আছে তার কোনও খোঁজ পেয়েছেন ? অযথা কোনও রাজনৈতিক দলের অথবা কোনও স্লিপার সেলের উস্কানি তে আগডুম বাগডুম মন্তব্য করবেন না। বিপদে পড়লে যারা আপনাকে উস্কানি দিল তারা আপনার পাশে থাকবে না। সব সময় একটা কথা মনে রাখবেন, যে দেশে যে জাতি সংখ্যাগরিষ্ঠ সেই দেশের রাষ্ট্র ব্যবস্থা তাদের পক্ষেই কাজ করে, করে আসছে, আগামী দিনেও করবে। "আর.এস.এস"- দেখুন, 100 বছর আর.এস.এস-এর বয়স হল, ভারত স্বাধীন হয়েছে 78 বছর। এর মধ্যে বিজেপির সরকার ক্ষমতাসীন হয়েছে মোট 17 বছর, বাকি 61 বছর হয় কংগ্রেস, নয় কংগ্রেস সমর্থিত সরকার ভারতের ক্ষমতায় ছিল, কি করতে পেরেছে আর.এস.এস-এর ? পারেনি কেন জানেন ? কংগ্রেসের মধ্যে আমলা তন্ত্রের মধ্যে কতজন আর.এস.এস- এর দীক্ষিত লোক বসে আছে তার কোনও হিসাবেই নেই। শেকড় অনেক গভীর। ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, চোখ কান খোলা রেখে চলুন।

সাবাস বাংলাদেশ,,☪️ ঢাকায় ‘ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ১৬ দফা দাবি জানানো হয়েছে সরকারের ক...
19/10/2025

সাবাস বাংলাদেশ,,
☪️ ঢাকায় ‘ইনসাফ কায়েমকারী ছাত্র-জনতা’র ব্যানারে দুর্গাপূজা উপলক্ষে ১৬ দফা দাবি জানানো হয়েছে সরকারের কাছে..‼️

👉 তাদের দাবিসমূহ ছিল–
১। ধর্ম যার যার, উৎসবও তার তার। পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিজস্ব ধর্মীয় অনুষ্ঠান। এটা সার্বজনীন অনুষ্ঠান নয়। দুর্গা পূজাকে সার্বজনীন দাবী করা অন্য ধর্মের অবমাননা। তাই কোন মন্দিরে দুর্গা পূজাকে সার্বজনীন উল্লেখ করে সাইনবোর্ড ঝুলানো যাবে না।

২। রাস্তা বন্ধ করে যত্রতত্র পূজা করা চলবে না। মন্দিরের ভেতরেই পূজা করতে হবে, মন্দিরের বাইরে রাস্তায় মণ্ডপ বানিয়ে কিংবা পূজার মিছিল রাস্তায় আনা যাবে না। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও কোন পূজামণ্ডপ তৈরি করা যাবে না, পূজাও করা যাবেনা।

৩। জনবিরক্তি তৈরি করে এমন কোন কাজ করা যাবে না। মন্দিরে মাইক বাজানো, ডেক সেট বাজানো, ডিজে পার্টি করে শব্দ দূষণ করা যাবে না। রাতভর শ্লোক আর্তি করা যাইবো না মাইকে।
যত্রতত্র পূজার ব্যানার-পোস্টার লাগানো চলবে না।

৪। মদ বাংলাদেশের আইনে নিষিদ্ধ। তাই পূজাকে কেন্দ্র করে কোন মন্দিরে মদ খাওয়া চলবে না।

৫। কোনো মন্দিরে প্রয়োজনের অতিরিক্ত সংখ্যক মূর্তি বানানো কিংবা মূর্তির ইচ্ছামত উচ্চতা দেয়া চলবে না।

৬। মূর্তিতে এমন কোন উপাদান ব্যবহার করা যাবে না, যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর। মূর্তিতে পরিবেশ দূষণকারী কোন উপদান ব্যবহার করা হচ্ছে কি না, তা তদাকরীর জন্য মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হবে।

৭। পানি দূষণ হয় বিধায় ইউরোপ-আমেরিকাসহ বিশ্বের কোথাও উন্মুক্ত পানিতে পূজা শেষে মূর্তি ডুবাতে দেয়া হয় না। খোদ ভারতেও অনেক রাজ্যে উন্মুক্ত পানিতে মূর্তি ডুবনো নিষিদ্ধ। অথচ বাংলাদেশে যত্রযত্র নদী, পুকুর, খাল, বিলে পূজার মূর্তি ডুবিয়ে মারাত্মক পরিবেশ দূষণ করা হয়। মূর্তির উপাদান পঁচে গিয়ে পানি দূষণ করে, মাছসহ বিভিন্ন প্রাণী মারা যায়। অনেকসময় এই বিষাক্ত মাছ খেয়ে মানুষও মারা যায়। পানিদূষণ রোধ করতে তাই উন্মুক্ত পানিতে পূজার মূর্তি ডুবানো নিষিদ্ধ করতে হবে।

৮। ত্রাণের টাকা দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য ব্যবহৃত হবে, পূজার জন্য নয়। অথচ আওয়ামীলীগের আমলে ত্রাণ তহবিলের টাকা হতে মণ্ডপ প্রতি ৫০০ কেজি করে প্রায় ৩২ হাজার মণ্ডপে চাল দেয়া হতো। এটা বন্ধ করতে হবে। ত্রাণের টাকা ত্রাণের জন্য রাখতে হবে, কোনোমতেই ত্রাণের অর্থ পূজায় দেয়া চলবে না।

৯। দুর্গাপূজার ছুটি সাধারণ নয়, বরং ঐচ্ছিক করতে হবে। জনসংখ্যার মাত্র শতকরা ২ ভাগের কম হিন্দু ধর্মাবলম্বীর জন্য শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলিম জনগোষ্ঠীকে কর্ম থেকে দূরে রেখে দেশের অর্থনীতিকে ক্ষতিগ্রস্ত করা চলবে না।

১০। পূজা উপলক্ষে কোনরূপ চাঁদাবাজি করা চলবে না। পূজার জন্য কোন মুসলমান থেকে সাহায্য-সহযোগিতা নেয়া যাবে না, কারণ মুসলমানদের জন্য হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের পূজায় আর্থিক অংশগ্রহণ করা শরীয়তে নিষিদ্ধ। এটা সম্পূর্ণ হারাম

১১। রাস্তায় পূজার তোরণ নির্মাণ করা যাবে না। কারণ পূজার তোরনে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের দেব-দেবীর ছবি থাকে। সেই দেব-দেবীর ছবির নিচ দিয়ে মুসলমানদের যাতায়াত করা মুসলমানদের ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত।

১২। পূজা হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের নিজস্ব অনুষ্ঠান। তাই সেই অনুষ্ঠানে যেন কোন মুসলমান ব্যক্তি প্রবেশ না করতে পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে। পূজার প্রসাদ মুসলমানদের খাওয়া হারাম। তাই পূজার প্রসাদ দেয়া যাবে না। পূজার পোস্টারে মুসলমানদের দিয়ে পূজার শুভেচ্ছা জানানোর মত ধর্মীয় অবমাননামূলক কাজ বন্ধ করতে হবে। কোন মুসলমান এমন শুভেচ্ছা জানালে তার বিরূদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে

১৩। বাংলাদেশে রপ্তানি নীতি ২০২১-২৪ অনুসারে ইলিশ রফতানিযোগ্য কোন মাছ নয়। কিন্তু তারপরও সেই নীতিমালা ভেঙ্গে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার ভারতে পূজা উপলক্ষে ৩ হাজার টন ইলিশ রফতানির ঘোষণা দিয়েছে। রাষ্ট্রীয় নীতিমালা বিরোধী এ সিদ্ধান্ত থেকে অবিলম্বে সরকারকে সরে আসতে হবে এবং রপ্তানি বন্ধ করতে হবে। জনবিরোধী এ সিদ্ধান্তকে অন্যায় স্বীকার করে সরকারকে দেশের জনগণের কাছে ক্ষমা চাইতে হবে।

১৪। বাংলাদেশের অনেক খাস জমি দখল করে মন্দির বানানো হয়েছে। খাস জমি থেকে সেই সকল মন্দির উচ্ছেদ অভিযান করে দ্রুত খাস জমি মুক্ত করতে হবে। সেখানে মাদ্রাসা বানাতে হবে।

১৫। অনেক মন্দিরে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বিরোধী ‘অখণ্ড ভারত’ প্রতিষ্ঠায় উগ্রবাদীরা মিটিং করে বলে খবর পাওয়া যায়। কোন মন্দির এ ধরনের ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ অভিযোগে অভিযুক্ত হলে সেই মন্দির বন্ধ ঘোষণা করতে হবে। যে সকল হিন্দু ধর্মীয় নেতা অখণ্ড ভারত প্রতিষ্ঠার ‘রাষ্ট্রদ্রোহী’ বক্তব্য দিয়েছে তাদের অবিলম্বে গ্রেফতার করে শাস্তি প্রদান করতে হবে।

১৬। ‘হিন্দু মানেই ভারতের দালাল’ বাংলাদেশের হিন্দু ধর্মাবলম্বীদেরই এ অপবাদ ঘুচাতে হবে। যেহেতু ভারত বাংলাদেশের জাতীয় শত্রু, তাই বাংলাদেশের হিন্দু নাগরিকদেরও ভারত বিরোধীতায় সম্মতি দিতে হবে। এজন্য মন্দিরগুলোতে ভারত বিরোধী ব্যানার ও পূজার আলোচনায় ভারতবিরোধী শ্লোগান রাখতে হবে। বিশেষ করে সম্প্রতি ভারতে আখেরী নবী হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মানহানী করে হিন্দু উগ্রবাদীরা বক্তব্য দিয়ে উস্কানিমূলক পরিস্থিতির সৃষ্টি করেছে। দূর্গা পূজার সময় মন্দিরগুলোতে ভারতীয় উগ্রবাদীদের এই অপকর্মের নিন্দা জানিয়ে বক্তব্য প্রচার করতে হবে। দায়ীদের শাস্তি চাইতে হবে।

👉 ইনসাফ কায়েমকারীদের এই দাবির সাথে কে কে আছেন হাত পা উঠায়া হাজিরা দেন।

🔷 নোট:
কিন্তু বাংলাদেশ তলে তলে 98% মুসলিমের দেশ কবে হয়ে গেল আমি তো খবর পাইলাম না।। ওরে পা*গল বাংলাদেশের বর্ডার সাইটে খোঁজ নিয়ে দেখ।। ঈদের এক মাস আগে থেকে কত লাখ বো*তল ঢোকে বাংলাদেশে..!!

ভাই আমার, ছোট্ট ভৌগলিক আকারের এককেন্দ্রিক সরকারের রাষ্ট্রে ঐসব সম্ভব। বিশাল ভৌগলিক আকারের আধা যুক্তরাষ্ট্রীয়,আধা ফেডারে...
18/10/2025

ভাই আমার, ছোট্ট ভৌগলিক আকারের এককেন্দ্রিক সরকারের রাষ্ট্রে ঐসব সম্ভব। বিশাল ভৌগলিক আকারের আধা যুক্তরাষ্ট্রীয়,আধা ফেডারেল, আবার কাগজ কলমে রিপাবলিক(প্রজাতন্ত্রিক/ পাসপোর্ট থাকলে দেখে নেবেন, কালো মলাটের উপর Republic of India লেখা আছে) দেশ ভারতে ঐসব হবে না। না জানলে জেনে নিন, ভারতে সমান্তরাল 5 টি সরকার চলে। কেন্দ্র সরকার, রাজ্যের সরকার, সামরিক বাহিনীর আবার নিজস্ব আইনের সরকার, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের অধীনস্থ আধাসামরিক বাহিনীর নিজস্ব আইনের সরকার, রেলের আবার নিজস্ব আইনের সরকার। সবার আলাদা আইন, সবার নিজস্ব রেজিমেন্টেড ফোর্স। তার উপর আইন আদালত হাইকোর্ট - সুপ্রিম কোর্ট, তারা আবার সরকারি ক্ষমতার নিয়ন্ত্রণের বাইরে। সবার উপরে দিল্লির রাইসিনা হিলের নর্থ ব্লক ও সাউথ ব্লক এর আমলা তন্ত্র। এদের আবার নিজস্ব ডায়লগ আছে - "সরকার কিসি কো ভি হো সকতে হ্যায়, লেকিন সিস্টেম হামারা চলেগা। ভারতের সমস্ত কিছুই এখান থেকে নিয়ন্ত্রণ হয়। নেতা মন্ত্রীরা বক্তৃতা দিয়ে আর ফিতে কেটে অবসার। 22 টা গোয়েন্দা দফতর, ন্যাশনাল সিকিউরিটি এজেন্সি, আইপিএস আইএএস, আইআরএস, আইএফএস দের নিজস্ব আমলা তান্ত্রিক কাঠামোর আবরনে মোড়া এই ভারত। খুবই জটিল কাঠামোর রাষ্ট্র ব্যবস্থা। আপনি কি জানেন, আমার আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ভারতের রাষ্ট্র ব্যবস্থার সিস্টেমের নজরদারির বাইরে নয় ? আপনি কি জানেন, এনআইএ গ্রেফতার করার পর কোথায় নিয়ে যায় ? স্বপ্ন দেখার আগে খোঁজ নিন, দুবছর আগে হাওড়া ও ডালখোলায় রামনবমীর মিছিলে হামলার অভিযোগে 23 জন কে এনআইএ গ্রেফতার করেছিল। তারা কোথায় কিভাবে আছে তার কোনও খোঁজ পেয়েছেন ? অযথা কোনও রাজনৈতিক দলের অথবা কোনও স্লিপার সেলের উস্কানি তে আগডুম বাগডুম মন্তব্য করবেন না। বিপদে পড়লে যারা আপনাকে উস্কানি দিল তারা আপনার পাশে থাকবে না। সব সময় একটা কথা মনে রাখবেন, যে দেশে যে জাতি সংখ্যাগরিষ্ঠ সেই দেশের রাষ্ট্র ব্যবস্থা তাদের পক্ষেই কাজ করে, করে আসছে, আগামী দিনেও করবে। "আর.এস.এস"- দেখুন, 100 বছর আর.এস.এস-এর বয়স হল, ভারত স্বাধীন হয়েছে 78 বছর। এর মধ্যে বিজেপির সরকার ক্ষমতাসীন হয়েছে মোট 17 বছর, বাকি 61 বছর হয় কংগ্রেস, নয় কংগ্রেস সমর্থিত সরকার ভারতের ক্ষমতায় ছিল, কি করতে পেরেছে আর.এস.এস-এর ? পারেনি কেন জানেন ? কংগ্রেসের মধ্যে আমলা তন্ত্রের মধ্যে কতজন আর.এস.এস- এর দীক্ষিত লোক বসে আছে তার কোনও হিসাবেই নেই। শেকড় অনেক গভীর। ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, চোখ কান খোলা রেখে চলুন।






ট্রেনে করে বাইজিবাড়িট্রেনের ভিতর একজন আরেকজনকে জিজ্ঞস করলেন, 'কি দাদা, অফিসে চল্লেন?' ঝাঁঝালো উত্তর এলো, 'তা নয় তো কি? স...
17/10/2025

ট্রেনে করে বাইজিবাড়ি

ট্রেনের ভিতর একজন আরেকজনকে জিজ্ঞস করলেন, 'কি দাদা, অফিসে চল্লেন?' ঝাঁঝালো উত্তর এলো, 'তা নয় তো কি? সকালবেলা ভিড় ঠেলে বাইজিবাড়ি যাচ্ছি নাকি?'

একটা ট্রেন স্টেশানে দাঁড়িয়ে আছে, একজন লোক হন্তদন্ত হয়ে এসে জানলার ধারে বসা ভদ্রলোককে জিজ্ঞেস করলেন, 'দাদা এটা কি সব স্টেশনে থামবে?' ভদ্রলোক পেপার থেকে চোখ সরিয়ে গম্ভীরভাবে উত্তর দিলেন, 'কেন আপনি কি সব স্টেশনে নামবেন?'

চলন্ত ব্যান্ডেল লোকালে একজন ট্রেনের হাতল ধরে ছুটতে ছুটতে প্রশ্ন করলেন, 'দাদা, এটা কি ব্যান্ডেল?' তাৎক্ষণিক নির্বিকার উত্তর ভেসে এল, 'না এটা হ্যান্ডেল।'

দমদম থেকে সন্ধ্যেবেলার নারকীয় ভিড় জয় করে একজন একটা ট্রেনের পাদানীতে কোনওক্রমে ঠাঁই পেয়েছেন। গোটা শরীরের ৮০% দরজার বাইরে, কেবল একহাতে একটা হাতল কোনওক্রমে ধরতে পেরেছেন। ট্রেন গতি নিয়ে নিয়েছে আর তার কানের পাশ দিয়ে পোষ্টগুলো সাঁইসাঁই করে চলে যাচ্ছে। ভদ্রলোক চিৎকার করছেন, 'দাদা, একটু চাপুন, একদম ঝুলছি যে।' ভেতর থেকে কে একজন উদাস গলায় বলে উঠলো , 'শুধু ঝুললে হবে? মাকে বলুন কমপ্ল্যান দিতে।'

নিজের কলেজ জীবনের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি, ট্রেন প্রায় হাওড়া স্টেশন ছাড়বে, ঠিক সেই সময় এক যুবক জিজ্ঞাসা করে উঠলো, 'দাদা, বালি ধরবে?' শুনতে পেলাম একজন ব'লে উঠল, 'সিমেন্ট লাগালেই ধরবে।'

বালি স্টেশনে নামার আগে একজন ব'লে উঠল, 'সামনে কি সব বালি?' ভীড়ের মধ্যে থেকে উত্তর এলো, 'কয়েকটা সুগ্রীবও থাকতে পারে।'

একদিন প্রচন্ড ভীড়। প্রায় কামরা খালি করে সবাই বালি স্টেশনেই নামবে। ভিতর থেকে একজন প্রশ্ন করল, 'দাদা বালি কোন দিকে পড়বে?' কেউ একজন ব'লে উঠল, 'যে দিকে ডালা খুলবে, সে দিকেই পড়বে।'

বিধাননগর স্টেশনে দাড়িয়ে আছি। একজন হন্তদন্ত হয়ে ছুটে এসে হাঁপাতে হাঁপাতে স্টেশনে দাঁড়ানো অন্য একজনকে জিজ্ঞাসা করলো, 'দাদা কোন ট্রেন আসছে?' লোকটি নির্বিকার চিত্তে উত্তর দিলো, 'লোকাল ট্রেন।'

সোনারপুর স্টেশনে একজন বয়স্কা ভদ্রমহিলা আর এক জনকে ডাকছে, 'এ টেঁপি দেবড়ে আয়, নক্কী পোঁ দেচে।' অর্থাৎ কিনা, এ টেঁপি দৌড়ে আয়, লক্ষীকান্তপুর লোকাল হর্ণ দিচ্ছে।

শেষমেশ, মেট্রোর রোজকার একটা ঘটনা বলি।

রবীন্দ্র সরোবর ছাড়ার পর..

- দাদা, আপনি কি উত্তমকুমার?
- না আমি ক্ষুদিরাম।
- তাহলে একটু সাইড দেবেন দাদা, আসলে আমি উত্তমকুমার, পিছনে মাষ্টারদা আর নেতাজীও আছেন।

Address

Bolpur

Website

http://rashtriyabarta.blogspot.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rashtriya Barta - রাষ্ট্রীয় বার্তা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Rashtriya Barta - রাষ্ট্রীয় বার্তা:

Share