Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন

  • Home
  • India
  • Bolpur
  • Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন

Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন Santiniketan (Santiniketôn) is a small town near Bolpur in the Birbhum district of West Bengal, It

সকলকে জানাই শুভ মহা সপ্তমীর শুভেচ্ছা।মা দুর্গার আশীর্বাদে ভরে উঠুক সকলের জীবন সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধিতে কাটুক সবার দিন। মা...
28/09/2025

সকলকে জানাই শুভ মহা সপ্তমীর শুভেচ্ছা।

মা দুর্গার আশীর্বাদে ভরে উঠুক সকলের জীবন সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধিতে কাটুক সবার দিন। মা দুর্গার কৃপায় সকলের জীবনে আসুক আনন্দ ও সমৃদ্ধি।

শুভ মহা সপ্তমী! 🙏

‼️শুভ মহাষষ্ঠী‼️মা দুর্গার আগমনে আপনার জীবনে বয়ে আসুক অনাবিল আনন্দ, শান্তি ও সমৃদ্ধি। পুজো কাটুক খুব ভালো।
27/09/2025

‼️শুভ মহাষষ্ঠী‼️
মা দুর্গার আগমনে আপনার জীবনে বয়ে আসুক অনাবিল আনন্দ, শান্তি ও সমৃদ্ধি। পুজো কাটুক খুব ভালো।

সকলকে জানাই মহাপঞ্চমীর শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। মহাপঞ্চমীর এই শুভ মুহূর্তে মা দুর্গার আশীর্বাদে আপনাদের প্রতিটি মুহূর্ত আনন্...
26/09/2025

সকলকে জানাই মহাপঞ্চমীর শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
মহাপঞ্চমীর এই শুভ মুহূর্তে মা দুর্গার আশীর্বাদে আপনাদের প্রতিটি মুহূর্ত আনন্দে ভরে উঠুক।

🌼 শুভ মহা চতুর্থী 🌼সকলকে জানাই দূর্গা পুজোর মহা চতুর্থীর আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।মা আসছেন 🙏
25/09/2025

🌼 শুভ মহা চতুর্থী 🌼
সকলকে জানাই দূর্গা পুজোর মহা চতুর্থীর আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
মা আসছেন 🙏

‼️শুভ মহা তৃতীয়া‼️সবাই কে জানাই শারদীয়ার শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
24/09/2025

‼️শুভ মহা তৃতীয়া‼️
সবাই কে জানাই শারদীয়ার শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং তাঁর স্ত্রী মৃণালিনী দেবীর পাঁচজন সন্তান ছিল: মাধুরীলতা (বেলা), রথীন্দ্রনাথ (রথী), রেণুকা (রানী), ...
21/09/2025

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং তাঁর স্ত্রী মৃণালিনী দেবীর পাঁচজন সন্তান ছিল: মাধুরীলতা (বেলা), রথীন্দ্রনাথ (রথী), রেণুকা (রানী), মীরা (অতসী) এবং শমীন্দ্রনাথ (শমী)। তাদের মধ্যে রথীন্দ্রনাথ ও মীরা দেবী ছাড়া বাকি তিনজন, অর্থাৎ মাধুরীলতা, রেণুকা এবং শমীন্দ্রনাথ রবীন্দ্রনাথের জীবদ্দশাতেই মারা যান। এই মৃত্যুগুলো কবির জীবনে গভীর শোকের ছায়া ফেলেছিল এবং তাঁর সাহিত্যকর্মেও এর প্রভাব দেখা যায়।
এখানে তাদের সম্পর্কে কিছু তথ্য দেওয়া হলো:
* মাধুরীলতা দেবী (বেলা): তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের জ্যেষ্ঠা কন্যা। ১৮৮৬ সালে তাঁর জন্ম হয়। ১৫ বছর বয়সে তাঁর বিয়ে হয়। মাত্র ৩১ বছর বয়সে, ১৯১৮ সালে যক্ষ্মারোগে আক্রান্ত হয়ে তাঁর মৃত্যু হয়। এই মৃত্যু রবীন্দ্রনাথকে ভীষণভাবে কষ্ট দিয়েছিল।
* রেণুকা দেবী (রানী): রবীন্দ্রনাথের দ্বিতীয় কন্যা রেণুকা ১৮৯০ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ছোটবেলা থেকেই তিনি অসুস্থ ছিলেন এবং মাত্র ১২ বছর বয়সে, ১৯০৪ সালে তাঁর মৃত্যু হয়। মায়ের মৃত্যুর মাত্র ৯ মাস পর রেণুকা মারা যান, যা রবীন্দ্রনাথের জন্য অত্যন্ত বেদনাদায়ক ছিল।
* শমীন্দ্রনাথ ঠাকুর (শমী): তিনি ছিলেন রবীন্দ্রনাথের কনিষ্ঠ পুত্র। ১৮৯৬ সালে তাঁর জন্ম হয়। অত্যন্ত প্রতিভাবান এই ছেলেটির প্রতি রবীন্দ্রনাথের অনেক আশা ছিল। ১৯০৭ সালে, যখন তাঁর বয়স মাত্র ১১ বছর, তখন তিনি বন্ধুদের সঙ্গে মুঙ্গের (বিহার) বেড়াতে গিয়ে কলেরায় আক্রান্ত হয়ে মারা যান। আশ্চর্যজনকভাবে, তাঁর মায়ের মৃত্যুদিবসেই (২৩ নভেম্বর) শমীন্দ্রনাথ মারা যান। এই মৃত্যু রবীন্দ্রনাথের জীবনে অন্যতম বড় আঘাত ছিল।
এই সন্তানদের অকালমৃত্যু রবীন্দ্রনাথের ব্যক্তিগত জীবনে এক গভীর শূন্যতা তৈরি করে। এই শোক তাঁর সাহিত্যকর্ম, বিশেষত কবিতা ও গানে, এক ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছিল, যেখানে মৃত্যু, শোক এবং জীবনের অর্থ নিয়ে গভীর দর্শন প্রতিফলিত হয়েছে।🙏🙏

রবি ঠাকুরের শ্বশুরবাড়ি, দক্ষিণডিহিতে...পাত্রের নাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।পাত্রী?এই প্রশ্নেরই জবাব পাওয়া গেল জোড়াসাঁকো থেকে শ...
17/09/2025

রবি ঠাকুরের শ্বশুরবাড়ি, দক্ষিণডিহিতে...

পাত্রের নাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।

পাত্রী?

এই প্রশ্নেরই জবাব পাওয়া গেল জোড়াসাঁকো থেকে শ’খানেক মাইল দূরে। এখনকার বাংলাদেশের দক্ষিণডিহিতে। বর যিনি, তিনি যেমন সুপুরুষ, তেমনই গুণী। আর হবু বউ? অল্পশিক্ষিত, রুগ্ন, গ্রাম্য একটি বালিকা। কোথায় বাংলা রেনেসাঁসের অন্যতম কেন্দ্র জোড়াসাঁকোর ঠাকুর পরিবার, আর কোথায় সেই দূর বাংলার খুলনায় দক্ষিণডিহি অঞ্চল আর সেখানকার ফুলতলা গ্রামের ভবতারিণী! বেণীমাধব রায়চৌধুরী এবং দাক্ষায়ণী দেবীর মেয়ে ফুলি যে বউ হয়ে ঠাকুরবাড়িতে এল, তা নিয়ে তখনই অনেক চোখ কপালে উঠেছিল। কিন্তু, তা নিয়ে আমরা আজ কথা বলতে বসিনি। আজ আপনাদের এমন কিছু তথ্য শোনাব, যা আমরা প্রায় মনেই রাখিনি।

যেমন ধরুন, রবীন্দ্রনাথের ঠাকুরদা প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুরের স্ত্রী দিগম্বরী দেবীও যে ঠিক এই গ্রামেরই পিরালি বংশের মেয়ে ছিলেন, সে কথা ক’জন খেয়াল রাখেন? আমরা জানি, দিগম্বরী দেবীকে স্বয়ং দ্বারকানাথও বেশ সমঝে চলতেন। সেই দ্বারকানাথ-দিগম্বরীর সন্তান দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে যাঁর বিয়ে হল, সেই সারদা দেবী, অর্থাৎ রবীন্দ্রনাথের মা-ও ছিলেন ফুলতলার রামনারায়ণ রায়চৌধুরীর মেয়ে। তিনিও ওই পিরালি বংশের। সেই পথ ধরেই ফুলি নামের একটি গাঁয়ের বালিকা হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের স্ত্রী।

এই পর্যন্ত অনেকেই হয়তো জানেন, কিন্তু সেই রবি ঠাকুরের শ্বশুরবাড়িতে সাক্ষাৎ হাজির হওয়ার সুযোগ খুব বেশি বাঙালির বরাতে জোটেনি। সে দিক থেকে আমি ভাগ্যবান। বেশ কয়েকবারই গেছি সেখানে। তার মধ্যে প্রথমবার আজ থেকে পঞ্চাশ বছরেরও বেশি আগে। সন ১৯৬৬।

আমি তখন দৌলতপুরে সরকারি ব্রজলাল কলেজের ইন্টারমিডিয়েটের ছাত্র। সহপাঠী লতিফের কাছে প্রথম শুনি ‘দক্ষিণডিহি’র কথা। লতিফ কলেজে আসত ফুলতলা থেকে আর আমি যেতাম খুলনা থেকে । শুনতাম, ওদের বাড়ির খুব কাছেই নাকি দক্ষিণডিহি, রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি। একদিন ঠিক করলাম লতিফের সঙ্গে যাব। দৌলতপুর থেকে বাসে আধ ঘণ্টার পথ ফুলতলা। লতিফদের বাড়ি বেজায় খাওয়াদাওয়া সেরে দক্ষিণডিহির দিকে আগুয়ান। মাইল দুয়েকের হাঁটাপথ তখন ঝোপ জঙ্গলে ভরা। ছোট্ট একটা দোতলা বাড়ি। বাইরে খসে পড়েছে প্লাস্টার। ভিতরে কারা যেন ছিল তখন। লতিফ কথা বলল। জানা গেল, তার আগের বছরেই নাকি কলকাতা থেকে জনৈক ফেলুবাবুর পুত্র বীরেন্দ্রনাথ তাঁর স্ত্রী নলিনীবালাকে সঙ্গে নিয়ে ওখানে এসেছিলেন। তার আগেও নাকি ফেলুবাবু ওরফে নগেন্দ্রনাথ মাঝে মাঝে ওখানে আসতেন।

কে এই ফেলুবাবু? শুনলাম, ইনি রীতিমতো রবীন্দ্রনাথের আত্মীয়। রবি ঠাকুরের সাক্ষাৎ শ্যালক অর্থাৎ মৃণালিনী দেবীর ভাই। অর্থাৎ, বেণীমাধব রায়চৌধুরীর ছেলে।

সে দিন ওই বাড়িতে বসে বিস্তর গালগপ্পো শুনেছিলাম। রবীন্দ্রনাথ আর মৃণালিনী দেবী কোন পুকুরের পাড়ে বসে গল্প করতেন, কোথায় বসে কবি কবিতা লিখতেন— এই সব কথাবার্তা। নিতান্ত আষাঢ়ে গপ্পো, কারণ ইতিহাস বলছে রবীন্দ্রনাথ খুব কাছে যশোরে এলেও এই দক্ষিণডিহিতে কোনও দিন পা রাখেননি। কেন, তা জানা যায়নি আজও।

ঢাকা থেকে খুলনা যাবার পথে ফুলতলা উপজেলার এই দক্ষিণডিহি গ্রামের মৃণালিনী দেবীর শৈশব কৈশোরের স্মৃতিতে ভরা এই বাড়িটি বহু দিন চোখের আড়ালে ছিল। ১৯৪০ সালে এই বাড়ি ও পাশের জমি ছেড়ে চলে যান এর উত্তরাধিকারী যাঁরা, তাঁরা। তার পর যুদ্ধ, দেশভাগ ইত্যাদি কারণে এই বিশাল সম্পত্তি একটু একটু করে বেদখল হতে থাকে। ’৬৫-র পরে ওই বাড়ির মালিকপক্ষের আর কেউ ওখানে আসেনি। সেদিন ওখান থেকে নানা রকম গালগল্প শোনার অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরেছিলাম।

দ্বিতীয় বার দক্ষিণডিহি যাই ১৯৮৯’র শেষ দিকে। তত দিনে দক্ষিণডিহি সম্পর্কে নানা কৌতূহল মনের মধ্যে বাসা বুনেছে। একদিন এক বন্ধুর গাড়িতে খুলনা থেকে গেলাম দক্ষিণডিহি। তত দিনে আগের ছবিটা অনেকটাই ফিকে হয়ে এসেছিল। তবু সে বার গিয়ে দেখলাম, বাড়িটা কেমন জীর্ণ ধ্বংসস্তূপের মতো দাঁড়িয়ে আছে। বাড়ির ভিতরেও ঢুকলাম। কেউ তেমন বাধাও দিল না। ভিতরে কিছু গরিব মানুষ কোনওক্রমে টিকে আছেন। মনটা খারাপই হয়ে গিয়েছিল।

অবশেষে ’৯০ দশকের গোড়ার দিকে বাংলাদেশের একটি বিশিষ্ট দৈনিক পত্রিকায় ‘খুলনার ফুলতলায় রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি – এক অজানা কাহিনি’—এই নামে একটি বড় রিপোর্ট বেরোয়। নানা স্তরে শুরু হয় আলোচনা। ১৯৯৩ সালের ১৯ এপ্রিল ওই একই দৈনিকে রবীন্দ্রনাথের শ্বশুরবাড়ি নিয়ে আর একটি জরুরি লেখা প্রকাশিত হয়। প্রায় একই সময়ে বিশিষ্ট সাংবাদিক রাহাত খানও এই বিষয়ে লেখেন। এর পর ঢাকার নানা দৈনিকেই দক্ষিণডিহি নিয়ে লেখালিখি শুরু হয়। অবশেষে ১৯৯৫ সালে প্রশাসনের উদ্যোগে এই বাড়িটি উদ্ধার করা হয়। বিশেষ ওই বাড়িটি এবং আশেপাশের জমি দখলমুক্ত করে শুরু হয় নানা কর্মকাণ্ড। আজও তা একই ভাবে বয়ে চলেছে। বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক মানচিত্রে দক্ষিণডিহি এখন একটি উল্লেখযোগ্য নাম।

ভিন্ন দু’টি রাষ্ট্রের অধিবাসী আমরা, দুই পারের দুই বাঙালি। রাজনীতি বা কাঁটাতারের ওপরে আমাদের বড় পরিচয় আমরা বাঙালি। আমরা একই ভাষায় কথা বলি, আমাদের পোশাক-আশাক, খাওয়াদাওয়ার ধাঁচধরন মোটামুটি একই রকম। সর্বোপরি একই সংস্কৃতি বয়ে চলেছে আমাদের শিরায়। দক্ষিণডিহিতে রবি ঠাকুরের শ্বশুরবাড়িতে গেলে সেই কথাটাই মনের মধ্যে আসে। এ পারে যে বাংলাদেশ ও পারেও সেই বাংলা।

16/09/2025

Address

Bolpur
731204

Telephone

+913463262751

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন:

Share

SANTINIKETAN

At Santiniketan the environment is always present in one"s consciousness. It becomes a part of one"s being here, more than anywhere else, which is why it grows on you and having lived here once it is difficult to forget. The Santiniketan environment has changed, grown and evolved with its community.

Santiniketan is situated at an elevation of 200 feet above sea-level giving it a slight bulge in an otherwise flat landscape. The ground slopes gradually to 100 feet above sea-level near the Ajay river about 3 miles to the south and the Kopai stream some 2 miles to the north. The southern boundary of Santiniketan merges into a vast plain of rice fields. On its northern fringes were the khoai lands with deeply indented gullies caused by erosion over denuded land. The District Gazetteer of Birbhum records that in pre-British days, Birbhum had an extensive forest cover. Progressive denundation of forests played havoc with the porous laterite soil. During the hot months, fierce dust storms scattered the loose soil far and wide. During the rains heavy erosion took place as after every downpour water rushed through undulating land creating gullies and gorges in its relentless march.

In the middle of the 19th century, Maharshi Devendranath Tagore found solace and serenity in this barren land. He purchased the land and started the construction of a house rightaway. This house, named, Santiniketan, was built in the early 1860s; the name later came to denote the entire area. A beautiful garden was laid out on all sides of the house. The top-layer of gritty dry soil was removed and filled with rich soil brought from outside. Trees were planted for fruit and shade. Change in the environment had begun.