Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন

  • Home
  • India
  • Bolpur
  • Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন

Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন Santiniketan (Santiniketôn) is a small town near Bolpur in the Birbhum district of West Bengal, It

22/10/2025

💐💐💐 শিক্ষাবিজ্ঞানী রবীন্দ্রনাথ 💐💐💐

প্রচলিত শিক্ষাব্যবস্থার সমস্যার মূলে শিক্ষাবিজ্ঞানী রবীন্দ্রনাথের কতিপয় অসাধারণ ও গভীর ভাবনাসমৃদ্ধ উক্তি :

💐 " বাল্যকাল হইতে আমাদের শিক্ষার সহিত আনন্দ নাই। কেবল যাহা-কিছু নিতান্ত আবশ্যক তাহাই কণ্ঠস্থ করিতেছি। তেমন করিয়া কোনোমতে কাজ চলে মাত্র, কিন্তু বিকাশলাভ হয় না। "
( শিক্ষার হেরফের )

💐 " যেখানেই হউক-না কেন, মানবসাধারণের মধ্যে যা-কিছু ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া চলিতেছে তাহা ভালো করিয়া জানারই একটা সার্থকতা আছে, পুথি ছাড়িয়া সজীব মানুষকে প্রত্যক্ষ পড়িবার চেষ্টা করাতেই একটা শিক্ষা আছে ; তাহাতে শুধু জানা নয়, কিন্তু জানিবার শক্তির এমন একটা বিকাশ হয় যে কোনো ক্লাসের পড়ায় তাহা হইতেই পারে না । "
( ছাত্রদের প্রতি সম্ভাষণ )

💐 " শিক্ষাকে দেয়াল দিয়া ঘিরিয়া, গেট দিয়া রুদ্ধ করিয়া, দরোয়ান দিয়া পাহারা বসাইয়া, শাস্তি দ্বারা কণ্টকিত করিয়া, ঘণ্টা দ্বারা তাড়া দিয়া মানবজীবনের আরম্ভে এ কী নিরানন্দের সৃষ্টি করা হইয়াছে। "
( শিক্ষা সমস্যা )

💐" ইস্কুল বলিতে আমরা যাহা বুঝি সে একটা শিক্ষা দিবার কল। মাস্টার এই কারখানার একটা অংশ। সাড়ে দশটার সময় ঘণ্টা বাজাইয়া কারখানা খোলে। কল চলিতে আরম্ভ হয়, মাস্টারেরও মুখ চলিতে থাকে। চারটের সময় কারখানা বন্ধ হয়, মাস্টার-কলও তখন মুখ বন্ধ করেন, ছাত্ররা দুই-চার পাত কলে ছাঁটা বিদ্যা লইয়া বাড়ি ফেরে। তার পর পরীক্ষার সময় এই বিদ্যার যাচাই হইয়া তাহার উপরে মার্কা পড়িয়া যায়। "
( শিক্ষা সমস্যা )

💐 শিশুরা, যাহারা ধুলামাটিকে ঘৃণা করে না, যাহারা রৌদ্রবৃষ্টিবায়ুকে প্রার্থনা করে, যাহারা সাজসজ্জা করাইতে গেলে পীড়া বোধকরে, নিজের সমস্ত ইন্দ্রিয় চালনা করিয়া জগৎকে প্রত্যক্ষভাবে পরীক্ষা করিয়া দেখাতেই যাহাদের সুখ, নিজের স্বভাবে স্থিতি করিয়া যাহাদের লজ্জা নাই, সংকোচ নাই, অভিমান নাই, তাহাদিগকে চেষ্টার দ্বারা বিকৃত করিয়া দিয়া চিরদিনের মতো অকর্মণ্য করিয়া দেওয়া কেবল পিতামাতার দ্বারাই সম্ভব-সেই পিতামাতার হাত হইতে এই নিরপরাধগণকে রক্ষা করো ।
( শিক্ষা সমস্যা )

💐 " ...যে গুরুর অন্তরে ছেলেমানুষটি একেবারে শুকিয়ে কাঠ হয়েছে তিনি ছেলেদের ভার নেবার অযোগ্য। উভয়ের মধ্যে শুধু সামীপ্য নয়, আন্তরিক সাযুজ্য ও সাদৃশ্য থাকা চাই, নইলে দেনা-পাওনায় নাড়ীর যোগ থাকে না। নদীর সঙ্গে যদি প্রকৃত শিক্ষকের তুলনা করি তবে বলব, কেবল ডাইনে বাঁয়ে কতকগুলো বুড়ো বুড়ো উপনদীর যোগেই নদী পূর্ণ নয়। তার আদি ঝর্নার ধারাটি মোটা মোটা পাথরগুলোর মধ্যে হারিয়ে যায় নি। যিনি জাত-শিক্ষক ছেলেদের ডাক শুনলেই তাঁর ভিতরকার আদিম ছেলেটা আপনি বেরিয়ে আসে। মোটা গলার ভিতর থেকে উচ্ছ্বসিত হয় প্রাণে-ভরা কাঁচা হাসি। ছেলেরা যদি কোনো দিক থেকেই তাঁকে স্বশ্রেণীয় জীব বলে চিনতে না পারে, যদি মনে করে ‘লোকটা যেন একটা প্রাগৈতিহাসিক মহাকায় প্রাণী’, তবে নির্ভয়ে তাঁর কাছে হাত বাড়াতেই পারবে না। সাধারণত আমাদের গুরুরা সর্বদা নিজের প্রবীণতা অর্থাৎ নবীনের কাছ থেকে দূরবর্তিতা সপ্রমাণ করতে ব্যগ্র; প্রায়ই ওটা সস্তায় কর্তৃত্ব করবার প্রলোভনে। ছেলেদের পাড়ায় চোপদার না নিয়ে এগোলে পাছে সম্ভ্রম নষ্ট হয় এই ভয়ে তাঁরা সতর্ক। তাঁদের সঙ্গে সঙ্গে ধ্বনি উঠছে ‘চুপ চুপ’; তাই পাকা শাখায় কচি শাখায় ফুল ফোটাবার ফল ফলাবার মর্মগত সহযোগ রুদ্ধ হয়ে থাকে; চুপ করে যায় ছেলেদের চিত্তে প্রাণের ক্রিয়া । ...."

( আশ্রমের শিক্ষা , রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর )

💐 " ....আজকাল প্রয়োজনের নিয়মে শিক্ষকের গরজ ছাত্রের কাছে আসা, কিন্তু স্বভাবের নিয়মে শিষ্যের গরজ গুরুকে লাভ করা। শিক্ষক দোকানদার, বিদ্যাদান তাঁহার ব্যবসায়। তিনি খরিদ্দারের সন্ধানে ফেরেন। ব্যবসাদারের কাছে লোকে বস্তু কিনিতে পারে কিন্তু তাহার পণ্যতালিকার মধ্যে স্নেহ শ্রদ্ধা নিষ্ঠা প্রভৃতি হৃদয়ের সামগ্রী থাকিবে এমন কেহ প্রত্যাশা করিতে পারে না! এই প্রত্যাশা অনুসারেই শিক্ষক বেতন গ্রহণ করেন ও বিদ্যাবস্তু বিক্রয় করেন—এইখানে ছাত্রের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক শেষ। এইরূপ প্রতিকূল অবস্থাতেও অনেক শিক্ষক দেনাপাওয়ানার সম্বন্ধ ছাড়াইয়া উঠেন—সে তাঁহাদের বিশেষ মাহাত্ম্য গুণে। এই শিক্ষকই যদি জানেন যে তিনি গুরুর আসনে বসিয়াছেন—যদি তাঁহার জীবনের দ্বারা ছাত্রের মধ্যে জীবন সঞ্চার করিতে হয়, তাহার জ্ঞানের দ্বারা তাহার জ্ঞানের বাতি জ্বালিতে হয়,তাঁহার স্নেহের দ্বারা তাহার কল্যাণসাধন করিতে হয়, তবেই তিনি গৌরবলাভ করিতে পারেন—তবে তিনি এমন জিনিস দান করিতে বসেন যাহা পণ্যদ্রব্য নহে, যাহা মূল্যের অতীত; সুতরাং ছাত্রের নিকট হইতে শাসনের দ্বারা নহে, ধর্মের বিধানে স্বভাবের নিয়মে তিনি ভক্তিগ্রহণের যোগ্য হইতে পারেন। তিনি জীবিকার অনুরোধে বেতন লইলেও তাহার চেয়ে অনেক বেশি দিয়া আপন কর্তব্যকে মহিমান্বিত করেন। এবারে বাংলাদেশের বিদ্যালয়গুলির’পরে রাজচক্রের শনির দৃষ্টি পড়িবামাত্র কত প্রবীণ এবং নবীন শিক্ষক জীবিকালুব্ধ শিক্ষকবৃত্তির কলঙ্ককালিমা নির্লজ্জভাবে সমস্ত দেশের সম্মুখে প্রকাশ করিয়াছেন তাহা কাহারো অগোচর নাই। তাঁহারা যদি গুরুর আসনে থাকিতেন তবে পদগৌরবের খাতিরে এবং হৃদয়ের অভ্যাসবশতই ছোটো ছোটো ছেলেদের উপরে কন্‌স্টেবলি করিয়া নিজের ব্যবসায়কে এরূপ ঘৃণ্য করিয়া তুলিতে পারিতেন না। এই শিক্ষা-দোকানদারির নীচতা হইতে দেশের শিক্ষককে ও ছাত্রগণকে কি আমরা রক্ষা করিব না।..."

( শিক্ষাসমস্যা , রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর )

💐 " তাকেই বলি শ্রেষ্ট শিক্ষা, যা কেবল তথ্য পরিবেশন করে না, যা বিশ্ব সত্তার সাথে সামঞ্জস্য রেখে আমাদের জীবনকে গড়ে তোলে।”

💐 " আমাদের শিক্ষার মধ্যে এমন একটি সম্পদ থাকা চাই যা কেবল আমাদের তথ্য দেয় না, সত্য দেয়; যা কেবল ইন্ধন দেয় না, অগ্নি দেয়।”

💐 “ অসম্পূর্ণ শিক্ষায় আমাদের দৃষ্টি নষ্ট করিয়া দেয়—পরের দেশের ভালোটা তো শিখিতে পারিই না, নিজের দেশের ভালোটা দেখিবার শক্তি চলিয়া যায়। “-
💐 " শিক্ষা কোনো দেশেই সম্পূর্ণত ইস্কুল হইতে হয় না এবং আমাদের দেশেও হইতেছে না। পরিপাকশক্তি ময়রার দোকানে তৈরি হয় না, খাদ্যেই তৈরি হয় । "

💐 ” শিশুবয়সে নির্জীব শিক্ষার মতো ভয়ংকর ভার আর কিছুই নাই; তাহা মনকে যতটা দেয় তাহার চেয়ে পিষিয়া বাহির করে অনেক বেশি। “-

💐 “ শিখিবার কালে, বাড়িয়া উঠিবার সময়ে, প্রকৃতির সহায়তা নিতান্তই চাই। গাছপালা, স্বচ্ছ আকাশ, মুক্ত বায়ু, নির্মল জলাশয়, উদার দৃশ্য—ইহারা বেঞ্চি এবং বোর্ড, পুঁথি এবং পরীক্ষার চেয়ে কম আবশ্যক নয়। “

💐 “ মনুষ্যত্বের শিক্ষাটাই চরম শিক্ষা আর সমস্তই তার অধীন ”

-- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

রবীন্দ্র-নজরুলঃ সম্পর্কের টুকরো গল্প। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংগেকাজীর বয়সের ব্যবধান ৩৮ বছরের তথাপি কাজী নজরুল ইস...
14/10/2025

রবীন্দ্র-নজরুলঃ সম্পর্কের টুকরো গল্প।

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সংগে
কাজীর বয়সের ব্যবধান ৩৮ বছরের
তথাপি কাজী নজরুল ইসলামের ছিল গভীর সখ্য। গুরু-শিষ্য সম্পর্ক ছিল দৃঢ়। রবীন্দ্রনাথের নোবেল প্রাপ্তির সময়ে কাজী নজরুলের বয়স ছিল মাত্র ১৪।

রফিকুল ইসলামের ‘রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল’ প্রবন্ধ থেকে জানা গেল,ড.মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্ নজরুলকে শান্তিনিকেতনে নিয়ে গিয়েছিলেন।

সেবার নজরুল অবলীলায় গেয়েছিলেন একের পর এক রবীন্দ্রসংগীত, সবগুলোই তাঁর কণ্ঠস্থ। রবীন্দ্রনাথ মুগ্ধ ও বিস্মিত হয়ে বলেছিলেন, তাঁর নিজেরই এখন আর গানের কথা মনে থাকে না।

নজরুল তখন জেলে। রবীন্দ্রনাথ বসন্ত নাটকটি উৎসর্গ করলেন নজরুলকে। যাঁরা উপস্থিত ছিলেন সেখানে, তাঁদের মধ্যে অনেকেই এটি পছন্দ করলেন না।
রবীন্দ্রনাথকে অনেকভাবে বোঝানোর চেষ্টা করলেন তাঁরা। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ বললেন, জাতির জীবনে বসন্ত এনেছেন নজরুল, তাই এ নাটকটি তাঁকেই উৎসর্গ করা হবে।

জেলে যখন নজরুল রবীন্দ্রনাথের স্বাক্ষরে নাটকটি হাতে হাতে পেয়েছিলেন, তাঁর জেলজীবনের যন্ত্রণা কমেছিল। পরে নজরুল সে কথা লিখেছিলেনও।

হুগলি জেলে নজরুলকে নিয়ে আসা হলো। জেলার খুব অত্যাচারী ছিলেন। নিত্যনতুন উপায়ে তিনি বন্দীদের ওপর নির্যাতন চালাতেন। তখন নজরুল ও অন্য বন্দীরা তাঁর উদ্দেশে রবীন্দ্রনাথের ‘তোমারি গেহে পালিছ স্নেহে’র প্যারোডি করে গাইলেন, ‘তোমারি জেলে পালিছ ঠেলে/ তুমি ধন্য ধন্য হে’।

এরপর নজরুল অনশনে চলে যান। কলকাতার পত্রিকায় খবর বের হয়, ১৪ দিন ধরে তিনি অনশনে আছেন। এ খবর পেয়ে রবীন্দ্রনাথ টেলিগ্রাম করেন নজরুলকে, ‘অনশন ছেড়ে দাও। আমাদের সাহিত্যে তোমাকে দরকার।’ কিন্তু সে টেলিগ্রাম ইংরেজরা পৌঁছে দেয় না নজরুলকে।

রবীন্দ্রনাথের মৃত্যুর পর ব্যথিত নজরুল লিখলেন ‘রবিহারা’ কবিতাটি, ‘দুপুরের রবি পড়িয়াছে ঢলে অস্ত-পথের কোলে’। গানে লিখলেন, ‘ঘুমাইতে দাও শ্রান্ত রবিরে’। রবীন্দ্রনাথের শবযাত্রার ধারাবিবরণী নজরুল স্বকণ্ঠে দিয়েছিলেন আকাশবাণী কলকাতা থেকে।

তথ্যঃ- "দৈনিক প্রথম আলো"

প্রার্থনা করুন 🙏🙏🙏
09/10/2025

প্রার্থনা করুন 🙏🙏🙏

মহানবমী শব্দের অর্থ এসেছে “মহা” অর্থাৎ মহান এবং “নবমী” অর্থাৎ নবম তিথি থেকে। এই তিথিতেই দেবী দুর্গা মহিষাসুরের সঙ্গে ভয়...
01/10/2025

মহানবমী শব্দের অর্থ এসেছে “মহা” অর্থাৎ মহান এবং “নবমী” অর্থাৎ নবম তিথি থেকে। এই তিথিতেই দেবী দুর্গা মহিষাসুরের সঙ্গে ভয়ংকর যুদ্ধের চূড়ান্ত রূপ ধারণ করেন। পুরাণে বলা হয়েছে, নবমীর দিনে দেবী চণ্ডিকা মহিষাসুরকে বধ করার জন্য সর্বশক্তি নিয়ে যুদ্ধক্ষেত্রে অবতীর্ণ হন। এই কারণে নবমীর পূজা হয়ে উঠেছে দেবীর অপরাজেয় শক্তির প্রতীক, অশুভ শক্তির বিনাশ এবং সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার উৎসব।

‼️শুভ মহা অষ্টমী‼️সকলকে জানাই মহাষ্টমীর আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
29/09/2025

‼️শুভ মহা অষ্টমী‼️

সকলকে জানাই মহাষ্টমীর আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

সকলকে জানাই শুভ মহা সপ্তমীর শুভেচ্ছা।মা দুর্গার আশীর্বাদে ভরে উঠুক সকলের জীবন সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধিতে কাটুক সবার দিন। মা...
28/09/2025

সকলকে জানাই শুভ মহা সপ্তমীর শুভেচ্ছা।

মা দুর্গার আশীর্বাদে ভরে উঠুক সকলের জীবন সুখ, শান্তি ও সমৃদ্ধিতে কাটুক সবার দিন। মা দুর্গার কৃপায় সকলের জীবনে আসুক আনন্দ ও সমৃদ্ধি।

শুভ মহা সপ্তমী! 🙏

‼️শুভ মহাষষ্ঠী‼️মা দুর্গার আগমনে আপনার জীবনে বয়ে আসুক অনাবিল আনন্দ, শান্তি ও সমৃদ্ধি। পুজো কাটুক খুব ভালো।
27/09/2025

‼️শুভ মহাষষ্ঠী‼️
মা দুর্গার আগমনে আপনার জীবনে বয়ে আসুক অনাবিল আনন্দ, শান্তি ও সমৃদ্ধি। পুজো কাটুক খুব ভালো।

সকলকে জানাই মহাপঞ্চমীর শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা। মহাপঞ্চমীর এই শুভ মুহূর্তে মা দুর্গার আশীর্বাদে আপনাদের প্রতিটি মুহূর্ত আনন্...
26/09/2025

সকলকে জানাই মহাপঞ্চমীর শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
মহাপঞ্চমীর এই শুভ মুহূর্তে মা দুর্গার আশীর্বাদে আপনাদের প্রতিটি মুহূর্ত আনন্দে ভরে উঠুক।

🌼 শুভ মহা চতুর্থী 🌼সকলকে জানাই দূর্গা পুজোর মহা চতুর্থীর আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।মা আসছেন 🙏
25/09/2025

🌼 শুভ মহা চতুর্থী 🌼
সকলকে জানাই দূর্গা পুজোর মহা চতুর্থীর আন্তরিক প্রীতি শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
মা আসছেন 🙏

‼️শুভ মহা তৃতীয়া‼️সবাই কে জানাই শারদীয়ার শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।
24/09/2025

‼️শুভ মহা তৃতীয়া‼️
সবাই কে জানাই শারদীয়ার শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা।

Address

Santiniketan
Bolpur
731204

Telephone

+913463262751

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন:

Share

SANTINIKETAN

At Santiniketan the environment is always present in one"s consciousness. It becomes a part of one"s being here, more than anywhere else, which is why it grows on you and having lived here once it is difficult to forget. The Santiniketan environment has changed, grown and evolved with its community.

Santiniketan is situated at an elevation of 200 feet above sea-level giving it a slight bulge in an otherwise flat landscape. The ground slopes gradually to 100 feet above sea-level near the Ajay river about 3 miles to the south and the Kopai stream some 2 miles to the north. The southern boundary of Santiniketan merges into a vast plain of rice fields. On its northern fringes were the khoai lands with deeply indented gullies caused by erosion over denuded land. The District Gazetteer of Birbhum records that in pre-British days, Birbhum had an extensive forest cover. Progressive denundation of forests played havoc with the porous laterite soil. During the hot months, fierce dust storms scattered the loose soil far and wide. During the rains heavy erosion took place as after every downpour water rushed through undulating land creating gullies and gorges in its relentless march.

In the middle of the 19th century, Maharshi Devendranath Tagore found solace and serenity in this barren land. He purchased the land and started the construction of a house rightaway. This house, named, Santiniketan, was built in the early 1860s; the name later came to denote the entire area. A beautiful garden was laid out on all sides of the house. The top-layer of gritty dry soil was removed and filled with rich soil brought from outside. Trees were planted for fruit and shade. Change in the environment had begun.