Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন

  • Home
  • India
  • Bolpur
  • Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন

Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন Santiniketan (Santiniketôn) is a small town near Bolpur in the Birbhum district of West Bengal, It

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ জীবনে পথের সঙ্গী, বোলপুরে শান্তিনিকেতনে সযত্নে রাখা আছে কবিগুরুর গাড়ি....বোলপুরে শান্তিনিকেতনের...
01/08/2025

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ জীবনে পথের সঙ্গী, বোলপুরে শান্তিনিকেতনে সযত্নে রাখা আছে কবিগুরুর গাড়ি....

বোলপুরে শান্তিনিকেতনের আনাচেকানাচে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অনেক না জানা গল্প। শান্তিনিকেতনের মধ্যে রয়েছে কবিগুরুর ব্যবহৃত তাঁর পছন্দের গাড়ি। সময়টা ছিল ১৯৩৮। যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় থেকে কৃষিবিজ্ঞানে পড়াশোনা শেষ করে জোড়াসাঁকো ফেরেন রবীন্দ্রনাথের ছেলে রথীন্দ্রনাথ। সেই সময় কবিগুরুর শারীরিক অবস্থা অতটা ভাল ছিল না। তাও তিনি ক্যাম্পাসে হেঁটে হেঁটেই চলাফেরা করতেন। বাবার এই কষ্ট দেখে তাঁকে একটি গাড়ি কিনে দেন রথীন্দ্রনাথ- মডেল নম্বর 1933 Humber।

🌿 বিশ্বভারতী ভ্রমণের নিয়মাবলী🔸 ভ্রমণের দিন: আপাতত সপ্তাহে একদিন, শুধুমাত্র রবিবার পর্যটকদের জন্য খোলা থাকবে।🔸 টিকিট সংগ...
28/07/2025

🌿 বিশ্বভারতী ভ্রমণের নিয়মাবলী

🔸 ভ্রমণের দিন: আপাতত সপ্তাহে একদিন, শুধুমাত্র রবিবার পর্যটকদের জন্য খোলা থাকবে।
🔸 টিকিট সংগ্রহ: রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালা থেকেই টিকিট সংগ্রহ করতে হবে।
🔸 ভ্রমণ প্রক্রিয়া:
প্রতি ব্যাচে সর্বোচ্চ ২৫ জন পর্যটককে ভ্রমণের অনুমতি দেওয়া হবে।
প্রতি ব্যাচের জন্য নির্ধারিত সময়সূচি:

সকাল ১০:৩০
বেলা ১১:৩০
দুপুর ২:৩০
দুপুর ৩:৩০

প্রতিটি ব্যাচের সময়সীমা: সর্বোচ্চ ২ ঘণ্টা।
ভ্রমণ হবে শুধুমাত্র পায়ে হেঁটে।
পুরো কার্যক্রম রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালার অফিস থেকে নিয়ন্ত্রিত হবে।

💳 টিকিট মূল্য ও পরিষেবা

🔸 রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালা টিকিট:
সাধারণ প্রবেশ: ₹১০০
গাইড সহ: ₹২৫০
🔸 বিশ্বভারতী ক্যাম্পাস ভ্রমণ টিকিট:
সাধারণ পর্যটক: ₹৩০০
ছাত্রছাত্রীদের দল (ব্যাচ): মাথাপিছু ₹৫০
একক ছাত্রছাত্রী: ₹১৫০
বিদেশি পর্যটক: ₹১০০০
👉 সব টিকিটই রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালা থেকেই সংগ্রহ করতে হবে।

🗺️ ভ্রমণপথ ও দর্শনীয় স্থানসমূহ

🔸 ভ্রমণ শুরু: রবীন্দ্রভবন সংগ্রহশালার বিপরীত গেট দিয়ে প্রবেশ
🔸 শুরু হবে ছাতিমতলা থেকে

এরপর পর্যায়ক্রমে দর্শন:
1. পাঠভবন চত্বর
2. মাধবীবিতান
3. ঘণ্টাতলা
4. ঐতিহ্যবাহী গৌরপ্রাঙ্গণ
5. চৈতী বাড়ি
6. চীনাভবন ও হিন্দি ভবন
7. শালবীথি পথে আম্রকুঞ্জের জহরবেদী
8. শান্তিনিকেতন গৃহ – ক্যাম্পাসের সবচেয়ে প্রাচীন ভবন
9. উপাসনা গৃহ – শেষ দর্শনীয় স্থান

🔚 উপাসনা গৃহ দর্শনের পর পর্যটকদের ক্যাম্পাসের বাইরে চলে যেতে হবে।

পর্যটকদের জন্য সুখবর । আবার শান্তিনিকেতন ঘুরে দেখতে পারবেন পর্যটকরা । 'ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ' তকমা পাওয়ার পর এই প্রথম পর্যটকদের জন্য বিশ্বভারতীর দরজা খুলছে ৷ তবে আপাতত সপ্তাহে মাত্র একটি দিন, রবিবার ।তার জন্য ইতিমধ্যেই চূড়ান্ত প্রস্তুতি নিয়েছে বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ । কোন রুটে কীভাবে যাবেন পর্যটকরা, তা বুধবার নিজে আধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে ঘুরে দেখলেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য প্রবীরকুমার ঘোষ ।

আর মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যেই খুলে দেওয়া হবে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিশ্ব ঐতিহ্যের প্রাঙ্গণ, এমনটাই জানালেন উপাচার্য । তবে কোনোরকম অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে তার জন্য থাকছে একাধিক বিধিনিষেধ, সময়সীমা ও নিরাপত্তা ৷ টিকিট কেটে ঐতিহ্যবাহী ভবন, ভাস্কর্য ও স্থানগুলি দেখার সুযোগ থাকছে ।
বিশ্বভারতীর উপাচার্য প্রবীরকুমার ঘোষ বলেন, "গুরুদেব রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের এই স্থান যাতে পর্যটকেরা দেখতে পারেন, তার ব্যবস্থা আমরা করছি ৷ মাত্র চার মাসের মধ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে । পর্যটকদের যারা ঘুরিয়ে দেখাবেন, তার জন্য গাইডদের আমরা প্রশিক্ষণ দিয়েছি । এছাড়া, বাংলা, ইংরেজি ও হিন্দি ভাষায় গাইড লিফলেট থাকবে, তাতে বিশ্বভারতীর ঐতিহ্যবাহী জায়গাগুলির বিবরণ দেওয়া থাকবে ৷ দুই সপ্তাহের মধ্যেই প্রতি রবিবার আমরা এই পরিষেবা শুরু করব ।"

তথ্যসূত্র: Etv Bharat

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনধারা...মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবার চাই। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এ...
28/07/2025

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জীবনধারা...

মরিতে চাহি না আমি সুন্দর ভুবনে, মানবের মাঝে আমি বাঁচিবার চাই। কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এক হিমালয়প্রতিম ব্যক্তিত্ব। বাংলা সাহিত্য জগতের এক অমূল্য ধন। তিনি বাংলা সাহিত্যে এনে দিয়েছেন এক যুগান্তকারী পরিবর্তন। তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক বলে মনে করা হয়। কিন্তু আজ আমরা গুরুদেবের সাহিত্য নিয়ে আলোচনা না করে জানবো তাঁর জীবন ধারার বিষয়ে।

স্কুলে অনীহা

রবী ঠাকুর কলকাতার জোড়াসাঁকো ঠাকুরবাড়ীতে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ছিলেন পিতামাতার চতুর্দশ সন্তান। স্কুলশিক্ষায় ছিল তাঁর অনাগ্রহ, তাই বাড়িতেই রাখা হয় গৃহশিক্ষক।

খুব কম ঘুমাতেন

রবীন্দ্রনাথের ঘুম ছিল খুব কম। তিনি খুব গভীর রাতে শুতেন আবার উঠে যেতেন প্রায় শেষ রাতে। সাধারণত তাঁর দিন শুরু হতো প্রভাত স্নান দিয়ে। ঠিক ভোর ৪টায় এক কাপ চা পান করতেন। ভোর ৪টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত একটানা লিখতেন। তারপর সকাল ৭টায় প্রাতরাশ সেরে আবার লেখা। লেখার ফাঁকে ফাঁকে চা বা কফি খেতে পছন্দ করতেন তিনি। বেলা ১১টা পর্যন্ত টানা লিখে আবার স্নানে যেতেন। এরপরই খেতে বসতেন। রবীন্দ্রনাথ দুপুরে খাওয়ার পর ঘুমাতে বা বিশ্রাম নিতে তেমন পছন্দ করতেন না।

সন্ধ্যায় খেতেন রাতের খাবার

ঘণ্টাখানেক কোনো পত্রিকা বা বইয়ের পাতা উল্টে আবার লিখতে বসতেন। বিকেল ৪টায় চা, সঙ্গে কিছু নোনতা বিস্কুট। রবীন্দ্রনাথ রাতের খাবারটা সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে সেরে ফেলতেন। রাতে তিনি বিদেশি খাবার খেতেই পছন্দ করতেন। আর দুপুরে সাধারণত বাঙালি খাবার খেতেন। রাতে খেয়েদেয়ে আবার একটানা রাত ১২টা পর্যন্ত চলতো লেখা বা পড়া।

কুস্তিগির রবীন্দ্রনাথ

বালক রবীন্দ্রনাথ বাড়িতে পড়াশোনার পাশাপাশি গান ও আঁকা শেখা ছাড়াও প্রায় প্রতিদিন ভোরে বিখ্যাত কুস্তিগির হিরা সিংয়ের কাছে কুস্তি শিখতেন। নিয়ম মেনে চলা রবীন্দ্রনাথ শরীর চর্চাকে খুবই গুরুত্ব দিতেন। প্রতিদিনের নিয়ম ও খাদ্যাভাস দিয়েই রোগবালাই নিয়ন্ত্রণ করতেন তিনি।

গান ও আবৃত্তি চর্চা

রবীন্দ্রনাথ যে শুধু লেখালেখি নিয়েই ব্যাস্ত থাকতেন তা কিন্তু না। লেখালেখির পাশাপাশি গান, নাচ এবং অভিনয়ও তিনি সমান তালে চালিয়ে যেতেন। ছোটবেলা থেকেই রবীন্দ্রনাথ গানের চর্চা করে এসেছেন। গবেষকদের মতে, রবীন্দ্রনাথ মাত্র ৭ বছর বয়সে তাঁর জীবনের প্রথম গানটি গান। সে গানটি হলো তাঁর খুড়তুতো দাদা গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা ‘দেখিলে তোমার সেই অতুল প্রেম আননে’ গানটি। রবীন্দ্রনাথের গাওয়া প্রথম ডিস্ক বের হয় ১৯০৫ সালে। একপিঠে ছিল বঙ্কিমচন্দ্রের ‘বন্দেমাতরম’ অন্যপিঠে স্বরচিত ‘সোনার তরী’ কবিতার আবৃত্তি।

নাচকেও বাদ দেননি

রবীন্দ্রনাথ খুব ভালো ‘বলডান্স’ করতে পারতেন। তাঁকে নাচ শিখিয়েছিলেন খুড়তুতো দিদি সত্যেন্দ্রবালা ঠাকুর। রবীন্দ্রনাথ নানা দেশের নানা ধরনের নৃত্যশৈলী দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে তাঁর নিজস্ব নৃত্যশৈলীর জন্ম দিয়েছিলেন। তবে তিনি সবসময় বলতেন, নাচের টেকনিক যেন গানের ভাবকে ছাড়িয়ে না যায়।

মঞ্চ অভিনেতা

রবীন্দ্রনাথ ১৬ বছর বয়সে জীবনের প্রথম মঞ্চ অভিনয় করেছিলেন। নিজের লেখা নাটকে প্রথম অভিনয় করেছিলেন ‘বাল্মিকী প্রতিভা’য় বাল্মীকির ভূমিকায়। অভিনয়ের জন্যে রবীন্দ্রনাথ স্বয়ং মঞ্চে অবতীর্ণ হন মোট ১০১ বার।

রঙের খেলা ছিল শখ

রবীন্দ্রনাথের অনেক শখের মধ্যে আরো একটি শখ ছিল ছবি আঁকা। জীবনের অনেক আগে আঁকা শুরু করলেও নিয়মিত ছবি আঁকতে শুরু করেন ৬৭ বছর বয়সে। ১৯০১ থেকে ১৯৪০, এই চল্লিশ বছরে সাদা কালো ও গাঢ় রঙে ছোট বড় মিলিয়ে রবীন্দ্রনাথ ছবি এঁকেছিলেন প্রায় ৩ হাজার।

একজন বৃক্ষপ্রেমী

রবীন্দ্রনাথ শুধু কাব্যপ্রেমীই ছিলেন না তিনি একজন বৃক্ষপ্রেমীও ছিলেন। তাঁর গানে ও কবিতায় ছড়িয়ে আছে অসংখ্য উদ্ভিদ আর ফুলের নাম। শুধু কাব্যেই উল্লেখ আছে ১০৮টি গাছ ও ফুলের নাম। এর মধ্যে বেশ কিছু বিদেশি ফুলের বাংলা নাম দিয়েছিলেন কবি স্বয়ং। তাঁর দেওয়া কয়েকটি ফুলের নাম হলো - অগ্নিশিখা, তারাঝরা, নীলমণিলতা, বনপুলক, বাসন্তী।

কবির পোশাক

গুরুদেব বাড়িতে সাধারণত গেরুয়া বা সাদা রঙের জোব্বা আর পায়জামা পরতেন। এছাড়া তিনি উপাসনা বা সভা সমিতিতে যাওয়ার সময় জোব্বা ছাড়াও সাদা ধুতি, জামা ও চাদর ব্যবহার করতেন। ঋতু উৎসবে ঋতু অনুযায়ী নানা রঙের রেশমী উত্তরীয় ব্যবহার করতেন। যেমন বর্ষায় কালো বা লাল, শরতে সোনালি, বসন্তে বাসন্তী রঙের। কখনো কখনো জোব্বার রঙও হতো উত্তরীয়র রঙের।

হোমিওপ্যাথিকেই বিশ্বাস

রবীন্দ্রনাথের হোমিওপ্যাথি পদ্ধতিতে চিকিৎসার প্রতি আগ্রহ ছিল খুব বেশি। তিনি নিজেও হোমিওপ্যাথি পদ্ধতিতে চিকিৎসা করতেন। হেলথ কো-অপারেটিভ তৈরি করে চিকিৎসার ব্যবস্থা ভারতে রবীন্দ্রনাথই প্রথম চালু করেন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য জানুনঃ-♦রবীন্দ্রনাথের বংশ= পীরালি ব্রাহ্মণ। ♦রবীন্দ্রনাথের শ্বশুর বাড়ি=খুলনায়...
27/07/2025

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে অনেক অজানা তথ্য জানুনঃ-
♦রবীন্দ্রনাথের বংশ= পীরালি ব্রাহ্মণ।
♦রবীন্দ্রনাথের শ্বশুর বাড়ি=খুলনায়।
♦ছদ্মনাম=ভানুসিংহ ঠাকুর।
♦প্রাপ্ত উপাধি=বিশ্বকবি।
♦নাম বদল=ভবতারিণী কে মৃণালিনী দেবী।
♦প্রতিষ্ঠাতা= বিশ্বভারতী,,ব্রহ্মচর্যাশ্রম।
♦জনক= ছোট গল্প।
♦প্রাপ্ত পুরষ্কার= নোবেল (১৯১৩),
ডি.লিট, নাইটহুড(১৯১৫)।
♦নোবেল চুরি=২০০৪ সাল।
♦নাইডহুড ত্যাগ=১৯১৯।
♦একমাত্র বিজ্ঞান বিষয়ক প্রবন্ধ= বিশ্ব পরিচয়।
♦প্রথম কবিতা= হিন্দু মেলার উপহার।
♦প্রথম কাব্য= বনফুল[১৫ বছর বয়সে]
♦প্রথম নাটক= বাল্মীকি প্রতিভা(১৮৮১)।
♦প্রথম উপন্যাস= বৌ ঠাকুরাণীর হাট(১৮৮৩)।
♦প্রথম ছোটগল্প= ভিখারিনী(১৮৭৪)।
♦সর্বশেষ কাব্য= শেষকথা(১৯৪১)।
♦অসমাপ্ত উপন্যাস= করুণা।
♦শ্রেষ্ঠ সাহিত্যকর্ম= গীতাঞ্জলি।
♦গীতাঞ্জলির ইংরেজী অনুবাদ= Songs offerings.
♦সার্থক গল্প= দেনা-পাওনা।
♦শ্রেষ্ঠ উপন্যাস= গোরা।
♦রোমান্টিক উপন্যাস= শেষের কবিতা।
♦মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস= চোখের বালি।
♦রাজনৈতিক উপন্যাস= গোরা,,ঘরে বাইরে।
♦ভ্রমণ কাহিনী= রাশিয়ার চিঠি,, জাপান যাত্রী।

‼️শান্তির নীড় শান্তিনিকেতন‼️
26/07/2025

‼️শান্তির নীড় শান্তিনিকেতন‼️

দুর্গাপূজোয় ঘুরতে যাওয়ার ট্রেনের টিকিট কাটার দিনগুলি জেনে নিন....
25/07/2025

দুর্গাপূজোয় ঘুরতে যাওয়ার ট্রেনের টিকিট কাটার দিনগুলি জেনে নিন....

এক টুকরো শান্তিনিকেতন ♥️♥️♥️
25/07/2025

এক টুকরো শান্তিনিকেতন ♥️♥️♥️

"বাংলা ভাষায় প্রেম অর্থে দুটো শব্দের চল আছে; ভালোলাগা আর ভালোবাসা। এই দুটো শব্দে আছে প্রেমসমুদ্রের দুই উলটোপারের ঠিকানা।...
24/07/2025

"বাংলা ভাষায় প্রেম অর্থে দুটো শব্দের চল আছে; ভালোলাগা আর ভালোবাসা। এই দুটো শব্দে আছে প্রেমসমুদ্রের দুই উলটোপারের ঠিকানা। যেখানে ভালোলাগা সেখানে ভালো আমাকে লাগে, যেখানে ভালোবাসা সেখানে ভালো অন্যকে বাসি। আবেগের মুখটা যখন নিজের দিকে তখন ভালোলাগা, যখন অন্যের দিকে তখন ভালোবাসা। ভালোলাগায় ভোগের তৃপ্তি, ভালোবাসায় ত্যাগের সাধন।
কারো ‘পরে আমাদের অনুভব যখন সম্পূর্ণ ভালো হয়ে ওঠে, ভালো-ভাষায় ভালো-ইচ্ছায় মন কানায় কানায় ভরতি হয় তখন তাকেই বলি ভালোবাসা। পূর্ণ উৎকর্ষের ভাবকেই বলা যায় ভালো। স্বাস্থ্য যেমন প্রাণের পূর্ণতা, সৌন্দর্য যেমন রূপের পূর্ণতা, সত্য যেমন জ্ঞানের পূর্ণতা, ভালোবাসা তেমনি অনুভূতির পূর্ণতা। ইংরেজিতে গুড্‌ ফীলিং বলে এ তা নয়, একে বলা যেতে পারে পারফেক্‌ট্‌ ফীলিং।"
পশ্চিম-যাত্রীর ডায়ারি...
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।।

জল বাড়ছে! ভাসছ সতীপীঠ কঙ্কালীতলা!
11/07/2025

জল বাড়ছে! ভাসছ সতীপীঠ কঙ্কালীতলা!

05/07/2025

শুভ উল্টো রথযাত্রা 🙏🙏

Address

Bolpur
731204

Telephone

+913463262751

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Santiniketan - আমাদের শান্তিনিকেতন:

Share

SANTINIKETAN

At Santiniketan the environment is always present in one"s consciousness. It becomes a part of one"s being here, more than anywhere else, which is why it grows on you and having lived here once it is difficult to forget. The Santiniketan environment has changed, grown and evolved with its community.

Santiniketan is situated at an elevation of 200 feet above sea-level giving it a slight bulge in an otherwise flat landscape. The ground slopes gradually to 100 feet above sea-level near the Ajay river about 3 miles to the south and the Kopai stream some 2 miles to the north. The southern boundary of Santiniketan merges into a vast plain of rice fields. On its northern fringes were the khoai lands with deeply indented gullies caused by erosion over denuded land. The District Gazetteer of Birbhum records that in pre-British days, Birbhum had an extensive forest cover. Progressive denundation of forests played havoc with the porous laterite soil. During the hot months, fierce dust storms scattered the loose soil far and wide. During the rains heavy erosion took place as after every downpour water rushed through undulating land creating gullies and gorges in its relentless march.

In the middle of the 19th century, Maharshi Devendranath Tagore found solace and serenity in this barren land. He purchased the land and started the construction of a house rightaway. This house, named, Santiniketan, was built in the early 1860s; the name later came to denote the entire area. A beautiful garden was laid out on all sides of the house. The top-layer of gritty dry soil was removed and filled with rich soil brought from outside. Trees were planted for fruit and shade. Change in the environment had begun.