
08/07/2025
কটন কলেজে দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র থাকাকালীন নীলমণি ফুকন রচনা করেন ‘‘বুৰঞ্জী’’ কবিতা। ১৯৫৬ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মহেন্দ্র বরা সম্পাদিত ‘নতুন কবিতা’ পত্রিকায় এই কবিতাটি ছাপার অক্ষরে প্রকাশের পর; বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত হতে শুরু হয় ওঁর কবিতা। ১৯৬৩ খ্রিস্টাব্দে নীলমণি ফুকনের প্রথম কাব্য ‘সূর্য হেনো নামি আহে এই নদীয়েদি’ প্রকাশিত হয়। এরপর একে একে প্রকাশিত হয়— ‘নির্জনতার শব্দ’, ‘আরু কি নৈঃশব্দ্য’, ‘ফুলি থকা সূৰ্যমুখী ফুলটোর ফালে’, ‘কাঁইট আরু গোলাপ আরু কাঁইট’, ‘গোলাপী জামুর লগ্ন’, ‘কবিতা’, ‘নৃত্যরতা পৃথিবী’, ‘সাগরতলির শঙ্খ’, ‘অলপ আগতে আমি কি কথা পাতি আছিলোঁ’। কবির কবিতা সমগ্র ‘সম্পূর্ণ কবিতা’-এর প্রথম সংস্করণ প্রকাশিত হয় ২০০৬ সালে। কবিতা সমগ্রে সূচিপত্রের বিন্যাসে আমরা আশ্চর্য এক পারম্পর্য লক্ষ্য করি। কবি ‘গোলাপী জামুর লগ্ন’, ‘কবিতা’, ‘নৃত্যরতা পৃথিবী’, ‘অলপ আগতে আমি কি কথা পাতি আছিলোঁ’; ১৯৭৭-২০০৩ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত কাব্যগুলিকে প্রথম পর্বের অন্তর্ভুক্ত করেছেন। বাফার জোনে রেখেছেন ১৯৯৪ সালে প্রকাশিত ‘সাগরতলির শঙ্খ’ কাব্যের সংযোজিত অংশ ‘আরু চারিটা কবিতা’ এবং দ্বিতীয় পর্ব হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করেছেন ১৯৬৩-১৯৭৫ সাল পর্যন্ত প্রকাশিত পাঁচটি কাব্যকে। বর্তমান গ্রন্থে কবিতার অনুবাদে এই পারম্পর্যকেই গুরুত্ব দিয়েছেন অনুবাদক। নীলমণি ফুকন কবিতা সমগ্রে প্রথম পর্ব হিসেবে চিহ্নিত কাব্যগুলিকেই ওঁর রচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা সংকলন বলে মনে করতেন। কবির রচিত ২৩১টি কবিতার মধ্য থেকে পঞ্চাশটি গুরুত্বপূর্ণ কবিতার বাংলা অনুবাদ সংকলিত হয়েছে এই গ্রন্থে।
________________________
📚প্রাপ্তিস্থান
কলেজস্ট্রিট: দে বুকস্টোর (দীপু), দে’জ, প্ল্যাটফর্ম, ধ্যানবিন্দু, বৈভাষিক, গল্পগুচ্ছ।
সোদপুর: পাপাঙ্গুলের ঘর।
শ্রীরামপুর: Vestpocket
শান্তিনিকেতন: রামকৃষ্ণ বুক স্টোর, সুবর্ণরেখা, বইঘর শান্তিনিকেতন।
বর্ধমান: নবনী বুকস্টল।
______________________________
নীলমণি ফুকনের নির্বাচিত কবিতা
অসমিয়া থেকে বাংলায় অনুবাদ
রাহুল ঘোষ
বিনিময়: ২০০
#বীরুৎজাতীয়
#বইপোকা #বীরুৎজাতীয় #কবিতা #অনুবাদকবিতা
বীরুৎজাতীয়র সম্পূর্ণ ক্যাটালগটি দেখতে নিচের দেওয়া লিংক-এ ক্লিক করুন
https://drive.google.com/file/d/1xrfB4Wks2l3E5oSIgvH6bMfjEif33ktZ/view?usp=sharing