দর্পণ:- Mirror

দর্পণ:- Mirror এখানে আপনি আপনাকেই খুঁজে পাবেন। আমি হলাম আপনার মনের আয়না। I am the index of your mind.
(7)

08/07/2025

মধুর এই বারিধারা

08/07/2025

মধুর এ বারিধারা

একমত হলে জানাও
07/07/2025

একমত হলে জানাও

05/07/2025

Cute Chandan

01/07/2025

চন্দন বাড়ৈ গাড়ী ঠিক করছে।

ভারত  ভেঙে হয়েছে ১৫ টা দেশ   #ভারত, ইতিহাস জেনে নিন: - ভারতকে আগে অখন্ড ভারত বলা হত। কারণ গোটা বিশ্বে ভারত ছিল অনেক বড়।...
01/07/2025

ভারত ভেঙে হয়েছে ১৫ টা দেশ #ভারত, ইতিহাস জেনে নিন: - ভারতকে আগে অখন্ড ভারত বলা হত। কারণ গোটা বিশ্বে ভারত ছিল অনেক বড়। ১৫ টি দেশ ভারত থেকেই জন্মগ্রহণ করেছিল। এটা কিভাবে হল? এই 15 টি দেশ কি? এটা জেনে রাখুন:----
#ইরান: ভারত থেকে আর্যরা যখন ইরানের বালুচিস্তানের এসেছিল। এই ইরান এর প্রাচীন নাম ছিল আরিয়ান (আর্য সমাজ) । এর পরে আরবের দূস্যরা এখানে আক্রমণ করেছিল। এরপরে এর নামকরণ করা হয় ইরান।
1378 সালে ভারত থেকে আলাদা করে দিয়েছে ।
#কম্বোডিয়া: প্রথম শতাব্দীতে কম্বোডি নামে এক ভারতীয় ব্রাহ্মণ এ দেশে হিন্দু রাজ প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। এ কারণেই এর নামকরণ করা হয়েছিল কম্বোডিয়া। পরে এটি একটি স্বাধীন দেশে পরিণত হয়।
এই কম্ভোডিয়া বিশ্বে সব থেকে বড় মন্দির অবস্থিত যা বিষ্ণু(অঙ্কুরভাট) মন্দির নামে পরিচিত ।
#ভিয়েতনাম: এই দেশটির নাম আগে ছিল চম্পা। এটি ভারতের একটি অংশ ছিল। 1825 সালে হিন্দুজা চম্পায় শেষ হয়েছিল। এটি একটি পৃথক দেশে পরিণত হয়েছিল।
#মালয়েশিয়া: ভারতীয়রা এখানে বোধধর্ম প্রতিষ্ঠা করেছিল। এই দেশটি ভারতীয় সংস্কৃতির জন্য বিখ্যাত ছিল। 1948 সালে ভারত থেকে আলাদা করে দিয়েছে ।
#ইন্দোনেশিয়া: এটি ছিল ভারতের সমৃদ্ধশালী দেশ। হিন্দুরা এখানে খুব কমই রয়ে গেল। তারপরে এটি পৃথক মুসলিম দেশে পরিণত হয়। তবে আজও রাম মন্দির রয়েছে। যেখানে মুসলমানরা ইবাদত করে।
#ফিলিপাইন: মুসলমানরা এখানে আক্রমণ করেছিল এবং তাদের শাসন প্রতিষ্ঠা করেছিল। তখন এটি একটি পৃথক দেশে পরিণত হয়েছিল, তবে আজও এখানে হিন্দু রীতিনীতি গৃহীত হয়।
#আফগানিস্তান: এটি ভারতের একটি অংশ ছিল। এখানে হিন্দু রাজা আম্বির শাসন ছিল। যিনি আলেকজান্ডারের সাথে চুক্তি করেছিলেন তিনি তাকে এই রাজত্ব দিয়েছিলেন। মহাভারতের শাকুনি এবং গান্ধারী এখানকার কান্ডারির অন্তর্গত। 1761 সালে ভারত থেকে আলাদা করে দিয়েছে আকবর ।
#নেপাল: এটি ভারতের একটি অংশ ছিল। এটি একটি গোর্খা দ্বারা সংহত হয়েছিল। মহাত্মা বুদ্ধ এই রাজবংশের অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। 1904 সালে ভারত থেকে আলাদা করে দিয়েছে ।
#ভুটান: এটি পূর্বে ভারতের ভদ্রদেশ থেকে জানা ছিল। আমাদের গ্রন্থে এই দেশটির উল্লেখ রয়েছে। 1906 সালে ভারত থেকে আলাদা করে দিয়েছে ।
#তিব্বত: আমাদের গ্রন্থে এটির নামকরণ করা হয়েছে ত্রিশীবাদীর নামে। । 1914 সালে ভারত থেকে আলাদা করে দিয়েছে ।
#শ্রীলঙ্কা: এর নাম ছিল তাম্রপাণি। প্রথমে পর্তুগিজ, তারপরে ব্রিটিশরা এখানে দখল নিয়েছিল। ১৯৩৫ সালে ভারত থেকে আলাদা করে দিয়েছে ।
#মায়ানমার: এর প্রথম নাম ছিল বার্মা। এই স্থানের প্রথম রাজা ছিলেন বারাণসীর রাজপুত্র। ব্রিটিশরা ১৮৫২ সালে এই অধিকার নিয়েছিল। 1937 সালে ভারত থেকে আলাদা করে দিয়েছে ।
#পাকিস্তান: স্বাধীনতার পরে এখানে অনেক হিন্দু মন্দির ভেঙে ফেলা হয়েছিল। লাখ লাখ হিন্দুদের গনহারে হত্যা করা হয়েছে । 1947 সালে নিজেরাই ধর্মীয় দেশ বানিয়ে নেয় ।
#বাংলাদেশ: ১৫ ই আগস্টের আগে এই দেশটিও ভারতের একটি অংশ ছিল। এরপরে এটি পূর্ব পাকিস্তানের অংশে পরিণত হয়। একাত্তরে ভারতীয় সেনাবাহিনী এটিকে পাকিস্তান থেকে আলাদা করে দেয়। পাকিস্তানের ও বাংলাদেশের মুসলমান মিলে বাংলাদেশের হিন্দুদের গনহারে হত্যা ও ধর্ষণ করে। 1971 সালে মুসলিম রাষ্ট্র বাংলাদেশ স্বাধীন হয়।
#থাইল্যান্ড: এর প্রাচীন ভারতীয় নাম ছিল শ্যাম দেশ। আগে এখানে হিন্দু রাজস্ব ছিল।।
🇮🇳🕉️🧡 দর্পণ:- Mirror

Answer it
30/06/2025

Answer it

30/06/2025

এসো স্নান করি।

কেমন মেয়ে বিয়ে করলে ডিভোর্স হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি?ভুল মানুষকে বিয়ে করলে জীবন জাহান্নাম হয়ে যায়— এটা বইয়ে লেখা থাক...
29/06/2025

কেমন মেয়ে বিয়ে করলে ডিভোর্স হয়ে যাওয়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি?

ভুল মানুষকে বিয়ে করলে জীবন জাহান্নাম হয়ে যায়— এটা বইয়ে লেখা থাকে না।

এটা বোঝা যায় দুপুর ৩টার ঝগড়ার পর রাতে খালি পেটে মনে অসহ্য যন্ত্রণা নিয়ে একা ঘুমাতে গিয়ে।

বিয়ে নামক এই রহস্যময় চুক্তি নিয়ে আমাদের যত ভাবনা, তার ৯০%-ই কল্পনার ওপর ভিত্তি করে।

চেহারা, মেকাপ, হাসি—সব দেখে মনে হয়,
এই মেয়েটাকে বিয়ে করলে জীবনটা সিনেমার মতো হবে।

কিন্তু সমস্যা হয় তখনই, যখন সেই মুভির শেষে ভেসে ওঠে: To be continued… in Family Court.

চলুন, একটু বুঝি কেমন মেয়েদের বিয়ের পর ডিভোর্স হওয়াটা কেবল সময়ের ব্যাপার।

১. যে নিজেকে আপনার প্রতিপক্ষ ভাবে

তার সঙ্গে আলোচনা মানে একেকটা বিতর্ক প্রতিযোগিতা।
তিনি বলবে— তুমি ভুল বলছো
আপনি বলবেন— ঠিক আছে, ভুল বলেছি।
তারপরও বলবে— তুমি কিছুই বুঝতে পারো না। তোমাকে বিয়ে করে আমার জীবনটা নষ্ট হয়ে গেল।

বিয়ে যেখানে প্রতিযোগিতা হয়ে যায়, সেখানে ভালোবাসা হেরে যায়।

২. যে ভাবে—সংসার মানেই বাকি জীবন আমাকে কন্ট্রোল করা হবে!

এই টাইপ মেয়েরা সাধারণত বলে—
“আমাকে স্বাধীনতা দাও, আমাকে প্রশ্ন করবা না, আমি কার সঙ্গে কোথায় যাই তা বলার দরকার নেই।

ভালোবাসা আর স্বাধীনতা একসঙ্গে চলতে পারে—যদি সম্পর্কটা সম্মানের হয়।

কিন্তু সম্মানের মুখোশ পরে যদি সীমাহীন স্বার্থপরতা ঢুকে পড়ে, তখন ‘স্বাধীনতা’র নামে চলে ‘সম্পর্কবিনাশ’।

৩. যে ফেসবুককে ডায়েরি ভাবে

আজ ঝগড়া করলেন, কাল স্ট্যাটাস:
Some people don’t deserve love!
তারপর ইনবক্সে “আল্লাহ ভরসা আপু। কি হইছে বলেন না?” গ্যাং ঢুকল।

সংসার তখন আর ব্যক্তিগত থাকে না।
সবাই জানে আপনি সারাদিন ভাত পাননি, আর রাতে হোয়াটসঅ্যাপে ব্লক ছিলেন।

৪. যে রান্না করতে পারে না, সেটা না—যে রান্না শেখার আগ্রহও রাখে না

রাঁধতে পারা জরুরি নয়।
কিন্তু যখন কেউ বলে, “আমি তো মডার্ন, রান্না-টান্না আমার কাজ না”
তখন বোঝা যায়, সে সংসার নয়, সারাজীবন রেডি-মেইড লাইফ চায়।

খিদে কিন্তু মডার্ন বুঝে না, চাহিদা বুঝে না—
সে শুধু খেতে চায়।

৫. যে তার পরিবারের লোকদের সম্মান দেয় না

বিয়ের আগেই যদি আপনি দেখেন—মেয়েটি মাকে ধমক দেয়, বাবার কথা শুনে না,
তাহলে আপনার পরিবারের জন্য তার হৃদয়ে জায়গা থাকার সম্ভাবনা খুবই কম।

যে নিজের গাছের শিকড় কেটে দেয়, সে অন্য গাছের যত্ন নিবে কিভাবে?

৬. যে বলে—“ছেলেরা মানুষ না”

এই একটা লাইনেই বুঝে নিতে পারেন—
তার ধারণা অনুযায়ী সব ছেলেই খারাপ।
আপনি ব্যতিক্রম—এটা সে শুধু বিয়ের আগ পর্যন্ত বিশ্বাস করে।

তারপর একদিন দুপুরে আপনি বলে ফেলেন, “ডালে একটু বেশি লবণ হয়েছে।

আর সেদিনই আপনি তার চোখে পরিণত হন- ছেলে মানুষ মানেই অমানুষ।

৭. যে সবসময় বলে—“আমার একটা ছেলেবেস্টফ্রেন্ড আছে”

বিয়ের পর সেই বন্ধু হঠাৎ খুব ঘনিষ্ঠ হয়,
হঠাৎ করে তার ফোনে নাম আসে: কলিজার দোস্ত।

আপনি বললে সে বলে—
তোমার সমস্যা কেন? তুমি insecure! তোমার মাইন্ড খুব ন‍্যারো!

না ভাই, আপনি insecure না—
আপনি শুধু একজন স্বাভাবিক মানুষ, যার বুকের ভেতরে একটা প্রাণ আছে।

৮. যে সবসময় চায়—তার মতো সব চলবে

এই মেয়েরা “আমি, আমার, আমাকে” দিয়েই সংসার শুরু করে, আর সেখানেই শেষ।

আপনার পছন্দ, আপনার অপছন্দ, আপনার কষ্ট—এসব বিষয় তার রাডারে থাকে না।

সংসার যেখানে শুধু একপক্ষ শুনবে, সেখানে সম্পর্ক একদিন কান্না হয়ে ভেসে যায়।

৯. যে আত্মপ্রশংসায় ভীষণ ব্যস্ত

সবাই তাকে সুন্দরী বলে, স্মার্ট বলে,
সে নিজেকেই একমাত্র ‘লাভেবল’ ভাবে।
আপনি যেন একটা অ্যাওয়ার্ড জিতেছেন—এমন ভঙ্গিতে কথা বলে।

এমন মেয়ের কাছে আপনি কখনো ভালোবাসার মানুষ নন। কেবল দিয়ে যাওয়ার গোলাম।

১০. যে কখনো প্রাণ খুলে হাসে না

সে হয়তো দিনে তিনবার সেলফি তোলে,
কিন্তু একবারও প্রাণভরে হাসে না।

এমন মেয়েদের সঙ্গে জীবন মানে—
একটা সুন্দর, সাজানো ঘর; কিন্তু দরজা জানালা বন্ধ।
ভালোবাসা নেই, হাওয়া নেই।
শুধু নিঃশ্বাস টেনে বাঁচা।

বিয়ে মানেই একসাথে থাকা।

কিন্তু প্রতিদিন যদি ‘একসাথে’ থেকে নিজেকে একা লাগে, তাহলে ডিভোর্স শুধু একটা কাগজ না, সেটা হয়ে দাঁড়ায়—নিজেকে বাঁচিয়ে তোলার একমাত্র রাস্তা।

সুতরাং…

চেহারা নয়।

ডিগ্রি নয়।

দরকার এমন একজন মেয়ে, যার সঙ্গে ঝগড়া করলেও ঘুমানোর আগে সে বলে— ভালোবাসি তো। একটু হাসো। এখন চলো একসঙ্গে ঘুমাই।

ভুল মেয়েকে বিয়ে করলে আপনার জীবন হবে একটা রিসাইকেল বিন।

প্রতিদিন ঝগড়া, প্রতিদিন মলিন মুখ, প্রতিদিন ঘুমের ভান করে কান্না।

কিন্তু ঠিক মেয়েকে বিয়ে করলে জীবনটা হবে…

এক কাপ চা, একটা গল্প, আর মানসিক শান্তিতে ভরা হাসিমুখ।

by দর্পণ:- Mirror

এ অনুভূতির ভাগ হবে না।
29/06/2025

এ অনুভূতির ভাগ হবে না।

বিচ্ছেদের এক অন্য রূপসাইলেন্ট ডিভোর্স বা নীরব বিচ্ছেদ এটা এমন একটি সম্পর্ক যেখানে স্বামী-স্ত্রী মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়...
29/06/2025

বিচ্ছেদের এক অন্য রূপ
সাইলেন্ট ডিভোর্স বা নীরব বিচ্ছেদ

এটা এমন একটি সম্পর্ক যেখানে স্বামী-স্ত্রী মানসিকভাবে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন, কিন্তু সামাজিকভাবে বা আইনত তারা বিবাহিত থাকেন। এটি এমন এক পরিস্থিতি যখন দুটি মানুষ একই ছাদের নিচে বসবাস করলেও তাদের মধ্যে কোনো মানসিক সংযোগ, আবেগিক আদান-প্রদান বা পারস্পরিক বোঝাপড়া থাকে না। এটি প্রচলিত বিবাহবিচ্ছেদের মতো কোনো আইনি প্রক্রিয়া নয়, বরং এটি সম্পর্কের একটি অদৃশ্য ভাঙন।
সাইলেন্ট ডিভোর্সের লক্ষণসমূহ:
সাইলেন্ট ডিভোর্সের কিছু সাধারণ লক্ষণ নিচে দেওয়া হলো

স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অর্থপূর্ণ কথোপকথন একেবারেই কমে যায়। তারা দৈনন্দিন কাজকর্ম নিয়ে কথা বললেও আবেগিক বা ব্যক্তিগত বিষয়ে কোনো আলোচনা থাকে না।

একে অপরের প্রতি ভালোবাসা, সহানুভূতি বা আগ্রহের অভাব দেখা যায়। কোনো পক্ষই অন্যজনের অনুভূতি বা প্রয়োজন নিয়ে মাথা ঘামায় না।

দম্পতিরা ইচ্ছাকৃতভাবে একে অপরের সাথে সময় কাটানো এড়িয়ে চলেন। তারা নিজেদের আলাদা রুটিন তৈরি করে নেন এবং যার যার নিজস্ব কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকেন

শারীরিক ঘনিষ্ঠতা সম্পূর্ণভাবে বা আংশিকভাবে বন্ধ হয়ে যায়। এটি মানসিক দূরত্বের একটি বড় প্রতিফলন।

ছোটখাটো বিষয় নিয়েও ভুল বোঝাবুঝি হয় এবং কেউ ক্ষমা চাইতে বা বিষয়টি মিটমাট করতে আগ্রহী হয় না।

দম্পতিরা একসাথে কোনো ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করেন না। প্রত্যেকেই নিজেদের ব্যক্তিগত লক্ষ্য ও স্বপ্ন নিয়ে ব্যস্ত থাকেন।


একে অপরের সফলতা বা ব্যর্থতায় কোনো রকম আগ্রহ বা অনুভূতি প্রকাশ পায় না।

অনেকগুলো কারণে সাইলেন্ট ডিভোর্স হতে পারে। এর মধ্যে কিছু প্রধান কারণ নিচে উল্লেখ করা হলো:


ছোটখাটো সমস্যাগুলো সমাধান না হয়ে দীর্ঘদিন ধরে জমতে থাকলে তা বড় ধরনের মানসিক দূরত্ব তৈরি করে।


একবার বিশ্বাস ভঙ্গ হলে তা আবার ফিরিয়ে আনা কঠিন হয়ে পড়ে, যা নীরব বিচ্ছেদের দিকে ঠেলে দেয়।

একজন বা উভয় সঙ্গী যদি মনে করেন তাদের আবেগিক চাহিদা পূরণ হচ্ছে না, তবে তারা মানসিকভাবে দূরে সরে যেতে পারেন।

সন্তান লালন-পালন বা আর্থিক বিষয় নিয়ে তীব্র মতবিরোধ থাকলে তা সম্পর্কের অবনতি ঘটায়।


অতিরিক্ত কর্মব্যস্ততা বা সম্পর্কের জন্য সময় না দেওয়াও নীরব বিচ্ছেদের একটি কারণ হতে পারে।

অনুভূতি প্রকাশ করতে না পারা বা একে অপরের কথা শুনতে না চাওয়া সম্পর্ককে ক্ষতিগ্রস্ত করে।

সাইলেন্ট ডিভোর্সের প্রভাব শুধু স্বামী-স্ত্রীর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না, বরং এটি পুরো পরিবার, বিশেষ করে সন্তানদের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।


দম্পতিরা নিজেদের মধ্যে একাকীত্ব এবং হতাশা অনুভব করেন।


বাবা-মায়ের এই নীরব বিচ্ছেদ দেখে সন্তানরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে এবং তাদের মানসিক বিকাশে বাধা সৃষ্টি হয়। তারা ভুল ধারণা নিয়ে বড় হতে পারে যে, সম্পর্কে ভালোবাসা বা আবেগ প্রকাশ করা অপ্রয়োজনীয়।


অনেক সময় দম্পতিরা সামাজিকভাবে নিজেদের গুটিয়ে নেন এবং বাইরে স্বাভাবিক থাকার ভান করেন।


দীর্ঘদিনের মানসিক চাপ বিভিন্ন শারীরিক অসুস্থতার কারণ হতে পারে।

যদি আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ এমন নীরব বিচ্ছেদের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন, তবে কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে।

স্বামী-স্ত্রীকে নিজেদের মধ্যে খোলাখুলি কথা বলতে হবে। নিজেদের অনুভূতি, চাহিদা এবং সমস্যাগুলো স্পষ্টভাবে তুলে ধরতে হবে।


বিশেষজ্ঞ বা কাউন্সেলরের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। একজন তৃতীয় পক্ষ নিরপেক্ষভাবে সমস্যাগুলো বিশ্লেষণ করতে সাহায্য করতে পারেন।

পুরোনো স্মৃতিগুলো ফিরে দেখা এবং একসাথে নতুন কিছু করার চেষ্টা করা যেতে পারে।

একে অপরের প্রতি শ্রদ্ধা ও সহানুভূতি প্রদর্শন করা অত্যন্ত জরুরি।

মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখা প্রয়োজন।
সাইলেন্ট ডিভোর্স একটি জটিল সমস্যা যা অনেক সময় অজান্তেই সম্পর্কের গভীরে শিকড় গেড়ে বসে। সঠিক সময়ে এর লক্ষণগুলো চিহ্নিত করতে পারলে এবং কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারলে অনেক ক্ষেত্রেই সম্পর্ককে বাঁচানো সম্ভব। তবে যদি

কোনোভাবেই সম্পর্ককে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরিয়ে আনা সম্ভব না হয়, তবে বিচ্ছেদকে একটি সুস্থ সমাধান হিসেবে মেনে নেওয়াও প্রয়োজন হতে পারে।

দর্পণ:- Mirror

অতি সুন্দর অনুভূতি
28/06/2025

অতি সুন্দর অনুভূতি

Address

Bongaon

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দর্পণ:- Mirror posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share