Ajij Bhai

Ajij Bhai this page provided by fact video. motivational story
citizen lifestyle
বঙ্গ অভিযান

একদিন একটি বাড়িতে আগুন 🔥🔥 লেগে যায় এবং সবাই সেই আগুন নেভাতে থাকে।সেই বাড়িতে একটা পাখির বাসাও 🪺 ছিল। সেই পাখিটা 🦜 তার ...
11/10/2023

একদিন একটি বাড়িতে আগুন 🔥🔥 লেগে যায় এবং সবাই সেই আগুন নেভাতে থাকে।

সেই বাড়িতে একটা পাখির বাসাও 🪺 ছিল। সেই পাখিটা 🦜 তার ঠোঁটে জল ভরে আগুনে ঢালতে শুরু করে। সে বারবার গিয়ে জল 💦💦 এনে আগুনে ঢেলে দিতে থাকে।

একটা কাক এটা দেখছিল এবং সে পাখিটিকে বলল, “এই যে পাগল, তুমি এই আগুন নিভানোর জন্য যতই চেষ্টা কর না কেন, এটা নিভবে না।”

তখন পাখিটা বলে উঠল, “আমি জানি, আগুন নিভবে না, কিন্তু যখনই এই আগুনের কথা বলা হবে, তখন আমি আগুন 🔥 নিভিয়ে ফেলার দলে গণ্য হব আর তুমি গণ্য হবে তামাশা 👏 দেখার দলে।”

আমাদের জীবনেও অনেক মানুষ আছে যারা আমাদের পরিশ্রমের চেয়ে আমাদের পরাজয় দেখতে পছন্দ করে। এই ধরনের লোকদের শনাক্ত করা খুব কঠিন নয়। তারা সেই লোক যারা তোমাকে প্রতিনিয়ত উপহাস করে।

এই ধরনের লোকেরা সবসময় তোমাকে নিরুৎসাহিত করবে। তাই নিজেকে সবসময় এই ধরনের লোকদের থেকে দূরে রাখো। মনে রাখবে যে তুমি একা অনেক কিছু করতে পারো, শুধু নিজের উপর বিশ্বাস রাখা প্রয়োজন।

এই ধরনের গল্প বলার জন্য, আমাদের এই পেজটিকে ফলো করে রাখুন।

গল্পটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য ধন্যবাদ 🙏🙏

:- এক বনে একটা বটগাছ 🌳 ছিল। ~ :- একটি ঈগল 🦅 সেই গাছের উপরে বাসা বেঁধে সেখানে ডিম পেড়েছিল। সেই গাছের নিচে একটি বুনো মুরগ...
10/10/2023

:- এক বনে একটা বটগাছ 🌳 ছিল। ~

:- একটি ঈগল 🦅 সেই গাছের উপরে বাসা বেঁধে সেখানে ডিম পেড়েছিল। সেই গাছের নিচে একটি বুনো মুরগিও 🐓 ডিম পাড়ে। ~

:- একদিন ঈগলের 🦅 একটি ডিম 🥚 নিচে পড়ে মুরগির ডিমের সাথে মিশে গেল। ~

:- কিছু সময় পরে সেই ডিম থেকে ঈগলের বাচ্চা বের হল 🐣 এবং নিজেকে মুরগি 🐔 ভেবে বড় হল।~

:- বাকি মুরগির সঙ্গে সে বড় হয়েছে। একটি মুরগি যে কাজ করে সে ও একই কাজ করে। ~

:- সে মুরগির মতো ঝাঁকুনি দেয়, মাটি খুঁড়ে শস্য খায় এবং মুরগি যতটা উড়তে পারে তত উঁচুতে সে উড়তে পারে। ~

:- একদিন সে আকাশে একটা ঈগল 🦅 দেখতে পেলো যেটি খুব গর্বের সাথে উড়ছিল । ~

:- সে তার মা মুরগিকে 🐓 জিজ্ঞাসা করল যে পাখিটি খুব গর্বের সাথে উড়ছে তার নাম কি? ~

:- মুরগি মা উত্তর দিল সেই পাখিটা একটা ঈগল। ~

:- তখন বাচ্চা ঈগল 🐔 মুরগি মাকে জিজ্ঞেস করলো কেন সে নিজে এত উঁচুতে উড়তে পারে না?~

:- মুরগি মা বলল, “তুমি মুরগি 🐓 বলে এত উঁচুতে উড়তে পারবে না”। ~

:- সে ঈগলটি মুরগি 🐔 মার কথা মেনে মুরগির মতো জীবনযাপন করতে করতে একদিন মারা যায়। ~

:- আমরা যাই ভাবি বা নতুন কিছু করার চেষ্টা করি না কেন, অন্যরা আমাদের এই বলে থামায় যে তুমি এটা করতে পারবে না, এটা ঘটতে পারে না এবং আমরা আমাদের সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করি এই ভেবে যে আমি সত্যিই এটি করতে পারব না এবং হাল ছেড়ে দিয়। ~

:- এর প্রধান কারণ হল নিজের প্রতি বিশ্বাস না থাকা, নিজের ক্ষমতার উপর বিশ্বাস না থাকা, নিজের কাজের প্রতি বিশ্বাস না থাকা। ~

:- বন্ধুরা, লোকে যা খুশি তাই বলুক, নিজের উপর আস্থা হারাবেন না, নিজেকে চিনুন। ~

:- জয় নিশ্চিত হলে কাপুরুষরাও লড়াই করে, তাদের বলা হয় সাহসী, যারা পরাজয় নিশ্চিত হয়েও হাল ছাড়ে না!~

🙏ধন্যবাদ🙏

13/08/2023

নিউটনের জীবনে ছোট থেকে কি কি ঘটেছে
স্যার আইজ্যাক নিউটনের জীবনের গল্প
#নিউটন #নিউটনেরলাইফস্টোরি

স্কুল জীবন:-স্কুল বা বিদ্যালয় প্রত্যেকটি মানুষের জীবনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত । একেবারে অপরিপক্ক বয়স থেকে প্রাপ্তব...
15/06/2023

স্কুল জীবন:-

স্কুল বা বিদ্যালয় প্রত্যেকটি মানুষের জীবনের সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত । একেবারে অপরিপক্ক বয়স থেকে প্রাপ্তবয়স্ক হওয়া পর্যন্ত স্কুল আমাদের জীবনে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে । তাই স্কুলকে বলা হয় আমাদের দ্বিতীয় গৃহ । যে স্কুল আমাদের ছোট থেকে বড় করেছে, প্রত্যেকটা মুহূর্তে আমাদের সঙ্গে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে থেকেছে ; সেই স্কুলের শেষ দিনের বিদায়বেলায় সব অনুভূতিগুলো যেন বর্ণহীন হয়ে যায় । শুধু মনে পড়ে যায় পুরোনো স্মৃতিগুলো ;বন্ধুদের সঙ্গে কাটানো খুনসুটি মাখানো অমূল্য কিছু মুহূর্ত ; টিচারের ভালোবাসা মাখানো বকুনি ; পরিচিত ক্লাসরুমের চেনা গন্ধ ; টিফিন ভাগ করে খাওয়ার আনন্দ — আরও কত কী ।
তাই বিদায় বেলায় এসে স্কুল ছেড়ে যেতে একটুও মন চায় না কারোরই । প্রত্যেকেরই কমবেশি মনে হয় যেন ছোট থাকলেই ভালো হতো । এছাড়াও আরও বিশেষ কিছু অনুভূতি ঘোরাফেরা করে মনের চারিপাশে কিন্তু তা বাঙময় হয়ে উঠতে পারে না ; গোপনেই থেকে যায় অব্যক্ত যন্ত্রণাগুলো কারণ বাস্তব যে এটাই ! স্কুলবেলার স্বর্ণালী দিনগুলো আর কখনোই ফিরে আসবে না । তাই শুধু স্মৃতি নিয়েই বেঁচে থাকা আর ছেলেবেলার স্মৃতি রোমন্থন করে ভালোলাগার প্রত্যেকটি মুহূর্তগুলি সজীব করে তোলা ; এটাই কঠিন সত্য আর এটাই জীবন ।

15/06/2023

পৃথিবীর সব থেকে বড় বিমান✈️✈️

#বঙ্গঅভিযান

আমার বাবা তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করতে পেরেছেন। কিন্তু আমার পড়াশোনার ব্যাপারে ছিলেন আপসহীন। আমাকে সব সময় বলতেন, ...
14/06/2023

আমার বাবা তৃতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করতে পেরেছেন। কিন্তু আমার পড়াশোনার ব্যাপারে ছিলেন আপসহীন। আমাকে সব সময় বলতেন, পড়াশোনাটা ঠিকমতো করতে হবে। নইলে তাঁরই মতো আজীবন শ্রমিকের বিধিলিপি মেনে নিতে হবে।

২০০৫ সালে এসএসসি পাস করে আমি যখন ঢাকায় পড়তে যেতে চাইলাম, তিনি এককথায় রাজি হয়ে গেলেন। অথচ মাঠে সারা দিন কৃষিশ্রমিকের কাজ করে সে সময় দিন শেষে তাঁর মজুরি ১৮০ থেকে ২০০ টাকা। সেই টাকা দিয়ে তাঁকে সংসার টানতে হয়, ঋণের কিস্তি সামাল দিতে হয়। সেসব চাহিদা পূরণ করে হাসিমুখে তিনি আমার পড়াশোনার খরচ চালিয়ে গেলেন।২০০৮ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হওয়ার সময় নির্দ্বিধায় কয়েক লাখ টাকা খরচ করেছেন। এত যে কষ্ট তিনি করেছেন, কোনো দিন সেটা টের পেতে দেননি। কখনো অভাব বুঝতে দেননি, নিজে কৃষক হওয়া সত্ত্বেও আমাকে কোনো দিন মাঠে কাজ করতে দেননি।

বিশ্ববিদ্যালয়ে শীতাতপনিয়ন্ত্রিত কক্ষে বসে ক্লাস করার সময় বাবার কাছে মনটা ছুটে যেত। বুকটা হু হু করে উঠত। একটা কথাই মনকে আচ্ছন্ন করে রাখত, এই কাঠপোড়ানো রোদে আমার জন্য বাবা কারও জমিতে কঠিন শ্রমে অকাতরে ঘাম ঝরাচ্ছেন। ঢাকায় মাছ-মাংস দিয়ে ভাত খাওয়ার সময় গলা দিয়ে তা নামতে চাইত না। ভাবতাম, মা-বাবা হয়তো ভাত খাচ্ছেন শুধুই ডাল দিয়ে। এমন কোনো মুহূর্ত নেই, বাবাকে আমি অনুভব করিনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়াশোনা শেষ করে চাকরি করেছি। চেষ্টা করেছি যতটা সম্ভব বাবাকে সহায়তা করার। কিন্তু সেসব ছিল তুচ্ছ। পরিস্থিতিটা দীর্ঘস্থায়ী হতে পারেনি। আইএলটিএস পরীক্ষা আর কোভিডের কারণে বছর দেড়েক বাড়িতে থাকতে হলো। কোনো একটা দিন তো বাবা অভিযোগ করেনইনি; বরং প্রতিদিন সকালে ২০ টাকা আর বিকেলে ২০ টাকা করে পিতৃ-তহবিল থেকে বেকার ভাতা দিয়ে গেছেন। এই সময়টা ছিল জীবনের সবচেয়ে কঠিনতম পর্ব। তবে শিখেছি অনেক। এখন মনে হয়, ভবিষ্যতের জন্য নিজেকে প্রস্তুত করতে জীবনে এ রকম কঠিন অভিজ্ঞতারও বোধ করি ভীষণ রকমের প্রয়োজন।সেই কঠিন সময়ে আরও একজন মানুষ আমায় সাহস জুগিয়েছে। সে যদি পাশে না থাকত, হয়তো আমার ডেনমার্কে পড়তে আসাই হতো না। পৃথিবীতে আমার সবচেয়ে প্রিয় মুখগুলোর মধ্যে সে–ও একজন। সেই মানুষটার কাছেও আমি কৃতজ্ঞ। সে–ও তার এমবিএ করতে নেদারল্যান্ডসে এসেছে।

যা-ই হোক, ডেনমার্কের পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ এল। টাকার জন্য একটা প্রতিষ্ঠানে ঋণের আবেদন করলাম। সে প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষ বাবাকে ডেকে জানতে চাইল, তারা কোন ভরসায় টাকা দেবে। বাবা বললেন, ‘আমার পুলার টাকার দরকার। অবশ্যই দিবেন। সে ফেরত দিতে না পারলে আমার জমি তো আছেই।’ তাঁর কথা শুনে উপস্থিত সবার চোখ অশ্রুতে ভেসে গিয়েছিল। অথচ এই মানুষটার জন্য আমি এখনো কিছুই করতে পারিনি।

ডেনমার্কে আসার আগপর্যন্ত আমার বিছানার মশারি টানানো, গোছানো, গোসল করানো (আমি নাকি এখনো ছোট), রাতে আড্ডাবাজি করে বাড়ি ফিরলে প্রতি রাতে এক গ্লাস দুধ খাওয়ানো—সব করতেন আমার বাবা। আমি নিজেও ইচ্ছা করে এই কাজগুলো করতাম না। কারণ, এসবের মধ্য দিয়ে তৃষ্ণার্তের মতো বাবার ভালোবাসা গ্রহণ করতাম।

বাবা যখন আমাকে দুহাত দিয়ে আদর করতেন, তাঁর খেটে খাওয়া শক্ত হাতের স্পর্শ লাগত শরীরে। সেই স্পর্শের মতো কোমলতার অনুভব আমার আর কোথাও হয়নি।

আমি জানি, পৃথিবীর সব বাবাই তাঁর সন্তানকে জীবন দিয়ে ভালোবাসেন। আমার বাবা যে অবস্থান থেকে যে ত্যাগ দিয়ে আমাকে ভালোবাসা দিয়ে এসেছেন, তার বাইরে তো আমার নিজের পৃথিবী নেই। পুনর্জন্ম বলে আদৌ কিছু আছে কি না, আমি জানি না। যদি থাকে, আমি কোনো ধনীর দুলাল হয়ে নয়, এই মানুষটার সন্তান হয়েই ফিরে আসতে চাই।

একটু সময় হলে মাকে নিয়ে এই গল্পটা পড়ুন আমার মত আপনারও চোখে পানি চলে আসবে 😭আমার মা। মাকে আমি ভালোবাসি। আমার জন্য কত কষ্...
13/06/2023

একটু সময় হলে মাকে নিয়ে এই গল্পটা পড়ুন আমার মত আপনারও চোখে পানি চলে আসবে 😭

আমার মা। মাকে আমি ভালোবাসি।
আমার জন্য কত কষ্টই না তুমি করেছ মা।
মনে পড়ে এক রাতের ঘটনা। তখন আমি ক্লাস
থ্রি কি ফোরে পড়ি। আমার কি জ্বরটাই না
হল সে রাতে। সারাটা রাত আমি জ্বরে
কাতরাচ্ছিলাম। ঘরে জ্বরের ঔষধ ছিল না। দোকান পাটও অত রাতে বন্ধ হয়ে গেছে।
মা আমার মাথা ধুইয়ে দিলেন। সারাটা রাত আমার সাথে জেগে রইলেন। সারাদিন পরিশ্রমের পর যে কোন ব্যাক্তিরই ঘুমে চোখ জড়িয়ে আসার কথা।
অথচ মায়ের চোখ থেকে ঘুম যে ছুটে কোথায় গেল।
কি যেন একটা উৎকন্ঠা মায়ের মুখকে এতটুকু করে দিয়েছিল। এমন কত রাত যে মা আমার না ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিয়েছেন তার কি হিসেব আছে। আমি যখন কোলে ছিলাম । যে বয়সের স্মৃতি আমার একটুও মনে নেই। কতবার যে ক্ষুধায় কেদে উঠেছি। মা আমার ঠিকই বুঝে যেতেন। সেই মাকে আমি কিই বা দিতে পেড়েছি।

এই বেশীদিন আগের ঘটনা নয়। এক রাতে হঠাৎ জেগে দেখি মা আমার জায়নামাজে বসে আল্লাহর কাছে দুহাত তুলে কাঁদছেন। একজন মা তার সন্তান ও পরিবার ছাড়া কার জন্যই বা দোয়া করতে পারে। ভেবে আমার চোখেও জল এসে গিয়েছিল।মা আমাকে মাঝে মাঝে বকা দেন। আমি যখন পড়ায়ে ফাকি দেই বা যখন একটু বেশী দুষ্টুমি করি। সহসা কিছুটা মন খারাপ হয় কিন্তু আমি জানি মা আমার ভালর জন্যই তিনি বকেন। আমাকে পড়তে বলেন সে তো আমার ভবিষ্যতের জন্যই। নি:স্বার্থ মা আমার।

13/06/2023

টাইটানিক কেন এবং কিভাবে ডুবেছিল

#বঙ্গঅভিযান

04/06/2023

Cromondal Express 🚄🚆🚉

23/05/2023

Hello friends welcome to my page

Please support on this page

Video title:-স্বপ্ন ছিল বাঁধবো ঘর, প্রবাস আমায় করলে পর, জন্ম নিলাম নিজের দেশে, ঘুমাইতে হয় দূর প্রবাস।

প্রবাসীদের জীবনের অসাধারণ একটি গল্প

আমাদের ফেসবুক পেজটিকে সাপোর্ট করার জন্য অনুরোধ করছি

আপনাদের সহযোগিতায় আমার ভবিষ্যৎ আপনারা সহযোগিতা করলে আমাদের এই ফেসবুক পেজটিতে আরো নানান ধরনের মোটিভেশনাল ইমোশনাল স্যাড এবং নিত্য নতুন গল্পের ভিডিও আপলোড করব।

এই ভিডিওটি যদি আপনার ভালো লাগে তাহলে আমাদের ফেসবুক পেজটি ফলো করেন ভিডিওটি একটি লাইক করে দেন, বা আপনার প্রবাসী ভাই ও বন্ধুর কাছে ভিডিওটি শেয়ার করুন, এবং আপনি যদি প্রবাসে থাকেন তাহলে আপনি প্রবাসে কোথায় থাকেন, এবং কি কাজ করেন কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না,

Page video link:-

বাবার অপমান ছেলের কামিয়াব:-https://fb.watch/kIC9ZNGuz5/?mibextid=ZbWKwL

প্রবাসী ভাইদের কষ্টের গল্প:-https://fb.watch/kICcuvvmg9/?mibextid=ZbWKwL

For:-ajijul choudhury

Gmail:[email protected]

WhatsApp number:-9998707992

Thank you for watching this video
🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏🙏

~ধন্যবাদ~

19/05/2023

প্রবাসী ভাইদের কষ্টের গল্প

15/05/2023

বাবার অপমান ছেলের কামিয়াব
Motivational story বাবা ছেলের অসাধারণ একটি গল্প
#নীতিকথা
#বাবাছেলে

#বাংলাগল্প

Address

West Bengal Bardwman Bardwman
Burdwan
713121

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ajij Bhai posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ajij Bhai:

Share

Category