Uma's World

Uma's World All type jwellery and various review video and also various video
(3)

বাইপাস সংলগ্ন একটি ফ্ল্যাটে একাই থাকেন তিনি। কাজে বেরোন সমস্ত বাড়ি বন্ধ করে। কিন্তু বাড়ি ফিরতেই অবাক কাণ্ড। এক নয়, একা...
03/06/2025

বাইপাস সংলগ্ন একটি ফ্ল্যাটে একাই থাকেন তিনি। কাজে বেরোন সমস্ত বাড়ি বন্ধ করে। কিন্তু বাড়ি ফিরতেই অবাক কাণ্ড। এক নয়, একাধিক দিন। কোনওদিন চুরমার হয়ে ভেঙে পড়ে রয়েছে ফটো, কখনও আবার টবসুদ্ধ গাছ ভেঙে পড়ে রয়েছে। মাস ৩ ধরে এমনই অদ্ভূত সব ঘটনা ঘটছে অভিনেতা রণজয় বিষ্ণু।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ভিডিও করে গোটা ঘটনা বিস্তারিত জানিয়েছেন অভিনেতা। তাঁর দাবি, এই প্রথম নয়, বেশ কয়েক মাস ধরে এই সমস্যায় ভুগছেন তিনি।

ঠিক কী হয়েছে রণজয়ের বাড়িতে? অভিনেতা একটি ভিডিও করে বিস্তারিত জানিয়েছেন সেই কথা। রণজয় জানিয়েছেন, তিনি তাঁর অ্যাপার্টমেন্টে একাই থাকেন। বাড়ি থেকে বেরনোর সময়, নিয়ম করে সমস্ত ঘরের জানলা দরজা দিয়েই বেরোন। কিন্তু একাধিক দিন তিনি বাড়ি ফিরে দেখছেন, অবাক কাণ্ড। তোলপাড় হয়ে রয়েছে ঘর। ভেঙে পড়ে রয়েছে তাঁর ছবি। সাজানো গাছের টব ভেঙে পড়ে রয়েছে, মাটি ছড়িয়ে রয়েছে। কোনওরকম হাওয়া এসে যে এই কাণ্ড ঘটবে, সেই সম্ভাবনাও নাকচ করে দিয়েছেন রণজয়। তিনি ঘরের এমন কিছু কোনা দেখিয়েছেন, যেখানে জানলা খোলা থাকলেও হাওয়া ঢোকা সম্ভব নয়। তার ওপর ঘরের সমস্ত জানলা ও দরজা বন্ধ ছিল। ফলে কোনোভাবেই ফটোফ্রেম আপনা আপনি পড়ে ভেঙে যাওয়া সম্ভব নয়।

এখানেই শেষ নয়, রণজয় বিষ্ণু জানাচ্ছেন, তিনি হামেশাই সকালে উঠে দেখছেন, তাঁর শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঁচড়ের দাগ, গভীর ক্ষত। এর কোনও কারণ দেখতে বা বুঝতে পর্যন্ত পারছেন না রণজয়। তিনি যে আবাসনে থাকেন, সেখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট কড়া। সমস্ত জায়গায় রয়েছে সিসিটিভি। ফলে ফ্ল্যাটে কেউ ঢুকলে বা বেরোলে তা দেখা যেত। তবে ফুটেড খতিয়ে দেখেও কোনো কিছুই পাওয়া যায়নি। ফ্ল্যাটের চাবি সবসময়েই থাকে রণজয়ের সঙ্গে। তাঁর অনুপস্থিতিতে কারোর ফ্ল্যাটে ঢুকে এই সমস্ত ঘটনা ঘটানোও অসম্ভব।

এই সমস্ত ঘটনাকে অলৌকিক ঘটনা বলেই মনে করছেন রণজয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ঘটনা শেয়ার করে নেওয়ার পরে অনেকেই বিভিন্ন উপদেশ দিয়েছেন রণজয়কে। অনেকেই বলেছেন, হনুমান চালিশা পড়তে। অনেকে আবার বলেছেন বাড়িতে হোম যজ্ঞের আয়োজন করতে। অধিকাংশ মানুষেরই দাবি, রণজয়ের ফ্ল্যাটে কোনও অশুভ শক্তি রয়েছে। সেই এই সমস্ত ক্ষতির কারণ। তবে ভয় পাননি রণজয়। তিনি এই ঘটনার আসল কারণ জানতে চান কেবল।

লেখা এবিপি আনন্দ নিউজ পেজ থেকে সংগৃহীত 🙏

বুলেট সরোজিনী সিরিয়াল থেকে বিদায় নিলেন শ্রীময়ী।কাঞ্চন পত্নী জানিয়েছেন যে তিনি এখন যুবতী ।এই কচি বয়সে চার ছেলে মেয়ে...
03/06/2025

বুলেট সরোজিনী সিরিয়াল থেকে বিদায় নিলেন শ্রীময়ী।

কাঞ্চন পত্নী জানিয়েছেন যে তিনি এখন যুবতী ।এই কচি বয়সে চার ছেলে মেয়ের মায়ের চরিত্রে অভিনয় করতে চাইছেন না। স্টার জলসা তাকে খুব সাপোর্ট করেছেন। পরে অন্য কোনো সিরিয়ালে আবার দেখা যাবে তাকে।

26/05/2025
---- চালামথাং (Chalamthang) - সিকিমের অপরূপ অফবিট গন্তব্য ----সিকিমের নামচি জেলার একটি ছোট্ট গ্রাম চালামথাং, প্রকৃতির মা...
26/05/2025

---- চালামথাং (Chalamthang) - সিকিমের অপরূপ অফবিট গন্তব্য ----

সিকিমের নামচি জেলার একটি ছোট্ট গ্রাম চালামথাং, প্রকৃতির মাঝে শান্তি ও সৌন্দর্যের এক অসাধারণ সংমিশ্রণ। যদি আপনি ভ্রমণে নতুন অভিজ্ঞতা চান এবং প্রকৃতির নির্জনতা উপভোগ করতে চান, তবে চালামথাং আপনার জন্য সেরা গন্তব্য হতে পারে। পাহাড়ের উপত্যকার মাঝে অবস্থিত এই গ্রামটি সিকিমের অনন্য সংস্কৃতি, নৈসর্গিক দৃশ্য এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার দুর্দান্ত স্থান। শীতল বাতাসের মৃদু পরশ, সবুজ প্রান্তর এবং স্ফটিক স্বচ্ছ নদীর ধারা চালামথাংকে একটি স্বপ্নময় গন্তব্যে রূপান্তরিত করেছে।

শান্ত গ্রাম্য পরিবেশ, সবুজের গালিচা বিছানো পাহাড় আর নীল আকাশের মাঝে ঘেরা এই জায়গাটি প্রকৃতিপ্রেমীদের কাছে এক স্বর্গের মতো। চালামথাং ভ্রমণ আপনাকে শহুরে কোলাহল থেকে দূরে নিয়ে যাবে এবং একে মনে হবে যেনো এক প্রাকৃতিক জগতে হারিয়ে গেছেন। এখানকার বাতাসে মিশে থাকে পাহাড়ের তাজা সুবাস, আর আকাশ এতটাই পরিষ্কার যে আপনি দিনের বেলায় কাঞ্চনজঙ্ঘার অপূর্ব দৃশ্য দেখতে পাবেন। শুধু তাই নয়, রাতে এখানকার নক্ষত্রভরা আকাশ আপনার মনে শান্তির সুধা ঢেলে দেবে। চালামথাং-এর মূল আকর্ষণ হল এখানকার মানুষের আতিথেয়তা এবং সরল জীবনযাত্রা, যা আপনাকে মনে করিয়ে দেবে প্রকৃতির সাথে মিশে থাকার প্রকৃত আনন্দ।

শহরের কোলাহল থেকে দূরে, চালামথাং-এ গেলে প্রকৃতির সাথে আপনার সম্পর্ক নতুনভাবে গড়ে উঠবে। এখানকার প্রত্যেকটি সকাল যেন একটি নতুন গল্প নিয়ে আসে – কুয়াশার চাদরে মোড়ানো পাহাড়, পাখির কলরব, আর দিগন্তে উদীয়মান সূর্য। ভোরের সূর্যের সোনালি আলোয় স্নাত পাহাড়গুলো আপনাকে এক অন্যরকম শান্তির অনুভূতি দেবে।

কিভাবে পৌঁছাবেন :

চালামথাং পৌঁছানোর জন্য প্রথমে আপনাকে NJP থেকে জোরথাং পৌঁছাতে হবে। NJP থেকে শেয়ার ট্যাক্সি বা প্রাইভেট গাড়ি ভাড়া করে আপনি সহজেই জোরথাং পৌঁছাতে পারেন। জোরথাং থেকে চালামথাং এর দূরত্ব প্রায় ৭০ কিমি, যা স্থানীয় গাড়িতে ২ থেকে ২.৫ ঘণ্টায় সহজেই পাড়ি দেওয়া যায়। রাস্তার পথটি খুব সুন্দর এবং ঘন সবুজ পাহাড়ি দৃশ্য আপনাকে মুগ্ধ করবে।

➽ Activities you can do
Tea garden visit
Bird Watching
Trekking
Photography
Visit Local Villages
Sunrise and Sunset Viewing
Camping

➽ Nearest Places To Visit
Temi tea garden
Namchi
Ravangla
Singtam

➽ আপনারা সারাবছর এই জায়গাটিতে ঘুরে আসতে পারেন ।

➽ ভারতবর্ষের মধ্যে এই রকম আরো জানা ও অজানা জায়গা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এবং এই জায়গার Tour itinerary, হোটেল ও হোমস্টে সম্পর্কে জানতে নিচে দেওয়া নম্বরে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। নতুন Update পেতে আমাদের পেজ টিকে ফলো করে favourite অপশন টি ক্লিক করে রাখুন।
➽ Book your Customized Package with Us —--
★ Call / WhatsApp:~
Travel Consultant 1 - 62896 08431
Travel Consultant 2 - 62898 25403
★ E-mail: [email protected] | [email protected]
★ Office Location: Mandirtala, Near Nabanna
আশা করি এই লেখাটির মাধ্যমে আমরা আপনাদের অনেক কিছু তথ্য শেয়ার করতে পেরেছি। লেখাটি কেমন লাগলো কমেন্টে আমাদের জানান । আরও কিছু Information পেতে উপরে দেওয়া contact details এ আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন, ধন্যবাদ।

Sonia's Natural Glam Sonia Debnath
Sonia Debnath Indiaatri

ইকবালের মা মারা যাওয়ার পর-বাপ আবার বিয়ে করেন এবং ইকবালকে মাত্র ৮ ডলার বা ৮০০ রুপিতে একটা কার্পেট বয়ন কারখানায় বিক্রি করে...
22/05/2025

ইকবালের মা মারা যাওয়ার পর-বাপ আবার বিয়ে করেন এবং ইকবালকে মাত্র ৮ ডলার বা ৮০০ রুপিতে একটা কার্পেট বয়ন কারখানায় বিক্রি করে দেন। ৮ ডলারে বিক্রি হয়ে যাওয়া ইকবালের বয়স তখন মাত্র ৮ বছর। কারখানায় শুরু হয় ইকবালের অমানবিক পরিশ্রম। প্রতি সপ্তাহে কাজ করতে হতো ১২০ ঘন্টা বা দিনে ১৭ ঘন্টারও বেশী। পালিয়ে যেন যেতে না পারে সেজন্য পায়ে লম্বা শিকল দিয়ে আটকে রাখা হতো ইকবাল সহ তার সমবয়সী অন্যান্য শিশুদের।

ইকবালের বয়স যখন দশ, তখন সে কার্পেট বয়ন নামক এই জেলখানা থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়। কিন্তু তার দূর্ভাগ্য পালিয়ে যাওয়ার তিন দিনের মাথায় সে আবার ধরা পড়ে এবং পুনরায় বিক্রিত হয়। এবার তার মূল্য আগের চেয়ে একটু বেড়ে হয় দশ ডলার। সপ্তাহে কাজও বাড়ে, হয় ১৪০ ঘন্টা! কিছুদিন পর ইকবাল আবার পালায় ‘স্লাম ডগ মিলিওনীয়ার’ সিনেমার মতো-মানব পুরিষের ভিতর দিয়ে।

ইকবাল এবার একটা এতিম খানায় আশ্রয় পায় এবং ইয়াতীম খানার তত্তাবধায়ক হাফেজ ইব্রাহীম তাকে স্থানীয় এক স্কুলে ভর্তি করে দেন। অসাধারণ মেধাবী ইকবাল পাঁচ বছরের প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষা মাত্র দুই বছরেই শেষ করে।

স্কুলে পড়াকালীন সময় ইকবাল Bonded Labour Liberation Front (BLLF) এ যোগ দেয়। যাদের কাজ হলো বিভিন্ন কারখানা থেকে শিশুদের মুক্ত করা। এই সংগঠনের মাধ্যমে ইকবাল প্রায় ৩০০০ শিশুকে বিভিন্ন কারখানাকে মুক্তি বা পালিয়ে যেতে সহযোগিতা করে। ১৯৯৪ সালে বোস্টনে ইকবালকে Reebok Human Rights Award-এ ভূষিত করে।

যেখানে ইকবাল বলে- আমেরিকা থেকে আব্রাহাম লিংকন যেমন দাসত্বকে বিলুপ্ত করেছেন, আমারও কাজ হলো পুরো পৃথিবী থেকে মিলিয়ন মিলিয়ন শিশুদের মুক্তির আন্দোলন করে সব শিশুদের সমান অধিকার নিশ্চিত করা। কোনো শিশু থাকবে স্কুলে আর কোনো শিশু থাকবে কারখানায় সেটা হবে না। প্রতি সপ্তাহে ১৪০ ঘন্টা কাজের যন্ত্রণা। যে করে, সে-ই শুধু বুঝে। অন্য কেউ এই কষ্ট উপলব্ধি করতে পারবে না।

১৬ বছরের সুইডিশ শিশু Greta Thunberg যেমন School strike for climate ম্যুভমেন্টের মাধ্যমে দুনিয়া কাঁপিয়ে দিয়েছে। ইকবালও তেমনি শিশু দাস মুক্তির আন্দোলন সূচনা করে। কিন্তু ইকবালের সেই স্বপ্ন সত্যি হয়নি। শিশু দাসদের মুক্তি আন্দোলন যখন তুঙ্গে, ঠিক তখনই বোস্টন থেকে লাহোরে ফিরে আসার কিছুদিন পরই কার্পেট মাফিয়ারা ইকবালকে গু*লি করে মেরে ফেলে। তখন তার বয়স মাত্র বারো বছর।

শিশু ইকবালের এই লিগেসিকে চির স্মরণীয় করে রাখতে United States Labour department ২০০৯ সালে ‘The Iqbal Masih Award’ এর সূচনা করে। মাত্র বারো বছরের অল্প জীবনে প্রায় ৩০০০ শিশু দাসকে মুক্তির ব্যবস্থা করে, গু*লি খেয়ে জীবন দেয়া এসব হিরোদের কেউ চিনে না। এক মিনিটের নাচ-গান, একটা গোল, একটা ছক্কা ভাইরাল হয়। কারণ বিনোদনই আন্তর্জাতিক খাবার। এই খাবারের মিলিয়ন, বিলিয়ন ডলারের মার্কেট। তাই মানুষ চিনে শুধু খেলার হিরো আর সিনেমার হিরোদের।

১৯৯৫ সালে গু*লি খেয়ে মা*রা যাওয়া ইকবাল বেঁচে থাকলে প্রায় চল্লিশ ছুঁই ছুঁই বয়স হতো। আর এই চল্লিশ ছুঁই ছুঁই বয়সে হয়তো বা ৪০ লক্ষ শিশু বাধ্য শিশু শ্রমের কারাগার থেকে মুক্তি পেতো।
Hats off to you, The Little Hero…

কৃতজ্ঞতা - আরিফ মাহমুদ

আলিয়া ভাট:চুলে হিট কম ব্যবহার করেন। চুল ধোয়ার পর প্রাকৃতিকভাবে শুকাতে দেন। এছাড়াও হেয়ার মাস্ক হিসেবে দই, মধু ও নারকেল ত...
21/05/2025

আলিয়া ভাট:
চুলে হিট কম ব্যবহার করেন। চুল ধোয়ার পর প্রাকৃতিকভাবে শুকাতে দেন। এছাড়াও হেয়ার মাস্ক হিসেবে দই, মধু ও নারকেল তেলের মিশ্রণ ব্যবহার করেন।

আনুশকা শর্মা:
ঘরোয়া উপায়ে চুলের যত্ন নেন। মেথি বাটা, টক দই ও লেবুর রস দিয়ে হেয়ার প্যাক বানিয়ে সপ্তাহে একবার ব্যবহার করেন। এটি স্ক্যাল্প পরিষ্কার রাখে এবং খুশকি দূর করে।

জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ:
প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে চুল ব্রাশ করেন এবং সিল্কের বালিশ কভার ব্যবহার করেন, যাতে চুলে ঘর্ষণ না হয় ও ভেঙে না যায়।

20/05/2025
তুর্কি বা বিদেশে যাওয়ার কী দরকার?আমাদের আছে আগাত্তি আইল্যান্ড, লক্ষদ্বীপ — ভারতের বুকে লুকানো স্বর্গ!বিশ্বের সেরা সমুদ্...
20/05/2025

তুর্কি বা বিদেশে যাওয়ার কী দরকার?
আমাদের আছে আগাত্তি আইল্যান্ড, লক্ষদ্বীপ — ভারতের বুকে লুকানো স্বর্গ!
বিশ্বের সেরা সমুদ্র সৈকত তো আমাদের দেশেই আছে, শুধু চিনে নিতে শিখুন…!
দেশেই আছে রূপকথার নীল জলের রাজ্য — ঘুরে আসুন ভারতের নিজস্ব মালদ্বীপ থেকে!

📌 বিরল রোগে আক্রান্ত রানাঘাটের ছোট শিশু অস্মিকার কথা প্রায় সকলের জানা। বিরল রোগের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ছিল একটি ইঞ্জেকশ...
19/05/2025

📌 বিরল রোগে আক্রান্ত রানাঘাটের ছোট শিশু অস্মিকার কথা প্রায় সকলের জানা। বিরল রোগের চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ছিল একটি ইঞ্জেকশন, যার দাম ১৬ কোটি টাকা। সাধারণ পরিবারে সেই অর্থ জোগাড় করা কঠিন বিষয়।

- বাধ্য হয়েই ছোট মেয়েকে বাঁচাতে সোশ্যাল মিডিয়ায় সাহায্যের আর্জি জানান অস্মিকার বাবা মা। এত টাকা জোগাড় করা সত্যিই মুখের কথা নয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই এই ছোট খুদের চিকিৎসার জন্য এগিয়ে আসে সাধারণ মানুষ থেকে অনেক ইউটিউবার তারকা এবং অভিনেতা-অভিনেত্রীরা।

- অবশেষে সেই অসম্ভবকে সম্ভব করার প্রথম ধাপে পৌছাতে পেরেছেন অস্মিকার বাবা মা। রানাঘাটের ছোট শিশুর চিকিৎসার জন্য সম্পূর্ণ হল প্রথম কিস্তির টাকা। প্রথম কিস্তিতে ৯ কোটি টাকা দিলে পাওয়া যাবে সেই ইনজেকশন।

- দীর্ঘদিন ধরে সেই টাকা জমানোর কাজ চলছিল। অনেকেই অস্মিকা হয়ে ফান্ড গড়ে এগিয়ে এসেছেন রানাঘাটের এই পরিবারের পাশে। সোমবার ঠাকুরনগর ঠাকুরবাড়িতে মাতৃ সেনা চ্যারিটেবল ট্রাস্টের পক্ষ থেকে ৬০ লক্ষ টাকার একটি চেক তুলে দেওয়া হল অস্মিকার পরিবারের হাতে।

- অবশেষে সব মিলিয়ে ৯ কোটি টাকা তোলা সম্পূর্ণ হল। শোনা যাচ্ছে, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সেই ইনজেকশন পেয়ে যাবেন অস্মিকার পরিবার। মেয়ের চিকিৎসা শুরু করার আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় সকলকে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ জানালেন অস্মিকার বাবা শুভঙ্কর দাস।
Collected

গত বছরেই  টলিপাড়ার জনপ্রিয় দম্পতি যিশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তের বিচ্ছেদের খবর শোনা যায়। অভিনেতা নিজের বাড়ি ছেড়...
19/05/2025

গত বছরেই টলিপাড়ার জনপ্রিয় দম্পতি যিশু সেনগুপ্ত ও নীলাঞ্জনা সেনগুপ্তের বিচ্ছেদের খবর শোনা যায়। অভিনেতা নিজের বাড়ি ছেড়ে অন্যত্র উঠেছেন। দুই মেয়ে সারা সেনগুপ্ত ও জারা সেনগুপ্তকে নিয়ে জীবন আবর্তিত নীলাঞ্জনার। সহজ,কথায় বিচ্ছেদের পথে তাঁরা।

এবার তাঁদের দুই সন্তানের জীবন থেকে বাবা যিশু সেনগুপ্তের অস্তিত্ব প্রায় মুছেই দিলেন নীলাঞ্জনা। দুই মেয়ে সারা ও জারার সিঙ্গল মাদার তিনি- এমনটাই বুঝিয়ে দিলেন নীলাঞ্জনা। স্ত্রী ও দুই মেয়ের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়েছে বহুদিন, তবে এবার যেন তাঁদের জীবন অস্তিত্ব মুছে যেতে বসল যিশুর।

শুধু স্ত্রী নীলাঞ্জনার সঙ্গে নয়, দুই মেয়ের সঙ্গেও দূরত্ব বেড়েছে যিশু সেনগুপ্ত। সামাজিক মাধ্যমেও একে অন্যকে আনফলো করেছেন তারা। তবে এবার যেন বাবার অস্তিত্বই মুছে যেতে চলল দুই মেয়ের জীবন থেকে। সামাজিক মাধ্যমে দুটি পোষ্টে তেমনটাই বুঝিয়ে দিলেন মা নীলাঞ্জনা। গত বছর থেকে জীবনটা বদলে গিয়েছে নীলাঞ্জনার। দুই মেয়েকে একা মানুষ করার পাশাপাশি নিজের প্রযোজনা সংস্থার মাধ্যমে নতুন করে কাজ শুরু করেছেন নীলাঞ্জনা। ইতিমধ্যেই শুরু করছেন নিজের প্রযোজনা সংস্থার নতুন ধারাবাহিক। অন্যদিকে অভিনেতা সৌরভ দাসের সঙ্গে হাত মিলিয়ে নিজের প্রযোজনা সংস্থা খুলে ফেলেছেন যিশু সেনগুপ্তও।

এবার সরাসরি কিছু না বললেও নীলাঞ্জনা বুঝিয়ে দিলেন তিনি সিঙ্গল মাদার। নীলাঞ্জনা একটি পোষ্টে লিখেছেন, “শুধু ডিএনএ তোমায় বাবা মা বানায় না, তোমার উপস্থিতি, প্রচেষ্টা এবং কর্মটাই আসল।” এই কথা যে আসলে যিশু সেনগুপ্তর উদ্দেশ্যে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। মেয়েদের সঙ্গে রক্তের সম্পর্ক থাকলেও সেটা আর কোনও দাম নেই। এছাড়াও আরেকটি পোস্টে লেখেন, ' তুমি কি শুনতে পাচ্ছ? সুপারহিরোরা সত্যিই আছেন, তারা আসলে হলেন সিঙ্গেল মায়েরা'। এই পোষ্টের মাধ্যমেও তাদের জীবনে যিশুর অস্তিত্ব ঠিক কতটা তা পুরোপুরি বুঝিয়ে দিলেন নীলাঞ্জনা। অর্থাৎ তিনি এখন সম্পূর্ণ সিঙ্গেল মাদার, যেখানে বাবার কোনও অস্তিত্ব নেই এমনকী প্রয়োজনও নেই।

উল্লেখ্য, বাবার সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন না দুই মেয়ে সারা ও জারা। অন্যদিকে যিশু সামাজিক মাধ্যমে একটি ছবি পোস্ট করেছেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে একটি কনসার্টে দারুন মুডে গান শুনছেন তিনি। নিজের জীবনটা হয়ত এভাবেই গুছিয়ে নিচ্ছেন যিশুও।

লেখা আজকাল.ইন নিউজ থেকে সংগৃহীত 🙏

😱 মাত্র 1300/- টাকায় 4 বেলা থাকা খাওয়া সহ পাহাড়ের কোলে আজ তোমাদের এমন একটা জায়গায় নিয়ে যাব, যেখানে একটা দিন কাটালে...
18/05/2025

😱 মাত্র 1300/- টাকায় 4 বেলা থাকা খাওয়া সহ পাহাড়ের কোলে আজ তোমাদের এমন একটা জায়গায় নিয়ে যাব, যেখানে একটা দিন কাটালে তুমি শহরের সব ব্যস্ততা ভুলে যাবে ❤️।

শুধু তাই নয়, এখান থেকে ঘুরে আসতে পারবে সুন্দর সুন্দর পাহাড় ঘেরা চা বাগান, মোনেস্ট্রি আরও অনেক কিছু আর সাথে থাকছে টেস্টি ভর পেট খাবার আর কিছু ভালো মনের মানুষ ও 😊!

✅ নিউ জলপাইগুড়ি বা শিলিগুড়ি থেকে লাভা গামী যেকোনো গাড়িতে উঠে নামতে হবে ফটকে । ফটক হচ্ছে কালিম্পং জেলার লাভা এর মাঝে লুকিয়ে থাকা একটি অফবিট সুন্দর গ্রাম | 🏔️

এখানেই রয়েছে আমাদের হোমস্টে Seventh Key Homestay. যেটা চারিদিকে পাহাড়ে ঘেরা আর হোমস্টের আশপাশ দিয়ে বয়ে চলে মেঘেদের খেলা।

থাকবে ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ, সান্ধ্যকালীন স্ন্যাকস আর ডিনার। রয়েছে ফ্রি পার্কিং 🚘,, আর প্রতিটি ঘরে গিজার এর সুবন্দোবস্ত আছে। যেকোনো গাড়ি আমাদের হোমস্টের মূল দরজা পর্যন্ত চলে আসে, তাই বিশেষতঃ বয়স্ক নাগরিকদের জন্য হোমস্টে তে পৌঁছনো একদমই কষ্টকর নয় |

🔴 এখান থেকে আপনারা ঘুরে আসতে পারবেন :
লাভা, লোলেগাও, ঝান্দি, রিশপ, কোলাখাম, নকধারা, ছাঙ্গি ওয়াটারফল, নেওড়াভেলি ন্যাশনাল পার্ক ইত্যাদি |

বিস্তারিত জানতে এবং বুকিং করতে যোগাযোগ করুন :
📞8597143030
Seventh key Homestay,

রূপকুন্ড হ্রদ (Roopkund Lake) ভারতের একটি রহস্যময় ও ভীতিকর স্থান, যেটিকে বলা হয় "Skeleton Lake"! নিচে এর বিস্তারিত তথ্য ...
18/05/2025

রূপকুন্ড হ্রদ (Roopkund Lake) ভারতের একটি রহস্যময় ও ভীতিকর স্থান, যেটিকে বলা হয় "Skeleton Lake"! নিচে এর বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করা হলো:

🦴 রূপকুন্ড হ্রদ – তলা জুড়ে শত শত কঙ্কাল!
📍 অবস্থান:
উত্তরাখণ্ড, ভারত
উচ্চতা: প্রায় ৫,০০০ মিটার (হিমালয়ের গার্হোয়াল রেঞ্জ)

🧊 হ্রদের বৈশিষ্ট্য:
এটি একটি হিমবাহ হ্রদ (glacial lake) — বছরে বেশিরভাগ সময় বরফে ঢাকা থাকে।

তবে গ্রীষ্মে বরফ গললে, হ্রদের তলদেশে দেখা যায় শত শত মানুষের কঙ্কাল — মাথার খুলি, হাড়, এমনকি অস্ত্র-সজ্জিত কঙ্কাল!

🔍 এই কঙ্কালগুলো কার?
প্রথমবার ১৯৪২ সালে ব্রিটিশ সেনারা এই কঙ্কাল আবিষ্কার করে।

২০০৪ সালে DNA বিশ্লেষণে জানা যায়, কঙ্কালগুলোর মধ্যে দু’টি ভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর মানুষ ছিল —

স্থানীয় উপজাতি গোষ্ঠী

দক্ষিণ ভারতের এক অভিজাত শ্রেণি

🧠 তাদের মৃত্যু কিভাবে হয়েছিল?
গবেষকদের মতে, প্রায় ৯ম শতাব্দীতে, একটি তীর্থযাত্রার সময় তারা প্রচণ্ড শিলাবৃষ্টির কবলে পড়ে।

মাথার খুলি বিশ্লেষণে দেখা যায় গোল, গভীর আঘাতের দাগ — যা তুষারপাতে নয়, বরং আকাশ থেকে পড়া বড় আকারের শিলার আঘাতে।

🧊 ❄️ রহস্য ও আতঙ্কের মিশ্রণ:
এখনো হ্রদটি একটি রহস্য ও গবেষণার কেন্দ্রবিন্দু।

বরফে ঢাকা এই হ্রদের নিচে লুকিয়ে আছে অজানা অতীতের ভয়ংকর ইতিহাস।

Address

Burdwan

Telephone

+4688654333

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Uma's World posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share