Joy Jeet Studio

Joy Jeet Studio Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Joy Jeet Studio, Digital creator, KOLKATA, KOLKATA.

🙏Welcome to Joy Jeet Studio 🙏

✅ ️We are travel vlogger.

✅️ Business what'sapp 👇

📲 9477282707

✅️ Please Subscribe Our YouTube Channel 👇
https://youtube.com/?si=IXUXl1aJe0RBobSv

👻 গল্পের নাম: এভলিনের অভিশাপ(The Curse of Evelyn)অধ্যায় ১: আগমনতিন বন্ধু—অভ্র, সায়ন্তন, আর তিয়াসা—কলকাতার গরম আর কাজের চ...
05/08/2025

👻 গল্পের নাম: এভলিনের অভিশাপ
(The Curse of Evelyn)
অধ্যায় ১: আগমন
তিন বন্ধু—অভ্র, সায়ন্তন, আর তিয়াসা—কলকাতার গরম আর কাজের চাপ থেকে মুক্তি পেতে বেরিয়ে এসেছিল এক পাহাড়ি ট্রিপে। তারা পৌঁছায় কালিম্পং-এ, যেখানে প্রকৃতি যেমন মোহময়, তেমনই কোথাও যেন একটা চেপে থাকা অন্ধকার।
তিয়াসা আগে থেকেই ঠিক করে রেখেছিল,
“এইবার হোটেলে নয়, আমরা একরাত থাকব গ্রেভলিন কটেজে, আরেক রাত ব্রাউন সাহেবের ভিলায়।”
অভ্র অবাক,
“গ্রেভলিন কটেজ? ওইটা না ভূতুড়ে?”
তিয়াসা মুচকি হেসে বলল,
“যেখানে অতীত চাপা পড়ে থাকে, সেখানে কিছু না কিছু জেগে ওঠে... আমার ইচ্ছা, একবার ওকে দেখব। সামনে থেকে।”
অধ্যায় ২: গ্রেভলিন কটেজ
১৯০৩ সালে তৈরি এই পাহাড়ি কটেজটি একসময় ছিল লর্ড অ্যালবার্ট গ্রেভলিন ও তাঁর স্ত্রী লেডি এভলিন-এর।
এভলিন ছিলেন এক উচ্চশিক্ষিতা ব্রিটিশ নারী, কিন্তু নিঃসন্তান ও নিঃসহায়। তার স্বামী অ্যালবার্ট ছিল এক নিষ্ঠুর, অত্যাচারী মানুষ।
লোকমুখে শোনা যায়, এক রাতে এভলিন রহস্যজনকভাবে নিখোঁজ হয়ে যান। তার দেহ মেলেনি কখনও।
তবে কটেজের পরবর্তী বাসিন্দারা কেউ টিকতে পারেনি—কারও পিঠে অদ্ভুত আঁচড়, কেউ ঘুমের মধ্যে চেঁচিয়ে উঠত, কেউ নিজের গলায় নিজে হাত দিত।
এদের কেউ কেউ বলেছে—“রাত ২:৩৭”-এ সে আসে।
অধ্যায় ৩: প্রথম রাতের ছায়া
তারা তিনজন কটেজে পৌঁছে গেল এক বিকেলে। চারপাশে পাখির ডাক, ছায়ামাখা গাছগাছালি, আর নিঃশব্দ বাতাস।
রাতের খাবার শেষে সবার ঘুম এল দ্রুত।
কিন্তু সায়ন্তন ঘুম থেকে জেগে উঠল রাত ২:৩৭-এ।
সে শুনল—কাঠের ফ্লোরে ধীরে ধীরে হিলের টকটক শব্দ।
সে দরজার ফাঁক দিয়ে দেখল এক নারী সাদা গাউন পরে সিঁড়ি বেয়ে ওপরে উঠছে। তার পা মাটিতে নেই, সে যেন ভাসছে। চুল এলোমেলো, গায়ে ছেঁড়া কাপড়, ঠোঁট থেকে রক্ত ঝরছে। আর সে বারবার বলছে—
“এবার আমায় কেউ থামাতে পারবে না... রক্ত চাই... আর রক্ত।”
সায়ন্তনের শরীর জমে গেল। হঠাৎ সেই মহিলা ঘুরে তাকাল।
তার চোখ ছিল না। শুধু কালো গর্ত।
পরের মুহূর্তেই দরজা নিজে থেকে ধপ করে বন্ধ হয়ে গেল। ভিতর থেকে লক।
অধ্যায় ৪: আঁচড়
সকালে উঠেই অভ্র মুখ কালো করে বলল,
“রাতে কেমন যেন দুঃস্বপ্ন দেখছিলাম… আর এখন পিঠটা জ্বলছে।”
তিয়াসা ওর জামা তুলে দেখে চমকে গেল—চারটে গভীর নখের আঁচড়, একদম সমান ভাবে।
তিয়াসা ধীরে বলল,
“এটা তার সিগনেচার চিহ্ন… লেডি এভলিন যার দিকে রাগ দেখায়, তার পিঠে আঁচড় রেখে যায়। ও মনে করে, সবাই পুরুষ মানেই শত্রু… ঠিক যেমন ওর স্বামী ছিল।”
অভ্র তখনও ভয় পায়নি পুরোপুরি।
কিন্তু সে কিছু বলেনি—রাত তিনটের দিকে হঠাৎ সে জেগে উঠে দেখেছিল, একটা ঠান্ডা শ্বাস তার গলায় লাগছে। আর ফিসফিস করে কেউ বলছে—
“Why are you in my house?”
অধ্যায় ৫: ব্রাউন সাহেবের ভিলা
পরদিন তারা চলে গেল ব্রাউন সাহেবের পুরনো ভিলায়। লোকেরা বলে এখানে কয়েকজন ব্রিটিশ অফিসার নাকি বন্দুক দিয়ে আত্মহত্যা করেছিল।
ভিলার ভেতর ঢুকে সায়ন্তন একটু শান্ত বোধ করছিল।
তিয়াসা একটা পুরনো আয়নার সামনে গিয়ে দাঁড়াল। ছবি তুলছিল।
হঠাৎ তিয়াসা চিৎকার করে উঠল,
“এই আয়নায় আমরা তিনজনের বদলে চারজনের প্রতিবিম্ব! এই চতুর্থ জন কে?”
সবার চোখ পড়ে গেল—চতুর্থ প্রতিবিম্বে একজন লোক দাঁড়িয়ে, যার মাথা নেই, শুধু রক্তমাখা শার্ট, আর গলায় একটা ছেঁড়া দড়ি।
হঠাৎ সেই লোক ঘুরে তিয়াসার দিকে তাকাল। আয়নার ভিতর থেকে।
অধ্যায় ৬: তিয়াসার পরিবর্তন
সন্ধ্যার পর হঠাৎ তিয়াসা উধাও হয়ে যায়।
অনেক খোঁজার পর অভ্র আর সায়ন্তন দেখে, সে বসে আছে ব্রাউন সাহেবের ভিলার ভিতরের একটা ঘরে, চেয়ারে, একদম নিঃশব্দে।
তার ঠোঁট ফাঁটা, চোখ ঘোলা। সে ব্রিটিশ অ্যাকসেন্টে ফিসফিস করে বলছে—
“She’s coming… Evelyn never left… she just changed faces…”
তারপর সে মুখ তুলে বলে,
“আমায় রেখে পালাও... আমি আর আমি নেই… আমি এখন ও।”
ঘরের মধ্যে বাতাস ঠান্ডা হয়ে আসে, দেয়াল কাঁপতে থাকে, আর ছাদের কোনে দেখা যায় এক নারীমূর্তি ধীরে ধীরে নামছে।
অভ্র আর সায়ন্তন দৌড়ে পালায়। তিয়াসা আর ফিরে আসেনি।
উপসংহার: এভলিনের অভিশাপ
আজও গ্রেভলিন কটেজ আর ব্রাউন সাহেবের ভিলা সেখানে দাঁড়িয়ে আছে।
দু’টি জায়গাতেই নাকি মাঝে মাঝে মহিলা কণ্ঠে ফিসফাস শোনা যায়—
“তুমি আমার ঘরে এসেছো কেন?”
অনেকেই ছবি তুলতে গিয়ে ফিরে আসে ফাঁকা ফোন গ্যালারি নিয়ে।
কেউ কেউ শোনে দরজা বন্ধ হওয়ার শব্দ, অথচ কেউ ছিল না।
আর কেউ কেউ—ফিরেই আসে না।
এভলিনের অভিশাপ এখনও বেঁচে আছে।
কালিম্পং-এর কুয়াশার মধ্যে আজও সে খোঁজে…
আরও এক শিকার।






Susmita Ghosh Samir Sil Sudipta Das Tanusri Mallah Ami Tinni Das Adi Soumi Saha Rakhi Ghosh Salini Ghosh Bhadra

যে কোনো অসম্ভবকে সম্ভব করার নামই হোলো টিম ইন্ডিয়া 🏏
04/08/2025

যে কোনো অসম্ভবকে সম্ভব করার নামই হোলো টিম ইন্ডিয়া 🏏


29/07/2025
28/07/2025

কামচোর ছেলেদের চিন্তা ভাবনা 🤠🤠😎😎







Susmita Ghosh Samir Sil Sudipta Das Tanusri Mallah Ami Tinni Das Adi Soumi Saha Rakhi Ghosh Salini Ghosh Bhadra Gopa Dey Ankita Datta

নতুন আরো একটি ঘটনা এসেছে আমাদের Joy Jeet Horror Studio ইউটিউব চ্যানেলে। পিন কমেন্টে লিংক দিলাম
28/07/2025

নতুন আরো একটি ঘটনা এসেছে আমাদের Joy Jeet Horror Studio ইউটিউব চ্যানেলে।
পিন কমেন্টে লিংক দিলাম



25/07/2025

আজকের ভৌতিক গল্প 👇
-------------------
গল্পের নাম: অদ্ভুত ভৌতিক বাড়ি
পটভূমি:
২০২৩ সালের ডিসেম্বর।
তিন বন্ধু — রজত, তিয়াসা, আর সাংখ্য — কলকাতা থেকে বেরিয়ে যায় কাজের এক চাপা সময়ের পরে। তারা খুঁজে পায় একটা পুরনো British-era বাঙলো — গ্লেনউড রিট্রিট, কার্শিয়াং-এর একেবারে শেষপ্রান্তে, ঘন গাছের মাঝে একা দাঁড়িয়ে থাকা একটা পোড়ো ধাঁচের বাড়ি।
এই রিট্রিটটা একটা লেখক ছিল, অরুণাভ সেন, তার ব্যক্তিগত জায়গা। লেখালেখির জন্য একা থাকতেন এখানে। ২০১৭ সালে তিনি হার্ট অ্যাটাকে মারা যান এই বাড়িতেই — কেউ জানত না। তিনদিন পর বাড়ির লোক এসে মৃতদেহ পায়।
বাড়িটা এখন ওর ভাগ্নে পর্যটকদের ভাড়া দেয় — ট্যুরিস্টরা আসে, রাত কাটায়, কেউ কিছু বলে না। কিন্তু আবার কেউ দ্বিতীয়বার ফিরে আসে না।
প্রথম দিন: ‘ফার্মহাউস’ না মানসিক বোঝা?
রজত একটু স্থির প্রকৃতির, সাহিত্যে আগ্রহ আছে। সে ঘুরতে ঘুরতে পায় লেখকের পুরনো স্টাডি রুম — কাঠের তাক ভর্তি বই, ডায়েরি, একটা টাইপরাইটার, আর কোণার একটা ডেস্ক ল্যাম্প। খুব যত্ন করে রাখা।
একটা পুরনো খাতা পায় সে — লেখকের নোটবুক। খাতাটা খুলে প্রথম পাতাতেই লেখা—
“যখন কেউ পাশে থাকে না, তখন শব্দগুলো সঙ্গী হয়। কিন্তু এখন শব্দগুলো কথা বলছে আমার সঙ্গে। আমি শুনতে পাই... আমি ভুল শুনছি না।”
রজত খাতা বন্ধ করে দেয়।
সেই রাতে, কেউ কিছু অস্বাভাবিক টের পায় না। শুধু সাংখ্য বলে —
“ঘুমের ঘোরে মনে হচ্ছিল কেউ একটানা হেঁটে বেড়াচ্ছে ওপরতলায়। অথচ ওপরে তো কেউ নেই।”
দ্বিতীয় দিন: বইয়ের শব্দ আর বোঝা কাকে বলে?
সন্ধ্যার পর রজত স্টাডি রুমে বসে বই পড়ছিল। হঠাৎ বইয়ের তাকের মাঝখান থেকে একটা ভারী শব্দ — যেন ধাতব কিছু পড়ে গেল। কিন্তু তাক তো নড়েনি, বইও নিজের জায়গায়।
তিয়াসা তখন অন্য ঘরে হেডফোনে গান শুনছিল, সাংখ্য রান্না করছিল।
রজত কাউকে কিছু বলে না। শুধু বই বন্ধ করে উঠে আসে। কিন্তু তার মনে হয় — কিছু একটা ওই ঘরে থাকছে, ঠিক কাঁধের পিছনে।
রাত্রে তিয়াসা বলে —
“এই বাড়িতে খুব অদ্ভুত নিস্তব্ধতা। চুপচাপ লাগছে, কিন্তু মনে হয় কেউ যেন খুব ধীরে নিঃশ্বাস নিচ্ছে… যেন কেউ এখানে থেকেও নেই।”
তৃতীয় দিন: টাইপরাইটার
রজত আবার স্টাডি রুমে যায় সকালে। টাইপরাইটারটা নিয়ে কৌতূহল হয় তার।
আঙুল চালায় — ব-অ-ই, ENTER…
কাগজ নেই, কিন্তু শব্দ হয়, সেই পুরনো চিক-চিক-চিক।
দুপুরে সে খেয়াল করে টাইপরাইটারের পাশে একটা সাদা কাগজ রাখা।
যার এক কোণায় শুধু টাইপ করা —
“এসো। শেষ গল্পটা বাকি আছে।”
সে ভাবে হয়ত তিয়াসা মজা করেছে। কিন্তু তিয়াসা সেই ঘরে ঢোকেইনি, সাংখ্য তো আরও না।
চতুর্থ দিন: শেষ রাতে কে হাঁসলো?
রাত্রে বিদ্যুৎ চলে যায় হঠাৎ। মোমবাতি জ্বলে, সবাই এক ঘরে বসে। বাইরের বাতাস থমথমে।
তখনই হালকা একটা হাসির শব্দ আসে — যেন খুব মৃদু, বুকের ভিতর কাঁপিয়ে দেওয়া একটা কণ্ঠস্বর।
কেউ কিছু বলে না, কিন্তু তিনজনেরই চোখ একই দিকে — স্টাডি রুমের বন্ধ দরজা।
ভোর রাতে রজতের ঘুম ভেঙে যায় হঠাৎ — নিঃশব্দে।
সে দেখে, খাটের পাশে সেই টাইপরাইটারটা রাখা, অথচ সেটা তো ছিল অন্য ঘরে।
আর তার পাশে রাখা কাগজে টাইপ করা আছে—
“আমার গল্প শেষ করো। আমি এখানেই থাকি।”
ফেরা ও ফলাফল:
ফিরে এসে রজত গুগলে সার্চ করে লেখক অরুণাভ সেন-এর নাম পায় খুব অল্প তথ্য। শুধু এটুকু:
“শেষ উপন্যাসটি অসম্পূর্ণ ছিল। মৃত্যুর আগের দিনগুলোতে মানসিক অবসাদ ও কল্পনার মধ্যে বিভ্রান্ত হয়ে পড়েছিলেন বলে জানা যায়।”
সেই পুরনো রিট্রিট এখনো ভাড়া পাওয়া যায় —
কিন্তু রজত এখন আর লিখতে পারে না। কলম ধরে, টাইপ করে — কিন্তু মনে হয়, শব্দগুলো ওর নয়। যেন কেউ ভিতর থেকে ওর হাতটা চালাচ্ছে।
সাংখ্য চাকরি ছেড়ে দিয়েছে, সে এখন একা থাকে।
তিয়াসা মাঝে মাঝে ঘুমের মধ্যে বলে উঠে —
“শেষ গল্পটা শেষ করো না… তখনই ও ফিরে আসবে।”







Susmita Ghosh Samir Sil Sudipta Das Tanusri Mallah Ami Tinni Das Adi Soumi Saha Rakhi Ghosh Salini Ghosh Bhadra Gopa Dey Ankita Datta Dsoumen Bhowmick Souptik Hansda Rimi Ray

যতোই Ola, Uber এ উঠিনা কেন নিজের গাড়িতে করে যাওয়ার মজাই আলাদা..
23/07/2025

যতোই Ola, Uber এ উঠিনা কেন নিজের গাড়িতে করে যাওয়ার মজাই আলাদা..



20/07/2025

নতুন Episode চোলে এসেছে
Joy Jeet Horror Studio ইউটিউব চ্যানেলে



নতুন ভিডিও এসেছে Joy Jeet Horror Studio ইউটিউব চ্যানেলে
19/07/2025

নতুন ভিডিও এসেছে Joy Jeet Horror Studio ইউটিউব চ্যানেলে



Waiting for train
18/07/2025

Waiting for train


Address

KOLKATA
Kolkata
700001

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Joy Jeet Studio posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share