Sujata paria

Sujata paria ami akjon housewife. video banate valobasi. amr bari west bengal.videote dance , blog,cook,etc video debo.sobai amr pase theko. nijer paye darano khub proyojon.

28/07/2025

আগামীকাল একটি বড় দিন। এটা অফিসিয়াল। সকাল ৮:১০ মিনিটে স্বাক্ষর করা হয়েছে। এটা টিভিতেও দেখানো হয়েছে। ভুলে যাবেন না, আগামীকাল থেকে নতুন ফেসবুক নিয়ম (অর্থাৎ নতুন নাম, মেটা) চালু হচ্ছে, যার অধীনে কোম্পানি আপনার ছবিগুলো ব্যবহার করতে পারবে। মনে রাখবেন, এর সময়সীমা আজই শেষ।

এই বার্তার যেকোনো স্থানে আঙুল দিন, “কপি” দেখা যাবে। “কপি” তে ক্লিক করুন। এরপর নিজের পেজে যান, একটি নতুন পোস্ট তৈরি করুন এবং খালি স্থানে আঙুল দিন, “পেস্ট” দেখাবে – “পেস্ট” এ ক্লিক করুন। এটি সিস্টেমকে বাইপাস করতে সাহায্য করবে। যারা কিছু করেন না, তারা সম্মতি দিচ্ছেন বলে ধরে নেওয়া হবে।

৬০ মিনিটস শো অনুযায়ী: যদি আপনি এটি মিস করে থাকেন, তাহলে জানিয়ে রাখি যে একজন আইনজীবী আমাদের এই পোস্টটি করার পরামর্শ দিয়েছেন। গোপনীয়তা লঙ্ঘনের জন্য আইন অনুযায়ী শাস্তি হতে পারে।

নোট: ফেসবুক (মেটা) এখন একটি পাবলিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি সদস্যকে এরকম একটি ঘোষণা পোস্ট করতে হবে। যদি আপনি অন্তত একবারও এরকম কোনো বিবৃতি প্রকাশ না করেন, তাহলে প্রযুক্তিগতভাবে এটি ধরে নেওয়া হবে যে আপনি আপনার ছবি এবং প্রোফাইল তথ্য ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন।

আমি এই মর্মে ঘোষণা করছি যে আমি ফেসবুক বা মেটাকে আমার কোনো ব্যক্তিগত তথ্য বা ছবি ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছি না। ামীকাল একটি বড় দিন। এটা অফিসিয়াল। সকাল ৮:১০ মিনিটে স্বাক্ষর করা হয়েছে। এটা টিভিতেও দেখানো হয়েছে। ভুলে যাবেন না, আগামীকাল থেকে নতুন ফেসবুক নিয়ম (অর্থাৎ নতুন নাম, মেটা) চালু হচ্ছে, যার অধীনে কোম্পানি আপনার ছবিগুলো ব্যবহার করতে পারবে। মনে রাখবেন, এর সময়সীমা আজই শেষ।

এই বার্তার যেকোনো স্থানে আঙুল দিন, “কপি” দেখা যাবে। “কপি” তে ক্লিক করুন। এরপর নিজের পেজে যান, একটি নতুন পোস্ট তৈরি করুন এবং খালি স্থানে আঙুল দিন, “পেস্ট” দেখাবে – “পেস্ট” এ ক্লিক করুন। এটি সিস্টেমকে বাইপাস করতে সাহায্য করবে। যারা কিছু করেন না, তারা সম্মতি দিচ্ছেন বলে ধরে নেওয়া হবে।

৬০ মিনিটস শো অনুযায়ী: যদি আপনি এটি মিস করে থাকেন, তাহলে জানিয়ে রাখি যে একজন আইনজীবী আমাদের এই পোস্টটি করার পরামর্শ দিয়েছেন। গোপনীয়তা লঙ্ঘনের জন্য আইন অনুযায়ী শাস্তি হতে পারে।

নোট: ফেসবুক (মেটা) এখন একটি পাবলিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি সদস্যকে এরকম একটি ঘোষণা পোস্ট করতে হবে। যদি আপনি অন্তত একবারও এরকম কোনো বিবৃতি প্রকাশ না করেন, তাহলে প্রযুক্তিগতভাবে এটি ধরে নেওয়া হবে যে আপনি আপনার ছবি এবং প্রোফাইল তথ্য ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন।

আমি এই মর্মে ঘোষণা করছি যে আমি ফেসবুক বা মেটাকে আমার কোনো ব্যক্তিগত তথ্য বা ছবি ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছি না। ামীকাল একটি বড় দিন। এটা অফিসিয়াল। সকাল ৮:১০ মিনিটে স্বাক্ষর করা হয়েছে। এটা টিভিতেও দেখানো হয়েছে। ভুলে যাবেন না, আগামীকাল থেকে নতুন ফেসবুক নিয়ম (অর্থাৎ নতুন নাম, মেটা) চালু হচ্ছে, যার অধীনে কোম্পানি আপনার ছবিগুলো ব্যবহার করতে পারবে। মনে রাখবেন, এর সময়সীমা আজই শেষ।

এই বার্তার যেকোনো স্থানে আঙুল দিন, “কপি” দেখা যাবে। “কপি” তে ক্লিক করুন। এরপর নিজের পেজে যান, একটি নতুন পোস্ট তৈরি করুন এবং খালি স্থানে আঙুল দিন, “পেস্ট” দেখাবে – “পেস্ট” এ ক্লিক করুন। এটি সিস্টেমকে বাইপাস করতে সাহায্য করবে। যারা কিছু করেন না, তারা সম্মতি দিচ্ছেন বলে ধরে নেওয়া হবে।

৬০ মিনিটস শো অনুযায়ী: যদি আপনি এটি মিস করে থাকেন, তাহলে জানিয়ে রাখি যে একজন আইনজীবী আমাদের এই পোস্টটি করার পরামর্শ দিয়েছেন। গোপনীয়তা লঙ্ঘনের জন্য আইন অনুযায়ী শাস্তি হতে পারে।

নোট: ফেসবুক (মেটা) এখন একটি পাবলিক প্রতিষ্ঠান। প্রতিটি সদস্যকে এরকম একটি ঘোষণা পোস্ট করতে হবে। যদি আপনি অন্তত একবারও এরকম কোনো বিবৃতি প্রকাশ না করেন, তাহলে প্রযুক্তিগতভাবে এটি ধরে নেওয়া হবে যে আপনি আপনার ছবি এবং প্রোফাইল তথ্য ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছেন।

আমি এই মর্মে ঘোষণা করছি যে আমি ফেসবুক বা মেটাকে আমার কোনো ব্যক্তিগত তথ্য বা ছবি ব্যবহারের অনুমতি দিচ্ছি না।

Good morning
23/07/2025

Good morning

Train e dujoner photo tola
19/07/2025

Train e dujoner photo tola

এই গল্পটা পড়লে সত্যিই চোখে জল আসবে 😭।বিয়ের কথা সব ফাইনাল। এমন সময় ছেলে লাজুক হেসে বললো, " আমার একটা কথা বলার আছে আপনা...
04/07/2025

এই গল্পটা পড়লে সত্যিই চোখে জল আসবে 😭।বিয়ের কথা সব ফাইনাল। এমন সময় ছেলে লাজুক হেসে বললো,
" আমার একটা কথা বলার আছে আপনাদের কাছে"
খুব আগ্রহ নিয়ে মেয়ের বাবা বললো,
" বলো,কি বলতে চাও। সব কথা পরিষ্কার হয়ে যাওয়াই ভালো। "
" আমার সাথে ২০০ জন বরযাত্রী যাবে। "
মেয়ের মার তো চোখ কপালে উঠবার যোগার হলো।
"২০০ জন? আমাদের নিজেদের ই তো ৩০০ লোক আবার বরযাত্রী ২০০ , মানে ৫০০ লোকের অ্যারেন্জমেন্ট। একটু বেশী চাপ হয়ে গেল। ওটা ১০০ করো।"
ছেলের মা বললো,
" দেখুন আমাদের বড়ো পরিবার। আমরা সবাই একসাথে থাকি। বিপদে আপদে পরে আপনার মেয়ে কে ওরাই দেখবে। আমার ছেলে সবার বড়ো। সবাই কতো আশা করে আছে ওর বিয়ে খাবে। ওটা কিছু করা যাবে না। "

১০০ জনের খাওয়া দাওয়া র খরচা নিয়ে আরো লাখ দেড়েক টাকা বেশী দরকার হলো। বাবা, মা এর অ্যানিভার্সারি তে, বাবা মা কে অঞ্জলি থেকে একটা নেকলেস আর পাশা দিয়েছিল। সেটা অসময়ে কাজে এলো।

বর বাবাজি তার অতি আপনজনদের নিয়ে হৈ হৈ করে এলেন। চব্যচষ্য করলেন। বিয়ে মিটলো।

বিয়ের পরই মেয়েটি অনুভব করলো তার কোন পাত্রের সাথে বিয়ে হয়নি ঐ ২০০ জন বরযাত্রী র কিছু দুরের আত্মীয় বাদ দিয়ে প্রায় ১০০ জন আপনজনদের সাথে তার বিয়ে হয়েছে।

একদিন ও শান্তি নেই। সবসময় চিটে গুড়ের মতো তার পেছনে তারা লেগেই থাকে। সকাল থেকে রাতে ঘুমনোর আগে পর্যন্ত তাকে তাদের সাথে সময় কাটাতেই হবে। এছাড়া কোন উপায় নেই। ঐ বাড়ির ঐ নিয়ম।

বছর দুয়েক পর মেয়েটির কোলে একটি ফুটফুটে মেয়ে হলো। স্বামী স্ত্রী দুজনেই খুব খুশি। খুব ধুমধাম করে মেয়েটির অন্নপ্রাশন হলো। তখন ও ঐ বরযাত্রী রা বাদ পড়লো না। হঠাৎ তাদের জীবনে একটা অন্ধকার নেমে এলো। বাচ্ছাটির ক্যান্সার ধরা পড়লো। জীবনের সব আলো যেন নিভে গেল ঐ দম্পতির। মেয়েটিকে নিয়ে তারা শহরের বাইরে চলে গেল চিকিৎসা করাতে। কিন্তু অনেক টাকার প্রয়োজন। চাকরি র জায়গা থেকে যা টাকা পাওয়া যাবে তাতে কিছুই হবে না। ছেলেটি, বাবা, মা কে বললো বাড়িটা বন্ধক দেওয়ার জন্য। কিন্তু ভবিষ্যতে র কথা চিন্তা করে তারা রাজী হলেন না। এই সময় আশ্চর্য ভাবে ঐ ২০০ জনের কেউ ই আর খোঁজ খবর টুকু পর্যন্ত নিতে আসেনা। শেষে বৌ এর বাবা তার পুঁজি থেকে পুরোটাই নাতনীর জন্য দিয়ে দিলেন মেয়ের হাতে। মেয়ে টি ও তার বিয়ের গয়না বিক্রি করলো।মৃত্যুর সাথে লড়াই করে, বাবা মা কে নিঃস্ব করে বাচ্ছাটি জীবন যুদ্ধে হেরে গেল। দীর্ঘ সাত মাস পর স্বামী স্ত্রী ফিরে এল শুণ্য হাতে।

তবে তারা একটি ছোট বাড়ি ভাড়া নিল। সেখানে নতুন করে তাদের জীবন শুরু করলো। বাবা বললো,
" এত বড়ো বাড়ি থাকতে তুই ভাড়া থাকবি খোকা? "
" না, বাবা, এত বড়ো বাড়ি আসলে কোনদিন ই আমার ছিল না। আমি বুঝতে পারিনি। আমার যদি হতো আমি এর পরিবর্তে আমার মেয়ের আরো ভালো চিকিৎসা করাতে পারতাম। তাই যা আমার নয়, তা আগলে বসে থেকে লাভ কি!!! "

লেখা সংগৃহীত










Shilpi's Vlog


কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ❤️❤️❤️ ১/. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়...
03/07/2025

কে লিখেছেন জানি না, কিন্তু অসাধারণ❤️❤️❤️
১/. মা ৯ মাস বহন করেন, বাবা ২৫ বছর ধরে বহন করেন, উভয়ই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।💕💕
২। মা বিনা বেতনে সংসার চালায়, বাবা তার সমস্ত বেতন সংসারের জন্য ব্যয় করেন, উভয়ের প্রচেষ্টাই সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছেন তা জানেন না।❤️
৩./ মা আপনার যা ইচ্ছা তাই রান্না করেন, বাবা আপনি যা চান তা কিনে দেন, তাদের উভয়ের ভালবাসা সমান, তবে মায়ের ভালবাসা উচ্চতর হিসাবে দেখানো হয়েছে। জানিনা কেন বাবা পিছিয়ে। 💕💕
৪/. ফোনে কথা বললে প্রথমে মায়ের সাথে কথা বলতে চান, কষ্ট পেলে 'মা' বলে কাঁদেন। আপনার প্রয়োজন হলেই আপনি বাবাকে মনে রাখবেন, কিন্তু বাবার কি কখনও খারাপ লাগেনি যে আপনি তাকে অন্য সময় মনে করেন না? ছেলেমেয়েদের কাছ থেকে ভালবাসা পাওয়ার ক্ষেত্রে, প্রজন্মের জন্য, বাবা কেন পিছিয়ে আছে জানি না।❤️❤️❤️
৫. আলমারি ভরে যাবে রঙিন শাড়ি আর বাচ্চাদের অনেক জামা-কাপড় দিয়ে কিন্তু বাবার জামা খুব কম, নিজের প্রয়োজনের তোয়াক্কা করেন না, তারপরও জানেন না কেন বাবা পিছিয়ে আছেন। 💕💕
৬. মায়ের অনেক সোনার অলঙ্কার আছে, কিন্তু বাবার একটাই আংটি আছে যেটা তার বিয়ের সময় দেওয়া হয়েছিল। তবুও মা কম গহনা নিয়ে অভিযোগ করতে পারেন আর বাবা করেন না। তারপরও জানি না কেন বাবা পিছিয়ে❤️❤️
৭. বাবা সারাজীবন কঠোর পরিশ্রম করেন পরিবারের যত্ন নেওয়ার জন্য, কিন্তু যখন স্বীকৃতি পাওয়ার কথা আসে, কেন জানি না তিনি সবসময় পিছিয়ে থাকেন। ৮. মা বলে, আমাদের এই মাসে কলেজের টিউশন দিতে হবে, দয়া করে আমার জন্য উৎসবের জন্য একটি শাড়ি কিনবে অথচ বাবা নতুন জামাকাপড়ের কথাও ভাবেননি। দুজনেরই ভালোবাসা সমান, তবুও কেন বাবা পিছিয়ে আছে জানি না।
৯. বাবা-মা যখন বুড়ো হয়ে যায়, তখন বাচ্চারা বলে, মা ঘরের কাজ দেখাশোনা করার জন্য অন্তত উপকারী, কিন্তু তারা বলে, বাবা অকেজো।
১০. বাবা পিছনে কারণ তিনি পরিবারের মেরুদণ্ড। আর আমাদের মেরুদণ্ড তো আমাদের শরীরের পিছনে। অথচ তার কারণেই আমরা নিজেদের মতো করে দাঁড়াতে পারছি। সম্ভবত, এই কারণেই তিনি পিছিয়ে আছেন...!!!! *জানিনা কে লিখেছে, কুড়িয়ে পাওয়া। সমস্ত বাবাদেরকে উৎসর্গ করছি * সালাম জানাই পৃথিবীর সকল বাবাদেরকে❤️

ছোটবেলায় মায়ের শাখা-পলা পরা হাত দেখে ভাবতাম একদিন আমার হাতও মায়ের মতন ই হবে...কি খুশী ই না হয়ে যেতাম... আহাঃ! তখন কি...
23/06/2025

ছোটবেলায় মায়ের শাখা-পলা পরা হাত দেখে ভাবতাম একদিন আমার হাতও মায়ের মতন ই হবে...কি খুশী ই না হয়ে যেতাম... আহাঃ! তখন কি জানতাম এই শাখা পলাই মা-মেয়ের মাঝে এসে দাঁড়াবে!!! কোন কিছুই মায়ের মতো নেই আর....শুধু আমার হাত দু'খানা ই আছে আমার মায়ের কাছে মায়ের মতো দেখতে...

রোজ সকালে উঠে যাকে মা বলে ডাকতাম, এমন একটা সকাল আসে মা বলে ডাকলে একটা অন্য মানুষ সাড়া দেয়!!! সেই চেনা গলাটা আর শোনা যায় না। যে জানলা দিয়ে রোজ আকাশ দেখতাম... সে জানলা বদলে যায়.... দূর থেকে যে গলিটা দেখে ভাবতাম এই তো বাড়ি এসে গেছি...হারিয়ে যায় সেই রাস্তার নামও। কত কি তো রেখে এসেছি যত্নে... স্নান করার মগ, হরলিক্স এর গ্লাস, জমানো কলম, ছোটবেলার গল্পের বই, মাথায় চুল নেই পুতুলটা, ভাঙা কাঁচের চুড়ি, কানের দুল....আরও কত কি..

আজ মনে হয়, সত্যিকারের সঙ সেজে সংসার করতে করতে একদিন মা ও বোধহয় ভুলে গেছিলো.....সেই কিশোরীর ও একটা পুতুল খেলার ঘর ছিল.....♥️

মেয়েদের জীবন টাই অদ্ভুত.... তাই না!!!?
কিন্ত দিনের শেষে পাশে থাকা মানুষটা এসবের কিছুই টের পায় না অনুভব করতেও পারেনা, নাড়ির টানের বিচ্ছেদ টা ঠিক কতটা যন্ত্রণার, এই কথাগুলোর উত্তরে তার কাছে এটাই শুনতে পাওয়া যায়
বিয়ে করেছ কেন 🥺🥺
ওহে পুরুষ মেয়েদের জীবন যদি অদ্ভুত না হত তোমাদের জীবনটা সরল সিধা সাদা সাজানো গোছানো জীবনেও হতে পারত না।
সব পাশে থাকা মানুষগুলো যদি এই অনুভূতিগুলো বুঝতে পারত তাহলে সব মেয়েদের জীবন গুলো সাজানো-গোছানো হতে পারত। 🥰🥰
দিনের শুরু থেকে দিনের শেষ আপসোস
নারীকে কেউ বোঝেনা শুধু নারীই বুঝে যায় পুরুষকে 🥺🥺🥺🥺🥺🥺🥺🥺












ফৌজিবাবু বাড়ি আসছে  #
23/06/2025

ফৌজিবাবু বাড়ি আসছে #

বিয়ের পর প্রথম বাবার বাড়ি গিয়ে ফটো তোলা  #
20/06/2025

বিয়ের পর প্রথম বাবার বাড়ি গিয়ে ফটো তোলা #

18/06/2025

🌟 আমি শুধুমাত্র একজন ব্যবসায়ী নই… আমি একজন সচেতন মানুষ, আমি একজন দায়িত্ববান ভারতীয়।
আমার প্রতিষ্ঠিত "Noor Interior" আজ বহু মানুষের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেয় —
কিন্তু তার থেকেও বড়ো কথা হলো, আমি আমার সময়ের একটা অংশ দিই সমাজের জন্য। 🙏

মানুষের পাশে দাঁড়ানোই আমার সবচেয়ে বড়ো পরিচয়।
যেখানে অন্যায়ের প্রতিবাদ দরকার,
যেখানে একজন অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে হয়,
সেখানে আমি থাকতে চাই — মুখ নয়, কাজে। 💪

💠 Human Rights Protection Association-এর সাথে যুক্ত হয়ে আমি গর্ববোধ করি।
এটা আমার কাছে কোনও তকমা নয় — এটা আমার আত্মার একটি অংশ।
মানবাধিকার মানে শুধু কাগজে-কলমে কিছু শব্দ নয় —
এটা প্রতিটি মানুষের প্রাপ্য সম্মান, নিরাপত্তা ও স্বাধীনতা।

🧡 সমাজ যখন একে অপরকে ভালোবাসবে, সাহায্য করবে, তখনই আসবে সত্যিকারের পরিবর্তন।
এবং আমি সেই পরিবর্তনের অংশ হতে চাই — এখনই, আজই, এই মুহূর্তে।

🔥 আজকের এই মুহূর্তটা আমার কাছে খুব স্পেশাল।
এই আলিঙ্গনে রয়েছে সম্মান, ভালোবাসা, আশীর্বাদ, দায়িত্ব —
আর আছে আমার অঙ্গীকার —
"আমি আগেই বলি না... আমি আগেই করি। কথা কম, কাজ বেশি।"

🌿 আমি স্বপ্ন দেখি এমন এক ভারতের,
যেখানে প্রতিটি মানুষ গর্ব করে বলবে —
"আমি মানুষ, এবং আমি আরেকজন মানুষের পাশে আছি।"

🇮🇳 জয় হিন্দ। জয় মানবতা। জয় সত্য। জয় ন্যায়ের। 🇮🇳

---

📌 Hashtags:


#সমাজসেবা_হল_আমার_দায়িত্ব
#মানবতার_আশীর্বাদ #লিডারশিপবিথপারপাস


Address

Calcutta Bara Bazar

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sujata paria posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share