23/06/2025
স্কুল লাইফ থেকে প্রেম কলেজে গিয়েও প্রেম। প্রেমটা কোন এক সময় বিবাহের পরিণতি পেল। স্বামী স্ত্রী সুখের সংসার । দীর্ঘদিন একসঙ্গে থাকার পর স্বামীকে আর ভালো লাগছে না। তখন স্ত্রী পরকিয়া মজে গেল। এতটাই পিরিতে মজে গেল স্বামীর সেবা করতে ভুলে গেল।আসল হিরে ছেড়ে কাচকে পছন্দ করেছে। মেয়েটা একটা দোকানে কাজ করতো। মেয়েটার স্বামী প্রাইভেট ফার্মে কাজ করতো। মেয়েটার স্বামী কাজ থেকে ফেরার সময় মেয়েটির দোকানে দেখা করতে যেতো দেখতো ঔ ছেলেটি দোকানে বসে আছে। মেয়েটার সাথে তার স্বামীর মনোমালিন্য হয়।আর নিজের দোষ ঢাকার জন্য লোকের কাছে বলতো দোকানে এসে আমার স্বামী ঝামেলা করে।এই ব্যাপারটা অনেকেই জানতো না।আজ এটা স্পষ্ট।রান্না বান্না চুলোর দুয়ারে গেল। স্ত্রী বাইরে ভালো-মন্দ খেয়ে নিতো, স্বামী দিনের পর দিন না খেয়ে কাটাতো। স্ত্রীর আগের আচরণের সাথে পরবর্তী আচরণ স্বামীর কাছে যেন অচেনা হয়ে উঠতে লাগলো। স্ত্রী আচরণ দেখে স্বামী সর্বদা আতঙ্কে থাকতো। পরে আসল সত্যটা স্বামীর সামনে এলো পরকিয়া স্ত্রী নাকি পরকীয়া মজেছে। চমৎকার সুখবর চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ল। স্ত্রী সংসার থেকে বেরোনোর জন্য হাজার অজুহাত খুঁজতে লাগলো। সুন্দর একটা অজুহাত দেখিয়ে কোন এক সময় সংসার থেকে বেরিয়ে গেল। তারপর যেটা করলো সেটা তো আরো চমৎকার ঘটনা। নিজে পরকীয়ায় আবদ্ধ আবার স্বামীর নামে মিথ্যা কেস সাজালো স্বামী নাকি পরকীয়ায় আবদ্ধ। স্বামী শশুর বাড়িতে বারবার জানানোর চেষ্টা করেছে কিন্তু শ্বশুর বাড়ির লোকজন এতটাই ভালো এতোটাই গুণী তারা নিজের মেয়েকে সম্পর্কে এসব কথা শুনে বিশ্বাস করা তো দূরের কথা জামাইকে অপমান করত বলতো প্রমাণ। প্রমাণ চাই আগে প্রমাণ পরে কথা। ঈশ্বরের কাজ ঈশ্বর করেন আজ সমস্ত প্রমাণ হাতের মুঠোয় এবার বাছা তুমি পালাবে কোথায়? বারে বারে ঘুঘু তুমি খেয়ে যাবে ধান সেটাতো তো হবে না চাঁদু। এবার তুমি বুঝবে আসল মজা আসল খেলা এবার শুরু। সামনে দিনের জন্য তৈরি হও। পরিবারকে তৈরি হতে বল মুখোমুখি যেন দাঁড়ানোর জন্য নিজেকে তৈরি করে। চন্দননগরের বাগবাজার তালপুকুরের ছেলে। দুটো সন্তান স্ত্রী বাবা মা বর্তমান। নামটা এখানে প্রকাশ করলাম না। যতটুকু লিখলাম বুদ্ধিমান হলে এখান থেকে সব বুঝতে পেরে যাবে। পরের বউকে নিয়ে খেলতে খুব মজা লাগে। পরের সংসার ভাঙতে খুব মজা লাগে। কিন্তু সেই সংসারের আগুন তাকে নিজের সংসারও খানিকটা প্রভাব ফেলবে সেটা হয়তো সে জানে না। যে আগুন ধরায় সে যেন পুড়ে যায় আশেপাশে যারা দাঁড়ায়ি থাকে তারাও কিন্তু সেই আগুনে কিছু টা হলেও দগ্ধ হয়। মনে মনে মনে ভেবেছিল ছেলেটিকে তিলে তিলে শেষ করবে। এমনকি ছেলেটা কোথায় কোথায় যেত এই নাগর ছবি তুলে তার স্ত্রীকে পাঠাতো। কতটা পিরিতে মজলে কতটা ঘনিষ্ঠ হলে এসব কাজ করতে পারে, একটু বুঝুন আপনারা। নিজের বউকে টাইম দেয় না অন্যের বউকে রাতের পর রাত দিনের পর দিন ফোনে মিষ্টি মধুর প্রেমালাপ চলে। আর মেয়েটি নিজের স্বামীর নম্বরটি ব্লক লিস্টে ফেলে দেয়। আর নাগরের ফোনের অপেক্ষায় থাকে। এবার এদুটো মেডেল পরিয়ে পুরো চন্দননগরে ঘোরানো হবে। পরকীয়া বৈধ এটা ঠিক তবে এটা নয় কারো জীবন নিয়ে খেলা করা ।একটা লাইন কাটো একটা লাইন জড়ো
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক