Gramanchal Shilpanchaler Khabar

Gramanchal Shilpanchaler Khabar You can also be a journalist in your area. Send us a photo or video of what happened in your area and become a journalist in your area.

Our WhatsApp number is 9732047091. It is local news for Chittaranjan, Rupnarayanpur Area

19/09/2025

*★চরণপুরে খনন প্রকল্পের জেরে ধোবাডাঙ্গায় জলবন্দি ২৫ বিঘা ধানক্ষেত, দিশাহারা কৃষক সমাজ*★
■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■
গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর:-জামুড়িয়া থানার অন্তর্গত ধোবাডাঙ্গা গ্রামে খনন প্রকল্পের ওভারবার্ডেন (ও.বি.) ডাম্পিং-এর কারণে জল জমে নষ্ট হয়ে গেল প্রায় ২০ থেকে ২৫ বিঘা জমির ধানফসল। গ্রামবাসীদের অভিযোগ, ইসিএলের শ্রীপুর সাতগ্রাম এলাকার চরণপুর ওসিপি খনন প্রকল্পের পর ডাম্পিং-এর মাটি ও বর্জ্য ফেলে গ্রামের পাশের প্রাকৃতিক জলনিকাশী পথ সম্পূর্ণ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
বহু বছর ধরে গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে চলা একটি ক্ষুদ্র জলস্রোত ছিল একমাত্র ভরসা। সেখান দিয়েই বর্ষার অতিরিক্ত জল ধানক্ষেত থেকে নিষ্কাশিত হতো। কিন্তু ও.বি. ডাম্পিং-এর ফলে সেই স্রোতের পথ ভরাট হয়ে যাওয়ায় জমির জল আর বেরোতে পারছে না। ফলে ধানক্ষেতে জল জমে থেকে গাছ পচে গেছে, নষ্ট হয়ে গেছে পুরো ফসল। একই সঙ্গে পাশের একটি মুসলিম সম্প্রদায়ের কবরস্থানেও জমেছে জল, ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অন্তত এক একর জমি।

ক্ষুব্ধ কৃষকদের বক্তব্য, বারবার ইসিএল ও সংশ্লিষ্ট বেসরকারি খনন সংস্থা ‘ওম শারদা প্রাইভেট লিমিটেড’-কে বিষয়টি জানানো হলেও তারা কোনও কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। কৃষকরা বলেন, “আমরা এখন সর্বস্বান্ত। ধানই ছিল একমাত্র ভরসা—এখন সেই ফসলও নেই। সামনে অনাহারের আশঙ্কা।”

অন্যদিকে খনন সংস্থার এক আধিকারিক জানান, ওই এলাকায় একটি বড়সড় পুলিয়ার নির্মাণকাজ চলছিল। প্রবল বৃষ্টিতে পুরনো হিউম পাইপ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তারা তা মেরামতের চেষ্টা করেন, কিন্তু গ্রামবাসীরা বাধা দেন।
গ্রামবাসীদের দাবী, দ্রুত জলনিকাশী ব্যবস্থা পুনঃস্থাপন করে ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করতে হবে। প্রশাসনের হস্তক্ষেপই এখন একমাত্র আশার আলো।(গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর)

19/09/2025

*★দেন্দুয়ায় এমএসপিএল কারখানার গেটের সামনে সিআইটিইউ-র শ্রমিক সমাবেশ, সুরক্ষা, বেতন ও কর্মসংস্থানের দাবিতে গর্জে উঠল শ্রমিক সমাজ*★
■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■

গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর:-পশ্চিম বর্ধমান জেলার সালানপুর ব্লকের দেন্দুয়ায় অবস্থিত এমএসপিএল কারখানার গেটের সামনে শুক্রবার সিআইটিইউ সালানপুর এরিয়া কমিটির উদ্যোগে এক বিশাল শ্রমিক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এই সমাবেশ থেকে শ্রমিক নেতারা স্পষ্ট জানিয়ে দেন, শ্রমিক সুরক্ষা এবং ন্যায্য অধিকার নিয়ে আর কোনও রকম আপস করা হবে না।
সমাবেশে শ্রমিকদের পক্ষ থেকে পাঁচ দফা দাবি উত্থাপন করা হয়— প্রতিদিনের কাজের সময়সীমা ৮ ঘণ্টায় সীমাবদ্ধ করতে হবে, উৎসবের আগে শ্রমিকদের বোনাস প্রদান বাধ্যতামূলক করতে হবে, ন্যূনতম মাসিক বেতন ২১ হাজার টাকা নির্ধারণ করতে হবে, স্থানীয় বেকার যুবকদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করতে হবে এবং কারখানায় শ্রমিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে হবে।এদিন বাম সংগঠনের শ্রমিক নেতারা দাবি করেন,এই অঞ্চলের বেশিরভাগ বেসরকারি কারখানায় সুরক্ষার চরম অভাব রয়েছে।বিশেষ করে এমএসপিএল সহ বেশ কয়েকটি কারখানায় প্রায় শ্রমিককে দৈনিক ১২ ঘণ্টা করে কাজ করানো হচ্ছে। সুরক্ষার ঘাটতির কারণে একের পর এক দুর্ঘটনা ঘটে চলেছে কখনও সেড ধসে শ্রমিকের মৃত্যু, কখনও শ্রমিকের আবাসনের উপর থেকে পড়ে সুরক্ষা কর্মীর মৃত্যু তাছাড়া গলিত লোহা ছিটে শ্রমিকের পুড়ে যাওয়া।তারাই অভিযোগ করে, শাসক দলের কিছু নেতার মদতে সামান্য অর্থের বিনিময়ে এইসব দুর্ঘটনার তদন্ত ধামাচাপা দেওয়া হচ্ছে।
এই দিন সমাবেশে উপস্থিত ছিলেন সিআইটিইউ-র জেলা সভাপতি প্রবীর মণ্ডল,শ্রমিক নেতা অশোক ব্যানার্জী,সিএমএসআই সেক্রেটারি মনোজ দত্ত, শ্রমিক নেতা দেবানন্দ প্রসাদ ও সিএলডব্লিউ লেবার ইউনিয়নের সেক্রেটারি রাজীব গুপ্তা সহ আরও অনেকে।সমাবেশ শেষে বাম শ্রমিক নেতাদের পক্ষ থেকে জানানো হয়,এই সব দাবি না মানলে আগামী দিনে শ্রমিকদের সঙ্গে নিয়ে আরও বড় করে আন্দোলনের পথে হাঁটবে তারা।(গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর)

19/09/2025

*★শিল্পীর ছাঁচ চুরি: দুর্গার মুখ ভেঙে চাঞ্চল্য, শিল্পচুরির নেপথ্যে পরিকল্পিত ষড়যন্ত্র?*★
■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■
গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর:-আসানসোলের শিল্পপাড়া মহিষিলা আজ এক অভূতপূর্ব ঘটনার সাক্ষী থাকল। দুর্গা পূজার আগে যখন মৃৎশিল্পীরা নিপুণ হাতে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত, তখনই ঘটল চাঞ্চল্যকর এক শিল্পচুরি। দুর্গা মূর্তির মুখ ভেঙে নিয়ে যাওয়ার মতো ঘটনা শুধুই কল্পনার নয়, বাস্তবে ঘটে গেল শিল্পী বাপি পালের কারখানায়।

ঘটনার কেন্দ্রে এক ভিন রাজ্যের যুবক, যার বিরুদ্ধে অভিযোগ—সে বাপি পালের তৈরি দুটি প্রতিমার মুখ ভেঙে নিয়ে যায়। স্থানীয়দের তৎপরতায় সেই মুখ পরে উদ্ধার হয় অন্য এক মৃৎশিল্পীর কারখানা থেকে। অভিযুক্ত যুবককে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁধে গণপিটুনির ঘটনাও ঘটেছে। পুলিশের হস্তক্ষেপে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।
শিল্পী বাপি পালের দাবি, “এই ছাঁচ একমাত্র আমার তৈরি, অন্য কারো কাছে নেই। এই মুখ দিয়েই আমি একাধিক বরাতের কাজ করি। আজকেই একটি মূর্তি পূজা কমিটির হাতে তুলে দেওয়ার কথা ছিল।” তাঁর আশঙ্কা, এই মুখের ছাঁচ গড়ে অনৈতিকভাবে মুনাফা লুটতেই চক্রান্ত করা হয়েছে। এটি নিছক চুরি নয়, শিল্পচুরি।

এই ঘটনায় প্রশ্ন উঠেছে—শিল্পের পবিত্রতাকে কি এভাবেই কলুষিত করা হবে? যখন একটি শিল্পীর মৌলিক সৃষ্টি অন্য কেউ কৌশলে চুরি করে নেয়, তখন তা শুধু আইনি অপরাধ নয়, নৈতিক অবক্ষয়ও বটে। শিল্পের মূল্য শুধু মাটির মূর্তিতে নয়, শিল্পীর চিন্তা ও হাতের ছোঁয়ায়। সেই চিন্তাকেই যেন ছিনিয়ে নেওয়া হয়েছে আজকের ঘটনায়।

আসানসোল দক্ষিণ থানার পুলিশ অভিযুক্তকে আটক করেছে, চলছে জিজ্ঞাসাবাদ। স্থানীয় শিল্পীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, “এই ঘটনা নজিরবিহীন। যদি এই অপরাধে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হয়, তবে ভবিষ্যতে শিল্পীর মৌলিক সৃষ্টি কেউ নিরাপদে রাখতে পারবে না।”

এই ঘটনা যেন শুধুই মুখ চুরির নয়, শিল্পীসত্তার উপর এক নির্মম আঘাত। দুর্গার মুখ ভাঙা মানে কেবল মূর্তি নষ্ট হওয়া নয়, শিল্পের অন্তরাত্মা জর্জরিত হওয়া। এই পূজার মুখে এমন ঘটনা একদিকে বিস্ময়কর, অন্যদিকে উদ্বেগজনক—শিল্পের নিরাপত্তা আজ কোথায়?(গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর)

পরিবহন দপ্তরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ
18/09/2025

পরিবহন দপ্তরের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ

#আসানসোল #পঞ্চায়েত #পুলিশ #রানীগঞ্জ #পরিবহন দপ্তর #এম ভি আই

18/09/2025

*★ওভারলোড নয়, অত্যাচারই ওভারলোড – পরিবহন দপ্তরের ‘ট্রাক-বাণিজ্য’!"*★
■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■
গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর:-আসানসোলের চৌরাঙ্গী এলাকার পরিবহন দপ্তর যেন এখন এক নতুন প্রজাতির টোলপ্লাজা! তবে এখানে টোল নয়, জরিমানা আদায়ের নামে চলছে একপ্রকার সড়ক ডাকাতি। বাইরের রাজ্য থেকে আসা ট্রাক দেখলেই যেন চোখের সামনে টাকার ছটা দেখতে পান কিছু অসাধু পরিবহন আধিকারিক। ওভারলোড না থাকলেও, কাগজপত্র ঠিক থাকলেও, ট্রাক গন্তব্যে পৌঁছাবে কি না তার আগে দর কষাকষি – জরিমানা চাই, তাও নগদে। রশিদের বালাই নেই!
সম্প্রতি এই অব্যবস্থা এবং ক্ষমতার অপব্যবহারের বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছেন আসানসোল আদালতের আইনজীবী বীরেন্দ্র কুমার সিং। তাঁর অভিযোগ, ট্রাক আটক, জোর করে টাকা আদায়, রশিদ ছাড়া জরিমানা – সবই যেন এখানে নৈমিত্তিক ঘটনা। শুধু তাই নয়, এই দুর্নীতির প্রতিবাদ করতে গিয়ে তিনিও শারীরিক ও মৌখিক হেনস্তার শিকার হয়েছেন বলে দাবি করেন।

ঘটনার সূত্রপাত, যখন এক ট্রাকচালকের কাছ থেকে ৩০ হাজার টাকার জরিমানা দাবি করে পরিবহন আধিকারিকেরা। ওভারলোডের অভিযোগে টাকা আদায়ের চেষ্টায় ব্যর্থ হয়ে ২ হাজার টাকা জোর করে আদায় করা হয়, গাড়ির কাগজপত্র কেড়ে নিয়ে ঢুকিয়ে দেওয়া হয় সরকারি পার্কিং-এ। ট্রাকমালিক যখন বলেন অতিরিক্ত পণ্য থাকলে তা ফেরত দিন, তখন প্রশাসনের কোনো সদুত্তর মেলেনি।বীরেন্দ্র সিং এই অরাজকতার বিরুদ্ধে সরব হয়ে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, পরিবহন দপ্তর এবং আসানসোল পুলিশ কমিশনারকে লিখিতভাবে অভিযোগ জানান। বৃহস্পতিবার সকালে চার পরিবহন আধিকারিকের বিরুদ্ধে আসানসোল আদালতে FIR দায়ের করে তিনি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন – আর নয় অন্যায় সহ্য!

এই ঘটনায় গোটা এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। স্থানীয় চালক ও ট্রাক মালিকদের কথায়, বাইরের ট্রাক দেখলেই শুরু হয় হয়রানি। ফোন কেড়ে নেওয়া, গাড়ি আটকানো, ভয় দেখানো – সব চলছে প্রকাশ্যে। অভিযোগ উঠলেও প্রশাসন নিরুত্তর।

তবে পশ্চিম বর্ধমান জেলার ADM (General) সুহাসিনী ই আশ্বাস দিয়েছেন, লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত হবে এবং সরকারকে টাকা দিলে অবশ্যই রশিদ পাওয়া উচিত – এমনটাই নিয়ম। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, এই নিয়ম বাস্তবে কতটা মানা হয়?

আজ যখন দেশ জুড়ে ডিজিটালাইজেশন, স্বচ্ছতা আর দুর্নীতিমুক্ত ব্যবস্থার কথা বলা হচ্ছে, তখন একটি সরকারি দপ্তরের এইরকম লাগামহীন ‘জরিমানা বাণিজ্য’ সরকারেরই ভাবমূর্তিকে প্রশ্নের মুখে ফেলছে। আসানসোলের চৌরাঙ্গী কি তবে হয়ে উঠছে দুর্নীতির এক ‘টোল গেট’?
আইনজীবীর পদক্ষেপ নিঃসন্দেহে সাহসিকতার উদাহরণ, কিন্তু এই সাহসিকতা যেন সমাজের অন্য সদস্যদের মধ্যেও জেগে ওঠে। কারণ, নীরবতা যদি চলতেই থাকে, তবে আইন মানা মানুষেরাই অপরাধী হয়ে উঠবে – এই দুর্নীতির রাজ্যে।

এখন দেখার, আদৌ কি তদন্ত হবে? দোষীরা কি শাস্তি পাবে? নাকি আবারও ‘ওভারলোড’ হয়ে পড়বে ন্যায়বিচারের ভারও?(গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর)

18/09/2025

সামডি পঞ্চায়েতের অন্তর্গত সামডি জুনিয়র বেসিক স্কুলে অনুষ্ঠিত হলো আমার পাড়ায় আমার সমাধান।

৩১ জন নিরাপত্তারক্ষীর চোখে স্বপ্ন কারখানার প্রাণ ফিরে পাওয়ার, বিশ্বকর্মা পুজোর দিনে পুজো করে প্রার্থনা করলেন মৃত হিন্দু...
17/09/2025

৩১ জন নিরাপত্তারক্ষীর চোখে স্বপ্ন কারখানার প্রাণ ফিরে পাওয়ার, বিশ্বকর্মা পুজোর দিনে পুজো করে প্রার্থনা করলেন মৃত হিন্দুস্থান কেবলসের জীবন

#আসানসোল #পঞ্চায়েত #পুলিশ #রানীগঞ্জ # হিন্দুস্তান কেবলস #বিশ্বকর্মা পুজো

দেশে বেকারত্বের সংখ্যা বেড়েছে, যুবসমাজকে এক জনসভা থেকে পকোড়া ভাজতে বলেছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। তাই মোদিজির জন্মদিনে ...
17/09/2025

দেশে বেকারত্বের সংখ্যা বেড়েছে, যুবসমাজকে এক জনসভা থেকে পকোড়া ভাজতে বলেছিলেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। তাই মোদিজির জন্মদিনে রাস্তায় পকোড়া ভাজলো যুব কংগ্রেস।

#আসানসোল #পঞ্চায়েত #পুলিশ #রানীগঞ্জ

17/09/2025

*★বিশ্বকর্মা পুজোর দিনে ছৌ-নৃত্যে ডেঙ্গু সচেতনতা, নজর কাড়লো নিয়ামতপুরে*★
■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■
গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর:-বিশ্বকর্মা পুজোর দিনেও থেমে থাকল না ডেঙ্গু সচেতনতা অভিযান। রাজ্য নগর উন্নয়ন সংস্থা, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের নগর উন্নয়ন ও পৌর বিষয়ক দপ্তর এবং আসানসোল পৌর নিগমের যৌথ উদ্যোগে কুলটির নিয়ামতপুর নিউ রোডে অনুষ্ঠিত হল এক অভিনব ডেঙ্গু সচেতনতা কর্মসূচি।

এই বিশেষ উদ্যোগে অংশগ্রহণ করেন পুরুলিয়া জেলার ছৌ শিল্পীরা। তারা ছৌ নৃত্য এবং সংগীতের মাধ্যমে পথচলতি সাধারণ মানুষকে জানালেন, কীভাবে ডেঙ্গু প্রতিরোধ করা যায় এবং কী কী সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। ছৌ নৃত্যের সাংস্কৃতিক আবেদন এবং সুরের ছন্দে ডেঙ্গু সচেতনতার বার্তা যেন আরও বেশি হৃদয়গ্রাহী হয়ে উঠল উপস্থিত দর্শকদের কাছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পৌর নিগমের আধিকারিকরাও। তাঁরা বলেন, “ডেঙ্গু রুখতে শুধু প্রশাসন নয়, সাধারণ মানুষের সক্রিয় অংশগ্রহণও অত্যন্ত জরুরি। এই ধরনের অভিনব প্রচারের মাধ্যমে মানুষ বেশি করে বার্তাটি গ্রহণ করবেন।”

বিশ্বকর্মা পুজোর মতো উৎসবের দিনেও জনসচেতনতা গড়ে তুলতে প্রশাসনের এই প্রচেষ্টা প্রশংসনীয় বলে মনে করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। ডেঙ্গু প্রতিরোধে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে এই প্রচার কর্মসূচি শেষ হয়।

নাগরিক সচেতনতাই ডেঙ্গু প্রতিরোধের মূল অস্ত্র—এই বার্তাই যেন গাঢ় হয়ে রইল ছৌ নৃত্যের ছন্দে।(গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর)

17/09/2025

*★ভবিষ্যতের খোঁজে অতীতকে আগলে: বন্ধ হিন্দুস্তান কেবলসে বিশ্বকর্মা পুজো করছেন ৩১ জন নিরাপত্তারক্ষী*★
■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■
গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর:-একটা সময় যন্ত্রের গর্জনে কাঁপত এলাকা, কেবল টানার শব্দে মুখর থাকত আকাশ। আজ সেই হিন্দুস্তান কেবলস কারখানায় ঘনিয়ে এসেছে নীরবতা, কুয়াশার মতো নেমে এসেছে বিস্মৃতি। কিন্তু ভেঙে পড়েননি সবাই। ভাঙা কারখানার ভিতরে এখনো বেঁচে আছে এক দল মানুষ, যাদের বিশ্বাস— আগামিকাল আবার জ্বলবে আলো।
এই বিশ্বাসে ভর করেই গত কয়েক বছর ধরে, নিজেরাই চাঁদা তুলে বিশ্বকর্মা পুজো করে চলেছেন ৩১ জন ঠিকা নিরাপত্তারক্ষী। তারা আর কেবল পাহারা দেন না— আগলে রাখেন এক সময়ের গর্ব, এক জনপদের স্মৃতি, এবং ভবিষ্যতের সম্ভাবনা।

১৯৫২ সালে যাত্রা শুরু করা এই রাষ্ট্রায়ত্ত কারখানা এক সময় ‘জেলি ফিলড কেবলস’-এর জন্য এশিয়া জুড়ে পরিচিতি পেয়েছিল। চারপাশে গড়ে উঠেছিল আধুনিক শ্রমিক-শহর: আবাসন, হাসপাতাল, স্কুল, ব্যাংক— সবই ছিল এক ছাতার নিচে। কিন্তু নব্বইয়ের দশকে সরকারি উদাসীনতা আর পরিকল্পনার অভাবে শুরু হয় ধস। কমতে থাকে উৎপাদন, বাড়তে থাকে ছাঁটাই। শেষমেশ ২০০১ সালে থেমে যায় কারখানার চাকা। ২০১৭ সালের ৩১ মার্চ চূড়ান্তভাবে বন্ধ হয়ে যায় হিন্দুস্তান কেবলস।

তারপর থেকে ধীরে ধীরে চুরি হয়ে যায় যন্ত্রাংশ, জানলা-দরজা; পোড়ো হয়ে পড়ে ভবনগুলো। আর এই পোড়ো শরীরের মাঝে দাঁড়িয়ে আছে ৩১ জন মানুষ, যারা বিশ্বাস করেন— এই মৃতদেহের মধ্যেও একদিন ফিরতে পারে প্রাণ।

সম্প্রতি বিএসএফ, সিআইএসএফ, এসএসবি-র প্রতিনিধিরা এলাকা পরিদর্শন করেছেন। তাতে কিছুটা আশার আলো দেখছেন তাঁরা।

বিশ্বকর্মা পুজোর দিন তাঁরা মূর্তি এনে পুজো করেন, রান্না করেন খিচুড়ি, ভাগ করেন প্রাসাদ। সেই খাদ্যের চেয়েও মূল্যবান তাঁদের প্রার্থনা— "হে বিশ্বকর্মা, আবার কাজ দাও, আবার বাঁচাও এই মৃত শহরকে।"(গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর)

17/09/2025

*★বেকারত্বে পোড়া পকোড়া, মোদির জন্মদিনে কড়া কটাক্ষ যুব কংগ্রেসের*★
■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■
গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর:-জন্মদিনে কেক নয়, আসানসোলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির জন্য ভাজা হল পকোড়া। আর সেই পকোড়াই যেন হয়ে উঠল বেকারত্বের গরম তেলে পোড়া এক জ্বলন্ত প্রতীক। মোদির জন্মদিনে অভিনব প্রতিবাদে পকোড়া ভেজে, সাধারণ মানুষকে বিলি করল যুব কংগ্রেস কর্মীরা। সঙ্গে চলল স্লোগান, “চাকরি চাই, পকোড়া নয়।”
২০১৮ সালে এক সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, "পকোড়া বিক্রিও এক ধরনের চাকরি"। সেই ‘ঐতিহাসিক’ মন্তব্য আজও ভুলতে পারেনি দেশের লক্ষ লক্ষ বেকার যুবক। আর তাই তাঁর জন্মদিনে সেই কথারই স্মরণে আসানসোলে আয়োজন করা হয় 'পকোড়া কর্মসূচি'র।

যুব কংগ্রেস নেতাদের দাবি, মোদি সরকার এক দশকের বেশি সময় ধরে দেশ চালাচ্ছে, কিন্তু দেশে বেকারত্ব বেড়েছে রেকর্ড হারে। ভোটের আগে ‘অচ্ছে দিন’, ‘সবকা সাথ, সবকা বিকাশ’, ‘২ কোটি চাকরি প্রতি বছর’— একের পর এক প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বাস্তবে আসানসোলের মতো শিল্পাঞ্চলেও কোনও নতুন শিল্প বা কর্মসংস্থানের পরিকল্পনা চোখে পড়েনি।
তাঁদের অভিযোগ, আসানসোলের বিধায়িকাও কোনও শিল্প আনতে ব্যর্থ। শহরে একের পর এক কারখানা বন্ধ, ছাঁটাইয়ের হিড়িক, অথচ সরকারের পক্ষ থেকে কোনও সদর্থক উদ্যোগ নেই। সব মিলিয়ে যুব সমাজের ভবিষ্যৎ আজ ‘পকোড়া ভাজার তেলে’ ডুবে যাচ্ছে— বলছেন কংগ্রেস নেতারা।

বিজেপির অবশ্য পাল্টা বক্তব্য, “এ সব নাটক করে কংগ্রেস নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার চেষ্টা করছে।”

তবু জন্মদিনের দিনে যখন পকোড়ার গন্ধে ভরে উঠল আসানসোলের বাতাস, তখন প্রশ্ন থেকেই যায়—
*চাকরি কই মোদি জি? আমরা তো পকোড়া বিক্রি করতেই এসেছিলাম।’*(গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর)

দুর্গাপুজাকে সামনে রেখে সালানপুর থানার সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত করা হলো রূপনারায়ানপুর নান্দনিক হলে:-■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■...
16/09/2025

দুর্গাপুজাকে সামনে রেখে সালানপুর থানার সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত করা হলো রূপনারায়ানপুর নান্দনিক হলে:-
■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■■
গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর:-
সালানপুর থানার তত্ত্বাবধানে আসন্ন দুর্গাপুজাকে সামনে রেখে সমন্বয় সভা অনুষ্ঠিত করা হলো রূপনারায়ানপুর নান্দনিক হলে।মঙ্গলবার বিকেলে বৈঠকে উপস্থিত হন এসিপি(কুলটি)এস.কে জাবেদ হোসেন,এসিপি ট্রাফিক(১)সৌরভ চৌধুরী,সালানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক অমিত হাটি,সালানপুর ব্লকের বিডিও দেবাঞ্জন বিশ্বাস,জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ মহম্মদ আরমান,সালানপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি কৈলাসপতি মণ্ডল,সহ সভাপতি বিদ্যুৎ মিশ্র, রূপনারায়ানপুর ফাঁড়ির ইনচার্জ অরুণাভ ভট্টাচার্য,কল্যানেশ্বরী ফাঁড়ির ইনচার্জ লাল্টু পাখিরা,সহ ব্লকের অন্যান্য আধিকারিকরা এবং সালানপুর ব্লকের সরকারি অনুমতি প্রাপ্ত ৫০টি দুর্গাপুজা কমিটির সদস্য এবং তাছাড়াও সরকারি অনুমতি না পাওয়া ১১টি পূজা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।এদিনের সভায় এই বার দুর্গাপুজো যেন শান্তিপূর্ণ ভাবে হয় সেইসব বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।এইদিনের বৈঠকে সালানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত আধিকারিক অমিত হাটি বলেন সরকারি নিময় সমস্ত পূজা কমিটি কে মেনে চলতে হবে,কোনো ভাবেই শব্দ বাজি ও ডিজে বাজানো যাবে না।প্রতিটি পূজা কমিটির ভলান্টিয়ার নিয়োগ করতে হবে।এবং পূজা মণ্ডপ ও গাড়ির পার্কিং জোনে সিসিটিভি লাগাতে হবে। তাছাড়াও তিনি বিভিন্ন গাইড লাইন মেনে চলার নির্দেশ দেন।এসিপি কুলটি এস.কে জাবেদ হোসেন জানান সরকারি গাইড লাইন সমস্ত পূজা কমিটি কে মেনে চলতে হবে।ডিজে ও শব্দ বাজি নিয়ে নিয়মিত পুলিশের তরফে অভিযান করা হবে।তাছাড়াও তিনি বলেন সমস্ত পূজা কমিটিকে সতর্ক থেকে পূজার দিন গুলি যাতে ঝুট ঝামেলা না হয় তার দিকে নজর দিতে হবে।কোথাও কিছু অঘটন ঘটলে সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে জানানোরও আর্জি জানান তিনি।(গ্রামাঞ্চল শিল্পাঞ্চলের খবর)।।।

Address

Amladahi
Chittaranjan

Telephone

+919732047091

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Gramanchal Shilpanchaler Khabar posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Gramanchal Shilpanchaler Khabar:

Share

Category