Sahaj's activities

Sahaj's activities yea zindagi na milegi dubara

07/07/2025

সত্যিই অবিশ্বাস্য! ভারতের গর্ব, গ্রুপ ক্যাপ্টেন শুভাংশু শুক্লা বর্তমানে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (ISS) একটি বিশেষ বৈজ্ঞানিক অভিযানে রয়েছেন। অ্যাক্সিয়ম-৪ (Ax-4) মিশনের অংশ হিসেবে তিনি গত ২৬ জুন মহাকাশ স্টেশনে পৌঁছেছেন। তিনি আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে পা রাখা প্রথম ভারতীয় নভোচারী।

★ পৃথিবীর চারপাশে শুভাংশুর পরিক্রমা :

আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশন প্রতি ৯০ মিনিটে পৃথিবীকে একবার প্রদক্ষিণ করে। সে হিসেবে, শুভাংশু এবং তার সহযাত্রীরা ISS-এ ১০ দিন কাটানোর পর ইতিমধ্যেই পৃথিবীকে ১১৩ বারের বেশি প্রদক্ষিণ করে ফেলেছেন! মহাকাশ থেকে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের এই দ্রুত পরিবর্তন সত্যিই এক অভাবনীয় অভিজ্ঞতা।

★ মাকে দেখানো সূর্যোদয়ের অপূর্ব দৃশ্য :

সম্প্রতি শুভাংশু আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের 'কুপোলা' (Cupola) থেকে তোলা সূর্যের একটি অত্যাশ্চর্য ছবি তার মাকে দেখিয়েছেন। কুপোলা হলো ISS-এর একটি পর্যবেক্ষণ মডিউল যেখানে সাতটি জানালা রয়েছে, যেখান থেকে নভোচারীরা বাইরের দৃশ্য দেখতে পান। এই জানালাগুলো দিয়েই তিনি সূর্যোদয়ের অপূর্ব দৃশ্য ক্যামেরাবন্দী করে তার মা'কে পাঠিয়েছেন। এটি নিঃসন্দেহে তার মায়ের জন্য এক অসাধারণ এবং আবেগঘন মুহূর্ত ছিল।

★ মহাকাশে শুভাংশুর অন্যান্য কাজ :

শুভাংশু শুক্লা মহাকাশে শুধুমাত্র সৌন্দর্য উপভোগ করছেন না, বরং গুরুত্বপূর্ণ বৈজ্ঞানিক গবেষণাও চালাচ্ছেন। তিনি মানুষের মস্তিষ্ক ও কম্পিউটারের মধ্যে সংযোগ স্থাপন, শূন্য মাধ্যাকর্ষণে পেশী ক্ষয় রোধ, এবং মাইক্রো অ্যালগি ও বীজ অঙ্কুরোদগম নিয়ে কাজ করছেন। তার এই গবেষণাগুলো মানবজাতির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এই অভিযান ভারতের মহাকাশ গবেষণার ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায় যোগ করেছে। শুভাংশু শুক্লার অভিজ্ঞতা এবং তার পাঠানো ছবিগুলো আমাদের পৃথিবীর সৌন্দর্য এবং মহাকাশের অপার রহস্য সম্পর্কে এক নতুন ধারণা দিচ্ছে।


সংগৃহিত

05/07/2025

ছবিতে যিনি একা বসে আছেন, তিনি একজন স্বামী, তাঁর প্রিয়তম স্ত্রী ঠিক সামনের গাড়িতে শায়িত, শেষ যাত্রার প্রস্তুতিতে। জানাজা হওয়ার কথা ছিল রাত ৯টায়। কিন্তু ভদ্রলোক চাচ্ছিলেন না অন্ধকার রাতে বিদায় দিতে। কারো কাছে স্পষ্ট করে বলতেও পারছিলেন না, “ওকে আর একটু থাকতে দাও… সামনে থাকুক, আমি দেখছি!”

তাঁর ছোট ছেলে বুঝে নিয়েছিল বাবার মন। শেষ পর্যন্ত জানাজা হয় সকালে। কিন্তু রাতের পুরোটা সময়, যখন চারপাশের সবাই চলে গেছে, ভদ্রলোক ছিলেন গাড়ির সামনে একা বসে। স্ত্রীর পাশে, নিঃশব্দ প্রহর গুণে। যেন বলছিলেন, “তুমি একা না, আমি আছি। এখনো আছি।”

এ এক নিঃশব্দ ভালোবাসা, যার সাক্ষী হয়ে রইলো রাত, নীরবতা আর সেই একফালি আলো। মৃত্যু সবকিছুর শেষ নয়, যদি ভালোবাসা এমন হয়।

ভাগ্যবতী ছিলেন সেই স্ত্রী, যিনি এমন একজন জীবনসঙ্গী পেয়েছিলেন, যিনি তাঁকে মৃত্যুর পরেও একা ফেলে যাননি।

আমরা সবাই চাই, এমন একজনকে, যিনি শুধু জীবনে নয়, মৃত্যুর পরেও আমাদের ভালোবাসায় আগলে রাখবেন।

সংগৃহিত

হিংসুক মানুষের আবিষ্কৃত শ্রেষ্ঠ যন্ত্রের নাম ষড়যন্ত্র। আপনি উঠতে চাইলে পেছনে টেনে ধরবে, বড় কিছু করলে সমালোচনা করবে, আপনি...
05/07/2025

হিংসুক মানুষের আবিষ্কৃত শ্রেষ্ঠ যন্ত্রের নাম ষড়যন্ত্র। আপনি উঠতে চাইলে পেছনে টেনে ধরবে, বড় কিছু করলে সমালোচনা করবে, আপনি স্বপ্ন দেখলে তারা আপনাকে হতাশ করবে। এতসব কিছুর মাঝেও আপনাকে বেঁচে থাকতে হবে, টিকে থাকতে হবে, স্বপ্ন পূরণ করতে হবে ; কারণ মানুষ অন্যের হাঁটুর জোরে হাঁটেনা, সে নিজের পায়ে ভর করেই দৌঁড়ায়।
আপনাকে টেনে উপরে তোলার জন্য কারো ঠেকা পড়েনি। আপনি কঠোরভাবে চেষ্টা না করলে, কার এত দায় পড়েছে আপনার জন্য সাহায্যের ডালা সাজিয়ে বসে থাকার? পৃথিবীটা অনেক নিষ্টুর। এখানে সবাই স্বার্থপর। আপনার বেঁচে থাকার কারণ আপনাকেই সৃষ্টি করতে হবে। কেউ আপনাকে সাকসেস হওয়ার আগ পর্যন্ত পাত্তা দিবেনা। অনেকেই আপনাকে কথা দিয়েও কথা রাখবেনা। এমনকি অনেকেই আপনাকে ঘন্টার পর ঘন্টা অপেক্ষায় রাখবে, কারণ সফল হওয়ার আগ পর্যন্ত সবাই ধরেই নিবে আপনি একটা অপদার্থ, এভাবে ১০ ঘন্টা আপনি দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করলেও অন্য কারও কাছে তা গুরুত্ব নাও পেতে পারে!

পৃথিবীতে মানুষ রেজাল্ট দেখতে চায়। আপনি কত ঘন্টা পড়ে, কত রাত জেগে প্রিপারেশন নিয়েছেন সেটা কাউকে ভাবাবে না, বরং আল্টিমেটলি চাকরিটা আপনি পেয়েছেন কিনা সবাই সেটাই দেখতে চায়। শচীন কয়টা ছক্কা মারার চেষ্টা করেছে, তাতে কার কি আসে; বরং কয়টা ছক্কা তিনি মেরে টিমকে চ্যাম্পিয়ন করেছেন সবাই সেটাই দেখতে চায়। মেসির পায়ে কত মিনিট বল ছিলো, কয়টা বল তিনি গোলপোস্টে থ্রো করেছেন, দর্শক এসব দেখতে চায় না। আল্টিমেটলি দিনশেষে দর্শক এটাই দেখতে চায় মেসির টিম আর্জেন্টিনা জিতেছে কিনা। লাইফটা রেজাল্টের উপর দাঁড়িয়ে থাকে।

বিধাতা আপনাকে একটা খোলা মাঠ দিলো। এখন সেই মাঠে যদি আপনি অল্প খনন করেন, তবে আপনি একটা গর্ত করতে পারবেন। আরেকটু বেশি খনন করলে একটা পুকুর হবে। আরো বেশি খনন করলে বিশাল দিঘী হয়ে যাবে। আপনি যা খুশি করতে পারবেন। বিধাতা আপনাকে শক্তি দিয়েছে, মাঠ দিয়েছে; কিন্তু সেই শক্তি দিয়ে মাঠকে পুকুর বানাবেন নাকি দিঘী বানাবেন সেটা নির্ভর করছে আপনার সিদ্ধান্তের উপর।
©

লাইফে টাকার গুরত্ব তখন বুঝতে পারবেন যখন দেখবেন মার্কেটে আপনার আদরের সন্তান একটা খেলনা পছন্দ করেছে কিন্তু আপনি কিনে দিতে ...
05/07/2025

লাইফে টাকার গুরত্ব তখন বুঝতে পারবেন যখন দেখবেন মার্কেটে আপনার আদরের সন্তান একটা খেলনা পছন্দ করেছে কিন্তু আপনি কিনে দিতে পারছেন না।

যখন দেখবেন স্ত্রী সহ বিয়েতে গিয়েছেন, আপনার স্ত্রীকে একদম ফিকে লাগছে।

শশুরবাড়িতে গিয়েছেন, আপনি এবং অন্য জামাই দুজনের প্রতি দুই রকমের ব্যবহার এবং সমাদর।

আপনার বউয়ের গোমড়া মুখ দেখলে বুঝবেন টাকা কেনো প্রয়োজন। বউয়ের ছোট ছোট ইচ্ছেগুলো পূরণ করতে না পারলে বুঝবেন টাকা কেনো প্রয়োজন।

সন্তান বায়না ধরে বসলো একটা সাইকেল লাগবে, বাবা হিসেবে তখন বুঝবেন টাকা কত প্রয়োজন।

পরিবার নিয়ে রেস্টুরেন্টে খেতে গেলে বুঝবেন টাকা কেনো প্রয়োজন।

আপনার বউ যখন দেখবে, আপনার কাছে টাকা নেই বলে কেউ আপনাকে পাত্তা দেয় না, তখন বুঝবেন টাকা কেনো দরকার!

টাকার গুরুত্ব তখন বুঝবেন যখন দেখবেন, আপনার কাছে টাকা নেই বলে আপনার সন্তানকে কেউ ওভাবে আদর করে না। আপনার আত্মীয়স্বজন তেমন একটা যোগাযোগ রাখে না। তখন বুঝবেন টাকা কেনো এতো দরকার!

বিপদে পড়ে দেখুন; টাকার কী দরকার। যার টাকা নেই, তার বিপদে কেউ পাশে থাকে না, এমন কি টাকা দিয়েও তেমন একটা সহযোগিতা করে না। তখন বুঝবেন টাকার কেনো এতো দরকার।

আপনার কাছে টাকা না থাকলে টাকার গুরুত্ব বুঝবেন।

তাই প্রচুর পরিমাণে টাকা কামাতে হবে, এমন মনে হয় টাকা থাকলে জীবনের 90 পার্সেন্ট প্রবলেম সলভ হয়ে যায়।
©

জগন্নাথ তাঁর আবাহনের পাশে ❤️❤️🌿🌿আড়ালে তাঁর দুর্গা হাসে ❤️❤️🙏🙏
27/06/2025

জগন্নাথ তাঁর আবাহনের পাশে ❤️❤️🌿🌿
আড়ালে তাঁর দুর্গা হাসে ❤️❤️🙏🙏

23/06/2025
 # # # বই পড়েন এমন একজন মানুষ এবং বই না পড়া মানুষের মধ্যে পার্থক্য:  **১. জ্ঞানের গভীরতা:**  যে মানুষ নিয়মিত বই পড়ে, তার...
09/06/2025

# # # বই পড়েন এমন একজন মানুষ এবং বই না পড়া মানুষের মধ্যে পার্থক্য:

**১. জ্ঞানের গভীরতা:**
যে মানুষ নিয়মিত বই পড়ে, তার জ্ঞানের ভাণ্ডার সমৃদ্ধ হয়। অন্যদিকে, যে বই পড়ে না, তার জানা সীমিত থাকে।

**২. চিন্তার পরিসর:**
বই পড়ার মাধ্যমে একজনের চিন্তাধারা গভীর ও সৃজনশীল হয়। বই না পড়া মানুষ সাধারণত সংকীর্ণ চিন্তাধারায় আবদ্ধ থাকে।

**৩. মানসিক প্রশান্তি:**
বই পড়া মানুষ স্ট্রেস কমানোর উপায় খুঁজে পায় এবং মানসিক প্রশান্তি অর্জন করে। বই না পড়া মানুষ অনেক সময় মানসিক অশান্তিতে ভোগে।

**৪. আত্মবিশ্বাস:**
বইপাঠ অভিজ্ঞতা বাড়ায় এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে আত্মবিশ্বাস এনে দেয়। অপরদিকে, বই না পড়া মানুষ অল্পতেই বিভ্রান্ত বা আত্মবিশ্বাসহীন হতে পারে।

# # # বই পড়ার ফলে শরীর, মস্তিষ্ক এবং মনের উপর যে পরিবর্তনগুলো ঘটে:

**শরীরের পরিবর্তন:**
- বই পড়ার সময় রক্তচাপ কমে যায়, যা শরীরকে আরাম দেয়।
- নিয়মিত বই পড়া ঘুমের গুণগত মান বাড়ায়।
- স্ট্রেস কমার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস পায়।

**মস্তিষ্কের পরিবর্তন:**
- বই পড়া মস্তিষ্কের নিউরনের সংযোগ শক্তিশালী করে।
- স্মৃতিশক্তি উন্নত হয় এবং মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকে।
- বয়স বৃদ্ধির সাথে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা ধরে রাখতে সাহায্য করে।

**মনের পরিবর্তন:**
- বই পড়া মনকে প্রশান্ত করে এবং নেতিবাচক চিন্তা দূর করে।
- সহানুভূতিশীলতা এবং অন্যের দৃষ্টিভঙ্গি বোঝার ক্ষমতা বাড়ে।
- আত্মবিশ্বাস এবং ইতিবাচক মানসিকতা গড়ে ওঠে।

**তাহলে আজ থেকেই বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলুন। এটা শুধু বিনোদনের নয়, বরং জীবনের উন্নতিরও সেরা উপায়! 📚**
©

03/06/2025
বর্তমান দিনে কিছু কিছু মেয়েরা হিন্দু হওয়া সত্ত্বেও শাঁখা পলা পড়তে একদম ই পছন্দ করেনা। তাদের কাছে শাখা পালা পড়াটা ভীষ...
29/05/2025

বর্তমান দিনে কিছু কিছু মেয়েরা হিন্দু হওয়া সত্ত্বেও শাঁখা পলা পড়তে একদম ই পছন্দ করেনা। তাদের কাছে শাখা পালা পড়াটা ভীষণ ব্যাকডেটেড্ কিংবা শাঁখা পলাটা শুধুই তাদের কাছে ফ্যাশন।
শাঁখা আর পলা হলো একজন হিন্দু বাঙালি নারীর হাতের সৌন্দর্য। আবার একজন হিন্দু মেয়ের কাছে শাঁখা পলাটা যে শুধু সৌন্দর্য বৃদ্ধির বস্তুই নয় সেটা নিশ্চয় নতুন করে বলার কিছু নেই।
আমারা মানে আমার মতো হিন্দু মেয়েরা মনে করি শাঁখা পলা যখন তখন হাত থেকে খুলে ফেললে স্বামীর অমঙ্গল হয়। আমাদের মত মেয়েরা শিক্ষিত হয়েও এ সমস্ত কুসংস্কার গুলিকেও ভীষণ ভালোবেসে মেনে চলি। কারণ এগুলো মেনে চলতে আমরা ভালোবাসি। আর তার জন্য যদি আমাদের গাঁইয়া ব্যাকডেটেড বলা হয়েও থাকে তাতে আমাদের কোন সমস্যা নেই।
আমার তো তাদেরকে অনেক বেশি অশিক্ষিত এবং ব্যাকডেটেড বলে মনে হয় যারা হিন্দু বাঙালি হওয়া সত্ত্বেও, বিবাহিত হওয়া সত্বেও হাতের শাখা পলাটি কি সযত্নে খুলে রেখে দেয়,, আবার যখন দুর্গাপূজা হয় অষ্টমীর দিন ফ্যাশন করে হাতে শাখা পলাটি গলিয়ে ঠাকুর তলায় হাজির হয়।
নন বেঙ্গলীরা হাতে শাখা পলা পড়েনা কিন্তু তারা সব সময় হাতে চূরা বা কাঁচের চুরি পড়ে থাকে। হ্যাঁ ওদের মধ্যেও ব্যতিক্রম আছে যেমন আমাদের আছে।
শাখা পলাটা আমার মনে হয় শুধুমাত্র রীতি রেওয়াজ নয়। এটা আমাদের হিন্দু বাঙালি নারীদের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং ইমোশান।
পশ্চিমবঙ্গের বাইরে গেলে হাতের শাখা পলা দেখে অনেকে জিজ্ঞেস করে "তুমি বাঙ্গালী তাই না"?
সুতরাং এটা আমাদের পরিচিতি ও দেয়।

আর একটা আমার ব্যক্তিগত অনুভূতি বলি? এই শাঁখা পলা পড়া হাতটা কেমন মা মা অনুভূতি দেয়। কারণ ছোট থেকে আমরা আমাদের মায়েদের এইভাবেই দেখে এসেছি। আর আজ নিজের হাতটাও ঠিক সেই রকমই দেখতে হয়ে গেছে,,, "ঠিক যেন মায়ের হাত"❤️‍🩹

Address

Cooch Behar

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sahaj's activities posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share