Al-Muslim Properties

Al-Muslim  Properties সঠিক জায়গায় জমি ফ্লাটের সন্ধান পেতে আমাদের পেইজটি ফলো করে রাখুন
এখানে কোন লেনদেন করা হয় না

৩ কাঠার প্লট বিক্রি করা  হবে। লোকেশন: উত্তরা সেক্টর  ১৫, ব্লক  বি, রোড  ৬০ ফিট, দাম ৪ কোটি ৬০ লাখ যোগাযোগ 01616731888হোয়...
05/11/2025

৩ কাঠার প্লট বিক্রি করা হবে।
লোকেশন: উত্তরা সেক্টর ১৫,
ব্লক বি,
রোড ৬০ ফিট,
দাম ৪ কোটি ৬০ লাখ
যোগাযোগ 01616731888
হোয়াটসঅ্যাপ 01614983924

য়ে শুধুমাত্র একটি সামাজিক বন্ধন নয়; এটি একটি বৈধ চুক্তি। যা দু’জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্কের সূচনা করে। ভালোবাসার ...
05/11/2025

য়ে শুধুমাত্র একটি সামাজিক বন্ধন নয়; এটি একটি বৈধ চুক্তি। যা দু’জন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্কের সূচনা করে। ভালোবাসার সম্পর্ককে সামাজিক এবং আইনি স্বীকৃতি দেয় এই বন্ধন। কিন্তু কবে এই বন্ধনে আবদ্ধ হওয়া উচিত? বয়স কত হলে বিয়ের সিদ্ধান্তটি উপযুক্ত হয়? এ নিয়ে রয়েছে নানা মতপার্থক্য।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগে বিয়ে করা শুধু আইনতই নয়, মানসিক ও সামাজিক দিক থেকেও ক্ষতিকর। অল্প বয়সে বিয়ে করলে দাম্পত্য সম্পর্ক টিকিয়ে রাখা কঠিন হয়ে পড়ে। দায়িত্ব পালনে অক্ষমতা ও অভিজ্ঞতার অভাবের কারণে এ সময়ের বিবাহিতদের মধ্যে অসন্তোষ এবং বিচ্ছেদের হার বেশি দেখা যায়।

সঙ্গীর চোখে লুকিয়ে থাকা কথা পড়ে ফেলতে পারলে দাম্পত্য হয় সুখের

গবেষণা এবং বিশেষজ্ঞদের মতে, ২৫-৩২ বছর বয়স বিয়ের জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত। এই বয়সে ব্যক্তি মানসিকভাবে পরিপক্ক হন, শিক্ষা এবং কর্মক্ষেত্রে কিছুটা প্রতিষ্ঠিত হতে পারেন।

মনোবিজ্ঞানী মরগান পেক দেরিতে বিয়ের পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেন, পরিপক্ক বয়সে বিয়ে একজন ব্যক্তিকে দাম্পত্য জীবনে বোঝাপড়া এবং দায়িত্ব পালনে আরও দক্ষ করে তোলে। দেরিতে বিয়ে করা ব্যক্তিদের মধ্যে হতাশা, ব্যক্তিত্বের সংঘর্ষ এবং বিবাহবিচ্ছেদের ঘটনা তুলনামূলকভাবে কম।

কখনোই ভালোবাসার জায়গাটা নষ্ট হতে দেবেন না

তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক- দাম্পত্য সম্পর্কের ‘স্পার্ক’ বজায় রাখার কিছু ‘ডু অ্যান্ড ডোন্টস’। নিয়মগুলো হলো-

১. প্রেমের টানে নয়, ব্যক্তির ব্যক্তিত্ব দেখে বিয়ে করুন। কেননা, প্রেমের রসায়ন খুব দ্রুত ফ্যাকাসে হয়ে যেতে পারে। জীবনসঙ্গীর সততা, সহানুভূতি, ধৈর্য- এসবই সংসারে মুখ্য, খুবই জরুরি।

২. ঝগড়া, মনোমালিন্য, কথা-কাটাকাটি, ভিন্নমত- দাম্পত্য সম্পর্কে স্বাভাবিক। এসব কোনো সমস্যা নয়, যতক্ষণ সমস্যা একদিকে আর আপনারা দুজন আরেক দিকে। যদি একজন আরেকজনকে প্রতিপক্ষ মনে করেন, কটু কথা দিয়ে আক্রমণ করেন, আহত করেন, সেটা সমস্যা।

৩. ‘স্কোর’ গুনতে যাবেন না। কে কতটা ভুল করল, কতটা দিল, কতবার পুরোনো কথা তুলল- এসবের হিসাব রাখতে যাবেন না। কেননা, কেবল দাম্পত্য সম্পর্কই নয়, পৃথিবীর কোনো সম্পর্কেই ‘ফিফটি ফিফটি’ বলে কিছু হয় না, কমবেশি থাকবেই।

৪. প্রতিদিন সঙ্গীর মনোযোগ পাওয়ার জন্য কিছু করুন। ফিট থাকুন। সুন্দর পোশাক পরুন। নিজের অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক সৌন্দর্যের প্রতি মনোযোগী হোন।

৫. মনে রাখবেন, সম্পর্কে সবচেয়ে বড় বাধা হলো অর্থনৈতিক সংকট। অভাব দরজায় এলে ভালোবাসা আদতেই জানালা দিয়ে পালাতে সময় লাগে না।

৬. নিজের অভাব, অভিযোগ, হতাশা বা রাগ সঙ্গীর ওপর ঝাড়বেন না। আপনার সঙ্গী আপনার থেরাপিস্ট নন। সঙ্গীর সঙ্গে সুন্দরভাবে কথা বলুন।

৭. ভালোবাসার সঙ্গে যদি সম্মান না থাকে, তাহলে বুঝবেন, খুব দ্রুতই ভালোবাসা অবসরে যেতে চলেছে।

৮. একজন আরেকজনকে ‘ডেট করা’ কখনোই বন্ধ করবেন না। সেজেগুজে খেতে যান, সারপ্রাইজ দিন, উপহার দিন, ঘুরতে যান। একজন আরেজনকে বিশেষ অনুভব করান।

৯. কোন বিষয় নিয়ে লড়বেন, আর কোনটা ছেড়ে দেবেন, সেটি সতর্কতার সঙ্গে বাছুন।

১০. নিজেদের সম্পর্কে পারতপক্ষে বাইরের মানুষকে জড়াবেন না। নিজের দাম্পত্য সম্পর্ককে সুরক্ষিত রাখুন।

১১. দয়া আর ক্ষমার ওপরে কিছু নেই। দাম্পত্য সম্পর্কে সেটি সবচেয়ে বেশি সত্যি।

১২. দুজনে মিলে বেড়ে উঠুন, এগিয়ে যান। কেননা, কেউ একজন যদি জীবনে একাই অনেকখানি এগিয়ে যান, তখন মাঝখানে দূরত্ব বাড়ে। তাই দুজনে মিলে এগোন, নিজেদের ‘সেরা ভার্সন’ হয়ে উঠুন।

১৩. মনে রাখবেন, প্রতারণার কারণে যতটা না সম্পর্ক ভাঙে, তার চেয়ে বেশি ভাঙে ইগো বা আত্ম-অহংকারের কারণে।

১৪. সন্তান হওয়ার পরও আলাদা করে নিজেদের দাম্পত্য সম্পর্কের যত্ন নিন।

১৫. দাম্পত্য সম্পর্কে কখনোই একজন আরেকজনকে ‘ফর গ্রান্টেড’ হিসেবে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। প্রতিটা দিন আপনার সঙ্গীকে সবার ওপরে প্রাধান্য দিন।

১৬. জনসমক্ষে একজন আরেকজনের পক্ষ নিন, একজন আরেকজনকে সুরক্ষিত রাখুন। গোপনে একজন আরেকজনের ভুল বা দোষত্রুটি সংশোধন করুন।

১৭. শারীরিক স্পর্শের ক্ষমতাকে অগ্রাহ্য করার সুযোগ নেই।

১৮. সঙ্গীর প্রশংসা করুন। সঙ্গীর কোন বিষয়টি আপনার ভালো লাগে, তা অকপটে বলতে দ্বিধা করবেন না।

১৯. একসঙ্গে হাসুন। এর চেয়ে ভালো ‘কাপল থেরাপি’ আর হয় না।

২০. ‘লাস্ট বাট নট দ্য লিস্ট’-কথায় কথায়, রাগের মাথায়, কারণে-অকারণে কখনোই একজন আরেকজনকে বিচ্ছেদের হুমকি দেবেন না।

আমেরিকা অনেকের কাছেই এক স্বপ্নের দেশ। কেউ যান পড়াশোনার জন্য, কেউ কাজের তাগিদে, আবার কেউ ঘুরে দেখার আশায়। কিন্তু প্রথম বা...
05/11/2025

আমেরিকা অনেকের কাছেই এক স্বপ্নের দেশ। কেউ যান পড়াশোনার জন্য, কেউ কাজের তাগিদে, আবার কেউ ঘুরে দেখার আশায়। কিন্তু প্রথম বাধাটাই হলো ভিসা পাওয়া। অনেকে আবেদন করেও নানা কারণে প্রত্যাখ্যাত হন। অথচ কিছু নিয়ম মেনে চললে এই চ্যালেঞ্জ অনেকটাই সহজ হয়ে যায়।

প্রোফাইল হোক পরিষ্কার ও বাস্তবসম্মত
ভিসা আবেদনপত্রে দেওয়া সব তথ্য অবশ্যই সত্য ও সম্পূর্ণ হতে হবে। শিক্ষাগত যোগ্যতা, চাকরি বা ব্যবসার তথ্য সঠিক না হলে আবেদন বাতিল হতে পারে। তাই ফর্ম পূরণের আগে প্রতিটি তথ্য যাচাই করুন।

কাগজপত্র প্রস্তুত রাখুন
প্রয়োজনীয় কাগজ যেমন পাসপোর্ট, ছবি, ব্যাংক স্টেটমেন্ট, আয়–সম্পর্কিত প্রমাণপত্র, শিক্ষাগত সনদ, চাকরির লেটার বা ব্যবসার নথি হাতের কাছে রাখুন। বিশেষ করে আর্থিক সক্ষমতার প্রমাণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ—এটি দেখায় যে আপনি নিজ খরচে ভ্রমণ করতে এবং দেশে ফিরে আসতে সক্ষম।

সাক্ষাৎকারে আত্মবিশ্বাসী থাকুন
ভিসা প্রক্রিয়ার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হলো ইন্টারভিউ। এখানে অফিসার জানতে চান— কেন যাচ্ছেন, কতদিন থাকবেন, এবং দেশে ফেরার নিশ্চয়তা কী।

সংক্ষিপ্ত, স্বচ্ছন্দ ও আত্মবিশ্বাসীভাবে উত্তর দিন। অতিরিক্ত কথা বললে উল্টো নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

উদ্দেশ্য জানান স্পষ্টভাবে
আপনি পড়াশোনা, কাজ, সাংবাদিকতা বা ভ্রমণ—যে কারণেই যাচ্ছেন না কেন, নথি যেন কথার সঙ্গে মেলে। যেমন— পড়াশোনার জন্য হলে ভর্তি নিশ্চিতকরণ ও ফি প্রদানের কাগজ, সাংবাদিক হলে অফিসিয়াল অ্যাসাইনমেন্ট লেটার, স্বেচ্ছাসেবী কাজে গেলে আমন্ত্রণপত্র।

দেশে ফিরে আসার প্রমাণ দিন
আমেরিকান ভিসার ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো আপনি দেশে ফিরবেন—এর প্রমাণ। যেমন: স্থায়ী চাকরির চুক্তিপত্র, পারিবারিক দায়িত্ব, সম্পত্তি বা ব্যবসার মালিকানা। এসবই ভিসা অফিসারের কাছে আপনার বিশ্বাসযোগ্যতা বাড়ায়।

ভ্রমণ ইতিহাস হাইলাইট করুন
আগে অন্য কোনো দেশের ভিসা পেয়ে থাকলে বা ভ্রমণের অভিজ্ঞতা থাকলে তা উল্লেখ করুন। এটি দেখায় আপনি নিয়ম মেনে বিদেশ ভ্রমণ করেছেন এবং ফিরে এসেছেন—যা ইতিবাচক ইঙ্গিত দেয়।

সময় নিয়ে আবেদন প্রস্তুতি
শেষ মুহূর্তে নয়—আগেভাগে প্রস্তুতি নিন। অনলাইন ফর্ম পূরণের আগে কাগজপত্র গুছিয়ে ফেলুন, সাক্ষাৎকারের তারিখ ঠিক করুন এবং পোশাক রাখুন পরিষ্কার ও প্রফেশনাল।

আমেরিকার ভিসা পাওয়া কঠিন হলেও নিয়ম মেনে, সঠিক কাগজপত্র ও আত্মবিশ্বাসী উপস্থিতি থাকলে সফলতা সম্ভব। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ—সততা ও ইতিবাচক মানসিকতা।

তথ্যসূত্র: রাজু মহাজন, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন আইনজীবী

ভারতীয় বংশোদ্ভূত ইসলামি বক্তা জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। মঙ্গলবার সচিবালয়ে স্ব...
05/11/2025

ভারতীয় বংশোদ্ভূত ইসলামি বক্তা জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। মঙ্গলবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আইনশৃঙ্খলা-সংক্রান্ত কোর কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, একটি প্রতিষ্ঠান জাকির নায়েককে ২৮ ও ২৯ নভেম্বর দুই দিনের জন্য ঢাকায় আনতে চায়। ঢাকার বাইরেও যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর। তবে জাকির নায়েকের ঢাকায় আসা নিয়ে কয়েক দিন ধরে আলোচনা চলছে।

আজকের সভায় আলোচনা হয়, জাকির নায়েক বাংলাদেশে এলে প্রচুর জনসমাগম হবে। জনসমাগম নিয়ন্ত্রণে প্রচুর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যের প্রয়োজন হবে। জাকির নায়কের ঢাকায় আসাকে কেন্দ্র করে এই মুহূর্তে এত সদস্য সেখানে মোতায়েনের সুযোগ নেই। সবাই এখন নির্বাচনমুখী। সভায় সিদ্ধান্ত হয়, জাতীয় নির্বাচনের পর তিনি ঢাকায় আসতে পারেন। তবে নির্বাচনের আগে নয়।

!৯ বছরের মুহাম্মাদ হাসান মাত্র ছয় মাসে সম্পন্ন করল হিফজুল কোরআনশরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রাম...
05/11/2025

!৯ বছরের মুহাম্মাদ হাসান মাত্র ছয় মাসে সম্পন্ন করল হিফজুল কোরআন
শরীয়তপুরের নড়িয়া উপজেলার কেদারপুর ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামের **মুহাম্মাদ হাসান** মাত্র **৯ বছর বয়সে ছয় মাস আট দিনে পুরো কোরআন মুখস্থ** করে নজর কেড়েছেন সকলের।
সোমবার (৩ নভেম্বর) সকাল ১০টায় তাহসিনুল কোরআন কওমি মাদ্রাসায় **শেষ সবকের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে তার হিফজুল কোরআন সম্পন্ন হয়।** অনুষ্ঠানে মাদ্রাসার শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা আবেগঘন পরিবেশে দোয়া ও মোনাজাতে অংশ নেন।
হাসানের বাবা **শওকত হাওলাদার** বলেন, “ছোটবেলা থেকেই আমার ছেলেকে নামাজ ও কোরআনের পথে রাখতে চেয়েছি। আজ আল্লাহর রহমতে সে পুরো কুরআন মুখস্থ করেছে—এটি আমার জীবনের সবচেয়ে বড় আনন্দের দিন। আমি আল্লাহর কাছে কৃতজ্ঞ।”
মাদ্রাসার মুহতামিম **হাফেজ আবদুস সাত্তার** জানান, “হাসান অত্যন্ত মেধাবী ও পরিশ্রমী ছাত্র। প্রতিদিন নিয়মিত অধ্যবসায়, সময়ানুবর্তিতা এবং কোরআনের প্রতি গভীর ভালোবাসার কারণে সে এত অল্প সময়ে হিফজ সম্পন্ন করতে পেরেছে। এটি আল্লাহ তায়ালার এক বিশেষ অনুগ্রহ।”
উল্লেখ্য, হাসানের এই কৃতিত্ব **শুধু মেধা নয়, পরিশ্রম ও ধৈর্যের প্রতিফলন**, যা এলাকার শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে উঠেছে।
#শরীয়তপুর #হিফজুল_কোরআন #মুহাম্মাদ_হাসান #নড়িয়া #তাহসিনুল_কোরআন!!!

চিত্রনায়িকা পরীমনির নাম শুনলেই যেন ভক্ত, দর্শক ও নেটিজেনরা একটু নড়ে-চড়ে বসেন। কারণ পরী মানেই নতুন কোনো খবর। বহুল চর্চিত ...
05/11/2025

চিত্রনায়িকা পরীমনির নাম শুনলেই যেন ভক্ত, দর্শক ও নেটিজেনরা একটু নড়ে-চড়ে বসেন। কারণ পরী মানেই নতুন কোনো খবর। বহুল চর্চিত এই নায়িকা সবসময় কালারফুল মুডে থাকেন। গত ২৪ অক্টোবর ছিল তার জন্মদিন। তার এবারের জন্মদিন একটু অন্যরকম ভাবে কাটিয়েছেন। এই প্রথম জন্মদিনে দেশে ছিলেন না তিনি, দিনটা মালয়েশিয়ায় উদযাপন করেছেন। টানা ১০ দিন নানা আনন্দঘন মুহূর্ত কাটিয়ে সেখান থেকে সম্প্রতি দেশে ফিরেছেন এই নায়িকা। ভিনদেশে প্রথম জন্মদিন কাটানোর মুহূর্ত দেশে ফিরেই ভাগ করেছেন ভক্ত-অনুরাগীদের সঙ্গে।

পরীমনির জন্মদিন মানেই একসময় ছিল পাঁচতারা হোটেলে ঝাঁকালো আয়োজন। সেই ঝলমলে জন্মদিনগুলো এখন যেন অতীতের গল্প। জন্মদিন পেরিয়ে গেলেও আবারও চেনা ছন্দে ফিরছেন পরী। বুধবার (৫ নভেম্বর) রাতে কাছের মানুষদের সঙ্গে উদযাপন করবেন বলে পরীমনি জানিয়েছেন। সেইসঙ্গে আয়োজন নিয়ে রহস্যে জিইয়ে রেখেছেন আলোচিত এই নায়িকা।

মজার ছলে পরীমনি বলেন, ‘আজ আমার বিয়ে। ঠিক সন্ধ্যা সাতটায় চলে আসবে।’ এরপর একটি শব্দও খরচ করেননি তিনি। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, কাছের মানুষদের নিয়ে জন্মদিনের আনন্দ ভাগাভাগি করবেন পরী। সেইসঙ্গে নতুন কাজের খবর দেবেন তিনি। তবে এ নিয়ে আপাতত কিছু বলতে নারাজ এই অভিনেত্রী।

কম জায়গায় ভালো বাড়ি বানাতে কয়েকটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন স্থপতি মাহমুদুল আনোয়ার। চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক সেই পরামর্...
05/11/2025

কম জায়গায় ভালো বাড়ি বানাতে কয়েকটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করেন স্থপতি মাহমুদুল আনোয়ার। চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক সেই পরামর্শগুলোতে—

‘স্বল্প জায়গা’ বিষয়টি আপেক্ষিক। অভ্যাসগত ও সংস্কৃতিকভাবে এই ধারণা একেকজনের জন্য একেক রকম। হংকংয়ের এক লোকের কাছে দুই হাজার বর্গফুটের বাড়ি মানে বিরাট বাড়ি। সেই একই বাড়ি একজন মার্কিন নাগরিকের জন্য কোনোরকমে চলনসই। আবার যিনি গ্রামের উঠান বাড়িতে থেকে অভ্যস্ত, যাঁর দৃষ্টিতে নিয়মিত ধরা দেয় বিস্তীর্ণ সবুজ ফসলের মাঠ, তিনি ঢাকার একটা ‘বড়’ অ্যাপার্টমেন্টে উঠেও হাঁসফাঁস করতে পারেন।

কম জায়গায় বসবাসের একটি ‘মানসিক চাপ’ আছে। যদি দৃষ্টি ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পায়, সে ক্ষেত্রে সেই চাপ সামাল দেওয়া সহজ হয়। যেমন বিকেলে বারান্দা থেকে যদি এক কাপ চা হাতে খোলা জায়গা দেখা যায় বা জানালা দিয়ে বাইরে দেখা যায়, সেটা কম জায়গার একঘেয়েমি থেকে অনেকটাই মুক্তি দেয়।

বাড়ির জায়গা থেকে বড় ব্যাপার হলো প্রতিটি ইউনিটে কেমন জায়গা পড়ছে। যেমন একটি ১০ কাঠার জায়গায় যদি পাঁচ–পাঁচটি ইউনিট করে বাড়ি তোলা হয়, তাহলে প্রতিটি ইউনিটের জায়গা হলো দুই কাঠা করে। ফলে অ্যাপার্টমেন্টপ্রতি জায়গা বেশ কমে গেল। আবার সেখানে যদি কেবল একটি বাড়ি করা হয়, তাহলে সেটি যথেষ্ট জায়গা পাবে।

জায়গা কম থাকলেও মানসিকভাবে যেন মনে না হয় যে জায়গা কম, সেই বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে। এর সঙ্গে নকশা, রং, বাইরের আলো–বাতাস ভেতরে কতটা ঢুকছে, বাইরে কত দূরে দৃষ্টি যাচ্ছে—এ রকম নানা কিছু যুক্ত।

একেবারেই সাধারণ প্রয়োজন পূরণের জায়গাটুকু থাকতে হবে। নয়তো দীর্ঘ সময়ের ব্যবহারে সেটি মনের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। যেমন জাহাজ বা ট্রেনের ছোট একটি জায়গায় বসে দিব্যি ভ্রমণ করা যায়। কিন্তু ওই জায়গাটুকু দিনের পর দিন বসবাসের জন্য ব্যবহার করা যায় না। প্লেনের টয়লেট যাত্রীদের জন্য ঠিক আছে। কিন্তু সেটি যদি দিনের পর দিন ব্যবহার করতে হয়, সেটি আবার ঠিক হবে না।

একই স্পেস আর আসবাবের একাধিক ব্যবহার। যেমন অনেকের বাড়িতেই ড্রয়িংরুমে একটি বেড পাতা থাকে। হুমায়ূন আহমেদের একাধিক নাটকেও এ রকম দেখা গেছে যে ড্রয়িংরুমের বেডের ওপর বসে গল্প করছে। আবার সেই বেডেই রাতে ঘুমানো হচ্ছে। ডাইনিং আর ড্রয়িং—এ দুটি রুমের বদলে একটি হলরুম থাকতে পারে। এর এক পাশে থাকতে পারে রান্নাঘর।

ভাঁজ করা আসবাব ব্যবহার করা যেতে পারে। যেমন জাপান, চীন, হংকং—এই দেশগুলো কম জায়গায় চমৎকার সব বাড়ি করেছে। আর সেখানকার মানুষও ছোট বাড়ির লাইফস্টাইলের ভাষা রপ্ত করে ফেলেছে। আমাদেরও এমন বাড়ির জীবনযাত্রার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়া শিখতে হবে।

যে বাড়ির জায়গা কম, সেই বাড়ির মানুষ দেখা যায় চায়ের দোকানে জড়ো হয়ে গল্পগুজব করে। যে এলাকার বাড়িগুলো ছোট ছোট, সেখানকার বাজার সংস্কৃতিটা ভিন্ন। মানুষ বাইরে আড্ডা দেয়। আড্ডা দেওয়ার মতো টংঘর, কফি শপের সংস্কৃতি তৈরি হয়েছে।

যে অঞ্চলের জনসংখ্যা বেশি, আবাসনের ওপর ভীষণ চাপ, সেখানে ভিন্নভাবে নগরায়ণ প্রকল্প করা যায়। যেমন কিছুক্ষণের জন্য কল্পনা করুন, ঢাকা থেকে কিছু বিশ্ববিদ্যালয়, অফিস ও কারখানা রাজশাহীতে নিয়ে যাওয়া হলো। সে ক্ষেত্রে রাজশাহীতে জনসংখ্যার ঘনত্ব বাড়বে। ঢাকায় কমবে। ফলে আবাসনের ওপর চাপটা খানিকটা ভারসাম্য পাবে।

লেখক: স্থপতি

ডা. দ্বীন মোহাম্মদ কর অঞ্চল-২৩-এর করদাতা। আয়কর নথি অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ করবর্ষে তাঁর আয় সাত লাখ ৪৮ হাজার টাকা। সম্পদের পরিমা...
05/11/2025

ডা. দ্বীন মোহাম্মদ কর অঞ্চল-২৩-এর করদাতা। আয়কর নথি অনুযায়ী, ২০২৩-২৪ করবর্ষে তাঁর আয় সাত লাখ ৪৮ হাজার টাকা। সম্পদের পরিমাণ ৫৬ লাখ ৯০ হাজার টাকা। ২০২৪-২৫ করবর্ষে আয় সাত লাখ ৫৫ হাজার ৭৩০ টাকা। সম্পদ দেখিয়েছেন ৬২ লাখ ৮৭ হাজার টাকা। অথচ অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তাঁর কাছে রোগীর সিরিয়াল পাওয়া অনেকটাই ভাগ্যের ব্যাপার! সিরিয়াল পাওয়া রোগী দেখা শুরু করেন বিকেল ৪টা থেকে। তবে রোগীর চাপ বিবেচনায় অনেক সময় রাত ১টা পর্যন্তও রোগী দেখেন।
এসপিআরসি হাসপাতালে শুক্র-শনিবার বাদে বাকি পাঁচ দিন রোগী দেখেন দ্বীন মোহাম্মদ। এ ছাড়া তাঁর চেম্বার বন্ধ থাকে সরকারি ছুটির দিনে। নাম-যশ ও খ্যাতির কারণে ঢাকা ও ঢাকার বাইরে থেকেও তাঁর চেম্বারে রোগীর ঢল থাকে। জানা যায়, দিনে কমপক্ষে ৫০ জন রোগী দেখেন তিনি। প্রতি রোগীর জন্য নির্ধারিত ফি এক হাজার ৫০০ টাকা। সে হিসাবে দিনে আয় ৭৫ হাজার টাকা। রোগীর অবস্থা মোটামুটি স্বাভাবিক থাকলে এই হাসপাতালেই চলে চিকিৎসা। তবে গুরুতর রোগী হলে তাঁর অধীনে ভর্তি হন শমরিতা হাসপাতালে। বিভিন্ন টেস্ট, ভর্তির খরচ, ছোটখাটো সার্জারি থেকে অন্যান্য খরচ বাবদ রোগীর পকেট থেকে চলে যায় লাখ টাকা। এই টাকার অন্তত ৬০ শতাংশ পর্যন্ত পান ডাক্তার। শুধু রোগীর ফি বাবদ মাসে ২২ দিন রোগী দেখলে তাঁর মাসিক আয় ১৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা। বিভিন্ন ধরনের উৎসব, ব্যক্তিগত ও পারিবারিক কাজ বাদ দিয়ে বছরে ২০০ দিন রোগী দেখলে তাঁর আয় এক কোটি ৫০ লাখ টাকা। এর সঙ্গে শমরিতায় ভর্তি হওয়া রোগীর চিকিৎসা, সার্জারি, টেস্টের কমিশন ও ওষুধ কম্পানির টাকা-উপহার যোগ করলে এর পরিমাণ অন্তত দ্বিগুণ হবে। অর্থাৎ বছরে আয় কমপক্ষে তিন কোটি টাকা। সে হিসাবে পুরো তিন কোটি টাকাই তিনি রাখছেন অপ্রদর্শিত। মানে এই টাকার ওপর কর পাচ্ছে না সরকার।
কর ফাঁকির বিষয়ে জানতে ডা. দ্বীন মোহাম্মদের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি। পরে হোয়াটসঅ্যাপে আয়ের তথ্য গোপন করে কর ফাঁকির বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করে খুদেবার্তা পাঠালে তিনি দেখেও এর কোনো জবাব দেননি।
সূত্র-কালের কণ্ঠ

 # # #🏠 মাত্র ৩৬০০ টাকা কিস্তিতে গড়ে তুলুন আপনার স্বপ্নের বাড়িনিজের একটি ঘর—প্রতিটি মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন।...
05/11/2025

# # #🏠 মাত্র ৩৬০০ টাকা কিস্তিতে গড়ে তুলুন আপনার স্বপ্নের বাড়ি

নিজের একটি ঘর—প্রতিটি মানুষের জীবনের সবচেয়ে বড় স্বপ্ন। কিন্তু বাড়ি বানানোর কথা উঠলেই অনেকের মনে ভয় জাগে—বড় অঙ্কের টাকার দরকার হবে, ঋণ নিতে হবে, আর মাসের পর মাস খরচ সামলাতে হবে!
কিন্তু আজ সেই চিন্তা দূর করুন।
কারণ এখন মাত্র ৩৬০০ টাকা মাসিক কিস্তি দিয়েই আপনি গড়ে তুলতে পারেন নিজের স্বপ্নের বাড়ি।

---

🏡 কেন এই পরিকল্পনা এত জনপ্রিয়

বর্তমানে বিভিন্ন হাউজিং স্কিম, এনজিও, কো-অপারেটিভ সোসাইটি, এবং মাইক্রোফাইন্যান্স সংস্থা স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য ছোট ঘর তৈরির সহজ কিস্তি সুবিধা দিচ্ছে।
এর মূল উদ্দেশ্য হলো—
👉 সকলের জন্য বাসস্থান
👉 সহজ পরিশোধযোগ্য মাসিক কিস্তি
👉 নিজের নামে জমি ও ঘর মালিকানা

---

💰 কীভাবে সম্ভব ৩৬০০ টাকায় বাড়ি

ধরা যাক আপনি একটি ছোট একতলা ঘর করতে চান যার নির্মাণ খরচ প্রায় ৪ লাখ টাকা।
এই টাকাটি আপনি যদি কোনো বিশ্বস্ত হাউজিং প্রকল্প বা এনজিওর মাধ্যমে ৫ বছরে (৬০ মাসে) কিস্তিতে পরিশোধ করেন, তাহলে:

🔹 মাসিক কিস্তি: প্রায় ৩,৬০০ টাকা
🔹 মেয়াদ: ৫ বছর
🔹 মোট খরচ: প্রায় ৪,৩২,০০০ টাকা (সামান্য সুদসহ)

এভাবে আপনি বিনা এককালীন চাপ ছাড়াই নিজের একটি বাড়ি বানাতে পারবেন।

---

🧱 ঘরের ধরন ও কাঠামো

৩৬০০ টাকায় কিস্তির ঘর পরিকল্পনা সাধারণত এমন হয়:

অংশ বিবরণ

আয়তন ১২০–১৫০ বর্গফুট
রুম ১টি
রান্নাঘর ১টি ছোট
বাথরুম/টয়লেট ১টি
ছাদ টিনশেড বা কংক্রিট স্ল্যাব (ইচ্ছানুযায়ী)
ভিত্তি ইট, সিমেন্ট, রড দিয়ে শক্তভাবে নির্মিত

এই ধরনের ঘর ৪–৫ লাখ টাকায় সম্পূর্ণ করা যায়, যা কিস্তিতে সহজেই পরিশোধযোগ্য।

---

⚙️ নির্মাণে ব্যবহৃত উপকরণ

সাশ্রয়ী ও টেকসই উপকরণ ব্যবহারে খরচ অনেক কমে যায় —

ইট ও ব্লক: স্থানীয় চুলার ইট বা কংক্রিট ব্লক

সিমেন্ট: ১৫–২০ ব্যাগ যথেষ্ট

রড ও বালু: ভিত্তি ও ছাদের জন্য পরিমাণ অনুযায়ী

টিন/স্ল্যাব: বাজেট অনুযায়ী বিকল্প

দরজা-জানালা: লোহার ফ্রেম বা কাঠ

রং ও ফিনিশিং: চুন বা ওয়াটারবেসড রং

---

🌿 টেকসই ও পরিবেশবান্ধব ডিজাইন

কম খরচে ঘর মানেই মানহীন হবে না—
কিছু সহজ কৌশলে ঘর হতে পারে আরামদায়ক ও পরিবেশবান্ধব:

✅ দক্ষিণমুখী জানালা রাখলে আলো ও বাতাস বেশি আসবে।
✅ ছাদের নিচে ফোম বা ইনসুলেশন দিলে গরম কম লাগবে।
✅ বৃষ্টির পানি সংরক্ষণের ব্যবস্থা রাখলে পানির সমস্যা কমবে।
✅ সৌর প্যানেল (Solar System) লাগালে বিদ্যুৎ বিলও প্রায় শূন্যে নামানো যায়।

---

🏦 কিস্তি ভিত্তিক হাউজিং সুবিধা কোথায় পাওয়া যায়

বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক প্রতিষ্ঠান এই ধরনের ছোট ঘরের কিস্তি ভিত্তিক সুবিধা দিচ্ছে, যেমন—

গ্রামীণ ব্যাংক

ব্র্যাক হাউজিং লোন

ASA হাউজিং প্রজেক্ট

Palli Karma-Sahayak Foundation (PKSF)

স্থানীয় কো-অপারেটিভ সোসাইটি বা রিয়েল এস্টেট প্রকল্প

প্রতিষ্ঠানভেদে ডাউন পেমেন্ট, কিস্তি ও মেয়াদ কিছুটা ভিন্ন হতে পারে।

---

💡 গুরুত্বপূর্ণ টিপস

1. প্রথমে নিজের জমির কাগজপত্র ঠিক রাখুন।

2. লোন বা কিস্তি নেওয়ার আগে শর্তাবলি ভালোভাবে পড়ুন।

3. নকশা ও বাজেট আগে থেকেই নির্ধারণ করুন।

4. স্থায়ী উপকরণ ব্যবহার করুন যাতে ঘর বহু বছর টেকে।

5. চাইলে ধাপে ধাপে (Phase-wise) নির্মাণ করুন।

---

✨ উপসংহার

মাত্র ৩৬০০ টাকার মাসিক কিস্তিতে আপনি আজ থেকেই শুরু করতে পারেন নিজের স্বপ্নের ঘর নির্মাণের যাত্রা।
একটি ছোট কিন্তু নিরাপদ ও নিজের নামে বাড়ি শুধু মাথা গোঁজার ঠাঁই নয়—এটি স্বপ্ন, স্থিতি ও আত্মসম্মানের প্রতীক।

তাই আর দেরি নয়, এখনই সঠিক পরিকল্পনা নিন—
আপনার স্বপ্নের বাড়ি হোক বাস্তব! 🏡***

🛑 যাদের দলিল আছে, কিন্তু রেকর্ড নাই – তারা কি নতুন জরিপে নিজের নামে রেকর্ড নিতে পারবেন?হ্যাঁ, পারবেন!কিন্তু শুধু দলিল থা...
01/08/2025

🛑 যাদের দলিল আছে, কিন্তু রেকর্ড নাই – তারা কি নতুন জরিপে নিজের নামে রেকর্ড নিতে পারবেন?

হ্যাঁ, পারবেন!
কিন্তু শুধু দলিল থাকলেই হবে না। মালিকানা আইনি প্রমাণ দিয়ে জরিপ টিমকে বোঝাতে হবে।

--- ১. দলিল থাকা মানে কী?

দলিল (বিক্রয়/উপহার/দান দলিল) হলো আপনার জমি কেনা বা পাওয়া প্রমাণ।
👉 কিন্তু এই দলিল যদি খতিয়ানে (রেকর্ডে) আপডেট না হয়, তাহলে সরকারী নথিতে আপনি মালিক হিসেবে স্বীকৃত নন।

তাই রেকর্ড (খতিয়ান) সংশোধন বা নতুন নামে এন্ট্রি করানো জরুরি।

--- ২. নতুন জরিপে রেকর্ড কিভাবে হবে?

নতুন জরিপে (BDRS – Bangladesh Digital Survey) মাঠে জরিপকারী আসবে।

তখন যা করতে হবে:
- অরিজিনাল দলিল ও সার্টিফায়েড কপি দেখাতে হবে।
- খাজনার রসিদ, নামজারি কপি (যদি থাকে), দখলের প্রমাণ (যেমন চাষাবাদ, বসতবাড়ি, সীমানা) দেখাতে হবে।
- উত্তরাধিকার সূত্রে মালিক হলে – উত্তরাধিকার সনদ ও বণ্টননামা রাখতে হবে।

--- ৩. কি কি করতে হবে? (Step by Step)

ধাপ ১: দলিল যাচাই করান
সাব-রেজিস্ট্রি অফিস থেকে সার্টিফায়েড কপি নিয়ে নিন। এতে প্রমাণ হবে দলিল আসল।


ধাপ ২: খাজনা (ভূমি কর) আপডেট করুন
ইউনিয়ন ভূমি অফিসে গিয়ে খাজনা জমা দিন।
👉 খাজনার রসিদ জরিপে বড় প্রমাণ হিসেবে ধরা হয়।


ধাপ ৩: নামজারি (Mutation) আবেদন করুন।
যদি এখনো নামজারি না হয়ে থাকে,
AC Land অফিসে নামজারি আবেদন করুন।
দলিল, খাজনা রসিদ, মালিকানার ইতিহাস দিয়ে নামজারি করান।

ধাপ ৪: জরিপ টিমকে প্রমাণ দিন
জরিপকারী আসলে দলিল, খাজনা রসিদ, নামজারি আবেদন/অর্ডার দেখান।
প্রয়োজনে পাড়া-প্রতিবেশী সাক্ষী রাখুন।

--- ৪. যদি আপত্তি ওঠে?

কেউ যদি আপত্তি দেয় (যেমন: জমি তার বলে দাবি করে):
জরিপের আপত্তি মামলার (Objection Case) মাধ্যমে শুনানিতে অংশ নিন।
প্রমাণ দেখিয়ে নিজের পক্ষে মালিকানা দাবি প্রতিষ্ঠা করুন।

--- ৫. আদালতের আশ্রয়
যদি জরিপে নাম না আসে বা বিরোধ মেটাতে না পারেন—
👉 জেলা জজ আদালতে Title Declaration Suit করে মালিকানা ঘোষণা নিতে পারেন।

--- ৬. কেন এখনই করাবেন?
ডিজিটাল রেকর্ড (BDRS) হয়ে গেলে পরবর্তীতে পরিবর্তন করা কঠিন হবে।
সঠিক সময়ে দলিল, খাজনা, নামজারি আপডেট না করলে জমির মালিকানা নিয়ে সমস্যা তৈরি হতে পারে।

--- সহজ ভাষায়:
> দলিল আছে, কিন্তু রেকর্ড নাই?
জরিপে প্রমাণ (দলিল + খাজনা + নামজারি আবেদন + দখল) দিয়ে দেখাতে হবে।
তাহলেই নতুন জরিপে আপনার নামে রেকর্ড হবে।

---: Jahangir Hossain LLB

#দলিল #নতুনজরিপ #নামজারি #ভূমিসেবা

বাংলাদেশে অনেকেই মাছের মাথা ফেলে দেন—অথচ এই মাথার ভেতরের ছোট্ট একটি অঙ্গ ‘পিটুইটারি গ্লান্ড’ এখন কোটি টাকার আন্তর্জাতিক ...
31/07/2025

বাংলাদেশে অনেকেই মাছের মাথা ফেলে দেন—অথচ এই মাথার ভেতরের ছোট্ট একটি অঙ্গ ‘পিটুইটারি গ্লান্ড’ এখন কোটি টাকার আন্তর্জাতিক বাজার তৈরি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই গ্লান্ড থেকেই কৃত্রিম প্রজননের জন্য অত্যাবশ্যক হরমোন তৈরি হয়, যা বিশেষ করে ফিশ হ্যাচারি, ফার্মাসিউটিক্যাল রিসার্চ ও অ্যাকুয়া টেক কোম্পানিতে ব্যবহৃত হয়।

বিশ্বব্যাপী রুই, কাতলা, মৃগেল, পাঙ্গাস, শিং, মাগুর ও বোয়াল মাছের গ্লান্ডের চাহিদা ব্যাপক। মাত্র ৫–১০ মিলিগ্রাম ওজনের এই গ্লান্ডগুলো থেকে প্রতি কেজিতে প্রায় ৪,০০০–৫,০০০ গ্লান্ড পাওয়া যায়। আর আন্তর্জাতিক বাজারে এর মূল্য প্রতি কেজি ৩০–৫০ হাজার মার্কিন ডলার, অর্থাৎ ৩০–৫০ লাখ টাকা।

গ্লান্ড রপ্তানির জন্য প্রয়োজনীয় শর্তসমূহ:

ট্রেড লাইসেন্স

ভ্যাট রেজিস্ট্রেশন ও BIN নম্বর

EPB রেজিস্ট্রেশন ও মৎস্য অধিদপ্তরের অনুমোদন

এক্সপোর্ট কোয়ালিটি প্রসেসিং ও স্টোরেজ সুবিধা

বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় অঞ্চল:
ময়মনসিংহ, রাজশাহী, খুলনা, বরিশাল, কুমিল্লা ও সিলেট অঞ্চলে প্রতিদিন যেসব মাছ কাটাকাটি হয়, সেখান থেকেই সংগ্রহ করা যেতে পারে মূল্যবান এই গ্লান্ড।

ছোট স্কেলে ঘরে বসে শুরু করা গেলেও আন্তর্জাতিক মানে গ্লান্ড সংরক্ষণে -৪০°C ডিপ ফ্রিজ কিংবা ইথানল সলিউশন প্রয়োজন হয়।

বিশ্ববাজারে বায়ার খুঁজতে পারেন:

Alibaba, Tradekey, Made-in-China

বিদেশি হ্যাচারি ও বায়োটেক কোম্পানি

আন্তর্জাতিক ফিশারিজ ট্রেড ফেয়ারে অংশগ্রহণের মাধ্যমে

বিশেষ পরামর্শ:
এটা গল্প না—বাস্তব। যারা মৎস্য খাতে নতুন উদ্যোক্তা হতে চান, তাদের জন্য পিটুইটারি গ্লান্ড একটি সুপার লাভজনক ও আন্তর্জাতিক বাজারসম্পন্ন সুযোগ। সচেতনতা, প্রশিক্ষণ ও সরকারি অনুমোদন নিয়ে বৈধভাবে শুরু করলে এই খাতে বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের বিশাল সম্ভাবনা রয়েছে।

#বাংলাদেশ_মৎস্যখাত #মাছের_অঙ্গ #পিটুইটারি_ব্যবসা

Big shout out to my newest top fans! 💎Jitendra Jeetu Chouhan, Raja Nadeem, M Sajid, منصور دیهیم, Zafran Blai, الل الله, ...
31/07/2025

Big shout out to my newest top fans! 💎

Jitendra Jeetu Chouhan, Raja Nadeem, M Sajid, منصور دیهیم, Zafran Blai, الل الله, Hadi Bux Lakho, Jaleel Ahmad, Mohammad Bahmani, Angal Tacfija, Meet Singh, Mohd Javed Shaikh, Wajid Buriro Wajid, M Ishfaq Anjum, Siddeeq Palottakath, M Nawaz, Chahar Madan, Shazad Bhatti, Luis Veliz, Azeem Khatib, Robert Gamambaye Bekoutou, Peer Abbas, Qamer Baloch, Omer Saiti, Irfan Gill, SHavej Khan, Savir Sabir Ali, Sahid Idrhisi, Собир Рузикулов, Sayed Ibrahim, পিচিচ রোমিও, Ahad Islam, G Ali Naz Lodhi, Shah Nawaz, Kamruzzaman Munna

Drop a comment to welcome them to our community, fans

Address

Delhi
1700

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Al-Muslim Properties posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Al-Muslim Properties:

Share