https://www.facebook.com/107254218458528/

Short Video Hub, Delhi (2025)

13/05/2025

রাজাকার দেখলে জাতীয় সঙ্গীত পড়ে ফুঁ দিয়ে দিন!
গায়েব হয়ে যাবে নিমিষেই!

বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করেই দেখুন

10/05/2025

আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত নিলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকার..

শীঘ্রই কার্যকর

10/05/2025

জাতির প্রতিষ্ঠাতা ও বীরদের সাংবিধানিক স্বীকৃতির দাবি জানিয়েছে ভাসানী জনশক্তি পার্টি। এ তালিকায় আছেন শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক, মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী, শেখ মুজিবুর রহমান এবং শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। দলটি জানিয়েছে, তাদের ‘ফোর ফাউন্ডিং ফাদারস অব দ্য ন্যাশন’ হিসেবে ঘোষণা করতে হবে। গতকাল জাতীয় সংসদ সচিবালয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে এ তথ্য জানানো হয়।

#জাতিরপিতা #ফাউন্ডিংফাদার্স #বাংলাদেশ

09/05/2025

এন্টিবায়োটিক আবিষ্কার করার সময় আলেকজান্ডার ফ্লেমিং বলেছিলেন, "এই এন্টিবায়োটিকের কারণে আজ কোটি কোটি মানুষের প্রাণ বেঁচে যাবে। কিন্তু অনেক বছর পর এগুলো আর কাজ করবে না! তুচ্ছ কারণে কোটি কোটি লোক মারা যাবে আবার।"

এন্টিবায়োটিক খাওয়ার কিছু নিয়ম আছে। একটা নির্দিষ্ট ডোজে, একটা নির্দিষ্ট মেয়াদ পর্যন্ত এন্টিবায়োটিক খেতে হয়। না খেলে যেটা হতে পারে সেটাকে বলা হয় "এন্টিবায়োটিক রেজিসটেন্স''।

ধরুন, আমার দেহে এক লক্ষ ব্যাকটেরিয়া আছে। এগুলোকে মারার জন্য আমার ১০টা এম্পিসিলিন খাওয়া দরকার। এম্পিসিলিন এক প্রকার এন্টিবায়োটিক। আপনি খেলেন ৭ টা। ব্যাকটেরিয়া মরলো ৭০ হাজার এবং আপনি সুস্থ হয়ে গেলেন। ৩০ হাজার ব্যাকটেরিয়া কিন্তু রয়েই গেল। এগুলো শরীরে ঘাপটি মেরে বসে জটিল এক কান্ড করল নিজেরা নিজেরা।

তারা ভাবল, যেহেতু এম্পিসিলিন দিয়ে আমাদের ৭০ হাজার ভাইকে হত্যা করা হয়েছে, আমাদেরকে এম্পিসিলিন প্রুফ জ্যাকেট পরতে হবে এবার। প্ল্যান করে থেমে থাকে না এরা, বরং সত্যি সত্যি জ্যাকেট তৈরি করে ফেলে ওই ব্যাকটেরিয়াগুলো। এরা বাচ্চা-কাচ্চাও পয়দা করে একই সময়ে। বাচ্চাদেরকেও সেই জ্যাকেট পরিয়ে দেয়।
এর ফলে যেটা হয়, পরের বার এম্পিসিলিন নামক এন্টিবায়োটিকটা আর কাজ করে না!

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হচ্ছে, জ্যাকেট পরা ব্যাকটেরিয়াগুলো কেবল ঐ ব্যাক্তির শরীরেই বসে থাকে না। তিনি যখন হাঁচি দেন, কাশি দেন, ব্যাকটেরিয়া গুলো ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়। এক সময় পুরো এলাকায়ই আর ওই এন্টিবায়োটিক কাজ করে না। যারা খুব নিয়ম করে ওষুধ খান তারাও বিপদে পড়ে যান সবার সাথে।

আমরা খুব ভয়ংকর একটা সময়ের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি দ্রুত। ব্যাকটেরিয়া আর তাদের বিভিন্ন 'জ্যাকেট'এর তুলনায় এন্টিবায়োটিকের সংখ্যা খুব বেশি না। অনেক এন্টিবায়োটিক এখন আর কাজ করে না, বাকিগুলোর ক্ষমতাও কমে আসছে। আমাদের বড় বড় হাসপাতাল থাকবে, সেখানে এফসিপিএস, এমডি, পিএইচডি করা ডাক্তাররা থাকবেন কিন্তু কারোরই কিছু করার থাকবে না। সামান্য সর্দিতেই রোগী মরে সাফ হয়ে যাবে।

উন্নত বিশ্বের চিকিৎসা ব্যবস্থা আলাদা। তারা নিয়ম মেনে ডাক্তারের পরামর্শ মতো ওষুধ খায়। বিপদে আছি আমরা। "মেডিসিনের বাইবেল" নামে পরিচিত ডেভিডসের বইয়েও আমাদের এই উপমহাদেশের উল্লেখ আছে আলাদা করে। অনেক ট্রিটমেন্টে বলা হয়েছে,
"This organism is registant against this Drugs in the subcontinent'' অর্থাৎ এই জীবাণুটি উপমহাদেশের এই ওষুধগুলোকে প্রতিরোধ করতে সক্ষম।

টিভি পত্রিকায় নানান বিষয়ে মানুষকে সচেতন করা হয়। বাথরুম করে হাত ধুতে হবে, কাশি হলে ডাক্তার দেখাতে হবে, নিরাপদ পানি খেতে হবে ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এন্টিবায়োটিক নিয়ে কোনো কিছু আজও চোখে পড়েনি। অথচ এটা অন্যগুলোর চেয়ে বেশি জরুরি। এন্টিবায়োটিক কাজ না করলে এত সচেতনতা দিয়েও আর লাভ হবেনা। আগুন নিয়ে খেলছে ফার্মেসিওয়ালারা।

রোগী ফার্মেসীতে গিয়ে একটু জ্বরের কথা বললেই ফার্মেসিতে বসে থাকা সেই লোকটি দিয়ে দিচ্ছে Azithromycin, Cefixime, Cefuroxime অথবা Levofloxacin নামক কিছু নামকরা দামী এন্টিবায়োটিক, কিন্তুু কত দিন খেতে হবে সেটা না জানিয়ে সুন্দর করে বলে দেয় এই ওষুধটি ১ ডোজ খাবেন, সব রোগ ভালো হয়ে যাবে আর এই ভাবেই আস্তে আস্তে Resistance হচ্ছে সব এন্টিবায়োটিক।

চিকিৎসা ব্যবস্থার সাথে যারা জড়িত তাদেরকে এখনই ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা উচিত। সবাইকে এন্টিবায়োটিকের সঠিক ব্যবহার বিষয়ে সচেতনতা বাড়াতে হবে। না হলে আমাদের ভবিষ্যত অন্ধকার।
©

09/05/2025

তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার এক অনন্য মেধাবী শিক্ষার্থী সাদ আল আমিন। ছোটবেলা থেকেই যিনি পড়াশোনায় ছিলেন একাগ্র, পরিশ্রমী ও লক্ষ্যভেদে অটল। ২০২৩ সালে আলিম পরীক্ষায় কৃতিত্বের সঙ্গে উত্তীর্ণ হওয়ার পর এবার তার জীবন খুঁজে পেয়েছে আরও একটি বড় সাফল্যের দিগন্ত।

সাদ আল আমিন পেয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত Knox College থেকে প্রায় ৩ কোটি টাকা সমমূল্যের পূর্ণাঙ্গ স্কলারশিপ। অর্থাৎ, তাঁর উচ্চশিক্ষার যাবতীয় খরচ বহন করবে কলেজ কর্তৃপক্ষই। এটা শুধু একটি স্কলারশিপ নয় — এটা এক মধ্যবিত্ত ঘরের স্বপ্নকে বাস্তব রূপ দেওয়ার গল্প।

তা’মীরুল মিল্লাতের শিক্ষকরা বলেন, “সাদ শুরু থেকেই ব্যতিক্রম। অধ্যবসায়, মেধা আর আত্মবিশ্বাস মিলিয়ে সে দেখিয়েছে যে মাদ্রাসা শিক্ষার্থীরাও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সফল হতে পারে।”

সাদের এই অর্জনে তা’মীরুল মিল্লাত মাদ্রাসা ক্যাম্পাসে বইছে আনন্দের বন্যা। শিক্ষক, গভর্নিং বডির সদস্য, সহপাঠী—সবাই তাকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। তাদের মতে, সাদের সাফল্য শুধু তার একার না, বরং গোটা প্রতিষ্ঠান ও দেশের জন্যই একটি গর্বের মুহূর্ত।

মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তারা আশা করছে সাদ ভবিষ্যতে আরও উচ্চতর শিক্ষা ও গবেষণার মাধ্যমে দেশকে গর্বিত করবেন।

সাদ বলেন,

“আমার পাশে ছিল পরিবার, টিম আর প্রিয় মানুষদের ভালোবাসা — তাদের প্রতি আমি আজীবন কৃতজ্ঞ।”

তিনি আরও যোগ করেন,
“ইচ্ছা আর পরিশ্রম থাকলে স্বপ্ন সত্যি হবেই। আমি যদি ঢাকার এক মধ্যবিত্ত ঘরের ছেলে হয়েও আজ যুক্তরাষ্ট্রের স্কলারশিপ নিয়ে উচ্চশিক্ষায় যেতে পারি, তবে আপনি কেন পারবেন না? হোক আপনি পাহাড়ি এক কুঁড়েঘরে কিংবা বৈষম্যঘেরা মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যবস্থার ভিতর থেকেও!”

#সাফল্যেরগল্প

09/05/2025

রংপুরে হার্টের রক্তনালীতে একটি রিং লাগিয়ে তিনটির বিল নেওয়ায় চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা করলেন রোগী

08/05/2025

BREAKING NEWS 🔴
ফ্যাসিবাদ সরকারের সাবেক রাষ্ট্রপতি দেশত্যাগ করায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার দিনাজপুর থেকে আসা গাড়িবহর আটক করতে সৈয়দপুর বিমানবন্দরের সামনে অবস্থান নিয়েছেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

08/05/2025

সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ সম্প্রতি থাইল্যান্ড চলে গেছেন। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে।
আজ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, এই ঘটনার সাথে যারা জড়িত কিংবা যারা তাকে পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে তাদেরকে শাস্তির আওতায় আনতে না পারলে পদত্যাগ করবেন বলে জানান তিনি।

08/05/2025

"যুদ্ধ চাই না", "যুদ্ধ চাই না" এসব বলে কী বোঝাতে চাইতেছেন?

যুদ্ধটা কে চেয়েছে, দেখেননি এতোদিন?

নিজের দেশের মানুষ মেরেছে। ঐটাকে জঙ্গি হামলা বলে পাকিস্তানের জড়িত থাকার দাবি করেছে।এরপর আজ রাতে হামলা করেছে মসজিদে।

৮ জন সিভিলিয়ান মেরে ফেলেছে। এর মধ্যে নারী আর শিশু আছে।

হিজ্রেলের সাথে কোন পার্থক্য আছে এদের?

নাই।

সো, যুদ্ধ পাকিস্তানের চাওয়া লাগে নাই। ভারত নিজে যখন চেয়েছে, যুদ্ধ শুরু করেছে।

যুদ্ধ আমাদেরও চাওয়া না চাওয়াতে কিছু যায় আসবে না।

একদিন হুট করে দেখবেন, পশ্চিমবঙ্গে একটা জঙ্গি হামলা হয়েছে।

ভারতীয় মিডিয়া বলে দিবে, এইটা বাংলাদেশ করেছে।

রাতের বেলা আমার আপনার উপর বোমা ফেলে চলে যাবে।

যুদ্ধ চাই না, যুদ্ধ চাই না, শান্তি চাই বলে কোন লাভ নাই। কারণ আপনার প্রতিবেশি তো ভাই শান্তি চায় না।

পাকিস্তান নিয়ে আমাদের দোয়া করতে হবে। পাকিস্তানের ভাগ্য আর আমাদের ভাগ্য এই উপমহাদেশে এক সুতোয় বাঁধা।

পাকিস্তানের পরমানু বোমা শুধু পাকিস্তানকেই টিকাইয়া রাখে নাই, বরং ঢাকাকেও অক্ষত রাখছে দিল্লীর কাছে থেকে।

ইসলামাবাদের পতনের এক ঘন্টার মধ্যে ঢাকার পতন হবে।

যেই ইন্ডিয়ান মিডিয়া পাকিস্তানকে সন্ত্রাসী বলে, সেই মিডিয়াই ইউনূসকে মৌলবাদী বলে। তারেককেও তাই বলবে।

আপনি যুদ্ধ চাই না, যুদ্ধ চাই না জপ করতে থাকবেন? ওদিকে আপনাকে মেরে দিয়ে বলবে সন্ত্রাসী মেরেছি। এসব জপ করে তো বাঁচতে পারবেন না।

সো, এই যুদ্ধে পাকিস্তানের টিকে থাকা আমাদের জন্য জরুরি।

তারচেও জরুরি হলো, আমাদের নিজেদের যুদ্ধ বিমান কেনা, আকাশ প্রতিরক্ষার সরঞ্জাম কেনা, আমাদের আর্মিকে দ্রুত ভিত্তিতে ক্যাপাবল করা।

হামলা পাকিস্তানের কোন সামরিক বেজে না, প্রথম হামলাটা হয়েছে মসজিদে।

এই যুদ্ধে পাকিস্তান ফেইল করলে বাংলাদেশের মসজিদও অক্ষত থাকবে বলে মনে করি না।

মহান আল্লাহ তাআলা এই যুদ্ধে এশিয়ার নব্য হিজ্রেলকে লাঞ্ছিত এবং পরাজিত করুক।

08/05/2025

07/05/2025

সিটি ব্যাংকের ডাটা সেন্টার স্থানান্তরের কারণে ৯ মে শুক্রবার শুরুর রাত ১২টা থেকে ১১ মে রাত ৮টা পর্যন্ত সকল ব্যাংকিং সেবা স্থগিত থাকবে।

ব্যাংক তো বটেই, অনলাইনেও কোনোরকম লেনদেন করা যাবেনা, এমনকি কার্ড দিয়ে কিছু কেনাও যাবেনা!

#সিটিব্যাংক

07/05/2025

টাকা ; যখন প্রয়োজন হয়, তখনই এর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি বোঝা যায়।

একজন পিতা হিসেবে সবচেয়ে কষ্ট তখনই লাগে, যখন আপনার প্রিয় সন্তান দোকানে দাঁড়িয়ে একটি খেলনা হাতে নেয়, আর আপনি সেটি কিনে দেওয়ার সামর্থ্য না রাখেন।

কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে গিয়ে আপনি বুঝে যান—অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল হলে, মানুষ সম্মান দিতেও কৃপণতা করে।

শ্বশুরবাড়িতে গেলে টের পান, অন্য জামাইকে যতটা আন্তরিকভাবে আদর-আপ্যায়ন করা হয়, আপনাকে ততটা নয়—শুধুমাত্র আপনি তুলনামূলকভাবে কম সক্ষম বলে।

আপনার স্ত্রীর ছোট ছোট চাওয়াগুলো পূরণ করতে না পারলে, এক সময় তা দাম্পত্য কলহে রূপ নেয়। তিনি অভিযোগ করেন, রাগ করেন—কারণ তিনি জানেন, আপনি চাইলেও পারেন না।

কোনো রেস্টুরেন্টে সবাই মিলে খেতে গিয়ে বিল দেওয়ার সময় যখন আপনি চুপ করে বসে থাকেন, তখন বুঝতে পারেন—টাকা শুধু বিল নয়, এটি আত্মমর্যাদারও প্রতীক।

বন্ধুদের মাঝে কিংবা আত্মীয়স্বজনদের মধ্যে চলাফেরা করতে গিয়েও আপনি উপলব্ধি করেন—টাকা না থাকলে আপনার অস্তিত্বটাই অনেকে উপেক্ষা করে চলে।

আর যখন আপনি বিপদে পড়েন এবং সাহায্যের জন্য কাউকে ডাকেন, তখন টের পান—টাকা না থাকলে সহানুভূতিও যেন বিলাসিতা হয়ে যায়।

টাকার অভাবই মানুষকে শেখায় এর প্রকৃত মূল্য।

তাই আর সময় নষ্ট না করে, এখন থেকেই শিখুন কীভাবে আয় বাড়ানো যায়, কীভাবে নিজের অবস্থান মজবুত করা যায়। কারণ এই কঠিন বাস্তবতায়, জীবনের ৮০% সমস্যার সমাধান—টাকাতেই সম্ভব।

#টাকারগুরুত্ব #বাস্তবতা #জীবনেরছবি #অর্থনৈতিকস্বাধীনতা #বাংলা_স্ট্যাটাস #রিয়েললাইফ েকে #সম্মান_ও_টাকা

Short Video Hub

13/05/2025

10/05/2025

10/05/2025

09/05/2025

09/05/2025

09/05/2025

08/05/2025

08/05/2025

08/05/2025

08/05/2025

07/05/2025

07/05/2025

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category