Hindu Unity Alliance

11/05/2025

https://youtu.be/XeLMZ7jQf3w?si=_pKi-vNpax4-Wtkv

বাংগালী মুসলিম পাকিস্তান চলে যাক যারা ভারত সাপোর্ট না করেন।

11/05/2025

https://youtube.com/shorts/o08cRvxw0Z8?si=Z7kq6ODtEnuDcR7G

30/04/2025

হিন্দু থেকে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে চায়। অতপর: যা ঘটল

22/04/2025

হিংসা VS সনাতন ধর্ম

হিন্দু ধর্মে সাধারণভাবে অহিংসা (অহিংসা পরম ধর্মঃ) কে সর্বোচ্চ ধর্ম হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে, ধর্ম ও ন্যায় রক্ষার জন্য নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে হিংসার আশ্রয় নেওয়া যায়—এমন ধারণাও হিন্দু ধর্মগ্রন্থে বিদ্যমান। নিচে এর ব্যাখ্যা রেফারেন্সসহ দেওয়া হলো:
১. ভগবদ গীতা (Bhagavad Gita)

অধ্যায় ২, শ্লোক ৩১-৩৩:

> "কর্মণ্যেবাধিকারস্তে মা ফলেষু কদাচন..."
এখানে কৃষ্ণ অর্জুনকে যুদ্ধ করতে বলেন, কারণ তিনি ক্ষত্রিয়—তাঁর ধর্মই হলো ন্যায়ের পক্ষে যুদ্ধ করা।
অধ্যায় ৪, শ্লোক ৭-৮:

> "যদা যদা হি ধর্মস্য গ্লানির্ভবতি ভারত..."
অর্থ: যখনই ধর্মের হ্রাস ও অধর্মের বৃদ্ধি ঘটে, তখন আমি নিজে অবতীর্ণ হই ধর্ম রক্ষার জন্য।

এই শ্লোকগুলোতে বলা হয়েছে, অন্যায় ও অধর্ম দমন করতে এবং ধর্ম রক্ষা করতে প্রয়োজন হলে হিংসা বা যুদ্ধও গ্রহণযোগ্য হতে পারে।
২. মনুস্মৃতি (Manusmriti)

মনুস্মৃতি ৮.350:

> "অধর্মেন জয়েত ধর্মম" – কখনো কখনো অন্যায়কে দমন করার জন্য উপযুক্ত ব্যবস্থা নিতে হয়।

৩. রামায়ণ ও মহাভারতের দৃষ্টান্ত

রামায়ণে, রামচন্দ্র রাবণকে বধ করেন—এটি একপ্রকার ধর্ম রক্ষার জন্য হিংসার প্রয়োগ।

মহাভারতে, পাণ্ডবরা কৌরবদের বিরুদ্ধে ধর্ম যুদ্ধ করেন, যেটি শ্রীকৃষ্ণের অনুমোদন সাপেক্ষে ঘটে।
সারসংক্ষেপ:

হিন্দু ধর্ম অহিংসার উপর জোর দিলেও, ন্যায় প্রতিষ্ঠা ও ধর্ম রক্ষার জন্য হিংসার ব্যবহার কখনো কখনো অনুমোদিত। এটি পরিস্থিতি নির্ভর। যখন কোনো হিংসা অন্যায়, পাপ বা অমানবিকতা রোধের জন্য করা হয়, তখন সেটি ধর্ম রক্ষার অংশ হিসেবে বিবেচিত হতে পারে।

আপনি চাইলে এই বিষয়ে আরও গভীর দার্শনিক বিশ্লেষণও দিতে পারি।
#২য়:
অহিংসা পরম ধর্মঃ (अहिंसा परमो धर्मः) — এই মন্ত্রটি সংস্কৃত ভাষায় এবং হিন্দু, বৌদ্ধ ও জৈন ধর্মে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নীতি।

মূল মন্ত্র:

"अहिंसा परमो धर्मः, धर्म हिंसा तथैव च।"
উচ্চারণ: "অহিংসা পরমো ধর্মঃ, ধর্ম হিংসা তথৈব চ।"

অর্থ:

"অহিংসা পরম ধর্ম, কিন্তু ধর্ম রক্ষার জন্য হিংসাও ধর্মই।"

এই মন্ত্রটি দেখায় যে, সাধারণত অহিংসা শ্রেষ্ঠ ধর্ম হলেও, যখন ধর্ম ও ন্যায়ের রক্ষা করতে হয়, তখন হিংসাও ধর্মের অংশ হতে পারে।

এই নীতিটি মহাভারতের বিভিন্ন অংশে অনুপমভাবে প্রতিফলিত হয়েছে, বিশেষ করে কৃষ্ণ ও ভীষ্মের উপদেশে। চাইলে আপনি কোন প্রসঙ্গে এটি ব্যবহৃত হয়েছে তাও জানতে পারেন।

22/04/2025

নিচের লিংকটি হচ্ছে আমাদের YouTube channel।
সবার প্রতি অনুরোধ আমাদের ভিডিওগুলো দেখে Subscribe করবেন।আর আমাদের পাশে থাকবেন।যাতে ভালো ভালো ভিডিও আপনাদের উপহার দিতে পারি।
ধন্যবাদান্তে
Hindu Unity Alliance Team.
Har Har Mahadev

**What You'll Find on Our Channel:** Our channel offers a diverse range of content designed to inform, inspire, and empower the Hindu community. Here's a glimpse of what you can expect: * **Discussions on Hindu Philosophy and Spirituality: *Exploration of Hindu History and Culture:** *Interviews wit...

20/04/2025

ভগবান শিব হিন্দু ধর্মের একটি প্রধান দেবতা, যিনি "ত্রিমূর্তি"র (ব্রহ্মা, বিষ্ণু ও শিব) অন্যতম। শিবের স্ত্রী ও পুত্রগণের পরিচয় ও বর্ণনা নিচে রেফারেন্সসহ দেওয়া হলো:
স্ত্রী: পার্বতী

পরিচয়:
পার্বতী দেবী শিবের প্রধান পত্নী। তিনি শক্তির দেবী হিসেবে পূজিত হন এবং দেবী দুর্গা ও কালী রূপেও পরিচিত। পার্বতী হিমালয়ের রাজা হিমবান ও মেনকার কন্যা।

রেফারেন্স:

শিব পুরাণ (Shiva Purana): পার্বতীকে শিবের প্রেয়সী ও পত্নী হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, যিনি বহু তপস্যার মাধ্যমে শিবকে লাভ করেন।

কালিকা পুরাণ ও দেবী মহাত্ম্য: পার্বতীর দুর্গা ও কালী রূপের বর্ণনা দেওয়া হয়েছে।
পুত্রগণ:

১. কার্তিকেয় (স্কন্দ/মুরুগান/সুব্রহ্মণ্য)
পরিচয়:
কার্তিকেয় যুদ্ধ ও বীর্যের দেবতা। তিনি অসুর তারকাসুরকে বধ করেন। দক্ষিণ ভারতে মুরুগান নামে পূজিত হন।

রেফারেন্স:

স্কন্দ পুরাণ: তার জন্ম, পালনের বিস্তারিত বর্ণনা এবং তারকাসুর বধের কাহিনি রয়েছে।

মহাভারত: শ্লোক ও কাহিনিতে কার্তিকেয়কে দেবসেনাপতি (দেবতাদের সেনানায়ক) বলা হয়েছে।
২. গণেশ (গণপতি/বিঘ্নহর্তা)

পরিচয়:
গণেশ হলেন বুদ্ধি, সমৃদ্ধি ও বিঘ্ননাশের দেবতা। তাঁর মাথা একটি হাতির মত। গণেশের জন্ম ও তার মাথা পরিবর্তনের কাহিনি অত্যন্ত জনপ্রিয়।

রেফারেন্স:

শিব পুরাণ: পার্বতী গন্ধ থেকে গণেশকে সৃষ্টি করেন। শিব অজ্ঞাতসারে তাঁর মাথা কেটে দেন, পরে একটি হাতির মাথা প্রতিস্থাপন করেন।

লিঙ্গ পুরাণ ও গণেশ পুরাণ: গণেশের জন্ম, গুণাবলি ও পূজার পদ্ধতি বিস্তারিতভাবে বর্ণিত।

19/04/2025

ঠিক আছে কি??
প্রশ্ন: ভগবান ব্রহ্মা কি তার মেয়েকে বিয়ে করেছেন?

উত্তর:

পুরাণ অনুযায়ী, একটি গল্প আছে যেখানে ব্রহ্মা তারই সৃষ্ট এক নারী দেবী, সরস্বতী বা অন্য এক রূপে শতরূপা–কে দেখে আকৃষ্ট হন। এই কাহিনিটি বিভিন্ন পুরাণে ভিন্নভাবে বলা হয়েছে।

মূল প্রসঙ্গ: শতরূপা (Shatarupa)

ব্রহ্মা নিজেই শতরূপা নামের এক নারী সৃষ্টি করেন।

শতরূপা ছিলেন অত্যন্ত সুন্দরী, আর ব্রহ্মা তার প্রতি আকৃষ্ট হন।

তিনি তার দিকে এতটাই মনোযোগ দেন যে, যখন শতরূপা একদিকে সরেন, ব্রহ্মাও নিজের মাথা ঘুরিয়ে তার দিকে তাকান।

এর ফলে ব্রহ্মার চারটি মুখ সৃষ্টি হয়, চারদিকে তাকানোর জন্য।

পরে তিনি আরও একবার উপরের দিকে তাকাতে গিয়ে পঞ্চম মুখ সৃষ্টি করেন (যেটি পরে শিব ধ্বংস করেন বলে এক কাহিনি আছে)।

কিছু পুরাণ অনুসারে:

এই আকর্ষণ দেখে দেবতারা ও শিব তাকে সতর্ক করেন যে, একজন স্রষ্টা হিসেবে তার এই আচরণ অনুচিত।

এই কাহিনিকে রূপকভাবে দেখা হয়, যেখানে 'শতরূপা' হচ্ছে প্রকৃতি বা সৃষ্টি, আর ব্রহ্মা হচ্ছেন স্রষ্টা — তাদের মিলন মানে সৃষ্টি প্রক্রিয়ার শুরু।
সরস্বতী ও ব্রহ্মা:

সরস্বতীকে অনেক সময়ে ব্রহ্মার consort বা স্ত্রী হিসেবে উল্লেখ করা হয়।

কিন্তু একই সাথে তিনি ব্রহ্মার “মানস কন্যা” — অর্থাৎ চিন্তা থেকে উদ্ভূত।

এটি রূপকভাবে ব্যাখ্যা করা হয় — যেমন বুদ্ধি (সরস্বতী) সৃষ্টির (ব্রহ্মা) সঙ্গে আবদ্ধ।

রূপক ও আধ্যাত্মিক ব্যাখ্যা:

এইসব পুরাণ-কাহিনি সরাসরি না নিয়ে আধ্যাত্মিকভাবে বোঝা উচিত। যেমন:

ব্রহ্মা মানে সৃষ্টি শক্তি

সরস্বতী বা শতরূপা মানে জ্ঞান বা প্রকৃতি

তাদের সম্পর্ক মানে সৃষ্টি ও বুদ্ধির ঐক্য

সারসংক্ষেপ:

হ্যাঁ, কিছু পুরাণে ব্রহ্মার নিজের সৃষ্ট নারীর প্রতি আকর্ষণের কথা বলা হয়েছে।

কিন্তু এটি রূপক/প্রতীকী, সরাসরি জৈবিক সম্পর্ক নয় — বরং সৃষ্টি ও চেতনার মিলন বোঝানো হয়েছে।

হিন্দু ধর্মের বহু স্তর ও ব্যাখ্যা আছে — অনেকে এসব কাহিনিকে দার্শনিক রূপেই দেখেন, ঐতিহাসিক বা বাস্তব হিসেবে নয়।

19/04/2025

হিন্দু ধর্মে সাধারণভাবে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ বা বর্জনীয় হিসেবে বিবেচিত হয়। এর পেছনে ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক নানা কারণ রয়েছে।

ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে:

1. বেদ ও উপনিষদ: প্রাচীন বৈদিক যুগে কিছু ক্ষেত্রে যজ্ঞে পশুবলি বা গোমাংস ভক্ষণের উল্লেখ আছে বলে কিছু গবেষক দাবি করেন। তবে এগুলো বিতর্কিত এবং সব হিন্দু এই ব্যাখ্যা মেনে নেন না।

2. ধর্মগ্রন্থ ও স্মৃতিশাস্ত্র: মনুস্মৃতি এবং অন্যান্য ধর্মগ্রন্থে গরুকে পবিত্র জন্তু হিসেবে বিবেচনা করা হয়েছে। গরু "গোমাতা" — অর্থাৎ মা-তুল্য হিসেবে পূজিত।

সামাজিক ও সাংস্কৃতিক দৃষ্টিকোণ:

ভারতে ও অন্যান্য হিন্দু প্রধান দেশে গরু পালন করা হয় মূলত দুধ, গোবর ও কৃষিকাজে ব্যবহারের জন্য।

গরুর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে তার মাংস খাওয়াকে অশুভ ও পাপ হিসেবে দেখা হয়।

অনেক হিন্দু পরিবারে এটি একেবারেই নিষিদ্ধ, আবার কিছু জাতিগোষ্ঠী বা সম্প্রদায়ে ঐতিহাসিকভাবে গরুর মাংস খাওয়ার প্রচলন থাকতে পারে, তবে তা বিরল।

সারাংশ:

হিন্দু ধর্মের মূলধারায় গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ বা ধর্মবিরোধী হিসেবে গণ্য করা হয়। যদিও ইতিহাসে কিছু ব্যতিক্রম থাকতে পারে, আধুনিক হিন্দুধর্মে এটি সাধারণত গ্রহণযোগ্য নয়।

আপনি চাইলে এ বিষয়ে ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট বা বেদ-উপনিষদের নির্দিষ্ট উদ্ধৃতিও জানতে পারেন।

10/04/2025

এই জন্যই মনে হয় মুরুব্বিরা বলে, মেয়েকে তাড়াতাড়ি বিয়ে দাও। নইলে বিপদ আছে।
হায় ভগবান।

19/03/2025

ইসলাম নিয়ে কিছু বলা যাবে। ইসলাম মানে হান্তি।

18/02/2025

কিছু থাকুক আর না থাকুক
সাহস আছে ভালোই😁🚬

08/01/2025

এক স্বর্ণকারের মৃত্যুর পর তার পরিবারটা বেশ সংকটে পড়ে গেল। খাদ্য-বস্ত্রে দেখা দিল চরম অভাব।
স্বর্ণকারের বিধবা স্ত্রী তার বড় ছেলেকে একটা হীরের হার দিয়ে বললো--এটা তোর কাকুর দোকানে নিয়ে যা, বলবি যে এটা বেচে কিছু টাকা দিতে।
ছেলেটা হারটি নিয়ে কাকুর কাছে গেল।
কাকু হারটা ভালো করে পরীক্ষা করে বললো- বেটা, তোমার মাকে গিয়ে বলবে যে এখন বাজার খুবই মন্দা, কয়েকদিন পর বিক্রি করলে ভাল দাম পাওয়া যাবে। কাকু কিছু টাকা ছেলেটিকে দিয়ে বললেন--আপাতত এটা নিয়ে যাও আর কাল থেকে তুমি প্রতিদিন দোকানে আসবে আমি কোন ১দিন ভাল খদ্দোর পেলেই যেন তুমি দৌড়ে হার নিয়ে আসতে পার তাই সারাদিন থাকবে।
পরের দিন থেকে ছেলেটা রোজ দোকানে যেতে লাগলো। সারাদিন বসে থেকে কি আর করবে,
তাই সোনার কাজ শেখার আগ্রহ সৃষ্টি হলো ছেলেটির। সময়ের সাথে সাথে সেখানে সোনা-রুপা-হীরে কাজ শিখতে আরম্ভ করলো।
ভাল শিক্ষার ফলে অল্প দিনেই খুব নামি জহুরত বনে গেল। দূর দূরান্ত থেকে লোক তার কাছে সোনাদানা বানাতে ও পরীক্ষা করাতে আসত। খুবই প্রসংশীত হচ্ছিল তার কাজ।
একদিন ছেলেটির কাকু বললো-- তোমার মাকে গিয়ে বলবে যে এখন বাজারের অবস্থা বেশ ভালো, তাই সেই হারটা যেন তোমার হাতে দিয়ে দেন। এখন এটা বিক্রি করলে ভালো দাম পাওয়া যাবে।
ছেলেটি ঘরে গিয়ে মায়ের কাছ থেকে হারটি নিয়ে পরীক্ষা করে দেখলো যে এটা একটা নকল হীরের হার। তাই সে হারটা আর কাকুর কাছে নিয়ে যায় নি।
কাকু জিজ্ঞেস করলো-- হারটি আনো নি ?
ছেলেটি বললো-- না কাকু, পরীক্ষা করে দেখলাম এটা একটা নকল হার।
তখন কাকু বললো- তুমি যেদিন আমার কাছে হারটি প্রথম নিয়ে এসেছিলে সেদিন আমি দেখেই বুঝে নিয়েছিলাম যে এটা নকল, কিন্তু তখন যদি আমি তোমাকে এই কথাটা বলে দিতাম, তাহলে তোমরা হয়তো ভাবতে যে আজ আমাদের মন্দ সময় বলেই কাকু আমাদের আসল জিনিষকে নকল বলছে। আজ যখন এ ব্যাপারে তোমার পুরো জ্ঞান হয়ে গেছে, তখন তুমি নিজেই বলছো এটা নকল হার।
এই দুনিয়াতে প্রকৃত জ্ঞান ছাড়া তুমি যা কিছু দেখছো...যা কিছু ভাবছো সবটাই এই হারের মতই নকল, মিথ্যে।
জ্ঞান ছাড়া কোন জিনিসের বিচার সম্ভব নয়। আর এই ভ্রমের শিকার হয়েই অনেক সম্পর্ক শেষ হয়ে যায়। আমি সেই সম্পর্কটা নষ্ট হোক তা চাইনা।